এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অনুকুল চা্ড্ডি শীর্ষেন্দু ও তার ভাব বিগলিত ক্যালানো কথামালা

    বিশ্লেষন করুন
    অন্যান্য | ২৮ আগস্ট ২০১৬ | ১৪০৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 24.139.196.6 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:১০718901
  • বাহাদুর বেড়ালটা অবার কোন ইংরিজি কমিক্স থেকে হুবহু ঝাড়া, এমনকি কোনো কপিরাইটের স্বীকৃতি না রেখে।
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:১১718902
  • শোভনের সম্মানে শীর্ষেন্দু-কে যদি টেম্পোরারিলি ডূড়ে সড়িয়েও রাখি, মতি নন্দী-কে নিয়ে এক চিলতেও জমি ছাড়া নেই।
  • Bratin | 11.39.39.58 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:২৫718903
  • না মতি নন্দী একার চেষ্টার ক্রিয়া সাংবাদকিতা এক এক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন।এগ্রিড।

    বাবার সাথে ব্যক্তিগত পরিচয় ছিল। নার আদি বাড়ি হুগলী জেলার দশঘড়া গ্রামে। ওনার লেখায় "আটঘড়া" র উল্লেখ পাবেন।

    আর দুজন শান্তিপ্রিয় বন্দো এবং পরের দিকে রুপক সাহা।

    যারা পুরোনো দিনের কিশোর ভারতী পড়েছেন তারা রোহান কানহাই, ওরেল এদের নিয়ে ওনার উপন্যাস গুলো কখনো ভুলতে পারবেন না বলেই বিশ্বাস ।
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:২৯718904
  • রূপকের অত ট্যালেন্ট নাই। তবে শান্তিপ্রিয়, তার হে ডেজ-এ বেশ লিখতেন

    ব্রতীন, খেলার ওপর শান্তিপ্রিয়-র কিছু ভাল উপন্যাসের নাম মনে আছে?
  • | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৩৩718905
  • হ্যাঁ হ্যাঁ মতি নন্দীকে নিয়ে কোনো ছাড় নেই তো বটেই, শীর্ষেন্দুর কিশোর উপন্যাস নিয়েও কোনো জমি ছাড় নেই।

    হনু মাঝে মাঝেই বলছে ও আমেলার বিরুদ্ধে যুদ্ধু ঘোষণাকরাতেই অনেকে আরো অনেকরকম বইয়ের কথা বলছে আমেলা ছাড়া --- তা সত্যের খাতিরে বলতেই হবে অমন স্মৃতিচারণা আগে বেশ ঘন ঘনই হয়্ত, আজকাল বেশ কমে গেলেও লোকে প্রথম অন্য বইপত্তরের কথা বলছে এমন না। মাঝে মাঝেই বলে থাকে।

    আর একটা কথা হল, তখন মানে সত্তরের শেষ থেকে আশির দশক অবধি অন্য কোনও পাবলিশার গোষ্ঠীর হাতে ভাল পয়সাকড়ি থাকলে আর সেটা শিশু ও কিশোর সাথিত্যের পেছনে ঢালার ইচ্ছে থাকলে তাঁরাও নির্ঘাৎ শীর্ষেন্দু, বিমল কর, মতি নন্দী, সুনীল গাঙ্গুলিকে দিয়েই লেখাতে চাইতেন।
  • Bratin | 11.39.39.58 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৩৭718906
  • ক্রিকেট খেলার আইনকানুন, শীতের দুপুরে দুই প্রতিবেশী( ভারত পাকিস্তান)

    এগুলো ওনার লেখা।তবে কিশোর ভারতী প্রত্যেক বার এক জন ক্রিকেট ব্যক্তিত্ব কে লিখতেন সে গুলোর নাম মনে নেই
  • h | 212.142.75.235 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৫১718907
  • দমু যেটা অস্বীকার করছে, সেটা হচ্ছে নানা ধরণের বইয়ের কথা বলতে গেলে, স্বল্প পঠিত বইয়ের কথা বলতে গেলে আওয়াজ ও প্রচুর খেতে হয়েছে সেই লোক দের ই, এবং একা হনুর না। আগে পরের গল্প একটা আছে সেটা অনেকেই স্বীকার করছে। এবং হনু কখনৈ এটা অস্বীকার করে নি সে লোকের টেস্ট চেঞ্জ করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে এবং বহুবার হনু যেটা বলেছে সেটা আবার ও প্রমাণিত হয়েছে, যে সকলেই সকলের থেকে বেশি পড়েছে।

    আরেকটা জিনিস অস্বীকার করছে দমু। সেটা হচ্ছে আমি কখন-ই আলোচনা টাকে অমুক লেখক তমুক লেখকের মধ্যে রাখতে চাইনি, সোশাল ফেনোমেনোন গুলোর সংগে অ্যাসোসিয়েট করতে চেয়েছি, লোকে নিজেদের ছোটোবেলা নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ডিফেন্সিভ হওয়ায় চেচা মেচি খানিকটা হয়েছে হয়তো। বর্ণ হিন্দু দের বাংলা সাহিত্যে কালচারাল ডমিনেশন এত বেশি যে এটা কে অস্বীকার করা কঠিন, এটা ঠিক আর্মচেয়ার চয়েস এর গল্প না। তো এই দিকটা আমি এবার খানিকটা রাজনইতিক প্রচারের মত করে বলেছি, এবং প্রতিটি কথার কোন টাই যে আমার না, এসব যে বহুদিন ধরে অনেক লোক বলছেন, সেটাও ইনফর্মাল রেফারেন্স দিয়েছি, সেটা করতে গিয়ে হাইজ্যাক, ভুল ভাল আউট অফ ফোকাস কথা ইত্যাদির অভিযোগ শুনতে হয়েছে। তো তাতে আপত্তি নেই, রাজনইতিক প্রচারে এসব ব্যান্টার হয়ে থাকে। সুদুই পুজো তে সুদুই শীর্ষেন্দু র সুদু ই বহুল প্রচলিত লেখা মনে পড়লে, সুদুই প্যাঁক ভবিষ্যতেই দেওয়া হবে, এনাজ্জি তে কুলো লে। তখন লোকে আবার স্রেফ আমায় ভুল প্রমাণ করার জন্য স্বল্প পঠিত , বা তাদের পাঠজীবনের আগে মানুষের পাঠাভ্যাসে কি ছিল কেন ছিল আলোচনা করলে প্রচারের ক্ষতি হবে না, স্মৃতির আবেগমথিত দিকটা কেই একটু অ্যাডজাস্টমেন্ট এর মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।
  • | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:২৪718908
  • উঁহু কমপঠিত বইয়ের কথা বললে আওয়াজ খাওয়ার কথা একেবারেই অস্বীকার করি নি। (আমি নিজেই তো আজকাল প্রায় কিস্যু লিখি না নিজের ফেবু দেওয়াল ছাড়া।) বরং বহুলপঠিত বইয়ের কথা বললেও যে আওয়াজ খেতে হয় সেইটেই বলছি।

    কলকাতাকেন্দ্রিক লেখক ও পাঠকদের বর্ণহিন্দুর আধিপত্য, মেল ডমিনেটেড লেখা, প্রকাশ ও চিন্তাভাবনাও অবিসম্বাদিত, কাজেই স্মৃতিতে সেইগুলো আসবে। লোকের স্মৃতি তো বোধহয় মগজ ধোলাই ছাড়া বদলানো যায় না। যে হরিশঙ্কর জলদাস বা মনোরঞ্জন ব্যপারি পড়েই নি, তার স্মৃতিতে এইগুলো ঢোকাতে গেলে হীরক রাজার কল ছাড়া তো উপায় দেখি না।
  • | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:২৭718909
  • এবং আরো একটা কথা না বললেই নয়, সেটা হল এই সত্তরের শেষ আর আশির আমেলার পর আমেলাতেও আর সেইরকম ভাল লেখা খুব একটা বেরোয় না। তো, লোকে যা পায় তাই পড়ে। লোককে তেমন বিকল্প হাতের গোড়ায় এনে না দিতে পারলে আসলে এইসব বলেও খুব বেশী এগোন যাবে না।
  • | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩১718911
  • ওঃ আরো একটা কথা হল কারো পাঠাভ্যাস নিয়ে প্যাঁক দেওয়াটা আমার ঠিক লাগে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার পাঠাভ্যাসের সাথে যাদের মেলে না, তাদের সাথে কোনও আলোচনায় যাই না। কিন্তু তাদের ধরে বদলানোর চেষ্টা তাও প্যাঁক দিয়ে -- এইটে আমার ঠিক লাগে না।
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩৮718912
  • 'আর একটা কথা হল, তখন মানে সত্তরের শেষ থেকে আশির দশক অবধি অন্য কোনও পাবলিশার গোষ্ঠীর হাতে ভাল পয়সাকড়ি থাকলে আর সেটা শিশু ও কিশোর সাথিত্যের পেছনে ঢালার ইচ্ছে থাকলে তাঁরাও নির্ঘাৎ শীর্ষেন্দু, বিমল কর, মতি নন্দী, সুনীল গাঙ্গুলিকে দিয়েই লেখাতে চাইতেন'

    - খুবই ঠিক কথা
  • Bratin | 11.39.39.58 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৫৭718913
  • দ র ১০ঃ৩১ এ বড় করে ক।

    আমি যাই পড়ি না কেন, সেটা আমার একান্ত নিজের ব্যাপার সেখানে কারোর বড় কিংবা ছোট নাক গলানোর কোন প্রয়োজন দেখি না

    অনেকের মধ্যে এটা দেখি।ওহো তুমি অমুকের লেখা পড়ো নি।( তার মানে ঠিক জাতে উঠলে না)
  • h | 212.142.93.222 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৪:৫৭718914
  • আনন্দমেলা পাঠাভ্যাস যে শুধু একটি পত্রিকার একটা বিশেষ সময়ের ফ্যান ফলোয়িং, একটি প্রাতিষ্ঠানিক পত্রিকা শুধু নয়, সেটি যে আশলে একটা রাজনইতিক অবস্থান, উপরের আলোচনা থেকে স্পষ্ট, একটা সেন্টার রাইট কোয়ালিশন নাম দেওয়া গেল, ভবিষ্যতে শুধু আমোলো-আমেলা বলা হবে ;-) নতুবা কি ভাবে স্বল্প পঠিত সাহিত্য পাঠের গুরু দমু, যে কিনা আবার নিজেই বলছে যারা সঙ্গে তার পাঠাভ্যাসে মেলে না, তার সংএ সে এ বিষয়ে মোটে এনগেজ ই করে না, শুধু শৈশব/কৈশোর ও তার অপাপবিদ্ধতার আবেগমথিত স্মৃতির কারণে মাইরি স্বল্প পঠিত সাহিত্যের আলোচনা , সাহিত্য সমালোচোনা বিষয়টাতে সামাজিক ইতিহাসের কে বা মতাদর্শের ইতিহাসের উপকরণ ব্যবহার করাকে আউট অফ ফোকাস ভ্যাজর ভ্যাজর মনে করে, তারা বিভিন্ন ইসুত টপাটপ একমত হয়ে গেল। এত এগ্রিমেন্ট এখন রাখি কোথায়। এই সেদিন ই অরণ্য অনেক রাগের পরে একটু খুশি হলেন, আমি চাট্টি টই আর ভাট লিখে কারো পাঠাভ্যাস বদলাতে চাই না বলে, আজ আবার দমুর সঙ্গে এগ্রি করছেন একটা হইলে হইতে পারিতো গোছের এভিডেন্সহীন আলগা ভাবনা কে আর এই বোতীন সেদিন আমায় হ্যাটস অফ ইত্যাদি বললো সম্পূর্ণ অযাচিত ভাবে শুধু স্বল্প পঠিত সাহিত্যের প্রচারের কাজের জন্যেই বললো, আজ আবার আমাকে এলিটিজম এর অভিযোগ করছে মাইরি। কি ছেলে, পরের বার ফিরনি কাটা গেল ;-)

    গুরুচন্ডালি একটা লিবেরাল স্পেস বলেই আমাদের এখানে বইয়ের গপ্প করার একটা আগ্রহ হয়েছিল, এবং যেহেতু আমরা অনেকেই সেই অর্থনইতিক রাজনইতিক পরিবেশে আছি, রাষ্ট্রের গঠন শুধু না, এক ধরণের মার্কেট ওরিয়েন্টেশনের রিপ্রেসনের মধ্যে যেখানে শিল্প সংস্কৃতি র চর্চা টাই নিঃশ্বাস দিতে পারে, বা আপিসে লুকিয়ে বই পড়াটাই হয়ে ওঠে, হাস্যকর কিন্তু অনোন্যোপায় সাবভারসন। ভাটের আদিপুরুষ ডিডি দা ধর কি একটা প্রসঙ্গে আমাকে টুক করে গোপাল হালদার পড়ে আসতে বললেন, আমিও মজা পেলাম তো এতে কেউ কিসু মনে করতো না। পরে ডিডি দা যখন লিয়ন উরিস এর বাজে জঘইন্য গপ্প দিয়ে ইজরায়েল কে ডিফেন্ড করছিলেন, হয়তো রসিকতা করে, আমি তখন নতুন হানা আরেন্ড্ট / ইলান পাপে পড়েছি, তো আমি প্যাঁক দিয়ে ব্যান্টার ফেরত দিলাম। তো ডিডি দা চাট্টি কপট ক্ষোভ দেখালেন। পরে দেখা গেল একটু নতুন প্যারালেল বই/সিনেমা
    র কথা বললেই পরিচিত আওয়াজ খেতে হচ্ছে।

    কি কি আপত্তি এসেছে, ব্যক্তি না বলে অবস্থান গুলো বলা যাক,

    -এলিটিজম এর অভিযোগ / জাতে ওঠা ইত্যাদি (আরে ভাই মুসলমান দলিত আদিবাসী কে জাতে তুলতে রিফিউজ করলো সে আবার পাল্ট অভিযোগ করে কি করে)
    - বিদেশী তত্ত্ব আনার বোগাস স্বদেশপ্রেমী অভিযোগ
    - আয়রণ কার্টেন তৈরীর অভিযোগ, যারা কল্লোলের বিজ্ঞাপন রিফিউজ করলো, তাদের বিরুদ্ধে কথা বলাটা আয়রন কার্টেন? তাও কিনা অর্গানাইজ্ড পলিটিক্স কে যারা আক্রমণ করছে, তাদের কে ভালো লেখক বলে ছেড়ে দিতে হবে, বলা যাবে না, যে ভাই মহত লেখক আপনি অর্গানাইজ্ড পলিটিক্স এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন আমি সেটা বুজেছি, কিন্তু খারাপ লেখেন নি, আরেক টু বড় হোন, একদিন গণতন্ত্রের প্রয়োজনেই অর্গানাইজ্ড পলিটিক্স এর পক্ষে কথা বলতে হবে, বা বামওপন্থী রাজনইতিক কর্মীর ছেলে শুধু বাপের উপরে রেগে গিয়ে লুম্পেনাইজ হবে, যেন লুম্পেনরাই বাম পলিটিক্স এর একমাত্র ভ্যালিড ক্রিটিক।

    -তত্ত্বায়নের প্রয়োজনীয়তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ছোটো গল্প নিশ্বাস অথবা পার্ক এই সব বিচিত্র কথা ঃ-)))

    -- আরো মজার মজার অবস্থান আছে, অনুবাদ সাহিত্য স্কোপের বাইরে, অন্য কিশোর পত্রিকা/বই একই সামাজিক অবস্থান থেকে আসা সত্ত্বেও যে কিছুটা প্রচেষ্টা করছিল, সেটা কে অস্বীকার করা, এভিডেন্স আসার পরে সেটাকে নিরীক্ষা পুরোটা না করেই অনড় অবস্থান ইত্যাদি।

    ইত্যাদি।

    এত যে মতি নন্দী ইত্যাদি করছে লোকজন, তো মতি নন্দির কোনির সেই জায়গা টা বোধায় ভুলে গেছে, যেখানে খিদ্দা চরিত্রটি বলছে/ভাবছে সমাজতন্ত্র খেলোয়াড় দের নিরাপত্তা দেয়, কিন্তু কিলার ইন্স্টিন্ক্ট ইত্যাদি গোছের কিছু একটার জন্য , গণতন্ত্রের কামড়া কামড়ি টাই সে পছন্দ করে, এবং সেটা হল, ক্লাব প্রেসিডেন্ট হিসেবে লোক কে ভজানোর পরে বা আগে, এবং সেই ক্লাব প্রেসিডেন্ট চরিত্র টাকেও অ্যায়্সা কার্ডবোর্ড করা হয়েছে কহতব্য না। এটা কোট না, উৎসাহীরা খুঁযে পড়ে নেবেন। তো দেখা যাচ্ছে মতি নন্দী নিজে বড় লেখক ইত্যাদি হওয়া সত্যেও, নিজের লেখার মধ্যে দিয়েই তাঁর রাজনইতিক পক্ষাবলম্বন থামাচ্ছেন না, কিন্তু আবেগঘন কিশোর কিশোরী রা সে সব ভুলে মেরে দিয়ে এটাকে রাজনীতিহীন কিশোর মনের ক্রীড়াপ্রেম জাগানোর প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছেন, বা জাস্ট বেশ কলেজ ফুটবলের সিনেমা গুলোর মত ভালো সিনেমা। তো আমার কোনোটাতেই আপত্তি নেই, শুধু মতি নন্দী নিজে যে অরাজনইতিক অবস্থান নেন নি, সেটা মনে করিয়ে দিতে বাধ্য হলাম মাইরি।

    কাকে দিয়ে কখন কে লেখাতেন জানা নেই, শুধু এটুকু বলা ভালো, আগেও অন্তত একবার বলেছি, সম্ভবত ডিসি কে, ১৯৬৮-৭২ এর পরে এই সময় কালের অব্যবহিত পরেই ১৯৭৫ এ আমোলো-আমেলা প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে, তার কারণ কি সেই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পুরো অরাজনইতিক হওয়া সম্ভব যে কিনা দক্ষিন পন্থী ঠিংক ট্যাংক হিসেবে এমার্জ করছে? শক্তিশালী সন্দেহ নাই, কিন্তু তার প্রাতিষ্ঠানিক সাহিত্য কে বাংলা সাহিত্য কেন বলবও, দক্ষিনপন্থী বর্ণহিন্দু বাংলা সাহিত্য কেন বলবো না সেটাই পরিষ্কার না, এই পোস্ট নব্বই নতুন বেশে সফ অপ এড বেরোনোর অভ্যেস টি এমার্জ করার আগে পর্যন্ত?

    আসলে বই গুলো কে একটা টুকড়ো ও বিছিন্ন আর্টিস্টিক প্রয়াস বলে ভাবার একটা গন্ডোগোল হচ্ছে। সাংবাদিকতার ইতিহাসটা কি বাংলায়? বিংশ শতকে? ঊনবিংশ শতকের বাবু-দলাদলি ইত্যাদির পরে- একটা জাতি গঠন ইত্যাদির ফেজ যাচ্ছে, একটা আনফিশিয়াল প্যারালেল ওয়ার্ল্ড গড়ে তোলা কলোনিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পাশাপাশি, তারপরে স্বদেশী জাতীয়তাবাদ, কোথাও কোথাও সশস্ত্র জাতীয়তাবাদের সমর্থন, সাহসিকতার সাংবাদিকতা অস্বীকার করার উপায় নেই, কিন্তু একটা কথা দেখা দরকার, ১৯৪০ এর পর থেকে অবশেষে ৬০ এর দশকে গিয়ে এই বাঙালী জাতীয়তাবাদী সংবাদমাধ্যম একটা রিয়ারগার্ড অ্যাকশন নিতে বাধ্য হচ্ছে, সেটা হল ইনটেলকচুয়াল মিডল গ্রাউন্ড রিক্লেম করার কাজ। সেরা ট্যালেন্টে বাম ক্যাম্পে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা যখন অতি প্রবল, তখন ই আর্থিক নিরাপত্তা ও পেশাদারিত্ত্বের আমদানী করে বিরাট কুশলতার সঙ্গে আমোলো আমেলার আবির্ভাব। এতে নজ্জা পাওয়ার কিসু নাই।

    এই অরাজনীতি যে সে অরাজনীতি নয়, অ্যাপোলিটিকাল সিটিজেন অ্যাকশন গোছের বিষয়ে কার্টুন স্ট্রিপ সম্ভবত বেরোছে পরাগ রায়ের নামে একটি স্কুল ছাত্র র অপুর্ব ছবি আর লেখা দিয়ে , এটা সন্দেশেও হতে পারে। বলা যেতে পারে, বিটুইন দেম সেলভস, আমোলো-আমেলা অ্যান্ড নেকুপুশু সন্দেশ, প্রাঅয় চল্লিশ বছর আগে, আম আদমী পার্টির আদি পর্বের মত একটা আইডিওলোজি হীন সিটিজেন অ্যাকশন ফোরাম চাই্ছে, কারণ অর্গানাইজ্ড ইউনিয়নের প্রয়োজন ফুরালেও অর্গানাইজ্ড পলিটিক্স এর প্রয়োজন ফুরাচ্ছে না।।

    বন্ধু গণ স্মৃতি তে ভারাক্রান্ত না হয়ে, নিজের জীবন কেও আপনারি বিশ্লেষণের সামনে আনুন, মা মাটি মানুস জিন্দাবাদ ঃ-))
  • h | 212.142.93.222 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:০০718915
  • বইয়ের নাম উল্লেখ ইত্যাদি কে কম্পিটিশন হিসেবে , হামবড়ামো হিসেবে না দেখে মাইরি আলোচনার উপকরণ হিসেবে দেখলে সুবিধে হয়, বিবলিওগ্রাফি হীন পেপার হয়? তোর পি এইচ ডি তে যদি একটা পেপার এর উল্লেখ দেখিচি, দেবো দড়াম করে এক।
  • kc | 198.71.205.73 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:১৫718916
  • হানুদা আরোও লেখো। যা যা ভাবি, সেটাই ছাপা অক্ষরে দেখে যারপরনাই আহ্লাদ হতিছে। সঙ্গে রিসেন্টলি কী পড়ছ, তার সন্ধানও দিও। 'রাগবি বয় বান্টারিং' এর চোটে নজ্জা পেলে না হয় ভাটপাতাতেই বোলো।
  • Robu | 11.39.57.101 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:২৭718917
  • ক।
  • h | 11.39.57.212 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:২৯718918
  • নিজের পাঠাভ্যাস হবে জীবম্টা বেসি বাড়াবাড়ি হোয়ে গেলো।তো টি এম সি হোলে এসব হোবেই;-)
  • - | 11.39.38.242 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৫১718919
  • এছাড়াও যেটা অ্যাকনলেজ করার, শুধু কুয়োরই নয়, কিছু দোষ ব্যাঙেরও থাকে। (এর সাথে ব্যাঙ্গালুরুর যোগ নেই।)
  • h | 11.39.57.212 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৫৯718920
  • কেশী তুমি বারা হেবি হারামি চোখ বুজে ধ্যান করছো আর ফুট সোলজার দের নাকানি চবানি দেখে মজা পাচ্চো।
  • T | 165.69.191.255 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০০718922
  • কেউ হনুদাকে আরো শীর্ষেন্দু নিয়ে খচিয়ে দাও। দেখা যাচ্ছে যে এতে প্রভূত উপকার হচ্ছে। মার্তন্ড মন্ত্রের মতো, শীর্ষেন্দু...শীর্ষেন্দু...শীর্ষেন্দু।

    কিন্তু বস, একটু ধরে লেখ না। ভাবনাচিন্তা যেন হুড়মুড়িয়ে এ ওর ঘাড়ে উঠে লাফ মারছে। দু চুমুক করে মারো আর লেখো।
  • h | 212.142.93.222 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০৯718923
  • আমার সেশ কমেন্টের আগের টা কার কমেন্ত জানিনা প্রচুর ম্যালিস ভালোলগে নি।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:১৪718924
  • কিছু বিচ্ছিন্ন ঝাঁক মেরে যাই :

    আগে কী হিন্দু বিত্তশীল অংশের প্রাধান্য ছিল না আমেলার আগে , লেখাপত্রে , রংমশালে ? ছিল ।

    একাধিকল্লেখ আছে যেখানে "দূর্গা আমাদের মা " বলে লিখছেন লেখক এবং "এই সময়টা সারা বাংলার মানুষ দারিদ্র্য ভুলিয়া মাতিয়া উঠে " অবধি লেখা রয়েছে । মানে পড়লেই গা পিত্তি জ্বলে যাবে , অন্তত আমার যে নিজের চোখে -অভিজ্ঞতায় দেখেছে বন্যার জলে কোমর অবধি ডুবে থাকা গ্রামে বা পচা কালো চাল শুকনো উঠোনে কোনোদিন কোনো দুর্গোৎসবের আনন্দ আসেনা ।

    হ্যা , কিন্তু সব লেখা এরকম নয় । এর বাইরেও প্রচুর আছে ।

    আবার , আরেকটা লেখা ফিলাটেলি নিয়ে । লেখক বেশ ধরে ধরে বোঝাচ্ছেন ফিলতেলি কাকে বলে । এর বিশেষত্ব কী । কীভাবে ফিলাটেলি আমাদের দেশ কাল ইতিহাস জানতে সাহায্য করে । এবার জোট করে আমেলার ফিলাটেলি সংক্রান্ত লেখা মনে পরে গ্যালো যেখানে শুধু পাতার পর পাতা বিভিন্ন দুর্লভ স্ট্যাম্পের ছবি দেওয়া । ও কোন তা কত দুর্লভ তার বর্ণনা , তো এগুলো জানা খারাপ না , কিন্তু তাকালেই বুঝবেন কীভাবে রংমশালের ফিলাটেলি এস যেন এক্সপ্লোরেবল সাবজেক্ট , সম্পূর্ণ ভাবে এচিভেবল অব্জেক্টে পরিণত হয়ে যাচ্ছে আমেলায় এসে । এগুলো বেশ মজার ।

    যেটুকু আমার মনে হয়েছে , আমেলার আগে বিশাল দলিত রাইটিং এর ফোকাস বা সাবজেক্ট ধরে গভীর আলোচনার দিকে সবাইকে বাঁধা হয়েছিল তা কিন্তু নয় । আসলে বাঁধা হয়নি । একটা ওপেন স্পেসে সবাই ছিলেন । নিজের মতো করে ভালো লেখার চেষ্টা হচ্ছিলো । আমেলা এসে একটা কর্পোরেট স্ট্রাটেজি তৈরী করে টেমপ্লেট সেট করলো অভিমুখ কী হবে । সেই অভিমুখে ন্যাচারালি প্রচুর লেখক খাপ খান নি । আবার তাঁরা , বা তাঁদের পক্ষে সম্ভব হয়নি পাল্টা অভিমুখ নিয়ে একটা জায়গাকে জনপ্রিয় করার । প্রতিরোধের জায়গা তৈরী হয়নি । আপাতত এইটুকুই ।
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:১৫718925
  • *ঝট করে
  • sinfaut | 11.39.87.210 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০০718926
  • হানুদাকে একটা কথা বলি। একটু ধরে রিভাইজ করে লিখলে ভালো হয়। আমি প্রায় বেশিরভাগ লাইনের কনস্ট্রাকশন এই ঘেঁটে যাচ্ছি। বুঝতেই পারছিনা কী বলছো। অথচ গুরুত্বপূর্ণ কিছু বলছো যেটা জানার আগ্রহ আমার আছে। আবার এই কথাগুলোর প্যাঁচালো মানে করে বসো না শালা। সিরিয়সলি বললাম। তর্ক করছো তো, ফিনেগান্স ওয়েক তো লিখছো না।
  • Bratin | 11.39.36.136 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০১718927
  • তাহকে কী /কি দাঁড়ালো শেশ অবধি?
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০৫718928
  • ফিনিগান্স ওয়েক তো লিখছো না!
    হিহিহিহি।
  • rabaahuta | 84.90.235.53 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:০৯718929
  • আমার বোঝামতো দুটি জিনিসে প্রবল গন্ডগোল হচ্ছে, অপ্রচলিত সাহিত্য পাঠের জন্যে কেউ কাউকে আওয়াজ দেওয়া তো দূরের কথা, বরং অ্যাপ্রিশিয়েটই করা হয়ে থাকে, আর মূলত আবাপপন্থীরাও মূলধারার বাইরে কিছু পড়েননা বা পড়তে চান না সেটা একটু ইয়ে। জিনিসটা বরং উল্টো হয়। মানে, এ বাবা তুমি হরিচরণ আচার্য্য পড়ো? ইষ ছি ছি, এইরূপ এখানে কেউ মনে এলেও মুখে আনবে না, কিন্তু এবাবা সুনীল পাঠক? যাও তোমার একবেলার খোরাকী কাটা গেল এটা মন্দ না।

    আর 'মতি নন্দী নিজে যে অরাজনইতিক অবস্থান নেন নি' এই লাইনটার নীচে দাগ দিয়ে রাখলাম, সরকারবাড়ির লোকজন অরাজনৈতিক অবস্থান নাও নিয়ে থাকতে পারেন।

    আর যেটা হয়, লোকজন নিজের প্রিয় লেখক/পাবলিকেশনকে ডিফেন্ড করতে চায়, তার সঙ্গে অল্প পড়া সাহিত্যকে খেদিয়ে দেওয়ার সম্পর্ক নিতান্ত কম। শীর্ষেন্দু না লিখলেও বাংলা সাহিত্যের কিছু আসতো যেতনা বলে কিশোরসাহিত্যে রামধনু রংমশালের উদাহরন এলে তো, মানে ঠিক নেওয়া যায়নাঃ)

    এনবিটির বই, রাশিয়ান বইগুলি ইত্যাদি ছিলতো বটেই। তবে সেগুলো আবার মৌলিক বাংলা সাহিত্য নয়, তবে ছোটবেল তাতে কিছু আসতো যেত না।

    এছাড়া হনুদার লেখা ভালো লাগছে, এইরকম অ্যানালিটিকেল ভাবার ক্ষমতা নিজের তো নেই, এই আলোচনাটা যে উঠলো তাতে খুবই ভালো হলো, আবাপপন্থী হয়েও উদ্বাহু, চলতে থাকুক।
  • তাই কি? | 202.42.116.16 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৩718930
  • "রাশিয়া টাশিয়ায় বড় বড় খেলোয়াড়দের খাওয়া-পরার চিন্তা করতে হয় না । গভরমেন তাদের গুরুত্ব স্বীকার করে, স্টেটই তাদের সব কিছু দেয় । সেই রকম আমাদের দেশেও গভরমেনকে দেখা উচিত যাতে প্লেয়াররা খাওয়া-পরার চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে পারে । এসব কথা একটু বলা দরকার, বুঝলেন না, পাবলিক এখন লেফটিস্ট ধরনের তো ।"
    "কিন্তু ভারত বা বাংলা তো কম্যুনিস্ট দেশ নয়, এখানে গণতন্ত্র । এখানে প্লেয়ারকে সব কিছুরই জন্য লড়তে হবে । গণতন্ত্রে এই স্বাধীনতাটা আছে - লড়াইয়ের স্বাধীনতা ।"
    "আপনি কি সব কিছুরই, মানে খাওয়া-পরার জন্যও জানোয়ারের মতো কামড়াকামড়ি করে বাঁচতে চান ?"
    "মানুষ হিসেবে নিশ্চয়ই চাই না কিন্তু সুইমিং কোচ হিসেবে, হ্যাঁ চাই । আরামে সব জিনিস পাওয়া যায় না, বুঝলেন, আপনার পাবলিককে বলবেন যে, একটা সুইমারকে খেটে, যন্ত্রণায় ছটফট করে উঠতে হয় ।"

    গণতন্ত্র মানে তাহলে খাওয়াপরার জন্য জানোয়ারের মত কামড়াকামড়ি ? যা মানুষ হিসেবে ক্ষিদ্দা চায় না ? হনু কি এই রাজনীতির কথাই বললেন ?
  • Yggdrasil | 127.194.226.186 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:৪৯718931
  • ইয়ে, আয়রন কার্টেনটা একটু ক্ল্যারিফাই করি।

    সলঝেনিৎসিন পড়বে না, ও প্রতিক্রিয়াশীল ~= আমেলা পড়বে না, তারা অর্গানাইজড বামপন্থী রাজনীতির বিরোধী।

    আমার অন্তত তাই মনে হয়। তবে আমি নিতান্তই মধ্যমেধার অ-ইন্টেলেকচুয়াল ছাপোষা বামপন্থী।
  • Bratin | 11.39.39.216 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১৭718933
  • অরি মধ্যমেধা?

    এক্কে বারে অতিবিনয়।

    আর ছেলে হিসাবে অরি যে কত টা ভালো এগুলো তার প্রমাণ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন