এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • Banglarmedhakromagotobideseprobasechalanhoyejacche!

    SUVRA BHATTACHARYA
    অন্যান্য | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ৪৬০৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৭:৫৬496378
  • বম্বে ডিসির মধ্যে দূরত্ব যে কুড়ি ঘণ্টার নয়, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। দু' জায়াগাতেই তো প্রায় সমান সময় হল। যতবার বাড়ি গেলাম বা বাড়ির লোকজন এল, তার কোয়ান্টিটির হিসেব আর ভিসা, টিকিট, লং টার্ম প্ল্যানিং ... এসব মিলিয়ে জাস্ট তুলনীয়ই নয়।

    খুব মন খারাপ করলে পুজোর দিন কি আগের দিন টিকিট কেটে দুমদাম কোলকাতা চলে যেতে পারতাম। এখানে পারলাম ?
  • kc | 194.126.37.78 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৭:৫৮496379
  • পারছ না। কিন্তু আবার অনেক কিছু পছন্দের জিনিষ বেশী বেশী পারছ।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:০১496380
  • এখানে প্রায়োরিটির বিষয়। কিছু বলার নেই। আমার কাছে এখন দূরত্বটা ২০ ঘন্টার। যদিও সেটা খুব বেশি। ব্যালান্স করে দেখেছি অন্যটা আমার কাছে বেশি প্রায়োরিটি।

    পুজো বেশি ভালো লাগলে অবশ্যই সেখানে থাকা উচিত।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:০৩496381
  • এখানে কী পারছি, যা ওখানে পারতাম না ?
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:০৬496382
  • এটা কেসি কিকরে বলবে? নিশ্চয়ই কিছু পাচ্ছ যার জন্য রয়েছ, নইলে তো ফিরেই যেতে।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:০৮496383
  • যাবনা কে বলেছে্‌হ ?
    কেসিদা কিছু ভেবে নিশচয় বলেছেন, তাই ওঁর কাছে জানতে চাইলাম।
  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:১১496384
  • :)
  • rimi | 75.76.118.96 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৪০496385
  • ক্ষক্ষদা আপনি তো রিভার্স ব্রেইন ড্রেইনের কথা বলেন নি। আপনি তো প্রবাসী ভারতীয় তথা বাঙালীদের বেশ চমৎকার শ্রেণীবিভাগ করলেন, অপরাধবোধ, ডলার রোজগার ইত্যাদির নিরিখে। রিভার্স ব্রেইন ড্রেইনের কথাই যদি বলতেন, তাহলে সে খুব ভালো কথা তো, সাহেব দেখার জন্যে অন্তত বিদেশে পড়ে থাকতে হয় না। :-(
  • kc | 178.61.96.29 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৫496386
  • যাচ্চলে ঠিক কীকী জিনিষের জন্য বিদেশে আছ তা আমি কেং কয়ে জানব? তবে কিছু তো লিচ্চয়ই আছে, যার জন্যি বিদেশে আছ।
  • Xx | 86.96.228.84 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:২৫496388
  • রিমি, আমি সাদা-রা এখানে কাজ করবে বলতে বলতে চাই নি। আমি বলছিলাম যে আমার ব্যক্তিগত অভিঙ্‌গ্‌তা অনুযায়ী ৮০% লোক টাকা আর long term অর্থনৈতিক নিরপত্তার জন্য বিদেশে থাকে। ঐ চাহিদাটা পুরন হলে বহু প্রবাসী-ই দেশে ফিরে আসবে এটা আমার ধারনা। ব্যতিক্রম থাকবেই।

    আমি এটাও বলছিলাম যে দেশে তেই অনেক ভাল মাইনের চাকরী-র সুযোগ তৈরী হচ্ছে যা প্রবাসী দের আকর্ষণ করতে পারে। USA তে চাকরীর নিরাপত্তার খুব অভাব বলে আমার মনে হয়েছে। অনেক-এ তা নিয়ে খুব চিন্তিত-ও দেখেছি। প্রবাসী দের মুল চাহিদাটা দেশে পুরন হবার মতো পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে। আর বহু লোক দেশে ফেরাটাকে viable option হিসেবে দেখছে। ফিরেও আসছে । আমার area তে আমি নিজেও interview নিয়েছি অনেক-এর।
    এই টুকু-ই বলতে চেয়েছি আমি।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:২৭496389
  • থাকা আর থেকে যাওয়া তো এক জিনিস নয় !
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:২৯496390
  • আর সেটা শুধু কোন কিছু করতে পারা দিয়েও চালিত হায় না।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৩৩496391
  • শর্ট রানে থাকাই হল লং রানে থেকে যাওয়া। শর্ট রানেও লোকে থাকে কোন না কোন কারণেই তো। নইলে তো আসতই না, বা এসে খারাপ লাগলেই চলে যেত।
  • PT | 203.110.243.23 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৩৪496392
  • সব সময়েই মনে হয়েছে যে প্রবাসী ভারতীয়রা মূলত: economic refugee। দু-একজন অবিশ্যি বাদ - যেমন অমর্ত্য সেন বা নীরদ চৌধুরী। এটা লিখতে সাহস পাচ্ছিলাম না - Xx-র পোস্টিংটা পড়ার পরে সাহস পেলুম।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৫496394
  • কিন্তু পিটিদাকে করা আমার পোস্টগুলো উনি পড়লেন না :((
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৫496393
  • এবার কবে শুনবো, বেড়াতে যাওয়া, কাজে আসা এগুলোর মানেও সেটল করা :)
  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৬496395
  • Xx শুধুই হাতির শুঁড়টা দেখেছেন, বা হাতির ন্যাজটা। শুধুই পয়সাটা কারণ হলে তো দাদা হয়েই যেত।

    দ্যাখেন দাদা আমি বিদেশে থাকি না। নিজের দেশেই প্রবাসী। "নগর' (?? :-))) ) কলকাতায় কুল্লে তিন রাত্তিরও কাটাই নি জীবনে, তবে আসল বাড়ি কলকাতার খুব কাছেই।

    নিজের কথা কইতে লজ্জা করে। অন্যের কথা কই বরং। এখেনে অনেক বাঙালি আসেন কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি পেয়ে। এখানে মানে, দিল্লিতে। বাঙালির একেবারে ছড়াছড়ি এখানে। তো, ঐ রকম কলকাতাপ্রেমী, বাংলাপ্রেমী বাঙালিও অনেকে আসেন। নিজের ভাষা নিজের সংস্কৃতি ছেড়ে এসে তাঁদের অনেকেরই বুক ফেটে যায় একেবারে। ঘরে বুড়ো বাবা মা আছে, পাড়ায় রক আছে, পাড়ার মোড়ে হাবুদার চায়ের দোকান আছে, ইত্যাকার বিবিধ নস্টালজিয়াতে তাঁরা ভুগতেই থাকেন, ভুগতেই থাকেন, দিল্লি তাঁদের স্যুট করে না। কোনওরকমে এক বছর কাটিয়ে তাঁরা দরখাস্ত করেন, কলকাতায় বা আসানসোলে ডেপুটেশনের জন্য। কিংবা শিলিগুড়িতে। কেন্দ্রীয় সরকারের অনেক শিরা উপশিরা আছে রাজ্যের আনাচে কানাচে।

    ডেপুটেশন পাওয়া যায় পাঁচ বছরের জন্য। যতদিনে তাঁদের ডেপুটেশন মঞ্জুর হয়, ততদিনে দিল্লিতে তাঁদের তিন বছর মত কেটেই যায়। তারপর পাঁচ বছরের ডেপুটেশনে ঘরে ফেরার স্বপ্ন দেখতে দেখতে তাঁরা কলকাতায় ফেরেন।

    মোটামুটি দশ মাসের মাথায় তাঁরা ডেপুটেশন ক্যানসেল করে দিল্লিতে কোর অফিসে ফেরার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কলকাতায় তাঁরা টিকতে পারেন না। যত তাড়াতাড়ি কোর অফিস তাঁদের ফিরিয়ে নেয় দিল্লিতে, তত মঙ্গল। একবার দিল্লিতে ফিরে এসে তাঁরা আর পারতপক্ষে কলকাতায় ফেরার নাম করেন না।

    একাধিক উদাহরণ আছে এমন। আমি বলছি না, সবাইই এমন করেন, তবে এঁরাই সংখ্যাগুরু।

    ওদিকে দু একজন মালয়ালিকে চিনি। তারাও ঐ হোমসিক হয়ে ৫ বছরের ডেপুটেশন নিয়ে কোচিন চলে গেছিল। আর ফেরে নি, ডেপুটেশন বাড়িয়েই চলেছে, বাড়িয়েই চলেছে। কখনও উপায়ান্তর না থাকলে এক বছরের জন্য দিল্লি ফিরে এসে আবার কোচিন যাবার জন্য দরখাস্ত করে দেয়।

    আমাদের জন্য ঐ বছরে একবার কলকাতা দর্শনই ভালো। তাও এবার গিয়ে যা অভিজ্ঞতা হল। কলকাতা ব্যান্ডেল ঘুরে মনে হল পুরো যেন অর্ধমৃত একটা মফস্‌সল ঘুরে এলাম। যত দিন যাচ্ছে যাবার ইচ্ছেটা আরও আরও কমে যাচ্ছে। সে গল্প অন্য সময়ে করব।

    শনিবার দুপুরে ট্রেন ধরব বলে জুতোর ফিতে বাঁধছি, বেরোবার মুখে টিভির আওয়াজ কানে এল, ডানলপ আবার বন্ধ হয়ে গেছে। ... আমাদের এলাকায় ডানলপ কী জিনিস, কী সেন্টিমেন্ট, সে হয় তো আকা খানিকটা বুঝবে।

    কানে এল, সিএসটিসির অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারিরা পেনশন পাচ্ছে না। সরকার বলেছে, আমরা কোনও দায় নেব না। তোমরা যা পারো করো। এনবিএসটিসিতেও এক অবস্থা। মেজমামী বাঁশবেড়ে মিউনিসিপ্যালিটি থেকে রিটায়ার করেছে গতবছর। পেনশন পায় নি। অদূর ভবিষ্যতে পাবার চান্সও নেই। বিজয়া করতে মামার বাড়ি গিয়ে রসগোল্লাটা গলা দিয়ে নামছিল না। সবার চোখ কেমন মরা-মরা, নিÖপ্রভ, আসলে যেন অনেকদিন আগেই তারা বাঁচার সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলেছে, নেহাৎ হার্টটা চলছে তাই রয়েছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৭496396
  • কি মুশকিল, পাই কি বলে বুঝি না। এখন রয়েছ কেন? এই বছর দুগ্গা পুজোর থেকে বেশি প্রায়োরিটি কিছু জিনিষ এখানে পেয়েছ বলেই এখানে থেকে গেছ, নইলে তো এখনি মানে গতকাল ফিরে যেতে। নয় কি?
  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫৪496399
  • চিকিচ্ছে নিয়ে অনেক অনেক কথা বলার ছিল। তবে, না:, থাক। জিভাগো কলকাতাতেও আছেন, ভাটপাড়াতেও, দিল্লিতেও আছেন। তফাৎ এই, কলকাতা বা ভাটপাড়ায় তাঁদের দেখা লোকে পেতে পরে নেহাৎ বিভিন্ন জায়গায় ঠোক্কর খেতে খেতে ভাগ্যক্রমে, দিল্লিতে পাওয়া যায় সঠিক কানেকশন থাকলে। কলকাতাতেও কানেকশন কাজ করে কিছুটা, তবে কোন্‌ কানেকশন কীভাবে কোথায় কাজ করে, আমি বলতে পারব না, কলকাতা সম্বন্ধে আমার ফান্ডা ১১ বছরের পুরনো।

    দিল্লির গল্প বলি। এক ক্রিটিকাল পেশেন্টকে নিয়ে আসা হয়েছে বিহারের বৈশালী জেলা থেকে। এইম্‌সের বারান্দায় ফেলে রাখা হয়েছিল তাকে, দেখা হচ্ছিল না। এইমস সবসময়েই অত্যধিক পেশেন্টের চাপে হাঁসফাঁস করে, ছমাস এক বছরের আগে লাইন পাওয়া চাপ। তো সেখানে কী-ই বা করবে আমজনতা? আমজনতার ছেলে এখানে কৃষিমন্ত্রকে চাগ্রি করেন, তিনি ফোন করলেন গেঁড়িকে, গেঁড়ির এক বন্ধু চেনাশোনা আছে স্বাস্থ্যমন্ত্রকে, গেঁড়ি তাকে ফোন করল, সেখান থেকে ফোন গেল এইমসে। আধঘণ্টার মধ্যে আমজনতাকে ভর্তি করে নেওয়া হল।

    এরকম ভূরি ভূরি, অজস্র ঘটনা আছে। আমি নিজে মৃত্যুর খুব কাছাকাছি চলে গিয়ে বেঁচে উঠেছি, ঐ একজন জিভাগোর দেখা সঠিক সময়ে পেয়ে গেছিলাম বলে, না হলে আজ আর এখানে বসে লেখা হত না, মৃত্যুকে খুব কাছাকাছি দেখে এসেছি।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫৪496397
  • আমি থাকা নিয়ে তো কিছু বলিনি ! সেটল করা নিয়ে কথা হচ্ছিল। কোনোদিন ফেরা হবে কিনা। তাই তোমার পোস্টগুলোর মানেও বুঝলাম না :(

    অবশ্যই তো কিছু জিনিস শিখতে এসেছি। ট্রেনিং এ এসেছি, এক্সচেঞ্জ ভিসিটর প্রোগ্রামে এসেছি। শিখতে চাই। ফিরে ইমপ্লিমেন্ট করতে চাই। কতটা কী পারবো সে আলাদা ও পরের কথা।

    দেশের লাইফ টা অসহ্য, থাকা যায়না বা এদেশের জীবনটা স্বর্গ , এরকম কিছু মনে হয় বলে আসিনি। কেউ আসতেই পারে, তাই নিয়েও কোনো বক্তব্য বা আপত্তি নাই।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫৯496400
  • ঐজন্য আমরা এইমসে না গিয়ে সফদরজং এ যেতাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:০২496401
  • না না পাই,

    দেশের ব্যবস্থার সুখ্যাতি করতে করতে করতে, তারপর অভিজ্ঞতা হতে হতে হতে, এখন কলকাতার আশেপাশে থাকার কথা যাস্ট ভাবতে পারি না। সেটা মনে করে কষ্ট হয়, কিন্তু উপায় নেই, হ্যাঁ ব্যাঙ্গালুরু তাও চলেবল বলে শুনেছি। কলকাতা ও মফস্বল ওরে বাবারে, তবে বিপদে পড়লে বাঘেও ধান খায়।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:০৫496402
  • তবে আকাদা জিগাচ্ছিলে না, দেশে আদৌ কেউ কিছু করেন কিনা।
    অনেক চিকিৎসক ই কিন্তু অনেক কিছু করার জন্য লড়ে যাচ্ছেন। শিক্ষা, চিকিৎসা ব্যবস্থার ঘাটতি আছে তো সবাই জানি, কিন্তু আছে বলে সেখান থেকে চলে না গিয়ে সেটাকে যতটা যা পারা যায়, ঠিক করার জন্য দাঁত কামড়ে অনেকেই অনেক লড়াই করে যাচ্ছেন। কেউ কিছুটি করছে না, এমনটি না।

    জনস্বাস্থ্য অভিযানের কথা রঞ্জনদা বোধহয় লিখেছিলেন।

    সরকারি, আধা সরকারি উদ্যোগেও অনেক চিকিৎসক বা অন্যান্যরা অনেক কিছুই করার চেষ্টা করছেন।

    আর বল্লাম তো যে সরকারি হাসপাতাল নিয়ে এত গালাগাল দি, সেখানকার ডাক্তাররাও অনেক কিছুই করার চেষ্টা করছেন, করছেনও ।

    কাল এক ডাক্তারের লেখা কিছুটা দিয়েছিলাম। আরেকটু দি। অসুবিধের কিছু কিছু অংশ, কাটানোর জন্য কতটা কী করতে পেরেছেন ইত্যাদি :

    •The sanctioned post of General Duty Medical Officer for 100 beds is 33 but the hospital is serving 150 beds with 16 GDMO!

    •Of the 16 GDMO only 9 are permanent doctors and 7 are on contractual engagement. Contractual Medical Officers are engaged on 6 months terms which instill a sense of insecurity among them and 5 such Contractual Medical Officers have left service. So the hospital finds itself in an unenviable situation where the number of beneficiaries is projected to rise steadily and the number of service providers is threatened to be eroded further.
    •The hospital on which around one lakh families depend has:
    a.No Orthopaedic Surgeon.
    b.No Eye Surgeon.
    c.Only one Contract Anaesthesiologist engaged on very irregular terms.
    •There are two Service Dispensaries in Durgapur but not a single Officer or Staff is presently posted for them! These two Dispensaries are run by utilizing services of Officers and Staff of this hospital.
    •None of these two Dispensaries have any clerical staff leading to inordinate delay in settlement of reimbursement claim of beneficiaries.

    E. Steps taken:

    Within the prevailing limitations steps have been taken recently to address the fundamental crises of the hospital:
    1.For several years the hospital was reeling under severe water scarcity. To solve this, a second water line (of100mm diameter) has been commissioned.
    2.A new ward (Female Surgical Ward) has been opened.
    3.Bed capacity has been augmented from 100 to 150.
    4.Round the clock maternity service has been started.
    5.A Neonatal Care Unit has been created.
    6.A new Service Dispensary has been opened in Benachity.
    7.Pathology laboratory has been upgraded.
    8.To deal with the bed scarcity provisions of extra beds have been made though the physical space is severely limited.
    9.We are actively planning for an up graded casualty and a burn unit.

  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:০৬496403
  • সফদরজঙ্গেরও গল্প আছে। আমি নিজেই সফদরজঙ্গে দেখাতে গেছিলাম ঠেক কাজে লাগিয়ে। থিকথিক করা লোকের ভিড়ের মধ্যে দিয়ে কেমন রাজার মতন হেঁটে গিয়ে ডাক্তারকে দেখিয়ে এলাম। এক পয়সাও লাগল না, কার্ড করাতে হল না। এক মিনিটও সময় নষ্ট হল না।

    কানেকশন বোলতা হ্যায় ভাই।
  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:০৮496404
  • অন্যদিকে এই কলকাতাতেই ফাটাফাটি কাজ করেন সুমিত সান্যালের মত লোকজন। কলকাতার দুর্ভাগ্য সুমিত এখন কলকাতায় থাকেন না, কিংবা আমার সৌভাগ্য তিনি এখন দিল্লিতে থাকেন। আমার ক্ষুদ্র জীবনে এই রকমের মানুষ প্রায় দেখি নি বললেই চলে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:১২496405
  • কোথায় কি কাজ হচ্ছে সেই ইতিহাস দেখে আমার লাভ নেই। অ্যাকাডেমিক ডিসকাশন হলে অন্য কথা। আমার নিজের অভিজ্ঞতা হল ১৯৮৬ সনে দাদু অসুস্থ হয়েছিল যা অভিজ্ঞতা, ২০১০ সনে আমার বাবা অসুস্থ হয়েছে একই অভিজ্ঞতা। কিস্যু বদলায় নি, বরং কিছু কিছু জিনিষের অবনতি হয়েছে। ১৯৮৬ সনেও আমরা বেস্ট কেয়ার অ্যাফোর্ড করতে পারতাম, কিন্তু এখন মনে হয় পারি না।

    বাকিটা অ্যাকাডেমিক ডিসকাশন। যাঁরা চেষ্টা করছেন তাঁদের প্রতি আমার e-পিটিশন রইল, খুব ভালো কাজ করছেন। গুরুতে লেখার পয়েন্টার হিসেবে ভালো। এইসব।
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:১৪496406
  • কিছু ডাক্তার পুরো নিজেদের উদ্যোগ, পরিশ্রমের এইরকম সফল 'পুরুলিয়া মডেল' ও তৈরি করেছেন।

    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-04-09/kolkata/29400594_1_neonatal-care-mortality-rate-imr

    কিন্তু দু:খের বিষয় হল, রাজ্যেরই বহু সরকারি হাসপাতাল এ বিষ্যয়ে পুরো অন্ধকারে !

    সরকার নিজে তো কিছু করেনি। কেউ যখন করেছে, তখন লুফে নিয়ে কোথায় এরকম একটা মডেলকে সর্বত্র ইমপ্লিমেন্ট করার বন্দোবস্ত করবে, না কোথায় কী !
  • pi | 72.83.87.179 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:১৬496407
  • মানে, এই গুলো পড়ে মনে হল এগুলো কেবল 'একাডেমিক ' !!

    আর কিছু বলার নেই :)

    কাজে যাই :)

    হ্যাঁ, সুমিতদার সূত্রেই এই পুরুলিয়া মডেলের কথা জানতে পেরেছি।

    সুমিতদা কিছুদিনের মধ্যে অনেক কিছু নিয়ে লিখবেনও ।
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:২৮496408
  • না এগুলো অ্যাকাডেমিক না কিন্তু আমার জীবনে প্রয়োজনীয়তার জন্য এগুলো শুধুই অ্যাকাডেমিক।
  • siki | 123.242.248.130 | ১০ অক্টোবর ২০১১ ২০:২৯496410
  • আকা, এ বছর মে মাসে আমার দিদিমা মারা গেছেন ক্যানসারে। শেষ চেষ্টা করার "চেষ্টা' করা হয়েছিল চিত্তরঞ্জন সেবা সদনে। দুদিনের বেশি কন্টিনিউ করা যায় নি। বড় কষ্ট পেয়ে মারা গেছেন দিদিমা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন