এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • হীরকের রানী ভগবান (৩)

    সিকি
    নাটক | ১৪ জানুয়ারি ২০১৫ | ১০৫০০২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তান সেন | 11.39.38.147 | ০১ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:১৫666352
  • এই যে মূল থেকে পড়ুন,
    Plenum: Resolution -- Extracts
    Date:
    Thursday, December 31, 2015

    December 31, 2015

    Press Release

    The Plenum on organisation, convened as directed by the 21st Party Congress:

    Resolved to strengthen and streamline our Party’s organisational capacities to meet the current challenges by unleashing mightier people’s struggles to develop the independent strength of our Party in conformity with our adopted political-tactical line. This line is aimed at changing the correlation of class forces amongst the Indian people in favour of the Left and Democratic Front, the precursor to the People’s Democratic Front and advance towards the successful culmination of the People’s Democratic Revolution.

    In order to accomplish this, the Plenum decided:

    To rapidly increase our independent strength by adopting a mass line and our intervention capacities, strengthen Left unity and to forge the Left and Democratic Front not only as an electoral front but as a fighting alliance of forces for an economic, social and political change by isolating the reactionary ruling classes.

    To effectively implement united front tactics to discharge the dual tasks of unity and struggle by developing joint movements, enabling us to approach sections of the exploited classes who currently are under the influence of bourgeois parties.

    To employ flexible tactics to deal with swift changes that may occur in the political situation in accordance with our Political-Tactical Line.

    To set up joint platforms with various social movements, people’s mobilizations and issue based movements.

    To dovetail electoral tactics to the primacy of building the Left and Democratic Front.

    To strengthen class and mass struggles by:

    o Forging a broad front of agricultural workers, poor peasants, middle peasants, rural workers in the non-farm sections, artisans and other sections of the rural poor against the landlord-rural rich nexus.

    o Organising workers in key and strategic industries; organising contract workers in both the organized and unorganized sectors; establishing area-based organisations in coordination with between trade unions, youth, women etc.

    o Organising the urban poor in the bastis/local areas; establishing occupation based neighbourhood-mohallah-basti committees.

    o Strengthening work amongst the middle classes particularly ideological work by the establishment of various fora like citizens forums, platforms to promote cultural activities/actions; scientific temper and others related to their life and work. Strengthening work in residential associations, pensioners associations and professional bodies.

    Through these methods, the Plenum decided that the CPI(M) must:

    Strengthen our links with the Indian people to empower ourselves to unleash mightier mass and class struggles.

    Effectively adopt and implement the mass line of the Party to ensure the establishment of such live links with the people.

    Focus on advancing the Agrarian Revolution, the axis of the Democratic revolution, by forging unity in struggles of all rural exploited sections of people.

    Strengthen efforts to develop the worker-peasant alliance.

    Focus mainly on

    o Forging class and mass struggles on economic and social issues to widen the Party’s influence and to rally the Left and democratic forces.

    o Adopting a mass line and establish live links with the people.

    o Streamlining the organisation to build a revolutionary Party with quality membership of high quality.

    o Making special efforts to attract youth to the Party.

    o Waging the ideological struggle against communalism, neo-liberalism and reactionary ideologies.

    The Plenum also decided that:

    “All these tasks must be implemented in a time-bound manner beginning from the Party C.C. Centre. State Committees must concretise such time-bound implementation plans and review them in a year’s time”.

    The Plenum redoubled the CPI(M)’s resolve by stating:

    “No social transformation is possible, in fact, cannot be conceived without the vast mass of people belonging to all exploited classes rising in revolt against the exploiting ruling classes. In the final analysis it is the people who make history. Revolutionary history is no exception. A revolutionary Party, the CPI(M), must emerge as the vanguard of this people’s upsurge. This is our historic responsibility”.

    “Let us redouble our resolve, at this plenum, to advance towards discharging this responsibility!

    “Forward towards a stronger CPI(M) with an all India mass base!

    “Forward towards a revolutionary Party with a Mass Line!”

    তথ্যসূত্র cpim.org/pressbriefs/plenum-resolution-extracts
  • তান সেন | 11.39.39.238 | ০১ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:১৯666353
  • কল্লোলদার কি গার্বেজ রটিয়েই আনন্দ?
  • কল্লোল | 125.242.167.218 | ০১ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৫৮666354
  • ঠিক। দুঃখিত।
  • cm | 127.247.98.247 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:৩৭666355
  • ১) নির্মল মাজির মদতে টোকাটুকি মেডিক্যালে
    http://www.anandabazar.com/state/cheating-in-examination-at-medical-college-due-to-nirmal-maji-s-encouragement-1.281110

    ২)দুষ্কৃতীদের ছোঁড়া বোমায় খুন হন এসআই অমিত চক্রবর্তী।
    সিউড়ি আদালতে মামলা রুজু করেন নিহত এসআইয়ের পরিবার।
    মোট ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে পুলিস। তদন্ত চলাকালীন এক অভিযুক্তের মৃত্যু হয়। জুভেনাইল কোর্টে এক নাবালকের বিচার হয়। বাকি ৪৮ জনের বিরুদ্ধে পুলিস চার্জশিট পেশ করে। এদের মধ্যে ১৪ জন গ্রেফতার হয়। মূল অভিযুক্ত দুবরাজপুর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ এবং তৃণমূল নেতা শেখ আলিম সহ বাকি ৩৪ জন এখনও অধরা। ৪৮ জনের মধ্যে ৩৬ জনের বিরুদ্ধেই মামলা প্রত্যাহার করার আর্জি সরকারের।
    http://zeenews.india.com/bengali/zila/si-murder_135039.html

    ৩) http://www.anandabazar.com/state/mamata-bandopadhay-assures-industrialist-at-bengal-global-summit-to-work-together-1.281102 গত বছরের শিল্প সম্মেলনে ২ লক্ষ ৪৩ হাজার কোটি টাকার শিল্প প্রস্তাব এসেছে বলে দাবি রাজ্য সরকারের। যদিও সরকারি নথিই বলছে, গত পাঁচ বছরে রাজ্যে বাস্তবায়িত হওয়া শিল্পের পরিমাণ ৬৮৭১ কোটি। অর্থাৎ বছরে মাত্র ১৩৭৪ কোটি। মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য এ দিন বলেন, ‘‘গত শিল্প সম্মেলনে আসা লগ্নি প্রস্তাবের মধ্যে ৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকার কাজ শুরু হয়েছে। বাকিটার প্রক্রিয়া চলছে।’’
  • lcm | 83.162.22.190 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:০৬666356
  • এখানে কিওয়ার্ড হল 'প্রক্রিয়া' - গোটা ব্যাপারটাই proক্রিয়া।
  • aranya | 154.160.5.101 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:০৯666357
  • আজকের এইসময়ে পড়লাম - গত ৩ বছরে রিলায়েন্স নাকি নিঃসাড়ে রাজ্যে ৫০০০ কোটি-র ও বেশি টাকা বিনিয়োগ করেছে।

    'নিঃসাড়ে' শব্দ-টা মজার
  • aranya | 154.160.5.101 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:১০666358
  • সেজন্যই কেউ জানতে পরে নি :-)
  • robu | 11.39.39.123 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৩৯666359
  • হয় হয়।
  • quark | 11.39.39.98 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:২৯666360
  • এই কোশ্চেনটা আমারও ছিল। মানে এই ৫০০০ কোটি কি ঐ ৬৮৭১ কোটির বাইরে, না ভেতরে? যদি বাইরে হয় তাইলে স্বয়ং সরকার বাহাদুরও জানতেন না (নিঃসাড় বৈ কি!) আর ভেতরে হ'লে বাকিটা কি কুটিরশিল্প?
  • সরকার না জানুক | 109.172.116.187 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০১666362
  • ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট কি জেনেছে না তারাও...?
  • sm | 233.223.159.253 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ০০:২৮666363
  • কিন্তু সি এম , এত বস্তা পঁচা খবরের লিংক দিচ্ছে কেন? কাগজের কোম্পানিতে জয়েন করলো নাকি ?
  • cb | 192.70.20.99 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:৩০666364
  • আচ্ছা এরকম কি সবসময়েই ঘটত? ফ্র্যান্কলি স্পিকিং, সাধারণ মানুষ, মেড কলেজগুলোর ভেতরে কি চলছে আমাদের পক্ষে জানা অসম্ভব। ছোটবেলায় ২-৩ জন দাদা দিদিদের দেখতাম লোড নিয়ে পড়ছে সারাদিন

    এখানে যাঁরা ডাক্তার আছেন, একটু জানাবেন যে এই এত অভিযোগ কেন উঠছে? (অসুবিধে থাকলে অন্য নিক নিয়ে ও লিখতে পারেন, বা নাও পারেন :))। নতুন ডাক্তারদের সম্বন্ধে রীতিমত খারাপ ধারণা যাচ্ছে, হয়্ত মব ও যে কোন দিন গায়ে হাত তুলে দিতে পারে

    http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%B0-%E0%A6%9C-%E0%A6%95-%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%B2-%E0%A6%8F-%E0%A6%B9-%E0%A7%9F-%E0%A6%B2-%E0%A6%AA-%E0%A6%B0%E0%A6%A7-%E0%A6%A8-%E0%A6%B0-1.281765
  • cm | 127.247.98.94 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:৫৩666365
  • আজ একটু অন্যরকম পরিস্থিতির দিকে নজর করি। উন্নয়নের জোয়ার অব্যাহত, http://www.anandabazar.com/state/%E0%A6%AE-%E0%A6%9B-%E0%A6%B8-%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%A8-%E0%A6%AB-%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B6-%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%B2-1.281727

    “ মাছে-ভাতে বাঙালি। আর কিছু হোক না-হোক, দু’বেলা দু’টুকরো মাছ পাতে পড়লেই খুশি। অথচ গত পাঁচ বছর ধরে মাছ উৎপাদনে প্রথম স্থানটি পশ্চিমবঙ্গের দখলে নেই। এক নম্বর জায়গাটির দখল নিয়ে রেখেছে অন্ধ্রপ্রদেশ। ২০১১-১২-র পর থেকে বাংলা নেমে এসেছে দু’নম্বরে। অদূর ভবিষ্যতে যে হারানো গৌরব উদ্ধার হবে, তেমন আশাও নেই এই মুহূর্তে। রাজ্য মৎস্য দফতরের হিসেব, পশ্চিমবঙ্গে গত বছর ১৬ লক্ষ টন মাছ উৎপাদন হয়েছে। অন্ধ্রে ২০ লক্ষ টন। গত সাত বছরে রাজ্যে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ২।২১ লক্ষ টন। অন্ধ্রে বেড়েছে ১২।১৩ লক্ষ টন।”

    “ পশ্চিমবঙ্গে নদী, খালবিল, পুকুর, ভেড়ির অভাব নেই। তবে কেন এই এই অবস্থা? মৎস্য দফতরের এক আধিকারিক বললেন, ‘‘এই রাজ্যে যত জলাশয় রয়েছে, তাতে বছরে ৩০ লক্ষ টন মাছ উৎপাদন হওয়ার কথা, অথচ হচ্ছে মাত্র ১৬ লক্ষ টন।’’ ”

    “মৎস্য দফতরের একটি সূত্রের মতে, মাছের উৎপাদন ঠিক মতো না বাড়ার পিছনে মূলত দায়ী আধিকারিকের অভাব। রাজ্যে ৩৪১টি ব্লকের মধ্যে ১২১টি ব্লকে মৎস্য উন্নয়ন আধিকারিকের পদ শূন্য। চার বছর ধরেই এই অবস্থা। আর এই সময়েই কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ তার এক নম্বর জায়গাটা হারিয়েছে।
    প্রশ্ন হল, মাছ চাষ বাড়াবেন তো মৎস্যজীবীরা। সরকারি অফিসারদের কী ভূমিকা?
    মৎস্য দফতরের এক কর্তা জানান, নতুন নতুন প্রযুক্তিতে চাষ করার জন্য মৎস্যজীবীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন অফিসাররা। প্রশিক্ষণকেন্দ্রেই থাকে গবেষণাগার। চাষি যেখানে মাছ চাষ করবেন, সেই পুকুর বা জলাশয়ের মাটি ওই গবেষণাগারেই পরীক্ষা করে দেখে সেই মতো চাষের পদ্ধতি ও কৌশল নেওয়া হয়। আবার ওই অফিসাররাই সচেতনতা শিবির আয়োজন করে মাছের নানা নতুন নতুন রোগ সম্পর্কে চাষিদের সজাগ করেন। প্রতিরোধের ব্যবস্থা সম্পর্কে শিক্ষা দেন। সেই সঙ্গে মাছচাষিদের আর্থিক সুরক্ষায় ঋণের ব্যবস্থাও করেন ওই আধিকারিকরা। ব্যাঙ্কে গিয়ে চাষি হয়রানির শিকার হলে তাঁরা নিজেরা ব্যাঙ্কে গিয়ে সমস্যার সমাধান করেন।
    দফতরের এক অফিসারের কথায়, ‘‘১২১টি ব্লকেই যদি এই সব কাজ ঠিকমতো না হয়, তা হলে তার প্রভাব তো রাজ্যের মাছ উৎপাদনে পড়বেই।’’
  • King Ghidorah | 117.167.116.166 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:৫৫666366
  • ডাক্তারদের বলতে পারি, কিন্তু লিখবে কিনা জানা নেই। তবে এগুলো অতিকথন নয়। মাজিমহাশয় কলেজে ঢুকে প্রিন্সিপালের চেয়ার অধিকার করে বসে থাকেন, প্রিন্সিপাল জবুথবু হয়ে অন্য চেয়ারে। মাজিবাবু ছাত্রছাত্রীদের নাম ধরে বা তাদের ও তাদের পরিবারের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড ধরে থ্রেট মারেন, ইচ্ছেমতন রোটা চার্ট বদলান (ভিন্ডিক্টিভ মানসিকতা নিয়ে) - এগুলো সবই বাস্তব।
  • cm | 127.247.98.94 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১০:১৪666368
  • এবার আইন শৃঙ্খলা, http://www.anandabazar.com/district/nodia-murshidabbad/%E0%A6%A6-%E0%A6%B7-%E0%A6%AA-%E0%A6%B2-%E0%A6%B6-%E0%A6%B0-%E0%A6%B6-%E0%A6%B8-%E0%A6%A4-%E0%A6%9A-%E0%A6%87%E0%A6%9B-%E0%A6%A8-%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%A6-%E0%A6%B0%E0%A6%A8-%E0%A6%B2-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE-1.281589

    ২০১৪ সালের অগস্টে কৃষ্ণনগরে দুষ্কৃতীদের লড়াইয়ের মধ্যে পড়ে পেটে গুলি খেয়েছিলেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইন্দ্রনীল রায়। বয়স মোটে বিশ। কলকাতায় নিয়ে যাওয়ার পথে অ্যাম্বুল্যান্সে মায়ের কোলে মাথা রেখেই মারা যান তিনি।

    শুক্রবার রাতে ইলোরা দেবী প্রথম যখন স্বামীর মুখে শুনলেন, পুলিশের গাফিলতিতে দুই অভিযুক্তই বেকসুর খালাস হয়ে গিয়েছে, মাথার উপরে যেন ছাদটাই ভেঙে পড়ল তাঁর। নিজের কানকেই যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। শনিবার থেমে-থেমে শুধু বললেন, ‘‘পুলিশকে এত বিশ্বাস করেছিলাম। এই তার প্রতিদান!’’
  • cm | 127.247.98.94 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১০:২০666369
  • ওই খুনের তদন্তে নেমে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ নিতাই-গোষ্ঠীর মিঠুন চক্রবর্তী-সহ বেশ কয়েক জনের নাম পেয়েছিল পুলিশ। প্রথমেই বিশ্বজিৎ বিশ্বাস ওরফে কেলে চিমাকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে, মিঠুনই নিতাই-গোষ্ঠীর এক জনকে লক্ষ করে গুলি চালিয়েছিল। তা ফস্কে গিয়ে রিকশায় বসা ইন্দ্রনীলের পেটে গিয়ে লাগে। খুনের চার দিনের মাথায় পুলিশ মিঠুনকে গ্রেফতার করে। ওই দু’জনই খালাস হয়ে গিয়েছে।
  • ex medical college | 125.187.41.211 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:০৮666370
  • cb, মেডিক্যাল কলেজে যারা পড়তে যায়, মোটামুটি নর্মালি ডিস্ট্রিবিউটেড। কেউ কেউ শেষ কয়েক দিনে বাজিমাত করতে চায়, কেউ পাশের জনকে জিজ্ঞেস করে, কেউ ইনোভেটিভ আইডিয়া দেখিয়ে চোথা করার চেষ্টা করে, আর বেশিরভাগই এত ঝুঁকির পথ না নিয়ে গাঁতিয়ে পড়ে যায়। কারণ, পরীক্ষায় ফেইল করা খুবই সম্ভব আর সেটা বেশ এরাটিক আর আনপ্রেডিক্টেবল।
    এবার আগেও অনেক ছানা এসেছে যাদের বাবা-মা রীতিমতো প্রভাবশালী। তাঁরা প্র্যাকটিক্যালের আগে সে প্রভাব কাজে লাগাতে চেয়েছেন, থিওরির খাতা জমা দেওয়ার পর ইউনিভার্সিটিতে গ্রেস মার্কের ব্যবস্থা করেছেন ইত্যাদি। পার্থক্য, এখন খুলে আম হচ্ছে, আর বেপরোয়াভাবে হচ্ছে। তার চেয়েও বড়ো কথা, এই 'দেখে নেব' ভাবটা গার্ডিয়ান থেকে স্টুডেন্টদের মধ্যে এসে গেছে, এখন স্টুডন্ট নিজেই সরাসরি হুমকি দেয় বাবাস্থানীয়ের নাম শুনিয়ে।
    ফ্র্যাংকলি, দশবছর আগে আমরা জানতাম সাপ্লি হয়, রি-সাপ্লি হয়, পরীক্ষায় ধরা পড়ে রিপোর্ট হলে ইয়ার লস হয়। ব্যাকডোরে কেউ বেরিয়ে গেলে তার খবর আমরা কলেজ স্তরেও পেতাম না, ব্যাপারটা লুকিয়ে হত। এখন খুলে আম করাটাই ক্ষমতা দেখানো হিসেবে কেউ কেউ ধরে নিয়েছেন। এতে সাধারণ মেডিক্যাল জনতার দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টেছে কি না জানি না, অনেকদিন ঐ কলেজ স্ট্রীট পাড়ায় যাই না, এম বি বি এস স্টুডেন্টদের সাথে অতটা যোগযোগ-ও নেই, তবে হলে অবাক হব না।
  • sm | 233.223.154.151 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:২৯666371
  • চোথা বানাতে আর টুকলি করতে অবিশ্যি ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রদের জুরি মেলা ভার।
    পব তে তো টুকলি কুটির শিল্প হয়ে গেছে। সব দিসিপ্লিনেই টুকলি আর প্রভাব খাটানো রেগুলার রেয়আজ।
  • T | 165.69.183.63 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪৫666373
  • এঞ্জিনিয়ারিং এর ছেলেপুলেদের থেকেও আর্টসের ছেলেপুলে এ বিষয়ে অনেক এগিয়ে। এবং ল কলেজগুলি এ ব্যাপারে পীঠস্থান।
  • sm | 233.223.159.253 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪৯666374
  • T , ল কলেজের কথা সত্যি ভুলে গেছিলাম। ওনারা হলেন গিয়ে এ ব্যাপারে এক একটি দেবতা।
  • ?? | 193.82.207.156 | ১০ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:২২666375
  • আমার আত্নীয়ের পুত্র মেডিক্যাল কলেজে প্রথমবর্ষে পড়, ওদের কিন্তু খুব পড়তে হয়, ইঞ্জিনিয়ারিংএর মত নয়। ডাক্তারপুত্র কিন্তু প্রভাবশালী নয় তাই বোধ হয়...
  • SC | 117.206.249.8 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ০৪:০৫666376
  • এখানে যারা এসব লিখছে, এদের মিথ্যাভাষণে প্রতারিত হয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গিয়েছিলাম। যে পড়তে হবে না, চিটিং করে উতরে যাব!
    কোথায় কি! একবার কার একটা প্রাকটিক্যাল এর খাতা থেকে কি একটা result টুকেছিলাম, দিয়ে ডেসিমাল এর পরের ডিজিট গুলো randomly পাল্টে দিয়েছিলাম। এর বাইরে তো কোনোদিন কোনো চিটিং করতে পারলাম না। :(
    সুতরাং, কমরেড, এদের মিথ্যে কোথায় প্রতারিত হবেন না।
  • cb | 208.147.160.75 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১০:৫৪666378
  • SC র সাথে খানিকটা একমত, হাতে কাগজ নিলেই চিবি শুকিয়ে যেত :)

    এক্স মেড, অনেক ধন্যবাদ। সুতরাং উন্নতি হয় নি বলছেন, বরং খানিকটা অবনতির দিকেই :(

    যেটা চিন্তা হয়, সেটা হল সোশাল এফেক্ট নিয়ে। এইভাবে যদি প্রকাশ্যে চলতে থাকে, তাহলে পরবর্তীকালে রোগীর বাড়ির লোকজন প্রবলেম হলেই একটা স্কোপ থাকবে এইসব ধারণা তুলে এনে ঝামেলা বাধানোর। আর এইসব গন্ডগোল যে কোন লেভেলে যেতে পারে সে বিষয়ে সবারই মোটামুটি ধারণা আছে। আর অন্য সব কিছুর মতই, যারা লোড নিয়ে পড়াশুনো করে ভাল ডাক্তার হচ্ছে, তারাই ফাঁসবে, সে দোষ থাকুক নাই বা থাকুক :)
  • sm | 53.251.88.75 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:০৪666379
  • সিবি, ঠিক কি বলতে চাইছে বুঝা গেলনা। প্রায় দু দশক আগেই তো প্রশান্ত সুর বলে গেছিল ডাক্তার দের স্টেথো ধরে টান মারতে।তখনও কি টুকলি চলতো? আর ডাক্তারি মূলত প্র্যাকটিকাল বেসড পরীক্ষা ।এখানে রোগী কে কেস হিসাবে দেখে রোগ নির্ণয় করার পরীক্ষা দিতে হয় ও একজামিনার প্রশ্ন করলে সন্তোষ জনক উত্তর দিয়ে পাস করতে হয়। প্রচন্ড কঠিন পরীক্ষা।অন্যান্য অনেক দিসপ্লীন এর কথা মাথায় রেখেই বলছি।
    এখানে থিওরি পরীক্ষার গুরুত্ব অপেক্ষা কৃত কম।থিওরি তেই টুকলি হয় বেশি।
    টুকলিতে পাস করা ইঞ্জিনিয়ার যদি বাড়ি, ব্রিজ বানাতে পারে। উকিল যদি সঅআল করতে পারে। তাহলে টুকলিময় জগতে কে কাকে আঙ্গুল তুলে কি বলবে?
  • cb | 208.147.160.75 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:১৩666380
  • এস এম স্যার, ডাক্তারদের সাথে ইন্জিনিয়ারদের তফাৎ হল ডাক্তারদের ডায়রেক্ট ইন্টার অ্যাকশন অনেক বেশি মানুষের সাথে। মেরে ঠ্যাং খুলে নেওয়ার চান্স অনেক বেশি, সেখানে ভুল বার্তা না যাওয়াই ভাল।
  • cb | 208.147.160.75 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:১৬666381
  • মানে বলছি, এমনিতেই এত এক্সপেনসিভ হয়ে গেছে চিকিৎসা যে লোকে হুলিয়ে খচে থাকে, তার উপর যদি এইসব দু নম্বরি গুলি নর্ম হিসেবে ধরে নিতে হয়, রেসাল্ট মনোমত না হলে এইসব ইস্যু তে বাওয়ালের প্রবল সম্ভাবনা। লোকে তো বেসিকালি ডাক্তারদের উপরে ভরসাই করতে চায়, ডাক্তার হল গিয়ে ভগবান। রং এক্সপেক্টেশন বাট আমাদের দেশে তো অনেকটা এরকমই, কি করবেন?
  • ex medical college | 125.187.41.211 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:২২666382
  • দেখুন মেডিক্যাল ফিল্ডে প্র্যাকটিক্যালের গুরুত্ব বেশি এটা একটা চিরাচরিত নোশন, কারণ সেটা তুলনায় কঠিন। কিন্তু থিওরির গুরুত্ব নেই, এমন তো না। এম বি বি এস বা এম ডি/ এম এস সবেতেই ৫০% থিওরি আর ৫০% প্র্যাকটিক্যাল থাকে, যার প্রতিটিতে আলাদা করে অন্তত ৫০% না পেলে পাস করা যায় না। এইসব ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা বাকি স্ট্রীমের মতই হয়ে যায়। প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা ভিন্ন শিরঃপীড়া। তা ছাড়া রোগী দেখে প্র্যাকটিক্যাল এম বি বি এস জীবনে ফাইনাল এম বি পার্ট ওয়ান এবং টু-এর আগে হয় না। প্রথম দুটো এম বি, যাতে লোকজন য়্যানাটমি থেকে প্যাথলজি, ফরেনসিক ইত্যাদি পড়ে, সেখানে কিন্তু কোনো জীবন্ত রোগী নেই। ঃ)
  • de | 69.185.236.55 | ১১ জানুয়ারি ২০১৬ ১১:৫১666384
  • থিওরি না জেনে প্রাক্টিক্যাল হয় নাকি? কোন ফিল্ডেই কি হয়? ফালতু বকার একটা লিমিট থাকলে হয় না?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন