এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রিটেল সেক্টরে বড় কোম্পনিগুলোকে ঢুকতে দেওয়া ঠিক?

    Riju
    অন্যান্য | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ | ১১১৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • appan | 193.134.170.35 | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:১৭385488
  • ঋজুর তাগাদায় সূচনা করলাম। ভাটের পাতা থেকে টুকে দিলাম।

    বড় কোম্পানিগুলির হাতে খেলা চলে গেলে চাষী আর ক্রেতার পক্ষে লাভ। আপাতদৃষ্টিতে। কারণ এরা চাষীদের দিয়ে ফসল ফলাবে, জীবজন্তু পালাবে এবং তাদের থেকে সরাসরি কিনে নেবে। এই প্রক্রিয়ায় মধ্যসঙ্কÄভোগী ফড়ে দালাল এরা অর্থহীন হয়ে যাবে। ক্ষতি হবে যারা ছোট ব্যবসা-বাণিজ্য করেন। টেসকো আর ওয়াল মার্ট বড় উদাহরণ।

    আপাতদৃষ্টিতে এটাই। এর সঙ্গে চাট্টি লেখা পড়ে মনে হয়েছে লংটার্মে ফুড সিকিওরিটির ব্যপারটাও জড়িয়ে আছে।

    এসব শোনা কথা। সত্যি মিথ্যে বলবেন পণ্ডিতেরা। তাঁরা আসরে নামুন।
  • Arijit | 128.240.233.197, 128.240.229.66 | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৩385499
  • এর সাথে আরেকটা টপিক জুড়লে ভালো হয় - "ফেয়ারট্রেড'
  • appan | 193.134.170.35 | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৭385510
  • ফেয়ারট্রেড নিজে নিজে হবে না। বাঘ একবার রক্তের স্বাদ পেলে থামে না। হ্যাঁ তার জন্য সরকার আরোপিত রেগুলেশন থাকবে, অবশ্যই থাকবে।
  • Arijit | 128.240.233.197, 128.240.229.66 | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:৩০385521
  • ফেয়ারট্রেড বলতে আমি এইটা বল্লুম - http://www.fairtrade.org.uk/ - মানে এই জাতীয় কিছু। এবং আমার ধারণা আমাদের অনেক কিছুকে এর আওতায় আনা যায় - লাভ ছোট চাষীদের। হয়তো অলরেডি কিছু আছেও।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ২৭ মে ২০০৭ ০৩:৫৩385532
  • appan ঠিকই বলেছেন। রিলায়েন্স বা ওয়ালমার্ট এলে কার ক্ষতি? লক্ষ লক্ষ চাষী লাভবান হবেন সরাসরি কোম্পানিকে বিক্রি করে। কোটি কোটি ক্রেতা লাভবান হবেন সস্তায় জিনিস কিনে। কিছু মুদি দোকান উঠে যাবে। ছোট বিক্রেতাদের মুশকিল হবে।
    মনে রাখতে হবে, কোন ব্যবস্থাতেই সবাইকে খুশী করা যাবেনা। বেশিরভাগ মানুষ উপকৃত হবেন বড় দোকান এলে।
  • b | 221.134.222.153 | ২৭ মে ২০০৭ ০৯:৩৬385554
  • যাক একটা ব্যাপারে নিশ্চিন্ত হওয়া গেলো। অন্তত ছোটো বিক্রেতা রা গুরুচন্ডালী তে লিখছেন না। এবং আমার সন্দেহ ছোটো চাষী রাও লিখছেন না।

    বড় বড় রিটেলার রা ছোটো ছোটো চাষী দের কাছ থেকে সরাসরি মালপত্র ন্যায্য দামে কিনবেন বলে যারা বলছেন তারা রিটেল ইন্ডাস্ট্রি র বিন্দু মাত্র খবর রাখেন না। ক¾ট্রাক্ট ফার্মিং এর সাফল্যের অসংখ্য পূর্ব শর্ত রয়েছে, তার মধ্যে একটি ফসলের বা সার্বিক উৎপাদন প্রক্রিয়ার ইন্সিওরেন্স ও সর্বোপরি বিশাল সরকারি ক্ষতিপূরণ ও ভর্তুকীর ব্যবস্থা এবং প্রচুর স্টোরেজ নেটওয়ার্ক। যেটা ই.ইউ এবং আমেরিকায় রয়েছে। এবং আমাদের নাই। যারা মনে করেন বড় রিটেলার ক্রেতা গণ স্বত:প্রণোদিত হয়ে ছোটো হোলে্‌সলার দের থেকে বেশি ন্যায্য দাম দেবে তারা মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। হোর্ডিং বন্ধ করার উপায় হিসেবে যদি কেউ বাতলান, হোর্ডিং কে কর্পোরেটাইজ করে দিলেই সমস্যা মিটে যাবে তাহলে বলতে হয় কৃষিউৎপাদনের সমস্যা সম্পর্কে তারা কিছুই জানেন না। সাবসিস্টেন্স ফার্মিং বলে একটি বস্তু আমাদের দেশে রয়েছে। এটি বিনীত ভাবে মনে রাখা দরকার। মনে রাখতে অসুবিধে হলে, শপিং মলের ক্যাটালোগের বাইরে অন্যন্য লাইট রিডিং প্রয়োজনীয়, যথা FAO র লিটেরেচার, যথা ফেয়ারট্রেড লিটেরেচার, যথা কৃষি অর্থনীতি র বেসিক বইটই।

    বিশুদ্ধ কমিপিটিশন নিয়ে যারা চিন্তা করছেন, অর্থাৎ বিগ বাজার বা রিলায়েন্স বা ওয়ালমার্ট এলে প্রতিযোগিতা বাড়লে ক্রেতাদের প্রচুর সুবিধে হবে তাদের মনে রাখা দরকার, ক্রেতা অনেকেই। শুধু মধ্যবিত্ত রা নন। আর বিক্রেতার সংখ্যা কমা, আর দু চারিটি বড় রিটেলার এর মধ্যে দেশের খুচরো বাজার ভাগ হয়ে গেলে কোনো বিশুদ্ধ প্রতিযোগিতা বাড়বে না। বিশুদ্ধ মোনোপলি বাড়বে।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৭ মে ২০০৭ ০৯:৪৯385565
  • এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।
    ওয়ালমার্ট-এর পক্ষে লোকাল বাজার-এর দাম কে beat করা সম্ভব নয়। সুতরাং, যারা Pantaloons/West Side এ শপিং করেন বা Multiplex-এ সিনেমা দেখেন, তারা Walmart/Reliance থেকে সাবান/চাল/ফুলকপি কিনবেন।

  • shyamal | 24.119.209.168 | ২৭ মে ২০০৭ ১০:৩০385390
  • লোকাল বাজারের চেয়ে রিলায়েন্স সস্তায় দিচ্ছে বলে রাঁচীতে ভাঙ্‌চুর হয়েছে। পরিষেবাতে উত্‌পাদন্‌শীলতা বাড়াতে পারে বড় রিটেলার। মনোপলি কি করে হবে যদি পাঁচটা বড় রিটেলার থাকে? খোলা বাজারে যে সস্তায় দেবে , জনতা তার কাছ থেকেই জিনিষ কিনবে। হোর্ডিং টোর্ডিং বাজে কথা। কম্পিটিশন থাকলে জিনিষের দাম শুধু কমবে।
    মনোপলি , হোর্ডিং এর জুজুর থেকে আমরা অনেক এগিয়ে এসেছি ।
    আর কেউ বলেনি যে রিটেলাররা বেশি দাম দেবে-- তারা বাজার দর দেবে। কেউ যদি কম দিতে চায়, চাষী তখন অন্য রিটেলারকে বেচবে। সেটাকে বলে, কম্পিটিশন । আর যদি রিটেলাররা এককাট্টা হয়ে কার্টেলগিরি করে একমাত্র সেটা হবে বেআইনি। অনেকটা ইউনিয়নবাজির মতো।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৭ মে ২০০৭ ১২:৩৮385401
  • রাঁচী-র ভাঙ্গচুর ঠিক সেই কারণে নয়। এই মডেল-এ সমস্যা হচ্ছে মিডিলম্যান-দের। ভাঙ্গচুর করছে চাষীরা নয়, ক্রেতারাও নয় - মিডিলম্যানরা।

    পশ্চিমবঙ্গে কাঁচা তরিতরকারির দাম তুলনামূলকভাবে কম। এখানে তরিতরকারি মিডিলম্যান-দের mark up বা ক®¾ট্রাল আছে, তবে বিহার/ঝাড়খন্ড-এর মতন নয় । যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে, যেমন মাছ-এর বাজার-এর দালাল-দের আধিপত্য বেশী।

    যে দামে নৈহাটি/ভদ্রেশ্বর স্টেশন রোডে সব্জি বিক্রি হয় তাকে beat করা ওয়ালমার্ট বা রিলায়েন্স-এর পক্ষে শক্ত। গোটা কলকাতার বাজারটা কিন্তু সল্টলেক বিধান মার্কেট বা গড়িয়াহাট বাজার নয়, পশ্চিমবঙ্গের তো নয়ই।
  • d | 122.162.104.112 | ২৭ মে ২০০৭ ১৪:৪৮385412
  • আচ্ছা মাদার ডেয়ারীর "সফল"টা কি এরকমই কিছু নয়? অনেকদিন ধরে চালু তো। এখানে যখন পেঁয়াজ ৩৫ - ৪০ টাকা কিলো হয়, তখন লোকে খুঁজেপেতে "সফল" থেকে ৩২ টাকা কিলো দরে নিয়ে আসে। তখন আর হাট থেকেও কেনা যায় না।

    তবে আমি কিন্তু রিলায়েন্সদের পক্ষে বা বিপক্ষে কোনোটাই নই। মানে কোন মতামত তৈরী করে উঠতে পারিনি। আমি দুরকম জায়গা থেকেই কিনি। "সফল" নিয়ে জানতে ইচ্ছা হল তাই লিখে দিলাম।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ২৭ মে ২০০৭ ১৪:৫১385423
  • সেটাই তো কথা। চাষী বা ক্রেতার ক্ষতি হবেনা, লাভ হবে। মিড্‌লম্যানদের কিছু ক্ষতি হবে। আর পশ্চিমবঙ্গে যদি তরকারিওয়ালারা রিলায়েন্সের চেয়ে সস্তায় দেয়, তবে তো ভালো ই । তর্কটা কোথায়?
    আমারও ধারনা ছিল যে AC Supermarket এ দাম বেশী হবে। এবারে যাদবপুর বাজার আর আরামবাগ supermarket এ চাল, মশলা, সাবান ইত্যাদির দাম দেখুন। এক দাম।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৮ মে ২০০৭ ০০:০৮385434
  • শ্যামল, আমি ঠিক জানি না তুমি কিভাবে এই দামের তথ্য পেয়েছ। তরিতরকারির দাম-এ অনেক তফাৎ। যেমন, যে বেগুন গড়িয়াহাট মার্কেট-এ ১৪ টাকা কিলো, একটু এগিয়ে হরিনাভি-তে ১০, আর আর একটু অগিয়ে চম্পাহাটি গেলে ৮/৬। শহর বা শহরতলীর AC supermarket-এর দাম সবসময়-ই ছোট দোকানদার-এর থেকে বেশী। এবং সেটা তো হবেই।

    কিন্তু এই ৬ টাকা বা ৮ টাকার দাম কে beat করে "লাভ" করা রিল্যায়েন্স-এর পক্ষে কঠিন।

    রিটেল-এ কিছু জিনিস-এর দামের খানিকটা ক®¾ট্রাল এরা নেবে, যেমন আলু, চাল, ডাল ইত্যাদি। এর ফলে চাল/ডাল-এর মিডিলম্যান বা আলু হিমঘরের মালিকরা দামের ওপর তেমন ক®¾ট্রাল নিতে পারবে না। কিন্তু তাতে করে চাষীর লাভ হবে, বা ক্রেতা কম দামে জিনিস পাবেন এমনটি বলা মুশকিল। কেননা
    রিলায়েন্স/ওয়ালমার্ট কিন্তু চাষীর উপকার বা ক্রেতাকে স্বস্তি দেবার মহান ব্রত নিয়ে আসে নি, তার এসেছে ব্যবসা করে দু পয়সা লাভ করতে। এবং সেটাই স্বাভাবিক।

    ক্রেতাদের দিক থেকে দেখলে, শুরুতে রিলায়েন্স/ওয়ালমার্ট জনগন-এর যে সেকশন-কে টার্গেট করছে অর্থাৎ affluent middle class sector emerged from new economy , যা কিনা জনসংখ্যার ৫% ও নয়, তা নিয়ে এত চেচাঁমেচির কিছু নেই। চীনে ওয়ালমার্ট-এ শপিং মধ্যবিত্ত-র সামান্য বিলাসিতা (নিজেদের গাড়ী নেই এমন লোকজন এসব দোকানে খুব একটা যান না) বা অনেক জিনিস একসাথে বিশাল পরিমানে কেনার একটা ওয়্যারহাউস টাইপের জায়গা। এবং রাস্তায় সব্জি বিক্রেতারা সেখানে উঠে যায় নি, ছোট দোকানদারাও আছেন।

    সুতারাং, ভদ্রেশ্বর স্টেশন রোডের ধারে বসা ছোট সব্জি বিক্রেতা বা ছোট মুদির দোকান সংকট-এর মুখোমুখি নয়। অন্তত এখনও নয়।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ২৮ মে ২০০৭ ০০:৫৪385445
  • LCM , আমি আরামবাগ food store , C3 তে রেগুলার বাজার করেছি , আবার যাদবপুর , গড়িয়াহাট, লেক মার্কেটেও। ২০০৬ অবধি। কাজেই একটা আইডিয়া আছে। হরিনাভি -- জানিনা। আমার ধারনা, কাঁচা সব্জিতে তরকারিওয়ালাদের beat করা শক্ত। কিন্তু চাল, মশলা, সাবান, শ্যাম্পু, বিস্কিট, ডিটারজেন্ট -- এগুলো এইসব বাজারে এক দাম।
    সবাই এসেছে দু পয়সা লাভ করতে। বড় supermarket AC চালিয়ে , পরিচ্ছন্ন পরিবেশে কম দামে দিতে পারে কারন তাদের negotiate করার muscle power আছে আর আছে superior management, just-in-time delivery, computerized inventory control ইত্যাদি। ওয়ালমার্ট নিয়ে অনেক paper, article বেরিয়েছে -- সেগুলোর পুনরাবৃত্তি করলাম না।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৮ মে ২০০৭ ০১:৩১385456
  • কিন্তু ভাই এতো খুড়োর কল। কম্পুটার না চালিয়ে, AC না চালিয়ে-ই তো ছোট দোকানদার দামে beat করবে।
    তুমি কিন্তু AC supermarket আর ঢাকুরিয়া-য় ফুটপাথ-এর বাজার-এর দামের তফাৎটা এড়িয়ে গেলে।
    একটা তফাৎ আছে, থাকবেই। ফুটপাথ-এর ছোট দোকানকে দামে কখনই AC মার্কেট beat করতে পারবে না।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৮ মে ২০০৭ ০১:৩৪385467
  • এক প্যাকেট লংকার গুঁড়ো কিন্তু AC মার্কেট-এ বেশী দাম, পাড়ার ছোট মুদির দোকান থেকে। এটা পাল্টাবে না।
  • S | 61.95.167.91 | ২৮ মে ২০০৭ ১২:৪১385478
  • গোটা ব্যাপারটা আদ্যোপান্ত একটা আইওয়াশ।

    বাড়ির পাশে আছে ভিশাল মেগামার্ট, বিগ বাজার, স্পেনসার্স হাইপারমার্ট, রিলায়েন্স ফ্রেশ। দৈনিক বাজারও আছে, সাপ্তাহিক হাটও আছে। সমস্ত আমার চষে দেখা হয়ে গেছে। এই বড় বড় নামগুলো আসলে আদপেই শস্তায় দেয় না। যে ভাবে তারা দাবি করে শস্তা, সেই শস্তা পেতে গেলে আগে পকেট হাল্কা করতে হবে।

    চিনি: এমনি দোকানে ২২ টাকায় চিনি পাওয়া যায়। বেশ ভালো কোয়ালিটি। ধামপুর ৩০ টাকা কিলো। শাগুন সাতাশ টাকা। বিশালের নিজের প্যাকেট করা চিনি পঁচিশ টাকা। বিগ বাজার ঐ ধামপুর চিনিতেই ডিসকাউন্ট দিয়ে সাতাশ টাকায় বিক্কিরি করছে। লোকে আ হা কী শস্তা বলে কিনছেও।

    মুগ ডাল, মুসুর ডালেও এক কথা। বাইরে থেকে কিনলে অনেক অনেক শস্তা। একই কোয়ালিটি।

    আর কি? না, বিগ বাজারে দেড় হাজার টাকার শপিং করলে আপনি পাঁচ কিলো চিনি পাবেন ফ্রি-তে, কিংবা পাঁচ টাকা কিলো দরে। কিংবা দু বোতল হার্পিক কিনলে একটা ভিম বার ফ্রি। আমার এক বোতল হার্পিকে দু মাস আরামসে চলে যায়, কিন্তু ভিম বার মাসে দু থেকে আড়াইখানা লাগে। একটা হার্পিক কিনলে কোনও ডিসকাউন্ট নেই, তো আমি খামোকা বিগ বাজারের বেসমেন্টে দশ কুড়ি টাকা বাড়তি দিয়ে গাড়ি পার্ক করব কেন?

    এ বার আসছি সবজির কথায়।
  • S | 61.95.167.91 | ২৮ মে ২০০৭ ১২:৫০385487
  • পুরো পূর্ব দিল্লি নয়ডা গজিয়াবাদের সমস্ত সাপ্তাহিক হাট চষে ফেলে আমি ন্যারো ইন করেছি নয়ডা ঊনিশ সেক্টরের শনিবাজারে। বেস্ট কোয়ালিটির সবজি, সবচেয়ে শস্তা।

    আলু, দশ টাকা, বারো / তেরো টাকা। দু রকম কোয়ালিটি। আমি দশ টাকারটা কিনি। বেশ ভালো কোয়ালিটির আলু। এটাই আমাদের বাড়ির পাশে দৈনিক সান্ধ্য বাজারে গেলে দশ টাকাতেই পাওয়া যায়, কিন্তু কোয়ালিটি ফল করে যায়। আলু নরম, তলতলে। মাদার ডেয়ারির সফলে এটা বেচা হবে এগারো টাকায়। সফলে খুব কম সময়েই টাটকা সবজি বেচা হয়। তবে হ্যাঁ, যতটা চাই, ঠিক ততটাই কিনতে পারা যায়। স্পেনসার্স দাবি করল তারা আট টাকায় আলু দিচ্ছে, ন'টাকায় পেঁয়াজ (নয়ডার হাটে পেঁয়াজ এখন দশ টাকা কিলো)। গেলাম। সে কী আলু! পচা পোকা লাগা, এবড়োখেবড়ো জিনিস সব। পেঁয়াজ সব শুকনো, খোসা সম্বল। কোথায় সেই হাতের সেক্সি টাটকা পেঁয়াজ! বীন্‌সের অবস্থাও তাই। ফ্রোজেন, শুকিয়ে কাঠি। রিলায়েন্সেও তাই, নামেই রিলায়েন্স ফ্রেশ, আসলে সব বাসি, ফ্রোজেন। মটরশুঁটি দেখে আঁতকে উঠতে হয়। বাইরে সবুজ দেখে ক্যাপসিকাম (এখানে বলে সিমলা মির্চ) কিনে আনলাম, বাড়িতে এনে কেটে দেখি সব ভেতরে পচে গেছে। নয়ডার হাটের ক্যাপসিকাম টমেটো বেগুন বীন্‌স ... যে কোনও সবজি দেখলে মনে হয় এই মাত্র জমি থেকে তুলে আনা হয়েছে। আর সত্যি টাটকা জিনিস। হতে পারে সার দিয়ে ফলানো, কিন্তু টাটকা।

    দিল্লি এনসিআরের বুকে চলা কোনও নামকরা 'মার্ট' এই হাটের তুলনায় শস্তায় সবজি দেয় না। যেগুলো শস্তায় দেয়, সেগুলো ক্লিয়ারেন্সের মাল, অর্ধেক পচা।
  • shyamal | 24.119.209.168 | ২৮ মে ২০০৭ ১৪:২৬385489
  • কলকাতার মেট্রোপলিস মলে (হাইল্যান্ড পার্ক) বিগ বাজার হৈ হৈ করে চলছে। সে ক্রেতারা কি বোকা?
  • S | 61.95.167.91 | ২৮ মে ২০০৭ ১৪:৩৪385490
  • ইয়ে, এখানেও সবকটা বিগ বাজার হইহই করে চলছে।

    বৃহৎ অংশ ক্রেতা বোকা না হলে এরা রমরমিয়ে চলতে পারত না। এরাও চায় ক্রেতারা এই রকমই বোকা হয়ে থাকুক।
  • Arijit | 82.39.109.5 | ২৮ মে ২০০৭ ১৪:৩৫385491
  • কারা ক্রেতা সেটাও তো দেখতে হবে রে বাবা। ওই যে বললাম - তিনটে দেশ আছে...
  • S | 61.95.167.91 | ২৮ মে ২০০৭ ১৪:৪৩385492
  • এগ্‌জ্যাক্টলি। এটাও পয়েন্ট। তিনটে দেশ আছে। হইহই কারা করছে? পার্কিং লটে কাদের চারচাকা থইথই করছে?
  • Arijit | 82.39.109.5 | ২৯ মে ২০০৭ ০২:৫২385493
  • এখানেও ফার্মার্স মার্কেটে জিনিসপত্র মরিসন/সেইনবুরি থেকে ঢের শস্তা। সুপারমার্কেটে লোকে যায় শুধুমাত্র কনভিনিয়েন্সের জন্যে, আর কোন কারণ নেই।
  • LCM | 24.4.0.122 | ২৯ মে ২০০৭ ০৩:০৭385494
  • বোকা চালাকের প্রশ্ন নয়। লংকার গুঁড়োর প্যাকেট ৫ টাকা বেশী দিয়ে কিনলে বিনিময়ে পাবে শীততাপনিয়ন্ত্রিত পরিচ্ছন্ন পরিবেশ।
    এই extra পাওয়াটা কতটা গুরুত্বপূর্ন সেটা নির্ভর করছে মূলত affordability এবং ইচ্ছের ওপর। alternative সব সময়-এই রয়েছে এবং থাকবে। যাদের কাছে এই ৫ টাকার ডিফারেন্সটা ম্যাটার করে না, তারা জনগণ-এর একটা ক্ষুদ্র অংশকে represent করে।
  • Arpan | 80.44.213.205 | ২৯ মে ২০০৭ ০৩:৩০385495
  • এখানে ফার্মার্স মার্কেট বসে। জিনিসাপত্র অধিকাংশ সময় টেসকো বা সেইনস্‌বুরির থেকে কম। তবে কখনো কখনো সুপারমার্কেটে অফারের ঢল নামে, কিন্তু ফার্মার্স মার্কেটের জিনিস বহুত ভালো আর তাজা। সেইজন্য অনেকে কেনে শুধু ওখান থেকেই।

    একই কথা বুচার মার্কেট সম্পর্কে প্রযোজ্য।

    তবে যেকোন গেরস্থালীর জিনিস, প্যাকেটজাত দ্রব্য, জামাকাপড়, বাসনপত্র এগুলিতে সুপারমার্কেটের দামকে হারানো মুশকিল। তাছাড়া ফার্মার্স মার্কেট বা লোকাল সবজির দোকান সপ্তাহে ছয় দিন সকাল সাতটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত খোলা থাকে না (রবিবার দশটা থেকে চারটে)। এক ছাদের তলায় সবকিছু পাওয়া যায় এ কথা ছেড়েই দিলাম।
  • Suvajit | 203.202.83.228 | ২৯ মে ২০০৭ ০৯:৩৫385496
  • আমারও মনে হয়, শীততাপনিয়ন্ত্রিত না, Affordability তো বটেই কিন্তু সেটাও মুখ্য না, এক ছাদের নীচে সবকিছু পাওয়াটাই এই মলগুলোর মূল USP। সে জন্যই গুরগাঁওর বিগ বাজারে অনেক মধ্যবিত্ত (দিল্লির হিসেবে) নিয়মিত বাজার করেন, যারা হয়ত আগে বহু দোকান ঘুরে সবচেয়ে Affordable জিনিসটা কিনতেন। তবে বিগ বাজারে সব্জি কিনতে আমি খুব বেশী লোকজনকে দেখি নি।
    আবার আমার বাবাদের মতো লোকও আছেন যারা সব্জি বাজার, মাছের বাজার, মুদির দোকান সব জায়গাতেই নিজে দেখে পছন্দ করে দামদর করে তবে জিনিস কিনবেন। ঐ সব বিগ বাজারের চৌহিদ্দি তারা কস্মিনকালেও মারাবেন না।
  • S | 61.95.167.91 | ২৯ মে ২০০৭ ১০:৩৮385497
  • ইয়ে, অপ্রাসঙ্গিক, তবু একটা ছোট্ট কারেকশন, অনেকেই এই ভুলটা করেন ...

    কথাটা 'শীতাতপনিয়ন্ত্রিত', 'শীততাপ' নয়।
  • S | 61.95.167.91 | ২৯ মে ২০০৭ ১৩:৫৫385498
  • শুভজিত অনেকটাই ঠিক বলেছো। এই একসাথে সবকিছু পাওয়ার টানেই লোকে এই ধরণের মার্টে যায়। তাতে তার বেশি খসছে কি কম, সেই চিন্তাটা পরে করে।

    এটা তো সত্যি যে একজন ইন্ডিভিজুয়াল সবজি বিক্রেতার অপারেটিং কস্ট যতটা, বিগ বাজারের অপারেটিং কস্ট তার অনেক অনেক বেশি। দোকানের ভাড়া গোনা, অজস্র এমপ্লয়িদের স্যালারি দেওয়া, ইলেকট্রিসিটি / এসি, ঝকঝকে অ্যামবিয়েন্স, কোনায় কোনায় বক্সে মৃদু মিউজিক, এত কিছুর টাকা ওঠে কোত্থেকে? কাস্টমারের থেকেই তো? তার পরেও ওরা কাস্টমারকে ডিসকাউন্ট কী করে দিচ্ছে?

    একজন ছোট দোকানদার, তার ইনভেন্টরিতে হার্ডলি পনেরো বোতল হার্পিক রাখে, সেখানে বিগ বাজার রাখে চারশো বোতল। ছোট দোকানদার পঁয়তাল্লিশ টাকায় বোতলগুলো পায়, যার MRP ৫০ টাকা। সে কোনও ডিসকাউন্ট দেবে না। সে ৫০ টাকাতেই বেচবে, কারণ তার কাছে এমন কোনও খরিদ্দার আসবে না, যে একসাথে চার বোতল কিনবে। সেক্ষেত্রে সে অবশ্য ৪৮ টাকাতেও ছাড়তে পারে। তবে সে চান্স খুবই ক্ষীণ।

    বিগ বাজার চারশো বোতল পেয়েছে বোতল প্রতি সাঁইতিরিশ টাকায়, সে সিঙ্গল বোতল আরামসে সাতচল্লিশ টাকায় বেচতে পারছে। আবার তিন বোতল দেড়শো টাকায় বেচে সে সাথে একটা ভিম বারও দিতে পারছে, যার MRP ১০ টাকা, কিন্তু বিগ বাজার কিনেছে হয় তো সাত টাকা রেটে।

    এখন বিগ বাজারে যত কাস্টমার হার্পিক কেনে, তার মধ্যে ৯০ শতাংশই সিঙ্গল বোতল কেনে, ১০ পার্সেন্ট কেনে ঐ অফার প্যাক।

    সিঙ্গল বোতল বিগ বাজার থেকে কিনলে কাস্টমার লাভ করছে তিন টাকা, ছোট দোকানদারের কাছ থেকে কিনলে কাস্টমারের লাভ কিছুই নেই। দোকানদারের লাভ পাঁচ টাকা। বিগ বাজারের লাভ দশ টাকা বোতল প্রতি।

    অফার প্যাক নিলে :

    ছোট দোকানে কোনও ভিম বার নেই, তিনটে বোতল আটচল্লিশ ইন্টু তিন = একশো চুয়াল্লিশ টাকা। ছ টাকা লাভ। বিগ বাজারে কিনলে দশ টাকা লাভ, কারণ, হার্পিকে কোনও ডিসকাউন্ট নেই, কিন্তু দশ টাকার সাবান সে পাচ্ছে বিনামূল্যে, যেটা তার কাজে লাগবে। (কাজে না লাগলে কেউ অফার নেবে না)। আর বিগ বাজারের লাভ? পার বোতল তেরো টাকা করে ঊনচল্লিশ টাকা মাইনাস ভিম বার ছ টাকা = তেত্তিরিশ টাকা। ভাগ করলে দাঁড়ায় পার বোতল এগারো টাকা লাভ।

    তিনটে বোতল একসাথে বাইরে থেকে কিনলে ছোট দোকানদারের লাভ তিন পাঁচে পনেরো টাকা।

    এইখানেই আইওয়াশ, বিগ বাজার যে কোনও ক্ষেত্রেই ক্রেতাকে দেখাচ্ছে উইন উইন সিচুয়েশন, মানে, তোমারও লাভ, আমারও লাভ। এই ম্যানেজমেন্টের গল্পটা ছোট দোকানদার অত ভালো বোঝে না, সে কোনও উইন উইন দেখাতে পারছে না। সে জন্যই ক্রেতা বিগ বাজারে ছোটে।
  • ® | 172.18.18.170, 203.197.96.50 | ২৯ মে ২০০৭ ১৪:৩৩385500
  • কেন লোকে রিটেল চেনে যায় এনিয়ে আমার দু পয়সা-
    অনেক কোম্পানি তে এখন ফুড কুপন চালু হয়েছে sodexho,accor etc যেটা ২৫০০ টাকা অবধি ওটা ট্যাক্স ফ্রি। নামেই ফুড কুপন কিন্তু গেরস্থালীর জাবতীয় জিনিস কেনা যায় ওটা দিয়ে। এখন সেই ফুড কুপন দিয়ে কেনা সব দোকানে হয়না যেহেতু সবাই অ্যাক্সেপ্ট করেনা। রিটেল চেন গুলো তে নেয় তাই সেখান থেকে লোকে কেনে।
    রিটেল চেনে অনেক সময় ডিল দেয় যেমন অমুক সপ্তাহে ৫ কিলো পিল্‌স্‌বারি আটা কিনলে আরো ৫ কিলো প্যাকেট ফ্রি।প্যাকেজিং এসির হাওয়া টাও টানে।আর এক ছাদের তলায় সব।
    রিটেল মানেই যে রাঘব বোয়াল শিল্পপতিদের খেলার মাঠ হবে তা নয় সবক্ষেত্রে। ম্যারিকায় winco foods পুরো ১০০% এমপ্লয়ি পরিচালিত চেন ।হেথায় এক ই জিনিসের দাম সেফওয়ে,ওয়ালমার্ট ইত্যাদি বড় চেনের থেকে কম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন