এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 213.110.242.19 | ০৪ মে ২০১৮ ১৫:৪৪375964
  • অনেকে দেখছি ১৯৫৭ সালের পরে প্রকাশিত কোন খবর রাখে না। "কাল্টিভেট" করতে তো সার-জল ইত্যাদি লাগে। সেসবের কি কি জোগান হয়েছিল তার খবর বছর পঞ্চাশ বাদে পাওয়া যাবে।
    “According to the leaked cable, transmitted under the name of U.S. consul-general in Kolkata Beth A. Payne..............Her party’s public rhetoric, devoid of any anti-Americanism, and private outreach to post’s officers are encouraging signs that a Bannerjee-led West Bengal government will be friendlier to the United States than the current CPI-M one,” said the cable. “Post recommends USG officials continue to cultivate Bannerjee, ............”
    https://blogs.wsj.com/indiarealtime/2011/04/21/wikileaks-a-u-s-take-on-mamata-banerjee/
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ১৬:১৯375965
  • টি, বেসিক প্রেমিসটায় গন্ডগোল আছে। নব্বুই তো ছেড়েই দিলাম, দু হাজারের পর সিপিয়েম সরকার এমন কিছু ছিলনা যে তাকে হটানোর জন্য একেবারে সিআইয়ে চলে আসবে। এমনিতেও দলটা নিজের বোঝা বইতে না পেরে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিল, তার জন্য বিশ্বত্রাস সিআইয়ের দরকার পড়েনি।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ১৬:২১375966
  • তার মানে এই না যে ইরান নিকারাগুয়াতে সিআইয়ে কিছু করেনি। কিন্তু সেটা পব অবধি একস্ট্রাপোলেট করে ফেললে মুশকিল।
  • T | 165.69.191.253 | ০৪ মে ২০১৮ ১৭:২৫375967
  • এই যে আপনি লিখেছেন প্রত্যেক ইলেকশনের আগে এই কুমীরছানা বার করা হ'ত, এখানে একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করা হল যেন অন্যান্য ইস্যু গুলো তুলনামূলক ভাবে কম গুরুত্ব পেত। এই দাবীটা নেহাতই অতিরঞ্জন বলছি। কারণ প্রথাগত ইলেকশন ম্যানিফেস্টো শুধুমাত্র এইসবের উপর নির্ভর থাকত না। এছাড়া লোকাল ইস্যু এবং জাতীয় ইস্যু নিয়েই ভোটে গেছে বারবার।

    এবার দেখুন একানব্বই সালের পর ভারতের মতো বিশাল বাজার ধরতে আমেরিকার ইন্টারেস্ট থাকবে না এ অসম্ভব। সার, কেমিক্যাল, এঞ্জিনিয়ারিং যন্ত্রাংশ, টেলিকম ইত্যাদির বাজার ধরতে পুঁজিবাদ কাছাখুলে নেমেছে তো বটেই। এই অবস্থায় কেন্দ্রে একটা বন্ধুভাবাপন্ন সরকার থাকলে তাকে চাপ দিয়ে অনেক কিছুই করিয়ে নেওয়া সম্ভব। এই কাজের জন্য মার্কিন রাষ্ট্রদূতেরা তো আর পলিটিক্যাল নেতাদের সাথে হরদম বৈঠক করবেন না। তো খেলাটা অন্যভাবে হবে। বানিয়া শ্রেণী মারফত হবে। পুরো দেশটাকেই স্রেফ উপভোক্তাতে পরিণত করার বিরুদ্ধে যারা, অর্থাৎ ব্যাগড়াবাদীদের যদি দূর্বল করে দেওয়া যায় তো ভালোই সুবিধে। নিউক ডিল গুলো হয়ে যায়। সুতরাং ভারতের পলিটিক্যাল লেফট যে আমেরিকার টার্গেট সেটা একেবারেই অসম্ভব কি? :) দুহাজার পরবর্ত্তী যদি ধরেন তো আরোই বেশী প্রাসঙ্গিক। পলিটিক্যাল লেফট উবে গেলে সোশ্যাল লেফটকে সিধে করা দুদিনের ব্যাপার।

    খেলা তো আরো স্পষ্ট যখন দেখা যায় যে মোদী যেখানে যান, ঠিক তার পরে পরেই বিবিধ ভারতীয় কোং গুলোর সাথে সেদেশের ডিফেন্স ডিল হয়ে যায়। এইসব কাজে কাক প্রয়োজনে কাকের মাংস খেতেও প্রস্তুত। দুটো লেয়ারে খেলা চলছে। নয় কি?
  • sm | 52.110.151.44 | ০৪ মে ২০১৮ ১৭:৩৯375968
  • আবার বুদ্ধবাবু --মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি , কনস্যুলেট নিয়ে উইকিলিকস অনেক কিছু বার করেছে।খেলার কি একটা লেয়ার ভাই।
    নেট খুললেই চোখে পড়ে। এতো জানা সত্বেও বুদ্ধবাবু কি গুরুত্ব পূর্ণ কথা বলতে গেছিলেন?
    এই সাম্রাজ্য বাদী শক্তি কে বয়কট করাই তো উচিত ছিলো, তাই না?
  • h | 213.99.211.135 | ০৪ মে ২০১৮ ১৭:৫৩375969
  • ২০০০ এর পরেই এ সিপিএম সাম্প্রতিক কালে একমাত্র আইডিওলজিকালি ডিফেন্সিবল কাজ টি করে। নিউক্লিয়ার ডিল এর বিরোধিতা করে। তাতে তার পোলিটিকাল বারোটা বাজে। কিন্তু এটাও যদি না লরে লেফ্ট পার্টি হিসেবে কিসু থাকে না। এখন যে ভাবে চলছে, তাতে চীন জুজু দেখে ভারত মহাসাগরে আর পাক জুজু দেখে কাশ্মীরে ইউ এস বেস সময়ের অপেক্ষা। আর চীন যদি অবিসংবাদী পাওয়ার হয়ে ওঠে তখন আবার আজ যারা আমেরিকাপন্থী তাঁরা আমার ছেলে আবার ইংরেজি বাংঅলা টা ভালো পারে না , কিন্তু জানেন, ও মান্দারিন এ গুড পেয়েছে কাল এসব বলবে ঃ-) তো এসব দুনিয়ায় হয়, নজ্জা পাবার কিসু নেই।
  • sm | 52.110.151.44 | ০৪ মে ২০১৮ ১৮:০১375970
  • ইংলিশ তো অনেকদিন হলো। এবার কিছু দিন মান্দারিন ই চলুক।
    ভারতে চাকরি না থাকলে আমেরিকা বা চিন কিছু একটা দেশে যেতেই হবে।এমন তো নয় বামেরা বাঁধা দিচ্ছে বলে, আমেরিকা বা চিন গুটিয়ে গেছে?
    এনিওয়ে, নিউক ডিল নিয়ে সি প এম পার্টির মধ্যে দুটো ভাগ কেন?
    একদল প্রকাশ করাত তো অন্যদল ভাবে নিউক ডিল ই আমাদের সাড়ে বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছে মনে করে কেন?
    ভাল সার্কাস চলছে বলতে হবে।
  • Du | 57.184.19.64 | ০৪ মে ২০১৮ ১৮:১৮375971
  • dc এক্ষ্ত্ত্রপোলতে বোধহয় নয়। সেরকম কিছু নথি তো বেরিয়েছে। আর সেক্রেটারি স্টেট গিয়ে অভিনন্দন দিয়ে এলো পবর নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে এটা কি নর্ম্যাল ব্যাপার?
  • PT | 213.110.242.17 | ০৪ মে ২০১৮ ১৮:২৭375972
  • বন্দুকধারী বামকে বন্দুক দিয়েই শেষ করা যায় আর সোস্যাল বামকে একবার চ্যাটারিং ক্লাস বলে দেগে দিলেই কাজ হয়। সমস্যা হচ্ছে সেই বামেদের নিয়ে যারা ভোটে জিতে ফিরে ফিরে আসে। কিন্তু সেভাবেও যাতে ফিরে না আসে তারও ব্যব্স্থা হয়েছেঃ নাগপুরের ইচ্ছাফুল, পচ্চিমবঙ্গে তিনোমুল।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ১৯:৫১375974
  • টি আমি "প্রত্যেক ইলেকশনের আগে এই কুমীরছানা বার করা হ'ত" এটা ম্যানিফেস্টোর কথা বলিনি, বলেছি প্রত্যেক ভোটের আগে বুজিদের সই করা একটা চিঠির কথা। লোকাল আর জাতীয় ইস্যু নিয়ে অবশ্যই ভোটে গেছে, কিন্তু তার সাথে এই কুমিরছানাটাও থাকতো।

    আর কুমিরছানা এইজন্য বলেছি কারন যে চিঠিটা দেখানো হতো সেটা ১৯৫০ এর আর পঞ্চাশ-ষাট দশকের সাথে পোস্ট নব্বুই এর জিওপলিটিক্স এর আকাশ পাতাল তফাত হয়ে গেছিল। ১৯৫০ এ কেরলে সিআইয়ে কিছু একটা ট্রাই করেছিল (তাতেও খুব যে সফল হয়নি তার প্রমান কেরলে বারবার সিপিএম সরকার গড়েছে), সেটা দেখিয়ে নব্বুইএর আর দু হাজার দশকের ভোটে বারবার সিআইয়ের জুজু দেখানো, সেজন্যই কুমিরছানা।

    "পুরো দেশটাকেই স্রেফ উপভোক্তাতে পরিণত করার বিরুদ্ধে যারা, অর্থাৎ ব্যাগড়াবাদীদের যদি দূর্বল করে দেওয়া যায় তো ভালোই সুবিধে"

    সিপিএম সরকারে থেকে মনে হয়না আর যাই হোক ব্যাগড়াবাদী ছিল না। বরং ব্যাগড়াবাদীদের ভালোমতো গালই দিতো।

    "সুতরাং ভারতের পলিটিক্যাল লেফট যে আমেরিকার টার্গেট সেটা একেবারেই অসম্ভব কি?"

    অফ কোর্স সম্ভব। কিন্তু কিছুটা নুয়ান্সের ব্যপার আছে। অবশ্যই আমেরিকার কিছুটা ইন্টারেস্ট ছিল/আছে পলিটিকাল লেফটকে ব্যাকফুটে রাখার, কিন্তু তার জন্য লজিকালি কতোট্দূর যাবে? পলিটিকাল লেফট যখন কেন্দ্রে ভালো পজিশানে ছিল তখন আমেরিকান ইন্টারেস্ট বা বিগ ইনভেস্টরদের কি এমন অসুবিধে করেছিল যে একেবারে সিআইয়ে চলে আসবে পব সরকার ফেলার জন্য টাকা দিতে? অসুবিধের কথা বললে তো বরং বলতে হয় বুদ্ধবাবুকে সিআইয়ের টাকা দেওয়া উচিত ছিল যাতে পবতে বড়ো ইনভেস্টমেন্টের জমি তৈরি হয়!

    Du, আবারও বলছি, ওটা একস্ট্রাপোলেশান। সিআইয়ে নিকারাগুয়াতে বা ইরানে টাকা ঢেলে সরকার বদলেছে কারন ওসব দেশের জিওপলিটিকাল গুরুত্ব অনেক বেশী ছিল। তার সাথে নব্বুইয়ের বা দুহাজারের পবর তুলনা করা বাড়াবাড়ি হয়ে যায়। আর নথির কথা, এমন হতেই পারে যে আমেরিকান ডিপ্লোম্যাটরা চেয়েছে সিপিএম সরকার সরে যাক, তার জন্য মিটিং করে থাকতেই পারে। এরকম মিটিং হ্যান ত্যান সব রাজ্যে সরকারি পক্ষ আর অপোজিশান পক্ষ দুজনের সাথেই রুট্নলি হয়ে থাকে, যাতে ক্ষমতায় যেই আসুক, ডিপ্লোম্যাটিক চ্যানেল খোলা থাকে। তার থেকে এটা দাঁড়ায় না যে সিআইয়ে পবতে টাকা দিয়ে সরকার পাল্টে দিয়েছে।

    পবতে সিপিএম এর সরকার পাতি মানুষে ভোট দিয়ে পাল্টেছে। তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়ে পাল্টেছে, পাল্টানোর দরকার হয়ে পড়েছিল বলে পাল্টেছে। এর মধ্যে সিআইয়ে টিআইয়ে এনে ফেল্লে আর কি বলবো।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ১৯:৫২375975
  • "আর সেক্রেটারি স্টেট গিয়ে অভিনন্দন দিয়ে এলো পবর নতুন মুখ্যমন্ত্রীকে এটা কি নর্ম্যাল ব্যাপার?" - এটা কিছুটা অপটিক্সও কিন্তু।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:০২375976
  • সবচে অবাক হয়েছি h দার ২ঃ০৩ এর পোস্ট পড়ে। আমেরিকান ইন্টারভেনশানের দীর্ঘ লিস্ট নিয়ে কোনই ডাউট নেই, কিন্তু ২০১১ প্রসঙ্গে সেটা আনার দরকার আছে কি? সত্যি আপনার মনে হয় ২০১১ তে বামফ্রন্ট নিজেদের দোষে ছাড়া অন্য কোন কারনে হেরেছে?
  • T | 129.74.180.59 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:২০375977
  • আহা, ভোট দিয়েই তো সরকার পাল্টাবে। আর কীভাবেই বা হবে। আমি ভোটের পিছনের ওপিনিয়ন ম্যানুফ্যাকচারিং এর কথা বলছিলাম আর কী। যে কুমিরছানার কথা বলছেন তাতে ইম্পিরিয়ালিজম আর পুঁজিবাদ এইসব কথা লেখা থাকত। আর ঐ চিঠি। কিন্তু প্রচারটা তো আর ঐ চিঠিসর্বস্ব ছিল না। তাছাড়া, এখনও যদি বুজীদের বক্তব্য ছাপা হয় সেখানেও এই একই কথা না লেখার যুক্তি কিছু দেখি না। ইম্পিরিয়ালিজম তো এমনিতেই গ্যাট ইত্যাদির মাধ্যমে চলছে আর ধোনতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরীদের তো দেখা যাচ্ছেই। ওতে কীই বা মহাভারত অশুদ্ধ হ'ল! ওই র‍্যাম্বোদর্শন মেনে অ্যাপাচে হেলিকপ্টারে করে সিয়াইএ বাংলার বুকে নেমে আসবে ওইরম জুজুবাদ বোধহয় কেউ দেখাত না বা ভাবে নি।

    তো, সরাসরি অমন সিয়াইএ টাকা দিয়েছে বলে লেফট গভ পড়ে গ্যালো এরকম দাবী কেউই করবে না। :) এই গোলগাল রেটোরিকে সিপিয়েমই বিশ্বাস করে না তো পাবলিক ক্যানো করবে। এটা ধরা যেতে পারে যে খেলা বিবিধ লেভেলে হয় আর বড়রা একদম চুপচাপ গোলগাল বসে থাকে না। এই ধরুণ নিউক ডিল ভেস্তে গেলে বিপদ হত। এডুকেশন ট্রিটি স্বাক্ষর না করলে বিপদ হ'ত। এইসব আর কী।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:৩২375978
  • "তো, সরাসরি অমন সিয়াইএ টাকা দিয়েছে বলে লেফট গভ পড়ে গ্যালো এরকম দাবী কেউই করবে না"

    এটাই আমিও বলতে চেয়েছিলাম।

    আর ২০১১ তে ওপিনিয়ন ম্যানুফ্যাকচারিং এর কতোটা এফেক্ট ছিল সেটা নিয়ে আমার খানিকটা সন্দেহ আছে। মানে সততার প্রতীক টতিক ঢপবাজি তো চালানো হয়েইছিল, আর আমি নিজে যেহেতু চেয়েছিলাম যে সিপিএম সরকার ক্ষমতায় ফিরে আসুক তাই ফলাফলে অবাকই হয়েছিলাম। কিন্তু ফলাফল দেখে এটাও মনে হয়েছিল যে একটা বড়ো অংশ জেনুইনলি চেয়েছিল অন্য সরকার আনতে। বামফ্রন্ট সরকার তার ক্রেডিবিলিটি হারিয়ে ফেলেছিল।
  • PT | 213.110.242.17 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:৩৯375979
  • "এরকম মিটিং হ্যান ত্যান সব রাজ্যে সরকারি পক্ষ আর অপোজিশান পক্ষ দুজনের সাথেই রুট্নলি হয়ে থাকে, যাতে ক্ষমতায় যেই আসুক, ডিপ্লোম্যাটিক চ্যানেল খোলা থাকে।"
    This was the first-ever visit by a U.S. secretary of state to Writers’ Buildings to hold a meeting with a chief minister.

    তুমি কিছুই মনে কোরোনা, কেউ যদি কিছু বলে / কত কি যে সয়ে যেতে হয় ভালবাসা হলে!!
  • T | 129.74.180.59 | ০৪ মে ২০১৮ ২০:৫১375980
  • আমার মনে হয় দুহাজার এগারোটা সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর বেশ সুন্দর উদাহরণ। এর মানে এই না যে লেফটের দিক থেকে সবই ধোয়া তুলসীপাতা, সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম নেতাই পরপর ঘটে যাওয়ার দায় তো নিতেই হবে। কিন্তু কথা হচ্ছে যে অ্যান্টি ইনকাম্বেন্সিকে ভয়েস দেওয়ার কাজটা মিডীয়া করেছিল।
    যেটা মনে হয়, নিওলিবারেল পলিসির বিরোধীতা করে আগের লোকসভায় যে ভোট লেফট পেয়েছিল সেটা সরে গেছিল মূলতঃ জনতার অ্যাস্পিরেশনের সাথে পাল্লা না দিতে পেরে। লোকে সরাসরি বেনিফিট চাইছে, এদিকে সমাজে মূলগতঃ পরিবর্তন করতে চেয়ে লংটার্ম প্ল্যান নিলে তো খটামটি লাগবেই। এই অবস্থায় লোকে নিজেদের ভয়েস খুঁজে নিয়েছে এবং মিডিয়াও লাফিয়ে তাল মিলিয়েছে।
  • dc | 132.164.207.198 | ০৪ মে ২০১৮ ২১:০৩375981
  • সিঙ্গুর আর নন্দীগ্রামের বেশ কিছুটা এফেক্ট মনে হয় গ্রামগুলোতে পড়েছিল, সরকার জমি নিয়ে নেবে এটা অনেকে মানতে পারেনি। মফঃস্বল আর শহরগুলোতে অ্যাস্পিরেশান যেমন একটা ফ্যাক্টর হয়েছিল, তেমনই সিপিএমের নীচুতলা থেকে মাঝারি তলার মাতব্বরির বিরুদ্ধেও ক্ষোভ তৈরী হয়েছিল। আর অ্যাস্পিরেশানের মজা হলো, এটাও লোকে দেখছিল যে নীচু আর মাঝারি লেভেলে প্রোমোটারি করে দিব্যি দুপয়সা কামিয়ে নিচ্ছিল কিন্তু অন্যরা কিছুই পাচ্ছিল না। বেশ কয়েকটা ফ্যাক্টর। আর সততার প্রতীক নামের মিডিয়ার ঢপবাজি।
  • lcm | 109.0.80.158 | ০৪ মে ২০১৮ ২১:০৯375982
  • নাহ্‌, লোকজন কিছু সিরিয়াসলি নেয় না,
  • cm | 37.62.116.228 | ০৪ মে ২০১৮ ২২:১৯375983
  • কষ্ট করে বানানোর জন্য দুটো অমৃতি দেওয়া হল।
  • PT | 213.110.242.19 | ০৪ মে ২০১৮ ২২:৫৭375985
  • এ যেন এক সার্কাস.....
    Arup Biswas, contesting from Tollygunge, has been circulating leaflets among his constituents claiming that Barack Obama had praised a Durga Puja organised by him.
    The leaflet, which lists Biswas’s “achievements” as MLA, has the reference to Obama highlighted in red. It reads that the US President had written to Biswas, praising him for the theme of Suruchi Sangha Durga Puja and upholding a “social cause” through it.......
    ......The leaflet also mentions that then British Prime Minister Gordon Brown and director of UN Environment Program, Ibrahim Thiaw, too had appreciated the theme.
    `https://www.telegraphindia.com/1110412/jsp/calcutta/story_13840452.jsp
  • Ekak | 53.224.129.57 | ০৪ মে ২০১৮ ২৩:৩২375986
  • এইযে একটা ঠিক হলে আরেকটা নয় এরকম তর্কগুলোর কোনো সমাধান হয়না । সিপুএম এর অপদার্থতা অত্যাচার মাত্রা ছাড়িয়েছিলো বলেই তো সিপুএম বিরোধী মার্কেটিং কাজ করেছে । কনসেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যাপারটা অত গোলগাল নয় । এটা দানিকেন বা লোকনেস মনস্টার নয় যে জিরো থেকে কনসেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং হবে :)) একটা স্ট্রং বেস থাকে যাকে সুযোগের অপেক্ষায় থাকা লোকেরা কাজে লাগিয়ে পুরো পাত্তা খেলে দেয় :) এখানেও তাই হয়েছে ।

    একটা উদাহরণ দি । এইমুহূর্তে অনেকে লড়ে যাচ্ছেন প্রমান করতে যে ভাগাড়ে মাংস পাওয়া পুরো ভুলভাল রিপোর্ট , সবই এমএনসি ফুড চেইনের খেলা ।

    আরেকদল হঠাত চেগে উঠে ভাগাড় ভাগাড় চেঁচিয়ে নিজেদের টনসিলে শিং গজিয়ে ফেললেন ।

    এবার ঘটনা হলো , যারা কলকাতায় পুরোনো বাসিন্দা , একটু চোখ কান খোলা এবং কোনোকালে কেটারিং ব্যবসা কাছ থেকে দেখেছে তারা বিলক্ষণ জানে যে নব্বুই এর মাঝামাঝি থেকেই মরা মাংস -মরা মুরগি চালান চলছে ব্যাপক হারে । ১০০ কেজি পাঁঠার মধ্যে ছোলা খাওয়া পাঁঠা , গলা কাটা ছাগল আর ওষুধ দেওয়া মরা মাংস রেশিও ধরে মেশানো । তো ? কোনোদিন হিসেব করে দেখেছেন কলকাতার স্ট্রিট ফুড এতো সস্তা কেন ? এতো এতো কাবাব চিকেন মাটন রোল এতো কমে আসে কোত্থেকে । বাজারের বিশাল চাহিদা কিভাবে পূরণ হয় ।

    তো ভালোই চলছিল । বাদ সাধলো কাঁচা মাংস র বাজারে গোদরেজ থেকে বিগ বাস্কেট সবাই ঢুকে । সেই সঙ্গে আরও বহু ফুড স্টার্টআপ যারা কোনোভাবেই ওয়েস্ট বেঙ্গল মার্কেটে প্রাইস ম্যাচ করাতে পারছেনা । বিদেশী আছে । দেশি ও । অতএব সরকারের ওপর চাপ। সেন্টারের লবি । হ্যানাত্যানা । এতকাল যেখানে ইন্সপেকশন হতোনা সেখানে পেছনে শিক ঢুকিয়ে ঢুকিয়ে তদন্ত হচ্ছে ।

    তো ? পুরো ঘটনাকে বিগ কর্পোরেট এর পবর বাজার অধিকারের ছক ভাবা ভুল ? এতকাল স্ট্রিট ফুড বলে যা খেয়েছি তার কেজিপ্রতিতে অন্তত ২০% ভাগাড়ের মাংস ও প্রচুর ফরমালিন পেটে গেছে , এই ধারণা ভুল ??

    ন্যা । দুটোই ঠিক । এরকম ই চারপাশ ।
  • PM | 96.98.48.218 | ০৪ মে ২০১৮ ২৩:৫৫375988
  • সিআই এ ছিলো কি ছিলো না জানি না---সারদা আর রোজ ভ্যালির টাকা সাংঘাতিক ভাবে ছিলো--- জা গ্রামের দিকে বামেদের নিচের লেয়ার্টাকে প্রায় খেয়ে নেয় অনেকাংশে-- যুবদের এক বড় অংশকে চিট ফান্ড চেনের মধ্যে ঢুকিয়ে কাচা টাকা ওআইয়ে দেওয়া হয়েছিলো। মাছের তেলে মাছ ভাজা

    আর কোনো এক অদ্রিশ্য শক্তির বলে অতিবাম, কং, বিজেপি, তিনো, মায় এসউসি পরয্যন্ত সব একি ছাতার তলায় চলে এসেছিলো - সেই অদৃশ্য শক্তিকে কেউ সিআইএ বলে, কেউ জিরাফ বলে--- নামে কি আসে যায়। তার শক্তি কম নয়।। আদবানি , সোনিয়া, কিশেন্জি, অরুন্ধতি, গুরুচন্ডালি, মেধা, অমর সিঙ্গ, অশোক ঘোষ সকলে মমতার বেপারে একমত হয়েছিলেন--- সেটা কি কম কথা
  • PM | 96.98.48.218 | ০৪ মে ২০১৮ ২৩:৫৫375987
  • সিআই এ ছিলো কি ছিলো না জানি না---সারদা আর রোজ ভ্যালির টাকা সাংঘাতিক ভাবে ছিলো--- জা গ্রামের দিকে বামেদের নিচের লেয়ার্টাকে প্রায় খেয়ে নেয় অনেকাংশে-- যুবদের এক বড় অংশকে চিট ফান্ড চেনের মধ্যে ঢুকিয়ে কাচা টাকা ওআইয়ে দেওয়া হয়েছিলো। মাছের তেলে মাছ ভাজা

    আর কোনো এক অদ্রিশ্য শক্তির বলে অতিবাম, কং, বিজেপি, তিনো, মায় এসউসি পরয্যন্ত সব একি ছাতার তলায় চলে এসেছিলো - সেই অদৃশ্য শক্তিকে কেউ সিআইএ বলে, কেউ জিরাফ বলে--- নামে কি আসে যায়। তার শক্তি কম নয়।। আদবানি , সোনিয়া, কিশেন্জি, অরুন্ধতি, গুরুচন্ডালি, মেধা, অমর সিঙ্গ, অশোক ঘোষ সকলে মমতার বেপারে একমত হয়েছিলেন--- সেটা কি কম কথা
  • sm | 52.110.149.236 | ০৫ মে ২০১৮ ০০:০৭375989
  • না, চারপাশ এরকম নয়। মুরগীর মাংসের মধ্যে মরা মুরগি ঢুকিয়ে দেওয়া সহজ। কারণ প্রচুর মুরগি পোল্ট্রি তে মারা যায়। ধরাযাক ১৫-২০শতাংশ। এগুলো পোল্ট্রির মালিক ১০-২০ টাকা পিস হিসাবে বিক্রি করে দেয়। ক্রেতারা নিয়ে যায়। মাছের খাবার হিসাবে।
    এর কিছু অংশ ঢোকে, রাস্তার দোকান বা রেস্তোরাঁ গুলোতে।
    কিন্তু, গরু কুকুর ছাগল এতো বিপুল হারে মরে না। যেগুলো মরে, ভাগাড়ে ফেলে আসা রীতি।
    এবার গরু বা ছাগল হলে চর্মকার রা এসে ,চামড়া কেটে নিয়ে যায়। এই প্র্যাকটিস, বহু বছর ধরে চলছে।
    কিন্তু, এই মৃত প্রাণীর মাংস কেটে রেস্তোরায় সাপ্লাই হয়, প্রথম শুনলাম। হলেও, পরিমাণ বিরাট হবে বলে মনে না।
    দেখতে হবে, ইউ পি,বিহার , এসব রাজ্য গুলো তে কি হয়?মরা মুরগি গুলোই বা যায় কোথায়?
    রিপোর্টিং করলে এই দিক গুলো ও দেখতে হয়। আমাদের মিডিয়া তো অতটা খাটবে না। তাই সত্যি টা জানা মুশকিল।
    কিছুদিন আগে ব্রিটেনে খুব শোরগোল পড়েছিল ।মাটন মানে ল্যাম্ব মিট আর বিফে যথেচ্ছ ঘোড়ার মাংস মেশানো হয়েছে।
    টেস্কো, এসডা, সেন্সবুরি সবকটা সুপার মার্কেট এর ফ্রোজেন মাংশেই এই ভেজাল ভাল পরিমাণে মিলেছে।
    সুতরাং, বাজারে গিয়ে মুরগির বা পাঁঠার মাংস কেনার কোন বিকল্প নাই।
    সুপার মার্কেট এর ফ্রোজেন মাংস কেউ ই বিশ্বাস করে কিনবে না।
  • sm | 52.110.149.236 | ০৫ মে ২০১৮ ০০:১৩375990
  • বামেদের হারা ছিল, সময়ের অপেক্ষা।ওর জন্য, কোন সি আই এ বা সারদার টাকা লাগে না।
    যেটা দরকার ছিল, সেটা হলো হাড় হিম আতঙ্কের আবেশ কাটিয়ে ওঠা। যেটা নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুর এনে দিয়েছিল।
    সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায়ের পরাজয়ের সময় ও কোন সি আই এ বা সরদার টাকা লাগে নি।
    ত্রিপুরা তেও বামেদের হারার জন্য কোন সারদা লাগেনি। কারণ ওখানে চিট ফান্ডের সঙ্গে শাসক দলই বেশি জড়িয়ে গেছিলো।
  • একক | 53.224.129.57 | ০৫ মে ২০১৮ ০০:৪২375991
  • বেশিরভাগ লোক কাঁচা মাংস দেখে এবং গন্ধ থেকে পরিস্কার বুঝতে পারেন সেটা পাঁঠা না ছাগল না অন্যকিছু । ভেজাল মাংস বেশিরভাগ যেত কুকড মিট এ যাতে লোকে আর বুঝতে না পারে । পরে যখন প্রসেসড মিট এর বাজার বাড়লো তখন সেখানেও চালান শুরু হয় |

    সরাসরি গিয়ে কেনা অবস্যই সবচে ভালো । দ্বিমত নেই । কিন্তু সেটা সর্বদা সম্হব না । অনুষ্টান বাড়িতেও কেটারার ছাড়া গতি নেই । রান্না করা মাংসের বিশাল চাহিদা আছে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মে ২০১৮ ০১:৪২375992
  • সত্তর আর আশির দশকে ভারতকে নিয়ে আম্রিগার চিন্তা তো ছিলই। কমুনিস্ট রাশিয়ার সঙ্গে চরম বন্ধুত্ব, পাশেই কমুনিস্ট চীন, তাছাড়া সাউথ ইস্ট এশিয়ায় কমুনিস্টরা বাড়ছে। ভারত যে অন্য ক্যাম্পে চলে যায়নি বা দুম করে লাল হয়ে যায়নি এটাইতো অবিশ্বাস্য। কোল্ড ওয়ার আরো ২০ বছর চললে কি হতো কেউ বলতে পারেনা।
  • Du | 182.58.105.121 | ০৫ মে ২০১৮ ০১:৪৮375993
  • সিপিএমের কত লোক্যাল লোক খুন হয়েছিল সেটাকে একেবারে ইতিহাসের পাতা থেকে বের করে গণতন্ত্রের বই লিখবেন বাঁধিয়ে ফেলবেন না এইটাই বক্তব্য।
  • Du | 182.58.105.121 | ০৫ মে ২০১৮ ০১:৫২375994
  • মাংসের ব্যপারটাও আইসোলেটেড নয়। পুরো সরকারী চেক ব্যালান্স ভেঙ্গে পড়ার একটা সিমটম মাত্র।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মে ২০১৮ ০২:০১375996
  • "কোনোদিন হিসেব করে দেখেছেন কলকাতার স্ট্রিট ফুড এতো সস্তা কেন ?"
    কেন? মরা মাংস দেয় বলে?

    নাকি এস্টাব্লিশমেন্ট কস্ট, রিয়েল এস্টেট কস্ট, লেবার কস্ট, ট্যাক্স, লাইসেন্স, চার্জ, প্রফিটেবিলিটি ইত্যাদি কম বলে। বড় রেঁস্তোরায় যা দাম দেন তাঁর ২০-৩০% হলো ইনগ্রেডিয়েন্টের দাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন