এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • সুচিত্র মিত্র

    ulpu sen
    গান | ০৪ জানুয়ারি ২০১১ | ১০৫৭৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kartuj | 121.244.209.245 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:০৩464244
  • এটা মোটামুটি কত সালে মনে আছে? এখন নেটে কোথাও পাওয়া যায়? ইস, যদি একবার শুনতে পেতাম।
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:১৪464245
  • তখন আই এস আইতে পড়ি - ১৯৯৬-৯৭ মতো হবে
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:২৬464246
  • এইটা তোমার গান টইতে কিছু অনুরোধ ছিল, সেগুলোও এখানে থাক।
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ১৮:৩৪464250
  • কী পাইনি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজি http://www.stat.uga.edu/~amandal/personal/ki.mp3
  • sucheta | 202.63.56.114 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ১৯:৫১464254
  • আশির দশকের মাঝামাঝি প্রথম সুচিত্রা মিত্রের গান শুনি সামনে বসে মুখোমুখি প্রায়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শালবনে ছোট্ট একটা স্টেজে। শুধুমাত্র সুচিত্রা মিত্রর অনুষ্ঠানের জন্যই সকালে সেই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সে এক অপার্থিব অনুভব। কতক্ষন যে অনুষ্ঠান চলেছিল, তারপরেও যেন রবীন্দ্রনাথ ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন সুরে সুরে সুচিত্রা মিত্রের হাত ধরে। সেই অপূর্ব দিনের কথা মনে গেঁথে গেল সারাজীবনের জন্য। তারপর আবার একবার শুনলাম সুচিত্রা মিত্রর গান মুখোমুখি বসে। একেবারে সামনে বসে আমি সারাক্ষন তাকিয়েছিলাম মুখের দিকে প্রত্যেকটা শব্দ উচ্চারণের সাথে সাথে ঠোঁটের ভঙ্গি, মুখের রেখার বিভঙ্গ কেমন হয় দেখার জন্য। একমুহূর্তের জন্যও চোখ সরাতে পারছিলাম না। অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেলেও আমি উঠতে পারছিলাম না। বসেই ছিলাম। একবন্ধু এসে তাড়া দিল, হল তো ফাঁকা হয়ে গেলো এবার ওঠো উনিও তো যাবেন। সুচিত্রা মিত্র আমার মত ওনার গানের সুরের ম্যাজিকে স্থানূ হয়ে যাওয়া মানুষ সারাজীবনে অনেক দেখেছেন। মিটিমিটি হাসছিলেন আমার দিকে তাকিয়ে, আমি না পারছিলাম উঠে দাঁড়িয়ে একটা নমস্কার/প্রনাম জানাতে না আর কিছু। গানের আশ্চর্য মোহময় বাঁধনের সাথে নিজের অরা মিলিয়ে দিয়ে সমস্ত শ্রোতাকে যেন একসাথে গেঁথে ফেলেছিলেন সেই অনুষ্ঠানে। তবুও টের পেয়েছিলাম আশির দশকে যা শুনেছিলাম সেই সুর থেকে কি যেন একটা আলাদা হয়ে গেছে। বয়স থাবা বসিয়েছে সুরে, তবুও যা পেয়েছিলাম সেদিনের সন্ধ্যায় সে এক অপূর্ব পাওয়া, একান্তই আমার নিজের করে পাওয়া। দ্বিজেন মুখোপাধ্যয়, চিন্ময় চট্টোপাধ্যায়, ঋতু গুহ এরকম কয়েকজনের গানও কাছ থেকে শুনেছি কিন্তু সুচিত্রা মিত্রের গান শোনার সেই সময় কখনও ভোলার নয়।

    সুচিত্রা মিত্রর গানেই আমার দিন শুরু হতো একসময়। এখনও যে কোনো গান মনে করলেই শব্দগুলো নিজে নিজেই কানের কাছে বাজতে থাকে ঋজু ভঙ্গিতে, নিজস্ব প্রত্যয়ে। কিন্তু সুচিত্রা মিত্র যেদিন চলে গেলেন সেদিনের পর থেকে আমি কিছুতেই ওনার গানের মুখুমুখি হতে পারছিনা। সামনে নিয়ে বসে থাকছি। মনে হচ্ছে একবার যেমনি শুনবো হারিয়ে যাবে আমার কাছ থেকে গানগুলো। এই গানগুলোয় যেন ছিলো নিরাপত্তা। আত্মীয়বিয়োগের ব্যথা বাজছে যখনই মনে পড়ছে।
    সুচিত্রা মিত্রকে আমার প্রনাম বিশেষ বুশেষ সময়ে আমার সাথি, আমার প্রেরণা, আমার সাহস, আমার আত্মার বন্ধু হওয়ার জন্য। একবার যদি পৌঁছে দিতে পারতাম আমার ভালোবাসা সুচিত্রা মিত্রকে। আবেগপ্রবণ আমার সময় লাগবে একটু আবার সুচিত্রা মিত্রের গান শুনতে।

  • a x | 99.50.247.222 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:১২464255
  • এইযো অভ্যুয়া, "এইটা তোমার গান"এর টইতে দিয়েছিলাম, সে এদ্দিনে তলিয়ে গেছে।

    এইদুটো থাকলে, দিও। থ্যান্‌কু।

    যতখন তুমি আমায় বসিয়ে রাখো বাহির বাটে
    কি ফুল ঝরিল বিপুল অন্ধকারে
  • a x | 99.50.247.222 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:১৬464256
  • উফ্‌ফ্‌ এই এক হয়েছে, পুরো পড়ার আর ধৈর্য্য থাকেনা আজকাল! রিকোয়ারমেন্ট শুনেই লিখে দিয়েছি। ফুলের জন্য থ্যান্‌কু, আর অন্যটা?
  • a x | 99.50.247.222 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:৩৩464257
  • বাবা-মা'র শোবার ঘরের যে জানলাটা বড় রাস্তার দিকে, সেখান দিয়ে একটা মাঝারি সাইজের আকাশ দেখা যেত, আমার ছোট থেকে বড় হবার মাঝে সেই আকাশ ক্রমশ শ্রিংক করে গেল। কিন্তু গেল না মা'র গান গাওয়া। সন্ধ্যে বেলায়, বাবা আরামকেদারায়, মা মোড়াতে, আমি বিছানায়, একটার পর একটা গান গেয়ে চলেছে ঐ আকাশের দিকে তাকিয়ে। অন্যসময়েও যখনই ঐ জানলাটার সামনে এসে দাঁড়ায়, গুনগুন করে গেয়েই যায়। ক্রমে আরামকেদারার মালিক বিদায় নিল, মোড়ার লোক আরামকেদারায়, বিছানার লোকের মোড়ায় প্রমোশন হল। এখন মোড়াটাও ফাঁকা থাকে। গান এখনও বোধহয় চলে, শ্রোতার তোয়াক্কা না করেই। আমার এই বড় হবার সময়টা প্রায় পুরোটা জুড়েই ছিলেন সুচিত্রা মিত্র - রেডিওতে, টেপে, এখন সিডিতে। কখনও ছিলেন দেবব্রত, আর আবহাওয়া সেদিন খুব এক্সপেরিমেন্টাল হলে, পূর্বা দাম, রমা মন্ডল, নীলিমা সেন, ঋতু গুহ।

    আমাদের তো এমন কেউ নেই। কেউ কেউ আসে, একমাস দুমাস, একবছর, দুবছর ভালো লাগে, ব্যস। সুমন মাঝে এসেছিলেন, এখনও আসেন অবকাশে। ডিলান কদ্দিন থাকবে জানিনা। কিন্তু একজন মানুষের যৌবন থেকে বার্দ্ধক্য অবধি সঙ্গে থাকতে পারে, এমন কেউ নেই আমাদের।
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:৪৭464258
  • যতক্ষণটা পাচ্ছি না
  • Diptayan | 115.113.42.194 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:৫১464259
  • অভ্যূ,

    MP3 গুলো নামাতে পারছি না - যে কটা আপলোড করেছিস, একটু আমার জিমেলে পাঠিয়ে দিবি।

    আগাম ধন্যবাদ।
  • Nina | 64.56.33.254 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:৫২464260
  • অক্ষ, সত্যি বড় খাঁটি কথা বল্লে--তাই কি আমার মনটা কদিন ধরেই বড় উদাস---নেই কেউ আমাদের যৌবন থেকে বার্ধক্য অব্দি সঙ্গে থাকার এমন করে।

  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২০:৫৩464261
  • দাঁড়াও, আজ বাড়িতে - চাদ্দিকে বরফ। স্কুলে না গেলে এই আপলোড ডাউনলোড খুব মুশকিল।
  • Kartuj | 59.93.196.39 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২১:০২464262
  • সুচেতাদি আর অক্ষদার অপূর্ব স্মৃতিচারণা পড়ে মনটা কোথায় যে চলে গেল। অনেকদিন গীতবিতান আর্কাইভটা চালানো হয়নি। কতযুগ যেন ঐ কন্ঠের সান্নিধ্য পাওয়া হয়নি। দেখি একটু খুলি এবার।
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২১:০৩464263
  • কারো কাছে ওনার গাওয়া 'আকাশ ভরা' আছে?
  • nyara | 203.83.248.37 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২১:৫৬464265
  • আসলে, একরকম অ্যাসোসিয়েশন হয়ে যায় গানের সঙ্গে, গায়নের সঙ্গে, গায়কের সঙ্গে। যখন দেবব্রতর 'পুরানো জানিয়া' শুনি, তখন তো শুধু গানটাই শুনিনা - কোন এক পরীক্ষাশেষের শীতের সকালে প্রথমবার ঐ গান শোনার উপলব্ধিটাও আবার অনুভব করি। বার বার। সুচিত্রা মিত্ররও 'কান্নাহাসির শুনলে' চলে যাই কোন এক বিষণ্ন সন্ধ্যের সাদাকালো টিভির সামনে, এইচ-এম-ভি রেকর্ডিং রুমের ছবিতে মাথা নাড়িয়ে গান গাইছেন। প্রথম শুনলাম সুচিত্রা মিত্রর নাম। ঐ একজন গাইয়ের নামই তখন জানি। কাজেই আমার ফাঁকা হৃদয়ের একেশ্বরী হতে কোন অসুবিধেই হয়নি ওনার।

    পরবর্তীকালে কখনও সুবিনয় রায়, কখনও কণিকা বন্দোপাধ্যায়, কখনও দেবব্রত বিশ্বাস একে অন্যকে সরিয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। সুচিত্রা মিত্র সে জায়গা আর কোনদিন ফিরে পাননি। তবু, কোন এক বরফভাঙা দিনে জোব্বাজাব্বা পরে কানে ওয়াকম্যান লাগিয়ে পথ হাঁটতে গিয়ে 'বেলা গেল তোমার পথ চেয়ে' শুনে হঠাৎ কেঁদেছি। অনেকদিন পরে 'আমার জীর্ণ পাতা যাবার বেলায় বারে বারে ডাক দিয়ে যায়' শুনে ভেবেছি আর কেই বা এইভাবে গাইতে পারতেন এই গান। ভাবতে চেষ্টা করেছি ১৯৪৫-এ 'হৃদয়ের একূল ওকূল' রেকর্ড করে আবার দুবছর পরেই আবার কেন সেই একই গান রেকর্ড করলেন - নাকি সেটা এইচ-এম-ভির ছাপার ভুল! এই পঁয়ষট্টি বছরে তো আর কেউ ঐভাবে 'পরাণে পড়িয়াছে টান, ভরানদীতে আসে বান' বলতে পারলেন না। বিষণ্ন হয়েছি বয়েসের সঙ্গে সঙ্গে গানে অযাচিত ঝোঁক পড়ায়, সময়ে সময়ে সুর কম লাগাতেও। জরা বড় নিষ্ঠুর।

    মৃত্যু যেন জরার স্মৃতি ভুলিয়ে দিতে পারে।
  • Abhyu | 97.80.156.230 | ১০ জানুয়ারি ২০১১ ২২:০১464266

  • DeMu | 117.194.230.17 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ০০:৩১464268
  • সুচিত্রার কোন গানের সমালোচনা করা আশা করি ওনার সমালোচনা নয়। আর উনি যেহেতু রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর গান ভালবাসতেন, আশা করি প্রকৃত সমালোচনা সে দিকেই যেতে চাইবে। প্রসঙ্গত: বলি মাসখানেক আগে অর্কুট গ্রুপে ওনাকে নিয়ে লিখেছি। তাতে আশা করি বিন্দুমাত্র পক্ষপাতিত্ব হয় নি।
    আমার কেমন যেন শ্রাদ্ধ বা সার্ধ্ব নিয়ে মাতামাতিটা শ্রদ্ধার অভাব বলেই মনে হয়।
    'মধুর, তোমার শেষ যে না পাই'(1986) গানটির গায়ন নিয়ে বলি।
    গানে সুচিত্রার কাছে আশা ছিল অন্তত: উনি
    ১) কাব্যিক বিরতি, অর্থাৎ
    ক) "মধুর তোমার | শেষ যে না পাই"
    না করে - "মধুর | তোমার শেষ যে না পাই" করবেন
    খ) "সায়ন্তনের ক্লান্ত ফুলের | গন্ধ হাওয়ার ’পরে"
    না করে "সায়ন্তনের | ক্লান্ত ফুলের গন্ধ | হাওয়ার ’পরে" করবেন

    ২) সুরের অনুপূঙ্খে (বহু জায়গায় বিচ্যুতি আছে, উল্লেখযোগ্যগুলো বললাম)
    ক) দিনান্তের এই এক কোণাতে - 'এক' কথাটা শুধু র্সা। উনি - নি র্সা করেছেন। এক কোণা নির্জনতা হারিয়েছে।
    খ) অঙ্গবিহীন আলিঙ্গনে সকল অঙ্গ ভরে - সকল সুর - সা সগা আ । উনি সা গা আ করেছেন। আলিঙ্গন ছোঁয়া হারিয়েছে।
    গ) শুনি বনে বনান্তরে - বনান্তরে-র সুর গুঞ্জরিছে-র মত হয়ে গেছে। বনান্তর বিস্তার হারিয়েছে।
    ঘ) সায়ন্তনের সুর সপা, উনি শুধু পা করেছেন। কথাটি অনুভুতি হারিয়ে বক্তব্যে পরিণত হয়েছে।

    আর কত জায়গায় যে উল্টোটা অর্থাৎ পা বা গা কে সপা বা সগা করেছেন তার ইয়ত্তা নেই। ওটা ওনার প্রায় মুদ্রাদোষের মত হয়ে গিয়েছিল।
  • DeMu | 122.248.183.1 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ০৯:২১464269
  • Orkut-eposting-erlink:
    http://www.orkut.co.in/Main#CommMsgs?cmm=1583221&tid=5532463506017234673&start=1
  • pi | 72.83.86.24 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ০৯:২৪464270
  • স্বরলিপি থেকে বিচ্যুত হলে কোন মহাভারত অশুদ্ধ হয় ? আর মহাভারত অশুদ্ধ হলেই বা কী ?
  • nyara | 203.110.238.16 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ০৯:৩৪464271
  • এবং কোন স্বরলিপি থেকে?
  • dukhe | 122.160.114.85 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ১০:২৯464272
  • ন্যাড়া বাবুর প্রশ্নটা পরিষ্কার হল না । দেমু তো উদাহরণ দিয়েই বলেছেন কোন গানের স্বরলিপির কোথায় চ্যুতি (আমি অবশ্য এসবের ঠিক-ভুল বিচারে একেবারেই অক্ষম)। ন্যাড়াবাবু কি স্বরলিপির অন্য ভার্সনের কথা বলছেন ?
  • DeMu | 122.248.183.1 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ১০:৩৩464273
  • স্বরলিপি থেকে বিচ্যুত হলে কোন মহাভারত অশুদ্ধ হয় না। শুধু সুরটা আর ঠিক রবিঠাকুরের থাকে না। আর কোন স্বরলিপি? আমি যতদূর জানি বেশির ভাগ গানে একটাই স্বরলিপি আছে। যেমন এক্ষেত্রে। প্রথমে দিনু ঠাকুরের করা। পরে অনাদি দস্তিদার অল্প ইয়ে মানে উন্নতিসাধন করেছেন। তবে আমি যে জায়গা গুলো বলেছি, ওখানে দুটো স্বরলিপিই এক।
    মানি, বলতে পারেন দিনু ঠাকুর যদি ভুল করে থাকেন? কোন প্রমাণ নেই। তবে, ঐ স্বরলিপি রবীন্দ্রনাথের জীব্‌ৎকালের ও ব্যাবহৃত হত। তাই ধরা যেতে পারে ঐ স্বরলিপি যথেষ্ট নিখুঁত।
    আর যদি বলেন সুরটা রবিঠাকুরের না থাকলে কী এসে যায়?
    ঠিক জানি না। শুধু মানি রবীন্দ্রসঙ্গীত = কথা ও সুর আরেন্টি।

  • pi | 72.83.86.24 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ১০:৫২464274
  • সুর কি কেবল স্বরলিপির মধ্যেই ? :)
  • DeMu | 122.248.183.1 | ১২ জানুয়ারি ২০১১ ১১:২৪464276
  • রবীন্দ্রনাথ যদি নিজে বা নিজের তঙ্কÄ¡বধানে কাউকে দিয়ে রেকর্ড করে রাখতেন, তাহলে সেটা হয়তো আরো ভালো হত। তা যখন হয়নি, স্বরলিপি ছাড়া কোথায় সুর? গায়কীর কথা আলাদা, ওটা স্বরলিপিতে নেই। আকারমাত্রিক স্বরলিপিতে তো অনেক কিছুই বলা যায় না।
    তবু, গানের স্বরলিপি হওয়া নিয়ে ও তা ঠিক হওয়া নিয়ে রবীন্দ্রনাথের যে পরিমাণ উদবেগ দেখি, মনে তো হয় উনি যথেষ্ট গুরুত্ব দিতেন এ ব্যাপারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন