এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Blank | 229.64.66.55 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৪:০৯58866
  • ভাল লেখা। আরো যত্ন করে বিস্তারিত লেখার অনুরোধ রইলো।
  • রৌহিন | 113.42.127.79 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:৫৬58868
  • থ্যাঙ্কস স্বর্ণেন্দু। উত্তরবঙ্গে ভুটান বর্ডারে এই অসুর বংশের কিছু মানুষ আছেন - তাছাড়া সাঁওতাল পরগণা এবং অন্যান্য জায়গাতেও। এরা সত্যিই মহিষাসুরের মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান থাকেন শুনেছি - যদিও সেই চেতনা ঐতিহাসিক নয় এটা অনুমান করাই চলে। এদের নিজস্ব লিপিও আছে। এসব নিয়ে একটু কাজ করার ইচ্ছা আছে ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে। তার আগে এই লেখাটা আমার কাছে মূল্যবান একটা রেফারেন্স হয়ে থাকল - তবে আরো একটু ডিটেলে লেখো না। অনুরোধ রইল।
  • ranjan roy | 192.69.127.20 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:১৫58869
  • একই দাবি রাখলাম।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:৪৪58870
  • @r2h

    দুটো লিঙ্কের জন্যই ধন্যবাদ... শিবাংশুদার টই টাও পড়া হল এইজন্যে...

    @ব্ল্যাঙ্ক, রঞ্জনদা ও রৌহিন,

    নিওলিথিক এ চাষবাস ও পশুপালন শুরু হওয়া এবং ধর্মবিশ্বাস ব্যাপারটারই একরকম আবির্ভাবের ইতিহাসটুকু, সেখানে এই সিম্বলিজম... সম্ভাব্য কারণ এরকম সিম্বলের... এই নিয়েই সামান্য আর একটু লিখতে পারি মাত্র, তার বেশী তো সাধ্য নেই...ঘট তো ঠনঠনে...

    তবে এই বিশেষ দাবিটার বিরুদ্ধ যুক্তি প্রচুর... ফলত এই বিশ্বাস অনৈতিহাসিক হওয়ার সম্ভাবনাই বহু বহুগুণ বেশী...
  • sswarnendu | 198.154.74.31 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:৪৬58871
  • বিশেষ দাবিটা মানে আর্য-অনার্য যুদ্ধ থেকে দুর্গাপুজোর উৎপত্তির দাবিটা ...
  • Blank | 229.64.66.55 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:২৪58872
  • স্বাভাবিক। মাতৃ পুজা হিসেবে দেখলে এই ধরনেই উৎসব প্রাক আর্য। আবার স্ট্রাকচারাল দুর্গা রুপে দেখলে, সিংহবাহিনী দেবী আসে গুপ্ত যুগের পরে ( বা তার সমসাময়িক)। ততদিনে অনার্যরা বা পুরনো জাতিগোষ্ঠী গুলো আর থ্রেট নয়। মৌর্য দের সময় থেকেই অনার্য গোষ্ঠী গুলো কে আর থ্রেট হিসেবে নেওয়া হতোনা।
  • Sayantani | 190.215.81.53 (*) | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৮:৩৮58873
  • এটাকে ইতিহাসের নির্মাণ বলা যেতে পারে, এবং কিংবদন্তীর উপর ভর করে ইতিহাস নির্মাণ, পুনর্নির্মাণ, বিনির্মাণ শুধু 'অসুর' জনগোষ্ঠীর লোক করছেন বলা ঠিক নয়। কারণ এই ধারা প্রায় আবহমান কাল থেকে চলে আসছে, বিশেষত ভারতের মতো দেশের ক্ষেত্রে । যেমন ধরুন, বাঙালি আদতে লড়াকু জাত, যাকে বলে মার্শাল রেস্, তা প্রমান করার জন্য গুরুসদয় দত্ত রায়বেশে নাচিয়ে গোষ্ঠীকে ঘটোৎকচের উত্তরাধিকারী হিসাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছিলেন। কিংবদন্তীর দ্বারা ইতিহাস নির্মাণ খুবই কমন ব্যাপার, 19 বা 20 শতকের বাঙালি ভদ্রলোকের মধ্যেও তা প্রবল ভাবে ছিল।
  • h | 213.99.211.135 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০১:০৯58897
  • বিষয়টা আমি মোটামুটি বুঝি এই ভাবে, পোলিটিকাল অ্যালাইনমেন্ট এর যে হিস্টরিকাল ট্রান্সফরমেশন তার দৃষিভঙ্গী থেকে।
    দুর্গা/চন্ডী/শেরওয়ালি/অন্যান্য ওয়ারিঅর মাতৃরূপ ইত্যাদি বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক বা ঐতিহাসিক সময়ে বিভিন্ন ভাবে পরিবর্তন হয়েছে। এখনকার রাজনীতিতে সেটা কনটিনিউড হবেই, কারণ এই রূপ গুলি র রাজনইতিক ব্যবহার বন্ধ হয় নি। এবং প্রতিক্রিয়াও হবে, এবং এটাও মনে করার কারণ নেই, যে সামাজিক পরিবর্তনে যারা হেরোর দলে, তারাও অপরিবর্তনীয় কোন জায়গা থেকে রিয়াক্ট করছে।
    আর তার মধ্যে কমার্স ঢোকার ফলে, জিনিসটার একটা সেকুলারাইজেশন হচ্ছিলো ভেবে আমরা যারা নিশ্চিন্ত হছিলাম, তারা একদিকে মেজরিটারিয়ান কালচারের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হছি, তেমনি, না না ধরণের সত্ত্বার রাজনীতির মধ্যে যে অতি বিশুদ্ধকরণ বা কো-অপটেড হওয়ার টেন্ডেন্সি দ্যাখা যাছে, তাতেও দুশ্চিন্তা হচ্ছে। এই ক্রান্তিকালে, স্বর্নেন্দুর বড় প্রবন্ধ ল্যাখা ছাড়া গতি নাই ;-) আসলে ডিবেট টাকে ইনফর্ম্ড ডিবেট করে তোলার আর কোন সহজ পন্থা নাই, এই এফ বি পোস্ট , লিংক আদান প্রদান আর ইমেজ আধিক্যের বা বাইট প্রতিক্রিয়ার বাজারে।
  • h | 213.132.214.84 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০১:৩১58898
  • আমার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে রিসেন্টলি, যেটা আমি সহজে ভুলবো না। আমরা হংসেশ্বরি বেড়াতে গেসলাম, সেখান থেকে ব্যান্ডেল চার্চ। অ্যায়্সা বৃষ্টি নামলো, ইমাম বাড়া যাওয়া হল, অমর আকবর অ্যান্টনি টুরে, সেই মসজিদ ই বাদ পড়লো আধুনিক ভারতবর্ষের লিবেরালিজমের মতই আমাদের ও ভিজে বেড়ালের অবস্থা হল।

    কিন্তু কয়েকটা জিনিস লক্ষ্য করেছি, এদিকে এভিডেন্স নাই।
    ক - হংসেশ্বরি আর ব্যান্ডেল দু জায়্গাতেই, ঠিক মাজার গুলোর মত, ধূপ/মোমবাতি জ্বালানোর ব্যবস্থা। মন্দিরের বাইরে বার্বেকিউ টেবিলের মত জায়গায় ধুপ ধুনো মোমবাতি জ্বালামোর ব্যাবস্থা বেশি দেখ্নি, কিন্তু এটাকে ফস করে সিন্ক্রেটিক ট্র্যাডিশনের উদা হিসেবে ব্যবহার করব কিনা বুঝতে পারছি না।
    খ - মাইরি হংসেশ্বরি বিলকুল গ্রীক অর্থডক্স চার্চ গুলোর মত দেখতে, পিটার্সবার্গ বা মস্কোর । ১৩ টি চুড়ো, এর একটা বা একাধিক তান্ত্রিক / মিথিক ব্যাখ্যা আছে, কিন্তু এত মিল, কলপনা করা যায় না।
    গ - হংসেশ্বরীর জায়গাটা মুঘলদের দেওয়া বলে কিনা জানি না, সামনের কাঠের অংশটা ডিজাইন সম্পূর্ণ ইসলামিক। অথচ এটা একটা ফ্যামিলির হাতেই আছে ২০০ বছরের মত সময় নিয়ে, এটা ড্যাম ইন্টারেস্টিং।
  • h | 213.132.214.84 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০১:৩২58899
  • **ইমামবারা যাওয়া হল না
  • h | 213.132.214.84 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০১:৩৩58900
  • সরি ভুল জায়্গায় লিখেছি, ইগনোর করবেন।
  • h | 212.142.93.253 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৬58874
  • ইনভেনশন অফ ট্র্যাডিশন ইত্যাদি খুব কমন। বিশেষ কোরে রাজনইতিক প্রয়োজনে। তাই স্বর্নেন্দুর বক্তব্য খুব সেনসিবল হলেও রাজনইতিক তর্ক জিনিসটায় এই ইনভেন্টেড ট্র্যাডিশনের ব্যবহার প্রচেষ্টা একটা থাকে। তিলক এর গনেশ উত্সব জেরকম একটা দিক তেমন ই মায়àঅবতীর পার্ক নির্মানে একটা উত্তর দেওয়ার প্রভ্হেষ্টা বা যয় ভী অহ্লোগান
  • h | 212.142.93.253 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৭58876
  • জয় ভীম শ্লোগান এই সব চাপান উতোর আটকানো মুশকিল।
  • h | 212.142.93.253 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৭58875
  • জয় ভীম শ্লোগান এই সব চাপান উতোর আটকানো মুশকিল।
  • h | 212.142.93.253 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৮58877
  • জয় ভীম শ্লোগান এই সব চাপান উতোর আটকানো মুশকিল।
  • কল্লোল | 116.206.150.189 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:২৩58878
  • আমার দুটো কথা আছে।
    ১) ৭৭-৭৯ আমি ডেবরায় থাকতাম প্রায় বছরে ছয় মাস। থাকতাম এক আদিবাসীর বাসায়, সম্প্রতি মারা গেছেন, গুণধর মূর্মূর পরিবারের সাথে। ওঁরা সাঁওতাল। ওঁদের গ্রামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বহু মুন্ডাও থাকতেন। একবারই দূর্গাপূজার সময় ছিলাম। ওঁদের কিন্তু পরব হয় তখন - শোকের পরব। ওঁরা গান গাইতে থাকেন, তার মূল বক্তব্য প্রায় এক - আমাদের রাবণ রাজা ভালো রাজা ছিলো, তাকে মারতে তুই রামকে মদত দিলি কেন। এসব গান কিন্তু সাঁওতাল ও মুন্ডারী দুভাষাতেই হয়।এটা ওঁদের বহুদিনের পরম্পরা।
    ২) মাতৃ মূর্তি, সিংহ ও মহিষ বা ষাঁড় বহু পুরোনো প্রতীক। মা বা নারী উর্বরতার সাথে যুক্ত বহুকাল। এর সাথে প্রত্যক্ষভাবে দর্গা-মাহিষাশুরের কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু সম্পর্ক স্থাপন করেন ভারতে আসা আর্যরা। তারা ভারতীয় অনার্যদের এই প্রতীককে নিজেদের দেবতা বানান। পুরাণে দেখুন দূর্গা কিন্তু আর উর্বরতার প্রতীক নন। আর্য পুরাণমতে তার উপস্থিতি কোথাও ছিলো না। তাকে তৈরী কারেন আর্য দেবতারা। তারাই তাকে নিজেদের অস্ত্র ও সমবেত শক্তি দান করেন, অনার্যদের সাথে লড়ার জন্য। এই আখ্যান অনার্যদের এতোকালের চলে আসা মাতৃধারনাকে অস্বীকার করে। ঐ সময়েই (খ্রীঃপুঃ ২ থেকে ৫ শতাব্দী পর্যন্ত - যতদিন না কামরূপ/প্রাগজ্যোতিষে নরকাসুরকে উচ্ছেদ করা যাচ্ছে) এই প্রক্রিয়া সমানে চলেছে। এই প্রক্রিয়াতেই পূর্বোত্তরের তান্ত্রিক দেবীদের (৬৪ যোগিনী) একজনকে (মহাকালী) আর্যরা নিজেদের দেবতা বানিয়ে ফেলেন, এমনকি তার সাথে শিবের মতান্তরে সোমেশ্বরের বিয়েও দিয়ে দেন (কালিকাপুরাণগুলি দ্রষ্টব্য)। মজা হলো এই বিয়ের আখ্যান মহাকালীকে দিয়ে শুরু হলেও, শেষ পর্যন্ত তাকে কালী(ঘোরবর্ণা নারী) ও শেষটায় উমা বা পার্বতীতে (তপ্তকাঞ্চণবর্ণা) রূপান্তরিত করা হয়। অথচা মহাকালী কালো নারী অর্থে নয়, বরং মহাকালের স্ত্রীলিঙ্গ হিসাবে স্বীকৃত ছিলেন) - কালিকাপুরাণগুলির প্রথমাংশ দ্রষ্টব্য)।
  • Sayantani | 190.215.72.47 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:২৫58901
  • আমার মনে হয় অসুরের মিথ থাকলে ইনফ্যাক্ট একটা মিথ কে পলিটিক্যালি কাউন্টার করা সুবিধা। তাছাড়া যারা প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষ, এই মিথ তাদের কে একটা পরিচিতি দিচ্ছে, তারা তো ওই দূর্গার আরাধনার সাথে আইডেন্টিফাই করেন না। তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক একটি উৎসবে আমি সমস্যা দেখিনা।
  • pi | 11.39.37.103 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:৩২58902
  • কিন্তু বহু ট্রাইবালদের দেখি দুর্গাপূজা মানে দুর্গা ,অন্য নানা মাতা আর নানা হিন্দু দেবদেবীদের সাথে রিলেট করতে । মানে ঘরময় এদের ছবি। ত্রিপুরী কার্বি মুণ্ডা ওরাঙ্গ এই সব ঘরেই দেখেছি।
  • sswarnendu | 138.178.69.138 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০২:৪৪58903
  • অসুবিধে কি সায়ন্তনীর এই প্রশ্নের আমার উত্তর একক আগেই লিখে দিয়েছে... "সেক্ষেত্রে ন্যাশনালিস্ট দের মিথগুলোকে আর্কিওলজিকাল প্রুফ দিয়ে এটাক করা যাবেনা আর । বইপত্র -গবেষণার পাট তুলে দিয়ে পুরোটাই রাজনৈতিক চাপান-উতোরের খেলা খেলতে হবে । " --- গীতার বয়স ৫০০০ বছর, উচ্চবর্ণের হিন্দুরা 'আর্য' এবং এই উপমহাদেশের আদি অধিবাসী তারাই... সবই একই যুক্তিতেই বৈধতা লাভ করে...
  • r2h | 161.191.175.195 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৪:২৪58904
  • পাই, ত্রিপুরায় এই জিনিসটা খুব হয়েছে, খারচী পুজার চৌদ্দ দেবতা মিশে গেছে হিন্দু দেবদেবীর সঙ্গে, গড়িয়া পুজা কের পুজা বোধয় এখনো স্বতন্ত্র আছে। তবে এইসব পুজার খুবই গোপন প্রসেস তাই সর্বজনসমক্ষে আসে নি। জহর আচার্য্যর লেখাপত্র আছে এই নিয়ে, রমাপ্রসাদ দত্ত'র ও বোধয় কিছু থাকতে পরে, কৌতুহলদ্দীপক।
  • h | 213.132.214.85 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:০৩58879
  • কল্লোলদা কিছু লিখছে দেখলেই ভালো লাগে, মোটামুটি সুস্থা আছে এটা ভেবে ভালো লাগে। কল্লোল দা আমি চারটি সাঁওতাল গ্রামে রাজনীতি করার সূত্রে সম্পৃক্ত ছিলাম, আমি দুর্গা পুজোর সময়ে আমি কোন পরব দেখিনি। বাদনা পরব যেটা হত, সেটা এই সময়ে পড়তো, সেটা শুনেছি ডোমেস্টিকেটেড পশু দের সেলিব্রেশন, তবে বুলফাইট গোছের যে খেলা হয় অনেক জায়গয় শুনেছি মোষ বা ষাঁড় নিয়ে সেটা দেখিনি। মেনলি সেজে গুজে নাচ দেখেছি। তবে ভাদ্র মাসে কাজের অভাব ইত্যাদিতে বাজে অবস্থা থাকতো, আশ্বিন কার্তিকে সেটা সব সময়ে রিকভার করতো তা না। পরে শিল্পী বাঁধন দাসের তৈরী মুর্তী কে ঘিরে একটা আইকন এর পুজো আরম্ভ হল, সেটা এমনিতে সেদিনের কথা, যে যা পারে গ্যাস দেয়। কোনো নৃতাত্ত্বিক ভিত্তি আছে কিনা জানা নেই। তবে আমি সম্পূর্ণ ভাবে কৃষির সংগে এমনকি লো ওয়েজ কাজের সংগে জড়িত লোকেদের দেখেছি।শুধুই ক্যাটল হার্ড ম্যানেজ করে এরকম ট্রাইবের মানুষের সংগে মেনস্ট্রীম রাজনীতি করার সুযোগ পাইনি।

    তুমি যে তত্ত্ব টা শেয়ার সেটা মোটামুটি স্বীকৃত তত্ত্বর একটা অংশ, যে হিন্দু নামক প্যান্থিয়োন নানা জিনিস অ্যাডপ্ট করছে, এবং প্যান্ঠিয়ন এর মধ্যেই ক্ষমতার বিন্যাসের একটা পরিবর্তন হচ্ছে। এবং এটাও আমি এগ্রি করি, যে মাদার কাল্ট বা সেক্স কাল্ট বা অ্যানিমাল ডোমেস্টিকেশনের সংগে কৃষি ভিত্তিক সমাজে পুজার বা অফারিং এর ট্র্যাডিশন আসবে। তবে বক্তব্য হল, কখন কোনটা কোন কমিউনিটি কেন ব্যাবহার করবে, সে মানে বলা খুব ই মুশকিল, একটা ইনভেনটেড ট্র্যাডিশন যথেষ্ট রিসেন্ট না হলে, তার পুরোটা ট্রেস করাও মুশকিল। যত টা নিশ্চিত ভাবে আমরা বলতে পারি, ধরো বম্বে অঞ্চলে ১৮৬০স অব্দি মুহরম বড় উৎসব ছিল (সত্যেন থাকুরের মেমোয়ার) ১৮৯০ এর দশকের গণেশ উৎসব এর পর থেকে সেটা ধীরে ধীরে আর প্রধান থাকছে না, এটা বলা যায়, কয়েক হাজার বছর আগে, প্যানথিয়ন এর কোন পরিবর্তন, কোন রাজনইতিক পট বরিবর্তন, সামাজিক পরিবর্তনের দিকে দিক নির্দেশ করে, বলা টাফ। তাও এই এ ও জেম্স, হার্ম্যান কুলকে , কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইটন, রামশরণ শর্মা , সুকুমারি এরা নানা স্ক্রিপচারের এভিডেন্স উদ্ধার করে যতটা পারেন, সিন্ক্রেটিজম এর এবং পরিবর্তনশীল প্যান্থিয়ন এর একটা কার্যকারণ বের করার চেষ্টা করছেন। এবং সেটা কে গ্লোরিয়াস হিন্দু ভারতবর্ষ ঐতিহ্য ইত্যাদি প্রচার থেকে যতটা আলাদা করতে গিয়ে পুরাণ ছাড়াও অন্যান্য সোর্স দেখতে হচ্ছে।
  • dd | 116.51.28.58 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:১০58905
  • সেই ঋগবেদ থেকে শুরু করে দশম শতাব্দীর কালিকা পুরাণ - প্রায় আড়াই হাজার বছরের ডাঁই করা মিথকথা। এই বিশাল পাহাড় থেকে নিজের মত "তথ্য" দিয়ে সব থিওরীই প্রমান করা যায়। এর অন্ত নেই। এ ভিন্ন আরো হাজার হাজার লৌকিক আচার ও কিংবদন্তী। এই সবই রয়েছে।

    তবে স্বর্নেন্দুর এই কথাটাই আমার খুব মনে ধরলো - "ইতিহাস বিকৃতি এই হনুমানদের ভারতবর্ষে একরকম গা-সওয়া হয়ে যাচ্ছে বা গেছে বলা চলে।।। কিন্তু হনুমানদের বিরোধীদেরও সেই একই রাস্তায় হাঁটতে দেখলে ভবিষ্যৎ ভেবে একটু ডিপ্রেসসড লাগে এখনো"। খুব লাইক করলাম।
  • h | 213.132.214.85 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:১৯58880
  • ***এবং সেটা কে গ্লোরিয়াস হিন্দু ভারতবর্ষ ঐতিহ্য ইত্যাদি ধরণের ইতিহাস বা নৃতত্ত্ব রচনার পদ্ধতি থেকে থেকে যতটা পারা যায় আলাদা করতে গিয়ে পুরাণ ছাড়াও অন্যান্য সোর্স দেখতে হচ্ছে। সবটাই টেক্স্ট সোর্স নয় অবশ্যই।
  • h | 213.132.214.85 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:২৫58881
  • আর আমি যেটা বলছিলাম, রাজনৈতিক প্রয়োজনে ইন্ভেন্টেড চিহ্ন বা অর্চনা এ মানে অসংখ্য এবং চলমান। এ মানে আটকানো প্রায় অসম্ভব ঃ-)))
  • h | 213.132.214.85 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:০৭58882
  • *'হিন্দু নামক প্যান্থিয়ন' টা টেকনিকালি ভুল বলেছি।
  • T | 212.142.96.200 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:১০58883
  • হনুদা কে ক। তাও মৌর্য যুগের পর থেকে পুরাণ, স্মৃতি, বিবিধ প্রত্নলেখ থেকে কিছুটা উদ্ধার করা যায়। তার আগে পুরোটাই বেশ ঘাঁটা। কারা অন্ত্যজ শ্রেণী এবং কারা নয়, উৎপাদন ব্যবস্থায় কাদের স্থান কোথায় কিছুই খুব নির্দিষ্ট নয় (রামশরণ শর্মা)। সমাজ তখন একটা জায়মান অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। সেইসময়ের কৃষিব্যবস্থার প্রাথমিক অবস্থা থেকে গুপ্তযুগের সময়কার কৃষিব্যবস্থা অনেক পরিণত, এবং সেই সঙ্গে সমাজে বিভিন্ন শ্রেণীর স্থানও। অ্যাতো লৌকিক দেবদেবীর উৎপত্তি মূলত গুপ্ত অনওয়ার্ড। লোকে কুড়ুল এবং লাঙলের লোহার মাথা, (ওটাকে যেন কি বলে, যা ত্তারা) আবিষ্কার করতেই গোটা গাঙ্গেয় অববাহিকা জুড়ে হুড়মুড়িয়ে জঙ্গল কেটে সাফ করে কৃষিজমী তৈরী এবং সেইসঙ্গে একধারসে হুড়মুড়িয়ে দেবদেবী। এটা করতে গিয়ে লোকবল জোগাড় করার জন্য বা বেসিক্যালি কারুশিল্পীদের দখলে আনার জন্য বিভিন্ন জনগোষ্টীর আত্তীকরণ শুরু হয়। সে মানে উদুম ক্যালাকেলি। এসময় আগেকার দিনের দেবতা/ রাতের দেবতা কনসেপ্ট থেকে স্পেশালাইজড দেবদেবী সেট তৈরী হচ্ছে এবং সেই সংক্রান্ত লৌকিক উপাখ্যান বা জাস্টিফিকেশন ইত্যাদি হ্যানা ত্যানা। তো এই বিজয়ী বিজিত থিয়োরী সেখানে ফিট করে। মানে এ ছাড়া আর কিই বা হতে পারে। বলা যেতে পারে ঐ খান থেকেই বর্তমান বিবিধ দেবদেবীদের আসল চলন শুরু। ফলে সাড়ে নহাজার বছর আগে সিংহবাহিনী ছিল এ ব্যাপারটার খুব কিছু ভ্যালু নেই, কারণ তাতে পরবর্ত্তীতে দেবতা নির্মাণে কিছুমাত্র ইতরবিশেষ হয়নি।
  • Sayantani | 11.39.37.93 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:২৩58884
  • এটাই বলছিলাম
    ইনভেনশন অফ ট্র্যাডিশন খুব কমন জিনিস। এই নিয়ে hobsbawm সাহেব এর এডিটেড একটা ভালো বই আছে. তাতে এই আবিষ্কারের কারণ খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এই ক্ষেত্রে তো বোঝাই যাচ্ছে মেজরিটি র ওনস্লট ঠেকাতে প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষ এই ট্র্যাডিশন এর সাহায্য nichhen
  • sswarnendu | 198.154.74.31 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:৩২58885
  • Sayantani ও h এর বক্তব্য একদমই ঠিক, কিন্তু আজকের পরিস্থিতিতে আরএসএস এই নিয়ে যা করে চলেছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে অন্যদেরও সেই রাস্তায় হাঁটতে দেখলে ভয় হয় বইকি... আর তাছাড়া, রাজনৈতিক টুল হিসেবেও এইটা খানিকটা self-defeating ই মনে হয়... কারণ আমার সামান্য জানাবোঝায় নিওলিথিক মাতৃপূজাকে 'আর্য' প্যান্থিওনে এনগালফ করে নেওয়াটাই ব্রাহ্মণ্য ধর্মের প্রোজেক্ট, তাই সেটাকেই আরও বেশী মান্যতা/ বৈধতা দিয়ে সেইটার বিরুদ্ধে এফেক্টিভলি লড়া যায় কতদূর আমার খুব সন্দেহ আছে।

    T ও কল্লোলদা দুজনেই লিখেছেন যে এই নিওলিথিক কাল্টের লেগ্যাসি দুর্গাপুজোর ক্ষেত্রে ইররিলেভেন্ট। তা নিয়ে এমনিতে খুব বলার কিছু নেই, সেটা আপনাদের মত, আমি সেই মতে সহমত নই এইটুকু বলতে পারি। দুরকম কেন, বহু বহু রকম মত থাকার অবকাশ রয়ে যায়নি, এত ডেফিনিটিভলি কিছু জানা আছে এমন যেহেতু বিষয়টা আদৌ নয়।

    কিন্তু তবুও আলোচনার স্বার্থে আমার কিছু প্রশ্ন আছে...
    কল্লোলদা লিখলেন "এর সাথে প্রত্যক্ষভাবে দর্গা-মাহিষাশুরের কোন সম্পর্ক নেই। কিন্তু সম্পর্ক স্থাপন করেন ভারতে আসা আর্যরা।" --- কেন? এর খানিক উত্তর ওইখানেই পরের লাইনেই, "তারা ভারতীয় অনার্যদের এই প্রতীককে নিজেদের দেবতা বানান।" এবং তাছাড়াও "এই আখ্যান অনার্যদের এতোকালের চলে আসা মাতৃধারনাকে অস্বীকার করে।" এবং এরপরের কল্লোলদা যা লিখেছেন সেই পুরোটাই আমি এমনিই এগ্রি করি... আর h ও লিখেইছেন, এই অ্যাডপ্ট/ অ্যাসিমিলেট/ এনগালফ করাটা মোটামুটিভাবে স্বীকৃত মতই ...

    কিন্তু এতে তো ঠিক উলটো জিনিসটাই দেখায়, নয় কি? নিওলিথিক ট্র্যাডিশনের পরম্পরায় তৈরি এই মাতৃপূজা বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় না থেকে থাকলে রুলিং এলিট সেটাকে আদৌ অ্যাপ্রোপ্রিয়েট করতে চাইবেই বা কেন, যাবেই বা কেন?

    ঠিক এই যুক্তিতেই আমার মনে হয় যে T এর " ফলে সাড়ে নহাজার বছর আগে সিংহবাহিনী ছিল এ ব্যাপারটার খুব কিছু ভ্যালু নেই, কারণ তাতে পরবর্ত্তীতে দেবতা নির্মাণে কিছুমাত্র ইতরবিশেষ হয়নি।" এইটাও খানিকটা ভুলই... সাড়ে নহাজার বছর আগেই শুধু থেকে তারপর মাঝে লোপ পেয়ে গেলে ইতরবিশেষ নাই হতে পারত, কিন্তু সেই সময় থেকে এই অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনের সময় পর্যন্ত চলমান কন্টিন্যুইটিটা অবশ্যই ইতরবিশেষ ঘটিয়েছে, নইলে দেবতা নির্মাণের প্রয়োজনটাই পড়ত না, বেদের ইন্দ্র, অগ্নি, বরুণ, মিত্র এসবকে বহুগুণ সাইডলাইন করে আগে আদৌ এই প্যান্থিওনে ছিলই না এমন দেবতা নির্মাণের তো আরই না ...

    প্রসঙ্গত, christianity তে ( এবং Hebrew pantheon এও ) এই appropriation তুলনামুলকভাবে well-studied, ইওরোপে prehistory ও historical যুগে mother goddess cult এর বিবর্তন ও ... eastar এর দিন ( spring equinox, Ishtar এর পুজোর দিন ), madonna with the child, মানে jesus কে কোলে নিয়ে mary র সিম্বলটা ওই একই ধারার বিবর্তনে তৈরি আইসিস ও হোরাস থেকে ইত্যাদি...
  • Rit | 125.250.15.95 (*) | ১২ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:৩৪58886
  • খুব ভালো আলোচনা।আরো হোক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন