এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকান প্রেশিডেনশিয়াল ইলেকশান ২০১৬

    Abhyu
    অন্যান্য | ১০ মার্চ ২০১৬ | ৭০০৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • s | 108.209.202.160 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৫:৫৩699546
  • ট্রাম্প ডেট্রয়েটের গাড়ির ইন্ডাস্ট্রি ফের চালু করে দেবে? ভেরি গুড। দেখা যাক।
    -----
    বলেছে তো "any car that crossed mexican border would be taxed 35%"।

    ---------------------
    On a lighter note:
    *Trump's first day at the Oval Office after being elected President.*
    First briefing by the CIA, Pentagon, FBI:
    Trump: We must destroy ISIS immediately. No delays.
    CIA: We cannot do that, sir. We created them along with Turkey, Saudi, Qatar and others.
    Trump: The Democrats created them.
    CIA: We created ISIS, sir. You need them or else you would lose funding from the natural gas lobby.
    Trump: Stop funding Pakistan. Let India deal with them.
    CIA: We can't do that.
    Trump: Why is that?
    CIA: India will cut Balochistan out of Pak.
    Trump: I don't care.
    CIA: India will have peace in Kashmir. They will stop buying our weapons. They will become a superpower. We have to fund Pakistan to keep India busy in Kashmir.
    Trump: But you have to destroy the Taliban.
    CIA: Sir, we can't do that. We created the Taliban to keep Russia in check during the 80s. Now they are keeping Pakistan busy and away from their nukes.
    Trump: We have to destroy terror sponsoring regimes in the Middle East. Let us start with the Saudis.
    Pentagon: Sir, we can't do that. We created those regimes because we wanted their oil. We can't have democracy there, otherwise their people will get that oil - and we cannot let their people own it.
    Trump: Then, let us invade Iran.
    Pentagon: We cannot do that either, sir.
    Trump: Why not?
    CIA: We are talking to them, sir.
    Trump: What? Why?
    CIA: We want our Stealth Drones back. If we attack them, Russia will obliterate us as they did to our buddy ISIS in Syria. Besides we need Iran to keep Israel in check.
    Trump: Then let us invade Iraq again.
    CIA: Sir, our friends (ISIS) are already occupying 1/3rd of Iraq.
    Trump: Why not the whole of Iraq?
    CIA: We need the Shi'ite govt of Iraq to keep ISIS in check.
    Trump: I am banning Muslims from entering US.
    FBI: We can't do that.
    Trump: Why not?
    FBI: Then our own population will become fearless.
    Trump: I am deporting all illegal immigrants to south of the border.
    Border patrol: You can't do that, sir.
    Trump: Why not?
    Border patrol: If they're gone, who will build the wall?
    Trump: I am banning H1B visas.
    USCIS: You cannot do that.
    Trump: Why?
    Chief of Staff: If you do so, we'll have to outsource White House operations to Bangalore. Which is in India.
    Trump (sweating profusely by now): What the hell should I do as President???
    CIA: Enjoy the White House, sir! We will take care of the rest!
  • ঈশান | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৯699547
  • আমাদের হাওড়া-সিঙ্গুর যাতায়াতে মাঝে মাঝেই ট্রেন প্রচন্ড লেট করত। একবার গলদঘর্ম হয়ে, জামার বোতাম ছিঁড়ে খিস্তি করতে করতে প্লাটফর্মে নেমেছি, , আমার এক বন্ধু বলল, ট্রেনটা দেখ, লোকগুলো এখন ঘামতে ঘামতে তারকেশ্বর যাবে, হি হি হি।

    এসেসের কথা শুনে ওইরকম লাগে। ডেমোক্র্যাটদের নিজেদেরই দুর্গতির শেষ নেই, গ্রিনদের আরও কত দুর্গতি দেখে হাসি পাচ্ছে। :-)
  • ঈশান | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:৪১699548
  • যা লিখছিলাম। পোলস্টারদের গপ্পো। আইওয়াতে ট্রাম্প সুইপ করছেন আন্দাজ করলাম সিম্পলি লোকজনের সঙ্গে কথা বলে। এদিকটা ডেমোগ্রাফিকালি মোটামুটি হোমোজিনিয়াস। ডেভেনপোর্ট, আইওয়া সিটি, ডেময়েন, এরকম কয়েকটা ছোট্টো শহর বাদ দিলে, বাকিটা শ্বেতাঙ্গ অধ্যুষিত। যেকটা বড়ো এমপ্লয়মেন্ট সেন্টার আছে, সবকটাতেই ছাঁটাই চলছে। কয়েকটা ইউনিয়ন আছে, টিপিপির বিরুদ্ধে সই সংগ্রহ করছিল। এছাড়া ট্রাম্পের সাইন সর্বত্র। হিলারির সাইন বিশেষ চোখে পড়েনি। এইসব মিলিয়ে ধারণা আর কি, যেটা পোলস্টারদের ধারণার সঙ্গে একেবারেই মেলেনি। নেহাৎই চোখ বুজে পোল না করলে এই অঞ্চলে ভুল হবার বিশেষ সম্ভাবনা ছিলনা।

    নদীর ওপারে ইলিনয়েও একই গপ্পো। মানে যেটুকু সাদা অধ্যুষিত সেই অঞ্চলে। কিন্তু ওখানে আছে কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত শিকাগো আর শহরতলী। ডেমোগ্রাফিকালি খুবই ডাইভার্স। সেখানে লিড নিলে বাকি ইলিনয়ের ট্রেন্ড উল্টে দেওয়া খুবই সহজ। সেই জন্য ও নিয়ে কিছু আগ বাড়িয়ে বলিনি।

    তবে একটা ধারণা ছিলই। সেটা ক্রমশ আরও শক্তপোক্ত হচ্ছে। এই অঞ্চলে বার্নির শক্ত ঘাঁটিগুলোই ট্রাম্পেরও শক্ত ঘাঁটি হয়েছে। সম্ভবত গোটা মিডওয়েস্টেই তাই। উইসকনসিন, মিশিগান, ইলিনয়, ফিলাডেলফিয়া, সর্বত্রই বড় শহর হিলারিকে লিড দিয়েছে, ছোটো শহর/গ্রাম ট্রাম্পকে। রিপাবলিকান/ডেমোক্র্যাটদের বেসটাই ওরকম। মজা হচ্ছে, বার্নির শক্ত ঘাঁটিগুলোই আবার রিপাবলিকানদের শক্ত ঘাঁটি। এটা একটুও আপতিক বলে মনে হয়নি।
  • sm | 53.251.91.253 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:৪৯699549
  • SS , এতো বুঝদার লোক;সর্বজ্ঞ ব্যক্তি। উপরন্তু মাটির কাছের লোক।দূর থেকে এন্যালিসিস করে না।তা, তাঁর এন্যালিসিস এর এমন লেজে গোবরে হাল কেন?
    আর একজন আছে বিপ পাল। প্রথম দিকের পোস্ট গুলো তে তো হিলারি কে নিরঙ্কুশ জিতিয়ে দিয়েছিলো( ডিবেট পর্বে)।
    অন্য রকম কিছু শুনলেই তেড়ে উঠছিলো।যেন অন্যেরা কেউ কিছুই বোঝেনা।
    গত দুতিন সপ্তাহ দেখলাম পাল্টি খেতে শুরু করলো।
    এখন আবার আমি কি দিলাম; বলে ঘুরে বেড়াচ্ছে।এতো দেখি হাইড্রার চেয়ে বেশি সামারসল্ট খায়!
  • ঈশান | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:৫৩699550
  • কেন মনে হয়নি, তার পিছনেও কিছু ফ্যাক্টর আছে। একটা তো হল আবার সেই লোকাল লোক। কিছু লোক বিশেষ করে মহিলা আছেন, যাঁরা কিছুতেই হিলারিকে ভোট দেবেননা। প্রথম চয়েস বার্নি, দ্বিতীয় চয়েস মন্দের ভালো ট্রাম্প। এরকম কিছু কমবয়সী ছেলে মেয়েও আছে।

    লেটেস্ট এর একটা পরোক্ষ প্রমাণ পেলাম ছেলের ইশকুলে। কে কাকে সাপোর্ট করে সে গপ্পো রোজই শুনতাম আগে। সবার আগে যাচ্ছিলেন বার্নি। সেই প্রাইমারি সিজনে। এবার সোশাল সায়েন্স টিচার ভোটের দিন একটা ডামি পোল করেছেন ইশকুলে। তাতে ট্রাম্প সবার আগে। ছেলেকে নাম ধরে ধরে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, প্রায় সব বার্নিরাই ট্রাম্প হয়ে গেছে। কিছু অরিজিনাল ট্রাম্প ছিল। দুই যোগ করেই ট্রাম্পের বিপুল জয়।

    মিডল স্কুলের বাচ্চাকাচ্চাদের কারবার বলে উড়িয়েই দেওয়া যেত। আমি দিইনি, কারণ বাচ্চাদের উপরে বাড়ির একটা প্রভাব পড়ে। ফলে এটা একটা ইন্ডিকেটর। এটাকে আমি পোলস্টারদের থেকে বেশি বিশ্বাস করেছি। এবং আমার ধারণা মিড ওয়েস্ট আর রাস্ট বেল্ট জুড়ে এই কান্ডটিই হয়েছে। সাদা বার্নি সমর্থকদের বড় অংশ + ট্রাম্প সাপোর্টার -- এইটা হল ট্রাম্পের জয়ের ভিত্তি। এই অঞ্চলে বার্নি দাঁড়ালে বার্নি কোয়ালিশনটা হত বার্নি সমর্থক + ট্র্যাডিশনাল ডেমোক্র্যাট বেসের অধিকাংশ, বার্নি সুইপ করতেন।

    এইটা, কোনো সার্ভে ছাড়াই, মিড ওয়েস্ট রাস্ট বেল্ট নিয়ে বলতে পারি। অবশ্যই ফ্লোরিডা বা নিউ ইয়র্ক নিয়ে পারিনা। ওসব নিয়েও আন্দাজ আছে, কিন্তু এতটা স্ট্রং না।

    পয়েন্টটা হল, এগুলো পোলস্টারদের আগেই বোঝা উচিত ছিল। যদি তাঁরা চোখ বুজে না থাকেন আর কি।

    (আর পারছিনা, বাকি পরে)
  • tatin | 24.139.194.12 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:২৪699551
  • "এই অঞ্চলে বার্নির শক্ত ঘাঁটিগুলোই ট্রাম্পেরও শক্ত ঘাঁটি হয়েছে।"

    এটা আমার শুরুর থেকেই মনে হচ্ছিল। ব্যাপক অর্থে মানুষের মূল সমস্যা অর্থনৈতিক, সেটা বাঁদিক থেকে না ধরা হলে লোকে ডানদিকে ঘেঁষবে, এল জিবিটী, জেনোফোবিয়া, পরিবেশ ইত্যাদি ভোটে ন্যূনতম প্রভাব ফ্যালে।

    লিবারেলদের একটা সমস্যা ইদানীং হচ্ছে, তারা সামাজিক ইস্যুতে আন্দোলন করতে গিয়ে অর্থনৈতিক ব্যাপারগুলোকে সাইডলাইন করে ফেলছেন। এলজিবিটি আর বন্ধ কারখানার শ্রমিকের মধ্যে জলবিভাজন থেকেই যাচ্ছে।
  • pi | 24.139.209.3 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:৩১699553
  • সিয়াটলে ট্রাম্পবিরোধী র‌্যালিতে নাকি গুলি চলেছে ?

    আর সারা দেশে নাকি এরকম র‌্যালি চলছে ?
  • Ekak | 53.224.129.50 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:৪৬699554
  • লিবারালদের ঐটাই সমস্যা । ট্রাম্প ভালো লোক নয় , মিসোজিনিস্ট এগুলো ঠিক । কিন্তু এটার জন্যে ট্রাম্প ভোটারদের গাল দেওয়ার আগে ভাবা দরকার যে কতোবড় অপদার্থ বিকল্প থাকলে লোকে ওগুলো সত্ত্বেও ট্রাম্পকে ভোট দেয় । এই অস্বস্তিকর প্রশ্নটা এরা এড়িয়ে গিয়ে হৈচৈ করে মেতে থাকার চেষ্টা করে ।

    আমি , প্রথম থেকে ভাবিনি ট্রাম্প জিতবে । হ্যা লবি ভাঙলে খুশি হবো ট্রাম্প আসুক সেটা ইচ্ছা , কিন্তু কোনো আশা নয় । জাস্ট কদিন আগে থেকে কিছু আম্রু ফেবু গ্রূপে লোকজন ফুল্লি ট্রাম্প সাপোর্ট করছে দেখে আন্দাজ টা পাল্টালো । এদের মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে নেট এ পরিচিত । এরা সবাই নিজেরা মোটেই এবরশন বিরোধী বা রেসিস্ট এসব না । কিন্তু সোজা কথা , লিবারাল রা একটাও আসল ইস্যু এড্রেস করছেনা শুধু ট্রাম্প কে দৈত্য বানাচ্ছে , এটাই আরও বেশি করে ঠেলে দিয়েছে । ট্রাম্প এখন আউটসোর্স বন্ধ করবে কিনা , ডেট্রয়েট কে চাগিয়ে তুলবে কিনা এসব কেও জানেনা । কিন্তু এগুলো যে হতে পারে সেই সম্ভাবনাটাই অনেক কাজকর্ম খোয়ানো লোকজন দের কাছে ।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:৪৮699556
  • While profoundly mourning the election of Donald Trump, I can see that we as progressives have failed to listen to our brethren on "the other side." Worthy people who have been so desperate for a change in their lives they were willing to vote for a man whom many of them know is a scoundrel in every possible sense of the word. I need not enumerate his defects.

    Typical of the "elite,” I did not spend time talking to, or simply being with, Trump supporters. I have only grumbled from the sidelines about what a nightmare It would be for us all if "they" prevailed. They did, and for many of us, it is.

    I have no solutions to watching pieces fall into place in a shockingly new dark puzzle.

    For now, I will expand my vegetable garden. I will get my hands in the earth, pray, watch things grow, and honor Michelle Obama, as her garden, like many beautiful things we have created, may not survive the process of ”making our country great again."

    On the other hand, it's worth reaching out to the new administration to suggest keeping a magnificent, bi-partisan cornucopia of fruits and vegetables flourishing as a gesture of mending a fraction of the damage done to each other by not listening.

    - Joan Baez
  • d | 144.159.168.72 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:৫৫699557
  • কেউ মাইকেল মুরকে ফলো করে না?
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:৫৯699558
  • আমি কিন্তু গোড়া থেকেই বলেছিলাম, অ্যামেরিকার নাগরিকরা এই লোকটাকেই ভোটে জিতিয়ে প্রেসিডেন্ট বানাবে।
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১০:০৫699559
  • কৃষ্ণাঙ্গ ভোট
    ---
    ২০১২-তে রমনি ৬%, ওবামা ৯৩%।
    ২০১৬-তে ট্রাম্প ৮%, হিলারি ৮৮%।

    ইয়াং ভোট (১৮-২৯ বছর বয়েস)
    ------
    ২০১২ রমনি ৩৭%, ওবামা ৬০%
    ২০১৬ ট্রাম্প ৩৭%, হিলারি ৫৫%
  • pi | 24.139.209.3 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১০:০৬699560
  • মামুর আবাপ র লেখার টাইটলটা .. :P
  • lcm | 83.162.22.190 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১০:১৮699561
  • ছোটোলোক,
    আমেরিকার নাগরিকরা হিলারিকে ২ লাখ বেশি ভোট দিয়েছে।

    হিলারি - ৫৯,৮১৪,০১৮
    ট্রাম্প - ৫৯,৬১১,৬৭৮
  • ট্রিডিঙ্গিপিডি | 131.241.218.132 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১০:৪৩699562
  • মেয়ে বলে ভোট দেয়নি - এরকম সংখ্যা কত হতে পারে?

    (এইটা আমার একটা সন্দেহ আছে। এই যেমন ধরেন টাটা সন্‌স-এ চেয়ারম্যান হিসেবে ইন্দ্রা নুয়ির নাম ঘুরছে - কিন্তু আমার মনে হয় এইটা নিয়ে ভোট হলে সিম্পলি ওই কারণে অনেকে ভোট দেবে না)
  • একক | 53.224.129.50 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১০:৫৭699563
  • ট্রাম্পের একটা ব্যাপার ভাল্লেগেছে । স্পীচের শেষে গড ব্লেস আমেরিকা বলার ন্যাকামটা করেনি । এমনিতেও ট্রাম্প পারসনাল লাইফে ধর্ম নিয়ে মাতামাতি করেনা বলেই পড়েচি , যদিও এথেইস্ট নয় , সে না হোক , সমস্ত স্পীচে এই গড ব্লেস বলা শুনতে হবেনা দিস ইস আ গুড নিউস ।
  • de | 24.139.119.174 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১১:১৩699564
  • আবাপতে মামুর লেখাগুলোর একটা কপি এখানেও দেওয়া যায় কি? আপিসে আবাপ খোলে না -
  • robu | 213.132.214.88 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১১:৪০699565
  • তৃণমূলে কিন্তু পৌঁছতে পেরেছেন ট্রাম্প
    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়
    শিকাগো ১০ নভেম্বর, ২০১৬, ০৩:৪৫:১১

    trump
    রাত এগারোটা থেকেই টিভিতে দাপুটে পোলস্টারদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ভোটের ফল-কে যাঁরা বাঁ হাতের খেল বলে চ্যানেলে-চ্যানেলে ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, তাঁরা আমতা আমতা আত্মসমীক্ষণে ব্যস্ত। মিডিয়ায় বারবার শোনা যাচ্ছে, আটলান্টিক পারের একটা শব্দ। ব্রেক্সিট। কথাটা ক’দিন আগে চালু করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলেছিলেন, এ বারের ভোট হবে ব্রেক্সিট প্লাস প্লাস। ‘পাণ্ডিত্যকে তুড়ি মেরে পপুলিজমের জয়’-এর প্রতিশব্দ হিসেবে কথাটা এ বার ইংরেজি অভিধানে ঢুকল বলে।
    হিলারি ক্লিন্টন গভীর রাতে নিউ ইয়র্কে সমর্থকদের নিয়ে পার্টির ব্যবস্থা করেছিলেন। সমর্থকরা ভিড় করেছিলেন বিজয়োৎসব দেখবেন বলে। টিভিতে দেখা যাচ্ছে, সেই জমায়েতে শ্মশানের নীরবতা। কেউ কাঁদছেন, কেউ থ হয়ে বসে। বাকরুদ্ধ।
    বিস্ময়কর হলেও সত্যি, ডোনাল্ড ট্রাম্প জিতে গিয়েছেন।
    চার দিকে লিবারালদের মধ্যে একটা অদ্ভুত অবিশ্বাসের আবহ। যেন ভূমিকম্পে ভেঙে পড়েছে ঘরদোর। সোশ্যাল মিডিয়া লিখছে, আরআইপি আমেরিকা। এক জন তো সখেদে লিখলেন, একই বছরে মহম্মদ আলি, আমেরিকা দু’জনেই প্রয়াত। নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশি বন্ধু মধ্যরাতে ফোন করল। ‘‘সত্যিই মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে নাকি?’’ প্রশ্নটা করেই রেখে দিল ফোন। যেন উত্তরটা নয়, শুধু প্রশ্নটাই দরকারি। সকালে পাড়ার গ্যাস স্টেশনে লাইটার কিনতে গিয়ে দেখি মুখচেনা মেয়েটি থম মেরে বসে আছে। এমনিতে লেননের ভক্ত, দেখলেই হইচই করে ওঠে। আজ শুকনো মুখে কেবল জিজ্ঞেস করল, ‘‘কী রঙের লাইটার দেব?’’ বললাম, ‘‘যা খুশি।’’ মেয়েটি বলে, ‘‘ডোন্ট গো ফর আ পিঙ্ক ওয়ান। জেন্ডার স্টিরিওটাইপিং ইজ ব্যাক।’’
    দোকানবাজার, ইন্টারনেট, অফিসে নানা গুজব। শেয়ার বাজার চড়চড়িয়ে নামছে। এত হিট হয়েছে যে, কানাডার ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত খবরাখবরের ওয়েবসাইট রাতেই তিন বার ক্র্যাশ করেছে। শুনেই মনে পড়ে পরিচিত এক শ্বেতাঙ্গ অধ্যাপককে বলতে শুনেছিলাম, ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে বিদেশে পাড়ি দেবেন। ইউরোপ কিংবা কানাডায়। ট্রাম্প প্রেসিডেন্সিতে বাঁচা অসম্ভব। এই অগুনতি হিটের মধ্যে একটা তাঁর কি? স্যামুয়েল জনসন, মাইলি সাইরাস, হুপি গোল্ডবার্গরাও তো একই কথা বলছেন, এ দেশে আর থাকা চলে না!

    অনেক মিথের মৃত্যু হচ্ছে, জন্ম হচ্ছে অজস্র রূপকথার। আমেরিকার প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্টকে দেখার স্বপ্ন হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে। মেয়েরা নাকি ঢেলে হিলারিকে ভোট দেবে বলে ভাবা গিয়েছিল, দেয়নি। একটি পুরুষ আর একজন পুরুষের সঙ্গে কী ‘লকার রুম টক’ করেছে, তাদের কিছু যায় আসেনি। মধ্যপন্থী এক লিবারাল খবর দেন, বার্নি স্যান্ডার্স আর এলিজাবেথ ওয়ারেনের নেতৃত্বে কট্টর বামপন্থীরা নাকি ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে দখল করে নেবে। পার্টি ভেঙে যেতে পারে। এ সবের সত্যি-মিথ্যে কেউ জানে না। কিন্তু সোশাল মিডিয়া-সম্পৃক্ত দুনিয়ায় মিথের এ ভাবেই জন্ম হয়। তার কোনও কোনওটা সত্যিও হয়ে যায়। ট্রাম্প সমর্থকরা ক’দিন ধরেই বলছিলেন, ওপিনিয়ন পোল মিথ্যে। তাঁদের গোপন ভোট আছে। সে সব তো সত্যিই হয়ে গেল!
    এরই মধ্যে মেল আসে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে। নানা বামপন্থী ছোট সংগঠনের কর্মীরা মানববন্ধন করছেন। পড়ে অদ্ভুত লাগে। যারা এক সময় ‘অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট’ ঘটিয়েছিল, বার্নি স্যান্ডার্সের উত্থানের পিছনে যে সব অনামী সংগঠনের ভূমিকা অতুলনীয়, আজ ওয়াল স্ট্রিটের নিশ্চিত পরাজয়ের দিনে সবচেয়ে ব্যথিত তারাই। ওয়াল স্ট্রিটের সম্পূর্ণ বিরোধীরাই এমন এক প্রার্থীর হয়ে গলা ফাটিয়েছেন, যিনি ওয়াল স্ট্রিটের অঘোষিত মুখপাত্র। উল্টো দিকে ওয়াল স্ট্রিট বিরোধিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন এমন এক ব্যক্তি, যিনি নিজে বিলিওনেয়ার। ওয়াল স্ট্রিটের বহু অপকর্মের সঙ্গী। এই যুদ্ধে তিনি নিজেকে রাজসাক্ষী হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। বক্তব্য ছিল পরিষ্কার, ‘‘আমি এই সিস্টেমের মধ্যে কাজ করেছি, সমস্ত সুযোগ নিয়েছি। একে বদলাতে একমাত্র আমিই পারি।’’ মানুষ তাঁকে বিশ্বাস করেছে।
    রহস্যটা কী? অফিসের প্রবীণ ট্রাম্প সমর্থক হেসে বলেন, ‘‘হোয়েন দে গো হাই, উই গো টু দ্য রুটস।’’ কথাটা মিশেল ওবামার বিখ্যাত বক্তৃতা থেকে নেওয়া। রিপাবলিকানদের বিরোধিতায় তিনি বলেছিলেন, ‘‘হোয়েন দে গো লো, উই গো হাই।’’ কথাটা খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল ডেমোক্র্যাট মহলে। প্রচারের শেষ দিনও ফিলাডেলফিয়ার জনসভায় হিলারি এটা ‘কোট’ করেছিলেন। কে না ছিলেন নক্ষত্রখচিত সেই সভায়! বনজোভি, ব্রুস স্প্রিংস্টিন, বারাক ও মিশেল ওবামা, বিল ক্লিন্টন...। গান, বক্তৃতা সব নিয়ে উৎসবের আবহ। ডোনাল্ড ট্রাম্প তখন খানিকটা অসহায়ের মতোই বলছিলেন, ‘‘নির্বাচনী প্রচারে আমার গিটার-পিয়ানো লাগে না।’’ তখন ট্রাম্পকে কোণঠাসা, অসহায় লেগেছিল। দু’দিন বাদে আজ দেখা যাচ্ছে, উনিই ঠিক। গিটার, পিয়ানো, গান, বাঁধিয়ে রাখার মতো বক্তব্য— কোনওটাই নির্বাচনে কাজে লাগে না। এলিটিজম নয়, আসল কথাটা হল তৃণমূলে পৌঁছনো।
    ওয়াশিংটন ডিসি’র বাঁ-দিক ঘেঁষা বন্ধুরা কথাটা দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছেন বটে, কিন্তু পাকেচক্রে এই নির্বাচনে সেটা করে উঠতে পারেননি।
  • de | 24.139.119.172 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১১:৫৯699567
  • থ্যাংকু রোবু!!
  • ট্রিডিঙ্গিপিডি | 125.112.74.130 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১২:১৭699568
  • লেখাটা ভালো। বেসিক্যালি সর্বত্রই এই প্রবলেমটা দেখেছি (সেই ২০১১ থেকে, ক্লিশে হলেও) - নিজের/নিজেদের কমফর্ট জোনের বাইরে বেরোয়নি। ব্রেক্সিটেও তাই, সে যতই এক্সটেনসিভ ক্যাম্পেন করে থাকুক রিমেইন ক্যাম্প। ট্র্যাডিশনাল লেবার স্ট্রংহোল্ড সান্ডারল্যান্ড/নিউক্যাসল হুলিয়ে রিমেইনে ভোট দেবে। নিউক্যাসলে রিমেইন জিতলো সামান্য মার্জিনে, সান্ডারল্যান্ডে গুছিয়ে লীভ।
  • ট্রিডিঙ্গিপিডি | 125.112.74.130 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ১২:১৮699569
  • **রিমেইন ক্যাম্প ভেবেছিলো ট্র্যাডিশনাল লেবার স্ট্রংহোল্ড সান্ডারল্যান্ড/নিউক্যাসল হুলিয়ে রিমেইনে ভোট দেবে**
  • Robu | 11.39.36.133 | ১০ নভেম্বর ২০১৬ ২২:০৫699570
  • দিনের সেশে উপলব্ধিঃ
    যত দোষ
    বার্নি ব্রোজ।
  • aka | 79.73.9.37 | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০১:০৯699571
  • বিষয় হল এবারে ট্রাম্পের টোটাল পপুলার ভোট মিট রমনী এবং জন ম্যাকেইন দুজনের থেকেই কম।
  • SS | 160.148.14.1 | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০২:১৬699572
  • ঈশান,
    ধরুন হাওড়া থেকে একটা থ্রু ট্রেন ছাড়ছে পুরো তারকেশ্বর পর্যন্ত, আপনি জানলার ধারে বসে দিব্বি হাওয়া খেতে খেতে যেতে পারেন। তা না করে প্রচন্ড ভীড় ট্রেনে উঠে ঝুলতে ঝুলতে গেলেন। এইটা হচ্ছে থার্ড পার্টি ভোটিং। তাই লোকে আওয়াজ দিচ্ছে।
    আর ডেমোক্র্যাটরা ঘা খেয়েছে, আবার দু বছরের মধ্যে মিড টার্ম। এই দু বছর খানিক অব্স্ট্রাকশন ফিলিবাস্টার করে কি কখনো সমঝোতা করে চালিয়ে নেবে। দু বছর কি চার বছর পর আবার দাঁড়িয়ে যাবে। কিন্তু গ্রীন পার্টি যে কারণে ডেমোক্র্যাটদের বিরোধিতা করছিল, সেই ইস্যু এখন দশ গুন বেশি হয়ে ফিরে আসছে। এখন কবে রিজলভ হবে কেউ জানে না। ট্রেন কবে তারকেশ্বরে পৌঁছবে কেউ জানে না। ছেঁড়া জামা পড়ে ঝুলতে থাকুন।
  • Bhagidaar | 80.198.3.55 | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:৫৩699575
  • ডেমোক্র্যাটিক বেস আজ যা ফায়ার্ড আপ, সেটা ধরে রাখলে দু বছর পর অন্তত সেনেটটা পাওয়া যাবে।
  • Bhagidaar | 80.198.3.55 | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:৫৩699574
  • ডেমোক্র্যাটিক বেস আজ যা ফায়ার্ড আপ, সেটা ধরে রাখলে দু বছর পর অন্তত সেনেটটা পাওয়া যাবে।
  • Bhagidaar | 80.198.3.55 | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০৪:৫৩699573
  • ডেমোক্র্যাটিক বেস আজ যা ফায়ার্ড আপ, সেটা ধরে রাখলে দু বছর পর অন্তত সেনেটটা পাওয়া যাবে।
  • ঈশান | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০৫:৩০699576
  • উপমাটা কিছুই বোঝা গেলনা। তা না যাক। গ্রিন পার্টিকে লোকে নিশ্চয়ই আওয়াজ দেবে। ১-২% ভোট পেলে দেবেই। কেন দেবেনা। কিন্তু সেটা প্রেডিকশনের জন্য না। কিন্তু প্রচন্ড অ্যানালিসিস করা পন্ডিতপ্রবর ডেমোক্র্যাট এবং পোলস্টারদের আওয়াজ দেওয়া হবে তাদের সর্বজ্ঞ হাবভাবের জন্য (হারার জন্য না, ভোটে তো হারজিত থাকেই) সেটা অ্যাকসেপ্ট করে নিন।

    আর হ্যাঁ, দুবছর পরে কী হবে দুবছর পরে দেখা যাবে। এখনি আরেকদফা প্রেডিকশন? সবে একটার ধাক্কা গেল, একটু জিরিয়ে নিন না। :-)
  • ঈশান | ১১ নভেম্বর ২০১৬ ০৫:৩১699578
  • আর বার্নির কর্মীদের দোষ দিইনি। সমর্থনের ডায়নামিক্স নিয়ে কথা কইছিলাম। সেটা নিয়ে পরে লিখছি আবার। এটা রোবুকে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন