আমার সুচিত্রা সেনের অভিনয় জঘন্য লাগত। বেশ ন্যাকাই লাগত, ইন ফ্যাক্ট। আমি অনেককে অনেকবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে উনি অভিনয় করতে পারেন না, আর প্রচুর গালাগালের সম্মুখীন হয়েছি। আজ এই পোস্টটা লিখে তো আরোই হব, কারণ সমাজের অলিখিত আইন অনুযায়ী মৃত ব্যক্তি সমালোচনার ঊর্ধ্বে।কথা বলার টোন তো অসহ্য ছিলই, কিন্তু সবথেকে বিরক্তিকর ছিল তাকানো - বহু, বহু ওপরে কোথাও। "তুমি আমাকে ভালবাসবে না, শহীদ মিনার?" জাতীয় ব্যাপার।কিন্তু তাহলে কীসের এত মাতামাতি? "ঐধরনের অভিনয়ই তো তখনকার দিনে চলত"টা অত্যন্ত ব ... ...
"ওয়েলকাম টু জুরাসিক পার্ক" অডিটোরিয়ামের বাঁ পাশে হরিণদের এনক্লোজারের কাছে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ময়ূরের খাঁচাটার সামনে। এ ময়ূরগুলো ঠিক পোষ মানা নয়। বিদ্যাপীঠের পোল্ট্রিতে মুরগীকে দিয়ে তা দিইয়ে অনেকক'টা ময়ূরের ডিম ফোটানো হয়েছে, সেগুলো আজন্ম মানুষের সাহচর্যে বেড়ে ওঠা। ছোটবেলায় ধাই-মা মুরগীর পিছনে পিছনে ঘুরত, বড় হতে হতে নিজের জাত চিনে আলাদা হয়েছে। ওদেরকে খাঁচার বাইরে মাঝেমধ্যেই ছাড়া হয়, ডেয়ারীর খড়গাদা পেরিয়ে ইলেভেন-টুয়েলভের হস্টেলের কাছ ... ...
আমেরিকায় নিজের দেশে বাড়িঘর ধ্বসে পড়ছে, ব্রিজ ধ্বসে পড়ছে, পাবলিক স্কুল কলেজের জন্যে টাকা নেই, জেলে পচছে লক্ষ লক্ষ গরিব মানুষ। ... ...
পথিকের প্রদর্শিত পথ সুজয়যুক্ত করতে আনন্দের বাজারে এখন হাম্পটি ডাম্পটি।গতকাল ( ৬ই এপ্রিল, ২০১৮) যে দৈনিক দৈনিক না পড়লে আপনি পিছিয়ে পড়বেন তাঁরা আপনাকে এগিয়ে রাখতে জেনেভা থেকে নিয়ে এলেন হাম্পটি ডাম্পটি কে ... ...
নয়ডার কাছে দাদরীতে বিফ খাবার অপরাধে পিটিয়ে মারা হল মহম্মদ ইখলাককে। তার প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে নানা রঙ এর মিডিয়া। সোসাল মিডিয়াতেও প্রতিবাদে মানুষজন ডাক দিচ্ছেন বিফ ফেস্টিভাল আয়োজন করার। নিজেদের প্রোফাইল রাঙ্গাচ্ছেন নানা বর্ণ এবং স্বাদের গরুর মাংসের ডিশে। বিপজ্জনকভাবে ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে এই সব ছবি এবং এই মেসেজ পৌঁছনো যাচ্ছে যে আমরা লিবারালরা ব্যক্তিমানুষের স্বাধীনতায় খাঁড়া নেমে আসলে সহ্য করব না। কিছু প্রাসংগিক প্রশ্ন তোলা থাকুক এই সূত্রে।আমরা কি একবারো ভেবে দেখেছি যে আমরা এই এনলাইটেন্ ... ...
কিছুদিন যাবৎ চেষ্টা করছিলাম লিঙ্গভিত্তিক শ্রমবন্টনের চিত্রটা বুঝতে।যত পুরোনো হচ্ছি কাজের বাজারে তত দেখছি ওপরের দিকে মহিলাদের সংখ্যা কমতে থাকছে। কর্পোরেট সেক্টরে প্রায়শই সংখ্যা দিয়ে দেখানো হয় অনেক মেয়ে কেরিয়ার শুরু করলেও মাঝপথে ছেড়ে যাচ্ছেন বা কোনো রকমে চাকরি বজায় রাখতে পারলেই সন্তুষ্ট থাকছেন। নতুন কিছু করার চেষ্টা করছেন না বা বাড়তি দায়িত্ব নিতে চাইছেন না। ফলে কর্মক্ষেত্রে তারা পিছিয়েই থাকছেন।এদিকে মহিলারা কর্মক্ষেত্রে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। গত কয়েক বছরে যৌন হেনস্থা ... ...
একটা পরিবারে ধরা যাক বাবা, মা এবং বাচ্চা তিনজনেরই জ্বর হয়েছে। পরিবারটি মোটামুটি স্বচ্ছল, কাজের মাসি পিসি সবই আছে। আজকাল এমনিতেও আর আলাদা করে বাজার করার দরকার পড়ে না, মোবাইলে দু চারটে বোতাম টিপে দিলেই স্যাট করে বাড়ির দরজায় তরিতরকারি মায় মাছের ঝোল বা রেশমি কাবাব সবই পৌঁছে যায় ঘন্টা খানেকের মধ্যেই। অসুখ করলে ডাক্তার দেখানো হয়, ওষুধও পড়ে নিয়মিত। তা, এ হেন একটা পরিস্থিতিতে খুব স্বাভাবিকভাবেই কি দেখা যাবে? দেখা যাবে যে, তিনজনেই শুয়ে বসে কাতরাচ্ছে, জ্বরে যেমন হয় আর কি। আর তারপর বাবাটিকে অনতিবিলম্বেই দে ... ...
অনেকদিন ধরে একটি ম্যানুয়াল তৈরীর কথা ভাবছি। সহজলভ্য ইন্টারনেট কানেকশনের যুগে কিভাবে ইন্টারনেট আঁতেল হিসাবে নাম করা যায়। অতীব কপচানো জিনিস, হয়ত আমেরিকা মহাদেশে এমন বই-এ বাজার ছেয়ে গেছে – কিন্তু সাহেব আর আমাদের মনস্তত্ত্ব আলাদা হবার জন্য, স্ট্রাটেজীতে কিছু ঈষৎ পরিমার্জন দরকার। আমি এটাও জানি না যে কোন বাঙালী ফেসবুক গোষ্ঠী অলরেডী তাদের গুপ্ত সমিতিতে এমন ম্যানুয়াল চালু করেছে কিনা! আবার এমনও হতে পারে যে অলরেডি আঁতেল বলে মার্কেটে নাম ছড়িয়ে ফেলেছেন এমন কেউ এই ম্যানুয়াল উল্টোলেন – কিছুটা কৌতুকে ও কিছুটা ... ...
বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে, আর সবাই তাদের নিজেদের ভবিষ্যদ্বাণী দেয়াও শুরু করেছে। খেলাধুলার ক্ষেত্রে কিছু কিছু ভবিষ্যৎবাণী করা অনেকটা সহজ যেমন ধরুন আজকের ব্রাজিল বনাম কোস্টারিকা ম্যাচ কে জিতবে, অথবা এখন যে ম্যাচটা চলছে সেটা কি ড্রাগ হবে নাকি হবে না। এর চাইতে একটু কঠিন ভবিষ্যৎবাণী হতে পারে পেনাল্টি হবে কিনা বা পেনাল্টি শটে আদৌ গোল হবে কিনা এসব। কিন্তু সবচেয়ে কঠিন যে ভবিষ্যৎবাণীটি সেটা হচ্ছে সমগ্র টুর্ণামেন্টের ওয়ার্ল্ড কাপটি কার হাতে যাবে। আর এই দুরূহ কাজটিই করে দেখিয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স। ... ...
কেয়া শরম কি বাত!! ব্যভিচারও লীগাল হলো শেষে!!বিষাণ বসুরায় বেরোনোর পর থেকেই, বেজায় খিল্লি।বস, আর চাপ নেই। সুপ্রীম কোর্ট ব্যভিচারকে আইনী করে দিয়েছে।আরেক মহল, জ্যেঠামশাইয়েরা, বলছেন, দেশের কী হাল। একশো তিরিশ কোটি মানুষের সমাজকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিলো কয়েকটা দায়িত্বজ্ঞানহীন বিচারপতি।বলি, এর পরেও সমাজ সংসার বলে কিছু আর বাকি থাকবে, নাকি?সত্যিই, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। ভাবলাম, হাতে গরম একটা পোস্ট করেই বসি।তারপর, মনে হলো, পুরোনো ব ... ...
নিম্নবিত্ত পরিবারে জন্মালেও ক্লাইডের উচ্চাকাংখা ছিল দেখার মতন। চার্চের কাজে নিযুক্ত ধর্মভীরু বাবা মা কে সে অপছন্দ করত মন থেকে। সে চাইত ঝকঝকে গাড়ি, চোখজুড়নো ভিলা, অঢেল টাকা আর চারপাশে সুন্দরী নারীদের ভিড়। বিশের শতকের গোড়ার দিকের আমেরিকাতে, যুদ্ধোত্তর ফাটকা বাজারে শেয়ার খাটিয়ে হঠাৎ বড়লোকদের এবং পুঁজীর দর্পে রক্তচক্ষু ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টদের চারণভূমি আমেরিকাতে অথবা মধ্য ও নিম্নবিত্তের লাগামছাড়া অ্যাসপিরেশনের স্বর্গরাজ্য আমেরিকাতে দাঁড়িয়ে ক্লাইড বুঝেছিল এই এনিথিং-ক্যান-হ্যাপেন-এর রাজ্যে তাকে লড়ে নিতে ... ...
একটানা বেজে চলেছে কিশোরদার বিরহের গান l সমস্ত সন্ধ্যে জুড়ে l কাল আপিস নেই, রুগী দেখা নেই l তাই আজ থেকেই দিব্যি ছুটির মেজাজ l কিন্তু এই ব্যাজারমুখো সঙ্গীতের জ্বালায় সেটাই বা উপভোগ্য হয়ে উঠছে কই ! মন মেজাজের স্বেচ্ছা-কাউনসেলিং করতে এ সময় টিনটিন থেকে টেনিদা, দিদি থেকে মীর কাউকেই তেমন জুতসই মনে হচ্ছে না l একে বইমেলার গ্যাঞ্জামহীন বেদনাতুর সন্ধ্যে l তার ওপর ওই বলিউডি মনোটনি l জীবনের মানে খুঁজে পাওয়াই দায় l এমতাবস্থায় জানতে পারলুম কোনো এক মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার প্রাইমারি স্কুলে নাকি জবরদস্তি বন্ধ করা ... ...
হিন্দু স্কুলের জন্মদিনেআমাদের স্কুলের খেলার মাঠ ছিল না। থাকার মধ্যে ছিল একটা উঠোন, একটা লাল বেদী আর একটা দেবদারু গাছ। ওই লাল বেদীটায় দাঁড়িয়ে হেডস্যার রেজাল্ট বলতেন। ওই উঠোনটায় আমরা হুটোপাটি আর প্রেয়ার করতাম। আমাদের ইস্কুলের প্রেয়ার ছিল জনগনমন। তখনো জাতীয়তাবাদী ভক্তি প্রদর্শন বাধ্যতামূলেক হয় নি। তাই আমরা নিজেদের আনন্দেই জাতীয়সঙ্গীত গাইতাম, অন্যথা পাকিস্তানে এক্সপোর্ট হওয়ার ভয় থেকে নয়। তবে ভয় কি আর ছিল না? ইতিহাসের বিষ্ণুবাবুকে যমের মত ভয় পেতাম। প্রেয়ারে পৌঁছতে একটু দেরি হলেই সাঙ্ঘাতিক ব ... ...
এর কিছুদিনের মধ্যেই দিগম্বরী দেবীর মৃত্যু ঘটে। দিগম্বরী বেঁচে থাকতেই যে সম্পর্কে ভাটার টান লেগেছিল, তাঁর মৃত্যুতে সে সম্পর্কের পরিসমাপ্তি ঘটে নিশ্চিতভাবেই। তারপরও কি দ্বারকানাথ তাঁর অভ্যাস বদলেছিলেন একটুও? ইতিহাস জানান দেয় – না। সম্পর্কের দীর্ঘশ্বাস এভাবেই পাক খেয়েছিল সেবার, ঠাকুরবাড়ির দেওয়ালে-দেওয়ালে। ... ...
ছাত্র-ছাত্রীদের মেসে জল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তারা তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় কিচ্ছু জানাতে পারছে না। নন-টিচিং স্টাফদের কাজে লাগিয়ে মেসে খাবারও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোনো মিডিয়াকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরের কোনো ছাত্রকেও ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরা রান্না করছে কাল রাত থেকে। এইমাত্র খবর পেলাম, পাবলিক প্লেসে রান্না করার জন্য দু'জনকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। চারদিন ক্লাস হবে না ঘোষণা করা হয়েছে, আন্দোলন প্রত্যাহার না করলে সেমেস্টার ক্যান্সেল করার হুমকি আসছে লাগ ... ...
৭.--‘রোজ সকালে যদি আপনার একশো গ্রাম পায়খানা না হয়, তবে বুঝবেন সিস্টেম ক্লিয়ার হয়নি। পেটের ভিতরে দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয়—ভদ্রসমাজ নাকে রুমাল দেয়। তাই ব্যবহার করুন গন্ধরাজ চুড়ন...!’‘গন্ধরাজ চুড়ন’ এর ক্যানভাসারের চিৎকারে রোজ সকালে ঘুম ভাঙে লাটুর। আর ঘুম ভাঙতেই মুড ডুম হয়ে যায়! যদি ঘুম ভাঙার সঙ্গে সঙ্গেই কাউকে একশো গ্রাম পায়খানার ফান্ডা শুনতে হয়, তবে মেজাজের পিন্ডি চটকে যাওয়াই স্বাভাবিক! তার উপর সম্প্রতি তার মেজাজ একটা বিশেষ কারণেই খারাপ হয়ে আছে। মা ফসসা হতে চলেছেন। সেটা দুঃখের কথা ... ...
তসলিমা নাসরিনের কাছ থেকে আমার কিছু শেখার নেই। না জ্ঞান, না কবিতা, না লেখার স্টাইল। আমি কি লিখবো না, কি বলবো না, কি হতে চাইবো না, এমনকি কি ভাববো না, তা জানার জন্যই আমার কাছে তসলিমা নাসরিন জরুরি। তসলিমা সর্ম্পকে আমার খুব আগ্রহও নেই। কিছুটা কৌতুহল আছে। এর বেশী কিছু নয় [দেখেুন: সাম্প্রতিক টিভি সাক্ষাৎকার, ফারজানা রূপার এক্সক্লুসিভ fb.me/2JnpeEQT7 ]গুলি ফোটানো মানেই যেমন রাষ্ট্র বিপ্লব নয়, তেমন তসলিমা জাত নারী মুক্তির বোলচাল, আর তীব্র মৌলবাদের বিরোধীতা [শুধু মুসলিম মৌলবাদ] মানেই নারী মুক্তি ... ...
“The group's early productions were mainly adaptations of non-Indian plays… In the late 1970s, first Asit Bandopadhyay and then Ajitesh Bandopadhyay left the group. With Rudraprasad Sengupta as the main director, a new era started, and Nandikar turned from a pure performance-oriented theatre group to an organisation with a wide range of projects…” (Nandikar: Wikipedia) পৃথিবীর কোনও ইতিহাস পক্ষপাতহীন নয় l হতে পারেনা l যে বা যারা সেই ... ...
একটা ছবি তৈরি হয়েছিলো ১৯৫৫ সালে, নাম ' ফান্টুস'। বড়ো কত্তা সুর দিয়েছিলেন এই ছবিটিতে । অনেকের মনে থাকবে " ইয়েহ দর্দভরা অফসানা"। তিনি প্রায় একই সময়ে এই ছবিটি আর 'প্যাসা'র সুরও করছিলেন । 'প্যাসা'তে বড়োকত্তার অনুমতি নিয়ে গুরু দত্ত পঞ্চমকে বলেছিলেন হার্মোনিকায় ব্যাকস্কোর তৈরি করতে । পঞ্চমের তখন ষোলো বছর বয়স । তিনি তো রীতিমতো পুলকিত হয়ে প্রত্যেকদিন নানা সুরের প্যাটার্ন তৈরি করছেন । দিনের শেষে সেগুলো বাবাকেও শোনান । ১৯৫৬তে 'ফান্টুস" মুক্তি পায় । তা বড়োকত্তা পুত্রকে নিয়ে ছবিটি দেখতে গেছেন । তখনই পঞ্চম ... ...
হায় আইটি ইন্ডাস্ট্রি! তোমার স্বর্ণযুগ ফুরাইয়াছে! জয়েন করিলেই আমেরিকায় লং টার্ম অ্যাসাইনমেন্ট নাই, পাড়া প্রতিবেশীর কাছে “বিলেত-ফেরত” আখ্যায় ভূষিত হইবার সুযোগ ক্রম-সঙ্কুচিত, তদুপরি পিতৃ-পিতামহের কালে না শোনা হায়ার-এন্ড-ফায়ার নীতির ব্যবহার শুরু ! এ যে ঘোর কলিকাল! এবং কলিকালের অন্যতম লক্ষণ যে কর্মী- সংগঠন, এখন তাহাই সকলের ভরসা!নাঃ এবার একটু সিরিয়াস কথা! ... বলার আগে একটু গৌর-চন্দ্রিকা প্রয়োজন। প্রথমতঃ আমার ব্যক্তিগত পরিচয় শুধু আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে, আইটিইএস সম্বন্ধে আমার বিন্দুমাত্র ধারনা ... ...