আমি এতদিন ভাবতাম গরুর রচনা হলো গরুর ওপরে লেখা রচনা। এখন দেখছি, গরুর রচনা মানে হলো গরুর বা গরুদের দ্বারা লিখিত রচনা। ... ...
ইজরায়েল-হামাসের যুদ্ধের যাতে কোনোভাবেই ব্যালান্সড রিপোর্টিং না হয়, তার জন্যে আমেরিকার চ্যানেল এমএসএনবিসি তাদের প্রধান তিনজন মুসলমান অ্যাঙ্করকে কার্যতঃ ফায়ার করে দিয়েছে। গণসম্মতি উৎপাদনের রাজপথে তাঁরা বিশাল কাঁটা। ... ...
ইতিমধ্যেই অনেকেই বিষয়টা জেনে গিয়েছেন। অনেক চর্চাও চলছে। একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেতা তথা এ বারের লোকসভা নির্বাচনের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী দেবের একটি মন্তব্য রীতিমতো আলোড়ন তুলেছে সর্বত্র। কি সেই মন্তব্য? সাক্ষাৎকারের সেই অংশটি তুলে দেওয়া যাক। প্রশ্ন - তার মানে আপনি বিষয়টা(সংবাদমাধ্যমের নজর এখন আরও বেশি করে তাঁর উপরে) এনজয় করছেন? দেব- এনজয়....! ইটস জাস্ট লাইক বিয়িং রেপড ইয়ার! ইউ ক্যান সাউট অর ইউ ক্যান এনজয়(হাসি...)! ব্যস, এর বেশি আর কী! এমন মন্তব্য ঘৃণ্য নিঃসন্দেহে। এ নিয়ে কোনও ... ...
অস্বীকার করবার প্রায় কোনও জায়গাই নেই যে ছোটবেলায় আমাদের অনেকেই প্রায় নিয়ার-পারফেক্ট শুদ্ধাচারী ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতিতে বড় হয়েছিলাম। হিন্দি গান শোনা ছিল মহাপাপ, গাওয়া তো উচ্ছন্নে যাওয়ার স্পষ্ট লক্ষণ ছিল। ছোটখাটো বিচ্যুতি, এই যেমন অনুপ জালোটা, মান্না দে এটুকু বাদ দিলে বাংলাময় ছিল আমাদের জীবন। পাড়া কালচারে বড় হয়েছি আমরা। গ্রাম নয়, আবার পুরোদস্তুর শহরও নয়, মফস্বল সংস্কৃতিতে কাজ করত পাড়া-কালচার। শুভানুধ্যায়ী কাকু-জেঠিমা-মোড়ের সিগারেটের দোকানের স্বপনদা, এঁদের স্নেহদৃষ্টির ছায়াতেই আমরা বড় হয়েছি। প্রায়শই ... ...
শ্রীজাত শাসকদলের হয়ে লিখেছেন ও সেটাকে বলেছেন প্রোফেশনাল কাজ। এর ফলে যা যা হলো...... বিতর্কলিস্টিঃ ১ স্বঘোষিত জ্যাক কেরোয়াকের দল বলতে শুরু করলেন - "দেখলে তো! সব আসলে স্টান্ট! আরি বাওয়া যেটা প্র্যাক্টিস করি সেইটেই লিখি, এ জিনিস রোইন্দোনাত ছাড়া আর কে আছে বল দিনি" ২ পাছা থেকে স্কুল বেঞ্চের দাগ না যাওয়ারা অব্দি অ্যানালিসিস করতে বসলেন "দূর শ্রীজাত নাকি আবার লেখক! তরল লেখা সমস্ত। খাপছাড়া ইমেজারি, আনন্দবাজার অব্দি ঠিক আছে, তার বেশি অ্যালাউ করা উচিত না।" ... ...
এক বন্ধুর কাছে শুনলাম আই.আই. টির এন্ট্রান্স টেস্ট নাকি পৃথিবীর কঠিনতম পরীক্ষাগুলোর মধ্যে অন্যতম। সেই প্রসঙ্গে খানিক আলোচনা হলো বন্ধুদের সঙ্গে। কিছু তথ্য, ফিটজি ইত্যাদি সংস্থা, এম সি কিউ, বইপত্তর ইত্যাকার বিষয়ে খানিক খোঁজ নেওয়ার পর একটি আশ্চর্য তথ্য পেলাম। যেখান থেকে এই লেখা লিখতে প্ররোচিত হলাম।আই আই টির এন্ট্রান্স যারা ক্র্যাক করেন তাঁরা নিঃসন্দেহে প্রতিভাবান, তাঁদের অনেকেই বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হন, কেউ হন নামী সংস্থার সি ই ও, কেউ বা গবেষণায় সফল, বিশেষত পলিসি মেকিং এও তাঁদের ভূমিকা থাকবেই। ... ...
বিনোদবিহারী সখেদে বলেছিলেন, “শিল্পশিক্ষার প্রয়োজন সম্বন্ধে শিক্ষাব্রতীরা আজও উদাসীন। তাঁরা বোধহয় এই শিক্ষাকে সৌখিন শিক্ষারই অন্তর্ভুক্ত করে রেখেছেন। শিল্পবোধ-বর্জিত শিক্ষা দ্বারা কি সমাজের পূর্ণ বিকাশ হতে পারে?” (জনশিক্ষা ও শিল্প)কয়েক দশক পরেও, পরিস্থিতি বদলায় নি। হয়তো, কিছুটা অধঃপতনই হয়েছে।শিল্প বা শিল্পীর প্রতি সাধারণ মানুষের অবজ্ঞা বা অনীহা চোখে পড়ার মতো। তথাকথিত শিক্ষিত মানুষও, যাঁরা এমনকি বিভিন্ন তাত্ত্বিক বিষয়ের চর্চা করে থাকেন, তাঁরাও রীতিমতো গর্বের সাথে বলে থাকেন, মডা ... ...
সংখ্যাগুলো সবই কোটি টাকার অঙ্কে। আর কোম্পানিগুলোও খুবই বিখ্যাত। ১। ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস। কোম্পানিটি চালান লটারিসম্রাট সান্তিয়াগো মার্তিন। বহু বছর ধরে ইডি-সিবিআই এর নজরে আছেন, রেডও হয়েছে অনেকবার। কিন্তু ইডি সবাইকে ধরেনা। তার জন্য মূল্য চোকাতে হয় নিশ্চয়ই। কোম্পানি দিয়েছে ১৩০০ কোটি টাকারও বেশি। কোন দেবতার পায়ে গেছে, আন্দাজ করার জন্য কোনো পুরস্কার নেই। ২। মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিং। তেলেঙ্গনার দুই রেড্ডির কোম্পানি। ২০১৯ এ আয়কর হানা হয়েছিল আপিসে। ক্যাগ রিপোর্টেও এদেরকে হাজার পাঁচেক কোটি টাকা অতিরিক্ত পাইয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারের দিক থেকে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তদন্ত কোথাও এগিয়েছে বলে খবর নেই। অভিযোগ বড়, মূল্যও বড়। ... ...
গল্পটা ঠিক গুরমেহরকে নিয়ে শুরু হয় নি। শুরু হয়েছে তার দুদিন আগে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের রামজাস কলেজে দুদিনব্যাপী ডিবেটের অনুষ্ঠান ছিল, বিষয় ছিল প্রতিবাদের সংস্কৃতি। তো, সেই ডিবেটের দ্বিতীয় দিনে আমন্ত্রিত বক্তা ছিলেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ স্কলার, উমর খালিদ।এই অবধি পড়েই নিশ্চয়ই আন্দাজ করে নিয়েছেন কেন অচল সিকি আবার এক বছর বাদে বসে গেছে মন কি বাত লিখতে? বিচ্ছিন্নতাবাদী, রাষ্ট্রবিরোধী, আফজল গুরুর সমর্থক, “ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে” বলে স্লোগান দেওয়া “ভামপন্থী” উমর খালিদকে সেদিন ... ...
সে ছিল আমাদের কিশোর বয়েস, স্কুলের উঁচু ক্লাস, যাকে বলে টিনকাল গিয়ে যৌবনকাল আসার সময়। সে বয়েসে কত কি ঘটে! ঢাকুরিয়া লেকে হঠাৎ খুচরো চুমুর দ্বিধা থরথর অমরাবতীর পাশেই সযত্নে লুকনো থাকে রঙ্গীন চটির ছেঁড়াখোঁড়া মলাট। প্রথম সিগারেট টানার রোমাঞ্চ এবং হঠাৎ করে নারীশরীরে উন্মুক্ত ব্রা-এর স্ট্র্যাপ দেখে শিরশিরানি কোথাও গিয়ে মিলে যায়। এ সেই বয়েস, নব্বই-এর শেষভাগ, যখন অনায়াসে বিশ্বাস করা যায় যে মড়ার খাটের নিচে বোমা রেখে আসলে তা একদিন গোটা শ্মশান উড়িয়ে দেবে। সেই বয়েসে রিটা হেওয়ার্থের অর্ধ-অনাবৃত পোস্টার পরম মম ... ...
এমনিতে দিবস-টিবস নিয়ে আমার মাথাব্যথা থাকে না। কারণ দিবস বানিয়ে যদি কিছু উদ্যাপন করতে হয়, বুঝতে হবে, সমস্যা আছে বলেই তার এত আড়ম্বরের ঘটা। নারী দিবস তাই আর পাঁচটা দিনের চেয়ে আলাদা। আর কোনো তন্ত্রে বা সিস্টেমে (সিস্টেম বললেই ব্যাপারটা বোধগম্য হয় আরও) শোষক এবং শোষিত এত কাছাকাছি অবস্থান করে না। আর কোনো সিস্টেমে এই দুই শ্রেণি চার দেওয়ালের মধ্যেও থাকে না, এক বিছানায় শোয় না দরজা বন্ধ করে। অন্য আর পাঁচটা সিস্টেমের থেকে এখানেই পুরুষতন্ত্র আলাদা, তাই পুরুষতন্ত্রের মধ্যে ‘নারী দিবস’ সেই সংখ্যালঘুর, গুরুত্ব ... ...
আনন্দবাজারের খবর অনুযায়ী ,শ্যামের নাম ‘ কানাই ‘ রেখে রেজ্জাক মোল্লার নেতৃত্বে রাজ্যে চুক্তি চাষ শুরু হতে চলেছে । চুক্তি চাষ কথাটি যেহেতু সিঙ্গুর ,নন্দীগ্রাম পরবর্তী পশ্চিমবঙ্গে বিপদজনক সেহেতু এই প্রকল্পটির নাম রাখা হয়েছে পার্টিসিপেটারি ফার্মিং - অংশগ্রহণ মূলক চাষ । আনন্দবাজারের এই খবর যদি সত্য হয় তাহলে শাসকের পালটি খাওয়া শুরু ,তাও এমন এক ভদ্রলোকের হাত ধরে যিনি বিগত সরকারের সময়ে সমস্ত কৃষক বিরোধী কাজকর্মের পাণ্ডা ছিলেন । আদিবাসি জমি ,খাস জমির চরিত্র বদল করে হাজার হাজার একর জমি উনি উত্তর ... ...
উনিজির কোনো এক অর্থনৈতিক উপদেষ্টার নাম সঞ্জীব সান্যাল। তিনি বাঙালি সম্পর্কে চাড্ডিরা যা বলে এবং ভবে থাকে, আরেকবার বলেছেন। মোদ্দা কথা হল, বাঙালি ধূমপান করে, মদের গ্লাসে চুমুক দিয়ে সারা বিশ্বের ব্যাপারে জ্ঞান দেয়, আর মৃণাল সেনের সেনের ছবি দেখে, এই হল তার অধঃপতনের কারণ। এইসব অর্থনৈতিক উপদেষ্টাকে কোথা থেকে বেছে আনা হয় কে জানে, উনিজি বলেই সম্ভব। কিন্তু সেটা কথা না, কথা হল এই নিয়ে বাঙালিরও তেমন আলোড়ন নেই। এমনকি মমতাশঙ্কর নিয়েও যতটা আলোড়ন, তার ধারেকাছেও নেই। কারণ, এই গল্পটা দিয়ে দিয়ে শিক্ষিত বাঙালিকে একরকম করে খাইয়ে দেওয়া গেছে। "বাঙালি অপদার্থ" বললে তারা জাতিবিদ্বেষ খুঁজে পায়না, পবন সিং এর মতো লোকে বাঙালি মেয়েদের নিয়মিত ব্যবধানে "মাল" বললে তাদের কিছু এসে যায়না। ... ...
উপন্যাস ছাড়া নাকি প্রোলোগ লেখার নিয়ম নেই - তাই বুজুরগলোগ মাপ করবেন - এই উপন্যাসোপম আখ্যানে এই আদিপর্বটা প্রতিবারেই ঘাপলা হয়ে যায়, তাই এবারে এটা দিতেই হল। কারণ না দিলে মিস। বইমেলার লটারি এক জব্বর বস্তু - সে অভিজ্ঞতা না কহিলেই নহে। অতএব গিল্ড লটারির কথা অমৃতসমান - পূণ্যবানেরা আসুন আসুন - পিঁড়ে পেতে বসে পড়ুন। গিল্ড ফ্রী তে চা খাওয়ায়, এমন কি টপ বিস্কুটও খাওয়ায়, হাতে হাতে নিয়ে নিন বাবাসকল, মা সকল। কৃতাঞ্জলিপুটে বসে পড়ুন।ঘোষিত সময় দুপুর বারোটা। জনতা সাড়ে এগারোটা ... ...
সেই ছোটবেলায় বাবামায়েরা আমাদের টাটা দিতে শেখায়। সফলভাবে এই টাটাশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে উঠতে পারলে আমাদের জনসমক্ষে বেশ গুডবয়-গুডগার্ল জোটে প্রথমপ্রথম। তারপর বড় হওয়া, কথা বলতে শেখা, এইসবের মধ্যে কখন যেন একদিন জোটা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু রিওয়ার্ড বেসড লার্নিং বলে একটা কথা আছে। এটা আমাদের কাজুদের ক্ষেত্রেও সত্যি। যে কাজগুলো করলে প্রশংসা-পুরস্কার বা নিদেনপক্ষে অ্যাটেনশন জোটে, সেগুলো আমরা চট করে ভুলি না, এবং বারে বারে করতে থাকি। অথবা বলা ভালো করে 'দেখাতে' থাকি আসলে, সে সেটা প্রাসঙ্গিক হোক বা না হোক। এই যেমন ... ...
বাংলাদেশে ব্লগার হত্যা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন কেন লিবারালেরা হিন্দু মৌলবাদ নিয়ে যত সরব মুসলিম মৌলবাদ নিয়ে নয়। এখানে অনেকে বলেছেন যে সেই সেলফ প্রোক্লেমড লেফট লিবারালেরা নাকি খুনেদের অ্যাপলজিস্ট। এই প্রসংগে চাড্ডী (অন্য অর্থে নয়, মানে খান চারেক) কথা।অনেকে, মানে শুধু চাড্ডীরাই নয়, অনেক লিবারাল প্রগতিশীল মানুষেরাও প্রশ্ন তুলেছেন যে সেকু-মাকুরা হিন্দু মৌলবাদ নিয়ে যতটা সরব মুসলিম মৌলবাদ নিয়ে কেন ততখানি নয়। এর উত্তরে বলার, খুব স্বাভাবিক কারণেই মুসলিম মৌলবাদ নিয়ে সরব হওয়া উচিত নয়। এক তো ভারত ... ...
এই তো কিছু দিন আগের কথা। পার্ক-স্ট্রিট ধর্ষণ কাণ্ডের পরের কথা। বিশিষ্ট নাট্যকার এবং এই মুহূর্তে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে নির্বাচিত সাংসদ অর্পিতা ঘোষের ওই মন্তব্যটা মনে আছে আশা করি সকলের। তিনি সব ধর্ষণকে এক করে না দেখে তার প্রেক্ষিত দেখার কথা বলেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তা নিয়ে অনেক হৈ-চৈ হয়েছিল। ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলাম আমরা। কি ছিল আমাদের বক্তব্য? ধর্ষণ, ধর্ষণই। সে ক্ষেত্রে প্রেক্ষিতের প্রশ্ন আসাটাই নিরর্থক। এবং এই ঘটনার প্রতিবাদ করা যে কোনও মানুষেরই কর্তব্য। এখানে রাজনীতি খোঁজাটাও ঘৃণ্য। রাজনীতির পরিচয় দূরে ... ...
লাদাখ নিয়ে লেখার শেষে নিজের কাছেই নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আবার রাস্তায় নামবই।রাস্তা আমাকে টানছিল। এ টান অনেকটা নিশির ডাকের মত, সাড়া দেবার আগে বহুৎ ভাবতে হয়, অথচ ভাবনার শেষে সাড়া না দিয়েও থাকা যায় না। সবাই এ ডাক শুনতে পায় না, কিন্তু যে পায়, তার রাতের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। আমারও যাচ্ছিল। … কোথায় যেন একটা কোটেশন পড়লাম, স্বপ্ন সেইটা নয়, যেটা তুমি রাতে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দ্যাখো, স্বপ্ন হল সেইটা, যেটা রাতে তোমাকে ঘুমোতে দেয় না। সেই স্বপ্ন আমার রাতের ঘুম নষ্ট করতে থাকল।লাদাখ থেকে ফিরে আসার ... ...
পুরো দুনিয়া জুড়ে ব্যবসার একটা প্রাথমিক নিয়ম আছে। ইংরেজিতে এই নিয়ম-কে বলে ‘কাস্টমার ইজ কিং’ অথবা ‘কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট’। এর ভাবার্থ হলো, কোন পরিষেবা দানের ক্ষেত্রে, গ্রাহকের সুবিধে-অসুবিধে, সেইটাই আসল। যে পরিষেবা দিচ্ছে, যেহেতু যে গ্রাহকের থেকে টাকা নিচ্ছে, তাই তার দায়িত্ব হলো গ্রাহক-কে তার সুবিধে মত পরিসেবা দেওয়া। গ্রাহকের কাজ নয় পরিষেবা-দাতার সুবিধে মত ছাঁচে নিজেকে তৈরী করা। দুঃখের বিষয় হলো, নিখিল বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শহর আমাদের এই কলকাতায় এই নিয়মটি বাঙালিদের ক্ষেত্রে খাটে না। এক ... ...