এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৫২ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ জুন ২০২৪ | ৯০ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৫২

    শিলিগুড়ি থেকে ফিরে আসার আগে রমেন কেবল নন্দিতা নয়, বাড়ির সকলকে রহড়ায়  আসার জন্য  আমন্ত্রণ জানিয়ে এল।

    -- আমরা এসে সব কিছু দেখে গেলাম, এবার আপনাদের পালা। সকলকেই আসতে হবে,  কোন অজুহাত শুনব না। উঠতে হবে রহড়ায় আমাদের বাড়িতে। অন্য কোন আত্মীয়ের বাড়িতে ওঠা চলবে না, সে আপনাদের যত আপনজনই হোক না কেন।  

    রমেনরা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরেই নন্দিতা ছুট্টে গিয়ে যোগাযোগের মূল কারিগর ঠাকুমাকে জড়িয়ে ধরে অনেক আদর খেয়েছিল। ভাল লাগা, লজ্জা, আনন্দ, সব মিলে তখন কেমন যেন একটা তুরীয় অবস্থায় চলে গিয়েছিল।

    আদর করতে করতে ঠাকুমা বলেছিল - এতদিন নাকি আমরা বিদেয় করতে চাইছিলাম, এখন তো মনে হচ্ছে দিদিভাই নিজেই এক পা বাড়িয়ে রয়েছে। বুড়িটার পছন্দ মনে হয়  খুব সেকেলে নয়, তাই না! কোন ঘটকের এমন পাত্র যোগাড় করার সাধ্য ছিল না।

    -- এই জন্যই তো ঠাম্মি আমার কাছে তুমি সকলের  থেকে আলাদা।

    নয়নের ডাকনাম তিমিরের কানে গিয়েছিল। ঐ নিয় মজা করে বলেছিল — ঠাম্মি, হাবা গোবাদের  তো লোকে হাবু বলে ডাকে। আমার জামাই বাবুটা কি সেরকম কিছু? এখানে ক’দিন দেখে তো সেরকম কিছু মনে হল না। অবশ্য এই ক’দিনে ঠিক বোঝা যায় না, হয়ত আসলে তাই।

    -- ভাই মার খাবি কিন্তু।

    তিমির হেসে বলেছিল -- আহা, রাগ করছিস কেন দিদিভাই! একটু হাবাগোবা হলে তো ভালই, সামলাতে কষ্ট হবে না। নিজের মনের মত করে চালাতে পারবি।

    এবার নীলিমা যোগ দিল — বুলি  তুই রাগ করছিস কেন? আরে বাবা ভালমানুষ বলেই তো ওকে দেখে আমাদের এত পছন্দ হয়েছে।  

    -- মা, তুমিও এবার ভাইয়ের তালে তাল দিচ্ছ! ভালোমানুষ আর হাবাগোবা কি এক জিনিস হল? আমার কিন্তু একবারও মনে হয়নি যে ও হাবাগোবা। বরং ওর কথাবার্তায় আমার উল্টোটাই মনে হয়েছে।

    নীলিমা মেয়েকে আদর করে বলল — একটু মজা করছিলাম। নয়ন স্মার্ট ছেলে। এখানে ক’দিন তো দেখলাম, যথেষ্ট করিৎকর্মা। এই বয়সে কত বড় পদে কাজ করে, কতজনকে সামলাতে  হয়। চালাক চতুর না হলে কি আর পারত! 

    কিছুদিন বাদে মেয়েকে নিয়ে অসিত আর নীলিমা রহড়া অভিমুখে রওনা হল। তিমিরের সামনে পরীক্ষা,  তাই প্রবল ইচ্ছে থাকলেও আসার অনুমতি পেল না। তিমির বাড়িতে একা থাকবে বলে ঠাকুমাও রয়ে গেলেন। অসিতের শ্বশুর বাড়ি উত্তরপাড়ায় আর মামার বাড়ি  ডানলপের কাছে, কিন্তু বেয়াইয়ের কড়া নির্দেশ, রহড়ার বাড়িতে থাকতে হবে। ফলে অন্য কোথাও থাকার ভাবনা মন থেকে সরিয়ে দিতে হল। রাতের ট্রেনে টিকিট পায়নি তাই বাধ্য হয়ে সকালের গাড়িতে আসতে হয়েছে। নয়ন স্টেশনে ওদের আনতে গিয়েছিল। গাড়ি থেকে নামার পর নয়নকে আবার  দেখে নন্দিতার মনটা আনন্দে ভরে গেল। ট্যাক্সি করে বাড়ি আসতে আসতে প্রায় রাত দশটা বেজে গেল। 

    মানুষদের তো আগেই দেখেছিল, বাড়িটা দেখেও ওদের ভাল লাগল। পরদিন সকালে আহেলি নন্দিতাকে বলল — ভাল করে নিজের সংসারটা দেখে নে। তুই এলেই আমি রিটায়ার করে যাব। তখন এ বাড়ির তুইই হবি কর্ত্রী।

    কথাটা শুনে নন্দিতার খুব ভাল লেগেছিল।

    তা প্রকাশ না করে বলল -- কাকু এখনো রিটায়ার করেনি, তুমি রিটায়ার করার কথা বলছ কি  করে! আমাকে শিখিয়ে পড়িয়ে নিও, আমি হব তোমার সহকারি। তুমি হলে এ বাড়ির কর্ত্রী, সারা জীবন তাই থাকবে।

    নন্দিতা আহেলির সাথে ঘুরে ঘুরে সারা বাড়িটা দেখল, নয়নের ঘরটাও বাদ যায়নি।

    অসিতরাও রহড়ায় দুদিন ছিল। নয়ন একদিন ছুটি নিয়ে ওনাদের নিজের স্কুল,  রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন আর খড়দায় শ্যামসুন্দরের মন্দিরে ঘুরিয়ে আনল।

    পরের দিন নতুন কয়েকজনের সাথে নন্দিতাদের পরিচয় হল। তারা হল নয়নের বড়মামা, মামি, বোন ঝিমলি আর ছোটমামা। পিসিদেরও বলা হয়েছিল কিন্তু পিসেমশাইয়ের শরীর খারাপ থাকার জন্য আসতে পারেনি। নন্দিতাকে সকলেই একবাক্যে অ্যাপ্রুভ করল। ঝিমলি তো বৌদিকে দেখে খুব খুশি। প্রায় একই বয়সী হওয়ায় বন্ধুর মত অনেক গল্পগাছা হল।  এত লোকের ভিড়ের মাঝে নন্দিতার একবারের জন্যও নয়নকে একা পাওয়া হল না।

    এখানে বাড়ি, পরিবেশ, সব কিছুই ওদের সকলের পছন্দ হল। যাওয়ার আগে সকলে বসে বিয়ের সম্ভাব্য কতগুলো দিন বেছে রাখল। সকলের সুবিধে মত ওর থেকে একটা দিন ফাইনাল করা হবে। একটা ব্যাপারে দুই পক্ষের একটু মতভেদ হল, সেটা হল দেনা পাওনা।  রমেন আর আহেলি দুজনেই কোন রকম কিছু নিতে অস্বীকার করল। নীলিমা খুব দুঃখ পেয়ে বলল — মা বাবা হিসেবে আমাদেরও  তো মেয়ে জামাইকে দিতে ইচ্ছে করে। সবেতেই না বললে কি করে হবে!

    আহেলি বলেছিল — ঠিক আছে মন খারাপ করবেন না। আপনাদের মেয়ে জামাইকে জিজেস  করুণ, ওরা কিছু নিতে চাইলে দেবেন।

    সেখানেও নীলিমার প্রত্যাশা পূরণ হল না। 

    সব দিক ভাবনা চিন্তা করে সামনের জানুয়ারির মাঝামাঝি একটা দিন ঠিক করা হয়েছিল। এর মাঝে ঝিমলিরও  বিয়ের ফাইনাল হয়ে গেছে। পাত্রপক্ষের ইচ্ছা অনুযায়ী ওর বিয়ে জানুয়ারিতে  ঠিক হয়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে নয়নের বিয়ে নভেম্বারে পিছিয়ে আনতে হল। অসুবিধে নেই, হাতে তখনো সাত মাসের ওপর সময় আছে।

    বিয়ের দিনক্ষণ পাকা হয়ে যাওয়ার পর নয়ন খবরটা বন্ধুমহলে ছাড়ল। শিলিগুড়িতে বিয়ে, তাই বরযাত্রী যাওয়ার মজা অনেকটাই বেশী। নয়নের সাথে পরামর্শ করে রজত, শোভনের মত কয়েকজন বন্ধু সম্ভাব্য বরযাত্রীর একটা লিস্ট তৈরি করে ফেলল। বন্ধু-বান্ধুব, আত্মীয়, সব নিয়ে প্রায় চল্লিশ জন মত হল। এত লোকের টিকিট পাওয়া সহজ নয়। নির্ধারিত দিনের বুকিং খোলার আগেই যাত্রীদের লিস্ট উজ্জ্বলকে দিয়ে দেওয়া হল। উজ্জ্বল নিজেও একজন বরযাত্রী। ছেলের বিয়েতে মাকে থাকতে নেই, এই কারণ দেখিয়ে আহেলি না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। নয়নের অনেক অনুরোধেও রাজি হচ্ছিল না। শেষে “তুমি যদি না যাও, তাহলে আমি বিয়েই  করতে যাব না”, নয়নের এই ধমকে কাজ হল।  রাতের গাড়ি হলেও ট্রেনে খুব আনন্দ ফুর্তি হল। কামরায় অধিকাংশই নিজেদের লোক ছিল বলে কোন অবজেকশন আসেনি। বাড়ির কাছেই একটা হোটেলে অসিত সকলের থাকার ব্যবস্থা করেছিল। আপ্যায়নে কোন ত্রুটি রাখেনি। বিয়ের লগ্ন সন্ধ্যাবেলায় ছিল। রাত দশটার আশেপাশে বিয়ের পালা সাঙ্গ হল। সময় ছিল, শিল্পীও ছিল, ফলে বাসর ঘর জমে গিয়েছিল।

    বিস্তর অশ্রু বিসর্জনের পর, ভেজা মনে নিজের বাড়ি আর আপন মানুষগুলোকে বিদায় জানিয়ে, নতুন সুখের আহ্বানে নয়নের সহযাত্রী হয়ে নন্দিতা নতুন জীবনে প্রবেশ করল। 

    শিলিগুড়ি থেকে কন্যাযাত্রী জনা দশেকের মত এসেছিল। নন্দিতার বাড়ি থেকে সকলেই এসেছিল, এমনকি ঠাকুমাও। তখন রহড়ার মত মফস্বলে অতিথিকে রাখার মত কোন হোটেল বা গেস্ট হাউস ছিল না। অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল, নয়নের এক বন্ধুর বাড়িতে। কেবল ঠাকুমা নয়নদের বাড়িতেই রইলেন।  

    নয়নের  বাড়ির উল্টো দিকের মাঠে প্যান্ডেল করে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা হল। তখন মফঃস্বলে ক্যাটারিং ব্যাপারটার সাথে আত্মীয়তা গড়ে ওঠেনি। সাধুর সেই সময় পাকা রাঁধুনি হিসাবে রহড়ায় বেশ নাম ডাক ছিল। বৌভাতের রান্নার দায়িত্ব ওকেই দেওয়া হয়েছ্যিল। 

    বিয়ের খবরটা নয়ন অফিসে কেবল অশেষ আর সামন্ত স্যারকে আগে থাকতে জানিয়েছিল। সামন্ত স্যারের কাছে ছুটির  দরখাস্তও দিয়ে এসেছিল। বিয়ের মাসখানেক আগে একেবারে নিমন্ত্রণ পত্র হাতে নিয়ে নয়ন অফিসের সকলকে জানাল। কুণালের কাছে গিয়ে একটু স্পেশাল করে বলেছিল — কুণালবাবু, আসা চাই কিন্তু।

    এক ফাঁকে একটু একলা পেয়ে কুণাল খুব নিচু স্বরে বলেছিল — আপনার সাথে একটু কথা বলা যাবে?

    নয়নও একই রকম নিচু স্বরে বলেছিল — অবশ্যই যাবে, তবে কেবলমাত্র অফিস সংক্রান্ত, কোন ব্যক্তিগত কথা নয়।

    কুণাল নয়নের হাত ধরে কাতরভাবে বলল --- ব্যক্তিগত হলেও খুব দরকারি কথা, একবারটি যদি শুনতেন!

    নয়ন কুণালের হাত ছাড়িয়ে নিয়ে বলেছিল — আপনাকে আগেও বলেছি আবার বলছি, আপনার সাথে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কোনরূপ সম্পর্কে আমি আগ্রহী নয়। আপনার দরকারি কথার আমার কাছে কোন মূল্য নেই।

    বৌভাতের অনুষ্ঠানের সামগ্রিক দেখ ভাল নয়নের বন্ধুরাই করেছিল। নিমন্ত্রিত অনেক ছিল, কিন্তু কোন ক্ষেত্রে কোন সমস্যা হয়নি। খুব সুন্দর আর সুষ্ঠু ভাবে নয়ন আর নন্দিতার বৌভাতের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হল।    

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন