এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রিটেল সেক্টরে বড় কোম্পনিগুলোকে ঢুকতে দেওয়া ঠিক?

    Riju
    অন্যান্য | ২৩ এপ্রিল ২০০৭ | ১১১৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 125.21.189.194 | ০৮ মে ২০০৮ ১৫:৫৯385534
  • ছোট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, শ্যামল।

    দিল্লিতে যাবতীয় সরকারি অফিস সে¾ট্রাল দিল্লিতে কেন্দ্রীভূত। সমস্ত মিনিস্ট্রি, ইনকাম ট্যাক্স অফিস, হ্যন অথরিটি, ত্যান ডিপার্টমেন্ট, সমস্ত ঐ কনট প্লেস আইটিও সংসদ মার্গ এলাকায় কেন্দ্রীভূত। ফলে অল রোড্‌স লীডিং টু সে¾ট্রাল ডেলহি সকালবেলায় অফিস টাইমে ফুল্‌লি চোক্‌ড থাকে, সবার ডেস্টিনেশন একই জায়গায়। পার্কিং প্রবলেম তো পরের কথা, মুভিং ভেহিক্‌লের নড়ার জায়গা থাকে না। আমি প্রান্তবাসী, যদিও ইন্ডিয়া গেট আমার বাড়ি থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার, গাড়িতে পঁচিশ মিনিটের রাস্তা, কিন্তু অফিস টাইমে সেই রাস্তা পেরোতে আমার লাগে ঝাড়া এক থেকে দেড় ঘন্টা। অপরিসীম গরম বা হাড় হিম করা ঠান্ডায় লোককে ঘন্টার পর ঘন্টা বাসবন্দী হয়ে বা স্কুটার / মোটরসাইকেল / গাড়িতে সওয়ার হয়ে কেবল মাত্র ফার্স্ট গিয়ার আর সেকেন্ড গিয়ার সম্বল করে অফিস পৌঁছতে হয়। দিল্লির রাস্তা প্রচন্ড ভালো মানের, রাস্তারও অভাব নেই, আরও হচ্ছে, কিন্তু তাতে ট্রাফিকের চাপ কমছে না। বাড়ছে পল্যুশন, নষ্ট হচ্ছে লাখ লাখ ম্যান আওয়ার, নষ্ট হচ্ছে পেট্রল ডিজেল, আমাদের শরীরে জন্ম নিচ্ছে স্পন্ডেলাইটিস।

    এই অফিসগুলোকে যদি একটু ডিসে¾ট্রালাইজ্‌ড করে দেওয়া যেত, ধরা যাক কিছু অফিস পুউর্ব দিল্লিতে, কিছু উত্তর দিল্লিতে, এই রকম, তা হলে পুরো দিল্লিতেই পপুলেশনের ডিস্ট্রিবিউশনটা ইভ্‌ন হত, কেবল সে¾ট্রাল দিল্লির ওপর ঝুঁকে পড়া হত না। এত জ্যামও হত না। সকলেই নিজের নিজের অফিসের কাছাকাছি বাড়ি খুঁজে নিত, সেইভাবে সেট্‌ল করে যেতে পারত। কেবল সে¾ট্রাল দিল্লির ব্যবসাদারদের মুনাফা না হয়ে পুরো দিল্লির ব্যবসাদারদের মুনাফা হতে পারত।

    কলকাতা অলরেডি সেটা ভেবে ফেলেছে। সরকারি অফিস এখন কেবলমাত্র ডালহৌসিতে সীমাবদ্ধ নেই, অনেক অনেক সরকারি ভবনসমূহ সল্টলেকে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছে। ফলে কেবল সে¾ট্রাল কলকাতাকে এই সকালের অফিসযাত্রীর চাপটা নিতে হয় না। অনেকটা চাপ শেয়ার করে নেয় বিধাননগর।

    এইবার এই কেসটাকে একটু শহর গ্রামের রেসপেক্টে ভেবে দেখুন। কেবলই শহরের দিকে জনস্রোত ঘটালে শহরের কী অবস্থা হবে, আর জনস্রোতটাকে চতুর্দিকে ডাইভার্সিফাই করলে কী অবস্থা হতে পারে সেটা একটু ভেবে দেখুন। খরচাপাতির ব্যাপারে শর্ট টার্ম গেনের কথা না ভেবে লং টার্ম গেনের কথা ভাবুন।
  • S | 125.21.189.194 | ০৮ মে ২০০৮ ১৬:০৫385535
  • শান্তনু,

    স্বপ্নগুলো ছেড়েছো তো কয়েক বছর আগে,
    আমার কিন্তু স্বপ্ন দেখতে আজও ভালো লাগে
    স্বপ্ন দেখতে ট্যাক্সো লাগে না।

    রতন টাটা খুব সফল ব্যবসায়ী নো সন্দেহ, তাঁকে ঘিরে স্বপ্ন দেখতে চাইলে দেখতে ক্ষতি নেই, তবে কিনা, সিঙ্গুরই হুগলি হাওড়া লাইনের প্রথম শিল্প নয়। বহু পুরনো কাসুন্দি, বহুচর্চিত, ডানলপ ছিল, হিন্দমোটর ছিল, রীতিমতো রমরমিয়ে চলা শিল্প ছিল এসব, তাতে করে ব্যান্ডেল কি হিন্দমোটর কোন্নগর কলকাতা শহর হয়ে ওঠেনি, সেই আধা গ্রাম টাইপ মফস্‌সলই রয়ে গেছে। সব ক্ষীর খেয়েছে কলকাতা শহর। সিঙ্গুরে ন্যানোর কারখানা হোক কি অজন্তা সার্কাস, ক্ষীর সেই দিল্লি রোড ধরে কলকাতাতেই গিয়ে পৌঁছবে। সিঙ্গুর সিঙ্গুরেই থকবে। একটা বড়সড় টাউনশিপ হবে বড়জোর। কলকাতার মত শহর হবে না। নয়ডা গাজিয়াবাদের মত স্যাটেলাইট টাউনশিপও নয়।
  • Arijit | 128.240.229.67 | ০৮ মে ২০০৮ ১৬:১১385536
  • আমি এতটা পেসিমিস্ট নই, সিঙ্গুর ঘিরে টাউনশিপই হোক না। তবে কিনা, সিঙ্গুর হলেও কলকাতা-কেন্দ্রিক ব্যাপারটা থাকবেই, সিঙ্গুর পছন্দ করার অন্যতম কারণটাও তাই - কলকাতা থেকে ৩০ মাইল, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে, প্ল্যানড রেললাইন ইত্যাদি...
  • santanu | 82.112.6.2 | ০৮ মে ২০০৮ ১৬:১২385537
  • আরে কি মুশকিল, স্বপ্ন দেখছি না। নয়্‌ডা যদি হতে পারে তাহলে সিঙ্গুর নয় ক্যানো আর এরকম ১৫ টা সিঙ্গুর যদি নয়ডা হয়ে যায়, তাহলে আজ যা অবস্থা তার চেয়ে খারাপ হবে বলে আমর মনে হয় না।
  • Arijit | 128.240.229.67 | ০৮ মে ২০০৮ ১৬:১৭385538
  • শ্যামল এই রিলোকেশনের কস্টও চিন্তা করেননি। "আমি দেখিয়েছি' বলে দিয়েছেন বটে - কিন্তু এর আগে যা হিসেব দেখেছি শ্যামলের দেওয়া সব লিনিয়ার ইক্যুয়েশন যেন - অনেক কিছু অ্যাজিউম করে নিয়ে। অত সহজ হলে পৃথিবীর সব সমস্যার বহুকাল আগেই সমাধান হয়ে যেত - এই সব দাভোস আর ওয়ার্ল্ড সোশ্যাল ফোরাম বা ফেয়ারট্রেড বা পরিবেশ নিয়ে কচকচি হত না।

    বাই দ্য ওয়ে - আমি ওয়ার্ল্ড সোশ্যাল ফোরামের পয়েন্টগুলো নিয়ে শ্যামলের বক্তব্য জানতে চাই, যে এরা কোন কুয়োর ব্যাং - শ্যামলের মতে।
  • Suvajit | 58.168.42.141 | ০৮ মে ২০০৮ ১৭:৩৩385544
  • আমার এখানে দুইখান প্রশ্ন আছে। শ্যামলবাবুর মডেল অনুযায়ী গ্রামে যে পাঁচকোটি মানুষ থাকবেন তাঁরা ক¾ট্রাক্ট ফার্মিং করবেন। বাজারের চাহিদা অনুযায়ী ফসল ফলিয়ে প্রচুর লাভ করবেন। এবং যেহেতু বাজারের চাহিদা অনুযায়ী তাই দামও বাজারের হিসাবে বাড়বে কমবে।
    তো আমার প্রশ্ন:
    ১। গ্রাম থেকে যারা শহরে কাজের খোঁজে এসে বস্তিতে থাকবেন, তাদের যদি চাল ডাল খাদ্যশষ্য প্রচুর বেশী দাম দিয়ে কিনতে হয়, তাহলে হরে দরে তো তাদের ক্রয়ক্ষমতা একই রইল। গ্রামে জমি থাকলে অন্তত গ্রাসাচ্ছাদনের ভরসাটা থাকত, শহরে এসে রোজগারের থেকে বেশী খরচ খাওয়া পরার পেছনে যাবে, তহলে এদের আখেরে লাভটা কি হল ?
    ২। আর এবার এই পরিবর্তিত অবস্থায় যদি কৃষি এতই লাভজনক হয়, তাহলে লোকে সাপ্লাই ডিমান্ড তঙ্কÄ অনুযায়ী আবার গ্রামেই ফিরতে চাইবে না কি ?
  • Arijit | 128.240.229.67 | ০৮ মে ২০০৮ ১৭:৫২385545
  • এই আর্বানাইজেশনের মডেল নিয়ে অনেক পেপার আছে, এর মধ্যে একটা: The murky waters of the second wave of neoliberalism: corporatization as a service delivery model in Cape Town, Laïla Smith, Regional and Town Planning, University of Pretoria, Gauteng, Pretoria 0002, South Africa - একটা কেস স্টাডি। http://tinyurl.com/64rqav

  • Somnath | 59.160.220.131 | ০৮ মে ২০০৮ ১৭:৫৪385546
  • যাতায়াত তো হবেই। এই যাতায়াত করেই তো শেষতক সাম্যাবস্থা আসবে।

    দ্রি,
    তবু তো কত্তদিন পরে টই তে বড় কিছু লিখলেন।

    ঝগড়া বা মারামারি করা নিয়ে কিছুই বক্তব্য নেই। কারুর সময় ও তাগিদ থাকলে, ধক থাকলে তর্ক করবে। কেউ নেহাৎ ভাট বকা আর কাঁহাতক সহ্য করা যায় বলে রা করবেন না। ফাইন।

    কিন্তু শ্যামলবাবুর পোস্টের পরে যেভাবে কনটেন্টহীন শুধু খিল্লি বা আওয়াজ বা খোরাক পোস্ট হয়, সেটা গুরুতে দেখতে আমার ভাল লাগে না। সেটা আরেসেসীয় পোস্টের পরে হলেও একই ভাবে ভালো লাগে না।

    যে পরিমাণ কাউন্টার পোস্ট পড়ল এই তালে, শ্যামলবাবু আশা করছি একে একে উত্তর দেবেন।

  • Blank | 203.99.212.224 | ০৮ মে ২০০৮ ১৭:৫৭385547
  • তাপ্পরে সাপ্লাই ডিমান্ডের গপ্পের কিছু জিনিস খুব কনফিউসিং। কনট্র্যাক্ট ফার্মিং এর শুরু তে ধান গমের দাম কম, কারন সাপ্লাই বেশী। চাষী রা লাভজনক চাষের দিকে যাবে। ক্রমশ খাদ্যে টান পরবে, তখন ফের দাম বাড়া শুরু হবে খাদ্য শস্যের। তখন বাজার মেনে নিয়ে ফের ধান গম উৎপাদন শুরু। কিন্তু তখন মধ্যের খাদ্য সমস্যা গুলোকে নিয়ন্ত্রন কি ভাবে করা হবে?
  • Arijit | 128.240.229.67 | ০৮ মে ২০০৮ ১৮:০০385548
  • ইয়ে - বেশি খেলে বাড়ে মেদ - কন্ডোলিজা রাইস বলেছেন - পৃথিবীর খাদ্যসমস্যার জন্যে দায়ী ভারত এবং চীন।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ০৮ মে ২০০৮ ১৮:১৫385549
  • এর মধ্যে আরেকটা গল্প আছে। ইচ্ছে করলেই কোন জমিতে ক্যাশ ক্রপ ফলিয়ে রাতারাতি আবার খাদ্যশস্যে ফিরে যাওয়া যায় না। জমির অত ধক নেই। সময় লাগে।
  • Blank | 203.99.212.224 | ০৮ মে ২০০৮ ১৮:৪৯385550
  • এবং ক্রপ টাও কারখানা প্রোডাক্ট নয়। খাদ্য সমস্যার মুহুর্তে দুম করে প্রোডাক্ট নামানো যাবে না। মাস ছয়েক তো অপেক্ষা করতেই হবে। ততদিনে আগুন দাম। কালোবাজারি।
  • shyamal | 72.24.214.21 | ০৯ মে ২০০৮ ০৮:২০385551
  • এল সি এম কে : মানতে পারলামনা যে শহরে মধ্যবিত্ত কাজের লোক বা ড্রাইভার বা ইস্তিরিওয়ালাকে কাজ দিয়ে আত্মশ্লাঘা অনুভব করে। শস্তায় লেবার পাওয়া যায় তাই তারা রাখে। শস্তা কেন? বাজার ঠিক করে। যেহেতু অল্প স্কিলের লোকের জোগান বেশি তাই তাদের আয় কম। এদের শিক্ষা বাড়লে স্কিল বাড়বে , আয়ও বাড়বে। আর দেশের প্রচুর উন্নতি হলেও যদি এদের শিক্ষা আর স্কিল না বাড়ে , কাজ অন্য দেশে চলে যাবে কিন্তু এরা গরীবই থেকে যাবে। চাষে আয় সবদেশেই কম। তাই এরা যদি শহরের বস্তিতে থেকেও কাজের লোক, ড্রাইভার, দিন মজুর, রাজমিস্ত্রির জোগানদার হয় এদের আয় এবং কোয়ালিটি অফ লাইফ বাড়বে। কর্পোরেশনের স্কুল বা সরকারী হাসপাতালও গ্রামের চেয়ে ঢের ভাল। প্রতি গ্রামে মফস্বল শহরের সমান ন্যুনতম পরিকাঠামো দেওয়া অসম্ভব।
    বেঁচে থাকার জন্য শহরে আসে তার কারণ গ্রামে কাজ নেই। একই আয়ের কাজ যদি গ্রামে থাকত তারা আসতনা।

    রিজুকে : ভারত আমেরিকা নয় আর আমেরিকাও ক্যালিফোর্নিয়া বা নর্থ ইষ্ট শুধু নয়। আমেরিকায় খুব কম লোক গ্রামে থাকে। বেশীর ভাগ থাকে শহরে আর সাবার্বে। সাবার্ব কোন অর্থেই গ্রাম নয়। তুমি সত্যিকারের গ্রামে গেছ? আমি গেছি, আমার বস থাকে। তার চার ছেলে মেয়ে। ছোট দুজন স্কুলে যায়না, হোম স্কুলিং করে কারণ ভাল স্কুল নেই। বড় দুজন ঐ সেমি-গ্রামের হাই স্কুলে পড়ে। বাড়িতে বিদ্যুত যায় ঠিকই কিন্তু পাইপের কুকিং গ্যাসের সাপ্লাই নেই। বাড়ির বাইরে বিরাট প্রোপেনের ট্যাঙ্কে রান্নার গ্যাস থাকে। এদের চারটে গরু (বিফের) আর দুটো ঘোড়া আর কিছু মুরগী আছে। কেবল টিভি নেই, স্যাটেলাইট ডিশ। বাড়ির হিটিং কাঠ দিয়ে ফায়ারপ্লেসে। সেপটিক ট্যাঙ্ক। বলাই বাহুল্য এ শখ করে আছে আশি একর জমি নিয়ে।
    আমি বলছি শহরের এক্সটেন্ডেড অংশ হবে সাবার্ব। যেমন দুর্গাপুর-আসানসোল বেল্টকে পুরো সাবার্ব করে দেওয়া যায়। অন্য শহরগুলো -- যেমন শিলিগুড়ি, মালদা, মেদিনীপুর শহর, সিউড়ি, বহরমপুর , বর্ধমান ইত্যাদির চারপাশে আরো সাবার্ব গড়ে উঠলে তারা শহরের স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল সবকিছুর সুযোগ পাবে। বেশি দূরে না গিয়েই।

    ব্ল্যাংককে : না আট কোটি লোক শহরে থাকবে না। এক কোটি গ্রামে থাকুক। এটা ঠিক করব আমরা না, যারা চাষ করতে চাইবে। সম্পুর্ন স্বাধীন ইচ্ছা।

  • shyamal | 72.24.214.21 | ০৯ মে ২০০৮ ০৯:০২385552
  • দ্রিকে, (যদিও উনি সোমনাথকে লিখেছেন মূলত:)
    আপনি আমার ভিউটা ঠিকই লিখেছেন। আমার মত হল, গ্রাম থেকে শহরে মাইগ্রেশন ইনএভিটেবল। শহরে কেন জীবনযাত্রার মান রিলেটিভলি উন্নত, তা লিখেছি। কিন্তু এই মাইগ্রেশন একদিনে হবে বলিনি। জোর করে করারও আমি একদম বিরুদ্ধে। হতে কমপক্ষে দশ বছর লাগবে। কিন্তু লোকে যত দেখবে যে তার ভাই বেরাদর শহরে গিয়ে ভাল আছে, তত তারও ঐ ইচ্ছা হবে। সেজন্য লোকে যাবে। যদি কেউ না গিয়ে গ্রামে থেকে যায়, ফাইন। কিন্তু আমার দৃঢ় বিশ্বাস এই বাজারেও মফস্বল শহরের প্রান্তসীমায় দুলাখের মধ্যে ফ্ল্যাট বানানো যাবে লাভ রেখে। তিরিশ বছরের লোনে নিম্নমধ্যবিত্ত লোক সেই ফ্ল্যাট কিনতে পারবেন। তাতে এই লো কস্ট রিয়াল এস্টেট -- যা বিল্ডাররা এখনও বানায়না, তার বুম হবে এবং প্রচুর আনস্কিলড গ্রামের লোক কাজ পাবে।
    আমেরিকায় সরকার কাজ দেয়না, কাজের আবহাওয়া তৈরী করে। পৃথিবীটা চলছে মেরিটোক্র্যাসি আর রিস্ক টেকিংএর জোরে। আপনি কি চান মিডিয়ক্রিটি রুল করুক? তবে পৃথিবী রাইটার্স বিল্ডিং হয়ে যাবে।
  • shyamal | 72.24.214.21 | ০৯ মে ২০০৮ ০৯:৪০385553
  • এস কে : আমার কথা আপনি একটু ভুল বুঝেছেন। আমি গ্রামের উন্নয়নের পক্ষে। কিন্তু আমার কথা হল, প:বঙ্গে ৩৮০০০ গ্রাম আছে। যদি শহরে মাইগ্রেশন হয় তবে এর মধ্যে হাজার পাঁচেক থাকলেই চলবে। শহরের প্রান্তে যদি ঘনবসতি সাবার্ব তৈরী হয় সেটা শহরকে বাড়াবে। আর শহর বলতে যে শুধু কলকাতা বলিনি তা আগের পোস্টে বলেছি।
    তবে আপনার একথা মানছি যে হিন্দমোটর, ডানলপ শহর হয়নি। কল্যানীও নয়। আমি জানিনা কি ভাবে বাঙালির ( আমি বাদ নই) কলকাতাপ্রীতি কমানো যেতে পারে। অন্ডালে নাকি এয়ারপোর্ট হবে। সেই অঞ্চলে যদি প্রাইভেট মেডিক্যাল কলেজ সহ ইউনিভার্সিটি গড়ার সুযোগ দেয় সরকার তবে হয়তো হতে পারে। সরকারের এখনও প্রাইভেট কলেজ, ইউনিভার্সিটি , মেডিকাল কলেজ এসব করতে দিতে প্রাণে ব্যাথা লাগে।
  • LCM | 71.132.137.192 | ০৯ মে ২০০৮ ০৯:৫৯385555
  • শ্যামল,
    ইন্টারেস্টিং।

    ১) তুমি নিজেই লিখেছ, যে অল্প স্কিলের লোকর যোগান বেশী তাই তাদের আয় কম। আরো লোক এলে তো আরও যোগান বেড়ে জাবে, আয় তো আরও কমে যাবে, তাই না :-)

    ২) তুমি লিখেছ, শিক্ষা বাড়লে, স্কিল বাড়বে।
    কিন্তু, কথা হল আয় না বাড়লে, শিক্ষা বাড়বে কি করে? মুরগি-ডিম-মুরগি র চিরাচরিত লুপ।
    বাই দ্য ওয়ে, ফর দ্য সেক ওঅফ রেকর্ডস - প্রতি বছর মাধ্যমিক এবং উচ্চ মা: পরীক্ষাতে গ্রামাঞ্চল-এর হতদরিদ্র পরিবার থেকে দেখা কয়েকজন মেধাবী ছাত্রছাত্রী আসে। শহরের ঝুপরি/ঘেটো থেকে তুলনামূলক ভাবে অনেক কম।

    ৩) তুমি লিখেছ বাজার ঠিক করে শস্তার লেবার। চাহিদা যোগান-এর গল্প একদম ঠিক, কিন্তু সেটাতো সব জায়গায় লাগানো যাবে না। তা যদি হত, তবে ক্যালিফোর্নিয়া বা টেক্সাসে অনডকুমেন্টেড মেক্সিকান লেবার সাপ্লাই বেশী বলে লোকজন ঘন্টায় দু ডলারে লেবার দিয়ে কাজ করাত। করায় হয়ত অনেকে, কিন্তু সেটা বেআইনি। এখানে একটা বড় ঘাপলা আছে। এখানেই দরকার লেবার ল।
    ধরা যাক কাজের লোক বা ড্রাইভার। এদের কত রেট হওয়া উচিত। সরকারি বা বেসরকারি সংস্থায় যারা এই সব চাকরি করেন তাদের সমতুল্য রেট বা বেনিফিট পাছেন কি না সেটা কে দেখবে। সমতূল্য না হলেও অন্তত কাছাকাছি। লেবার ল না থাকলে, এখানে একটা এক্সপ্লয়টেশনের সুযোগ থাকছে।

    আরও পরে।
  • dri | 75.3.201.43 | ০৯ মে ২০০৮ ১০:৩৭385556
  • মাইগ্রেশান ইনএভিটেবল। কিন্তু কতদিনে, কি ভাবে মাইগ্রেশান হচ্ছে, তার ফলে ক্ষতিগ্রস্থ সেকশান কতটা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে, কত মানুশের ক্ষতি হচ্ছে, ক্ষতি দীর্ঘমেয়াদি, না অল্প কিছু দিনের, এইসব ডিটেল খুব জরুরি। সেইখানেই আসে সরকারী পলিসির ব্যাপার। সরকার কতটা ইন্টারভিন করবে, বা করবে না, করলে কতটা করবে।

    এই যেমন এখন আমেরিকার অর্থনীতি ঝুলে যাওয়া ইনেভিটেবল। কিন্তু কিভাবে ঝুলল, কত র‌্যাপিডলি ঝুলল, কত গভীরভাবে ঝুলল সেগুলো নিয়ে লোকেরা ভাবে। সরকারিভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব স্মুদ ল্যান্ডিং করানোর। এরকমও তো ভাবা যায়। ফ্রি মার্কেট ভাই। ঝোলার হলে ঝুলবে। যার চাকরী যায় যাবে। এত চিন্তার কি আছে? ইন্টারেস্ট রেট কাট করার কি দরকার? ফ্রি মার্কেট ক্যান টেক কেয়ার অফ ইটসেল্ফ। কিন্তু খোদ আমেরিকাতেও এভাবে ভাবা হয় না।

    ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশানের চেষ্টা তো আজকের বাম পার্টিগুলোও করছে। কিন্তু এই প্রসেসের ফলে মানুষের ডিসপ্লেসমেন্ট, ক্ষতি এগুলো মিনিমাইজ করার দায়ও সরকারের উপরই বর্তায়।

    মিডিওক্রিটিতে আমার মোটেই কোন আপত্তি নেই। আমি নিজেই মিডিওকার। আজ পৃথিবী যেভাবে চলছে সে ভাবটা যদি এতই পছন্দ হত তাহলে তো অল্টারনেট পলিটিক্সের গল্প আমরা করতামই না।

    আমেরিকার সরকার কাজ না দিলেও কাজ দেয় আমেরিকার ক্যাপিট্যালিস্টরা, যারা বেসিকালি সরকার চালায়। এবং এই ক্যাপিট্যালিস্টরা ওভারঅল জনসাধারণের খেয়াল রাখে। নিজেদের তাগিদেই। ওয়ার্কফোর্স হিসেবে। প্লাস কনজিউমার হিসেবে।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:১৫385557
  • লসাগুর তিন নম্বর পয়েন্টের উত্তরে দু পয়সা:

    এক্সপ্লয়টেশন ততদিন হবে না যতদিন চাহিদা ও জোগানের বর্তমান ভারসাম্যটি চমৎকারভাবে বজায় থাকে। অর্থাৎ মধ্যবিত্তদের স্বপ্নের দৌড় চলতে থাকবে, প্রতি বছর আরো বেশি সংখ্যক মধ্যবিত্ত মানুষ গাড়ি কেনা শুধু নয়, ড্রাইভার রাখার সামর্থ্য অর্জন করবেন এবং সেই চাহিদার থেকে স্কিলড ড্রাইভারের জোগান কম থাকবে। এই পর্যায়ে এক্সপ্লয়টেশন হবে না বাজারের নীতি মেনেই। কারণ মাসে ৫০০০ টাকা দিয়ে আপনি যদি ড্রাইভার রাখতে না পারেন, তা হলে সে অন্য জায়গায় কাজ খুঁজে নেবে।

    একই জিনিস দেখেছি বাড়ির কাজের লোকের ক্ষেত্রেও। নিজের অভিজ্ঞতায় জানি অন্যের বাড়িতে যাঁরা কাজ করেন তাঁরা আইটি বা ঐ ধরণের প্রফেশনের লোকজনদের বাড়িতে কাজ করতে বেশি পছন্দ করেন। কারণ অনেকরকম - খুব ছোট পরিবার, নন-স্ট্যান্ডার্ড কাজ বেশি থাকে না, খুব দ্রুত কাজ শেষ করে অন্য কাজে চলে যাওয়া যায় এবং ঠিকঠাক কাজ করলে/প্রচুর কামাই না করলে পয়সাকড়ি অন্য জায়গার থেকে একটু বেশিই পাওয়া যায়।

    এইটি হল বাজারের নিয়ম। এই গল্পটা ততদিন চলবে যতদিন মাথার উপরে চন্দ্র-সূর্যের মত আইটি আছে, দেশের চোখ ধাঁধানো ইকোনমিক গ্রোথ আছে এবং বাজারের নিয়ম মেনেই মধ্যবিত্তদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে। শ্যামলবাবুর মডেলের অনেক কিছুই তাই এখন খারাপ লাগছে না শুনতে। কারণ পরে শেষের সেই ভয়ংকর দিনে কী হবে সে নিয়ে পরে মাথা ঘামালেও তো চলবে!

    দ্বিতীয়ত, আমেরিকার টেক্সাস বা ক্যালিফোর্নিয়ার সঙ্গে দেশের বাজারের ওয়ান-টু-ওয়ান তুলনা এখনই টানা সম্ভব নয়। কারণটি সেই একই - এই মডেলটি আমাদের দেশে প্রায় নতুন, স্টেবল হতে সময় লাগবে এবং বাজারের আয়তনও একটা স্যাচুরেটেড জায়গায় পৌঁছয়নি। যখন পৌঁছবে তখনই এক্সপ্লয়টেশন এই জিনিসগুলি শুরু হবে। তার থেকেও বড় কথা প্রচুর লোক তখন ড্রাইভার রাখার বিলাসিতা দেখাবেন না।
  • LCM | 71.132.137.192 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:২০385558
  • আসলে, শহর থেকে গ্রামে মাইগ্রেশন ইনএভিটেবল :-) শহর থাকার যোগ্য নয়, নিম্নবিত্ত-দের পক্ষে নারকীয় পরিবেশ (শিয়ালদা স্টেশনের আশেপাশে, বা টালিগঞ্জ রেল ব্রীজের নীচে... বা, রেল লাইনের ধারে...) একটা ছয় বাই চার-এর চৌকি-তে সংসার, ফুটপাথের কলে স্নান... । শুধু গ্রামে যদি একটু বেসিক জিনিসপত্র ঠিকঠাক থাকত, তাহলে এরা অনেকেই হয়ত গ্রামে চলে যেত।

    যে কোনো উন্নত দেশের খুব প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য - উন্নত গ্রামাঞ্চল।
  • ip | 69.251.184.3 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৩২385559
  • আচ্ছা, মাইগ্রেশান কেবল গ্রাম থেকে শহরে হচ্ছে একথা কি ঠিক?

    survey report নাকি অন্য কথা বলছে:
    "...The Census and the National Sample Survey narrow down migration to mean
    people leaving the villages for the city. Since 1990s,migrations are more complex. There is rural-to-rural, rural-to-metro migration,rural-to-semi-urban, urban-to-urban and finally urban-to-rural migration.

    Yes, urban-to-rural migration is there because wages have collapsed in the countryside and small businesses are moving here to utilise cheap labour. In Gondia, Maharashtra, every morning hundreds of urban women journey into
    rural Vidarbha for work.There is the economic survey put by the finance
    minister in Parliament every Budget session. ..."

    http://wearethebest.wordpress.com/2008/04/28/80-per-cent-of-indian-journalism-is-stenography/
  • dri | 75.3.201.43 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৩৪385560
  • যারা শহরে মাইগ্রেট করে, ঝুপড়িতে জীবন কাটায়, তারা অনেক সময়ই গ্রামে আরো খারাপ ছিল। হয়ত জমি জায়গা তেমন ছিল না। জমিজমা না থাকলে কাজই ভরসা। কাজের সুযোগ শহরেই বেশী। ছোটখাটো ব্যবসার সুযোগ। এই চায়ের দোকান। ক্যান্টিনে চাকরী। এইগুলো তো গ্রামে তেমন নেই। কিন্তু গ্রামে যারা একটু অবস্থাপন্ন, হাত পা ছড়িয়ে বড় জায়গায় থাকে তারা যে খুব শহরে আসতে চায় তাও নয়। বরং ফিশ আউট অব দা ওয়াটারই বোধ করে। এভ্রিবডি হ্যাজ আ রিজন। যে গ্রামে থাকতে চায় তারও একটা পার্সোনাল কারণ আছে। যে মাইগ্রেট করেছে তারও একটা কারণ আছে। গ্রামেও বিভিন্ন মানুষের অবস্থার মধ্যে ওয়াইড ভেরিয়েশান আছে।
  • santanu | 82.112.6.2 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৩৫385561
  • রেল লাইন এর ধার থেকে উঠিয়ে জহর গৃহ যোজনা তে ৪ km দুরে বাড়ি দিলে এরা যেতে চায় না - এরা গ্রামে চলে যেত!!!!
  • dri | 75.3.201.43 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৩৭385562
  • আইপি এটা আবার কিসের লিংক দিলেন?
  • ip | 69.251.184.3 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৪১385563
  • ক্যানো, ঐ link এ সাইনাথের লেখা র মধ্যেই আছে তো এই তথ্য।
  • dri | 75.3.201.43 | ০৯ মে ২০০৮ ১১:৪৭385564
  • কিন্তু আমি দেখতে পাচ্ছি সাইনাথ ইন জেনেরাল ভারতীয় জার্নালিজমে গাল দিয়েছেন। মাইগ্রেশান তো দেখছিনা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন