এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বস্তি উচ্ছেদ ও আন্দোলন নিয়ে

    Sam
    অন্যান্য | ৩১ মার্চ ২০১২ | ২৮০৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 122.177.16.128 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ২১:২৫539542
  • কে জানে। আর বিশ্বাস নেই।

    পা মিলিয়েছিলেন কিনা জানি না, তবে এঁয়াদের সঙ্গে গলা মিলিয়েছিলেন পি সি সরকার জুনিয়র। কাল টিভিতে দেখলাম।

    কাকে বিশ্বাস করব?
  • pi | 72.83.81.233 | ২৯ এপ্রিল ২০১২ ২১:৩৩539543
  • বা রে, মেয়ের জন্য এটুকু করবেন না ? :)

  • MaaMatiManush | 203.188.117.136 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ১২:৪১539544
  • ছবি টা থেকেই স্পষ্ট চূড়ান্ত ফ্লপ সভা। হার্মাদ-মাওদের চক্রান্তের ফলে যেভাবে মা মাটি মানুষের দলের পায়ের তলা থেকে জমি সরে যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন

    http://www.bartamanpatrika.com/content/kolkata.htm
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ১২:৪৯539545
  • বলেছিলাম না ওপরের মালটা সিপিয়েমের খোঁচড়
  • b | 135.20.82.164 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ১৪:১৪539546
  • মামাটি মানুষ তো বুঝ্লাম। আর মামিটি?
  • পাই | 82.83.81.233 | ৩০ এপ্রিল ২০১২ ২২:০৫539547
  • উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির বক্তব্য
    -----------------------

    মজদুর পল্লী, শ্রমিক কলোনী, সুভাষপল্লী, লেকপল্লী, ভাইভাই কলোনী, বাস্তুহারা কলোনী সহ
    নোনাডাঙ্গার সমস্ত বস্তিবাসীদের মানুষের মত বাঁচার যোগ্য প্রকৃত পুনর্বাসন চাই।

    মুক্তি চাই ১১ জন বস্তিবাসী সহ সমস্ত আন্দোলনকারীর।

    ------------------------------------------------------------------

    গত ৩০শে মার্চ উচ্ছেদ হওয়া নোনাডাঙ্গার বস্তিবাসীরা তাদের বস্তি পুনর্গঠন করে থাকতে শুরু করেছেন। অবস্থান, মিছিল, গণপ্রতিরোধ ও ১২ দিনের অনশন আন্দোলনের শেষে বস্তিবাসীরা যখন উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির তত্ত্বাবধানে গোটা বস্তিতে নতুন করে মাথার ছাদটুকু বানিয়ে তুলেছেন, তখন সরকার আবারও নোনাডাঙ্গার বস্তিবাসীদের ওপর আক্রমণ চালালো গত ২৮শে এপ্রিল। মিথ্যা মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার করলো ৫ মহিলাসহ ১১ জন বস্তিবাসীকে। আন্দোলনের দুই সহযোগীকে আজ পর্যন্ত মুক্তি দেয়নি সরকার।
    নোনাডাঙ্গার আন্দোলন সামনে এনে দিয়েছে গোটা নোনাডাঙ্গা এলাকার মানুষের জন্য স্কুল-হাসপাতাল-পানীয় জল সহ এলাকার মানুষের সার্বিক উন্নয়নের দাবীকে। নোনাডাঙ্গার আন্দোলন সামনে এনেছে কলকাতার উপকন্ঠ থেকে উচ্ছেদ হওয়া বস্তিবাসী, হকার, দোকানদারদের রুটি-রুজি-বাসস্থানের অধিকারের দাবীকে। নোনাডাঙ্গার আন্দোলন চালেঞ্জ জানিয়েছে ‘কলকাতাকে লন্ডন বানানোর পরিকল্পনাকে’; প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে মা-মাটি-মানুষের সরকারের গরীবদরদী ইমেজকে!

    রাজ্যসরকার, শাসকদল ও তাদের তাঁবেদার মিডিয়ারা কিছু অপপ্রচার চালাচ্ছে:

    নোনাডাঙ্গা আন্দোলনের শুরু থেকেই সরকার বস্তিবাসীদের মধ্যে বিভাজন ঘটানোর চেষ্টা করে। যে দুটি বস্তি মমতা ব্যানার্জির সরকার গত ৩০ মার্চ উচ্ছেদ করে, সেই মজদুর পল্লী ও শ্রমিক কলোনির বাসিন্দাদের সঙ্গে আশপাশের লেকপল্লী, ভাইভাই কলোনী সহ অন্যান্য বস্তির বাসিন্দাদের বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করতে থাকে। ইচ্ছাকৃতভাবে প্রচার করা হতে থাকে যে ওই দুই বস্তির বাসিন্দাদের সকলেরই ফ্ল্যাট আছে— তারা সেই ফ্ল্যাট বিক্রি করে নতুন ফ্ল্যাটের জন্য মাঠে হঠাৎ করে ঝুপড়ি বেঁধেছে। আরও বলা হয়েছে যে এদের পেছনে রয়েছে জমি মাফিয়ারা, এনজিও এবং মাওবাদীরা। তারাই নাকি বাইরে থেকে এসে নোনাডাঙ্গার শান্ত পরিবেশ অশান্ত করে তুলছে। অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, তাঁরা কাউকে উচ্ছেদ করেননি আর করবেনও না।

    সত্যি কি ঘটনাটা তাই? নাকি এসবের পিছনে আরও কিছু আছে যা এখনো সামনে আসেনি?
    নোনাডাঙ্গা নিয়ে ওদের পরিকল্পনাটা কী?

    মমতা ব্যানার্জির সরকার ক্ষমতায় এসেই অন্য সব কিছুর পাশাপাশি কলকাতা শহরের ফাঁকা জমির সদ্ব্যবহার (!) শুরু করেছে। নগরোন্নয়ন মন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত কেএমডিএ ইতিমধ্যেই পিপিপি মডেলে (সরকারী-বেসরকারী যৌথ উদ্যোগে) কলকাতার ফাঁকা জমি বেচা শুরু করে দিয়েছে। কেএমডিএ-এর ওয়েবসাইট অনুযায়ী নোনাডাঙায় তাদের হাতে ৮০ একরের মত খালি জমি (কিছু জলাজমি সহ) আছে, যা তারা ৯৯ বছরের জন্য বেসরকারী উদ্যোগকে লিজ দিতে চান। সেই জমিতে গড়ে তোলা হবে বহুতল বাড়ি, শপিং মল, বড়লোকদের সিনেমা হল, বিনোদন কেন্দ্র, জলকেলির পার্ক।
    যে মাঠের একপ্রান্তে মজদুর পল্লী আর শ্রমিক কলোনী রয়েছে, সেই গোটা মাঠটার পরিমাণ হল মাত্র ১৯ একর। আমাদের প্রশ্ন — তাহলে এই ৮০ একরের মত খালি জমি নোনাডাঙ্গার কোনখানে আছে? আশপাশের জলাশয়ের বিবরণ শুনে নিশ্চয়ই সকলেই বুঝতে পারছেন যে খালি জমি মানে আমাদের বস্তিগুলোর কথা বলা হচ্ছে। মানে শুধু মজদুর পল্লী বা শ্রমিক কলোনীই নয়, ধাপে ধাপে উচ্ছেদ করা হবে লেকপল্লী, ভাইভাই কলোনী, সুভাষপল্লী, বাস্তুহারা কলোনী—নোনাডাঙ্গার সবকটা বস্তিকেই। তবেই ৮০ একর জমি তুলে দেওয়া যাবে জমির হাঙ্গরদের হাতে। তারা এখানে কোটি কোটি টাকা মুনাফা করবে বড়লোকের বাড়ি, বিনোদন কেন্দ্র, শপিং মল বা জলকেলির পার্ক বানিয়ে। ফলে ওই জমিতে গরীবদের ঘর বানানো হবে বলে যারা বলছেন — তাঁরা মিথ্যে কথা বলছেন, নোনাডাঙ্গায় গরীবদের জন্য আর কোনো ফ্ল্যাট বানানোর কোনো কথা অন্তত ওই ওয়েবসাইটে নেই।

    এখানে নাকি সকলেরই ফ্ল্যাট আছে!

    সরকার আর মুনাফাবাজদের তাই নোনাডাঙ্গার জমি চাই-ই চাই। তাই উচ্ছেদ শুরু হয়েছে মজদুর পল্লী, শ্রমিক কলোনী থেকে। বাকিদের দেওয়া হচ্ছে ‘পুনর্বাসনের’ মিথ্যে প্রতিশ্রুতি। তাই একবার যদি মজদুর পল্লী বা শ্রমিক কলোনিকে পুনর্বাসন ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়া যায় তবে একই পথে হাসিল করা যাবে বাকি বস্তিগুলোকে উচ্ছেদ করার কাজ। তাই ওদের কৌশল প্রথমে আমাদের নিজেদের মধ্যেই লড়াই লাগিয়ে দিয়ে আমাদের দুর্বল করে দেওয়া, আর তারপরে একে একে আমাদের সবাইকেই উচ্ছেদ করে দেওয়া। আর তারপর ফ্ল্যাটের যে বেশিরভাগ পরিবারের কাগজ নেই, ভাগানো হবে তাদেরকে। আমরা চ্যালেঞ্জ করে বলছি, ওদের মিথ্যে প্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। যদি মজদুর পল্লী বা শ্রমিক কলোনিতে একজনও এমন বস্তিবাসী পাওয়া যায় যে নোনাডাঙ্গার পুনর্বাসন পাওয়া বস্তিবাসীদের জন্য দেওয়া ফ্ল্যাট বিক্রি করে দিয়ে মাঠে ঝুপড়ি বেঁধেছে নতুন ফ্ল্যাট পাওয়ার লোভে— উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি তাদের ঝুপড়ি এখান থেকে তুলে দেবে। কিন্তু পুনর্বাসন পাওয়া ফ্ল্যাটে যদি একটা পরিবারের ৪ জন বা তার বেশি পুর্নবয়স্ক সদস্য থাকে আর থাকবার জায়গার অভাবে তারা মাঠে এসে ঝুপড়ির জীবন যাপন করতে শুরু করে, তবে কেন সেটা অন্যায় হবে? আপনাদের যদি এ নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে বলছি— আপনারা পেছন থেকে না বলে সামনে এসে আমাদের ভুলটা বুঝিয়ে দিয়ে যান। আলাপ-আলোচনার সমস্ত দরজা কিন্তু আমরা খুলেই রেখেছি সকলের জন্য।

    আবার সেই ‘বহিরাগত’!

    আর একটা কথা, মমতা ব্যানার্জি যখন সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে গিয়ে আন্দোলন করছিলেন, তখন সিপিএম সরকার তাঁকে বলেছিল ‘বহিরাগত’। আজ আমাদের আন্দোলনে যারা বস্তিবাসী না হয়েও সাহায্য করছেন, তাঁদের মমতা ব্যানার্জি, তাঁর দল বা তাঁবেদাররা বলছে — ‘বহিরাগত’। পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক উচ্ছেদবিরোধী আন্দোলনে সত্যিই এ এক নির্মম পরিহাস। একদা উচ্ছেদ বিরোধী আন্দোলনের নেত্রীর সরকার উচ্ছেদ করছে অথবা করবে কলকাতার বস্তিবাসীদের একটা বড় অংশকে। তবে কি এভাবেই কলকাতা মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের ‘লন্ডন’ হয়ে উঠবে?

    ফ্ল্যাটের জীবন— পুনর্বাসন না নির্বাসন!

    আরও যে কথাটা বাকি রইল সেটা নোনাডাঙ্গার পুনর্বাসন পাওয়া ফ্ল্যাটবাসীদের প্রতিদিনকার জীবনসংকটের কথা, বাজারে ব্যবসায়ীদের কথা ও আরও আরও অন্যান্য নোনাডাঙ্গাবাসীর জীবনযুদ্ধের কথা। মাথা গোঁজার মত ১৬০ স্কোয়ার ফুটের ছোট্ট ফ্ল্যাট দেওয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু তাতে কি সব পরিবারের স্থান সংকুলান হয়? নাগরিক পরিসেবার হাল বলার মত নয়। আমাদের কারোর জন্যই পরিশ্রুত পানীয় জল নেই, সামগ্রিক ভাবেও জলের মারাত্মক সংকট। সরকারী উদ্যোগে পড়বার মত স্কুল-কলেজ নেই, চিকিত্সাকেন্দ্র বা হাসপাতাল নেই। ছেলেমেয়েদের খেলার মাঠ যেটুকু আছে তাও সরকারী পরিকল্পনায় বদলে যাবে বড়লোকের পার্কে। হতে পারে মুনাফার স্বার্থে সরকার ফ্ল্যাটগুলোকেও ভেঙ্গে দিয়ে খালপাড়, নারকেলবাগান, গোবিন্দপুর রেলকলোনির উচ্ছেদ হওয়া বস্তিবাসীদের আরও দুরে কোথাও চলে যেতে বলবে, অথবা ‘উন্নয়নের’ বিরাট বিরাট পরিকল্পনার মাঝে ঘেরাটোপে ফেলে আটকে দেওয়া হবে। ‘সুদৃশ্য’ বড়লোকের ‘সুন্দর’ শহরে ‘বেমানান’ আমরা গরিবরা— আজকে আমরা এই বস্তির মানুষরা টিনের ঘেরাটোপে বন্দী, কাল গোটা নোনাডাঙ্গা এলাকাটার হয়তো সেই হাল হবে!

    এই লড়াই নোনাডাঙ্গার সমস্ত বস্তিবাসীর বাঁচার লড়াই, এ লড়াই আমাদের জিততে হবে

    বন্ধু, আমরা রাজ্য সরকার ও তাঁদের স্নেহধন্য মুনাফাবাজ, পুলিশ আর মিডিয়ার একাংশের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে এক অসম লড়াইয়ে নামতে বাধ্য হয়েছি শুধুমাত্র বাঁচবার তাগিদে। মাথার ওপর একটু আচ্ছাদনের দাবিতে। কিন্তু যতই অসম হোক, ওরা যতই আমাদের হারানোর চেষ্টা করুক, আজ অব্দি আমরা জিতেই আছি। তাই ওরা আমাদের আবারো হারাতে চেষ্টা করছে। সরকারী প্রসাদপ্রাপ্ত ভেকধরা বুদ্ধিজীবিদের একাংশকে আমাদের বিরুদ্ধে নামানোর অক্ষম চেষ্টা চলছে। যেকোন প্রতিবাদকেই ‘মাওবাদী’ তকমা দিয়ে ধ্বংস করে দেওয়ার ‘আইনী অধিকার’ প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।
    কিন্তু এতকিছু করেও আমাদের আন্দোলন দমাতে পারেনি। ওরা অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে পাঁচজন মহিলা সহ আমাদের ১১ জন বস্তিবাসীকে। তবুও ভাঙ্গতে পারেনি আমাদের আন্দোলন। নোনাডাঙ্গার সমস্ত বস্তিবাসীদের প্রকৃত পুনর্বাসনের দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলছে। গ্রেপ্তার হওয়া আন্দোলনকারীদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলছে। এই লড়াই আজ আর নোনাডাঙ্গার মজদুর পল্লী বা শ্রমিক কলোনির নয়, এই লড়াই সমস্ত বস্তিবাসীদের লড়াই। মানুষের উপযুক্ত বাসস্থান পাওয়ার লড়াই। আমাদের একান্ত আবেদন, আপনি একজন বস্তিবাসী হিসেবে, এলাকার বাসিন্দা হিসেবে এই লড়াইতে যোগ দিন। একজন প্রতিবাদী মানুষ হিসেবে আমাদের লড়াইয়ের পাশে থাকুন, আপনার ভালোবাসা, সাহায্য ও সমর্থন সবটাই আমাদের প্রয়োজন। আসুন, আমাদের সকলের লড়াইয়ে ‘নোনাডাঙ্গা’ সংগ্রামের নতুন নাম হয়ে উঠুক। প্রতিবাদীদের ভরসা জাগুক।

    ধন্যবাদসহ
    উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটি
  • পাই | 82.83.81.233 | ০৩ মে ২০১২ ১৯:০৫539548
  • দিন আনা দিন খাওয়া জনগণের জন্য ৫০০০ টাকা বণ্ড দিয়ে জামিন !
  • লিখছেন--পাই | 125.249.41.218 | ০৩ মে ২০১২ ১৯:৫১539549
  • এরকম কোনো নাম চলে কিনা টেস্টিং
  • পাই | 82.83.81.233 | ০৪ মে ২০১২ ১৯:৩৬539550
  • Make no mistake though, she has one basic loyalty. That is to her primal constituency, the formidable army of lumpens made up of the various underclasses in Calcutta and across the state; slum dwellers leading a wretched existence under the most unsanitary conditions and with uncertain, often shady, means of livelihood, laid-off workers out of a job for years on end, petty office-goers and teachers of diverse academic streams who are convinced society has been deliberately unfair to them, second or third generation migrants from what was once East Pakistan barely scraping a living and unable to get reconciled to their immiserized conditions, the multitude of frustrated youth who try to earn some money by hawking whatever they can lay their hands on, shirkers and lazybones, misfits and misanthropes of all descriptions and, finally, thugs and rowdies. A persistent feeling of hostility towards the system — any system — binds these elements together. Afflicted by a restless turbulence, they love to hate whomever they consider hate-worthy. This heterogeneity is instinctively against any organization or discipline. They, therefore, abhor organized political parties, which preach the necessity of long, united struggle to attain desired ends. The lady, reared by streetfighting, speaks a language and uses a vocabulary that bewitch them. She has an ample stock of foul abusive words to run down the organized Left. They roar in approval. The lady promises them the moon which, she assures, involves no pain; they just have to stand by her. They believe her because she is so much like them. They have sworn undying allegiance to her. She too is resolute never to disown their company, she is for them; they are for her. The freebies she is distributing are her way of requiting their love and loyalty.

    http://www.telegraphindia.com/1120504/jsp/opinion/story_15435873.jsp#.T6PR_qtWpMu

    অশোক মিত্রের এই কথাগুলোর সাথে একমত হতে পারছিনা।
  • একক | 24.96.77.24 | ০৪ মে ২০১২ ২০:০২539552
  • উফফ এইসব আদ্যিকালের লোকজন :( বক্তব্য বিষয় এ পরে যাচ্ছি , এনারা এখনো ভনিতা বাদ দিয়ে একটা আকাদেমিক ডিসকোর্স নাবাতেই পারেন নাহ . মনে হচ্ছে "আ টেল অব টু সিটিজ " এর খসরা পরছি :( :(
  • পাই | 138.231.237.4 | ০৫ মে ২০১২ ০৬:৫৩539553
  • বিচারক তো সরকারকে ভালোই ঝেড়েছেন, কিন্ত তারপরেও এই ৫০০০ টাকার বণ্ড দিতে হল !
    http://www.bartamanpatrika.com/content/kolkata.htm
  • maximin | 69.93.255.153 | ০৬ মে ২০১২ ১৪:৫৭539556
  • দুটো কাগজের রিপোর্ট পড়লাম। একটা দি হিন্দু, আরেকটা ওপরে দেওয়া প্রতিদিন। বিনায়ক সেন ওখানে গিয়ে কী কী বলেছেন তা মিলছে না। শুধু যে মিলছে না তাই নয়, দি টু রিপোর্টস আর কন্ট্রাডিক্টরি।
  • maximin | 69.93.255.153 | ০৬ মে ২০১২ ১৫:০১539557
  • পাবলিক স্টেটমেন্ট নিয়ে বিভিন্ন কাগজের রিপোর্টে গরমিল থাকে না। (আশা করি দুটো কাগজই বিনায়ক সেনের পাবলিক স্টেটমেন্টগুলোই ছেপেছে।(
  • maximin | 69.93.255.153 | ০৬ মে ২০১২ ১৬:৩৯539558
  • ১) প্রতিদিনের রিপোর্টে দেখলাম, মূখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিনায়ক সেন বলেন "আমি কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে আক্রমণ করব না। তবে উনিই সব কিছু করছেন এটা আমি বিশ্বাস করি না।" দি হিন্দুর রিপোর্টে এটা বাদ গেল।

    ২) উল্টোদিকে, দি হিন্দুর রিপোর্টে দেখলাম, Pointing out that most of the families living in the slums were those displaced by natural calamities and deprived of their livelihood, Dr. Sen said: “The state should be sympathetic to them but on the contrary it is making their plight worse.” Calling the situation a “big crisis,” Dr. Sen said the state needed to change its policy to provide people a better life. এটা আবার প্রতিদিনের রিপোর্টে বাদ গেল।

    মাওবাদি তকমা দিলে আন্দোলন দমন করতে সুবিধে হয় এই কথাটা যখন দুটো কাগজই লিখতে পারল তখন সবটুকু লিখলেও ক্ষতি কিছু ছিল না তো? দি হিন্দুর অমিশনটা বেশ আশ্চর্যজনক। কারণ দি হিন্দু নামকরা কাগজ। রিপোর্টিং এ ত্রুটি হলে কাগজের বিক্রি কমবে। উনিই সবকিছু করছেন এটা আমি বিশ্বাস করি না --- কথাটা গুরুত্বপূর্ণ। বেশি করেই গুরুত্বপুর্ণ কারণ কথাটা বলেছেন বিনায়ক সেন।
  • santanu | 12.51.192.11 | ০৬ মে ২০১২ ২২:৪৮539559
  • ওখানে ৮০ একর জমি আছে!! ১৫ লাখ করে কাঠা হলেও, ৭০০ কোটি টাকার জমি। ওনারা নিশ্চই জানেন যে ওনারা সোনার খনির ওপারে বসে আছেন।
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৫ মে ২০১২ ০১:৫৫539560
  • আপডেট ?
  • পাই | 82.83.81.233 | ২৪ মে ২০১২ ১০:০৮539561
  • আজ নোনাডাঙ্গার লোকজনের'প্রকৃত পুনর্বাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জল, মাঠ , বাজারের সুবন্দোবস্ত ও আন্দোলনকারীদের মুক্তি ও সমস্ত মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে' মহাকরণ অভিযান।
    কলেজ স্কোয়ারে জমায়েত, বেলা একটায়।
  • কেলো | 127.99.46.245 | ২৪ মে ২০১২ ১৫:২৯539563
  • মা মাটির সরকার মহাকরন অভিযান করতে দিয়েছেন।

    কে জানে হয়ত বাইরে চল্লিশ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড গরম বলেই...

    এখানে অভিযানের টাটকা কিছু ছবি রইল...
    https://plus.google.com/116728356697940988822/posts/fcA7b8dcd4R
  • পাই | 82.83.81.233 | ২৫ মে ২০১২ ১৮:২৩539564
  • অনেক টালবাহানার পর অবশেষে মুখ্যমন্ত্রীর সেক্রেটারি দেখা করেছেন, মিটিংএ সব দাবিদাওয়া শুনেছেন, এ নিয়ে তাড়াতাড়িই কিছু করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। অবশ্য না আঁচানো অব্দি বিশ্বাস নেই।
  • aranya | 154.160.130.16 | ০৪ জুন ২০১২ ০৫:০৯539567
  • দেবলীনারা কি এখনো জেলে?
  • পাই | 82.83.85.246 | ০৪ জুন ২০১২ ০৫:১২539568
  • হ্যাঁ।
  • aranya | 154.160.130.16 | ০৪ জুন ২০১২ ০৭:২০539569
  • মেন স্ট্রীম মিডিয়ার আর ইন্টারেস্ট নেই মনে হয় এ ব্যাপারে, অব্শ্য কবেই বা ছিল ঃ-) ।
  • aranya | 154.160.130.16 | ০৪ জুন ২০১২ ০৭:৩১539570
  • ঃ-) এর জায়গায় ঃ-( হবে।
  • pi | 82.83.85.246 | ১৫ জুন ২০১২ ১৭:৩৭539571
  • নোনাডাঙ্গার অবস্থা খারাপ।

    কাল অব্দি আপডেট।

    Recently the police have slapped new charges against eight activists involved with the Nonadanga struggle. This is an ominous addition to the current clamp down on all democratic forms of protest in Kolkata which began with the arrest on 8th April. The details of this incident are as follows:
    On 21st May, the 11-party combine (a grouping of 11 radical left parties which have participated actively in the Nonadanga movement) held a rally from the Ruby hospital junction to Nonadanga where a public meeting was held. As usual they had asked for permission from the police, but no written permission was given after they were made to do the usual rounds from the Tiljala police station to Lalbazar to the office of the ACP (South) and back to Tiljala PS. The rally and public meeting was nevertheless held, and was extensively photographed by the police. On 6th June, 8 of the speakers in the public meeting were served notices stating that they were charged for unlawful assembly. The charged people include three people from the Nonadanga area, including Bapi Mandal, Nisha Biswas, who had previously been arrested from Lalgarh by the Left Front government and imprisoned for 45 days, Joyita Das, member of Matangini Mahila Samity and wife of Abhijnan, Indrani Dutta, member of CPI(ML) Liberation womens’ wing and who was detained on 8th April, later released, a member of CPI(ML) Red Flag, and someone called Santash Routh, who people think is Santosh Rana, leader of CPI(ML) PCC, and a veteran Naxalite. Interestingly, there were some people who spoke at the meeting but not charged which include Samik Chakrabarty of MKP, Pradeep Singh Thakur of CPI(ML)-ND and Prafulla Chakrabarty of Kanoria Sramik Sangram Committee. It is clearly a case where the state wants to intimidate vulnerable people such as Joyita and Nisha Biswas and also want to send out a warning to other groups not to get involved in the Nonadanga movement, but done in the usual shoddy manner. Some of these people went to the court on 8th June, but the court was closed because the lawyers have stopped working because of the heat.
    On 10th June there was a meeting in Nonadanga of all the organizations and individuals involved in the struggle. Together with discussion on forthcoming programmes, two issues have come up importantly. One is the continuation of the collective kitchen, which has been running from the beginning of the movement. The kitchen had to be shut down for ten days recently as the funds had completely been exhausted. It has restarted a couple of days ago after some money was collected and then CPI(ML) Liberation contributed rice, dal etc. The continuation of the kitchen is important both politically and strategically, and funds are required for it. Secondly, the monsoons are going to come soon. The slumdwellers are living in absolutely flimsy bamboo and tarpaulin structures, which will not survive the rainfall. Secondly, and more dangerously, as the government has built a wall all around the perimeter of the area, there is no way for the rain water to drain out. Therefore, the apprehension is that the entire field will get waterlogged, and people will be forced to leave. The government will take that opportunity to declare that they have freed the land. The activists have discussed contingency plans regarding this situation. Moreover, funds for making the structures more durable, and also to make arrangements for draining the rainwater are required.
    http://sanhati.com/articles/4853/#14

    আজ তৃণমূলের লোকজন এসে পিটিয়েছে।
  • pi | 82.83.85.246 | ১৫ জুন ২০১২ ১৭:৪২539572
  • আজকের ঘটনা নিয়ে ঃ

    STATEMENT ON NONADANGA June 15, 2012

    We unequivocally condemn the dastardly attack on the morning of 15 June, 2012, Friday by Trinamool goons on the defenceless inhabitants, including women and children, of Nonadanga.

    We also denounce the undemocratic statement made by the Hon’ble Minister Firhad Hakim in Ananda Bazar Patrika (June 15, 2012) which threatens with illegal arrest any democratic expression of protest by the people of Nonadanga.

    We urge all democratic minded people of West Bengal to protest against this assault on democratic rights and the right of people to undisturbed living without facing the menace of eviction and hooliganism.

    We demand that the government desist from all unlawful eviction and restore to the people their land and houses withdrawing all the false cases pending against them in court.

    Signed

    Mahasveta Devi
    Asoke Mitra
    Tarun Sanyal
    Sunanda Sanyal
    Kabir Suman
    Kaushik Sen
    Nabarun Bhattacharya
    Dipankar Chakrabarti
    Sabyasachi Deb
    Sachchidananda Banerjee
    Debaprasad RoyChowdhury
    Pratul Mukhopadhyay
    Bolan Gangopadhyay
    Ratan Khasnabish
    Raghab Bandyopadhyay
    Suvendu Dasgupta
    Naba Datta
    Miratun Nahar
    Debabrata Panda
    Bipul Chakrabarti
    Amitdyuti Kumar
    Tapas Chakrabarti
    Kumar Rana
    Ranesh Roy
    Pranab De
    Chandana Mitra
    Premangsu Dasgupta
    Ashok Chattopadhyay
    Srijan Sen
    Dipanjan Rai Chaudhuri
    Partho Sarathi Ray
    Meher Engineer
    Salil Biswas
    Subhasis Mukhopadhyay
    Rabin Chakraborty
    Sumitro Purkayastha
    Soumyabrata Guhathakurta
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৫ জুন ২০১২ ২০:১২539574
  • ফ্যাসিজম চলছে ঃ-(
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন