পৃথিবীতে কিছু শিশু নানান ধরনের সমস্যা/অক্ষমতা নিয়ে জন্মায় এবং বড় হয়। যাদের আমরা "বিশেষ শিশু" বলে থাকি। তাদের সম্পর্কিত বিষয়ে ইংরাজী ভাষার বইপত্তর থাকলেও সহজ বাংলায় তার বেশ অভাব। যেটুকু আছে তাতে সবসময় সব সঠিক তথ্যও থাকে না। নিজের বহুবছরের অভিজ্ঞতার নিরিখে এবং এক শুভান্যুধায়ীর অনুপ্রেরনায় নানান ধরনের সমস্যা/অক্ষমতা নিয়ে সহজবোধ্য ভাবে কয়েকটি পর্বে ধারাবাহিক হিসেবে লেখার প্রচেষ্ঠা করেছি৷ আজ প্রথম পর্ব৷ ... ...
আমেরিকার যুদ্ধ যুদ্ধ জেল জেল খেলার মাঠ এখন ইউক্রেন, ইজরায়েল, এবং আগামীকাল ভারত। মিলিয়ে নেবেন। ... ...
এ বছরের শুরুতে ভাবলাম জার্ণাল লিখে রাখি। কতদিন এ ভাবনা আর লেখা একসঙ্গে থাকবে জানি ন। তবু থাক, যতটুকু রাখা যায়, থাকে… এ লেখার সবটুকু তারই, যদি সে মনে রাখে। ২ জানুয়ারি ১৯১খানিক পুরনো হলে ঘটনার গায়ে মায়ার প্রলেপ লাগেসামান্য সুগন্ধ — ডালে হিং ফোড়ণের এলেবাধ্যতামূলক নিরামিষ দিন মনেও থাকে না। যেন পলি পড়া উর্বর মাঠ এতদিন কর্ষণবিহীনআচমকা উড়ে আসা বীজ বুকে ফলের বাগান ফলাতে চায়সামান্য চিঠির বাক্স খুলে প্রজাপতিগুলি উড়ে উড়েভিতর বাগানে ... ...
নেহি তো হাম সরকার বদল দেঙ্গেতাপস দাসএন জি পি উদয়পুর অাপ এক্সপ্রেসে অামরা পাঁচজন। উঠেছি কিসানগঞ্জ থেকে। যাত্রাপথে পরিচয় হলো নেপাল ঝাপা জেলা, দমকের সূর্য কারকির সঙ্গে। অবসর প্রাপ্ত কমর্চারী। যাবেন মাউন্ট অাবু। ততক্ষণে কথায় কথায় জেনে নিয়েছেন অামরা যাচ্ছি দিল্লি। কিসান মজদুর সংঘর্ষ যাত্রায়। অামাদের সংগঠনের পতাকা দেখতে চাইলেন। তারপর হঠাৎ করে জানতে চাইলেন " অাপকা কমিটি মে লাইব্রেরী হ্যায়? পার্টি স্কুলিং হোতা হ্যায়? এ জরুরি হ্যায়। নেহি তো পার্টি মেম্বার কুছ নেহি শিখেগা।" অামি থতমত। উনি ... ...
ঐ জোকসটা পড়েছেন? ঐ যে, ম্যাডাম তাঁর ছাত্র কে জিজ্ঞেস করছেন "বল ২ আর ২ যোগ করলে কত হয়?" অমনি ছাত্র নিঃসংকোচে উত্তর দিচ্ছে ৯.৫। উত্তর শুনে ম্যাডাম যখন ছাত্রের জ্ঞানের দীপ্ত বিচ্ছুরণে বিরক্ত হয়ে বেত্রাঘাতে উদ্যত, তখন সেই ছাত্র কাঁচুমাচু হয়ে হিসেব কষছে "২+২=৪ +VAT+সার্ভিস ট্যাক্স+হাইয়ার এডুকেশন সেস+স্বচ্ছ ভারত সেস+কৃষি কল্যাণ সেস+এক্সাইস ডিউটি করলে ওটা রাউন্ড ফিগারে ৯.৫'ই হবে।" ছাত্রের উত্তর শুনে সেই ম্যাডাম, সেই যে অজ্ঞান হয়েছিলেন, গত পরশুই তাঁর জ্ঞান ফিরেছে; মোট চারজন অর্থমন্ত্রী আর দুই সংসদের এক ... ...
বাংলাভাষা বাংলাভাষা করে এত হেদিয়ে মরার কী হয়েছে, শুনি? আমরা হিন্দিও খুব ভালো বলি। বিশেষতঃ আমার মা-মামা-মাসিরা।প্রথমে ধরা যাক আমার মায়ের কথাই। তুখোড় স্মার্ট মহিলা। না, না, পোশাকে-আষাকে স্মার্ট নয়, সত্যিকারের স্মার্ট! আমায় দেখে মা কেমন বোঝার চেষ্টা করলে ডাহা ঠকবেন, আমি হলাম মায়ের ক্যাবলা মেয়ে। মা সকাল পৌনে ন'টায় দুই ছানা নিয়ে বেরোচ্ছেন, তাদের স্কুলে পৌঁছে নিজে অফিস যাবেন। কিন্তু জমিয়ে খেয়ে বেরোচ্ছি আর সপ্তাহে পাঁচদিন জিভে-জল-আনা পাঁচরকম টিফিন আমাদের। একসময় বর্ধমানে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করে ... ...
আসলে শেকড়ের শেকল থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে মানুষের আকাঙ্ক্ষা যেন আরেক পেষণের, আরেক শেকলের; ধরণীতলের কঠিন শেকল যা মানুষকে করেছিল গুহাবন্দী, তাকে ছিন্ন করে উপরের জলে গড়া নরম শেকলে সে স্বপ্ন দেখে মুক্তির। নিয়ম আর আচারের শেকড়-বাকড় উপড়ে ফেলে বর্ষা নগ্ন মানুষকে মুখোমুখি করে প্রকৃতিদেবীর, যার জন্য সে কতদিন পথ চেয়ে ছিল! বৃষ্টির কোলে শায়িত অবস্থায় এক তীব্র পেষণে যখন ফিনকি দিয়ে রক্ত ছোটে আদিম সব গুহা থেকে, এক নতুন পৃথিবীর জন্ম হয় তখন! বৃষ্টির পরম শাসনে সভ্যতার মুখোশ খোলার অব্যর্থ সব বাণ নিক্ষিপ্ত হতে শুরু করে সেখানে; তার পিঠের উপর পড়তে থাকে বৃষ্টির তীব্র চাবুক! বর্ষা তাই পৃথিবীর আরেক রেঁনেসা। নগ্নতার অমোঘ আহবানে পরিচয়-যুদ্ধের মাতাল মাঠ ছেড়ে মানুষ পাড়ি জমায় অকুলের অনন্ত নৌকোয়। ... ...
'রোমাঞ্চ কি রয়ে গেছে; গ্রামে অন্ধকারে ঘুম ভেঙে দেহের উপর দিয়ে শীতল সাপের চলা বুঝে যে-রোমাঞ্চ নেমে এলো, রুদ্ধশ্বাসস্বেদে ভিজে-ভিজে। সর্পিনী, বোঝনি তুমি, দেহ কিনা, কার দেহ, প্রাণ। সহসা উদিত হয় সাগরহংসীর শুভ্র গান। স্বর-সুর এক হয়ে কাঁপে বায়ু, যেন তুষত শীতে, কেঁদে ওঠে, জ্যোৎস্নার কোমল উত্তাপ পেতে চায়। রোমাঞ্চ তো রয়ে গেছে শীতল সাপের স্পর্শে মিশে।' (বিনয়) ... ...
[বিপ্লবী সিরাজ সিকদারকে নিয়ে এ পর্যন্ত কম লেখা হয়নি। বেশীরভাগ লেখাই মনে হয়েছে, কোনো দলীয় স্বার্থ পূরণের জন্য। আবার ব্যক্তি সিরাজের জীবন নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করে অনেকে তার বিপ্লবীত্বকে খাটো করেছেন। তারা আসলে তার আত্নত্যাগকেই কটাক্ষ করেছেন।প্রচলিত এই সব দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে বলে লেখার শিরোনামে ‘অন্য আলোয় দেখা’ কথাটি যুক্ত করা হয়েছে। এটি মোটেই #এসএসের সংক্ষিপ্ত জীবনী বা তার কর্মকাণ্ডের সামগ্রীক মূল্যায়ন নয়। বরং এটি ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে নির্মোহভাবে এই শহীদ দেশপ্রেমিক বিপ্লবীকে দেখার একটি ছোট্ট প্রয় ... ...
বাপের কথা জবার মনে পড়ে অস্পষ্ট, রাতে দেখা স্বপ্ন যেমন সকালে কিছুটা মনে পড়ে, আবার পরক্ষণেই মানস থেকে দ্রুত সরে যায়- তেমনি। গত বছর মা-ও চলে গেল পেটের ব্যথা নিয়ে। প্রথমে গ্রাম ডাক্তারের কাছে গেলে ব্যথা কমার ওষুধ দেয়। দিনে দিনে ব্যথার তীব্রতা বাড়তে থাকে, খাওয়া-দাওয়া আস্তে আস্তে বন্ধ হতে থাকে, একসময় শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে। জবার চাচা কবিরাজ ডেকে আনে, তিনি শহরের হাসপাতালে নিতে বলেন, হাসপাতালে কে নিয়ে যাবে, চিকিৎসা খরচই-বা কে দিবে; এক সকালে জবার হাউমাউ শুনে চাচা, চাচি, তাদের ছেলেমেয়ে ঘর থেকে বের হয়ে জানতে পারে জবাকে একা রেখে তার মা-ও পরপারে পাড়ি দিয়েছেন। ... ...
আমি তখন নিজের শহর খুঁজে বেড়াচ্ছি। আমার শহরে একটা নদী থাকবে, অসংখ্য গাছ, বৃষ্টিভেজা পাখিরা জানালার কার্ণিশে এসে বসবে, রোদ ঝলমলে দিনে নদীর পাশ দিয়ে হাঁটতে বেড়ানো যাবে আর তৃষ্ণা পেলে ঢেউ খেলানো জলের দিকে মুখ করে বসানো চেয়ারের একটা কফির দোকান থেকে নিয়ে নেওয়া যাবে পছন্দের কাগজের কাপ – আরো অনেক কিছু – শহর আমাকে নষ্টালজিক করে তুলবে –নষ্টালজিক কাকে বলে? আমার তো কোন শহর ছিল না কোন দিন – তাহলে শহর কি করে আমাকে ফিরিয়ে দেবে নষ্টালজিয়া? আমি ঠিক জানি না – নাকি আমি প্রকৃত অর্থে জানিই না যে নষ্টালজিয়া ... ...
লরার সাথে আমার আলাপ হয়েছিল নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে এক শীতকালীন সেমেস্টারে; আমরা দুজনেই কনভেক্স অপ্টিমাইজেশনের একটা কোর্স নিয়েছিলাম আর কোর্স প্রজেক্টে আমি ছিলাম ওর পার্টনার। লরা এসেছিল এল.এ. থেকে। নিউইয়র্কের শীত আমি পছন্দ করিনা, সে প্রায়ই বলত। ... ...
বাংলার সাহোরের রাজার ছেলে গৃহত্যাগ করে গ্রহণ করলেন প্রব্রজ্যা এবং উপসম্পদা গ্রহণপূর্বক নাম নিলেন 'শান্তরক্ষিত'। নালন্দায় পাঠান্তে নিযুক্ত হলেন উপাধ্যায় হিসাবে। সেখান থেকে বা সালনাং-এর সাথে পাড়ি জমান সেই তিব্বত... ... ...
প্রহসন! শুধু প্রহসন বললে ভুল হবে, আজ পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনে নির্লজ্জভাবে আত্মসমর্পন করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। অবশ্য এছাড়া কোনও উপায় ও ছিল না। অন্ধ ধৃতরাষ্ট্র শুধু বসে দেখতেই পারে গনতন্ত্র নামক দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ। শুরুটা হয়েছিল গতকাল রাত থেকেই, পুর্ব পরিকল্পনামাফিক আচমকাই তুলে নেওয়া হল নিরাপত্তা বাহিনী, শুরু হল রাজনৈতিক সন্ত্রাস যা ১৯৮৮ কেও হার মানাবে।ফ্রি হ্যান্ড বাহিনীর একের পর এক বোমা বর্ষন বিরোধী দলের বাড়ী ঘরে, কংগ্রেস প্রার্থীর রাস্তা অবরোধ, বাড়ী বাড়ী গিয়ে ভোটারদের হুমকি- কিছুই ... ...
সে অনেককাল আগের কথা। আমার তখন ছাত্রাবস্থা। রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের টাকার ভরসায় ইটালি বেড়াতে গেছি। যেতে চেয়েছিলাম অস্ট্রিয়া, সুইৎজারল্যান্ড, স্ট্রাসবুর্গ। কারণ তখন সবে ওয়েস্টার্ন ক্লাসিকাল শুনতে শুরু করেছি। মোৎজার্টে বুঁদ হয়ে আছি। কিন্তু রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের টাকায় সুইৎজারল্যান্ড বেড়ান হয়না। অনেক হিসেব-টিসেব কষে দেখলাম ইটালি কোনরকমে হয়ে যাবে। এসেছি ভেনিসে। পকেট তো একেবারে গড়ের মাঠ। তাই ব্যাকপ্যাকিং করছি। থাকছি ইউথ হস্টেলে। খাচ্ছি স্যান্ডউইচ আর ক্যালজোন। একদিন পিজ্জা খেয়ে দেখেছি। ইটালি ... ...
পূর্ব কলকাতার জলাভূমি নিয়ে কেউ কেউ নড়ে চড়ে বসেছেন বা বসবেন ভাবছেন l বস্তুটি খায় না মাথায় দেয়, সে জানার আগ্রহ বাঙ্গালী তথা কলকাতাবাসীকে কখনো ব্যতিব্যস্ত করেছে এমন নয় l এই এলাকার মূলবাসী যাঁরা তাঁরা নিজেরাও জানেন না যে কেমন একটি অদ্বিতীয় ঐতিহ্যের তাঁরা ধারক-বাহক l/এরই মধ্যে আবার নানান আজগুবি লেখা দেখি, ভূল লেখা দেখি, সামান্য কিছু তথ্যের উপর নিত্য নতুন তত্ত্ব অনর্গল বেরোচ্ছে l যাঁরা লিখছেন তাঁরা ভালো জানেন না, যাঁরা রিভিউ করছেন তাঁরাও জানেন না l অথচ বিষয়বস্ত্ত রমনীয়, অতএব দে ছেপে l ১৯৮৬ স ... ...
হোটেলের রেষ্টুরান্টের বোরিং মাপাজোপা খাবার খেতে খেতে ক্লান্ত হয়ে এই ভাবেই একদিন ধর্মতলার ছোলে-বাটোরা-র প্রেমে পড়ে গেল রাসেল। হয়েছে কি একদিন বিকেলে প্র্যাক্টিস থেকে ফিরে হোটেলের বাইরে একটু ঘুরতে বেরিয়েছে, একটা দোকানে দেখে লোকজন বিশাল ফুলো ফুলো বান্-এর মতন কি খাচ্ছে! ইন্টারেষ্ট লেগে গেল রাসেলের – জয় মা বলে ঢুকে পড়ল দোকানে, আঙুল দিয়ে দেখালো যে ওই খাবার তার চাই। দোকানে যে ক্যাশে বসেছিল সে অনেক কষ্টে ভাঙা ভাঙা ইংরাজীতে জানালো যে ওই খাবারের নাম “ছোলে-বাটোরে”। ব্যাস, সেই খাবার খেয়ে রাসেল ফিদা! নামটা মুখস্ত করে নিল কয়েকবার আউড়ে নিজের মনে মনেই। ... ...
অন্য দিকে মুসলিমদের অবস্থা চিন্তা করে দেখেন। মুসলিম ব্রাদারহুড মুসলিম উম্মাহ এগুলা আমার কাছে ভুয়া কথা মনে হয়। কোন কার্যকর ব্যবস্থা এদের দ্বারা আজ পর্যন্ত নেওয়া হয় নাই। মুসলিমরা বর্তমান সময়ে ভাগ্য বিতাড়িত জাতি বলে মনে হয়। কেন? ইয়েমেনে মানুষ মেরে ফিনিশ করে দিচ্ছে অথচ কোথাও কোন টু শব্দ হয়নি। না মুসলিম বিশ্বে না মানবতার, মানবধিকারের আঁতুড়ঘর ইউরোপের কোথাও কেউ কোন প্রতিবাদ করছে, কেউ বলতে পারবে না এই মানুষ মারার জন্য কোন একটা উন্নত দেশে রোড মার্চ হইছে, মানুষ জমায়েত হয়েছে, বিক্ষোভ হয়েছে। এর থেকে সামান্য ঘটনায় সিডনি থেকে বার্লিন নিউ ইয়র্ক থেকে প্যারিসে মিছিল শুরু হয় যেতে দেখছি আমরা। শুধু ইয়েমেন না, সিরিয়ায় যা হয়েছে তার প্রতিবাদই কয় জায়গায় কে করেছে? কেউ না। মুসলিমরাও যখন দেখে ঘাতক এখানে মুসলিম তখন তারাও চুপ! পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, ডাবল স্টান্ডার্ড দেখাইতে মুসলিমরাও পিছিয়ে নেই। মুসলিমরা যখন এক সাথে একমাত্র ইহুদিদের আকামের সময় চিৎকার করে তখন কেউ কেউ এর ভিতরে অন্য কিছু খুঁজে পায়। কেউ কেউ বলে মুসলিমদের রক্তের ভিতরে জিনের ভিতরে ইহুদি বিদ্বেষ ঢুকে আছে, তখন আসলে কিছু বলার থাকে না। এই বলার অধিকার সম্ভবত মুসলিমরাই দিচ্ছে। ... ...
সায়ন্তিকা’র বাবা সম্প্রতি একটা বাড়ি কিনবেন ঠিক করেছেন,সেদিন আমাকে শুনিয়ে বললেন,‘ লেক এর ধারে বাড়ি।চোখ মেললেই নীল জলের সমুদ্দুর।আহা।ও বাড়ির নাম রাখবো ‘লেক ভিউ’।আর আজে বাজে লোকের ও বাড়িতে ঢুকতে দেবোনা’।এই ‘আজে-বাজে লোক’ মানে যে আমি সেতো জানিই।গতকাল আমার বাইকে সায়ন্তিকা আর আমি বাড়িটা দেখতে গেলাম।শহরের বাইরের দিকের বাড়ি।বাড়িটা খারাপ নয়,তবে বাড়ির পিছনে যেটাকে ‘লেক’ বলে সায়ন্তিকা’র বাবা চালাচ্ছিলেন,সেটা আদতে মজে যাওয়া একটা বড় পুকুরের অংশ,যেখানে আশে পাশের নর্দমার জল এসে পড়ে বিচ্ছিরি গন্ধযুক্ত ... ...