চিরুনি তিনদিন হল সবে বিয়ে করে নতুন বাড়িতে পা রেখেছে ঐশী। শ্বশুরবাড়ি মোটামুটি স্বচ্ছল। টাকাপয়সা বাড়ি গাড়ি থেকে আরম্ভ করে শিক্ষিত এবং অভিজাত পরিবার হিসেবে এলাকায় যথেষ্ট সুনাম আছে। স্বামী অর্ক একটা বড় কোম্পানিতে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার পদে অধিষ্ঠিত। সারাজীবনের জন্য একেবারে নিশ্চিন্ত ঐশী। তার ওপরে তিনতলার ওপরে এই সুদৃশ্য ব্যালকনিযুক্ত অর্কর ঘরটি এখন তার। আহ্লাদে আটখানা ঐশী তার নতুন ঘরটিতে ঢুকে এখন তার মতো করে ... ...
আজ সভা।নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মাছিটা একবার উঁকি দিয়ে গেল।কনভয় ছুটছে ! এইতো গতকাল অথবা পরশুর আগের রাতেধান ভর্তি জমিতে লোনা জল কেন?এই প্রশ্নের উত্তর নিতে গিয়েশীত ঘুমে চলে গেল মেয়েটি। মেয়েটির নিষ্পাপ মুখে একটা বাসি মাছিঅনবরত ঘুরে বেড়াচ্ছে! মেয়েটির ভ্রান্ত শরীরে এখন সমস্ত প্রশ্ন প্রলম্বিত ছায়া মেলে প্রতীক্ষায় আছে! যদি কোনোদিন আরও একটা সভা করা যায়যেখানে মানুষেরা কথা বলতে পারে নিরাপত্তার জন্য কোনো লাঠি না নিয়েই ! ... ...
কাজ নেই কে বলল?বছরে ২ কোটি বেকারের চাকরি হওয়ার কথা। ২০ কোটি চাকরি পাওয়ার কথা। উল্টে কাজ হারিয়েছে নোটবন্দি জিএসটি এবং লক ডাউনের ফলে ১৪ কোটি মানুষ। পিউয়ের হিসেব অনুযায়ী কুপরিকল্পিত লক ডাউনের ফলে, তিন কোটি ২০ লাখ মধ্যবিত্ত পরিবার মানে নয় কোটি ষাট লাখ থেকে ১৪ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছেন।গুজরাটের ঘটনা জানুন।নতুন চাকরি।মাসে ২৫ হাজার টাকা।মোবাইল চুরির কাজসৌজন্যে : Emanul Haque ... ...
ভারতের ঋণ সুশাসনের সুদিনে ৪৯ লাখ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে এক লাখ নিরানব্বই হাজার কোটি টাকা।চারগুণ ঋণ বেড়েছে।আ আ -রা বিপুল কর ফাঁকি দিচ্ছে, ব্যাঙ্কে ঋণ নিচ্ছে লাখ লাখ কোটি টাকা।শোধ দিচ্ছে না।মিত্র সরকার সব মকুব করে দিচ্ছে।যাতে এই ঋণ ধরা না পড়ে, তাই ব্যাঙ্কগুলো জুড়ে দিচ্ছে, তারপর, বেচে দেবে আ আ দের কাছে।কারণ ওঁরা ওই সং.... পরিবারের ফান্ড ম্যানেজার।তহবিল রক্ষক।আর ওদের টাকা বিদেশে যাচ্ছে দেশে ফিরছে আন্তর্জাতিক ঋণের নামে।চড়া সে সুদ।আপনার জন্য হোম লোনের সুদ চড়া।সেভিংসের সুদ কম, পিএফের সুদ কম। কিষাণ বিকাশ প্রায় উধাও।লাতিন আমেরিকার দেশগুলোর দশা করছে ভারতের।কার সুদিন?.কেন হিন্দু মুসলমান করে মাতিয়ে রাখা??"ক্ষমতাধারীরা তাদের সৌভাগ্য ... ...
অলোকেন্দুবাবুর বড় মেয়ে চন্দনার বিয়ে মোটামুটি ঠিক হয়েছে এক জায়গায়। কানাই সিকদারেরই আনা সম্পর্ক। বালীগঞ্জের ছেলে। অবস্থাপন্ন পরিবার। ছেলে ল্যান্ড রেভিনিউ ডিপার্টমেন্টে উঁচু পদের সরকারি অফিসার। সমস্যা একটাই। ওরা পূর্ববঙ্গের লোক, মানে বাঙাল। সেটা নিয়েই কাটা ছেঁড়া চলছে। চন্দনার বক্তব্য ঠিক পরিষ্কার নয়। এক এক সময়ে এক এক রকম বলছে। অলোকেন্দুবাবুর এ সব নিয়ে কোন ... ...
এখন বিজ্ঞাপন বিরতিসবকিছু ধোঁয়াটে হয়ে যাওয়ার সময় আদার ব্যাপারী'ও শিথিল কুয়ো তলায় অন্ধকার খুঁজতে খুঁজতেধর্মকে আঁকড়ে ধরে সভ্যতাকে বুঝে উঠবার আগেইকোনও এক বিজ্ঞপ্তিতে নেমে আসে সেই অমোঘ কথন একমাত্র ভগবানই চিরকাল বেচেঁ থাকে। বিজ্ঞাপন শেষ হলে পুনরায় কথামালা শুরু হবে!!
আজকে সরস্বতী পূজো। বসন্তের পঞ্চমী তিথি। মাঘি শুক্লা। ছোটবেলায়, দুর্গাপূজার পরে, যে দেবীর পূজো মনের একেবারে গভীরে জায়গা পেয়েছিল, তা এই পূজা। বাড়িতে মা ফ্রেমে বাঁধানো ফটো নামিয়ে, আসনে বসিয়ে, নানা উপাচারে, নিজেই পূজো করতেন। মা'য়েরা ছিলেন চক্রবর্তী ব্রাক্ষ্মণ। সেদিক থেকে হয়ত তার বিবাহ পশ্চাতেও পূজো আচ্চা (আচরণের ছোট রূপ) করাটা তেমন অধর্মের কিছু ছিল না। আর আজকের যুগে তো নয়ই। এখন তো যে কোন জাতের লোক মন্দির বা পূজার সংকল্প করতে পারেন। আমি অবশ্য এসব মানি না, তবে সনাতন প্রথা অনুসারে কারটা সিদ্ধ হিসেবে পরিগণিত হবে, তা কে বলতে পারে? সনাতনের মানে খোঁজার চেষ্টায় আছি - কিছু কিছু জ্ঞান ... ...
মার্কিন মহাকাশ গবেষনা সংস্থা 'নাসা'র "কমার্শিয়াল লুনার পেলোড সার্ভিস "(CLPS) কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত পেরিগ্রিন- ১ মহাকাশ যানের উৎক্ষেপণ কে কেন্দ্র করে খোদ মহাকাশ বিজ্ঞানীদের অন্দরমহলে আশংকার আবহ তৈরি হয়েছে। এই জাতীয় অভিযানের উদ্দেশ্য যে ভবিষ্যতে চাঁদের বুকে বানিজ্যিক খননকে উৎসাহিত করা, এমনটা মনে করছেন বৈজ্ঞানিক মহল। উপরোক্ত আশংকার কিয়দংশ বাস্তবায়িত হলেও দীর্ঘদিন যাবৎ চলে আসা মহাকাশ গবেষনাকে সমঝোতা করতে হবে মানুষের অনিয়ন্ত্রিত লোভের কাছে। মহাকাশে পৃথিবীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হলো চাঁদ। নানাবিধ কারণে আমাদের এই মহাজাগতিক বন্ধুত্বের গুরুত্ব অপরিসীম। ভবিষ্যতে মহাকাশের দূরবর্তী স্থানে যেমন মঙ্গল সমেত অন্যান্য গ্রহে অভিযান করার ক্ষেত্রে চাঁদকে স্প্রিংবোর্ড বা উৎক্ষেপণ স্থল হিসেবে ব্যবহার করার কথা বিজ্ঞানীরা ভাবছেন। ... ...
অত রাতে গৌতমদা-র ফোন আসতে দেখে, একটু চমকে গিয়েছিল মনসিজ। গৌতম দাশগুপ্ত ওদের সিনিয়র সাব-এডিটর। কোনো ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্টকে তাঁর সরাসরি ফোন করার কথা নয়। মনসিজের মতো রিপোর্টারদের পাঠানো কত খবরই তো বিভিন্ন জেলা থেকে পৌঁছয়। সে-সব খবরকে কাটাছেঁড়ার টেবিল পার হয়ে, তাঁর মতো লোকেদের সম্মতি নিতে হয়। তারপরে মুদ্রিত অক্ষরের স্পর্শ। আর অধিকাংশই হারিয়ে যায় বাতিল খবরের ঝুড়িতে। তবে উনি অমায়িক মানুষ। হেড-অফিসে মাঝেমধ্যেই যেতে হওয়ার সূত্রে, তাঁর সঙ্গে মনসিজের পরিচয়টা বেশ ভালোই আছে। প্রথম আলাপে 'স্যার' সম্বোধন করেছিল বলে, থামিয়ে দিয়ে বলেছিলেন— আরে স্যার-ট্যার না! আমাকে গৌতমদা বলে ডাকবে।কিন্তু এমন ওজনদার লোকের হঠাৎ মনসিজকে ফোন করার মানেটা কী? ফোনটা ... ...
ক্লাস এইট ফেল হলে কী হবে, বজরংদার ভক্তি অটুট। সকালে হোয়া পড়েন, বিকেলে চাচা চৌধুরি। এবার পুজোর দিন হাতকাটা পাঁচুকে নিয়ে অঞ্জলি দিতে গেছেন, প্রতিমা দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ। এ কি দেবী, না বাঙালি মেয়ে? সবই তো দেখা যাচ্ছে। নিজেরা দেখাবি দেখা, প্রতিমাতে এইসব কী? ভক্তি তো মাথা থেকে নেমে অন্য কোন জায়গায় চড়ে যাচ্ছে। কিছুতেই আর অঞ্জলি দেওয়া যাচ্ছেনা। হাতকাটা পাঁচুর দিকে তাকিয়ে বজরং দা দেখলেন একই অবস্থা। সে ব্যাটা আবার জুলজুল করে তাকিয়ে। বজরং দা প্রচণ্ড রেগে ছাত্রছাত্রীদের পান্ডাদের ডেকে বললেন, এটা কী হয়েছে? শিবমন্দির গড়তে গিয়ে হনুমান মন্দির গড়া সরকার অ্যালাউ করে দিয়েছে, কিন্তু সরস্বতী গড়তে গিয়ে ... ...
আমাদের কালের ভালেন্টাইন্স ডে :এখন আমার বয়স তিন কুড়ি দুই। পঞ্চাশ বছর আগে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে। কিশোর বয়সে প্রথম চাঁদা তুলে সরস্বতী পুজো করার দিনগুলোতে। পুজোর বাজেট সাকুল্যে পঞ্চাশ টাকা। ঠাকুরের দাম বারো টাকা। বায়না দেওয়া চার টাকায়। ঠাকুর আনার সময় বাকি আট টাকা। পাড়ুই পাড়া থেকে কাঁধে করে বাঁশ আনা। প্যান্ডেল বাঁধা। ডেকরেটর-কাকুকে হাতেপায়ে ধরে কম পয়সায় ত্রিপল আর চট ভাড়া করা। বাড়ী থেকে চেয়ে চিন্তে মার কাপড় এনে interior decoration। বাড়ী থেকে লাইন টেনে বিদ্যুৎ সংযোগ। ইলেকট্রিশিয়ান কাকুর সৌজন্যে প্যান্ডেলে ঝকমকে মার্কারি লাইট। মাইকের অভাব মেটাতে অযোধ্যাকাকু তাঁর মারফি রেডিওটা ফিট করে দিয়ে গেলো প্যান্ডেলে। ... ...
একটা অদ্ভুত ঘটনা লক্ষ্য করলাম। আগে কোনদিনও খেয়াল করিনি। সেটা হল আপনার ফোন লকড অবস্থায় যদি " হে গুগল" বলেন তবে সাথে সাথে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট খুলে যায়। তার মানে ফোন বন্ধ অবস্থায়ও আপনি যা যা কথা বলছেন গুগলবাবা সব শুনতে পাচ্ছে। এবং " হে গুগল" বলার সাথে সাথে সেটাকে রেকগ্নাইজ করছে। এখন এই তথ্য গুগল নিজের কাছে রাখছে না বেচে দিচ্ছে তা আমি আপনি কেউই জানি না। তাই অদূর ভবিষ্যতে জর্জ অরওয়েলের বিখ্যাত উপন্যাস, "1984" এর মত আমরা কি বলছি সেটাও যে কোনও মহৎ গুণধর ব্যক্তি র কানে চলে যাবে না তার কোন গ্যারান্টি নেই। এই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্টকে লক করা ... ...
সরস্বতী পুজোর পরের দিন শীতল ষষ্ঠী। গোটা সেদ্ধ খেতে হয়। কিন্তু কে না জানে পিতৃতন্ত্রের অঘোষিত স্বর বলে দেয় আনুষ্ঠানিক খাদ্যযাপন সর্বদা পিতৃপক্ষ ধরে? বউ মানুষদের মানিয়ে নিতে হয়। তাই তাদের পছন্দের এ বাংলার গোটা সেদ্ধ আসে প্রতিবেশীর হেঁশেল থেকে। গোটা মুগ গোটা কুল আর একটা শীষ পালং এর ডগা। আর কি মনে নেই। বড় আদরে, বড় যত্নে, স্মৃতি কাতর মা আর কাকিমা হাতে নিয়ে একটু একটু করে খেত, নাকি হেঁটে যেত কিশোরী বেলায়? আজ দুপুরে ফুলের ... ...
এখানে কোনও বাতাস নেইআমার কেমন দম বন্ধ লাগছে আমার তাল গোল পাকানো মাথাটা পড়ে আছে মাটিতে আমার কেমন দম আটকে আসছেএখানে কোনও বাতাস নেইএখানে কোনও মানুষ নেই আমি বাতাসের কাছে যাবআমি আবার ভোরের ক্যানিং লোকালেচারিদিকে পেয়াঁজ পান্তার গন্ধ মাখা হৈ হৈ মানুষের সাথে ঝুলতে ঝুলতে আমার কাজে যাব ফিরে আসব টগবগে পাখিদের মত কখনও সন্ধ্যায় কখনও গভীর রাতে নিশুতি রাতের তারারা পথ দেখাবে আকাশে আমি বাতাসের কাছে যাবআমি মানুষের কাছে যাব! ... ...
শুনছিস...কাগজের নাওয়ে ভাসিয়ে দিলেমমন খারাপের গান,বৃষ্টিভেজা মেঘলা বিকেল,মেঘলা অভিমান।রিম ঝিম ঝিম বৃষ্টি খোঁজেদুষ্টু নূপুরজোড়া,মনের উদাসপুরের ঘাটিকাঁদছে ফুলের তোড়া...কুলের আচার হারিয়েছে স্বাদহয়েছে অভিমানী,রথের মেলার পথ ভুলেছি,ভুলেছি মুখখানি।দুচোখ তবু চুমে ও দুইকাজল কালো আঁখি,মুক্তোফুলের হাসির সুবাসহৃদে কালবৈশাখী।উথালপাথাল ঝড়ের দাপটআমায় ভাঙে গড়ে,খুনসুটি আর দস্যিপনাবৃষ্টি হয়ে ঝরে।হোস্টেলের এই কাঁচের আকাশবৃষ্টিফোঁটায় স্নাত,হাতড়াই আজ শুধুই তোকেবাউলক্ষ্যাপার মত।যেদিন হল ছাড়াছাড়ি,তোর পুতুলের বিয়ে,পুরুত ঠাকুর শহরে যাবেখেলায় ফাঁকি দিয়ে।পন্ড হল সব আয়োজন,নাছোড় তোকে বলি,"আসব ফিরে দেখিস পুঁটু"কান্না মুছে ফেলি...অশ্রুর সেই অঝোরধারায়ভিজেছি প্রতিপলে,আসব আজি,দেখব তোকেশ্রাবণধারার জলে...দুহাত ভরে করব উজাড় আদর যত আছে,প্রতীক্ষার ওই অধীর দুচোখটানব আরও কাছে।কু ঝিকঝিক শব্দবেগেআসব নিয়ে ডালি,ভাসিয়ে দিলেম সে সুর আজি,দিগন্তে প্রেম জ্বালি...রশ্মিতা দাস ... ...
ফেক জগতে থেকে থেকে চোখ বিষিয়ে গেছে পুরো। অন্য স্কুলে ডিউটি। গেরামের স্কুল। মাধ্যমিক জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা। রুম নম্বর পনেরো। তিরিশ টা বাচ্চা। তেল চিটচিটে চুল। বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো ঢল ঢলে জামার ভিতরে আরো একটা জামা ঠান্ডা ঢাকতে আর গোড়ালির ওপর তোলা ছোট সাপ্লাই প্যান্ট। কলারে চিটচিটে কালো ময়লা। রুমে ঢুকেই সহকর্মী হাঁক পাড়লেন - ' যতগুলা পারু চুপচাপ লিখবি, কারু দিকে তাকালেই খাতা লিয়ে ... ...
চোদ্দ'র চল নেই তখন, স্বপ্ন সফল একুশ চোদ্দ এসেছে পরে, কফিনে বসন্ত ভরে! সব ছাপিয়ে শরীর বলে, উদ্দাম উসখুস মন্ডপেতে শতরুপা আঁখির ইশারা করে। উনিশশো একাত্তর; মরণ
কি দারুন তার অলংকারকি ভীষণ সত্যি হয় মিথ্যা!হ্যাঁ সত্যির চেয়েও কিঞ্চিৎ বেশি যেন - প্রতিটা অক্ষরে, প্রতিটা পলেকি তুমুল সত্যি জড়িয়ে ধরেমিথ্যার আলিঙ্গনে। বসন্তের গুটির মতো ছেয়ে যায়সারা শরীর জুড়েতবুও বসন্ত ঘিরে রাখে। কি দারুন আভাময়কি প্রবল শক্তিশালী মিথ্যামিথ্যা জেনেও , সত্যি বলছিমানতে পারি না মিথ্যা।। শহরের মাঝপথে দাঁড়িয়েদেখতে থাকি সত্যি সত্যি কত মিথ্যে মুহূর্তপার করে চলেছে গ্রীন সিগন্যাল! ... ...