এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • সিরিয়াল - গানের ওপারে

    kd
    নাটক | ২১ নভেম্বর ২০১০ | ১৮৮৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kd | 59.93.244.17 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৩:২৯467655
  • এই সিরিয়ালটির পপুলারিটি দেখে মনে হচ্ছে এটা কিছুদিন চলবে। একনম্বর, ইস্যুটা বেশ সমসাময়িক, আগে গানভক্ত বন্ধুদের এই নিয়ে আলোচনা শুনেছি। দু'নম্বর, বেশ কিছু বড় বড় মাথা এই শো'টায় ইনভল্‌ভড - এদের কাছে রান-অফ-দি-মিল সিরিয়াল আশা করি না।

    আমি গান একেবারেই বুঝি না বলে মনে হয় আমি এই ডিবেটটা পুরোপুরি নিরপেক্ষভাবে এন্‌জয় করছি।

    আর একটা কথা, আমি জীবনে কোনোদিন ইংরিজি/বাংলা/হিন্দি সিরিয়াল(সোপ) দেখিনি - পরেরদিন/পরের হপ্তায় পরের পর্ব দেখার প্রেসার নিতে চাই নি (সেই কারণেই 'রুট্‌স' জাতীয় নামকরা টেলিফিল্মও দেখা হয়নি)। তাই এইটির সঙ্গে অন্য কোন সিরিয়ালের তুলনা করতে পারবোনা।

    তবে আমি এর সমালোচনা করবো না, করার যোগ্যও নই। অন্যদের লেখা পড়বো আর মাঝে মাঝে চুটকি কাটবো।

  • kd | 59.93.244.17 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৩:৫৩467766
  • আকা ভাটিয়ালিতে এই সিরিয়ালটির সম্পর্কে বেশ কিছু কমেন্ট করেছে। কয়েকটির উত্তর দিই, আমি যেমন ভাবে দেখেছি, তার ভিত্তিতে।
  • kd | 59.93.244.17 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৩:৫৪467877
  • এক, কোনো এপিসোডেই দেখায়নি গোরা মিসেস লাহিড়িকে মীট করেছে। এমনকি সোহিনীর সঙ্গে ওনাদের সম্পর্কের ব্যাপারও ওর জানার কথা নয়। একটি নতুন আর্টিস্ট, প্রথম সুযোগ পেয়েছে, তার পক্ষে রেকর্ডিং কোম্পানির মালিকের বউকে চেনার সুযোগ কতটুকু?

  • kd | 59.93.244.17 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৩:৫৫467988
  • দুই, গোরা জানতই না যে গোরা রবীন্দ্রনাথের একটি চরিত্র, তার ওপরে যখন শুনলো সুচরিতার সঙ্গে গোরার সম্পর্ক, পুরো ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গিয়েছিলো। তারপর ঐ ছেলেমানুষী আচরণে ও যে নাম ধরে ডাকবে, আশ্চর্য কী? আমার এক কলেজীয় বন্ধুকে দেখেছিলুম, তাকে (ও তার ভাইবোনেদের) ওদের এক ঠাকুমা/দিদিমা লেভেলের একজনকে নাম ধরে ডাকতে - কেননা ওনার নামটা বেশ 'মজার', মানে সেই আগেকার দিনের লম্বা নাম।
  • kd | 59.93.244.17 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৪:১০468099
  • তিন, 'সোনার তরী'তে ঠিক কোন ঘরের কথা আকা বলছে বুঝলুম না। বড় ছেলে প্রফেসর, বাকি দু'জন আর তাদের বউএরা প্রফেশনাল, নাতি বিএতে ফার্স্ট হয়েছে, রানীর ঘরে আগে বন্যা থাকতো, সেও প্রফেশনাল (তবে সে ঘরে অনেক কম বই)। এছাড়া ও'বাড়ির ফয়ারেতেও তো অনেক বই - সেখানেতে তো কেউ থাকে না। তবে 'কানাই'দার ঘরে কী আছে চোখে পড়ে নি - দেখিয়েছে কী?

    লেখাপড়া তো করে মেয়েরা। মিস্টু তো কলেজ যাওয়ার সময়ই প্রেম করে। আর পুপের হাতে তো সবসময়ই বই, পড়ছে বা নোট নিচ্ছে। আর কলেজে যাওয়াও তো দেখিয়েছে দু'একবার।

    তবে বাড়ির কর্তাদের যে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার দিকে কোন নজর নেই, সে তো বুবাইএর কেসে বোঝাই গেছে।
  • Samik | 122.162.75.100 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৪:১৮468210
  • প্রথমে আমিও মাথা ঘামাই নি। কারণ সিরিয়ালে ইনভল্‌ভড হওয়া আমার একেবারে না-পসন্দ। কিন্তু ইন্টারেস্ট জাগার কারণ প্রধানত দুটো। এক, ঋতুপন্নোর পরিচালনা, দ্বিতীয়ত, সিরিয়ালের পুরো স্টোরিলাইন আরেন্টিস্যারকে নিয়ে, যে ভদ্রলোককে আমি ... কী বলব, নতুন করে কিসু বলার নেই।

    ঋতুপন্নোর এইই প্রথম সিরিয়াল নয়। এর আগে আমাদের কলেজ লাইফে বাহান্ন এপিসোড নামে একটা সিরিয়াল করেছিলেন, হস্টেলের কমন রুমে বসে দেখার জন্যেই হোক বা বয়েস কম হবার জন্যেই হোক, অতি ভুলভাল লেগেছিল। পোষায় নি।

    এবার দাদু। মানে আরেন্টিস্যার। আইকন বা ভগবান না থাকলে কমিউনিস্ট বাঙালি অস্তিত্বসংকটে ভোগে। আরেন্টিস্যার আমাদের সেই ভগবান। উনি না থাকলে বাংলা ভাষা, বাংলার কালচারও অ্যাদ্দিন করেকম্মে খেতে পারত না। এত তাবড় তাবড় সুরকার গীতিকার নাট্যকার শিল্পী রবীন্দ্রোত্তর যুগে জন্মে বড় হয়ে নাম কামিয়েও আজ দুহাজার দশ সালের বাংলা সিনেমায় দাদুর গান ঢুকিয়ে দিলে সেই গান লোকে ঘুরে ঘুরে শোনে, এভিআই-এমপিথ্রি ডাউনলোড করে রাখে।

    কপিরাইটের চক্কর যখন থেকে শেষ হবো হবো করছিল, তখন থেকেই চিরাচরিত রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের একঘেয়েমি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছিলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পীরা। গায়কীর পরিবর্তন না ঘটিয়েও, গানের পেছনের হিস্ট্রি জিওগ্রাফি ইত্যাদি সমেত গানগুলোকে নতুন প্রজন্মের শ্রোতার কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছিলেন তাঁরা। যার ফসল শ্রীকান্ত আচার্যের আপন গান, যার ফসল স্বাগতালক্ষ্মীর সাগরপারের হাওয়া, দখিনা হাওয়া, পশ্চিমা হাওয়া ইত্যাদি।

    (চলবে ... খেয়ে উঠে বাকিটা)
  • kanti | 202.90.100.18 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৪:৪৭468228
  • এই আলোচনাটা শুরু করার জন্য কেডিদা বাবুকে প্রথমেই ধন্যবাদ দিলাম।এই
    একটি মাত্র বাংলা সিরিয়াল যা আমি প্রতি এপিসোড দুবার দেখি এবং আনন্দ
    পাই।

    গোরার গানের ক্যাসেট কিন্তু অনেক আগেই লাহিড়ী কোম্পানী থেকে বেরিয়েছিল
    কারন লাহিড়ী মশাইএর ব্যক্তিগত ভাবে ওর গান ভালো লেগেছিল।এমন
    ঘটনা কিন্তু একেবারে বিরল নয়।
    আমার মনে হয়, এখানে কাহিনী বিন্যাসের পিছনে একটি প্রচ্ছন্ন ব্যংগ খেলা করছে।
    সুবিনয় তো একটী প্রায় কার্টুন চরিত্র। এখানে সংলাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।গোরা ও
    সুচরিতার সম্পর্ক অত্যন্ত স্বাভাবিক এবং উপভোগ্য বলেই আমার মনে হয়েছে।
    আজ পর্যন্ত কোন বাংলা সিরিয়ালের পরবর্তির জন্য এমন অধীর অপেক্ষায় থাকিনি। আলোচনা চলুক। কান্তি।
  • Samik | 122.162.75.100 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ১৫:৩৩468239
  • তো, এইভাবে গবেষণাভিত্তিক অ্যালবাম বের করে পালে হাওয়া কিছুদিন লাগল, কিন্তু কেবল টিভির হাত ধরে বিনোদন, তথা গানের ডেফিনিশনটা পাল্টে গেল হু-হু করে। রবীন্দ্রবোদ্ধা ছাড়া আর আমাদের মত লোকজন, যারা ততদিনে বড় হয়ে গেছে, রবীন্দ্রনাথকে একরকম ভাবে জেনে বুঝে এসেছে কপিরাইটের অভিভাবকত্বে, তারা ছাড়া আর ট্র্যাডিশনাল রবীন্দ্রসঙ্গীতের গ্রাহক তেমন রইল না। ২০০৫ সালেও এখানে শ্রীকান শ্বাগতার আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানে দেখেছি ভিড়ের চাপে ইন্ডিয়া হ্যাবিট্যাট সেন্টারের গেট ভেঙে পড়ার উপক্রম। কিন্তু সেই ভিড়ে গানের প্রতি ভালোবাসার থেকে বেশি প্রধান ছিল শ্রীকান্ত আচার্য নামক এক সেলিব্রিটিকে দেখার হুজুগ। রসজ্ঞ লোকও ছিলেন না, এমন নয়, সংখ্যায় প্রচুরই ছিলেন। কিন্তু একবার চোখ বোলালেই দেখা যাবে, পরের জেনারেশন, মানে এই আমরা যাদের জেনারেশন ওয়াই বলে থাকি, তারা নেই। অনেকেই এসেছে মায়ের সাথে বাবার সাথে, এবং এসে উত্তাল হাজছে, বাজে বকছে গানের মাঝখানে। অপ্রতিভ বাবা মা তাদের চুপ করাতে ব্যস্ত।

    সেই ছেলেমেয়েগুলো কিন্তু খুব বাচ্চা নয়, কলেজ ইউনিতে পড়া আজকের জেনারেশন। তারা প্রবাসী বাঙালি, সেকেন্ড জেনারেশন, এদের দিয়ে কিছু বিচার করা উচিত নয়, আমি কলকাতার আজকের জেনারেশনকে চিনতে পারি মূলত আমার শ্যালিকার মাধ্যমে, যে এই গেল বছর এম এ পাশ করল। তার বন্ধুবর্গ, তাদের পছন্দ অপছন্দ, টুকটাক আভাসে এটা বুঝতে পারছিলাম যে, আমাদের জেনারেশনের পরে আর কাউকে রবীন্দ্রসঙ্গীতের ক্যাসেট সিডি টানতে পারছে না।

    কারণ, প্যাকেজিংটাই বদলে গেছে। অঞ্জনের সেই কবেকার গানের কথা অনুযায়ী, গান এখন শুধু শোনার নয়, গান দেখারও। রিপ্রেজেন্টেশন। গানের প্রেজেন্টেশনের মাপকাঠি তৈরি করে দিচ্ছে সারেগামাপা, লিটিল চ্যাম্পস ইত্যাদি অনুষ্ঠানরা।

    সেই সব গান, আমরা রবীন্দ্রানুরাগীরা দেখি, আর গোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেলি, ভাবি, এরা জানে না, এরা কী হারাচ্ছে। এর বেশি কিছু করার ক্ষমতা আমাদের পেটি বাঙালিদের, জাস্ট নেই।

    সেই সময়ে, পোস্ট কপিরাইট যুগে, এতকিছুর মধ্যে থেকেও কিছু ছেলেমেয়ে কিন্তু ঠিক তাদের জীবনের রসদ খুঁজে পাচ্ছে রবি ঠাকুরের গানে। আর একটু খোঁজখবর নিলে দেখা যাবে, এই এমটিভি জেনারেশনের ছেলেমেয়েগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ডে কিন্তু তেমন কোনও রাবীন্দ্রিক আবহাওয়া নেই, যেমনটি আমাদের ছিল। তারা জানে গীটার, কীবোর্ড, কথায় কথায় সুর তৈরি করে ফেলে, গুনগুনিয়ে দু চারকলি গেয়ে আপলোড করে ফেলে ইউটিউবে। "অ্যাই, হচ্ছে না' বলে চোখ রাঙানোর মত আর কোনও কপিরাইট নেই, বিশ্বভারতী নেই, এই অবস্থায় তারা নির্ভয়ে শুরু করল নিজেদের পরীক্ষা নিরীক্ষা।

    প্রথম সময় থেকেই, পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে গানে "হুল্লাল্লা' টিউনের ব্যবহার নিয়ে অনেকেই নাক সিঁটকেছে এখানে, শুদ্ধতাবাদীরা। আমিও তাদের মধ্যে একজন। ভালো লাগে নি। সে, সত্যি কথা বলতে গেলে আমার সুমনের তোমাকে চাই গানের অ্যালবামও প্রথমবার শুনে ভালো লাগে নি। কিন্তু আস্তে আস্তে এইভাবে একটা দুটো গান প্রকাশ পেতে লাগল। ২০০৭-এর বিজয়া দশমীর দিন, ভাসানের শোভাযাত্রায় আমাদের ব্যান্ডেলের পুজোর তাসাপার্টি উত্তাল ঝিংকুচিকুর বিটের সঙ্গে বাজালো, ওগো নদী আপনবেগে পাগলপারা। সিদ্ধি ধেনো খাওয়া ছেলেবুড়োর দলের সে কী নাচ সেই বিটের সঙ্গে! আমার পিতৃদেব তো খচে বোম্‌। প্রসঙ্গত, আমার পিতৃদেব কিঞ্চিৎ কমল মিত্র টাইপের, তাঁর আমলে হিন্দি গান শুনলে আমরা বখে যেতাম। কিন্তু, কেন জানি না, (আমি নেশাভাঙ করি না, যা ভাবি সুস্থ মাথায় ভাবি) সেদিনের সেই নাচগান তাসাপার্টি দেখেশুনে আমার খুব একটা খারাপ লাগছিল না। এক তো, সেই ভিড়ের প্রত্যেকে বাঙালি ছিল। তারা কোনও না কোনও সময়ে এই গানটা শুনেছে, খুব কমন গান, একটা চেনা গান বিটে পড়লে যখন তার মধ্যে থেকে স্বতস্ফুর্ত নাচের ছন্দ বেরিয়ে আসে, পা আপনা থেকেই নেচে উঠতে চায়, আমার মনে হল, সেইখানেই তো রবি ঠাকুরের গানের সার্থকতা! সুর বিচ্যুত হয় নি তেমন, অরিজিনাল সুরেই ড্রাম ইত্যাদির বিট লাগিয়ে আজকে, ২০০৭ সালের ছেলেপুলের মধ্যেও গানটা কতটা পপুলারিটি অর্জন করে ফেলল, জাস্ট দু-লাইন বাজানোর সাথে সাথেই, এ জিনিস তো বস্‌, সহজে মোছবার নয়।

    এইভাবেই, অনেকেই ভেবেছে। ইউটিউব ঘাঁটলে এই রকম রিমিক্সওলা রবীন্দ্রসঙ্গীত অনেক খুঁজে পাওয়া যায়। রিসেন্টলি আলোচনা হয়েছিল "আয় তবে সহচরী' গানটার রিমিক্স নিয়ে। গানটা আমি অর্কুটে তুলে রেখেছি। দিব্যি লেগেছে শুনতে। এবং, আমি তো বুড়ো মানুষ, আজকের জেনারেশন, শুনছে এইসব গান, সেভ করে রাখছে নিজের অর্কুটে, ফেসবুকে। এটাই তাদের কাছে রবীন্দ্রনাথকে জানার মিডিয়ম। কিছুদিন এইভাবে গান শোনার পরে তারা আপনা থেকেই আরও বেশি জানতে চাইছে রবীন্দ্রনাথের গানকে। ঢুকে পড়ছে ধ্রুপদী গানের দিকে।

    আমার মেয়ের বয়েস এখন সাড়ে পাঁচ। গান বোঝার বয়েস হয় নি তেমন এখনও। আমি তার মধ্যে এই ট্র্যান্সফর্মেশনটা দেখতে পাচ্ছি। এখন ও অন্য গান শুনলেও সেটা রবীন্দ্রনাথের গান বলে মোটামুটি আইডেন্টিফাই করে নিতে পারছে। এবং শুনতে চাইছে। ভিসুয়ালটাই মুখ্য। কিন্তু শুনছে। শুধুই আয় তবে সহচরী বা হুল্লাল্লা নয়, এই গানগুলোও ...

    তুমি কোন্‌ ভাঙনের পথে এলে (
    )
    বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল (
    )
    জীবন যখন শুকায়ে যায় (
    )
    তোমার খোলা হাওয়া (
    )
    বাঁধ ভেঙে দাও (
    )
    বাঁধ ভেঙে দাও, খালি গলায় (
    )
    আমার মন মানে না, দিনরজনী (
    )
    আমার হৃদয়, তোমার আপন হাতের দোলে (
    )
    ও চাঁদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার (
    )
    তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী (
    )
    সেইন দুজনে প্যারডি(
    )

    (আমরাও কি বানাই নি? সেদিন দুনজে হেগেছিনু বনে, ছোঁচাবার জল ছিল না)

    আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় (
    )

    আরও আছে। খুঁজে নিন।

    টানছে। আজ আমার মেয়ে কোন জেনারেশন কে জানে, জেনারেশন জেড হলেও হতে পারে। তাকেও টানছে। প্রতিটা গান শুনছে। প্লেলিস্ট বানিয়ে রেখেছি। সময় পেলেই শুনছে। কী জাদু লেগে গেল এই বয়েসে, জানি না। এই বয়েসে, আমার বাড়িতে রাবীন্দ্রিক আবহাওয়া হওয়া সত্বেও, আমি রবীন্দ্রসঙ্গীত ভালোবেসে উঠতে পারি নি। সেই ভালোলাগা জন্মাতে আমাকে বড় হতে হয়েছিল অনেকটা।
  • Samik | 122.162.75.77 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ২২:২৩468250
  • গানের ওপারে-র বাইরে, সম্প্রতি অন্যত্র ব্যনহার হওয়া কিছু গান

    প্রেমের জোয়ারে (
    )
    একটি তারার খোঁজে : সখী, ভাবনা কাহারে বলে (
    )
    আবার গানের ওপারে থেকে, প্রাণ চায় চক্ষু না চায় রিমিক্স (
    )
  • Samik | 122.162.75.77 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ২২:২৩467656
  • **ব্যবহার**
  • aka | 24.42.203.194 | ২১ নভেম্বর ২০১০ ২২:৫৮467667
  • বোঝো। কোথাকার জল কোথায় গড়ায়।

    আরে মোদ্দা ব্যপার হল ঐ আরেন্টি স্যারের অথেনটিক সুর ভার্সেস স্ট্রীট স্মার্ট সুর নিয়ে এই ""ডিবেট"" বস্তাপচা। যদ্দিন বিশ্বভারতীর কপিরাইট নিয়ে যুদ্ধ টুদ্ধ ছিল তখন হলে বোঝা যেত। সাহসী সোপের মর্যাদা পেত। আসলে ওসব কিছু না। ওটা হল প্যাকেজিং আসল হল ""সোনার তরী"" নামক বনেদী বাড়ির পারিবারিক কূটকচালী একটু আর্বান সংলাপে। সাথে ভাজা, ডাল, চাটনির মতন প্রেম আছে, গরীব বনাম বড়লোক আছে, সাসপেন্স আছে, ঐ শোলেতে যা যা ছিল, শুধু গব্বর নেই। মানে আছে কিন্তু খৈনী খায় না,বই পড়ে। আরেন্টি স্যারের গান নিয়ে ডিবেট শুধু সোপের নৈবেদ্যতে গোবর-চোনা।

    তবে একটা কথা ঐ গোরার গান একটা শুনলে এদিকে জর্জ দাদু আর ওদিকে ফ্রেডি কাকুর একটা করে গান শুনে কান আর মনটা ঠিক করে নেই। ডিটেলের ভুল ঋতুর সব সিনেমায় থাকে, সংলাপ লিখলে তাতেও থাকবে। বিশ্বাস না হয় যেখানে দীপঙ্কর দে মাথা ঘুরে পড়ে গেল সেখানে ঐ অয়ন কে দীপঙ্কর অনিমেষ বলে ডেকেছে (যদ্দুর মনে আছে)। কিন্তু সে নয় থাক, আসলে কিছু কিছু জায়গায় সোপের নিয়ম মেনে গল্প ফেনায় সেটা বোঝা যায়।

    তবে আমি আপটুডেট হয়ে গেছি, মানে প্রায় আর দিন তিনেক দেখলেই হবে।
  • kd | 59.93.244.17 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ০০:২৬467678
  • 4 Oct Part 3 ৪:২০তে যে সীনটা, সেখানে? অনেকবার শোনার চেস্টা করলুম, উনি কিছু বললেন বলে তো মনে হ'লো না! তবে আমার হিয়ারিং যে খারাপ, সেটা আমার বউ আমায় বছর কুড়ি আগেই জানিয়ে দিয়েছিলো (মানে ওর "না-বলা' কথা শুনতে পেতুম না বলে) :(

    এই সিরিয়ালে একটা জিনিস চোখে লাগছে। পুরোনো ওয়েস্টার্ন বা হিন্দি সিনেমার ভিলেনের মতো চরিত্র নিখিলেশের - লোকটার কী কোন ভালো সাইড নেই? মানে ভালো কাজের মধ্যেও খারাপ ধান্দা?

    ডিসক্লেমার: এই সিরিয়ালটার ভালো লাগার একটা কারণ 'অলকানন্দা'। সেই কফিহাউসের টেবিলেও জ্বালা ছিলো, এখনও তাই। :)
  • kd | 59.93.244.17 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ০০:২৯467689
  • আর হ্যাঁ, আকার সঙ্গে একমত। সিরিয়ালটার নাম ""সোনার তরী'' দিলেও পারতো - at least এখনও পর্যন্ত যা চলছে।
  • Samik | 122.162.75.113 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ০৮:৫৬467700
  • সেটা ঠিক, কিন্তু ঠিক এই টপিকের ওপরে সিরিয়াল হয় নি এর আগে। আরেন্টি স্যারের গান নিয়ে অর্থোডক্স অ্যাপ্রোচ আর প্রগতিশীল অ্যাপ্রোচ -- এই দুটোর মধ্যে ক্ল্যাশ। সবার ওপরে দীপঙ্কর দে তো অলমোস্ট রবি ঠাকুরের কপি পেস্ট মার্কা ঠাকুরদাদা। নাতনির নামটাও তাই তাল বুঝে চলনসই, পুপেদিদি :-)
  • aka | 24.42.203.194 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ০৯:১৪467711
  • আরে সেটাই তো স্ট্র্যাটেজী, আগে হলে কি আর সবাই হাঁ করে গিলত! যাই হোক এই বলে দিলাম পুপে আর গোরার প্রেমটা হল বলে। শুধু যদি পুপের বয়স একটু কম হত। ওর নাকি ১৯। বয়কটের মতন বলতে হয় 'ইফ শি ইজ নাইন্টিন আই অ্যাম টোয়েন্টিওয়ান (রেফ আফ্রিদি)'।

    স্যারের গান রক সুর দেবার এত কেন ঝোঁক বুই না। সেটা করতে হলে যা ট্যালেন্ট দরকার তা কি আর শস্তায় মেলে? এমনিতেই ঠিকঠাক রক গানের সুর দিতেই ফেটে যায় তার ওপর ফিউশন। শুধু কাঁধ ঝাঁকালে আর 'লাইক' কইলেই যেমন ইংরিজি বলা হয় না তেমনই এএএএওওও করে চেঁচালেই রক হয় না। এই নেন শোনেন একটা -


    মানে দুটো যে যার নিজের জায়গায় থাকলে অসুবিধা কি কে জানে? বিপ্লব করার জন্য তো আরও অনেক কিছু আছে, যেমন শালবনী, ইত্যাদি।

    বুন্তুলি যে কবে ২১ তারিখেরটা আপলোডাবে? গোরা পুপেরে পুপে বলে ডেকেছে। জ্জিও।
  • Samik | 122.162.75.113 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ০৯:২২467722
  • গল্পটা অত্যন্ত প্রেডিক্টেবল। আম্মো এই লাস্ট আটখানা এপিসোড দেখে বলে দিতে পারি এর পর কী হবে। :-))

    বুবাইয়ের রেস্টুরেন্ট বাঁচাবার জন্য সেই যে নাটক হচ্ছে, সেখানে পুপে সুচরিতা করবে। বুবাই আবার মেনস্ট্রীমে মিশে যাবে। গোরা পুপের ঝগড়া মিটে যাবে, পেম হবে। আমে দুধে মিশে যাবে। ওদিকে নিখিলেশ দেব গজরাবেন। তিনি আদ্যন্ত ব্ল্যাক। ঠাকুরদাদা আবার আদ্যন্ত হোয়াইট। তিনি নবপ্রেমিকযুগলকে আশীর্বাদ করবেন। সব পথ এসে মিলে যাবে শেষে পুপেরো দুখানি নয়নে। তারপরে ঠাকুরদাদার চরণতলে বসে গোরা পুপে নতুন করে স্যারের গান গাইবে। ফিউশন হবে। ট্র্যাডিশনাল আর রকের মিশ্রণ।

    সত্য করে কইতে গেলে, গোরার এখনকার গান এবং গানের গলা, কোনওটাই আমার পছন্দ হয় নি। দেখা যাক, ভবিষ্যতে কিসু হয় কিনা।
  • kd | 59.93.246.247 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ১১:১৮467733
  • আকা কী হিন্ট দিলো বুঝলুম না। পুপে মানে মিমি তো আমাদের আশুতোষে পড়ে, সেকেন্ড ইয়ার। তার মানে ১৯-২০ই তো হওয়া উচিত, তাই না?
  • Nilanjan | 117.200.83.237 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ১৭:২৫467744
  • চার দিকে এই সিরিয়লের গপ্পো শুনছি। এখানে কেউ লিন্‌ক দিন ন। তাহলে গোড়া থেকে দেখি ।
  • kd | 59.93.246.247 | ২২ নভেম্বর ২০১০ ১৮:৩৯467755
  • http://www.youtube.com/user/Buntuli1803#p/u/377/NS4CrnUNhz8

    ২৮শে জুন ২০১০ - এইটা থেকে শুরু।

    খেয়াল রাখবেন মাঝে মাঝে লিস্টিটা অর্ডারে নেই, তখন নেক্সট পার্ট বা নেক্সট দিন একটু খুঁজে নিতে হবে।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ১৭:২০467767
  • আমার আড়াই বছুরে কন্যা সেদিন আমাকে ঘুম পাড়াতে গিয়ে বলল - "চোখটা বন্ধ কর, ঠিক আমাকে দেখতে পাবে ।" পরে শুনি উটি এই সিরিয়ালের ডায়ালগ !
    আমার সিরিয়াল দেখার দম নেই । মেয়ে দেখে । বেশ এনজয় করে ।
  • KANTI | 202.90.100.18 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ১৮:৫৮467778
  • আঁতেল গুরুর আড়াই বছুরে কন্যাটি আমার দলেই জেনে বেঁড়ে লাগলো। অবশ্য
    আমি এক বাহাত্তুরে। তাতে কি? দলতো ভারী হোল।
  • kd | 59.93.243.164 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ১৯:২৭467789
  • আপনি বাহাত্তুরে? ভাগ্যিস, অভ্যেসমতো 'তুমি' করে লিখিনি।

    তবে আমারও ঐ লেভেলে পৌঁছতে বেশী দেরী নেই - অবিস্যি যদি তদ্দিন টিঁকে থাকি।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২০:০৬467800
  • রাখুন দিকি, ওদিকে মাখো মাখো প্রেম নেমে গেল এদিকে বয়স নিয়ে প্যাঁচাল। অনেকটা সপ্তপদী ইস্টাইলে প্রেম।

    প্রাণ চায় চক্ষু না চাআআয়
    পাপবি বিওয়া ব্রিওয়ারাআআ
  • Paramita | 202.3.120.9 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২১:২৪467811
  • প্রাণ চায় তো পুরোনো খবর। আজ গোরা গিটার ফিটার ছেলে মুড়কিসহ আমি রূপে তোমায় .. পথে এসো বাবা।

    এই ছেলেটার অভিনয় আমার দারুণ লাগছে।
  • Paramita | 202.3.120.9 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২১:২৬467822
  • ছেলে = ছেড়ে
  • Paramita | 202.3.120.9 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২১:৩৭467833
  • গল্প বস্তাপচা, প্রেডিকটেবল, ডিবেটের উত্তরও তো জানা, এসবের থেকেও আমার যেটা বেশী ভালো লাগছে - কিভাবে গল্পটা বলা হচ্ছে। ডায়ালগ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্মার্ট। গানগুলো (মানে ফিউশনগুলো) প্রথমে ভালো লাগছিল, কিন্তু এখন একটু বোরিং লাগছে। দেবজ্যোতি মিশ্রকে এবার নতুন কিছু ছাড়তে হবে। এক্সপেরিমেন্টেশন মানে শুধু কি প্রিলিউড আর ইন্টারলিউডে পাশ্চাত্য সুর মেশানো?

    আর সমস্ত চলতি বাংলা সিরিয়ালের তুলনায় স্মার্ট একটি প্রচেষ্টা। তাই একটু আধটু ছাড় বোধহয় দেওয়াই যায়। যেমন পুপের অভিনয়।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২১:৪১467844
  • সত্যি!!! বুন্তুলি একদিন লেটে চলে।

    গোরা ভালই কিন্তু বাপকে একটু আধটু নকল করে মনে হয়।
  • Paramita | 202.3.120.9 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২২:০২467855
  • তাই? আমার মনে হয় নি। টিপিকাল টিনএজার প্লাস একটু মিচকেমত - সব্যসাচী তো চিরকালের সিরিয়াস সিরিয়াস।

    আকার ওখানে স্টার জলসা যায়? না ইউটিউব থেকে?
  • aka | 168.26.215.13 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২২:১৫467866
  • না না টিভিটা শো পিস। :((

    ইউটিউবে বুন্তুলি নামের কোন এক ইউজার একদিন অন্তর আপায়। এতে অসুবিধা হল একদিন লেটে চলতে হয় কিন্তু সুবিধা হল ১০ মিনিটে পুরোটা দেখা যায় মানে প্যানপ্যানানি দেখলেই মাউজ ক্লিক। নইলে আর এত তাড়াতাড়ি আপটুডেট হলাম কি করে।
  • Paramita | 122.167.253.174 | ২৩ নভেম্বর ২০১০ ২২:২৭467878
  • এই উইকেন্ডে অ্যাডে হঠাৎ দেখলাম রোববার রাত সাড়ে বারোটায় গা-ও দেখাবে। আমি ভাবলাম সোমবারেরটা দেখিয়ে দেবে। সেই ভেবে জেগে বসে রইলাম। দেখি আগের সপ্তাহের পরপর পাঁচটা এপিসোড আর রিপিট করলো। আর আমি, কি বলবো, আবার সবগুলো রাত তিনটে অবধি বসে বসে..
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন