এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সিভি রামনের পরে-কোন বিজ্ঞানে কোন নোবেল নেই ভারতে

    bip
    অন্যান্য | ০৭ অক্টোবর ২০১৬ | ১৮৯৫১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 340123.110.234523.20 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৬:০৯721069
  • লেখক বিভার আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করে তথ্য দিয়েছেন। DMB-র সঙ্গে কাজ করার কথাও ঐ বইতে আছে।
    DMB-র বিজ্ঞানের কথা বিস্তৃতভাবে এখানে পাবেনঃ https://www.insa.nic.in/writereaddata/UpLoadedFiles/IJHS/Vol50_2015_3_Art05.pdf। চল্লিশের দশকে প্রকাশিত নেচারের পেপার ওখানে উল্লেখিত।

    কিন্তু কি আশ্চর্য ও রহ্স্যাবৃত এই ঘটনা যে বোস ইন্সটিট্যুটে কাজ করার পরেও এবং সেই সময়ে বিদেশে পিএইচড করেই কলকাতায় বিভার জায়্গা হয়নি।
  • paps | 7845.15.232312.210 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৬:৪১721070
  • পিটি, আমি অবাক হচ্ছিনা। শুনেছি নোবেল পাওয়ার আগে হরগোবিন্দ খোরানাকেও পুনের ন্য়াশানাল কেমিক্য়াল ল্য়াব ফ্যাকাল্টি পজিশন দিতে অস্বীকার করে। শোনা কথা, তাই রেফারেন্স দিতে পারবনা। আসলে দেশের বিচিধর (big shot) সায়েনটিস্টরা নিজের স্টুডেন্টদেরকে চাকরি দিতে এতই ডেসপারেট যে তারজন্য যোগ্যতর লোককেও বণ্চিত করতে ওনাদের বিবেকে বাধে না। এখন ভাবি যে পিএইচডি টা দেশে করলেই ভালো ছিল। বিভা চৌধুরি মেয়ে হওয়ায় ওনার বেলা আরো একটা ফয়াক্টর হয়তো কাজ করেছে। 'মেয়েছেলে গবেষণা করে কি করবে? মেয়েদের আদর্শ স্থান রান্নাঘর'-----এই মানসিকতা তখন তো প্রবল ছিল। এখনো কি খুব একটা পরিবর্তন হয়েছে?
    আর একটা সম্ভাবনার কথা না বললে অন্যায় হবে। হয়তো উনি নিজেই সচেতনভাবে আমেদাবাদের ল্য়াব বেছে নিয়েছিলেন বেটার স্য়ালারি বা বেটার ইনফ্রাস্ট্রাকচারাল ফেসিলিটির কথা ভেবে।
  • paps | 7845.15.232312.210 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৬:৫৯721071
  • পিটি, ঐ লিন্কটা কাজ করছেনো তো! আমেদাবাদ ন্যাশনাল ল্যাবরেটারি বলতে আপনি কি ফিজিকয়াল রিসার্চ ল্যাব তথা PRL বোঝাতে চাইছেন?
  • b | 562312.20.2389.164 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৭:১৫721072
  • লিংক কাজ করছে না কারণ শেষে .pdf এর পরে একটা বাঙালী দাঁড়ি চলে এসেছে।
  • b | 562312.20.2389.164 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৭:২৭721073
  • কিন্তুক ঐ সময়ে তো অসীমা চাটুজ্জে প্রবল ব্যাট করছেন। মেয়েছেলে গবেষণা করে কি করবে এটা কলকাতায় পাল্টাচ্ছে নিশ্চয়।
  • paps | 7845.15.670112.95 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৭:৫৮721074
  • বি, তখন অসীমা চাটুজ্জে প্রবল পরাক্রমে ব্য়াট করছেন এটাও যেমন সত্যি, তেমনি মেয়েদেরকে কর্মক্ষেত্রে কমযোগ্য মনে করা হতো সেটাও সত্যি। আমি পাস্ট টেন্সে কেন যে লিখছি। এই কয়েকদিন আগে এক ইউনির প্রফ বন্ধুর মন্তব্য "ওয়ার্কিং মেয়েদেরকে বিয়ে করে বোকারা। কারণ মেয়েদের রোজগার সংসারের কোনো কাজে লাগে না, শাড়ি-গহনা কিনতেই সব খরচ করে ফেলে মেয়েরা।" ভারতীয় সমাজের সোকল্ড উচ্চশিক্ষিতদের অনেকেই এই মানসিকতায় আক্রান্ত।তবে এই মানসিকতা ধীরে হলেও পাল্টাচ্ছে।
  • PT | 340123.110.234523.6 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৮:২৩721075
  • "When CV Raman denied a student admission in IISc because she was a woman"
    https://scroll.in/magazine/884486/when-cv-raman-denied-a-student-admission-in-iisc-because-she-was-a-woman

    তাবে এর জন্যে শুধু পুরুষদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। ভারতে মাতৃশক্তির আমার উতোদিকেও কাজ করে। ঐ জন্যেই ইন্দিরা, প্রতিভা, জয়ললিতা, সুশমা, মায়াবতী, বসুন্ধরা, মমতা ইত্যাদিদের ক্ষমতারোহন সত্বেও ভারতীয় মহিলাদের অবস্থান খুব একটা বদলায় নি।

    অসীমা চাটুজ্জেকে নাকি "মাস্টার" বলে ডাকত সবাই। শোনা কথা মাস্টারের এক ছাত্রের কাছেঃ কোন পিওন/চাপরাসী তাঁর কথামত কাজ না করায়, করিডরে পড়ুয়াদের সামনে কান ধরে ওঠবোস করিয়েছিলেন।
  • PT | 340123.110.234523.6 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৮:২৪721076
  • **আবার উল্টোদিকেও কাজ করে।
  • Ishan | 2390012.189.892312.15 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ১৯:৫২721079
  • তিতিও বিস্বে অমন হয়। সুভাষ মুকুজ্যের কথা ভুলে গেলেন?

    কেন হয় জিগাবেন না। জিগালেই প্রবন্ধ লিখে দেব। পড়তে দম বেরিয়ে যাবে। :-)
  • paps | 7845.15.452312.121 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২১:০৭721080
  • পিটি, অসীমা চাটুজ্জের অনেক কীর্ত্তির কথা ভারতীয় অ্য়াকাডেমিয়া জগতে কান পাতলেই শোনা যায়। ভদ্রমহিলা যত প্রচার পেয়েছেন তার আদৌ যোগ্য কি উনি? ভারতীয় অর্গ্য়ানিক কেমিস্টদের মধ্যে বরং প্রফ জে সি বর্ধন, প্রফ পি সি দত্ত বা প্রফ উষা রন্জন ঘটক দের অ্য়াকাডেমি ক্রেডেনশিয়াল বেশি এবং পাবলিকেশন কোয়ালিটি তুলনামুলকভাবে অনেকাংশে ভাল। এটা যে কোনো ডেটাবেস সার্চ করেই কনফার্ম করে নেওয়া যায়। জে সি বর্ধনের ফিনানথ্রিন সিনথেসিস তো একটা মাইলস্টোন। অসীমা চ্য়াটার্জি নিজের পি এইচ ডি স্টুডেন্টদেরকে বলে বলে বিভিন্ন ইউনি ও ইন্সটিটুটে চাকরি দিয়েছেন এবং বলাই বাহুল্য এদের মধ্য়ে প্রায় কেউই ভাল রিসার্চার হয়ে উঠতে পারেননি। এছাড়া ওনার মেয়ে, জামাই দুজনকেই ক্যালকাটা ইউনিতে ঢুকিয়েছেন প্রত্য়ক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব কাজে লাগিয়ে। এনারাও রিসার্চার হিসাবে সি বা ডি গ্রেডের। এছাড়া অসীমা চ্য়াটার্জি ভীষন vindictive নেচারের ছিলেন বলে শোনা যায়। কোনো স্টুডেন্টের উপর রেগে গেলে তাদের পিএইচডি নাকি ৭-৮ বছর ঝোলাতেন এবং শেষমেশ ডিগ্রী না দিয়ে ভাগিয়ে দিতেন। এসব অবশ্য শোনা কথা। তাই রেফারেন্স দিতে অপারগ। vindictive নেচার অবশ্য় খুব কমন অ্য়াকাডেমিয়াতে, বিশেষত: সাকসেসফুল সায়েন্টিস্টদের মধ্যে। আর নিজের স্টুডেন্টদেরকে ফ্য়াকাল্টি পজিশন পাইয়ে দেওয়ার ব্য়াপারে প্রফ ঘটকের সুনাম(?) কিছু কম নয়। সুতরাং,অসীমা চ্য়াটার্জিকে স্বাধীন ভারতের প্রথমদিকের কেমিস্ট হিসাবে মনে রাখার পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের academic mafia হিসাবেও কনসিডার করা যায়, যিনি দায়ীত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ইউনিগুলোতে ভুষিমাল সরবরাহ করেছেন।
    অনেক বিতর্কিত কথা লিখে ফেললাম শোনা কথার ভিত্তিতে। আমি নিজে ক্য়াল ইউনিতে পড়িনি। গুরুতে কেউ ক্য়াল ইউনির কেমিস্ট্রি ডিপের থাকলে মতামত জানাতে পারেন।
  • paps | 7845.15.452312.121 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২১:১০721081
  • ইশান, সুভাষ মুখার্জিকে নিয়ে একটা লিখুন না প্লিজ।
  • skm | 3478.166.014523.74 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২২:০৮721082
  • Bengali ছাড়া ওঠেরস ইন্ডিয়ান scientist
  • | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২২:১৪721083
  • অসীমা চ্যাটার্জীই কি তিনি যেনার হাতে গ্রহরত্ন মার্কা আংটি ছিল? নাকি আমি গুলাচ্ছি অন্য কারো সাথে?
  • Ishan | 2390012.189.892312.15 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২২:১৮721084
  • আমি ডিটেল জানিনা। স্বাতী ভট্টাচার্য জানেন। তাঁকে বলেছিলাম। তারপর তিনিও ভুলে গেছেন, আমিও ভুলে গেছি। :-)
  • paps | 7845.15.452312.121 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২২:১৯721085
  • দমুদি, আশ্চর্য হব না যদি উনি অসীমা চ্যাটার্জী হন। অসীমা চ্যাটার্জী ছিলেন পরম কালীভক্ত এবং ওনার অফিসে একটি বিরাট ফটো লাগানো ছিল দেবীর।
  • PT | 340123.110.234523.24 | ২৫ জুলাই ২০১৮ ২২:৫২721086
  • paps
    একসময়ে যখন আবাপর সৃষ্ট "অনিলায়ন" নিয়ে বিস্তর কথা হত আমি তখন এইজাতীয় উদাহরণ দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে বাংলার শিক্ষাক্ষেত্রে দাদা ও দিদির জায়গাটা রাজনৈতিক নেতারা দখল নিয়েছেন। এনারা "পশ্চিমবঙ্গের ইউনিগুলোতে ভুষিমাল সরবরাহ করেছেন" সেটা আমারও অনেকটাই মনে হয়েছে। তবে অসীমা, ঘটক ইত্যাদি পর্যন্ত কোয়ালিটি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে ছিল। তার পরে সব কিছু হাতের বাইরে চলে যায়। ভেবেছিলাম আরকিছু নাহোক অন্ততঃ এই অব্স্থাটা বদলাবে। সেটা যেন আরো খারাপ হচ্ছে দিনে দিনে।

    তবে শিক্ষাক্ষেত্র কেন, অন্যান্য জায়্গাতেও একই অবস্থা। নাহলে সন্ধ্যা মুখুজ্জে, যিনি সারা বাংলা মাতিয়ে রেখেছিলেন কন্ঠের যাদুতে, তাঁকে কেন তিনোর দরজায় দাঁড়াতে হয়? আর বাঙালীর এই সর্বগ্রাসী নিম্নগামীতায় সর্বশেষ সংযোজন আবুল বাশার। হায়! করুণাপ্রার্থীর মত হাতজোড় করে ২১-শে জুলাইয়ের মঞ্চে তিনি কেন এলেন?
  • paps | 7845.15.340112.178 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০২:০৪721090
  • পিটি, আমি ঠিক জানিনা যে অসীমা চ্যাটার্জী বা উষা ঘটকদের মত পাওয়ার হাংরি academic mafia-দের কতটা মাখামাখি ছিল তৎকালীন শাসক দলের সঙ্গে। আমি ওনাদের এই স্বজনপোষণ করাটাকে রাজনৈতিক অ্য়াংগেল থেকে দেখতেও চাইনি। আমার হোল কনসার্ন ছিল বিচিধর পাবলিকের এই নিজের নিজের স্টুডেন্টকে চাকরি দিয়ে অ্য়াকাডেমিক জগতে আধিপত্য় কায়েম করতে গিয়ে একজন যোগ্যতর ক্য়ান্ডিডেটকে বণ্চিত করা এবং এটা করতে গিয়ে দেশের সমগ্র academic সিস্টেমকে মায়ের ভোগে দিয়ে দেওয়া নিয়ে।
    দুহাজারের প্রথম দশকে IACS এর Organic chemistry এর ৫ জনের মধ্যে ৩ জন ছিলেন ঘটকের former পিএইচডি স্টুডেন্ট এবং এই ৩ জনের মধ্যে ২ জন বেশ ভাল। তৃতীয়জন IACS এর উপযুক্ত বললে ঘোড়ায় হাসবে। এই তৃতীয়জনকে রিক্রুট করার সময় প্রফ ঘটক নিজে সিলেকশন কমিটিতে ছিলেন এবং অত্যন্ত নির্লজ্জভাবে কলম্বিয়া ইউনি থেকে পিএইচডি, UC Berkley থেকে পোস্টডক করে আসা ক্য়ান্ডিডেটকে হ্য়ারাস করেন। নিজের স্টুডেন্টদেরকে গণহারে একই ইনস্টিটুটে চাকরি দিয়ে বেটার ক্যানডিডেটের প্রতি অবিচার করা তো হচ্ছেই, ইনস্টিটুটেরও সেই সঙ্গে বারোটা বাজিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কারণ আইডিয়ালি একটা অ্য়াকাডেমিক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন School of thoughts (candidates received training from different supervisors) এর সহাবস্থান থাকবে এটাই কাম্য কেননা ইনস্টিটুটে রিসার্চ টপিকের বহুমুখীতা বজায় রাখা এবং বিভিন্ন রিসার্চ টপিকের mutual fertilization ঘটার জন্য এটা খুব জরুরি।
    প্রফ ঘটকের এই সমস্ত কুকীর্তি মাথায় রেখেও বলা যায় যে ঘটকের স্টুডেন্টদের সঙ্গে অসীমা চ্যাটার্জীর স্টুডেন্টদের আকাশ-পাতাল পার্থক্য। অসীমা চাটুজ্জের স্টুডেন্টদেরকে আমি glorified clark এর থেকে বেশি কিছু বলতে নারাজ। অসীমা চ্যাটার্জীর একজন স্টুডেণ্টের কাছে ইউনিতে পড়ার দূর্ভাগ্য হয়েছিল। অত্যন্ত বাজে টিচার, যে টপিক পড়াতেন তাতে কোনো কন্টেন্ট থাকতনা। পরীক্ষা নিতেন, ২০ তে হাইয়েস্ট ১৯.৫ আর লোয়েস্ট ১৯।এইরকম প্রবল জনমোহিনী evaluation পদ্ধতি নেওয়ায় অধ্যাপকপ্রবরের জনপ্রিয়তা ছিল দেখার মত, যদিও পড়াশোনায় ভালো ambitious ছেলেমেয়েরা ওনাকে একেবারেই পছন্দ করতনা। যাঁর কাছে ঘোড়া-ভেড়া একদর তাকে পড়াশোনায় ভালোরা পছন্দ করবেই বা কেন? ভদ্রলোক গণহারে সবাইকে SSC পরীক্ষা দিতে বলতেন, এমনকি যে IISC, TIFR এ পিএইচডি এর এন্টরান্স ক্লিয়ার করার ক্ষমতা রাখে তাকেও। এই ভদ্রলোক(?) খুব কায়দা করে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে পিএইচডি করতে যেতে বারণ করতেন। একবার একটি মেয়ে ইউএসএ তে পিএইচডি করতে যাওয়ার আগে প্রণাম করতে এসেছে। মেয়েটি প্রণাম করে বেরিয়ে যাবার অব্য়বহিত পরেই উনি এক সদ্য়নিযুক্ত কলিগ কে বললেন "পিএইচডি করতে যাচছে না হাতি, ডলার কামাতে যাচ্ছে"!
    অফটপিক: এই সদ্য়নিযুক্ত কলিগটি আবার ঐ অধ্যাপকপ্রবরের ফর্মার পিএইচডি স্টুডেন্ট যাকে ঐ অধ্যাপক ২ বছর আগেই কায়দা করে ফ্য়াকালটিতে ঢোকান। সদ্য়নিযুক্ত এই অধ্যাপক স্কুলে পড়াতেন, সিএসসি এর ইনটারভিউ উনি ক্লিয়ার করতে পারেননি। ঐ তরুন অধ্যাপক নেট পাননি ১৪ বার পরীক্ষা দিয়েও, স্লেট পান ছয়বারের বেলা।
    এছাড়াও অসীমা চাটুজ্জের আরো কিছু ফর্মার স্টুডেন্ট পরীক্ষা নিতে আসতেন অন্য়ান্য় ইউনি থেকে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেও চ্যাটার্জী স্কুল সম্পর্কে কোন ভাল আইডিয়া হয়নি। সুতরাং, আমার মনে হয় না যে আগে সবক্ষেত্রে মিনিমাম কোয়ালিটি বজায় ছিল। বিশেষত: আমি অন্তত কাউকে পাইনি যিনি অসীমা চাটুজ্জের ফর্মার স্টুডেন্ট হওয়া সত্ত্বেও ভালো রিসার্চার এবং অান্তর্জাতীক খ্যাতিসম্পন্ন। অর্থাৎ আমার বক্তব্য ছিল--- ঘটকের কিছু সটুডেন্ট নিজেদেরকে ইনডিপেনডেন্ট রিসার্চার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে কিন্তু অসীমা চ্যাটার্জীর একজন সটুডেন্টও (to the best of my knowledge) এখানে সফল নয়।
  • paps | 7845.15.121212.154 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০২:৩১721091
  • তিনোজমানায় অবস্থা হয়তো আরো খারাপ। লোকজনের কাছে যা শুনেছি হয় দেশের কোনো বিচিধরের কাছে পিএইচডি করো, নয়তো আইভি লিগের কোনো আমেরিকান স্কুলে বা কোনো নোবেল লরিয়েটের কাছে রিসার্চ করো। দেশীয় বিচিধরের কাছে শুধু পিএইচডি করলেই হবে না, ঐ বিচিধর আপনার জন্য লবিং করতে হবে। তবেই দেশে অক্যাডেমিয়ায় চাকরি মিলবে। আমাদের মত জনতা বিদেশে খেপ খাটবে আর কি।
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৩:০৭721092
  • দেশীয় আপদগুলো খেপ খেটে লাভ কী? তার চেয়ে আংটির বিজনেস করবে, গ্রহরত্ন নাম দিয়ে হাবিজাবি পাথর পরাবে, ওই ব্যাটাদের গালে থাপ্পড় দিয়ে পয়সা বার করে নেবে। ঃ-) সাইড বিজনেস হিসেবে সন্ধ্যেবেলা নামগানের আসরের ব্যবস্থা করতে পারো, ডাব কেটে জল ফেলে দিয়ে তার মধ্যে কারণসুধা ভরে দিও। ঃ-)
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৩:০৯721093
  • মানে ওই আপদগুলোর মোসাহেবি করে চাকরি মিলিয়ে লাভটা কী? ওগুলোকে দুইবেলা গ্রহরত্ন দিয়ে থাপড়াতে হয়।
  • PT | 340123.110.234523.17 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৮:১৪721094
  • IACS-এ ঘটক, চৌধুরী এবং চক্রবর্তী মোটামুটি গুরুকুল চালিয়েছেন। শেষোক্তজন নিজের ছাত্রের বাইরে কাউকে এক ইঞ্চিও সাহায্য করতেন না। এঁদের কালেই বলা যেতে পারে যে IACS এ ঢুকলে শুধুই মাছের ঝোল-ভাতের গন্ধ বেরোত। IACS-এর পূবের IISc হওয়ার সম্ভাবনাটা এঁরাই নষ্ট করে দিয়েছিলেন। শুধু নিজের ছাত্রই নয়, বন্ধুদের অপদার্থ ছাত্রদের চাকরী দিয়েও বিভিন্ন বিভাগের বারোটা বাজিয়েছেন। এখন অবিশ্যি অব্স্থাটা বদলেছে বলে মনে হয়।
  • sm | 2345.110.784512.81 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৯:১৩721095
  • তাহলে, তিনো জমানায় অবস্থা ভালো হয়েছে, স্বীকার করলেন বটে!))
  • PT | 340123.110.234523.17 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৯:৩০721096
  • না বোঝার আগে জিগালে পারতেন। IACS-র মধ্যে কং, বাম বা তিনো কেউই বিশেষ কলকাঠি নাড়তে পারেনি। ওখানে দাদারাই সুপ্রিম। ভাল-মন্দের সব দায়টাই তাঁদের।
  • sm | 2345.110.673412.227 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৯:৫৩721097
  • ওই ভগ্নদশা বিল্ডিং টার কথা বলছেন তো ! কিছুদিন পর ওখানে ভালো চাষ হবে।
    অবিশ্যি,আশ্চর্য্যের ব্যাপার , রাস্তার উল্টোদিকে জগৎ বিখ্যাত যদুপুরে, প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য এতো আন্দোলনের পর , এক চতুর্থাংশ স্টুডেন্ট পরীক্ষা দিতে আসেনি।
    প্রবেশিকা পরীক্ষা না হলে নাকি মান পড়ে যাচ্ছিলো। বিচ্ছিরি ব্যাপার হতে যাচ্ছিলো।
    কলকাঠি মুক্ত হলেও কি স্ট্যান্ডার্ড বাড়ে রে ভাই!
  • কী জানেন | 891212.185.5678.71 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ০৯:৫৮721098
  • সকালে ঘুম থেকে উঠে নাদা যেমন আপনার অটোনমি, তেমনি যদুপুর পরীক্ষা নেবে কিনা সেটাও যদুপুরের অটোনমি, কেউ দিতে আসবে কিনা সেটা তাদের চয়েস। আপনাকে নাদতে কেউ যেমন বারণ করে না (কী ভালোই না হত এখানে নাদা বন্ধ করা গেলে), তেমনি অটোনোমাস কলেজে বারণ করার রাইটও সরকারের নেই।
  • sm | 2345.110.673412.227 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ১০:০০721099
  • ওহ,ভালো কথা। প্রথম তিন দফা কাউন্সেলিং হবার পর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে নাকি ২৫০ সিট্ ফাঁকা ছিল।তাজ্জব ব্যাপার!ইনস্টিটিউট এর নাম যদুপুর! আমার সময়, একটা সিট্ ও ফাঁকা থাকতো না। কিছু ফাঁকা হতো ভর্তির পর অন্য ইনস্টিটিউটে চলে যাবার জন্য।
    ইদিকে, যেন এই টি গুলো অপেক্ষাকৃত কম নামি হওয়া সত্বেও সিট্ ফাঁকা যাচ্ছে কম। আজকের এই সময়ে আছে।
    নিন্দুকেরা বলে বেড়াচ্ছে নাকি রেকারেন্ট ছাত্র আন্দোলনেঅনেকে তিতি বিরক্ত।
  • sm | 2345.110.673412.227 | ২৬ জুলাই ২০১৮ ১০:০৩721101
  • কি জানো,তোমাকে কেউ তো আমার নাদা সাফ করতে ডাকে নি!এতো স্বত : প্রনোদিত উদ্বেগ কেন?
    আমিতো,এই সময়ের খবর টুকু জানালাম মাত্র!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন