এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জয় | 92.132.221.237 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৩৫701957
  • মাঝের লাইনটা পিএম কে বলা, ইংরেজীতে পি এম লিখলুম- কেমন গোল্লাপানা টাইপে হল!
  • জয় | 92.132.221.237 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৩৬701959
  • টাইপো
  • জয় | 92.132.221.237 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৩৬701958
  • টাইপো
  • Arpan | 116.216.180.36 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৪৭701961
  • * আমাকে
  • Arpan | 116.216.180.36 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৪৭701960
  • দেখো ঠ্যাং টেনে এক আধবার বলাটা মনে হয় না কেউ মাইন্ড করে। কিন্তু লেবু কচলানোর মত সেটা নিয়ে বলে গেলে প্রচণ্ড ক্লান্তিকর তো বটেই। আসলে অনেক ইস্যুতেই অনেকের অনেক রকম অবস্থান থাকে। এই যেমন ধরে নাও কোন একটা জমি অধিগ্রহণ ইস্যুর কেউ বিরোধিতা করলে নট নেসেসারিলি সে কৃষিজমিতে ভারী শিল্পের বিরুদ্ধে, হতেও পারে নাও হতে পারে। কিন্তু খোপে ফেললে সেই সব গুলো ডায়মেনশন আলোচনার স্পেসে আসে না, তর্কের সুবিধা হয় বলাই বাহুল্য।

    বাই দ্য ওয়ে, আমকে কবে থেকে আপনি বলা শুরু করলে?
  • Arpan | 116.216.180.36 | ০৩ মে ২০১৬ ১৮:৪৯701962
  • সরি, ৬ঃ৩৫ এর পোস্টটা খ্যাল করিনি। ঃ)
  • PT | 213.110.242.5 | ০৪ মে ২০১৬ ০৭:৪৪701963
  • হচ্ছেটা কি?

    "The Election Commission of India today asked the Bengal government to ensure that IPS officer Bharati Ghosh does not leave her station of duty till the end of polling on May 5."
    http://epaper.telegraphindia.com/details/185635-45230712.html

    "সূর্যকান্তর অভিযোগ , উত্তরবঙ্গে নির্বাচনী প্রচারে মমতার সঙ্গে ভারতী ঘোষ -সহ সিআইডির কয়েকজন অফিসার গিয়েছেন ৷ ভোটের সময় কোচবিহারের পাশের জেলা জলপাইগুড়ির চালসায় তিনি থাকার পরিকল্পনা করেছেন ৷

    সূত্রের খবর , রাতেই চালসার সিনক্লেয়ার হোটেলে পৌঁছন ভারতী ৷ ওই হোটেলেই রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীও ৷"
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=22846&boxid=155343668
  • voter | 190.179.142.58 | ০৪ মে ২০১৬ ১২:২১701964
  • http://www.anandabazar.com/editorial/can-you-remember-me-1.376748#
    কেন্দ্রের খাদ্য সুরক্ষা আইন, আর সেই সঙ্গে ‘রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনা’, ‘খাদ্যসাথী’ প্রকল্প শুরুর পর গণবণ্টন কতটা বদলে গিয়েছে, বুঝতে হলে তাকাতে হয় বাঁকুড়ার ইন্দাস, বড়জোড়া, সোনামুখীর দিকে। ২০০৭-এ এই সব এলাকায় গমের দাবিতে বিক্ষোভের আগুন জ্বলেছিল, ছড়িয়ে গিয়েছিল রাজ্যের নানা জেলায়। ডিলারদের বাড়ি ঘেরাও, গুদাম লুট, বস্তা টেনে ফেলে দেওয়া পুকুরের জলে— ক্ষুব্ধ গ্রাহকদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছিল বামফ্রন্ট সরকার। ২০০৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাম-বিপর্যয়ের সে-ই ছিল পূর্বাভাস। বড়জোড়ার তাজপুর গ্রামের শেখ আইনাল বলেন, ‘‘সে দিনের ছবিটা আজও চোখে ভাসে। গোটা গ্রাম ডিলারের বাড়ি ঘেরাও করেছিল।’’ আর এখন? ‘‘চাল-গম দু’টাকা করে পাচ্ছি, আর কোনও ক্ষোভ নেই।’’
  • de | 24.139.119.174 | ০৪ মে ২০১৬ ১২:৪৩701965
  • এটা তো ভালো খবর! এরকমই তো হওয়া উচিত!
  • de | 24.139.119.174 | ০৪ মে ২০১৬ ১২:৪৫701967
  • একটাই শুধু খটকা - চা বাগানে এতো অনাহারে মৃত্যু কেন তবে? ওখানে কি রেশন ব্যবস্থা ঠিকঠাক ইম্প্লিমেন্টেড হয়নি?
  • PT | 213.110.242.21 | ০৪ মে ২০১৬ ১২:৫৪701968
  • তাহলে ভোটের দিন, আগে ও পরে এত লাঠালাঠি রক্তপাত কেন? এত খুশী মানুষেরা তো এমনিতেই হো হো করে তিনোদের হয়ে ভোট দিয়ে আসবে!!
  • d | 144.159.168.72 | ০৪ মে ২০১৬ ১৫:২৫701970
  • T | 165.69.187.238 | ০৪ মে ২০১৬ ১৬:৫১701971
  • খিক! প্রবন্ধকার কোথায় বাস কত্তেন। এ মশাই পাবলিক এমনিই জানে আর উনি বাংলার এদিক সেদিন ঘুরে এটা বুঝলেন। খিকজ। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির দৌড় চায়ের দোকান অবধি। এবং চায়ের দোকানে থাকে আনন্দবাজার ও বত্তমান। :)
  • PT | 213.110.242.21 | ০৪ মে ২০১৬ ১৭:০০701972
  • এই লেখাটার বক্তব্য অনুযায়ীও মানুষের উদ্দাম আনন্দে হো হো করে তিনোদের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা কেননা, "রাস্তা, বোরো চাষের জল আর চাল-সাইকেল" খুশী রেখেছে সকলকে।

    তাহলে আর এত ধমক-চমক, রাতের অন্ধকারে বাড়ি গিয়ে শাসানি, ইন্চিতে মাপামাপি আর নির্বাচন কমিশনের চোদ্দ পুরুষের শ্রাদ্ধ করা কেন? নীল সরকারকে গ্রামের মানুষ যা বলছেন তা কি তিনোদের কানে যায়নি?
  • S | 108.127.180.11 | ০৪ মে ২০১৬ ১৭:১৬701973
  • এইসব লেখাও কাগজে বেড়োয়? দেওয়াল পত্রিকায় ছাপানোর আগেও ভাবা উচিত।

    এবারেও অন্তত ৪০% ভোট তিনোদের বিরুদ্ধে পরবে। কিন্তু লেখকের স্যাম্পেলে তার নেই।
    গ্রামের আর্থ-সামাজিক কি যেন মানুষরা স্মার্ট ফোন, সোশাল সাইটে ঘুরে ঘুরে রাজনীতির হাওয়া বুঝছেন।
    লেখকের মতে ইলেকশনে দুর্নীতি কোনো ইস্যু নয়। আশা করছি উনি চীটফান্ডে নিজের সমস্ত সন্চয় রেখেছিলেন।
    শিল্পায়ন আর ডিএ কি করে মানুষের স্থায়ী স্বার্থের মধ্যে পড়ছে না সেটা বুঝলাম না।

    লেখক মনে হয় মাটির এতটাই উপরে রয়েছেন (যাকে বলে হাই) যে উনি কারোর কথাই জানেন না। শহুরে শিক্ষিত মধ্যবিত্তকেও উনি অনেক উপর থেকে দেখছেন।
  • তাহলে এটাকে কী বলা যাবে | 11.39.40.88 | ০৪ মে ২০১৬ ১৭:৩৪701974
  • সংবাদ প্রতিদিন। ৪ঠা মে, ২০১৬
    Sangbad Pratidin 4th May 2016......... দিদিমণি, ভরসন্ধেয় হাওয়াই চটি পরে জোরে জোরে হাঁটছেন কেন? কীসের তাড়া? ও হো, শরীর মজবুত রাখতে ইভনিং ওয়াক৷ ভাল, ভাল৷ ভোটটা এবার বেশ একাই সামলালেন৷ এত ঝড়ঝাপটা, তবুও এক বিন্দু টলেননি৷ ইস্পাতের মতো দেখছি আপনার মন৷ মেরুদণ্ডও৷ হাঁটুন আপনি৷ তবে… টানা প্রায় দেড় মাস চরকির মতো ঘুরলেন পাহাড়, জঙ্গলমহল, ডুয়ার্স, সমতল৷ কোথাও আদিবাসী, কোথাও পাহাড়ি, কোথাও সংখ্যালঘু, কোথাও বা শহরবাসী৷ হাজার হাজার মানুষের কাছে গিয়েছেন৷ তাঁরা আপনার কথা শুনলেন৷ বিরোধীদের সভায় নেতাদের ভাষণে ভয়ঙ্কর আক্রান্ত হলেও পাল্টা ব্যক্তি আক্রমণ শানাননি৷ সমস্যার কথা, কাজের কথা, রাজনীতির কথা, স্বপ্নের কথা বলেছেন জনতার সামনে৷ দেশের কোনও ভোটে কোনও নেতা-নেত্রী দিনরাত এমন পরিশ্রম করেন না৷ কথা যখন পেড়েছি, তা হলে ভোটের কথাই চলুক৷ রাত পোহালেই বাংলায় সাত দফার ভোটপর্ব সারা৷ জনতা জনার্দন কার কপালে জয়তিলক দিলেন, নিশ্চিতভাবে তা জানা যাবে ঠিক দু’হপ্তা পর৷ তবে বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে রাজ্যজুড়ে যে তুলকালাম কাণ্ডের স্রোত বয়ে গেল, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের সঙ্গে তার কিছুটা তুলনা চলে৷ প্রধান বিরোধীরা এক জোট হয়ে আপনাকে বানাতে চেয়েছেন কখনও অভিমন্যু, কখনও দ্রৌপদী! কিন্তু কেন? মহাভারতের পাতায় উত্তর খুঁজতে হবে না৷ সামনেই তো রয়েছে হেতুর পাহাড়৷ মনে পড়ে যাচেছ, ঠিক ২৫ বছর আগের কথা৷ তার সাত বছর আগে যাদবপুরে সিপিএমের জাঁদরেল নেতা সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে হারিয়ে প্রথম লোকসভায় এসেছেন আপনি৷ দ্বিতীয়বার বিপুল ভোটে জয়ী হতেই প্রধানমন্ত্রী নরসিমা রাওয়ের মন্ত্রিসভায় আমন্ত্রণ পেলেন আপনি৷ রাষ্ট্রপতি ভবনে বর্ণাঢ্য শপথ অনুষ্ঠান৷ নাম ডাকা হচ্ছে, আপনি নেই! তা হলে কোথায়? দিদিমণি, আপনি তখন নয়াদিল্লির ১০ জনপথে৷ ফুলে মোড়া রাজীব গান্ধীর ছবির সামনে৷ শোকসন্তপ্ত সোনিয়ার পাশে মাটিতে বসে৷ মন্ত্রিত্বের চেয়ে আপনার কাছে বড় হয়ে উঠেছিল মানবিকতা, সমবেদনাও৷ সেই আনুগত্যের পুরস্কার সুদসমেত পেলেন ঠিক এই বিধানসভার ভোটের মুখে! কবে কোন কালে কমিউনিস্টরা মহাত্মা গান্ধীকে ইংরেজের দালাল বলেছে কিংবা নেতাজিকে তেজোর কুকুর–এসব পুরনো, বাসি কথা৷ তুলনায় টাটকা ঘটনা এই, ওরা প্রকাশ্যে বলেছে যে, ‘ভারত আক্রমণ করেনি চিন, চিনই আক্রান্ত হয়েছে ভারতের হাতে’৷ ভারত সরকারের প্রতিটি কাজে, পদক্ষেপে দিনের পর দিন তারা ক্রমাগত বাধা দিয়ে গিয়েছে৷ ইন্দিরা গান্ধীকে বলেছে ‘ডাইনি, স্বৈরতন্ত্রী’৷ মহল্লায় মহল্লায় স্লোগান দিয়েছে–‘রাজীব গান্ধী চোর হ্যায়’৷ এমনকী, সোনিয়াকে ইঙ্গিত করেছে বাড়ির রাঁধুনি বলে৷ এই সেদিনও নাস্তানাবুদ, বেইজ্জত করেছে মনমোহন সরকারকে৷ আর কমিউনিস্টদের হাতে কত কংগ্রেসির যে রক্ত লেগে, তার ইয়ত্তা নেই৷ হায়, সেই সিপিএমের সঙ্গে রাজ্যের ভোটে জোট করল জাতীয় কংগ্রেস৷ এ অসম্ভব, অবিশ্বাস্য৷ তবু এটাই নির্মম বাস্তব, এটাই ঘটেছে৷ কারণ বোধ করি একটাই, ‘মমতা হঠাও’৷ গত পাঁচ বছরে কী কী অপরাধ করলেন যে, আপনাকে চলে যেতে হবে? কেন আপনি রাজ্য কংগ্রেসের এখনকার নেতাদের চক্ষুশূল, তার ব্যাখ্যা নেই৷ আঠারো বছর বয়সি একটি দল শাসন করুক, তা বোধহয় চান না ১৩ভ্ল বছরের পার্টির নেতারা৷ আপনার কাছের লোকদের কাছে শুনেছি, মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বিরোধীদের ক্ষেত্রে আপনি দরাজ দিল৷ তাঁদের কোনও উপরোধ ফেরান না৷ ঠিকই, অধীর চৌধুরি বহু আগে অন্য পার্টি করতেন, প্রদীপ ভট্টাচার্যও অন্য দল শুঁকে আসা৷ কিন্ত্ত মানস ভুঁইয়া তো এখনও একশো ভাগ খাঁটি কংগ্রেসি, তিনি কেন আপনার বিরুদ্ধ শিবিরে? আপনি কি তাহলে পুরুষতন্ত্রের শিকার? নাকি পিছনে অসূয়া? ১৬ আগস্ট, ১৯৯০৷ দক্ষিণ কলকাতায় বাম বিরোধী মিছিলে নেতৃত্বে আপনি৷ হাজরা মোড়ে আসতেই সিপিএমের লাঠি পড়েছিল আপনার মাথায়৷ রক্তাক্ত, মৃতপ্রায় আপনার কিন্তু রাজনৈতিক পুনর্জন্ম ঘটেছিল৷ কমিউনিস্টদের হাতে আপনি আক্রান্ত এই প্রথমবার নয়৷ যোগমায়াদেবী কলেজে ছাত্র ইউনিয়ন করার সময় ছিলেন বামপন্থীদের চোখের বিষ৷ কতবার মার খেয়েছেন মনে পড়ে? আপনার রাজনৈতিক সিঁড়ি তছনছ করে দিতে ১৯৮৯ লোকসভা নির্বাচনে যাদবপুরে হয়েছিল রিগিং, যা ‘৭২-কেও হার মিনিয়ে দিয়েছিল৷ এরপর যুব কংগ্রেসের ব্যানারে নানা ইসুতে যতবার পথে নেমেছেন, জোর করে হঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে৷ সঙ্গে থাকত শেষপাতে চাটনির মতো আপনার নামে হরেক কুৎসা৷ দিদিমণি, আলাদা দল তৃণমূল কংগ্রেস গঠন করেও রেহাই পাননি৷ ভোটার কার্ড, ধর্ষণ, আইনশৃঙ্খলা, নির্যাতন, সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম–সব ইস্যুতে বাংলায় সরব হয়েছেন আপনি৷ ধর্ষিতা মুক কিশোরী ফেলেনি বসাককে নিয়ে বিচার চাইতে এলে আপনাকে রাইটার্স থেকে চুলের মুঠি ধরে মারতে মারতে বের করে দিয়েছিল বামফ্রণ্টের পুলিশ৷ কার নির্দেশে, মনে আছে? আপনি তো তখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী! বাণী, দিলীপ, শোভনদেব, বক্সি, মুকুল, শোভন, তমোনাশ, সোনালি, মদন, অরূপ, শুভাশিস, কৃষ্ণা, আশিস, খন্দকার, সৌগত, অনিল মুখোপাধ্যায়ের মতো পরিচিতরা ছাড়া পাশে পাননি আর কোনও জাতীয়তাবাদী নেতাকে৷ সিঙ্গুরে বিডিও অফিসে আলো নিভিয়ে আপনাদের উপর যে নির্যাতন করা হয়েছিল, তা প্রায় কৌরব রাজসভায় দ্রৌপদীর লাঞ্ছনার কাছাকাছি৷ আসলে কমিউনিস্টরা সেই লাঠি ফেলে দেয়নি৷ কখনও লুকিয়ে রেখেছে, প্রয়োজনে বেরও করেছে৷ শুকনো রক্ত লেপটে থাকা লাঠির হাত বদল হয়েছে৷ আপনাকে দমাতে লাঠি উঠেছিল লালু আলমের হাতে৷ এরপর তার দখল নেয় বাম সরকারের পুলিশ৷ বাম আমলে লাল সন্ত্রাসে এক নম্বর শিকার তো আপনিই৷ অবাক লাগে, এক হাতে সেই লাঠি আড়াল করে সিপিএম এখন অন্য হাতটি বাড়িয়েছে কংগ্রেসের দিকে৷ আগের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছিল কংগ্রেসের৷ তার দশ বছর আগের ভোটেও একইরকম ভাব হয়েছিল৷ দুই দলের রাজনৈতিক চরিত্রে এটা পুরোপুরি স্বাভাবিক৷ কিন্তু কোন আদর্শের টানে, কোন মতলবে গান্ধীবাদীদের পাশে ভিড়লেন মার্কসবাদীরা! কে বলে, উত্তর নেই? টার্গেট একটাই–আপনিই৷ দিদিমণি, আরে, এ কথা শুনেও থমকে দাঁড়ালেন না! হাঁটা থামালেন না৷ তবে আর ফিরে দেখার দরকার নেই৷ নিশ্চিন্ত মনে শুধু জেনে রাখুন, আপনার পিছনে হাজার হাজার মানুষ৷ সংবাদপত্রের ভাষায়–জনস্রোত, জনজোয়ার, জনপ্লাবন৷ তাঁরা স্লোগান দিচ্ছেন, উৎসব করছেন… নবান্নের দিকে এগিয়ে আসছে এক জোড়া হাওয়াই চটির শব্দ৷ #Mamatabandopadhay #MamataBanerjee #WBAssemblyElection2016
  • T | 165.69.187.238 | ০৪ মে ২০১৬ ১৭:৪০701975
  • হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা...
  • cb | 208.147.160.75 | ০৪ মে ২০১৬ ১৭:৫৩701976
  • খ্যা খ্যা খ্যা খ্যা

    পাশে পাওয়ার নেতাদের মধ্যে পন্কজ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম কি জেনেশুনেই বাদ রাখা হল?
  • উমেশ | 118.171.128.168 | ০৪ মে ২০১৬ ১৮:৩১701978
  • এরকম মজাদার লেখা থাকে বলেই আমি মন খারাপ হলে "সংবাদ প্রতিদিন" পড়ি।
    শিব্রাম বা পরশুরাম পড়ার থেকে বেশী কার্যকরী।
  • dc | 181.49.219.177 | ০৪ মে ২০১৬ ১৮:৩৪701979
  • ওদিকে অগাস্টা স্ক্যাম যেদিকে এগোচ্ছে তাতে জোটের চিন্তার বিষয় না হয়ে দাঁড়ায়।
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:১৪701980
  • ফেসবুকে দেখলাম, প্রেডিকশন --
  • Arpan | 24.195.224.167 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:১৯701981
  • মালদা আর মুর্শিদাবাদে টিএমসি এত পাবে? আই সিরিয়াসলি ডাউট।
  • cb | 192.77.90.112 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:২৮701982
  • যে যা খুশি বালছাল প্রেড করছে লসাগু দা। ১৯ তারিখ য হবে দেখা যাবে। অনেক কটা কন্টেনশাস জেলা আছে এর মধ্যে, যে গুলি ঠিকঠাক দেওয়া নেই। যেমন অর্পণ স্যার বললেন মা ও মু

    আমি অন্তত ৩ টে পোল দেখেছি যেখানে জোট ১৫০ -১৬০

    তিনু ১৩৫

    সব ভুলভাল
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:৩৩701983
  • আহা ফেসবুক প্রেডিক্শন তো, একটু ইয়ে হবে
  • Arpan | 24.195.224.167 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:৩৪701984
  • আর বিজেপি ৭ টা!!!
  • Ekak | 53.224.129.47 | ০৪ মে ২০১৬ ২১:৩৮701985
  • তিনু ১৭২+ । আরেকবার গেয়ে গেলুম :)
  • ঈশান | ০৪ মে ২০১৬ ২১:৪০701986
  • আমি একদম নেক্সট ফেজের পর মুখ খুলব। ফাইনাল প্রেডিকশন। তার পরে আর কথা হবেনা। ফুঃ।
  • pi | 192.66.24.46 | ০৪ মে ২০১৬ ২৩:১৩701987
  • চা বাগানে যাঁরা গেছিলেন, তাঁদের কাছে যা শুনলাম, রেশন ব্যবস্থা ঠিকঠাকই চলছে। আর চলছে বলেই লোকে বেঁচে গেছেন।
    অনেকদিনের বন্ধ চা বাগানের লোকজন অন্য জীবিকাও কিছু না কিছু জোগাড় করে নেওয়ায় মোটামুটি চালাতে পারছেন ( খুব ভাল কিছু না হলেও), খারাপ অবস্থা কিছুদিন হল বন্ধ চা বাগানগুলোতে। কিন্তু সেটাও ঘরে ঘরে অনাহারে মৃত্যু, এরকম নয়। অপুষ্টি অবশ্যই আছে। অবস্থা ভাল বা আদর্শ, এরকম আদৌ নয়। সে চা বাগান চালু থাকলেও প্রচুরই এক্সপ্লয়টেশন।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৫ মে ২০১৬ ০৭:১০701989
  • "তৃণমূলের নিজস্ব সমীক্ষা এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সমীক্ষায় উঠে এসেছে , শাসকদল ক্ষমতায় ফিরলেও ঘাড়ের উপর নিঃশ্বাস ফেলবে জোট ৷ এর পাশাপাশি এক মাসের ভোটগ্রহণ চলতে চলতে রাজ্য জুড়ে সিপিএম যেভাবে প্রচারের ঝড় তুলেছে , সোটই মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বেগের কারণ বলে তৃণমূল সূত্রের খবর ৷

    .......তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গিয়েছে , কোচবিহারের নেতারা জয় নিয়ে আশ্বস্ত করলেও তিনি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জয়ের অঙ্ক জানতে চেয়েছেন৷ জবাবে সন্ত্তষ্ট না হওয়ায় তাঁর গালমন্দ শুনেছেন কোচবিহারের নেতারা ৷

    আপন মনেই যেন বলেছেন , ‘এত উন্নয়ন করলাম৷ তা হলে কী হল ?’
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=22871&boxid=151412211

    আম্মো তো তাই ভাবছি তাহলে কি হল!! এত ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেওয়ার প্রয়োজন কিসের?

    এই যেমন রেশন ব্যবস্থা "ঠিকঠাকই চলছে" কিন্তু লোক্গুলো অর্ধাহারে, অনাহারে পটপট করে মরে যচ্ছে!! অর্থাৎ কিনা ২ টাকা কিলো দরের চাল কিনে খাওয়ার ক্ষমতাও এদের নেই?

    an international fact-finding mission headed by the Global Network for the Right to Food and Nutrition that visited tea gardens in West Bengal and Assam earlier this month painted a grim picture of extremely low wages driving thousands of families to hunger and malnutrition.............

    ............ since acute hunger and dehydration leave a person too weak to work or even stir out seeking food or water as alms. The victim ultimately dies of organ failure or an opportunistic infection that the body can’t fight.
    http://www.thehindu.com/opinion/editorial/hunger-brews-in-bengals-tea-estates/article8037582.ece
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন