কিছু কিছু বই প্রশ্ন রাখে। এক-এক বইয়ের প্রশ্ন এক-এক রকম। কোন কোন প্রশ্নের উত্তর হয়, কোন কোন প্রশ্নের উত্তর হয় না, সে উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে হয়, অনেক ক্ষেত্রে উত্তর অমিমাংসীত, অনেক ক্ষেত্রে উত্তর অনন্তকালের অপেক্ষার। এতএব, প্রশ্ন করার ক্ষমতা রাখে যে বই, সেই বই আমার চোখে মারাত্মক শক্তিশালী বই। চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন রাখার সাহস দরকার, ক্ষমতা দরকার। আলেক্সান্দর বেলায়েভ প্রশ্ন করেছেন। প্রশ্ন একটা না, বেশ কয়েকটা। চিরন্তনী সেই সব প্রশ্ন--- ১। বিজ্ঞান সত্যিই আশীর্বাদ, না অভিশাপ? ২। মানুষের প্রয়োজনে প্রকৃতি, না কি প্রকৃতির প্রয়োজনে মানুষ? ৩। প্রকৃতির স্বাভাবিকী ক্ষমতাকে প্রয়োজন এবং ইচ্ছামতো পরিবর্তন করার ক্ষমতা এবং ঔচিত্য কি আমাদের আছে? ৪। ধর্ম বিজ্ঞানের ... ...
১. আধার কার্ড বাধ্যতামূলক নয়। বলা হয়েছিল।২. আধার কার্ড প্যান কার্ড সংযোগ তাহলে বাধ্যতামূলক কেন?৩. সংযোগ করার দায়িত্ব তো সরকারের। সংযোগ করতে গিয়ে ১০০/২০০ টাকা দিতে হয়েছে। নাম লিখিয়ে এক মাস অপেক্ষার পর।৪. এখন ১০০০ টাকা জরিমানা। একসঙ্গে যোগ যাঁরা করাবেন তাঁদের ২০০ টাকা । মোট ১২০০ টাকা।৫. বাড়িতে বসে সংযোগ করানো কত কঠিন যাঁরা চেষ্টা করেছেন জানেন।৬. জরিমানার টাকা কারা পাবেন?৭. সেই টাকা কোন খাতে খরচ হবে?৮. পিএম কেয়ার্স তো সমস্ত তদন্তের বাইরে। ক্যাগ নেই। তথ্য অধিকার আইন নেই।এটাও তাই নয় তো?এটা লাখ লাখ মানুষের সমস্যা এ-নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মুখে কুলুপ কেন? ... ...
অনেক সময় এমন হয়, কিছু কিছু বই আপনাকে চ্যালেঞ্জ করে। যেন সে বলতে চায়, পড়ে দেখা দেখি, কেমন দম আছে। এই সমস্ত বইয়ের ক্ষেত্রে দুটো পথ। এক, বইটাকে না পড়া; এবং দুই, বইটাকে ঠেলে গুঁতিয়ে শেষ করে বলে ওঠা, হিপ্ হিপ্ হুররে... তৃতীয় আরেকটা পথ আছে। বইটাকে পড়ার জন্য পড়াশোনা করা। ইংরাজীতে যাকে বলে ‘প্রিপারেশান’। সেই সাথে পড়ার মাঝে মাঝেও পড়াশোনা করা। এবং আস্তে ধীরে, সময় নিয়ে, বইটাকে শেষ করা। তৃতীয় ক্ষেত্রে আপনি পরিশ্রমী, কারণ, বিশেষ করে, যে পর্যায়ে আপনাকে পৌছতে হচ্ছে, সে পর্যায়ে পৌছনোর একটা মানসিকতা থাকা চাই। সেই মানসিকতা না থাকলে এ বই শেষ করতে ... ...
'শাম্ব' উপন্যাসভাগবত পুরাণ এবং ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ অনুযায়ী ভল্লুকরাজের কন্যা এবং শ্রীকৃষ্ণের অষ্ঠভার্যার অন্যতম জাম্ববতীর জৈষ্ঠ্যপুত্র ছিলেন শাম্ব। পুরাণ অনুযায়ী শ্রীকৃষ্ণের মোট ১৬১০৮ জন রমণী ছিলেন যাঁদের ওপর শ্রীকৃষ্ণের পূর্ণ অধিকার ছিল। রুক্মিণী, সত্যভামা, জাম্ববতী, গান্ধারী (ধৃতরাষ্ট্র পত্নী নন), হৈমবতী, শৈবা, প্রস্বাসিনী এবং ব্রতিনী ছিলেন শ্রীকৃষ্ণের অষ্ঠভার্যা (মতান্তরে রুক্মিণী, সত্যভামা, জাম্ববতী, কালিন্দি, মিত্রবৃন্দা, নগ্নাজিতি, ভদ্রা এবং লক্ষণা)। এছাড়াও শ্রীকৃষ্ণ প্রাগজ্যোতিষপুরে নরকাসুরকে বধ করে তার প্রাসাদ থেকে ১৬১০০ রমণীকে উদ্ধার করে গ্রহণ করেছিলেন। পুরাণ বা মহাভারতে অনেক বর্ণনা থাকলেও শ্রীকৃষ্ণের পরিবার সম্পর্কে জনমানসে খুব বেশী ধারণা নেই। বিগত শতকের আশির দশকে ধারাবাহিক ভাবে দেশ পত্রিকায় উপন্যাস বেড়িয়েছিল 'শাম্ব', অতি পরিচিত এবং ভালোবাসার ... ...
ব্রণ কেন হয়ব্রণ একটি সাধারণ ত্বকের অবস্থা যা ঘটে যখন চুলের ফলিকলগুলি তেল এবং মৃত ত্বকের কোষে আটকে যায়। ব্রণের সঠিক কারণ পুরোপুরি বোঝা যায় না, তবে এটি ত্বকে হরমোনের পরিবর্তন, জেনেটিক্স এবং ব্যাকটেরিয়ার মতো কারণগুলির সংমিশ্রণ বলে মনে করা হয়। বয়ঃসন্ধি এবং
গনতান্ত্রিক ভাতার সেজে মঞ্চে বক্তৃতায়ফন্দি করে বাজেয়াপ্ত পরিবারের সুখ;কর্মনাশা নদীর জল তো স্পর্শ করা দায়মাতৃ সংঘের দুগ্ধপোষ্য দূর্যোধনের মুখ।
চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম চুল গজানোর তেলের নাম চুল পড়া একটি হতাশাজনক অভিজ্ঞতা হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটে। সৌভাগ্যবশত, এমন প্রাকৃতিক প্রতিকার রয়েছে যা চুল পড়া রোধ করতে এবং স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে। সবচেয়ে
মিডিয়া পিষ্ট নাগরিক, সভ্য হও দেখছো না, ক্যামেরা-লেন্সরাজপথের ধুলোয় ছানিদুষ্ট হয়ে যায়!ভুক্ত দাবীর ওপর দোলে জলপাই হেলমেট,যেন না-ধোয়া প্লেটের ওপর সবুজ স্যালাড, যতটা শাসনের ততটা স্বাস্থের নয়, যতটা পার্লামেন্টের ততটা ধর্ণামঞ্চের পেটে সহ্য হলো না।অস্পষ্ট..কে ধুলো ছোঁড়ে মুখে,কে শরবত খাওয়ায়! অধিকারের পলকা দাওয়ায়।ন্যাজ বিশিষ্ট নাগরিক, আমাদের তুলে নিয়ে যাও,মধ্যরাতে কত ধিঙ্গিপনাই না দ্যাখা যায়, হেট-শরিকি।এখন সংবিধানচতুর্দশী, চোখ খোলো, চোখ নেভাও,ভূতেদের গুমঘর ও খুঁজে পাবার স্থান আলাদা, গর্ভ থেকে বিরোধপথ ও চ্যাংদোলা থেকে বিরুদ্ধমত।হে ছন্ন ছড়ার দূত, আমাদের অভিষিক্ত করো শাস্তিশিক্ষা ও বিক্ষুব্ধতায়। ... ...
অদ্রীশ বর্ধনের দুর্ভাগ্য তিনি বাংলায় জন্মেছেন। অদ্রীশ বর্ধনের দুর্ভাগ্য, তার ‘আদিম আতঙ্ক’ উপন্যাসটা কেউ উদ্যোগ নিয়ে ইংরাজীতে অনুবাদ করেন নি। অদ্রীশ বর্ধনের দুর্ভাগ্য, সেই ইংরাজী অনুবাদটার বিশ্বে প্রচার ও প্রসার হয় নি। অদ্রীশ বর্ধনের দুর্ভাগ্য, সঠিক কোন হলিউড পরিচালকের চোখে সেই উপন্যাসটা পড়ে নি। না হলে এতদিনে, তার এই উপন্যাসটা, অন্তত বিশ্বসাহিত্যে একটা স্থায়ী দাগ রেখে যেতে পারত। আর কল্পবিশ্ব প্রকাশ করার আগে, বাঙালীরা এমন একটা উপন্যাসকে স্রেফ ভুলে মেরে দিয়েছেন একটাই কারণে, এটা একটা কল্পবিজ্ঞান থ্রিলার। আর কে না জানে, বাঙালী বেডরুম ড্রামা পড়ে ঘোঁৎ ঘোঁৎ নাক ডাকিয়ে ঘুমাতে ভালোবাসে, যা কি না বর্তমানের বাংলা সিরিয়ালের ... ...
সংসার! সে তো, মধ্যবিত্তের তরকারি। পকেটে রেস্ত নেই বলে খাচ্চ, নইলে কবে রেস্তোরাঁবিলগ্না হয়ে যেতে। তবে ঠিক ধরেছ, জিবে মশলা কি রোজ রোজ শানায়? তবে যাও না চলে, পাহাড়ের ডালপালা ধরে বুদ্বুদের মত ফাটো, ঢেউয়ের ম্যুরাল এঁকে ভাসিয়ে দাওযমুনার শোকসকালে। গালে রোদের চুমু মেখে,জিন্স সামলে শেখো, মেষপালক। তুমি অস্থির উপত্যকা হতে পারো,হতে পারো পাইনও। দেখো দ্বীপে দ্বীপে ঝরে পড়ছে জায়ফল-জৈত্রি। তুমি ওদের দু-মুঠোয় ভরে চেনো। তারপর একদল পিঁপড়ে দেখতে পেলে, ওদের অনুসরণ করে ফিরে এসো ঘরে, যেখানে বালিশের নিচে ফিকে হয়ে আছে,শত গল্পের রাত পোশাক। আর সেইসব ফেলে আসা পদচিহ্ন,খুঁজে বেড়াক তোমার রুকস্যাক। ধুলো হয়ে, জল হয়ে, ইন্ডিয়া গেট টপকে,নক্ষত্র সড়ক বেয়ে, ওরা একদিন এসে পড়বে তোমার ঘরে। বলবে, 'আমরা সংসার দেখিনি কোনোদিন'।হাত পেতে চাইবে পাঁচফোড়নের তরকারির ... ...
দেশ স্বাধীনতার আগে এই বাঙালিরা নাকি মহা তেজস্বী ছিল! বিশ্বাস করতে মনের মধ্যে ভীষণ কষ্ট হয়। কিছুতেই বুঝে উঠতেই পারিনা বা বলা ভাল মেলাতে পারি না। রাস্তার কেলো কুকুরটাকে দেখিয়ে যদি কেউ বলেন, ওটা আগে জার্মান শেফার্ড ছিল। এটা শুনে যেরকম মনে হবে, ঠিক তেমনটাই আমার মনে হয়। মাঝে মাঝে নিজেকেও আয়নার সামনে নিয়ে গিয়ে দেখি, যা ভাবছি তা কতটা সত্যি? আয়না প্রমাণ করে দেয়, আমার ভাবনা নির্ভেজাল সত্যি। নিজের অজান্তেই হাত চলে যায় পিঠে। টের পাই ঈশ্বরদত্ত শিরদাঁড়াটা ক্রমে ক্রমে বিলুপ্তির পথে। এমন দিন বেশিদূর নেই যেদিন এই জাতির সাথে কেঁচো বা কেন্নোর তুলনা করা হবে। আর তাও নাহলে ... ...
হিসেব রাখা—বড় দায়।নিজের হিসেব? ধারণা, বক্তব্য, আর যাপনের গরমিলের হিসেব? আরও কঠিন। যদিও আমাদের, বাঙালিদের সুবিধে একটু বেশি। Hypocrisy-র বাংলা নেই যে! ওসব 'কপটতা'-ফপটতা বাদ দিন, কন্সেপ্টটাই ভিনদিশি। যা ভাবি, তা গুরুজনের বা সমাজের কথা ভেবে গিলে/বদলে ফেলবো না? সে আবার কেমন কথা! অতএব, 'যখন যেমন, তখন তেমন'!এর ওপর যদি আবার নিয়ে আসি সামঞ্জস্য বা ধারাবাহিকতার ব্যাপার, সে তো আরও কঠিন! পরশু মোহনবাগানকে নিয়ে যে জ্ঞানবাক্যি ঝেড়েছিলাম, আজ সেই একই কথা বেপাড়ার ছোকরা পাকিস্তানের ক্রিকেট টিম নিয়ে বললে, মেনে নিতে হবে? সমাজে সম্মান বলে একটা ব্যাপার নেই?তা, এমতাবস্থায়, সোশ্যাল নেটওয়র্কে জ্ঞান বিতরণের ঝক্কি অনেক। সাত বছর আগের নিজের পোস্ট/স্ক্রিনশট তুলে ... ...
বর্তমান সময়ের অতি আলোচিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করার আগে আমাদের উচিত কাজ হবে ভারতবর্ষের শ্রম আইন নিয়ে একটু জেনে নেওয়া। কারণ রাজ্য সরকারী কর্মচারীরা যেমন একদিকে ডিয়ারনেস এল্যাউন্সকে তাদের ন্যায্য দাবী বা অধিকার বলে প্রচার করছে তেমনি রাজ্য সরকার ডিয়ারনেস এল্যাউন্সকে সরকারের অনুদান বলে প্রচার করছে। অর্থাৎ সরকারের এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই যে তার কর্মচারীদের নিয়মিতভাবে ডিয়ারনেস এল্যাউন্স দিতে হবে। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন মুখপাত্ররা মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের দুটি রায়কে তাদের যুক্তির স্বপক্ষে ঢাল করছে। সরকারী দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে যদি ভাবনা শুরু করা যায় তাহলে বলতে হয়, সরকারী কর্মচারীরা যেমন সরকারের অধীনে কর্মরত এবং তাদের বেতন, ভাতা ইত্যাদি প্রদান করা সরকারের দ্বায়িত্বের ... ...
একের পর এক মামলা। একদিকে স্কুল কর্তৃপক্ষ, অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলো। সিয়াটেল পাবলিক স্কুল, জানুয়ারি মাসে এই শহরের বৃহত্তম স্কুল ডিস্ট্রিক্ট চারটে কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিল - ইউটিউব (গুগল), ফেসবুক (মেটা), স্ন্যাপচ্যাট (স্ন্যাপ), টিকটক (বাইটড্যান্স)। অভিযোগ (৯১ পাতার ডকুমেন্ট) এনেছে যে এই কোম্পানিগুলো এমনভাবে তাদের সফটওয়্যার প্লাটফর্ম ডিজাইন করেছে যা কিনা ছাত্রছাত্রীদের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতির কারণ এবং সংক্রামক - "..in ways that exploit the psychology and neurophysiology of their users into spending more and more time on their platforms." এই কোম্পানিগুলো নিজেদের লাভের জন্যেই এরকম করেছে বলে লস্যুটে দাবি করেছে - "Defendants have done so for profit. Their business models are based on advertisements. The more time users spend on their ... ...
এখন চৈত্রমাস। বাংলা বছরের শেষ মাস। অর্থাৎ ১৪২৯ শেষ হতে আর হাতে গোণা মাত্র কয়েকটি দিন। তারপরই শুরু হয়ে যাবে ১৪৩০। আবার একটা নতুন বছর। নতুন বছরের প্রথম দিনে অর্থাৎ ১লা বৈশাখে আমরা কাছে থাকা আপনজনের সাথে মুখোমুখি দেখা হলেই উচ্চারণ করব ‘শুভ নববর্ষ’। তারপর বয়স ও র্ষ সম্মানের বিচারে জুড়ে দিয়ে শুভেচ্ছা, শ্রদ্ধা, প্রীতি, স্নেহ, ভালোবাসা ইত্যাদি। যাদের সাথে মুখোমুখি দেখা হবে না এবং যারা কাছে আদৌ থাকে না, তাদেরকে ‘শুভ নববর্ষ’র সঙ্গে যাবতীয় অনুষঙ্গ পাঠিয়ে দেব ফোন, হোয়াটস অ্যাপ, মেসেঞ্জার, ট্যুইটর, ফেসবুক এবং আরও অনেক অনেক প্রযুক্তিগত কৌশলের মাধ্যমে। বেশ কিছুদিন আগে অবশ্য এতসব কিছু আমাদের জীবনে ছিল ... ...
রক্তাক্ত জনতা, বাঘিনীর থাবায়। উন্নয়নের আঁচড়ে প্রাণ যায় যায়! তাই দেখে কুমীর কাঁদছে, মেকি কান্না, আপন খেয়ালে, বলছে, জনতা তোমায় আগলে রাখবো, আমার চওড়া চোয়ালে! একই মালিকের পোষ্য দুজনে, একই মালিকের নুন খায়। ক্ষমতার মধু চাটতে গিয়ে একে অপরের বিরোধী দেখায়! বাঘিনীর কবলে জেরবার জনতা, ভাবছে কুমীরের চোয়াল ভালো-অথচ এই বাঘিনীই সেই বাঘিনী, কুমীরকে যে পথ দেখালো। বাঘ-কুমীরের দালাল মিডিয়া জনতার মাথা চিবিয়ে খায়! ধর্ম আর জাতীয়তাবাদে জনতার দাবী হারিয়ে যায়! জাত-পাত ভুলে জনতা তুমি ঐক্যবদ্ধ হও। চেতনা জাগিয়ে প্রশ্ন করো, লড়াইয়ে সামিল হও। "মন্দির -মসজিদ নয়; কাজ চাই, ভাত চাই"-এই দাবীতে লড়াই হোক। লড়াই হোক, লড়াই হোক; শাসকের চোখে রেখে চোখ! জনতা তোমার নখ-দাঁত বার করে আজ পাল্টা হামলা হানো-বাঘ-কুমীরের দিন ... ...