এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস্থ্যনীতি ইয়াদি

    pi
    অন্যান্য | ১৩ মে ২০১১ | ১৫০৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.97.171 | ২৩ মে ২০১১ ০০:২০475594
  • ভাষাহীন ভাষা নিয়ে আমি ও খিল্লি করেছি, ইন ফ্যাক্ট এ নিয়ে খিল্লি করেনি, এরকম খুব কম লোক ই বোধয় এখানে আছেন, তাঁদের বেশিরভাগ ই সিপিএম বিরোধী।
    আমার জিজ্ঞাস্য , বাংলা ভাষা ঠিকঠাক 'বলতে না পারা' সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়ে।

  • r.h | 67.96.80.214 | ২৩ মে ২০১১ ০০:২৫475595
  • হ্যাঁ হ্যাঁ, আমার খিল্লীর অধিকার সুরক্ষিত থাকলেই হলো, আমার সামান্য আবেদন।
  • piba | 72.83.97.171 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৩৮475596
  • আমার তো আমার মা , মামার হিন্দি শুনলেও ভীষণ হাসি পায়। আমার প্রথমদিকের হিন্দি, ইংরাজী শুনেও অনেকে নিশ্চয় হাসতো, কি উচ্চারণ শুনে এখনো হাসে।
    সেতো বংগভাষীর হিন্দি আর ইংগ বচন নিয়ে আমরা তো খিল্লি করেইছি, করি, নিজেদের নিয়ে, নিজেদের কাছের লোকজন নিয়ে। তাই নিয়ে তো কোনো অসুবিধা নেই।
    কিন্তু তাঁর কোনো ভাষা বলতে না পারার অভিযোগ নিয়ে আছে। এটাকে ডিসক্রেডিট মনে করাতে আছে

    আমি প্রশ্ন সহজ। কোনটাকে বাংলা ঠিকঠাক না বলা বলা হচ্ছে ?

    আর, বল্লাম ই তো, ছবি আঁকা, কবিতা লেখা নিয়ে আমার কী বক্তব্য। কোনোটাই আমার পছন্দ না। এগুলো নিয়ে মমতার মাতামাতি ঐ বুদ্ধ হয়ে ওঠার একটা চেষ্টা বলেও মনে হয়, যেটা পুরোই অপ্রয়োজনীয় মনে হয়।

    কিন্তু, সাধারণ ছবি হলেও লোকে সেন্টিমেন্ট বা গুডবুকে থাকার ইচ্ছা থেকে কিনবে , এতে আশ্চর্যের কিছু দেখিনা।
    'সরকার'কে ডোনেট করা টাকার জন্য ডোনেটরদের নাম ধাম জানার ও খুব প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা।
  • pi | 72.83.97.171 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৩৯475597
  • উফ্‌ফ, আর পারিনা। এই লেনোভোর ল্যাপটপে কারসর যে কখন কোথায় গিয়ে বসে থাকে !
    নামটার হাল করলো দ্যাখো :(
  • a | 208.240.243.170 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৫২475598
  • ব্রতীনদা, রাগ কোরো না। ব্রান্ডিং গুরুর তথাকথিত সম্পাদক/দিকা মন্ডলীর বহু পরিচিত আর বহু ব্যবহৃত অস্ত্র।

    আর বিশেষত: দময়ন্তীদি, অন্যের ট্যাগিংকে নির্বোধ বলার আগে একবারো ভাবলেননা যে আপনি যেটা করলেন সেটাও ট্যগিং?

    যাক, অফ টপিক বলে ফেল্লাম। সরি
  • pinaki | 122.164.144.138 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৫৩475599
  • নামে 'পিবা' আসে যায়? ;-)
  • pi | 72.83.97.171 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৫৭475600
  • আচ্ছা, একটু অন্য প্রসঙ্গ।

    টাটাদের সাথে ডিল নিয়ে অশোক মিত্র র লেখা থেকে কিছু অংশ তুলছি।

    To persuade this fabulously rich group to start a modest-sized car factory here, the state government has already spent something around Rs 150 crore to acquire close to 1,000 acres of land. The least that was expected was that it would recoup this amount from the Tatas. Nothing of the sort. Instead, the Tatas have been handed over this entire tract of land on a ninety-year lease without any down payment at all. For the first five years of the lease, they will pay only one crore rupees; for the next twenty-five years, the payment will increase by 25 per cent at five-year intervals; for the next thirty years payment will be raised at five-year intervals by 33 per cent; for the final twenty years, the rent will be only Rs 20 crore per year.

    The discounted present value of what the Tatas have agreed to pay, any respectable accountant will vouchsafe, will hardly exceed Rs 50 crore. Equally necessary to take into account here are the historical trends in the rate of inflation and the likely explosion of real estate values through the decades of the 21st century. The conclusion is incontrovertible: the government is, really and truly, making a free gift to the Tatas of the land in Singur.

    That is, however, only a minor part of the story. The state government is, in addition, offering the Tata group a gift coupon in the way of a loan worth Rs 200 crore carrying a nominal interest of only 1 per cent (as against the rate currently charged by the banks of at least 10 per cent); the principal, one suspects, is never intended to be returned. Finally, in terms of the lease agreement, the entire proceeds for the first ten years of the value-added tax on the sale of this precious car in West Bengal are proposed to be handed back to the Tatas, again at a nominal interest of only 1 per cent. If 40,000 cars are sold every year in West Bengal — not an unreconcilable assumption — with a value- added tax at 12.5 cent, this particular act of magnanimity on the part of the state would ensure an extra bonanza of more than Rs 500 core for the Tatas.


    প্রথম অংশ ছেড়ে দিলাম। ও নিয়ে কিছু প্রশ্ন আছে।
    কিন্তু আমার এখনকার প্রশন্টা শেষ অঁশটা নিয়ে।

    সরকারের তো শুনছি এই নুন আনতে পান্তা ফুরানো অবশ্‌থা।
    এই সরকার টাটাকে এই ২০০ কোটি টাকা ধার দিচ্ছিলি ? তাও ঐ ১% সুদে ?

    এত টাকা সরকারের ই দিচ্ছিল তো এটাকে টাটার কারখানা আর বলা কেন বাপু ?

    এত টাকা সরকারের ছিলো/আছে ?

    এত টাকা যদি থাকেই তো তাই দিয়ে তো আরো অনেক ছোটো ছোতো ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে অনেক বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ করা যেত। কি হাসপাতাল, স্কুলের পিছনেও ঢালা যেত।

    আর, টাটাকে যদি এত টাকা সরকার ধার ই দ্যায়, টাটার এ বিষয়ে এক্সপার্টাইসের জন্য, তো পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ নয় কেন ?
  • pi | 72.83.97.171 | ২৩ মে ২০১১ ০০:৫৯475601
  • পিনাকীদা, :))
  • aka | 24.42.203.194 | ২৩ মে ২০১১ ০২:১৬475602
  • পাব্লিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপটা কেমন? মানে সরকারের মন্ত্রীরা কোম্পানির ম্যানেজমেন্টে থাকবে? যা লাভ হবে x শতাংশ সরকার পাবে?
  • 9 | 122.248.183.1 | ২৩ মে ২০১১ ০৮:৫২475604
  • ধামাকা পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের বাড়ির সামনে ট্যাক্সি স্ট্যাণ্ডে একটা রং উঠে যাওয়া লালচে সিটু ট্যাক্সি ইউনিয়নের বোর্ড লাগানো ছিল। শপথগ্রহণের রাতেই তাকে পুরো সবুজ করে দেওয়া হয়েছে আর তিনদিকে ডিটারজেন্টে কাচা তৃণমূলের পতাকা উড়ছে। দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা থেকে বাইপাস ধরে উত্তর চব্বিশ পরগণার দিকে যেতে গেলে লাল রং নিশ্চিহ্ন। একমাত্র বাঘা যতীনে এখনও কিছু জ্যালজেলে হয়ে যাওয়া লাল পতাকা দেখা যায়।
  • siki | 123.242.248.130 | ২৩ মে ২০১১ ০৯:৩৮475606
  • টেস্টিং টেস্টিং।
  • siki | 123.242.248.130 | ২৩ মে ২০১১ ০৯:৩৮475605
  • বাহ, সকাল সকাল ভাট্টই পড়ে মনটা বেশ প্রফুল্ল হয়ে গেল। প্যাটেল হওয়াটাই যা বাকি রইল।
  • siki | 123.242.248.130 | ২৩ মে ২০১১ ১০:৩৪475607
  • আসানসোল দুর্গাপুরের কেলে-কেলে মাটি পেরিয়ে, মানকড় ছাড়ানোর মুখে একটু একটু করে বাংলার গ্রাম দৃষ্টিগোচর হল রাজধানী এক্সপ্রেসের জানলা থেকে। বাংলার সবুজের এমনই গুণ, মুখোমুখি বসে থাকা সেই পঞ্জাবী মহিলা, যিনি কাল ট্রেনে উঠে থেকেই একটা চৌকো খোপকাটা খাতায় ক্রমান্বয়ে "রাম' "রাম' লিখে চলেছিলেন সময় পেলেই, তাঁর সঙ্গে আলাপ করতে ইচ্ছে জাগে।

    বাংলার গ্রাম দৃষ্টিগোচর হল। সেই পুকুর, কলা নারকোল আম-জাম গাছের ঘন বুনোট আর কুঁড়েঘর। কিন্তু চোখে পড়ার মতন যেটা লাগল, প্রতিটা ছোটো ছোটো গ্রামের বাউন্ডারি ঘিরে আখাম্বা দাঁড়িয়ে আছে এলোমেলোভাবে কিছু লম্বা লম্বা বাঁশ। প্রতিটা বাঁশের আগায়, মাঝে পতপত করে উড়ছে তৃণমূলের পতাকা। নিরুচ্চার ঘোষণা, এই এলাকা এখন আমাদের দখলে।

    (ছোটবেলার কিছু কথা মনে পড়ে গেল। লাল ঝাণ্ডা রাতের অন্ধকারে পুঁতে দিয়ে ভেড়ি দখল, জমি দখল। সোচ্চার ঘোষণা, এই এলাকা এখন আমাদের দখলে।)

    বর্ধমান এসে গেল। বর্ধমান ছাড়িয়ে গেল। আর একঘন্টা বাদেই ট্রেন হাওড়া ঢুকবে। একের পর এক পেছনে চলে যেতে থাকল তৃণমূলের পতাকা দিয়ে "এলাকা চিহ্নিত' করা গ্রামেরা। আস্তে আস্তে কাচের জানলায় ভিড় বাড়ালো আধা পাকা বাড়ি, রেললাইনের গা ঘেঁষে। সিপিএমের দেওয়াল লিখন। তৃণমূলের দেওয়াল লিখন। জং ধরা বন্ধ কারখানা।

    হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল, বিশেষ কোনও পরিবর্তন নজরে এল না। চমকে গেলাম ব্যান্ডেলে নেমে। হুগলির সমস্ত অটো দিল্লির মতন হলুদ সবুজ হয়ে গেছে। এলপিজিতে চলছে। এলপিজি এখানে কোথায় পাওয়া যায় দাদা? -- উত্তর এল, চন্নোন্নগর। সেখানে একটা পাম্পে দিচ্ছে এলপিজি।

    সমস্ত অটোতে কঞ্চির সঙ্গে বাঁধা একটা করে তৃণমূলের পতাকা। সম-স্ত। দেওয়ালের লেখা কেউ মোছে নি। সেখানে এখনো সহাবস্থান করছেন নরেন দে আর অসিত মজুমদার। নরেন দে-র বিজ্ঞাপনে সিংহের ছবি, আর অসিত মজুমদারের বিজ্ঞাপনে মমতার ছবি।

    পাড়ার অতি-লাল কমরেডরা এখন চুপচাপ। কথা বলেন না বিশেষ। ভোটের আগে মমতার বিরুদ্ধে ক্যাম্পেনিং চালাতে গিয়ে কিছু উল্টোসিধে বলেছিল তারা। মদীয় পিতৃদেব নাকি তাদের ওপর চোটপাট করে অ্যাকেবারে "ঝেড়ে কাপড় পরিয়ে' দিয়েছেন।

    এ তো আম-বাত। হয়েই থাকে। ভোটের অনেক আগে থেকেই ওখানে সবাই পোলারাইজ্‌ড। কিন্তু এই যে প্রতিবাদ, এর কি একটা দাম নেই গো? ... তেরোই মে, দিদি জিতে যাবার পরে রোববার, পনেরোই মে, ব্যান্ডেলের একটা লজ ভাড়া করে তৃণমূলের পার্টি কর্মীরা মাংসভাতের ব্যবস্থা করেছিল। বাবাকেও সেখানে নেমন্তন্ন করেছিল। বাবা গিয়ে খেয়েও এসেছে। :)
  • tatin | 210.212.18.226 | ২৩ মে ২০১১ ১০:৩৬475608
  • মমতার বাংলা প্রসঙ্গে কলিম খান:

    "এই মুহূর্তে বিশ্বের, ভারতের, পশ্চিমবাংলার শাসনশীর্ষ থেকে যে-ভাষায় কথা বলা হয়, তাকে বলে দেহভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে তৈরি একরৈখিক বিশেষ্যভিত্তিক (প্রতীকী) ভাষা। সাধারণত এই ভাষায় একটি বাক্যের দুরকম মানে হয় না, এর বিপরীতে যে-ভাষার খবর আজ আমরা জানি, তাকে বলে আত্মাভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গিতে তৈরি বহুরৈখিক ক্রিয়াভিত্তিক ভাষা; সাধারণত সে-ভাষায় বাক্যের একাধিক মানে হয়। এ-ভাষা কোনো নতুন ভাষা নয়, মানবসভ্যতার ইতিহাসে এই বহুরৈখিক ভাষার প্রচলন ছিল বৈদিক যুগের প্রারম্ভকালে এবং মধ্যযুগের বাংলায়। (গ্রীস রোম প্রভৃতি দেশে তার কিঞ্চিদধিক প্রচলন থাকলেও, হোমর-পরবর্তী যুগে সে ভাষা বিলুপ্ত হয়ে যায়; যদিওমানুষের মর্যাদাহরণের ও মানুষের বহুরৈখিক ভাষার উপর আক্রমণের ঘা-এর চিহ্ন তাদেরও বুকের গভীরে আজও বিদ্যমান।) এখন দেখা যাচ্ছে, শ্রীচৈতন্যমহাপ্রভুর কালের সেই মধ্যযুগীয় বহুরৈখিক বাংলাভাষা তৃণমূল দলটির মাধ্যমে এই নির্বাচনের মুখ্য ডাক (স্লোগান) রূপে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়েছে, আর তা ঘটেছে খানিকটা তৃণমূলের অজান্তেই। সেই বহুরৈখিক ভাষাতেই দলটি জনসাধারণের উদ্দেশ্যে ভোট দেওয়ার ডাক দিয়েছিল এবং পশ্চিমবাংলার ভোটার সেই ডাকের অর্থ বুঝেও গিয়েছিলেন এবং তাতেই তাঁরা বিপুলভাবে সাড়াও দিয়েছেন।

    ‘মা মাটি মানুষের বাঁচার স্বার্থে তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট দিন’- এই জাতীয় হাজার হাজা হোর্ডিং ঝুলিয়ে তাতে এই বাক্যের মাধ্যমে ভোটারদের ভোট দেওয়ার জন্য ডাক দেওয়া হয়েছিল। একটু ভাবলেই দেখবেন, এই বাক্যটির ইংরেজি অনুবাদ করা যায় না; করার চেষ্টা করলেই এর অন্তর্নিহিত মানেটি বদলে যায়। হয়তো সেকারণেই তৃণমূল দলের তরফে এর কোনো ইংরেজি অনুবাদ প্রচার করা যায় নি। বাংলাভাষার এই স্বভাব রয়েছে কৃত্তিবাসী রামায়ণ ও কাশীদাসী মহাভারতের, মঙ্গলকাব্যের, বৈষ্ণব-কীর্তনের, হিন্দু-মুসলিম পদকর্তাদের পদাবলীর, লালনফকির ও রবীন্দ্র-নজরুলের গানের, রয়েছে গ্রামবাংলার মানুষের মুখের ভাষায়। (বাংলার মানুষ অ্যাকাডেমিক-শহুরে-একরৈখিক-প্রতীকী-বাংলাভাষার পাশাপাশি এখনও যে মধ্যযুগীয় বহুরৈখিক ভাষাবোধ ব্যবহার করে থাকেন, অর্থাৎ একালের বাংলাভাষী দুরকমের বাংলাভাষায় কথা বলেন – একথা রবি চক্রবর্তী ও আমি আমাদের ‘বাংলাভাষা: প্রাচ্যের সম্পদ ও রবীন্দ্রনাথ’ গ্রন্থে সপ্রমাণ ব্যাখ্যা করেছি।)তার মানে, এই আহ্বান পুরোপুরি বাংলা আহ্বান, বাঙালির মনের মাটি থেকে উঠে আসা নিষ্কলুষ বাংলা ভাষায় প্রচারিত আহ্বান এবং শুধুমাত্র বাংলাভাষীদের জন্য বলা একপ্রকার বহুরৈখিক ভাষায় বলা ভোট দেওয়ার ডাক। এমনকী পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কংগ্রেসও তৃণমূলের সঙ্গে গলা মিলিয়ে সেই ডাক দিয়েছেন, তাঁদের নিজেদের অজ্ঞাতসারে। অর্থাৎ, বিশ্বের শাসকশ্রেণী যে ভাষা ব্যবহার করে, পশ্চিমবাংলার অধিকাংশ ভোটদাতা ও ভোটপ্রার্থী বাঙালিরা তাদের এই নির্বাচনে তার বিপরীত ভাষায় ভাব-বিনিময় করেছেন, এবং তাকে ভোটের ফলাফলে রূপান্তরিত করেছেন।"
  • h | 203.99.212.53 | ২৩ মে ২০১১ ১২:২৩475609
  • তাতিন, কলিম খানের এই প্রবন্ধ টা পুরো টা কোথায় পড়তে পাবো? একটু ডিতেল দিলে ভালো হয়।

  • Bratin | 122.248.183.1 | ২৩ মে ২০১১ ১২:৩১475610
  • সবই তো বুঝলাম, কিন্তু মমতার বাংলা শেখার কী হবে?
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৩ মে ২০১১ ১২:৪৯475611
  • মমতার বাংলা শেখার প্রয়োজন নেই। জ্যোতিবাবুর আধা কনস্ট্রাশনওয়ালা বাংলা বক্তৃতা সোমনাথ লাহিড়ীর প্রায় সাহিত্য হয়ে ওঠা বক্তৃতার চেয়ে কম গ্রহনযোগ্য ছিলো না।
    কলিম খান পন্ডিত মানুষ, চমৎকার করে আমার মনের কথাটা বলেছেন(তাতিন, আমিও পড়তে চাই পুরো লেখাটা)।
    একজন অপরিশিলীত মানুষ ক্ষমতার অলিন্দে। ক্ষমতা তাকে আজ নাহলে কাল পোষ মানাবেই। ততদিন...........
  • tatin | 210.212.18.226 | ২৩ মে ২০১১ ১৩:০৩475612
  • রোয়াকে বেরিয়েছিল, ধীরে ধীরে পুরোটা টাইপ কর্বো ভাবছি
  • Bratin | 122.248.183.1 | ২৩ মে ২০১১ ১৩:১৩475613
  • কিন্তু কল্লোল দা, বাড়ির কাজের লোক তাও শিক্ষিত নয়, সে মুখ্য মন্ত্রীর থেকে ভালো বাংলা বলবে? কেমন যেন লাগে....
  • h | 203.99.212.54 | ২৩ মে ২০১১ ১৩:২৭475615
  • রোয়াক সংখ্যা ইত্যাদির ডিটেল্‌স দেবে? টাইপ করার লোড না নিয়ে স্ক্যান করতেও পারো। কোরে আপলোড করে লিংক দিলে।
  • dd | 124.247.203.12 | ২৩ মে ২০১১ ১৩:৪০475616
  • যদিও এমত সিরিয়াস ডিবেটে আমার নাক গলানোটা খুবি অনায্য তাও লিখি,
    ঐ অমন গেঁয়ো কথ্য ভাষা দিয়ে একদা বাজীমাৎ করেছিলেন লালুপ্রসাদ,হোলির দিন সহকর্মির প্যান্টুল খুলেও তিনি সবিস্তারে নিজের শ্রেনীচরিত্রটি বিজ্ঞাপিত করেছিলেন। এখনো সেই ধারায় চিৎকার করে যাচ্ছেন বহেনজী,ইউ পি তে।

    এ সব ই রাজনীতির খেলা, ম্যাংগো পাব্লিকে খায়। কিছু বিদ্বজনেরা চমৎকৃত হন। অসংখ্য কমেডিয়ান টিভিতে এ সবের নকল করে পয়সা কামান, কিন্তু স্টাইল টা পপুলার ই থাকে।

    মোদ্দা কথা হলো পারফর্মেন্স। শুধু এই ইমেজ বিল্ডিং করেই কিন্তু চলে না। কোনো কায়দাই না ধোপে টেঁকে না, আল কায়দার অবস্থাটা তো দেখছেন ?
  • siki | 123.242.248.130 | ২৩ মে ২০১১ ১৩:৪৩475617
  • কে যেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর ইংরেজি অ্যাকসেন্টের কথা তুললেন এই ব্যাপারে। তা, আমার মনে হয় তাজমহলের সঙ্গে যেমন তালগাছের তুলনা চলে না, তেমনি মমতার বাংলার সাথে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর ইংরেজিরও তুলনা চলে না। দুজনকার ক্ষেত্রেই টার্গেট অডিয়েন্সটা আলাদা। রাজনৈতিক প্রেক্ষিতটা আলাদা। অস্ট্রেলিয়ার জ্যান্যাগ্যান আর পশ্চিমবাংলার জ্যান্যাগ্যান এক জিনিস নয়।

    বরং পাশের রাজ্যের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। অনেকটা সমানে সমানে হবে। নবীন পটনায়েক। ওড়িয়া পড়তে পারেন না। বলতেও পারতেন না, এখন বেশ কয়েক বছর ওড়িশায় থাকার সুবাদে বলতে পারেন। তাতে করে তার রাজ্যশাসনে অসুবিধা হয় নি।

    ব্যাকরণসম্মতভাবে ঠিক, কিন্তু অ্যাকসেন্টওয়াইজ ভুল ইংরেজি সারাজীবন বলে এসেছেন প্রণব মুখার্জি, গুরুদাস দাশগুপ্ত প্রমুখ ব্যক্তিরা। তাতে করে তাদের রাজনৈতিক ধার এতটুকু কমে নি। গুরুদাসবাবুকে পেটে কাতুকুতু দিলে তাও একটু হিন্দি বেরোবে, প্রণববাবুর হিন্দি? ওরেব্বাবা!

    লালুপ্রসাদ আর রাবড়ী দেবীকে না হয় বাদই দিলাম।

    তো, তাঁদের নিয়ে ইদানিং কেউ তেমন খিল্লি টিল্লি করে নি, যত করা হচ্ছে মমতাকে নিয়ে।

    আমার মনে হয়, কথ্য বাংলা-ইংরেজি হিন্দি ইত্যাদি নিয়ে ভারতীয় রাজনীতির আবহে চাপ না নিলেই ভালো। খুব ভালো গ্রামার এবং অ্যাকসেন্টসমৃদ্ধ লোকজন যে সবসময়ে খুব ভালো হন না, তার প্রমাণ শশী তারুর চিদাম্বরম অটলবিহারী বাজপেয়ী লালকেষ্ট আডবানি, অনেকেই।

    তবে বাঙালির চিরদিনই শিক্ষিত তথা উচ্চশিক্ষিত আইকনের প্রতি একটা হ্যালু আছে। বিধান রায়, সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, জ্যোতি বসু হয়ে বুদ্ধদেব ভটচাজ, সবাই মুখ্যমন্ত্রী আইকন হিসেবে বাঙালির এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছেন। (প্রসঙ্গত, জ্যোতি বসু কথ্য বাংলায় তেমন কিছু খারাপ ছিলেন না। দিব্যি হাটে বাজারে বাংলায় বক্তৃতা করে গেছেন। তবে হ্যাঁ, কালচার-ফালচার তিনি বিশেষ বুঝতেন না, ওটা বুদ্ধই ভালো বুঝত, সেটা তাঁর নিজেরই স্বীকারোক্তি)

    এই প্রথম মমতা এল, যার মুখের বাংলা ইংরেজি তেমন পরিশীলিত নয়। তাও এমন একটা সময়ে যখন বাঙালি প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষায় অনেকটা পিছিয়ে পড়েছে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের থেকে। ফলে শিক্ষিত বাঙালি, যারা আশা করে বসে আছে রাজ্যের শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন সরকার কিছু "করে দেখাবে', তারা মাইনিউটলি লক্ষ্য করবেই মমতার চলন বলন। তিনি এখন বাংলার রক্ষাকœÑ£, আইকন, আইকন যদি আইকনসুলভ না হয়, চেনা "মুখ্যমন্ত্রী'-র ছাঁচে ঢালা না-হয়, তা হলে হতাশা আসা স্বাভাবিক। যে, যে লোক নিজেই ভালো করে বাংলা ইংরেজি লিখতে বলতে পারে না, সে আর রাজ্যের শিক্ষায় কী উন্নতি ঘটাবে?

    এই হতাশা প্রকাশ পাচ্ছে সবার মধ্যে। আমার মধ্যেও।

    একটা ছোট কথা বলে নিই এই জায়গায়। কল্লোলদা যে চান/স্নানের ব্যাপারটা তুললে, হ্যাঁ, নারীসঙ্কÄ¡ ইত্যাদি হলেও হতে পারে, তবে "চান' কথাটা আমি নিজেও বলি। সবসময়েই বলি। প্রয়োজনবিশেষে "স্নান' লিখি, কিন্তু বলি না কক্ষনো। বেশির ভাগ সময়েই "চান' লিখি।

    ব্রেকের পর, ছবি এবং ছবি বিক্কিরি।

    সঙ্গে থাকুন।
  • 9 | 14.99.66.101 | ২৩ মে ২০১১ ১৪:০৬475618
  • গেছো এলিট আমি আবার নিম্নবর্গের ভাষাটাষা বিশেষ বুঝি না। মননে চিন্তনে শুধু জমিদারনন্দনের ভেঁপু। তাঁরই একটি "বহুরৈখিক" পংক্তি ছেলো (ক্রিয়াপদের ব্যবহারটি কি উত্তর-আধুনিক?): ওরে বিহঙ্গ ওরে বিহঙ্গ মোর এখনি অন্ধ বন্ধ কোরো না পাখা। এখন ব্যাপারটি হল বিহঙ্গ বলতে উনি গাঁজাখোর রূপচাঁদ পক্ষীকে বুঝিয়েছিলেন কিনা এটা না জানলেও এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহই নেই যে একরৈখিক ভাষাতে পাখাকে "ফ্যান"ও বলা হয়ে থাকে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৩ মে ২০১১ ১৪:১৪475619
  • বাড়ির কাজের লোকের চেয়ে তুমি ভালো রাঁধতে না পারলে ক্ষতি নেই। বাড়ির কাজের লোকের চাইতে ভালো ঘর পরিষ্কার না করতে পারলে ক্ষতি নেই। কিন্তু বাংলা তার চেয়ে ভালো বলতে না পারা লজ্জার। কেন?
    কে ঠিক করে দিয়েছে রান্না করা ঘর পরিষ্কার করা ""শুদ্ধ"" ভাষায় কথা বলার চাইতে ছোট কাজ?

    কাঞ্চা ইলাইয়ার একটা বই আছে মূলত: বাচ্চাদের জন্য - Turning the Pot, Tilling the Land: Dignity of Labour in Our Times, Navayana Publishing
    E92 (Second Floor)
    Saket
    New Delhi--110017
    Ph: +91 9971433117

    পারলে জোগাড় করে পড়ে নাও।

    এখন চোখ খুলে দেখার সময়। এমন সময় মানুষের জীবনে কম আসে। অনেক কিছু পাল্টাচ্ছে। খামোখা জাজমেন্টাল হয়ে সময়টাকে হেলায় যেতে দিও না। প্রাণ ভরে দ্যাখো, কিভাবে রাজনৈতিক সংষ্কৃতি পাল্টাচ্ছে, কিভাবে মমতা পাল্টাচ্ছে, কিভাবে বামেরা পাল্টাচ্ছে। না-ক্ষমতার ভাষা কিভাবে ক্ষমতার অলিন্দে জায়গা করে নিচ্ছে। ক্ষমতার ভাষা ক্ষমতার বাইরে থেকে কিভাবে বোঝাপড়া করছে।
    মমতাই ক্ষমতার একমাত্র মুখ নয়। ব্রাত্যের মতো অধ্যাপক-নাট্যকার, অমিত মিত্রের মত কর্পোরেট জগতের মানুষ, পূর্ণেন্দু বসুর মতো বামপন্থী নিরীশ্বরবাদী এরা কিভাবে ক্ষমতার সাথে/পরষ্পরের সাথে/মমতার সাথে বোঝাপড়া করছে।
    দেখে যাও।
  • saikat | 202.54.74.119 | ২৩ মে ২০১১ ১৪:১৫475620
  • "কালচার-ফালচার" না বুঝলে কি তাঁকে শিক্ষিত/উচ্চশিক্ষিত "আইকন" বলা যায়?
    অথচ ইনি বাঙালীর প্রত্যাশা পূরণ করতে পেরেছেন বলে শমীক লিখেছে।
    তাহ্লে কি বলব শিক্ষিত কাকে বলব সেই নিয়েই বাঙালীর চিন্তাতেই গলদ আছে? :-)
  • saikat | 202.54.74.119 | ২৩ মে ২০১১ ১৪:১৭475621
  • কল্লোলদার লাস্ট দুটো প্যারার সাথে ক।

    সময়টা প্রব্লেম্যাটিক। মমতাও। অত সহজে ন্যারেটিভ তৈরী করা যাবে/যাচ্ছে না।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৩ মে ২০১১ ১৪:৪৩475622
  • ডিডির পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে।
    লালুর সাথে (রাবড়ীকে ধরছি না, কারন রাবড়ী কোনদিনই লালুর স্ত্রীর পরিচয় থেকে বের হতে পারে নি) মমতার একটা বড় তফাৎ হলো পেশকারীতে। লালুর ওটা মুখোশ। তাই লালু ঐ ভাষা, আচরণ ব্যাবহার করেছে - লক্ষ্য করে থাকবে, ভাঁড়ামোর ভঙ্গীতে। তাই লালুর ক্যারিকেচার হয়। মমতার হয় না। লালুর নিজের, ঐ ভাষা ও ভঙ্গী পছন্দের নয়। ওটা জনসমক্ষে ব্যবহারের জন্য।
    ঘটনা চক্রে লালুকে একদিনই কয়েকঘন্টার জন্য কাছ থেকে দেখেছি। আমাদের কোংএর একটা ডিস্টিলারী আছে উত্তর বিহারের মীরগঞ্জে। ওর কাছেই লালু-রাবড়ীর দেশ গোপালগঞ্জ জেলা। ওখানে কিছু নিম্নবর্ণের মানুষ খুন হন। লালু ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসে। কাছাকাছি থাকার জায়গা বলতে আমাদের কোংএর গেস্ট হাউস। আমি তখন ওখানে ছিলাম অপিসের কাজে। গেস্ট হাউসের টেবিল-চেয়ার-খাবার-ঘরে গন্ধ নিয়ে লালু একরাতে যা যা করলো, তাকে নাক উঁচু বললে তা দশকের আন্ডারস্টেটমেন্ট বলে বিবেচিত হবার যোগ্যতা রাখে। তুলনায় মমতার বাড়ির পরিবেশ দেখলে ব্যাপারটা বোঝা যাবে। টালির নালার ধারে বাড়ি মমতার। শুধু গন্ধ ফ্যাক্টর ধরলেই বুঝবে ফারাকটা কোথায়।
    মমতার ঐ ভাষা/আচরন বানানো নয়, ওর নিজস্ব। আর ঐ শ্রেনীর মানুষের যা যা ঝামেলা থাকে, যখন তাদের তুলনায় উঁচু শ্রেনীর লোকেদের সাথে মিশতে হয়, তা সবই আছে। ওর ইংরাজি বলা, ওর ছবি আঁকা, ওর লেখাপত্তর, সব ঐ কমপ্লেক্স থেকে। মমতা একজন গড়পড়তা নিম্নবিত্ত বাঙ্গালী নারী সঙ্কÄ¡ বয়ে নিয়ে চলে ওর রাজনৈতিক পরিচয়ের সঙ্গে একই সাথে।
    মায়াবতীর সাথেও এখানেই তফাৎ - মায়াবতী এককথায় অসুস্থ। মেগলোম্যানিয়াক বললেও কম বলা হয়। যে মানুষ নিজের মূর্তি নিজেই গড়তে পারে, সে সাংঘাতিক রকম অসুস্থ।
  • 9 | 14.99.66.101 | ২৩ মে ২০১১ ১৫:০৭475623
  • মায়াবতী নিজের মূর্তি নিজেই গড়িয়েছেন বলে উনি অসুস্থ। মমতা থার্ড ক্লাস ওয়াল ম্যাগাজিন সুলভ লেখা বই করে ছাপান এবং অত্যন্ত ধুর ছবির এক্সিবিশন করেন (কোনো সাধারণ মানুষের মতো মান ও হুঁশ থাকলে এই দুটো করতেই লজ্জা পেতেন, সংকোচবোধ হত)- তিনি মেগালোম্যানিয়াক নন। এতই বাক্‌রহিত হয়ে যাচ্ছি যে ভাষাহীনের ভাষা-২ লিখব এবার। বাংলার মুক্তিসূর্য জিন্দাবাদ!
  • til | 114.198.35.7 | ২৩ মে ২০১১ ১৫:১৪475624
  • অষ্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর প্রসঙ্গ এই অধমই তুলেছে। তাঁর অ্যাকসেন্টে অনেকে নাক সেঁটকায় যেমন মুখ্যমন্ত্রীর বাঙলা নিয়ে লোকে তির্য্যক মন্তব্য করছেন।

    আর অষ্ট্রেলিয়ার অ্যাভারেজ জনগণকে সাহেব/মেম ভেবে মাথায় তোলার প্রয়োজন নেই, অধিকাংশ লোকেরই ভাষাজ্ঞান সীমিত, এমনকি একটা দুটো পাশ দেয়ারাও বাদ যায় না!
    লাইব্রেরীতে কাজ করেন এক মহিলা, আমি তাকে দিয়ে নীরদ সি র Thy hand.. কিনতে রাজী করালাম, ফ্রীতে পড়বো বলে, তো তিনি লিখলেন purcace (পারচেজ)!
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৩ মে ২০১১ ১৫:১৬475626
  • মমতার লেখা ছাপানো, ছবি আঁকার সাথে মায়াবতীর অর্ডার দিয়ে নিজের মূর্তি গড়ার তুলনা হলে তর্ক চলে না। দুটো কাজের মধ্যে যে ফারাক আছে সেটা বুঝতে না পারলে আমি নাচার।
    আর শিল্পের বিচার কি দিয়ে হবে? আমার ব্যক্তিগতভাবে মমতার শিল্পসৃষ্টি মোটেও ভালো লাগে না। কিন্তু এটা ভালো শিল্প ওটা খারাপ শিল্প এমন কোন নিদান হাঁকায় আমি বিশ্বাস রাখি না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন