আহ, শান্তিকি পরিশ্রমই না করেছি।শরীরে শরীর ভাসিয়েছিদেহের চাক থেকে মধু কেঁটেছি,লাঙল চালিয়েছি উর্বর জমির বুকেফালা-ফলে করেছি নরম মাটিবীজ ফেলে দিয়েছি।এখন শরীর জুড়ে তৃপ্তিআহ, ক্লন্তি জড়িয়ে আসছে চোখেঘুমিয়ে পড়ব।ফোঁসফোঁস করে কে ?কাঁদছে কি ও!কেন কাঁদবে?বিয়ে করে এনেছি, দলিল করে নিয়েছিআমার সম্পত্তি- যেমন চাইবো ব্যবহার করবকাঁদবে কেন?আমি কি পরপুরুষ?ধর্ষণ করেছি ?জোর অবশ্য একটু করেছিজোর না করলে কি এমন তৃপ্তি মিলে!বুকের মাংসে কি দাগ বসিয়েছি?ব্যথায় কাঁদছে ?একটা বোধয় উচিত হয়নি,তবে কি করবো?রোজ এক ঘ্যান-ঘ্যান, আজ না আজ নাতবে কবে?আমারটা খায় আমারটা পরেআর আমি হাত দিতে গেলেই-ঊম_ ভালো লাগছে নাআজ শরীর খারাপ,কেন?যখন চাইবো যেভাবে চাইবো দিতে হবেনা দিলে জোর করব।কাবিনে কিনেছি, আমি স্বামীজোর করার ... ...
১৮২৮এ কলকাতায় এলেন গালিব। সিমলে পাড়ায় উঠলেন। বছর দেড়েক ছিলেন কলকাতায়। তারমানে ১৯৩০ ধরে নেওয়া যাক। সে সময় কোথায়ই বা বেথুন রো আর কোথায়ই বা রামদুলাল সরকার স্ত্রীট বা মানিকতলা স্ট্রীট ! ১৩৩ নম্বর বাড়ির চারদিকই বেশ ফাঁকা ফাঁকা। বেথুন স্কুল কলেজ তো সেদিনের ব্যাপার। তবে হ্যাঁ, রোজ সকালে উঠেই গালিব সাহেব দেখতেন তাঁর ভাড়া বাড়ির ... ...
কাল রাতে ঘুমোবার সময় সাত আটটা লাইন লিখেছিলাম, ঐ যাকে আমি কবিতা বলি, সেভ করে ঘুমিয়ে গেলাম। সকাল বেলা যখন মোবাইল খুললাম, প্রথমেই হাত গেল সেই কচি কচি সদ্যজাত কয়েকটি লাইনের ওপর। প্রথমে একটি শব্দ বদলে দিলাম, তারপর আরেকটি, তারপর একটি লাইন, দুটো লাইন, তিনটে লাইন, আধঘন্টার মধ্যে সবকিছু বদলে গেলো। গতরাতের একটি অক্ষরও না। এখন যেটা হলো সেটা কি নির্মান। এইসমস্ত পংক্তি কি সত্যিই আমার, না কাল রাতে যেগুলো লিখেছিলাম সেগুলো আমার ছিল। এই বহতা দিনটি কি আমার? না পেরিয়ে আসা সেই নির্জন অন্ধকারতম দীঘির ঘাটটি । কোনটি? মনে হলো বিনির্মিত হয়ে যা এসেছে সেটাই সুন্দর। কিন্তু বন্যতা নেই।কবিতা তো ঐ ... ...
শীর্ণগুলি ফুটে / ওঠে / রোজ / শিমূলগুলি ফেটে যায় / ফেটে যায় টলটলের আদল
১.আগুনের সাথে কয়লার যে সম্পর্ক, তোমার সাথে আমার সমপর্যায়েরই সম্পর্ক। আমি কয়লা তুমি আগুন , তুমি ছাড়া বোঝা যায় না আমার শক্তি আসলে কতগুন ।২. যদি হ্যারিকেন ফিতেয় কেরোসিন না পোড়ে , যদি উনুনে কাঠ কয়লা না পোড়ে মোমের মাঝে সুতোটাও না পোড়ে তবে তার থেকে আলো বেড়োয় না। তেমনি টানাপোড়েনমুক্ত প্রেম হয় না। হতে পারে না। টানাটানিতে অন্তর পোড়ে। না পুড়লে প্রেম হয় না। আলো হয় না। সম্পর্কও হয় না।৩.সারা দেশে যতো চোর-ডাকাত রয়েছে তারা সারা জীবনে যে পরিমাণ সম্পদ আয় করে- একটি দূর্নীতিবাজ সরকার একদিনেই তার চেয়ে অনেকগুণ বেশী সম্পদ লুট করে। দূর্নীতি, লুটপাট, গুম, খুন, গণহত্যা, পুলিশী ... ...
ছয়তলায় দুটো ফ্ল্যাট, পাশে ছাদ। দুই রুমের ফ্ল্যাট দুটোয় তিনজন করে ওরা ছয়জন। ক্যাম্পাসের সিনিয়র-জুনিয়র৷ ছাদের মুখোমুখি ফ্ল্যাটের দরজা সবসময় খোলা থাকে, অনেক বাতাস। ওটায় থাকে হামিদ, শাওন আর শহীদুল। অন্যটায় ফারুক, সৈকত ও পলাশ। সকলেই চাকরি-প্রত্যাশী। ছাদ বরাবর ডাইনিং টেবিলে বসে হামিদ সকালের ভাত খাচ্ছে আর শহীদুল কফি, হাতে সিগারেট। করোনাকালীন বাজার অর্থনীতিতে সারাদেশ বিপর্যস্ত। শহীদুলঃ সৈকত ভাইও এ মাসে চলে যাবে। পলাশ ভাই তো আগেই কনফার্ম করছে।হামিদঃ সৈকত ভাই চলে যাচ্ছেন? কে বলল?শহীদুলঃ ফারুক বলল, গতকাল, রুমমেট দেখে দিতে বলল।হামিদঃ কই যাবে? বাড়িতেই থাকবে নাকি? শহীদুলঃ হুম। পরীক্ষার আগের দিন এখানে থাকল। খরচ বেঁচে গেল!হামিদঃ দেশের অবস্থা খুব ভয়াবহ! তুমিতো ... ...
আমি থাকি মূল কলকাতা শহর থেকে প্রায় ঘন্টা দুয়েক দূরে। হুগলী জেলার উত্তরপাড়ায়। আমার কাজের জায়গা কলকাতায়। সেখানে আমাকে প্রায় যেতে হয়। এবং আমার কাজটা সব সময় মোটেই ঘরে বসে কাজ নয়। নিয়মিত মাসিক চাকরীরও নয়। যে প্রায় গোটা মাস ছয়েক গৃহ বন্দী হয়ে থাকলে চলে যাবে। কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে লক ডাউন উঠে যাওয়ার পর থেকে আমাকে প্রায় নিয়মিত না হলেও সপ্তাহে বার চারেক কলকাতায় যাতায়াত করতে হয়েছে। তাও আমি অনেকের থেকে ভাগ্যবান কলকাতায় আমার বন্ধুর বাড়িতে অনেকটা সময় তারা আমাকে থাকতে দেয়। প্রচন্ড ভালোবাসে এবং আমাকে সহ্য করে। শুধু এইগুলো লেখার জন্য আমি এই কথা গুলো বলতে বসিনি। মফস্বল ... ...
মানক কথা দুই তিন দিবস আগে বাজার হইতে ফিরিতেছিলাম। আজকাল কমই যাওয়া হয়। পথপার্শ্বে বৃহৎ আকারের হরিৎ বর্ণ টগবগে মানকচু বিক্রি হইতেছিল। দেখিয়া উৎফুল্ল হইয়া ভাবিলাম কিনিয়া লই, মানকচুর শাক আমার কাছে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা সুস্বাদু আহার্যের মধ্যে একটি। কিন্তু যেই ব্যাটারী চালিত শকটের মধ্যে আমি বসিয়াছিলাম উহার চালকের তীব্র মেজাজ আর বিরক্তিকর মুখমণ্ডল দেখিয়া আমি সেই ইচ্ছা বর্জন করিয়া দিলাম। তাহার পর বাড়ি সম্মুখে গমনরত একজন স্বব্জি বিক্রেতাকে কহিলাম আগামী কল্য কচু লইয়া আইসো।আহা! পরের দিন বেলা বারোটা বা তাহার অধিকে সে দুইখানা কচু লইয়া আগমন করিল। না করি কি করিয়া, রাখিয়া ভাবিলাম, আজই রাঁধিব। গৃহে এখন দস্তানার অভাব নাই । ... ...
TNQ-Janelia India COVID-19 DistinguishedLecture Series টা বেশ ভাল হল। D:জো ডেলা রিসি সানফ্রান্সিস্কো এলাকায় কীভাবে স্ক্র্যাচ থেকে কী কী কাজ কীভাবে হল,দেখালেন। UCSF এর গ্র্যাড স্টুডেন্টরা ভলান্টিয়ার করেই তো বিশাল কর্মযজ্ঞ নামিয়েছে দেখলাম। ওঁদের টেস্টিং এর সাপ্লাই চেন অন্য সরকারি কি বেসরকারি ল্যাবের থেকে কীভাবে আর কেন বেটার,তাও দেখালেন। সব জায়গা যদি এই মোডে চলতে পারত !তবে সানফ্রান্সিসকোতে নেইবারহুড কন্সেপ্ট নেই ? স্যামপ্লের যা আনালিসিস দেখালেন,বললেন apple,google এ কাজ করা লোকজনের প্রতিবেশীই হয়ত একেবারেই খারাপ অবস্থায়, কাজকর্ম হারিয়েছেন কি ফার্লো কি বাইরে বেরতে বাধ্য হয়েছেন, কাজ করতে। মানে পুরো ওয়ার্ক ফ্রম হোম আফোর্ড করা লোকের পাশেই একেবারেই সেটা করতে না পারা লোকজন। ... ...
লম্বা লম্বা লেখা এই খেরোর খাতায় আসে কিনা বোঝার দরকার। অতএব বন্ধুরা নোটি পাইয়া বিরক্ত হইবেন না। কারণ এখানে লেখা প্রাইভেট করা যায় কিনা, যাইলে তা কেমনে, এসব আমার গুরু পিনু মিত্তির আমারে শেখায়নিকো। কাজেই আমি আনাড়ি নম্বর ওয়ান এখন আপনাদিগে আরো বিরক্তাইব। কারণ এর আগে একটা লম্বাপানা লেখা লিখে এখানে পোস্টালুম, সে দেখি মোটে চার লাইন আইছে। এখন সে আমারই আনাড়িত্বের কারণে নাকি অন্য গল্প সেটা বোঝা দরকার। তাই এই পোস্ট। এখন দেখে মনে হচ্ছে বেশ এট্টু লম্বাইছে ব্যপারখানা, এবার পোস্টিয়ে দেখাই যাক ... ...
দরজা খোলা, হেলে-দুলে সামনে এসে পাশের রুমের ছেলেটা বলল-ভাই, আমার হিসাব থাকে না। টাকা-পয়সা সব গার্লফ্রেন্ডের কাছে থাকত, যখন যা লাগত নিয়া খরচ করতাম। ক্যাম্পাসটাও বন্ধ, বড়লোকের বেটিও বাসায় চইলা গেল। এখন আমার মারা খাওনের অবস্থা! ভাংতি টাকা আছে আপনার কাছে? শুয়ে থাকা আমি: কত?সে: একশোআড়মোড়া ভাঙা আমি: না হে! ত্রিশ টাকা আছে। চোখমুখ দেখে ছেলেটার হতাশভঙ্গি বোঝার উপায় নাই। মাস দুয়েক একই ফ্ল্যাটে থাকার দরুন ওকে অনেকটা পড়তে পারি। কিছুক্ষণ পরে ওকে ডেকে বললাম,কয়েকদিন আগে যে ক্ষেপ মারলা ঐটার পেমেন্ট কবে দিব?সে: দিয়া দিছে, হামিদ ভাইয়ের বিকাশে। দেয়ালে হেলান দেয়া আমি: কত? পাঁচ হাজারনি?সে: ক্যামেরাটা কিনতে না পারলে পাঁচ হাজারেই থাকতে হয়! কিছু ... ...
"...মায়ের মৃত্যুর পর একবার ঊনকোটি গিয়েছিলাম, কয়েকবার দেখা ক্ষীণ ঝর্ণাধারা, নীচে সীতাকুণ্ড। সীতাকুন্ডের জলকে একটু ছুঁয়ে দেখলাম, ঝট করে মনে হল মায়ের মৃতহাত, ঠান্ডা। বহুদিন ঊনকোটি নিয়ে কিছু লাইন লেখার চেষ্টা করেছি। অনেকবার দেখা জিনিসকে নিয়ে কিছু লেখা যায় না। আবছা করে আঘাত দিয়ে যায় যে মানুষ, যে বন্ধু, যে প্রেম, যে নদীর শরীর, দ্রুত চলে যাওয়া কোন স্টেশনের সাইনবোর্ড, এক ঝলকের জন্য দেখা কুটির প্রাঙ্গনে দড়িতে ঝোলানো হলুদ শাড়িটি অনেক বেশী কবিতাসূত্র দেয়। যার কাঁধে মাথা, যার সঙ্গে মিশে আছি দিনরাত, কবিতা তাকে ভয় পায়।... " পুরো লেখাটাই সুন্দর লাগল তো বটেই, এই অংশটা বেশিকরে। কেন? রিলেট করতে পারলাম বলে কি? ভেবে দেখলাম, ... ...
যুদ্ধ বা দুর্ভিক্ষের নিয়মিত আহ্বান থেকে দূরে সরে এসে মানুষ এখন নিজেকে নিয়ে খুব বিব্রত হয়ে পড়েছে, অন্তত মৃত্যুর ব্যাপারে। মানে যুদ্ধ বা দুর্ভিক্ষ হচ্ছে না কোথাও, এমন নয়, কিন্তু মানুষের ইচ্ছেয় হচ্ছে। অবধারিত ভাবে হচ্ছে বা চাইলেও আটকানো যাচ্ছে না - এমন নয়। আত্মহত্যা এমন একটা সমস্যা হয়ে এসেছে, যার সবটা এখনও ঠিক ধরে ফর্মূলায় আনা যাচ্ছে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মনে হচ্ছে বুঝে ফেলেছি, আবার তার ত্রুটি বেরিয়ে যাচ্ছে। নিখুঁত মডেল মিলছে না। কিন্তু সমাধানের জন্যে উদগ্রীব আমরা, নিত্য নতুন থিওরি চারদিক চেয়ে ফেলেছে। মুশকিল হলো, আত্মহত্যার মতো একটা বিষয় একটা দিক থেকে সম্পূর্ণ ধরাও হয় না - সাইকিয়াট্রির সঙ্গে চলে আসে নৈতিকতা, মনস্তত্ত্ব, সমাজতত্ত্ব, ধর্ম, নৃতত্ত্ব, দর্শন আরো কত কী। ... ...
)হেদুয়া পার্ক এর ঠিক উল্টোদিকে, একদিকে চার্চ – পাশে বেথুন স্কুলকলেজ, আর এক দিকে বৈকুণ্ঠ বুক হাউসের মাঝখান দিয়ে শুরু হয়েছে রামদুলাল সরকার স্ট্রীট। একটু এগোলে বাঁদিকে গাড়িবারান্দাওলা বাড়ি। তলায় সেই গিরীশ চন্দ্র ঘোষ আর নকুড় চন্দ্র নন্দী’র প্রাচীন মিষ্টির দোকান। আরো একটু এগিয়ে যে রাস্তাটা সোজা বিবেকানন্দ রোড অব্দি চলে গেছে সেই রাস্তার মুখেই ডানহাতি প্রাক্তন মেয়র গোবিন্দ চন্দ্র দে’র বাড়ি। আর একটু এগোলেই বাঁহাতে গেলেই গৌর মোহন মুখার্জী লেন। স্বামী বিবেকানন্দের পৈত্রিক ভিটে। মান্না দে’র কাকা কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র ও বাড়ী এই গলিতেই। সিমলে পাড়া। আমার ছোটোবেলা। গোবিন্দ দে’র বাড়ীর ঠিক উল্টোদিকেই ছিল ‘চলন্তিকা বোর্ডিং হাউস’। ... ...
একটা হলুদ বিকেল তোমাকে ভাবতে বাধ্য করতেও পারে / কেন তুমি আর প্রেমে পড়বে না, কেনই বা আবার পিয়ানোর কাছে ফিরে যাবে তুমি
ইস্পাতের মিনার থেকে প্রতিফলিত আলো / নষ্ট করে দিচ্ছে চোখের রেটিনা, / সাতজন অন্ধ খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মক্কা চলেছে;
এ কোনো ইয়ার্কি নয়। আমি সাক্ষাৎ ঈশ্বরকে দেখেছি। একদম জলজ্যান্ত, যেমত কম্পিউটারে জিফ, যেমত টিভির পর্দায় টুইন-টাওয়ার। একদম সেইরকমই প্রত্যক্ষ জ্ঞানে। ব্যাপারটা বোঝানোর জন্য একটু ইতিহাস বলা দরকার। ব্যাপারটা গুরু সংক্রান্ত। গুরু শুরু হয়েছিল একদম এলোমেলোভাবে। ২০০৩-৪ এরকম সাল নাগাদ। সাইটে কিছু লেখাপত্র ছিল টুকরো-টাকরা। আর ছিল ভাটিয়ালি বলে একটা বস্তু। যেখানে লোকজন যা খুশি পরপর লিখে যেতেন। এখনও যান। জিনিসটা পড়তে হয় নিচ থেকে উপরে। অনেক সময় খেই থাকে, অনেক সময় থাকেনা। কিন্তু তালে-গোলে জিনিসটা চলতেই থাকে। এর জন্য কোনো ঈশ্বরদর্শন হয়নি। দরকারও পড়েনি। এর পর এল, টইপত্তর বলে এক বিভাগ। ভাটিয়ালি নামক এলোমেলোপনাকে একটু ছিপ দিয়ে গেঁথে ফেলা আর কি। ... ...
'যবনিকা'Work for দর্জি,dorji.shantiniketan. মডেল পরেছেন ১৭ শতকের বাংলা অক্ষরের বাটিক নীল ডাইয়ের স্টোল ও মৌমাছি বাটিক মোচার ডাইয়ের স্টোল।. মডেল: স্রীজা ভট্টাচার্য্য Srija Bhattacharya ধন্যবাদান্তে: শেখ নাজীব,সুজাতা চৌহান #fashion #catalogue #fashionshoot #fashion #models #indianmen #indianwomen #exoticfashion #modelphotography #bengal #bengaliculture #kolkata #ecofriendly #dorji #dorjishantiniketan #artphotography #arcnvisuals #archanmukherjee
কালীঘাট থেকে গড়িয়াহাট, বাসভাড়া ১০ টাকা।ধর্ম্মতলা থেকে কালীঘাট,বাসভাড়া ১০ টাকা।হাওড়া থেকে টি-বোর্ড, বাসভাড়া ১০ টাকা।বাগমারী থেকে মাণিকতলা,বাসভাড়া ১০ টাকা। লাগামছাড়া বাসভাড়া ( অটোর কথা বাদই দিলাম,কোনও দিনই নিয়ন্ত্রনে আনা হয়নি )কবে কমবে?