এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ট্রান্স, ভর, তূরীয় অবস্থা, সাসপেন্ডেড অ্যানিমেশন, সমাধি, কুলকুন্ডলিনী জাগ্রত হওয়া ইত্যাদি

    pinaki
    অন্যান্য | ১২ এপ্রিল ২০১৬ | ১১৭৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Pinaki | 95.229.73.124 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০১:৩৫707368
  • হিপনোটিজম কি এই আলোচনায় আসবে? একটা ডাক্তার বা সেমি ডাক্তার না লিখলে ব্যাপারটা এগোচ্ছে না।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০১:৪১707369
  • খুব ভালো হচ্ছে এইটা। মেডিক্যাল টার্মগুলো দিয়েই আগে বলুন না। কিছু কিছু শ্রেণীবিভাগ আর তাদের বৈশিষ্ট গুলো জানা থাক। তারপরে নাহয় ম্যাচ করানোর বা মিল খোঁজার চেষ্টা করা যাবে।
    আগে আগে স্পিরিচুয়াল আনা ঝামেলার, আলোচনা ঘেঁটে যাবে বিরোধীপক্ষের খিল্লিতে। কিন্তু মেডিকেল টার্ম নিয়ে সেসব হবে না, বিজ্ঞানের বিরোধীপক্ষ সম্ভব না, বিরোধিতা করেও লাভ নেই।
    ঃ-)
  • dc | 132.164.221.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:৫৭707370
  • ট্রান্স ব্যাপারটা ঢপ বলিনি তো! সিএনএনএর অর্টিকলএ দেখিয়েছে কিভাবে এলএসডি নর্মাল ব্রেন স্টেটকে অল্টার করে অন্য একটা ব্রেন স্টেট ইনডিউস করে, আর ব্রেন (মানে আমি) কিভাবে সেই অন্য স্টেট টাকে ইন্টারপ্রেট করে। মানে সেই তূরীয় আনন্দ, কানেক্টেড ফিলিং ইত্যাদি। কাজেই ট্রান্স স্টেট এর ফিজিওলজিকাল এক্সপ্ল্যানেশান আছে বলেই মনে হয়। তাছাড়া আগেই লিখেছি, ব্রেন কিভাবে কনশাসনেস কনস্ট্রাক্ট করে সেটা আমরা এখনো জানিনা। আমার মনে হয় ব্রেনের "নর্মাল স্টেট" আর "অল্টার্ড স্টেট" স্টাডি করে যে কাজগুলো হচ্ছে এগুলো আরো কিছুটা এগোলে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে।
  • pi | 132.163.109.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৮:০১707371
  • নিয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্সে আলোর ঝলকানি দেখতে পাওয়াকে বিজ্ঞান কিছুদিন আগে এক্সপ্লেইন করতে পেরেছিল, এরকম কিছু পড়েছিলাম মনে হচ্ছে। বাকি অনেক কিছু নিয়েও কাজ হচ্ছিল পড়েছিলাম।
  • dc | 132.164.221.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৮:০৬707372
  • আমার আবছা মনে পড়ছে, NDE তেও ব্রেন কিছুটা অল্টার্ড স্টেটে চলে যায় আর রেটিনার ওপর যেকোন আলো পড়লেই সেটাকে ম্যাক্সিমাম প্রসেসিং করে ওই আলোর ঝলকানি বা টানেল হিসেবে ইনটারপ্রেট করে, এরকম কিছু একটা পড়েছিলাম।
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:১৯707373
  • আমার বৌ আর তার বন্ধুরা কলেজ ফেরত রাস্তায় হাঁটার সময় এক জ্যোতিষী-র সাইনবোর্ড দেখে, জাস্ট ফর ফান, ভিতরে যায়। জ্যোতিষী যাকে যা বলেছিল - অতীত ও ভবিষ্যত - নাকি হুবহু মিলে গেছে।
    ডিসি-র স্ত্র্রী-ও হয়ত একই জ্যোতিষী-কে হাত দেখিয়েছিলেন :-)
  • aka | 34.96.82.109 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৩৭707374
  • বিগ্যানি ও জ্যোতিষের মধ্যে পার্থক্য।

    বিগ্যান যা বলে ৯০ শতাঙ্গশ মেলে, জ্যোতিষ যা বলে ৫০ শতাঙ্গশ মেলে।

    কিন্তু বেশি মানুষ জ্যোতিষ বিশ্বাস করে। যে ৫০ শতাঙ্গশ মেলে সেটাই সত্য, আর বিগ্যানের ক্ষেত্রে যে ১০ শতাঙ্গশ মেলে না তাই সত্য।
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৫২707375
  • একমাত্র তারানাথ তান্ত্রিক হলে, ১০০% মিলবে :-)
  • pi | 132.163.109.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৫৪707378
  • তবে জীবনে যদি দুঃখী দুঃখী লাগে, বোরডম আসে, তো জ্যোতিষশ্রেষ্ঠ শ্রী লালের অনুষ্ঠানটি জি বাংলায় রোজ নিয়ম ক'রে দেখবেন। সব দুঃখ, বোরডম কেটে যাবে, নির্মল আনন্দে জীবন ভরে যাবে, ১০০% গ্রাণ্টি।
  • dc | 132.164.221.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১০:০১707379
  • অরণ্যদা, হতে পারে :d

    পাইএর লিংকে পেলাম "Although the specific causes of this part of near-death experiences remain unclear, tunnel vision can occur when blood and oxygen flow is depleted to the eye, as can happen with the extreme fear and oxygen loss that are both common to dying."

    আর এটাও ঠিক মনে হলো "Altogether, scientific evidence suggests that all features of the near-death experience have some basis in normal brain function gone awry. "
  • Ekak | 212.62.91.51 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৩৭707380
  • নিয়ার ডেথ এক্সপিরিয়েন্স চাইলে এমডি এমে ট্রাই করুন । মানুষ মারা যাবার সময় মস্তিষ্কের বিশেষ অংশে এক্তিবিসেশ কেমিক্যাল তৈরী হয় । সেটা সংগ্রহ করে নিয়ার ডেথ এক্সপিরিয়েন্স এটেইন করার প্রচলন প্রাচীন কালেও ছিল । এখন তো সবকিছুই ল্যাব এ ।
  • Ekak | 212.62.91.51 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৪০707381
  • ওহ বাজার এ নাম "মলি " । এম্দিয়েমে বললে কেঅকিছু বুঝবে না ।
  • S | 108.127.180.11 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১২:৫২707382
  • জ্যোতিষ হেব্বি ব্যাপার। সাধারণতঃ মিলেই যায়। মানে আমি যেমন একটা ভবিষ্যতবাণী করবোঃ "কালকে আপনারা বেশিরভাগ লোকে কাজ করতে যাবেন"। আরেকটা করবো ভুতবাণী "গতকালও আপনারা বেশিরভাগ লোকে কাজ করেছেন"।
  • 0 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:৫৬707383
  • সচলায়তনে NDE নিয়ে অভিজিতের একটা লেখা পড়েছিলাম। একটা সিরিজের অংশ। মুক্তমনাতেও আছে।

    আত্মা নিয়ে ইতং-বিতং (চতুর্থ পর্ব) :- দেহবিচ্যূত মরণপ্রান্তিক অভিজ্ঞতা

    "...হাইপোথ্যালমাস নামে মস্তিস্কের আরেকটি প্রত্যংগকে কৃত্রিমভাবে বৈদ্যুতিক ভাবে উদ্দীপ্ত করে (মূলতঃ মৃগীরোগ সারাতে এ প্রক্রিয়াটি ব্যবহৃত হয়) দেহবিচ্যুত অবস্থার সৃষ্টি করা যায়, অন্ততঃ রোগীরা মানসিকভাবে মনে করে যে সে দেহ বিযুক্ত হয়ে ভেসে ভেসে বেরাচ্ছে। এ ধরণের অবস্থা সৃষ্টি হয় মস্তিস্কে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে গেলে (হাইপারকার্বিয়া) কিংবা কোন কারণে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গেলে (হাইপক্সিয়া)। কিছু কিছু ড্রাগ যেমন, ক্যাটামিন, এলএসডি, সিলোকারপিন, মেসকালিন প্রভৃতির প্রভাবে নানাধরনের অপার্থিব অনুভূতির উদ্ভব হয় বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ সমস্ত ড্রাগের প্রতিক্রিয়া হিসেবে অচৈতন্যাবস্থা থেকে শুরু করে দেহ-বিযুক্ত অনুভূতি, আলোর ঝলকানি দেখা, পূর্ব্জন্মের স্মৃতি রোমন্থন, ধর্মীয় অভিজ্ঞতা সবকিছুই পাওয়া সম্ভব। ...মরণ-প্রান্তিক এবং দেহ-বিযুক্ত অনূভুতিগুলো আসলে কিছুই নয়, আমাদের মস্তিস্কেরই স্নায়বিক উত্তেজনার ফসল। আর এজন্যই শ্মশানঘাটের কোন কোন সাধু-সন্নাসী কেন গাঁজা, চরস, ভাং খেয়ে 'মা কালীকে পেয়ে গেছি' ভেবে নাচাচাচি করে, তা বোঝা যায়।..."
    "...সুসান ব্ল্যাকমোর মরণ-প্রান্তিক অভিজ্ঞতা বিষয়ে বিশেশজ্ঞ একজন মনোবিজ্ঞানী, ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক। এক সময় টেলিপ্যাথি, ইএসপি, পরামনোবিদ্যায় বিশ্বাসী থাকলেও, আজ তিনি এ সমস্ত অলৌকিকতা, ধর্ম এবং পরজগত সম্বন্ধে সংশয়ী। সংশয়ী হয়েছেন নিজে বৈজ্ঞানিকভাবে এগুলোর অনুসন্ধান করেই। ... তিনি তার ডাইং টু লিভ - নিয়ার ডেথ এক্সপেরিএন্স' (১৯৯৩) বইয়ে উল্লেখ করেছেন অক্সফোর্ডে অধ্যয়নকালীন সময়ে (সত্তুরের দশকে) তিন বন্ধুর সাথে মিলে মারিজুয়ানা সেবন করে কিভাবে একদিন তার ‘আউট অব বডি’ অভিজ্ঞতা হয়েছিল, কিভাবে তিনি টানলের মধ্যদিয়ে ভেসে ভেসে বেরিয়েছিলেন, অক্সফোর্ডের বিল্ডিঙ্গের বাইরে ভাসতে ভাসতে আটলান্টিক মহাসগর পাড়ি দিয়ে নিউইয়র্কে পৌছিয়েছিলেন, তারপর আবার নিজের দেহে ফিরে গিয়েছিলেন। তার এ অভুতপূর্ব অভিজ্ঞতার কাহিনী লিপিবদ্ধ করে রাখা আছে The Archives of Scientists' Transcendent Experiences (TASTE) ওয়েবসাইটে। ... তিনি যুক্তিনিষ্ঠ ভাবে এনডিই এবং ওবিই-এর বৈজ্ঞানিক কারণ অণুসন্ধান করেছেন এবং উপসংহারে পৌছিয়েছেন যে, মরণ প্রান্তিক অভিজ্ঞতাগুলো কোন পরকালের অস্তিত্বের প্রমাণ নয়, বরং এগুলোকে ভালমত ব্যাখ্যা করা যায় স্নায়ু-রসায়ন (neurochemistry), শরীরবিজ্ঞান (physiology) এবং মনোবিজ্ঞান (psychology) থেকে আহৃত জ্ঞানের সাহায্যে।..."

    পুরো লেখা - http://www.sachalayatan.com/avijit/11775
  • aka | 167.199.112.25 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৮:২৯707384
  • জ্যোতিষ নিয়ে এই ভিডিওটা দেখে নিন। কেন মেলে, কি কারণে এর থেকে ভালো টেস্ট হয় নি।

  • dc | 132.164.221.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৮:৩৭707385
  • ইন্টারেস্টিং ভিডিও। তবে জ্যোতিষী কেন মেলে, তার কারন তো কিছুটা এরকম প্রেডিকশানঃ "আগামী কাল আপনার শনি কুপিত। সাবধানে চলাফেরা করবেন। অফিসে বসের ঝাড় খাবার সম্ভাবনা। সহকর্মীদের সাথে কনফ্লিক্ট এড়িয়ে চলবেন।"
  • Ekak | 212.62.91.51 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৯:৩৭707386
  • পিনাকি অনেকগুলো জিনিস যা কিনা আলাদা আলাদা প্লেনের তাকে একসঙ্গে ধরতে চাইছেন মনে হচ্ছে ।

    ভর : ভর হওয়া এমন কিছু আহামরি ব্যাপার নয় । ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখুন চারপাশে প্রচুর লোকের ভর হয় । আমার ফ্রেন্ডলিস্ট এর একজন সকালে উঠেই স্তালিনের ছবি দিয়ে প্রফাইল চেঞ্জ করে । সারাদিন ওই নাম গান । কথার ভাবভঙ্গী ও সেইরূপ। একে বলছে শ্রেনীশত্রু তাকে বলছে কামান দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া উচিত আর খালি কততম কংগ্রেসে লাঞ্চ আওয়ারে হিসি কত্তে গিয়ে কমরেড অমুক কমরেড তমুক কে কি বলেছিলেন সেই নিয়ে আলোচনা । কিছু লোকের আমেরিকা ভর হয় । অনেকদিন থেকে হেজে হজো হয়ে গ্যাছে এমন্না , নতুন পাবলিক বছর খানেক ঘুরে এসে ভোরের চোটে ঘেমে -কেঁদে -হেঁচে -কেসে কুল পায়না । আবার কপি-হাউসে কত পাবলিককে চিনতাম যাদের সন্ধ্যে হলেই চম্স্কি ভর হয় । তো ঘটনা হলো ভর মানে হলো অন্যের সত্বা নিজের ওপর আরোপ । এরমধ্যে বুজরুকির তো কিছু নেই ! আপনি কোনো ঐতিহাসিক বা বর্তমান চরিত্র কে এতটাই ভালবাসতে পারেন যে নিজেই সে হয়ে গেলেন । আপনাদের খটকা লাগে তখন যখন কিনা লোকটার ওপর স্তালিন - চম্স্কি না হয়ে কালী ঠাকুর -শিব ঠাকুর এদের ভর হতে শুরু করে তাইত ? :) তাহলে সমস্যা টা ভর এর নয় । যে অবজেক্ট এর ভর তাকে নিয়ে । এবার সেটা তো ভোরের দায় নয় :) আরেকটা দিক আছে যেটা নিয়ে অভি একটু আগে বলছিলেন আমার কথার উত্তরে যে সাপ্রেসদ মাইন্ড ভর এর একটা উত্স্য । যে সব জায়গা থেকে মার খেয়ে আছে সে হঠাত একদিন সন্ধ্যেবেলা শনি ঠাকুর হয়ে গিয়ে গাঁয়ের মোড়ল কে দুটো তুই-তকারী করে দিলে ভর বলে সাতখুন মাফ । এটাও কাজ করে ।

    তুরীয় : এটা, আগেই বলেছি , উপনিষদ কথিত একটি "স্টেট " । কোনো ভর ফর জাতেইও ব্যাপার না । ট্রান্স ও না । আমি কে ? এই প্রশ্ন করতে থাকলে (আচার্য্য শংকর এর মত বিটকেল লোক ছাড়া এসব প্রশ্ন করার ইচ্ছে কার হয় জানিনে বাপু ) উপনিষদ বলছে আত্মন কে চারটি স্টেট এ ব্যাখ্যা করা যায় । জাগ্রত । স্বপ্ন । সুষুপ্তি । তুরীয় । তুরীয় অবস্থা ফলসিফায়েবল নয় । এসবের ভেতরে ঢুকতে গেলে মান্দুক্য পড়ুন । এখানে আলোচনার সত্যি মানে হয় না । তবে এইটুকুই বলার যে এটা একটা ভয়ার এনটিটি মডেল কিন্তু এব্রাহামিক না । মানে আপনি দৃশ্য ও দ্রষ্টা । একেবারেই মানসিকভাবে এতেইন করার ব্যাপার । কোনো ভর -ফর এর কেস না । তুরীয় জিনিষটা মিশনের অনেক মহারাজের বেশ প্রিয় টপিক । নানান জায়গায় লেখাপত্র পাবেন । ওই ভয়ার এনটিটি মডেল দিয়েই ব্যাখ্যা , ওনাদের ভাষায় । একটা মজার ফ্যালাসি বলা হত , ধরুন যতবার ফিরিজ খোলেন দেখেন আলো জ্বলছে । তাহলে কি ফ্রিজের ভেতর সর্বদা আলো জ্বলে ? না , আপনি খোলার সময় সুইচ রিলিস হয়ে জ্বলে । অর্থাত তুরীয় কি ইন্দিউস্দ না অম্নিপ্রেসেন্ট ? উত্তর হলো (দেওয়া হয় , আপনার মেনে নেবার দায় নেই ) আলো জ্বালা আলো নেভা এগুলো তোমার নন -তুরীয় স্টেট । ফিউস কেটে গেলে দরজা খুললেও জ্বলবে না । এই খোলা -বন্ধের বাইরে আলোক্ধর্ম যে ধাত্রে অবস্থান করছে সেই ম্যাট্রিক্স এর স্টেট হলো তুরীয় । দেখুন আবার গুলোচ্ছে । গুলোবেই । কারণ কর্তা -কারণ গুলিয়ে দিয়েছি। "বব বনি কে মারছে "। এই অবধি তিনটে স্টেট এর দৌড়। এবার বনি ,ববে সকাম্ব করলো । হয়ে গ্যালো বব বব কে মারছে । এবার কর্মবাচ্য তার হ্যান্ডশেক প্রপার্টি হারালো । হয়ে গ্যালো বব বব বব । ব্যাস । ভুর্ভুরি ও থাকবেনা :) পুরোটাই মজার একটা মডেল আর কি । এর সংযে নেশা -ট্রান্স কিছুর সম্পর্ক নেই । ভেবে ভেবে এতেইন করতে পারেন । তবে গুরুতে এসে লিখতে পারবেন না । চেষ্টা করলে এইরকম বিকট কিছু হবে।

    বাকি গুলো লেখা হবে খন । বাকিরাও লিখুন । আমার মনে হয়না শাস্ত্র কথিত অবস্থা গুলোর সঙ্গে নেশা বা কেমিক্যাল দ্বারা ইন্দিউস্দ অবস্থা গুলোর তুলনা টেনে আদৌ লাভ আছে । বাকি রা কি ভাবেন লিখুন ।
  • Ekak | 212.62.91.51 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৯:৫২707387
  • ও হ্যা , একটা মজার জিনিস । তুরীয় কে যত ব্যাখ্যা করার চেস্ট করবেন , দেখবেন লাস এন্ড গুলো জুড়ে জুড়ে যে টা দাঁড়াচ্ছে তা পৌনে তুরীয় । কিছুতেই তুরীয় না । এইটে বেশ মজার :)
  • pinaki | 90.254.154.105 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ১৯:৫৮707389
  • এখন সময় নেই। জাস্ট ছোট্টো কমেন্ট। একক এখানে মেইনলি মেন্টাল স্টেট নিয়ে বললে। আমি 'ভর' বলতে যেটা বলতে চেয়েছিলম তার একটা বেশ নজরকাড়া শারীরিক সিম্পটম আছে। মাথা ঝাঁকানো, মাটিতে গড়াগড়ি যাওয়া - ইত্যাদি। এখন যদি দেখা যায় 'তূরীয়' বলতে উপনিষদ মোতাবেক কেবল একটা মানসিক অবস্থান বোঝায়, সেরকম প্রমিন্যান্ট কোনো শারীরিক ম্যানিফেস্টেশন নেই, সেটা তাহলে এই মুহূর্তে আমার অতটা ইন্টারেস্টের বিষয় নয়। যেগুলোতে সেটা আছে সেগুলোয় অন্ততঃ এই টইতে আমার বেশী আগ্রহ। অন্যগুলো ও ইন্টারেস্টিং নয় এমন নয়। আমার আগ্রহ কোনটায় বেশী সেটাই জাস্ট বললাম।
  • aka | 167.199.112.25 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২০:০০707390
  • ওগুলো সিজার না?
  • Ekak | 212.62.91.51 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২০:০৩707391
  • বুঝেছি । তারমানে যেগুলোতে একদম ট্যানজিবল কিছু ফিসিকাল চেঞ্জ দেখা যাচ্ছে সেগুলো তো ? যেমন চোখ ডায়ালেট করবে , বলদ প্রেসার বাড়বে । ব্রেন ম্যাপ আলাদা আসবে এইসব । এখন নিজে নিজের মাইন্ড অল্টার করলে (জাস্ট চিন্তা ভাবনা করে ) এগুলো কিছুটা এটেন্ড করা সম্ভব । কতটা সম্ভব সেটা অভি বাবু নির্দিষ্টভাবে বলতে পারবেন । হ্যান্ড ওভার ।

    আমি পরে এসে , কেমিক্যাল ইন্দিউস্দ ট্রান্স । মাইন্ড অল্টার নিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা লিখতে পারি । তাতে কার কোনো বুঝতে উপকার হবে কিনা জানিনা ।
  • dc | 132.164.221.202 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২০:১৪707392
  • দুটো সম্ভাবনা থাকতে পারেঃ

    ১। শাস্ত্রে তুরীয় ইস্ত্যাদি যেসব বর্ণনা আছে, প্লাস আমাদের সেদ্ধ পুরুষেরা যাসব বলে গেছেন, সেটাও এক ধরনের অল্টার্ড স্টেট অফ ব্রেন, যা কিনা ফিজিওলজিকালি ব্যাখ্যা করা যায়। মানে LSD বা অন্য ড্রাগ নিলে যেমন অল্টার্ড স্টেট হয়, যোগসাধনার ফলেও কোনভাবে ওরকমই কিছু ইনডিউস্ড স্টেট তৈরি হয়। অবার যোগসাধনার ফলে কিভাবে এটা হয়, সেই মেকানিজমটা আমরা জানিনা। কিন্তু কোন ভাবে ওরক দুয়েকজন সেদ্ধ হওয়া পুরুষের খোঁজ পাওয়া গেলে, তাদের যদি ব্রেন ফাংশান ম্যাপিং এ রাজি করানো যায়, স্ক্যান ট্যান করানো যায়, তাহলে এটা নিয়ে আমরা আরো জানতে পারব।

    ২। শাস্ত্রে যা লিখেছে আর আমাদের সেদ্ধ ডিমেরা (সরি, সেদ্ধ পুরুষেরা) যা বলেন সেগুলো সত্যিই হয়। মানে আমি কে আমি কে আমি কে এরকম ঘ্যানঘ্যান করতে করতে সত্যিই এমন কোন স্টেটে যাওয়া যায় যার সম্বন্ধে আমরা এখনো একেবারেই কিছু জানিনা। ফিজিওলজির সাথে হয়তো এর কোন সম্পর্কই নেই। এমন হতেও পারে যে যোগসাধনা করতে করতে হয়তো কোনভাবে মাইক্রোটিউবিউলের ডিকোহারেন্স কন্ট্রোল করতে পারা যায়। বা এমনও হতে পারে যে এই তূরীয়-জাগ্রত ইত্যাদি স্টেটগুলোর যে প্রসেস সে সম্বন্ধে আমাদের একেবারেই কোন ধারনা নেই।

    যেটাই হোক, হিউম্যান ব্রেন নিয়ে প্রচুর রিসার্চ হচ্ছে। এমনকি NDE, OBE এসব নিয়েও কন্ট্রোলড রিসার্চ করার কথা ভাবা হচ্ছে, ভেরিফায়েবল থিওরি বেরোচ্ছে যা আগে ভাবাই যেত না। দেখা যাক আগে কি হয়।
  • করণ্জাক্ষ চাকলাদার | 203.55.36.42 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২১:৩৪707393
  • ট্রান্সের বাংলা হল ঘোর। আর আমার ঐ স্বপ্নগুলো আসলে নিদ্রাবিষ্ট ঘোর।
  • দ্রি | 11.39.99.248 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৩৩707394
  • আমার মনে হয় হিপনোটিজম এই আলোচনায় আসবে। ওতেও ট্রান্স হয়। শুধু নিজের ইচ্ছের বদলে অন্য কারোর ইচ্ছেয় ট্রান্সটা হয়।
  • দ্রি | 11.39.99.248 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৩৭707395
  • তুরীয় স্টেটটা ঠিক বুঝলাম না। এগুলো কেস স্টাডি ছাড়া বোঝা একটু শক্ত। ডাক্তারবাবুরা সব কোথায় ঘাপটি মেরে আছে? সিমটম দিয়ে ডাক্তারী টার্মগুলো ইন্ট্রোডিউস করলে তবে তো বোঝা শুরু হবে।
  • দ্রি | 56.166.188.207 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৫৪707396
  • "যেটাই হোক, হিউম্যান ব্রেন নিয়ে প্রচুর রিসার্চ হচ্ছে। এমনকি NDE, OBE এসব নিয়েও কন্ট্রোলড রিসার্চ করার কথা ভাবা হচ্ছে, ভেরিফায়েবল থিওরি বেরোচ্ছে যা আগে ভাবাই যেত না। দেখা যাক আগে কি হয়।"

    হ্যাঁ। এখানে একটা জিনিষ পয়েন্ট আউট করব। বিজ্ঞান শিখে আমাদের অনেকেরই সাধুবাবায় একটু অ্যালার্জি হয়। তার ফলে সাধুবাবা বর্ণিত সব কথাই আমরা কিছুটা রিফ্লেকসিভভাবে অবিশ্বাস করি। যারা এই রিসার্চগুলো করেছে তারা এই ফ্রিঞ্জ লোকেদের কথা উড়িয়ে দেয় নি। তাদের এক্সপিরিয়েন্সের কথনকে একটা চান্স দিয়েছে, নিজেরা রিক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছে। শুধু ইন্টারপ্রিটেশানটা অলৌকিকের পারস্পেক্টিভ থেকে না করে সায়েন্সের পারস্পেক্টিভ থেকে করার চেষ্টা করেছে। এটা খুব ইমপর্ট্যান্ট।
  • dc | 37.59.106.247 | ১৩ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:৫৮707397
  • তুরীয় স্টেট কাকে বলে আমিও বুঝিনি, কারন কোন ডেফিনিশন দেওয়া হয়নি। একক যেটুকু লিখেছেন তাতে ধরে নিয়েছি খুবই তুরিঅ টাইপের কোন ব্যাপার আর কি।
  • dc | 37.59.106.247 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ০০:০২707398
  • দ্রি, একদম ঠিক। স্কেপটিক হওয়ার সাথে সাথে ওপেন মাইন্ড থাকাটাও জরুরি। শুধু এটুকুই দেখ উচিত যে সায়েনটিফিক প্রসেস ফলো করা হচ্ছে কিনা।
  • দ্রি | 181.25.193.77 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ০০:০৬707400
  • মান্দুক্য উপনিষদটা যেন কোথায় পাওয়া যাবে? উপনিষদের একটা লিংক ছিল না?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন