আর্থার সি ক্লার্ক --- বইপ্রেমী মাত্রেই নাম শুনেছেন, এমন দাবী করাটা একটু বাড়াবাড়ি হলেও বেশিরভাগ পড়ুয়া নাম শুনেছেন, এ আমি নিশ্চিত। আর যারা কল্পবিজ্ঞান প্রেমিক/প্রেমিকা তাদের বেশিরভাগ নিশ্চই তাকে পড়েও ফেলেছেন। যারা সিনেমা দেখেন, তারা জানেন, স্পেস ওডিসি-র লেখক উদ্দিষ্ট সিনেমাটিরও চিত্রনাট্য লিখেছিলেন। আর্থার সি ক্লার্ক আমাদের সময়কার লেখক (১৯১৭ ~ ২০০৮)। মানে তার লেখা এক অর্থে বলতে গেলে হাল আমলের লেখা। ফলে তার কল্পবিজ্ঞানে একদম যাকে বলে মডার্নিসমের ছোঁয়া ... ...
ডিগ্রীতে খাদ কতটা? আর্কিমিডিস কাশে... ই না দেখে রামগরুড়ের ছানাগুলো হাসে; থার্ড ডিগ্রীতে খাদ নেই কংসের কারাগারে কল্পনা করো ডিগ্রি কত কেন্দ্রের চারিধারে!!
একটা বেলাশেষের ছায়া, /একটা মোবাইল এড়িয়ে মুখের ওপর আয়তক্ষেত্র এঁকেছে, /ছায়ার পাড় ধরে বেয়াদবি টানাহ্যাঁচড়া। পাঁচটা সাঁইতিরিশে মোবাইলের লক খোলা /ও অসংখ্য নোটিফিকেশন, তিনটে সাতাশে একটা লিংক এনেছিল।চেনা নাম্বার, অচেনা ই-মোকাম। /অথচ আঙুল ছোঁয়ালে /"দি পেজ ইউ রিকোয়েস্টড ইজ নট ফাউন্ড"।ক্রমাগত ঘুরে চলা হাওয়ার দিকে তাকালে মনে পড়ে যায়, /সময় পেরিয়ে গেলে অনেক কিছুই খোলে না।পাসওয়ার্ড, জড়িয়ে ধরার হাত, বিপরীতার্থক জিভ ও কাম্যুর ডানা! অনুমানের গতর বেড়ে চলে অস্বাভাবিক।দরজা খোলার খটকায় মরচে ও স্পার্ক, কম্পাটিবিলিটি ও কপাল - এসব নেহায়তই বেকুফি।আসলে...পাঁচটা সাঁইতিরিশ থেকে তিনটে সাতাশ পর্যন্ত /তুমি যে দুপুর জড়িয়ে ঘুমিয়েছিলে এসব তারই নমুনা। ... ...
বিশ্বভারতীতে যা চলছে, সে নিয়ে আমরা ঠিক কি জানি? কিসুই না। মাঝে অমর্ত্য সেনকে জমিচোর আখ্যা দেওয়া হয়েছিল, এইটুকু জানি। সেও তামাদি হয়ে গেছে। উপাচার্য বলেছিলেন, অমর্ত্য সেন নোবেল পাননি, এটাও জানা। বসন্তোৎসব, পৌষ মেলা, সবই বস্তুত বন্ধ করে বা লাটে তুলে দেওয়া হচ্ছে, মনে হয়, এক আধবার পড়েছি-টড়েছি। কিন্তু আস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটা যে হিন্দুত্ববাদী আধা-ফ্যাসিস্ত অচলায়তনে পরিণত করে ফেলা হচ্ছে, ট্যাঁফো করলেই ছাত্র থেকে শিক্ষক সবাইকে সাসপেন্ড-বহিষ্কার করে দেওয়া হচ্ছে, এবং এটা যে বেশ কয়েক বছর ধরে চলছে, সে নিয়ে বিশেষ নড়াচড়া নেই। যদিও না জানলেও আন্দাজ করতে অসুবিধে নেই, স্রেফ রাজনৈতিক কারণে, অমর্ত্য সেনকে যারা "উনি তো নোবেল পাননি" ... ...
পুঁজিপতি ব্যবসায়ীরা লোন নিয়ে নিয়ে ব্যাঙ্কগুলো করছে ফাঁকা - প্যান-আধার লিঙ্কের অজুহাতে এখন, জনগণ দাও, হাজার- হাজার টাকা।
প্রাকৃতিক বিপর্যয় রুখতে হলে বিশ্বস্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে মজবুত করতে হবে, এই হল বিল গেটস-র বার্তা। ২২শে ফেব্রুয়ারি একটি লেখায় উনি জানালেন উনি ভারতে ফিরে আসছেন (head back)। বিশ্বমহামারীর পর ওনার এই প্রথমবার ভারত যাত্রা। ভারত কতটা অগ্ৰগতি করেছে সেটা দেখার জন্য উনি আর অপেক্ষা করতে পারছেন না। ভারত প্রগতি করুক বা না করুক, শেষ ত্রিশ বছরে আপনাদের প্রগতির দ্বার দুই হাতে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। ভারতে শ্রমিকদের সুরক্ষা সংক্রান্ত আইন যা কিছু ছিল সব বাতিল করে দিয়ে চারটি লেবার কোডে শ্রমিকদের বিপনন অর্থাৎ ব্যবসার বাতাবরন তৈরি সম্পর্কে উনি জানেন নিশ্চই। প্রগতি বলতে উনি হয়তো শ্রমিক আইন চূর্ণ করে সেই কোডগুলি কতটা কার্যকর ... ...
আহা! কি আনন্দ ছিল মানুষের, যখন এই পৃথিবীতে সময়ের কোনো হিসেব রাখা হতো না। সেটা খুব বেশীদিন আগের কথা নয়, হাজার চারেক বছর আগে অব্দি মানুষের হাতে অঢেল সময় ছিল। ভাবতেই অবাক লাগে, তখন মানুষের বয়সের কোনো হিসেব ছিল না। দিন, মাস, বছর আসা যাওয়াতে মানুষের কোনো মাথা ব্যাথা ছিল না। মাঝে মাঝে হিসেব করে যখন দেখি, মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলাম চল্লিশ বছর আগে, মনের মধ্যে বিরাট চাপ তৈরী হয়ে যায় নিজের অজান্তেই। প্রথম যে চিন্তাটা আসে সেটা হলো, বয়স বেড়ে গেলো, বুড়ো হয়ে গেলাম, মৃত্যু তারমানে এগিয়ে আসছে ইত্যাদি ইত্যাদি। এই হিসেব করার ব্যাপারটাই ছিল না হাজার চারেক বছর আগে। ... ...
শীঘ্রই আগরতলা ভ্রমণ নিয়ে ধারাবাহিক লেখার ইচ্ছে প্রকাশ করছি। মতামত জানাবেন।
আজও নাড়ীতে দরবার করে নারীঅষ্ট প্রহর 'মায়াবন বিহারিণী ...'নীল রহস্য , কিনারা করতে নারিসাহস করে তো না বলতেও পারিনি। তবুও নাবিক প্রতি বন্দরে পাড়ি দেবেনোনা জলে তে বিপন্ন তার হৃদয়রাতের তারা'রা একে একে নিভে যাবেব্যাধের হাসি, হরিণীর বোধোদয়!!
গঙ্গা এবং বঙ্গোপসাগরের মিলনস্থল, অর্থাৎ আত্মার সাথে পরমাত্মার মিলনস্থল, ভক্তের সাথে ভগবানের মিলনস্থল, ভগবতপুরাণ অনুযায়ী ভগবান বিষ্ণুর অবতার কপিলমুনির তপস্যাক্ষেত্র, আবার আদি শঙ্করাচার্য, শ্রীমৎ তোতাপুরী এবং চৈতন্য মহাপ্রভুর পদধূলিতে সম্পৃক্ত জায়গাটি হলো দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মুড়িগঙ্গা, মূল গঙ্গা এবং বঙ্গোপসাগর পরিবেষ্ঠিত বিস্তীর্ণ দ্বীপ এলাকা সাগরদ্বীপ। সব তীর্থ বারবার, গঙ্গাসাগর একবার। কলকাতা থেকে সড়কপথে ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে সোজা ডায়মন্ড হারবার হয়ে কাকদ্বীপ আসা যায় আবার আমতলার পরে শিরাকোল থেকে বামদিকে বেঁকে উস্থি হয়ে ডায়মন্ড হারবার - কাকদ্বীপ রোডের হটুগঞ্জ মোড়ে গিয়ে ওঠা যায়। এরপরে সোজা কাকদ্বীপ লট এইট ঘাট। সেখানে গাড়ী সহ পারাপার করা যায় ভেসেলে। আবার শিয়ালদহ দক্ষিণ ... ...
একটা ভুলে যাওয়া গল্প ফজরের আজানে ঘুম ভাঙে মোহনদাসের। ফুল তুলতে যেতে হবে। স্নান সেরে অন্ধকার থাকতেই বের হন বারোমাস। তবে রমজানের সুবিধেটা হল রোজাদারদের জাগিয়ে দেওয়ার মাইকিং আর লাগোয়া বস্তিতে সেহরী তৈরির ব্যাস্ত ঠুংঠাং অ্যালার্মের কাজ করে। মোহনদাস গোঁসাই রাধামাধবের শেষ সেবাইত। শেষ - কারণ ছেলে মেয়েরা কর্মসূত্রে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত। নিত্যসেবা করা তাদের দ্বারা হবেনা। সিলিং বহির্ভুত জমি ও মন্দির দেবত্তর ঘোষণা করে জমির মালিকরাও দেশে বিদেশে ছড়িয়ে গেছে। বুড়ো সেবাইত ও মন্দিরের নিত্যপূজার খরচা বস্তির ভাড়াটিয়াদের ভাড়ায় চলে। তারা কেউ চটকলে কাজ করে কেউ রাজমিস্ত্রি। ভাড়া বেশি দিতে না পারলেও মন্দির বা ... ...
যে সুচিত্রা সেন কিডন্যাপ হয়েছিলেনকুলদা রায়গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনদাম ১২০ টাকাইদানিং বই নিয়ে হয়তো একটু বেশিই লিখছি। অন্তর্মুখী স্বভাব এবং আরো নানাবিধ হিজিবিজি কারণে অনেকদিন বই নিয়ে সেভাবে লিখি নি। একই সঙ্গে, গত কয়েক বছর ব্যক্তিগতভাবে নিজের লেখা, 'লেখক' পরিচিতি নিয়ে অযাচিত সম্মান, প্রশংসা যেমন পেয়েছি, তেমনি বেদনা, কখনও অপমানও। এসবই খুব স্বাভাবিক। একজন স্বল্পপঠিত- র প্রাপ্যই হয়তো । এভাবেই ব্যালান্স বজায় থাকে। মাটির ওপর ভেসে বেড়াতে পারি না, পাতাল প্রবেশও ঘটে না। অতীতে কিছু লেখার সমালোচনা বা কাটা ছেঁড়া করে লিখতে গিয়ে দেখেছি, সেখানে 'লেখক' আমির ছায়া পড়ে- এইটা হলে ভালো হত, তীক্ষ্ণ হত এইসব ভেবেছি, লিখেওছি। অনেকেই পছন্দ করেন নি। পরে আমারও খারাপ লেগেছে। সে ... ...
কোরালাইন অনেকটা যেন আমাদের চেনা জানা সেই এলিসের গল্প; কিন্তু ওয়ান্ডারল্যান্ড নয়, তার বদলে যেন সে হাজির হয় দেয়ালের ওপাশে সমান্তরালে বয়ে চলা ভয়ের কোনো জগতে।লাইব্রেরি থেকে ধার করে আনা বইটা কয়েক পাতা পড়েই হারিয়ে ফেলি। সপ্তা-দু'এক পরে আবার খুঁজেও পাই, বিশাল বপু কয়েকটা বইয়ের নিচে চাপা পড়ে ছিল। কিন্তু ততদিনে ফেরত দেয়ার সময় চলে এসেছে। ধারের সময় বাড়ানো যেত, কিন্তু আর কেউ এটাকে বুক করে ফেলায় সেটাও পারা গেল না। শেষমেশ না পড়েই ফেরত দিয়ে এলাম। ... ...
আমি তোমাকে আমার যাপন দিয়ে চিনেছিলাম।বসন্তের অবাধ্য কোকিলের অন্তরঙ্গতায় পেয়েছিলাম তোমায়।মাধবীলতার গন্ধে অনুভব করেছিলাম তোমাকে,তোমার চোখের বাসি কাজলে নিজেকে ডুবিয়েছিলাম নিরন্তর।আজ সবই ফাঁকা, বন্ধ ঘরের গুম গন্ধে দমবন্ধ লাগে। নিথর নিস্তব্ধ মৃত্যু ঠায় দাঁড়িয়ে আছে মাথার কাছে। হিম ঘরের নৈরাশ্য গ্রাস করেছে আমার অতীত ও বর্তমান। লাশ ঘরের পচা গন্ধে ঘুন ধরেছে আমার ভবিষ্যত। ... ...
শেষ বিকেলে ঘাসে হলুদরঙা রোদ পাতাভাঙা পেনসিলে, কাঁচা হাতে, ছবি আঁকাপাতা উল্টিয়ে ছেঁড়া-পুরোনো, পদ্য খাতাসুখ দুঃখের কথা, কইবে কিছু, বিষণ্ণতা ?
প্রতিবাদ বা আন্দোলনের গানের কথা লিখতে গেলে বিখ্যাত জ্যাজ ট্রাম্পেটবাদক-কম্পোজার-গায়ক লুই আর্মস্ট্রং-এর একটা উক্তি মনে পড়ে যায়: ‘অল মিউজিক ইজ ফোক মিউজিক’, ‘সব সঙ্গীতই লোকসঙ্গীত’। ‘লোক’ ব্যতিরেকে সঙ্গীত সৃষ্টি হয় না। লোকসঙ্গীতের আন্দোলন অনেক ক্ষেত্রেই অপ্রচারিত; তার মিউজিক ভিডিও বড় একটা তৈরি হয় না। পৃথিবী জুড়ে লোকসঙ্গীতের উৎস নিপীড়িত মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। শোষণ-নির্যাতন-যন্ত্রণার ইতিহাস। আমেরিকায় ব্লুজ মিউজিকের আবির্ভাব হয় উনিশ শতকের মাঝামাঝি আফ্রিকান-আমেরিকান কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাসদের ‘কাজের গান’ (work songs), ভক্তিগান (spirituals), ‘চান্ট’ (chant) বা জপ এবং ব্যালাডস-এর সংমিশ্রণে তৈরি হয়ে ওঠে ব্লুজ। কৃষ্ণাঙ্গ লোককথা-উপকথার মৌখিক ধারায় যে গল্প-আখ্যান চলে এসেছে, তার ভিত্তিতে তৈরি লোকগীতি থেকে উপাদান টেনে সৃষ্টি আমেরিকার এই ... ...
যেদিন হরকত সিলেরি গাওঁয়ে /সেদিন ভ্যাজাইনার মত রাস্তা।আকর্ষণ করে, হাঁটতে হাঁটতে /সোঁদা হয়ে যায় রোমকূপ।পায়ে উঠে আসে মরা ট্যাম্পন, /ছাড়িয়ে নিতে নিতে সহমর্মী বলে'জোঁক'…মনে পড়ে যায় কতদিন দেখিনি /তোমার হাসিমুখ।এখানে গোটাকুড়ি লোক, /হাতে নুন নিয়ে ঘোরে প্রতি-দিন।রাতে ঈশ্বর আসে, /একহাতে লেবু অন্যতে জিনশট।লেবুতে নুন ভেজানো নাকী তোমাকে! /বুঝবার আগে অনেকটা রক্তক্ষরণ হয়ে যায়।সূর্যোদয়ে যতটা লোহিতকণিকা লাগে /ঠিক ততটা না, তার চেয়ে অনেক বেশি। ... ...
আমার বেশ কয়েকজন বন্ধু বলেছিলেন, এখনকার ম্যাগাজিনগুলো পড়া মানে সময় নষ্ট করা। আমিও তাদের সাথে নব্বই শতাংশ সহমত। আমার মনে হয়, কিছু কিছু সংখ্যায়, এমন কিছু মণিমুক্তো ভুল করে বেরিয়ে আসে, যাকে অস্বীকার করা অসম্ভব। সম্প্রতি চলে গেলেন সন্দীপ দত্ত। ফেসবুকে ছেয়ে গেল তার প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে, অথচ এমন কোন পোস্ট আমার চোখে পড়ল না যেখান থেকে এই মানুষটা সম্পর্কে সম্যক পরিচয় পেতে পারি। সন্দীপ দত্ত-র কাজের সাথে পরিচয় হওয়া তো দূরের কথা, তার নামটা পর্যন্ত এযাবৎ শুনি নি। অথচ, সমসাময়িক পত্রপত্রিকা তার সম্পর্কে নীরব, হয়তো, লিটল ম্যাগাজিনগুলোর কয়েকটাতে তার সম্পর্কে লেখা বেরিয়েছে, কিন্তু ফেসবুক, কিম্বা অন্যান্য সোশাল মিডিয়া সে তুলনায় ... ...
প্রত্যেকটা আচার উৎসবের পিছনেই একটা মহত্তর সামাজিক দিক থাকে। কিন্তু তথাকথিত ধার্মিক বলে নিজেদের পরিচয়প্রদানকারী মানুষেরা সেই উৎসব বা আচারের অন্তর্নিহিত মূল ভাবনাটিকে না বুঝে স্থূল কামনা বাসনার দিকটির দিকেই সচরাচর ধাবিত হন। যাঁরা প্রতি মঙ্গলবার মেয়ের বিয়ে, ছেলের প্রমোশন, নাতির ভালো ইস্কুলে এ্যাডমিশন, প্রেমিকের সাথে আবার মিলন, আসচে ভোটে টিকিট পাওয়া ইত্যাদি এজেন্ডা নিয়ে হনুমানবাবুকে নিত্য কলাটা লাড্ডুটা খাওয়াচ্ছেন এবং হনুমান চালিশা পড়ছেন ... ...
গাছ থেকে নেমে সোজা সদনে প্রবেশলেজ নেড়ে কপি-সেনা পড়ে চালিশা;সভ্যতার সঙ্গে সব সম্পর্ক শেষছাপান্ন ইঞ্চি লেজে ঘোর অমানিশা।- তছনছ করে যত সাজানো বাগানলেজে তে সর্বশক্তি বলে কি পুরাণ? লেজহীন সকলের আসন্ন বিদায়চারু ছাড়া কলা নাকি প্রেরণা যোগায়!!