এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৫৯

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৬ জুন ২০২৪ | ৫৪ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ৫৯

    পিসির বাড়িতে নন্দিতা ঠিক তিনদিন ছিল। চুক্তি মত নয়ন তিন দিনই ওখানে গিয়েছিল। একদিন ছেড়ে আসতে, একদিন নিয়ে আসতে আর একদিনে অফিস ফেরত দেখা করতে। তৃতীয় দিন সন্ধ্যায় নন্দিতাকে নিয়ে বাড়িতে ঢুকে নয়নের মনে হল মায়ের মুড একটু অফ।

    -- কি হয়েছে গো মা? তোমাকে একটু যেন অন্য রকম লাগছে।

    -- নন্দিতার মা একটু আগে ফোন করেছিলেন। ওনাদের ইচ্ছের কথা আবার জানালেন। ওনারা চান যে, নন্দিতার ডেলিভারি শিলিগুড়িতে হোক। ওনাদের খুব পরিচিত একজন নামকরা গাইনি আছেন, কি নাম বললেন যেন.... হ্যাঁ, চিন্ময় দত্ত। ওদের বাড়ির কাছেই তাঁর নিজের বড় নার্সিং হোম আছে। নন্দিতা আর ওর ভাইও নাকি ওনার কাছেই হয়েছে। ওনার সাথে নন্দিতার ব্যাপারে কথাবার্তাও বলে রেখেছেন। তুই একবার ওনাদের সাথে ভাল করে কথা বলে নে।

    -- এটা কি করে হয় মা? আমি তো এখানে সব রকম ব্যবস্থা করে রেখেছি। শিলিগুড়ির ডাক্তার আর নার্সিং হোমের পরিকাঠামো কোলকাতার থেকে ভাল এটা কেউ মানবে না। আমার কিছু মাথায় আসছে না। নন্দিতা কি চায় জিজ্ঞেস কর।

    নন্দিতা খবরটা শোনার পর ঘরে এসে চুপ করে বসেছিল। চিন্ময় কাকুকে ও খুব ভাল করেই চেনে ওর বাবার বন্ধু স্থানীয়।

    আগে শোনা কথাটা আর একবার শোনার পর নয়নের মেজাজটা একদম ভাল ছিল না।

    নন্দিতাকে একান্তে ওর ইচ্ছের কথা জিজ্ঞেস করতে বলেছিল — এ বিষয়ে আমি কি বলব! তোমরা যা ঠিক করবে তাই হবে।

    নয়ন ডিপ্লোম্যাটিক উত্তরে সন্তুষ্ট না হয়ে নির্দিষ্টভাবে জিজ্ঞেস করল -- আমাদের তো দু তরফ দু রকম চাইছি। তুমি কি চাইছ?

    নন্দিতা স্পষ্ট করে বলল—আমার ইচ্ছে একটাই, যেখানেই থাকি না কেন তুমি পাশে থাকবে।

    -- সেটা তো শিলিগুড়িতে থাকলে সম্ভব নয়। কিছুদিন গিয়ে থাকতে পারি কিন্তু দীর্ঘদিন তো আমার পক্ষে অফিস কামাই করে ওখানে থাকা সম্ভব নয়।

    নন্দিতা আর কোন কথা বলেনি। নন্দিতার ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ অবস্থা। এখানে ও সব দিক থেকেই ভাল ছিল। ডাক্তার বাবুও খুব ভাল। সর্বোপরি নয়ন পাশে ছিল। আবার মা বাবার ইচ্ছেকেও একেবারে উড়িয়ে দিতে মন সায় দেয়নি। যাওয়ার ইচ্ছে না থাকলেও জোরের সঙ্গে মা বাবাকে না করতে পারেনি। নন্দিতারা ভাই বোন ঐ ডাক্তারের হাতেই হয়েছে, ফলে ওর মনে একটু সুপারস্টিশানও দোলা দিচ্ছিল। তাই হয়ত নয়ন চাইছে না জেনেও এই ব্যাপারে কিছুটা নির্বিকার ছিল। চরম দোলাচলের মধ্যে পাক খাচ্ছিল।

    নন্দিতার মা বাবার জোরাজুরিতে বিরক্ত হলেও শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়ে নয়নকে ওনাদের প্রস্তাবে রাজি হতে হল। এই অবস্থায় মানসিক চাপ নন্দিতার শরীরের পক্ষে ভাল নয়। মূলত সেই কারণেই নয়ন কোন রকম তর্ক বিতর্কে যায়নি।

    এই ঘটনার পর নয়ন একটু বিমর্ষ হয়ে ছিল। নন্দিতা ওর মনের অবস্থা বুঝতে পেরে আদর করে বলল—বুঝতে পারছি, তুমি আমার ওপর রাগ করেছ। রাগ করোনা প্লিজ, আমার কি করার ছিল বল। তুমি তো মাকে না করে দিতে পারতে।

    -- পোস্ট মর্টেম করে কোন লাভ নেই। যা হওয়ার তা তো হয়ে গেছে।

    নয়নের কথার ঝাঁঝে নন্দিতা রাগের আভাষ পেয়ে কেঁদে ফেলে বলল—আমি মাকে বারণ করে দিচ্ছি।

    নন্দিতাকে আঘাত দেওয়ার কোন উদ্দেশ্য নয়নের ছিল না। ওর কথায় মেয়েটা আঘাত পেয়েছে বুঝতে পেরে জড়িয়ে ধরে অনেক আদর করে বলল—আমি তোমার ওপরে একেবারেই রাগ করিনি। আমি চেয়েছিলাম এই সময় পুরোটা তোমার পাশে থাকতে। তোমার মা বাবার ইচ্ছের ওপর আমি জোর করতে পারি না। তুমি ওখানে যে সময়টা থাকবে, আমি চেষ্টা করব পুরোটা না হলেও অনেকটা সময় তোমার কাছে থাকার।

    নয়নের বুকে মুখ রেখে নন্দিতা বলেছিল — যেখানেই থাকি না কেন, এই আশ্রয়টা আমার চাই।

    ছয় মাস পূর্ণ হওয়ার পর অসিত আর নীলিমা মেয়েকে নিয়ে যেতে রহড়ায় এল। নয়ন ওদের ট্রেনে তুলে দিয়ে আসতে গিয়েছিল। ট্রেন প্ল্যাটফর্মে দেওয়ার পর নন্দিতা নয়নকে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ কাঁদার পর ভেতরে গেল। জানলার ধারে বসে একদৃষ্টে তাকিয়ে রইল নয়নের দিকে। ট্রেন ছাড়তে ঝাপসা চোখে নন্দিতাকে বিদায় জানিয়ে নয়ন রহড়ায় ফিরে এল।

    কাটল আরো দুটো মাস। মাঝে নয়ন দুবার শিলিগুড়ি ঘুরে এসেছে, যদিও খুব অল্প দিনের জন্য। দুবারই শনিবার রাতে রওনা হয়ে মঙ্গলবার সকালে ফিরে এসেছে। ডেলিভারির সম্ভাব্য দিনের কুড়ি দিন আগে নয়ন লম্বা ছুটি নিয়ে শিলিগুড়ি পৌঁছল। আগে থেকে জানায়নি।

    ওকে কাছে পেয়ে আনন্দে নন্দিতার চোখে জল এসে গেল।

    জড়িয়ে ধরে বলল—যত দিন এগিয়ে আসছে, আমার উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, তত বাড়ছিল। কেমন যেন ভয় ভয় করছিল। এখন তুমি পাশে এসে গেছ, আমার আর কোন ভয় নেই।

    মাঝে একদিন সাধের পর্ব ছিল। আহেলির পাঠান উপহার পেয়ে নন্দিতা খুব খুশি। ঘরোয়া পরিবেশে অনুষ্ঠান সম্পন্ন হল।

    শেষবার যখন নন্দিতা চেকআপে গেল তখন আর মাত্র দশ দিন বাকি। নয়নের সাথে সেদিনই ডঃ চিন্ময় দত্তর পরিচয় হল। প্রৌঢ়ের কথাবার্তা ভাল। জানালেন এমনি সব ঠিকই আছে, কেবল বেবির পজিশন মাঝে মাঝে ঠিক থাকছে না। চেষ্টা করবেন নর্মাল ডেলিভারি করাতে, নিরুপায় হলে তখন সিজার করতে হবে। চেক আপ করিয়ে ফেরার দু দিন পর সন্ধেবেলায় নন্দিতার শরীরটা একটু খারাপ লাগে। এর কিছু পরেই অল্প অল্প জল ভাঙা শুরু হয়। ডাক্তারকে জানাতে উনি দেরি না করে নার্সিং হোমে ভর্তি করে দিতে বলেন। নয়ন আশার পর থেকে প্রায় সারাক্ষণই নন্দিতার পাশে পাশে থেকেছে, সাহস যুগিয়েছে। নন্দিতাকে হাসপাতালে ভর্তি করার পর থেকে নয়ন নিজেই একটু নার্ভাস হয়ে পড়েছে, যদিও নন্দিতার সামনে তা প্রকাশ করেনি। ডাক্তার বাবু রাতে এসে নর্মাল ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করলেন। স্যালাইন চালান হল। কিন্তু সকাল পর্যন্ত কোন রেজাল্ট না পাওয়ায় ডঃ চিন্ময় দত্ত সিজার করার সিদ্ধান্ত নিলেন।

    অসিতদের পরিচিত ডাক্তার, তাই কেবিনে নয়নের থাকায় কেউ আপত্তি করেনি। সারা রাত জেগে নন্দিতার পাশে বসে ছিল। যত সময় এগিয়েছে তত নয়নের নার্ভাসনেস বেড়াছে।, যা নন্দিতার চোখ এড়ায়নি।

    নন্দিতাকে ওটিতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। নয়ন ওর মাথায় হাত বুলোতে বুলোতে পাশে পাশে হাঁটছে। নন্দিতা ওকে একটু নিচু হতে বলে ওর কপালে একটা চুমু খেল। গালে হাত বুলিয়ে বলল—আর একটু ধৈর্য ধর সোনা, তার পরেই তো...

    আরো কিছু বলতে চাইছিল, গলাটা জড়িয়ে গেল, শেষ করতে পারল না।

    ডাক্তার বাবু পাশেই আসছিলেন। ব্যাপারটা লক্ষ্য করে বললেন — কি মেয়ে, নার্ভাস লাগছে? একদম ভয় পেয়ো না, কিছু টেরই পাবে না।

    ওটিতে ঢোকার আগে যারা ওকে নিয়ে যাচ্ছিল, নন্দিতা তাদের একটু ড়াতে বলল। নয়নকে অনেক আদর করে ওটিতে ঢুকল।

    নয়ন ফিরে এল। সেখানে নীলিমা আর অসিতও দাঁড়িয়ে ছিল। সকলে একটা সোফায় গিয়ে বসল।

    ওটির বেডে নন্দিতাকে শুইয়ে কোমরে একটা ইনজেকশন দেওয়া হল। নিচের দিকটা ধীরে ধীরে অসাড় হয়ে গেল। একটু পরেই আসছে মহামান্য অতিথি। সে এসে গেছে নন্দিতা শুনতে পাচ্ছে কান্নার আওয়াজ। কানে এল, “ছেলে হয়েছে।” ‘নয়ন এসে তোমার রাজপুত্রকে দেখে যাও দেখে যাও। কান্নার আওয়াজ আসছে, কিন্তু ওরা ছেলেকে দেখাচ্ছে না কেন? সবাই যেন একটু বেশী ব্যস্ত। শরীরটা ধীরে ধীরে অবশ হয়ে যাচ্ছে। বড় অন্ধকার, কোথায় হারিয়ে যাচ্ছি, আঃ....... ‘

    অনেকটা সময় কাটার পরেও ভেতর থেকে কোন খবর এল না। ওটির ভেতরে যে সবকিছু স্বাভাবিক নেই তার আঁচ নয়নরা বাইরে থেকেই কিছুটা পাচ্ছিল। একজন ওটির স্টাফ কিছু আগে হন্তদন্ত হয়ে ভেতর থেকে বেরিয়েছিল, তাকে কিছু জিজ্ঞেস করার আগেই সে দৃষ্টির আড়ালে চলে গেল। বেশ কিছুটা পরে একজন নার্স বাইরে আসতে নয়ন নন্দিতার কথা জিজ্ঞেস করল। নার্স ছেলে হয়েছে বলে কোনরকমে কেটে পড়ছিল। নয়ন তার পথ আটকে জিজ্ঞেস করল—বাচ্চার মা কেমন আছে?

    “এখনি স্যার এসে বলছেন” বলে সে একপ্রকার পালিয়ে যাচ্ছিল, নয়ন উত্তেজিত হয়ে বলল — আপনাকে জিজ্ঞেস করেছি আপনি বলুন। ইজ এভরিথিং ওকে?

    নার্স একটু ভয় পেয়ে বলে ফেলল — মায়ের খুব ব্লিডিং হচ্ছে। ডাক্তার বাবু চেষ্টা করছেন।

    নয়ন চিৎকার করে বলল — আমার নন্দিতার যদি কিছু হয়, আমি সব কটাকে হাজতে ঢোকাব।

    নীলিমা নয়নকে শান্ত করার বৃথা চেষ্টা করল। চিন্ময় দত্ত সামনে আসেনি। অনেক পরে একজন জুনিয়ার ডাক্তার এসে জানাল যে, নন্দিতা আর নেই।

    নয়নের তখন পাগলের মত অবস্থা। জুনিয়ার ডাক্তারকে বলল — ওই স্কাউন্ড্রেল চিন্ময় কোথায়? ওকে এখনি বাইরে পাঠাও। জানোয়ারটা আমার নন্দিতাকে মেরে ফেলল। অসিত আর নীলিমাও তখন সন্তান হারানোর শোকে আছাড়ি পিছাড়ি খাচ্ছে।

    ডঃ চিন্ময় দত্ত বাইরে আসেনি, এল নন্দিতার প্রাণহীন দেহ।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন