এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রেসিডেন্সি নিয়ে - আবাপ বনাম এইসময়

    দেব
    অন্যান্য | ০৯ আগস্ট ২০১৩ | ৬৪৪৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tatin | 127.197.65.31 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৩620253
  • ম্যামি কে চটাতে চাইনা, তবে ইকনমিস্টের থেকে প্রেডিক্টিভ অ্যাকুরেসি জ্যোতিষ বা হোমিওর বেশি। আর ওনাদেরও একটা নিজস্ব লজক সিস্টেম আছে, অ্যানালিসিসের জন্য।
  • তাতিন | 127.197.65.31 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৬620255
  • বিদেশেও গ্র্যাড স্টুডেন্টের টাকা পয়সার হাল খুব ভালো নয়।
  • T | 24.139.128.15 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৮620256
  • চান্দু স্যার, ওটা একটা সাম্প্রতিক উদাহরণ ছিল।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৪৯620257
  • এখানে তো সামগ্রিকভাবে অ্যাকাডেমিয়ার কাছ থেকে কি এক্সপেক্টেড সেই নিয়ে আলোচনাটা শুরু হয় নি। টেকনলজিতে ভারতীয় ইন্স্টিটিউটে যে রিসার্চ হচ্ছে তার গ্লোবাল ইম্প্যাক্ট কতটা - সেই নিয়ে হচ্ছে। অন্ততঃ আমি যা বুঝেছি। আমি আলোচনাকে সেই নিরিখে করছি।

    যেমন ধরা যাক পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক কনভার্টার টোপোলজি। এই নিয়ে গোটা পৃথিবীতে গুচ্ছ গুচ্ছ লোক রিসার্চ করছে। প্রচুর পাবলিকেশন হচ্ছে বছর বছর। ভারত থেকেও হচ্ছে। কিন্তু দেখা গেল একটা পার্টিকুলার টোপোলজি হাই ভোল্টেজ অ্যাপ্লিকেশনে পুরো বল গেমটাকেই চেঞ্জ করে দিল। আজ হাই ভোল্টেজে যে যে বড় কোম্পানি কাজ করে, তাদের নতুন প্রজেক্টে সেটা তারা অ্যাপ্লাই করতে শুরু করেছে। এই টেকনলজিটা এসেছে জার্মানির একটা ইউনির প্রফেসরের ল্যাব থেকে। আমি এইটাকে হাই ইম্প্যাক্ট রিসার্চ বলছি। এরকম একটিও ঘটনা আমার ফিল্ডে আমার নলেজ অনুযায়ী ভারত থেকে ঘটে নি। আমি একই সাথে এই বাস্তবটাকে স্বীকার করছি। তার সাথে বলছি যে এটা কি ভারতে আদৌ ঘটা সম্ভব ছিল? আমার মনে হয় না। এটা সামগ্রিকভাবে পিছিয়ে থাক দেশের সমস্যা।
  • T | 24.139.128.15 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৫৩620258
  • পিনাকীদা, আমার বেশ কিছু বন্ধু পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক কনভার্টার নিয়ে কাজ করে। এই টোপোলজি তুমি যা বলছ সেসব শুনেছি ওদের কাছে। আই আই এস সি ইলেক্ট্রিক্যাল আর সি ই ডি টি ডিপার্টমেন্টে। নাম ইত্যাদি বলতে চাই না। কিন্তু দিব্যি আই ট্রিপল ই র ঈন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেক্ট্রনিকসে পেপার রয়েছে তো। যতদুর জানি এটা তো এই ফিল্ডে প্রায় এক নম্বর। প্লাস ওদেরকে পুরো ডিভাইসটাও বানাতে হয়।
  • তাতিন | 127.197.65.31 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৫৯620259
  • ইন্সটিটিউট বেসড গবেষণার ইম্প্যাক্ট পাব্লিকেশন, কনফারেন্স, টেক্সট বই-ই। সেগুলো যথেষ্ট সংখ্যায় না থাকলে কাটিং এজ সলিউশনটাও আসবে না।
    আর, অ্যাকাডেমিয়ার নিজের কাছে ইম্প্যাক্ট ব্যাপারটা একটু অন্যভাবেও দ্যাখা হয়- যে প্রফ এক্স-এর গ্রুপ থেকে এমন একটা পেপার এলো যেটা ওইফিল্ডের ওভার-অল চিন্তাভাবনাকেই অনেকটা পালটে দিল। পেপারটাকে রেফার না করে ওই লাইনে নতুন কিছু লেখা যাবে না।
    ভারত থেকে এরকম পেপার অনেক হয়, ওই যে যোশী-রানাডের কথা বললাম, ওঁদেরই আছে।
  • tatin | 127.197.65.31 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৬:০০620260
  • মোরিনহোর কোচিং-এর ইমপ্যাক্ট বললে প্রাথমিক ভাবে ফুটবল খেলার নিরিখেই তো ধরতে হবে। ইএস্পিএনের কত ব্যবসা হল আর অ্যাড এজিন্সির কত লাভ হল সেই হিসেব কি ধরা হবে?
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.244.253 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৬:৪৭620261
  • মধ্যিখানে বলছি বলে সরি। স্ট্যাগনেশন না বলে রিসেশন বলি?

    ইকনমিক রিসেশন এমনিতে খারাপ জিনিস কিন্তু তত্বের অগ্রগতি ঘটায়। ঘটে যাওয়া ঘটনার ব্যাখ্যা ও প্রেডিকশন একই চিন্তা থেকে আসে। প্রেডিকশন না মিললে ব্যাখ্যার ভুল নতুন করে খুঁজতে হয়। কোনওটাই কখনও কারুর মেলে নি বললে বিষয়কে অবমাননা করা হয়। কেউ কেউ মেনে নেন, কেউ বলেন না আমি যা বলেছিলাম ঠিক বলেছিলাম। চার বছর আগে Alan Meltzer ভবিষ্যতবাণী করছিলেন the Fed’s policy of expanding its balance sheet will lead to high inflation. যখন হল না তখন ঘটে যাওয়া ঘটনার ব্যাখ্যা দেবার সময় এলো। এবং Meltzer ব্যাখা দিলেন যে ন্যারো মানি বাড়লেও ব্রড মানি বাড়ে নি। বাড়লেই ইনফ্লেশন হবে। অথচ ক্রুগম্যানের প্রেডিকশন ছিল ব্রড মানি বাড়বে না। "The point is important and bears repeating: under liquidity trap conditions, the normal expectation is that an increase in high-powered money will have little effect on broad aggregates." ক্রুগম্যানের এই লাইনটি Meltzer মশাই বিবেচনার মধ্যে আনেন নি।
  • maximin | 69.93.244.253 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৬:৫৫620262
  • Punctuation বড়ই কম দিই।
    *ইকনমিক রিসেশন এমনিতে খারাপ জিনিস, কিন্তু তত্বের অগ্রগতি ঘটায়।
    কেউ বলেন, না, আমি যা বলেছিলাম ঠিক বলেছিলাম।
    অথচ ক্রুগম্যানের প্রেডিকশন ছিল, ব্রড মানি বাড়বে না।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৮:১০620264
  • মোরিনহোর কোচিং এর ইম্প্যাক্ট তার দল জিতল কিনা তাই দিয়ে ঠিক হবে। তেমনি টেকনলজি রিসার্চের ইম্প্যাক্ট সেই টেকনলজির ব্যবহারযোগ্যতা দিয়ে ঠিক হবে। শুধু পাবলিকেশন দিয়ে নয়। এবার সেই ব্যবহার কোনো কোম্পানির হাত ধরে হল নাকি প্রফেসর নিজে সেটাকে প্রোডাক্টে ট্রান্সফার করলেন, নাকি কোনো স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা করল, নাকি প্রোডাক্ট না হয়েও সেটা দুনিয়ার লোক ব্যবহার করতে লাগল - সেটা সেকেন্ডারী ইস্যু। অ্যাট দ্য এন্ড অফ দ্য ডে সেটা বহু মানুষের ব্যবহারযোগ্য হল কিনা সেটাই ইস্যু। নইলে জার্নাল পেপার হলেও সেটা নিশ্চয়ই একটা অবদান হল। নলেজের কিছু ইনক্রিমেন্ট হল। সেটাও কি একভাবে মানুষের কাজে আসা নয়? অবশ্যই। কিন্তু টেকনলজি রিসার্চ হাই ইম্প্যাক্ট হতে হলে ইমিডিয়েট ব্যবহারযোগ্যতাটা একটা ফ্যাক্টর। এটা বেসিক সায়েন্সের রিসার্চের সাথে একটা তফাৎ বলে আমি মনে করি। এবার এর বহু শেডস আছে। টেকনলজি রিসার্চ করতে করতে কেউ যুগান্তকারী ম্যাথামেটিকাল থিওরি বের করে ফেলতে পারে, অ্যানালিসিসের নতুন ডিরেকশন খুলে দিতে পারে - কিন্তু সেগুলো টেকনলজি রিসার্চের কাছ থেকে প্রাথমিক এক্সপেক্টেশন নয়। আমার কাছে অন্ততঃ।

    সিইডিটি তে প্রফঃ গোপাকুমারের ইন্টারন্যাশনাল রেপুটেশন আছে। ওনারা ভালৈ কাজ করেন। কিন্তু ওনার গ্রুপ থেকে আমি যে অর্থে হাই ইম্প্যাক্ট আউটপুট বলছি সেরকম কিছু এখনো বেরোয় নি। রামনারায়ন, রঙ্গনাথন দের ইন্টারন্যাশনাল রেপুটেশন গোপাকুমারের চেয়ে বেশী ছিল। কে আর পাডিয়ারের এখনো আছে। কিন্তু মূলতঃ অ্যানালিসিসে। সব মিলিয়ে আইআইএসসি তাও অনেক ওপরে। অন্য আইআইটিগুলো আমার ফিল্ডে মোটেও সেই লেভেলে নেই। বম্বে ছাড়া।

    আমি যেটা বোঝাতে চাইছি সেটা ঠিক বোঝাতে পারছি না বোধহয়। আরো একটা এক্জাম্পল দিচ্ছি। আমাদের পাওয়ার সিস্টেমে, পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক্সে দুটো সফটওয়্যার টুলের উদাহরণ দিই। ১) পিএসক্যাড, ২) পাওয়ারওয়ার্ল্ড সিমুলেটর। প্রথমটা ইউনিভার্সিটি অফ ম্যানিটোবা থেকে, দ্বিতীয়টা আর্বানা শ্যাম্পেন থেকে বেরিয়েছে। এখন দুনিয়ার ইন্ডাস্ট্রি এগুলো ইউজ করে। এরকম আমাদের ফিল্ডে অন্ততঃ গোটা দশেক সফটওয়ার আছে যেগুলো ইন্ডাস্ট্রি একাডেমিয়া সর্বত্র ইউজ হয়। এর কোনোটাই ভারতের কোনো ইন্স্টিটিউট থেকে নয়। আমি এরকম গ্লোবাল অ্যাপ্লিকেবিলিটির কথা বলছি। পিআরডিসি নামে একটা ভারতীয় কনসাল্টিং ফার্ম আছে পাওয়ার সিস্টেমে। তার সিইও আইআইএসসির পাসাউট। ওর পিএচডির কাজের এক্সটেন্শনে এরকমই একটা পাওয়ার সিস্টেম অ্যানালিসিস সফটওয়্যার ও ডেভেলপ করে। যেটা ওর কোম্পানি তে ইউজ হয়। দেশী প্রচুর কোম্পানির কনসাল্টেন্সি ওরা সেই টুল দিয়ে করে দিচ্ছে। কিন্তু সেই টুল সারা দুনিয়ায় সর্বজনগ্রাহ্য হয়েছে এমন নয়। অর্থাৎ গ্লোবাল অ্যাপ্লিকেবিলিটির ক্রাইটেরিয়ায় ও কিন্তু পিছিয়ে রইল। আমি এইটা বোঝতে চাইছি। সাথে এটাও বলছি এই মুহুর্তে এটা এখুনি ভারত থেকে এক্সপেক্ট করে লাভ নেই। আবার সেই সঙ্গে এই সর্বোচ্চ স্তরটায় যে ভারতের টেকনলজি রিসার্চ সাধারণভাবে (কিছু ব্যতিক্রমসহ) বিলং করে না সেটাকে স্বীকৃতি দিতেও আমার কোনো অসুবিধে নেই। এটা পুরোটাই আমার ফিল্ডের অবজার্ভেশন। অন্য ফিল্ডে অন্যরকম হতে পারে। আমার আইডিয়া নেই।
  • bip | 78.33.140.55 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৮:৪০620265
  • এটা ভুল ধারনা ইন্ডাস্ট্রিতে কঠিন তাত্ত্বিক সমস্যা নেই।

    মেশিন লার্নিং এবং বিগ ডেটার বাড়াবারির ফলে, তাত্বিক ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিশাল পরিবর্তন আসছে। এই যে একজন গবেষক একটা কমপ্লেক্স সিস্টেম এর মডেল তৈরী করতে ২-৪ বছর বিশাল ফান্ড নিইয়ে অনেক অঙ্ক কষে শ খানেক পেপার করত, সেসব এখন বাতিলযোগ্য জিনিস। কারন মডেলিংটাকে যে পারামেট্রিক পারাডিমে আমরা ভাবি, সেটাই ঊঠে যাচ্ছে বিগ ডেটার জন্য। গণিতের ল্যাঙুয়েজ আস্তে আস্তে নন পারামেট্রিক হচ্ছে এবং হবে। এর ফলে শুধু ডেটা কালেকশন আর রেজাল্ট বিশ্লেষন এর বাইরে তাত্ত্বিকডের কিছু করার থাকবে না - মডেলিংটা করে দেবে মেশিন। হ্যা, তবে সেই এ আই আলগো বানাতে লোক লাগবে। কিন্ত সেই এই আই বানাতে কেমিকাল, বা অন্য ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্পেসিফিক জ্ঞান লাগবে না ।

    আমার কাছে দুটো সফটোয়ার আছে এই মুহুর্তে, যারা মডেলিং এর ধারনাটাই বদলে দিচ্ছে -মডেলিংটাই অটোমেশন করে দিচ্ছে। ফলে এই মুহুর্তে পি এচ ডি বা অনেক ফিল্ডেই অঙ্ক কষার দরকার নেই। দরকার ভাল ট্রেনিং ডেটা।

    আমি নিজে যখন পি এই চ ডি করেছি তখন আই ট্রিপলি জার্নাল গুলির ওপর বিশাল ভক্তি ছিল। পরে পেশাদারি রিসার্চে গিয়ে দেখলাম, প্রায় সব পাবলিশড কাজ ফালতু। মডেলিং দরকার হলে, নিজেকেই প্রথম থেকে করতে হত ।

    ভারতে এই অবস্থাটা খারাপ মূলত শিল্পের সাথে আই আই টির দুর্বল যোগাযোগের জন্য। আমার দেখা মতে আই আই টির অধ্যাপকরা আমেরিকার থেকে ৪-৫ বছর ফেজ ল্যাগে থাকে, ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষনাতে।

    আবার বলছি, ভারতে ডারপা, আই আর পা, এন আই এচ এর মতন গবেশনার ফান্ডিং দরকার। দরকার এস বি আই এর মতন ইন্ড্রাস্টি ফান্ডিং- ডি এস টি প্রিজম বলে একটা চালু করেছে -যা সম্পূর্ন ফালতু।
  • pi | 118.22.237.164 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৮:৪২620266
  • T এর ৩ঃ৪৩ এর বেশ কিছু পয়েন্টে সহমত।
  • pi | 118.22.237.164 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৮:৪৯620267
  • পিনাকীদার 'দেশীয়' প্র্যাকটিকাল সমস্যা নিয়ে কাজ করার পোস্টের সাথেও। সায়েন্সের ফিল্ডেও কি একই কথা বলা যায়না ? বেসিক রিসার্চ , সেই লেভেলে করতে গেলে, বিশেষতঃ এক্ষপেরিমেন্টাল ফিল্ডে, যে পরিমাণ ফাণ্ডিং, ইন্ফ্রাস্ট্রাকচর ও অন্যায় সুবিধা লাগে, তার কতটা আছে বা কতটার পিছনে অর্থ ও সময় ব্যয় করা যুক্তিযুক্ত ? কিছুটা অবশ্যই করা দরকার। বাকিটা বেসিক রিসার্চের নামে যেভাবে যা খরচ হয়, সেটা কোন বাস্তব সমস্যার সমাধানে প্র্যাক্টিকাল অ্যাপ্লিকেশন ওরিয়েন্টেড কাজ হলে বেশি ভালো হত বলে মনে হয়।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১০620268
  • হ্যাঁ, আমি এক্জ্যাক্টলি এইটা বলতে চাইছি। এতে হয়তো গ্লোবালি রেলেভ্যান্ট থাকা যাবে না, কিন্তু কিছু বাস্তব সমস্যার বাস্তব সমাধান হয়তো পাওয়া যাবে। অনেকে এটা করেনও। তার বদলে চারটে অ্যালগোর মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করলে হয়তো চাট্টে পেপার বেশী হবে। কিন্তু আমার কাছে প্রথমটা বেশী জরুরী।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৩620269
  • দল জিতল- ফুটবল খেলার সঙ্গে নলেজ/ওয়াইসডমের ডেভেলেপমেন্টকে তুলনা করছিলাম, টিকেট সেলের নয়। দলের জেতার সঙ্গে টিকেট সেল বা অ্যাড এজেন্সির একটা সম্পর্ক আছে, কিন্তু সেইটা দ্যাখা মোরিনহোর প্রাথমিক দায়িত্ব নয়। তেমনি টেকনলজি ইমপ্লিমেন্টেড হচ্ছে কিনা সেটা অ্যাকাডেমিয়া দেখবে কেন? ইন্ডাস্ট্রি বা গভর্নমেন্ট বডী দেখবে। তাদের কাছে অ্যাকাডেমিয়া থেকে এক্সপেক্টেশন আলাদা হলেও অ্যাকাডেমিয়ার নিজের কাছে সেটা লক্ষ্য হওয়া উচিৎ নয় বলেই মনে করি। তাই, অ্যাকাডেমিক ফিল্ডে কাজের ইভ্যালুয়েশন, পেপারের অরিজিনালিটি, ইঙ্ক্রিমেন্টাল অ্যাডিশন টু নলেজ, ডেটার ক্লারিটি, ইত্যাদি নিয়ে হয় অ্যান্ড রাইটলি সো।
    আর
    "কিন্তু টেকনলজি রিসার্চ হাই ইম্প্যাক্ট হতে হলে ইমিডিয়েট ব্যবহারযোগ্যতাটা একটা ফ্যাক্টর। এটা বেসিক সায়েন্সের রিসার্চের সাথে একটা তফাৎ বলে আমি মনে করি। "
    বেসিক সায়েন্সের সঙ্গে ঈঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চের মোডালিটির সব সময়ে পার্থক্য করা যায় না। বেসিক অনেক ফিল্ড আছে, যেমন ধরো টার্বুলেন্স, নন-লিনিয়ার মেকানিক্স, সেগুলো নিয়ে বেসিক রিসার্চ মূলতঃ ঈঞ্জিনিয়ারিং কমিউনিটিতেই হয়।
  • maximin | 69.93.244.253 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৪620270
  • প্র্যাক্টিকাল অ্যাপ্লিকেশন ওরিয়েন্টেড কাজ হোক। কিন্তু প্র্যাক্টিকালি অ্যাপ্লিকেবল কিনা সেটা যাচাই করার জন্যে বাজারে ফেলতে হবে। বাজারি অর্থনীতি বলে যতই গাল দাও না কেন।
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৬620271
  • চার পাঁচ বছর ফেজ ল্যাগ ও যদি কেউ বলে, ডায়নামিক্সের কাজে সেটা কোনও ল্যাগই নয়, আবার সফটওয়ার বা ইলেক্ট্রনিক্সে হয়তো সেটা ইঋলেভেন্ট হয়ে যাওয়া।
    আমি ডাওএর একটা গল্প বললাম আগে, আগামী দশবছরের মধ্যে ইন্ডাস্ট্রি নতুন ডিজাইন নিয়ে ভাববেই না। সেখানে ইমিডিয়েট ব্যবহারযোগ্যতার প্রশ্ন এলে অ্যাকাডেমিয়াকেই দশবছর পিছিয়ে থাকতে হবে
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৭620272
  • বাস্তব সমস্যার সমাধান করার জন্য তো অ্যাপ্রোপ্রিয়েট বডি রয়েছে, তাদের কাজ কেন অন্য লোক করবে?
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৯620273
  • টেকনলজিকে ইম্প্লিমেন্ট করা একাডেমিয়ার কাজ নয়। কিন্তু যে টেকনলজি একাডেমিয়া ডেভেলপ করল দুনিয়ার কোথাও তার কোনো প্রয়োগ করতে কেউ ইন্টারেস্টেড হল না - এটা অবশ্যই তার জন্ম দেওয়া টেকনলজির সমস্যা বা সীমাবদ্ধতা হিসেবে ট্রীটেড হবে। আর উল্টোটা হলে সাফল্য।

    আর বেসিক সায়েন্সের সাথে ইন্জিনিয়ারিং এর কিছু ওভারল্যাপ তো অবশ্যই আছে। কিন্তু কিছু গ্রস পার্থক্যের জায়্গাও আছে। সেখান থেকেই গ্রস এক্সপেক্টেশনের ডিফারেন্সের কথা বল্লাম।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:২২620275
  • মেশিন মডেলিং করে দিতে পারে দুভাবে
    ১) ফিজিক্স বেসড মডেলঃ যেটার জন্য ঈঞ্জিনিয়ারিং-এর ফাণ্ডামেন্টাল ট্রেনিং লাগবেই। আর পুরো কম্পিউটেশনাল সায়েন্সের ডোমেনটাই সেটার পেছনে যাচ্ছে। কিন্তু বেটার মডেলিং-এর জন্যই ফান্ডামেন্টাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং-এর কোনওদিনও কোনও বিকল্প থাকবেনা।
    ২) অ্যাডহক অপ্টিমাইজেশন বেসড মডেলঃ এটার এখনো সেই স্টেজ আসে নি যে ফিজিক্স বেসড মডেলকে রিপ্লেস করবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ফিজিক্স-বেসড মডেলের জন্য সলিউশন ডোমেন ছোটো করে। কিন্তু ফাইনালি আনসার্টেনিটি কোয়ান্টীফাই করে প্রেডিকশন ফিজিক্সবেসড মডেলকেই দিতে হয়। নইলে ইকনমিক্সের কেস হয়ে যাবে। এখনো যা স্টেটাস।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:২৪620276
  • ডাও ১০ বছরের মধ্যে নতুন টেকনলজি নিয়ে ভাববে না। ফাইন। তার কম্পিটিটর ভাববে। তোমার ইনোভেশন যদি সেরকম হয়, তাহলে ডাও বা তার কম্পিটিটর এখুনি ইম্প্লিমেন্ট না করলেও অন্যরা যাতে করতে না পারে সেজন্য পেটেন্ট নিয়ে ব্লক করে রেখে দেবে। ১০ বছর পরে বাজারে নামাবে। ইনোভেশন সেরকম ইম্প্যাক্টফুল হলে 'আমরা ১০ বছর নতুন কিছু করব না' বলে বসে থাকলে সেই কোম্পানির লালবাতি জ্বলে যেতে পারে।
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:২৪620277
  • আমার বক্তব্য ছিল অ্যাকাডেমিয়া টেকনোলজি নয়, টেকনলজিকাল আণ্ডারস্ট্যান্ডিং ডেভেলপ করবে। পরের পার্টটা ইন্ডাস্টির করার কথা। আনফরচুনেটলি ইন্ডাস্ট্রি এখন সর্বত্র নিজের ওপর থেকে ভার কমাতে চাইছে, আর অ্যাকাডেমিয়ার ঘাড়ে এই দায়িত্ব চাপাতে চাইছে।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:২৯620278
  • কম্পিটিটর নেই ই বলতে গেলে মিক্সিং ডিভাইসের ক্ষেত্রে।
    আমাদের তো ইনোভেশন ছিল না। নতুন ডিজাইনের থিওরিটিকাল অ্যানালিসিস ছিল, যার ওপর বেস করে ডিজাইনটা ভাবা যায়। ডিজাইনইটা করতেই ডাও রাজি ছিল না। কারণ দশ বছরের মধ্যে কম্পিটিশন ও আসছে না। ইন্টারনাল রিপোর্ট করে চেপে রাখল।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৩০620279
  • কিছুদিন আগেই আমার টিসকোর এক বন্ধুর কথা শুনলাম। নতুন স্টিল মেটেরিয়াল নিয়ে টিসকো কাজ করতে চায় নি কারণ কোরাস কেনার পর তার কম্পিটিশন নেই এখানে।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৩২620280
  • তুই যেটা বলছিস, সেটা হল আবার টিপিক্যালি ইন্ডাস্ট্রি এবং কম্পিটিশন ড্রিভেন রিসার্চের সমস্যা। ঃ-) সেও মোটেই আইডিয়াল কিছু নয়। ঃ-) একদিকে পেপার ড্রিভেন, অন্যদিকে বাজার ড্রিভেন। সৎ রিসার্চাররা যে কোনদিকে যাবে! ঃ-)
  • maximin | 69.93.244.253 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৪৫620281
  • বাজার ড্রিভেনটা তাহলে ঠিকই বলেছি। বলার টাইমিং ও ঠিকঠাক হয়েছে। :)
  • বিপ | 78.33.140.55 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২০:০৭620282
  • ১) ফিজিক্স বেসড মডেলঃ যেটার জন্য ঈঞ্জিনিয়ারিং-এর ফাণ্ডামেন্টাল ট্রেনিং লাগবেই। আর পুরো কম্পিউটেশনাল সায়েন্সের ডোমেনটাই সেটার পেছনে যাচ্ছে। কিন্তু বেটার মডেলিং-এর জন্যই ফান্ডামেন্টাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং-এর কোনওদিনও কোনও বিকল্প থাকবেনা।
    ২) অ্যাডহক অপ্টিমাইজেশন বেসড মডেলঃ এটার এখনো সেই স্টেজ আসে নি যে ফিজিক্স বেসড মডেলকে রিপ্লেস করবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ফিজিক্স-বেসড মডেলের জন্য সলিউশন ডোমেন ছোটো করে। কিন্তু ফাইনালি আনসার্টেনিটি কোয়ান্টীফাই করে প্রেডিকশন ফিজিক্সবেসড মডেলকেই দিতে হয়। নইলে ইকনমিক্সের কেস হয়ে যাবে। এখনো যা স্টেটাস।

    **********
    একমত না -বিশ্লেষনের জন্য ইঞ্জিনিয়ারং জ্ঞান লাগবে মডেলিং এর জন্য না

    অধিকাংশ কমপ্লেক্স সিস্টেমের ক্ষেত্রে আজ্ঞে মেশিন চালিয়ে দেখে নেওয়া হবে, সেখানে স্টাকচার কি বিরোচ্ছে-সেটাঢ় মানে আছে কি নয়া। সেখান থেকে কেও কেও আবার তঁত্ত্ব হাঁকাবে।

    কিন্ত মেশিন এতটাই পাওয়ারফুল হইয়ে ঊঠছে বা হবে, ঐ ফিজিক্স বেসড মডেলের ভ্যালু থাকবে না -বানিজ্যিক কারনেই থাকবে না । যা আমি ১ সপ্তাহে নামাতে পারি, তা একবছরে করে কি হবে?
  • maximin | 69.93.244.253 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২০:১৮620283
  • 'অ্যাকাডেমিয়া টেকনোলজি নয়, টেকনলজিকাল আণ্ডারস্ট্যান্ডিং ডেভেলপ করবে। পরের পার্টটা ইন্ডাস্টির করার কথা। আনফরচুনেটলি ইন্ডাস্ট্রি এখন সর্বত্র নিজের ওপর থেকে ভার কমাতে চাইছে, আর অ্যাকাডেমিয়ার ঘাড়ে এই দায়িত্ব চাপাতে চাইছে।' তাতিনের এই কথাটার মানে বুঝলাম।
  • anirban basu | 34.5.197.153 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২০:২০620284
  • এই গোটা অলোচনা থেকে বেসিক সায়েন্সে রিসার্চ বাদ পড়ে গেল।
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ২১:০১620286
  • ইঞ্জিনিয়ারিং জ্ঞান ছাড়া মডেলটা কী করে আসবে, ইকুয়েশন না থাকলে তার সলিউশন কে মডেল করবে? ফিট করানোর ডেটাই বা কে দেবে?
    বরং, রিয়েল টাইম সিমুলেশনের জন্য একটা লড়াই চলছে এখন, যাতে ফিজিক্স-বেসড মডেলকে হায়ার কম্পিউটেশনাল স্পিডে রিয়েল টাইমের কাছে নিয়ে আসা যায়। ১০ বছর আগে যে প্রবলেম সল্ভ করতে ১ মাস লাগত, আজ তো তা দশমিক সেকেণ্ডে হয়ে যাচ্ছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন