এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • নতুন সিনেমা - মানে, নিউ রিলিজ

    omnath
    সিনেমা | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ১৬৫৩২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Somnath | 220.226.186.71 | ১৫ মে ২০০৯ ১২:৪০394053
  • http://sndg.chme.googlepages.com/movies-mycollection

    আমার সিনেমার লিস্টি, দীপু চেয়েছিল। এখানেই থাক। এক্সেল ফাইল। ডাউনলোডাতে হবে।

    ডিভিডি অনুযায়ী আলাদা করা মোস্টলি, আর যেগুলো এখোনো ডিভিডি করা হয় নি সেগুলো মিনিমাম পরিশ্রমে ডস থেকে ফাইল নাম লিস্টি করে দিলাম। ভুলভ্রান্তি বানান ভুল - ওসব তো থাকবেই।

    নতুন সিনেমা দেখিনা অনেকদিন।
    ক্রশ কানেকশন দেখেছি, একান্তই বান্ধবীকে নিয়ে অনন্যোপায় টাইম পাস করতে হলে দেখা যেতে পারে। এ বিষয়ে আনন্দবাজারে লেখা রিভিউটি ই আল্টি, যদিও ক্যারামেল পপকর্ন আমি খাইনি কখনো।

    দেখলাম আলুচাট। অকারণ। কোনো দরকার ছিল না।

    বহুদিন নতুন সিনেমা বেরোচ্ছে ও না। যা গরম! বেরোলেই ফ্লপ করবে।
  • Somnath | 117.194.193.67 | ২১ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ০১:৩৫394054
  • "অংশুমানের ছবি'। বেড়ে হয়েছে। নন্দনে ৪. ১৫ থেকে চলছে। বেশ গল্প বেশ ডাইরেকশন। স্মুদ ছবি। জিগোলো প্রেম গোছের প্রচারে মুগ্‌ধ হয়ে দেখতে যাওয়ার কিছু নেই, ওভারঅল ছিমছাম ছবি। ভদ্রলোক আগে বেশ কিছু ভালো ভালো টেলিফিল্ম বানিয়েছেন শুনলাম।

    "লাক' দেখে জনতা মুগ্‌ধ হয়ে বলল বহুদিন এরম হিন্দি সিনেমা দেখি নাই। তো, আমার তেমন কিসু লাগে নাই। প্রচুর কায়দা আর ক্যামেরা নিয়ে ঘ্যাম নেওয়া। তবে কনসেপ্ট নতুন, হতেই পারে ঝাপা, মূল বই টার নাম পাওয়া যাচ্ছে না এখনো। মেক্সিকান কিছু একটা, কেউ বলল।

    ঘামন্ডী বলে একপীস জেনেলিয়া ডিসুজার ফিলিম ডাব হয়ে মার্কেটে এসেছে, সেটা দেখে নিলাম, খানিক মুগ্‌ধতায় এমনি এমনি।

    "কিসান' বলে একটা জালি বই দেখলাম প্রোগ্রেস বার টেনে টেনে - আরবাজ খান আর সোহেল খানের সিনেমা। দিয়া মির্জাকেই ভালো করে দেখলাম আর কি। সেটা আবার শিল্পের জন্যে জমি নেওয়ার প্রেক্ষিতে তৈরি। অসহ্য। তারোপর জ্যাকি শ্রফ।

    "কামিনে'। এডিটিং এর অস্কার পাবে আশায় শুরু করেছিল বোধয়। পুরো মুভিটা কাট পীস বানিয়ে ছেড়েছে। স কে ফ বলার তোৎলামোটা শেষ পর্যন্ত কেন রেখেছে বুঝলাম না। একের পর এক ভয়ঙ্করতর ভিলেন। আর শেষে সবাইকে এক জায়গায় এনে কি করব বুঝতে না পেরে হুড়ুম দুড়ুম গুলি গোলা ধোঁয়া। টুকরো সিনে রজতাভ , তার দাদা আর ভাই খারাপ করে নি। অভিনয় এমনকি প্রিয়ঙ্কা চোপড়াও উৎরে দিয়েছে। কিন্তু ভাবেন এতই টাইট মুভি যে একমাত্র প্রেমের গানটা, বেশ ভালো গানটা সিনেমায় রাখা গেল না, শেষ নাম দেখানোর সময় ভরে দিতে হল। ওদের প্রেমটা বা রিলেশনটা তৈরি হওয়া আসলে বোঝা ই যায় নি একদম, ফলে কোনোরকম ইনভলভমেন্টও হয় নি। তবু কিছু স্বপ্নদৃশ্য গোছের জিনিস জুড়ে একটা সুররিয়াল ডাইমেনশন দেওয়ার চেষ্টাও ছিল। যেটা দাঁড়ায় নি, কেননা শাহিদ কাপুরকে দেখলেই মনে হচ্ছিল আহা খুব চেষ্টা করছে! এইটে বোধয় ঐ তোৎলানোর জন্যেই।

    "আগে সে রাইট' দেখা আর না দেখায় বিশেষ কিছু ফারাক নাই, শুধু শ্রেয়স তালপাড়ে আর একটি ফ্লপ দিলেন - নিজের চোখে দেখা ছাড়া। অথচ কে কে মেনন দিব্যি করছিলেন। মাহী গিল অসহ্য। প্রাপ্তি বলতে কে কে মেনন এর চোস্ত উর্দু আর টপোরি মুম্বাই লিঙ্গোর বিউটি ফিউশন। তর হয়ে যাওয়ার মতো কেস।

    "সব চরিত্র কাল্পনিক' নিয়ে ইন্দোদাদা কবিতা লিখেছে। বিশেষ কিছু বলার নাই। আমার একজন চেনা মহিলা বললেন পয়সা খরচ করে সতী সাধ্বী বিধবার ন্যাকামো দেখতে যাওয়ার প্রশ্নই নেই! ঋতুপর্ণ সুররিয়ালিজমে হাত পাকাবার চেষ্টা করলেন, পরের সিনেমাটা হয়তো ভালো হবে। অথচ আশানুরূপ ন্যারেটিভ ভাঙার কিছু পেলাম না। যতক্ষণ মৃতের স্মরণসভার মাঝে ফ্ল্যাশব্যাকে জীবন দেখাচ্ছিল তখনো পর পর ঘটনা , কালক্রমানুসারে , আর তারপরে তো একেবারেই দুই এর পরে তিন, তার পরে চার, পাঁচ, ছয়। কে বলবে এই ফ্ল্যাশব্যাককে হাতিয়ার করে স্মৃতির গলি আগুপিছু করার সময়ক্রমকে তালগোল করে ফেলাও এখন পুরোনো হয়ে এল প্রায়। গল্প বলার কায়দায় লাস্ট লিয়রের সাথে কোনো অমিলই নেই প্রায়। একই ধাঁচ।
    জয়ের কিছু কবিতা আছে। কবিতাগুলো সুন্দর ও আবৃতি যোগ্য। অলকানন্দা আছে, নন্দর মা আছে। আরো একটা... যেখানে তারা আছে সেই জায়গাগুলো কবিতাপ্রেমী মানুষদের তাই আপসে ভালো লাগে। শেষ চল্লিশ মিনিটে কিছু নতুন করতে চেয়েছিলেন ঋতুপর্ণ। মনে হয়। নতুন মানে "দায়িত্বজ্ঞনহীন স্বামীকে পূনর্মূল্যায়ন করতে গিয়ে স্ত্রীর কিছু উপলব্ধি'। আত্মোপলব্ধিই বেশিটা। সেটা করতে গিয়ে স্মৃতির ভুত, কবিমানসী, আর কিছু সীনের হ্যালু গোছের রিভিজিটিং। যেটা ভালো করেছেন, সেটা ঋতুপর্ণ বহু দিন ধরেই ভালো করেন - মেয়ে চরিত্রগুলোর ভিতরে ঠিকঠাক উঁকি দেওয়া, আর তাদের অ্যাঙ্গেল থেকে সম্পর্কগুলোর উন্মোচন। ছেলেরা চিরকালই ঋতুর কাছে উপেক্ষিত কিংবা খোরাক। আর প্রসেনজিত পুরো মিসকাস্টিং, যেন ডিসগাস্টিং, বিপাশার ডাবিং অসহ্য তেমনি ম্যাচিওর যীশু আর নন্দর মা। মাগী মানে কী জিজ্ঞেস করায় যখন নন্দর মা বলেন "মেয়েমানুষ', যেভাবে বলেন, সন্দেহ হয় বহুদিনের স্টেজ করা লোকই হবেন।

    সব চরিত্র কাল্পনিকের চেয়ে অংশুমানের ছবি বেটার লাগল। ঋতুর ছবি তো দ্বিতীয়বার দেখতে গিয়ে বেশ খানিকক্ষন ঘুমোলামও।
  • Suvajit | 203.19.175.113 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:২৩394055
  • YMH ইয়ে মেরা ইন্ডিয়া। পরিচালক এন চন্দ্রা। সেই কবেকার অঙ্কুশ, প্রতিঘাত, তেজাব। তারপর যেন হারিয়ে গেলেন। মাঝে একটা সিনেমা দেখেছিলাম। যুগন্ধর। মিঠুন ছিলো। চলেনি। তাও অনেককাল। এবার দেখলাম ভাষা বদলে ফেলেছেন। আগাগোড়া। ছোটো ছোটো শট। ১০ সেকেন্ড। ১৫ সেকেন্ড। আধ মিনিট। একটা দৃশ্য থেকে আরেকটায়। এক চরিত্র থেকে অন্য চরিত্রে। যেন একটা কোলাজ। এক একটা দৃশ্য এক একটি কবিতার পঙ্‌তি। চরিত্রগুলো চেনা। ঘটানাগুলো জানা। আমার আপনার ঘটনা। খবরের কাগজের হেডলাইন। টিভি চ্যানেলের চর্বিতচর্বন। কিন্তু এখানে চরিত্রগুলোর চোখ দিয়ে দেখা। অনুভব করা। আড়াই ঘন্টার ফিল্ম। কোনো গান নেই। এই অগীতিময় ছবির কন্সেপ্টটা হিন্দি ফিল্মের জগতে নতুন এসেছে। উদ্যোগ স্বাগতম।
    গপ্পো এক ভোরে শুরু। এক ভোরে শেষ। ২৪ ঘন্টা? নাকি ৪৮? স্থান মুম্বই। নানা চরিত্র। অতুল কুলকার্ণি। হিন্দু। কলেজে বাম রাজনীতি করত। পাশ করে হাতে চাকরি ছিলো। কিন্তু নকশাল রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে। অন্ধ্রে গিয়ে অনেক কাজ করে। ধরা পড়ে। জেল খাটে। এখন চাকরির চেষ্টা। সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের হয়ে কাজকম্ম। সীমা বিশ্বাস। অতুলের দিদি। স্বামী জেলে। ব্যাবসার পার্টনার ফাঁসিয়ে দিয়েছে। জামানত দেবার টাকা নেই। স্বচ্ছল পরিবার ছিলো। এখন লোকের বাড়ী কাজ করা। রাজপাল যাদব। সদ্য বিহার থেকে টিনের স্যুটকেস নিয়ে আগত। ঘুরে ঘুরে কাজ খুঁজছে। কি কাজ জানে? না ব্যহলগাড়ী চালানো। সবাই খোরাক করছে। বিহারি বলে গালি দিচ্ছে।
    বিজয় রাজ। মুসলমান। গুজরাত দাঙ্গায় হিন্দুরা স্ত্রীকে জ্যান্ত জ্বালিয়ে দেয়। আন্ডারওয়ার্ল্ডের হয়ে কাজ করে। এক একজনকে মারা মানে এক একটা হিন্দু কম হওয়া।
    রজত কাপুর। ব্যবসায়ী। প্রচুর পয়সা। আর আলুর দোষ। আন্ডারওয়ার্ল্ডের থ্রেট আছে। তবুও মস্তি চালিয়ে যাচ্ছে। বউয়ের (সারিকা) নার্সিং হোম। ট্যাক্স ফাঁকি দেয়।
    আরও অনেক চরিত্র। নানা রকম রং। মুখোশ। সব চরিত্রই সময় পায়। মুখোশ খুলে মুখটা দেখায়।
    তাই অতুল বলে, ও রজত কাপুরকে মারতে এসেছে কম্যুনিস্ট হিসাবে, একটা জঘন্য ক্যাপিটালিস্ট খতম হবে বলে, আর বিজয় রাজ মারতে এসেছে, মুসলমান হিসাবে, একটা হিন্দু খতম হবে বলে। তাই কম্যুনিসম আর ধর্ম একসময় একজায়গায় মিলে যায়।
    অনেক নাটকীয় দৃশ্য। উপভোগ্য। শেষের কিছু ছাড়া কোনো বাড়াবাড়ী নেই। পরিমিতিবোধ প্রশংসাযোগ্য। এর মধ্যে একটা ক্লাসিক। অতুল রঘুবীর যাদবকে নিয়ে খোরাক করে। হাতে একটা চোরাই মোবাইলফোন ধরিয়ে দেয়। রঘুবীর কিছু না বুঝে পকেটে ডুকিয়ে নেয়। এরপর সারাদিন ঘুরে ঘুরে সমুদ্রের ধারে বিশ্রাম নিচ্ছে। মোবাইল বেজে ওঠে। বকের হাসির মতো ডাক। রঘুবীর চমকে যায়। এদিক দেখে ওদিক দেখে। ভয় পেয়ে অন্য জায়গায় গিয়ে বসে। আবার মোবাইল বেজে ওঠে। আবার চমকানো। ভায়। আঁতিপাঁতি খোঁজা। অবশেষে দেখে মোবাইলটা আওয়াজ করছে। ভয় পেয়ে ফেলে রেখে যায় সমুদ্রের ধারে। সিনটায় রঘুবীরের অভিনয় দেখবার মতো। তাঁলিয়া।
    শেষটা চন্দ্রা তার মতো করেছেন। অন্য রকমও হতে পারত। কবিতাটাতে এতক্ষন অন্ত্যমিলের ব্যপার ছিলোনা। যেন এখন জোর করে চাপানো হলো। চরিত্রগুলোর কালোগুলোর মধ্য থেকে সাদাগুলো বেরিয়ে আসতে লাগলো একে একে। না আসলেও ক্ষতি ছিলো না। বরঞ্চ একটা মেসেজ রাখার চেষ্টা হলো শেষে। যেটা না হলে আমার আরো ভালো লাগত।
  • Suvajit | 203.19.175.113 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ১২:২৮394056
  • * জমানত, ঢুকিয়ে, ভয়

  • kali | 76.114.64.110 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২০:৪৩394057
  • ইশ, এরা সবাই খালি ভালো বা বেড়ে বা অন্তত পক্ষে স্বাগত উদ্যোগের সিনেমা দেখে। 'আগে সে রাইট' দেখোনি? 'শ্যাডো' দেখোনি? 'অগ্যাত' দেখোনি? :)
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২১:৫৪394058
  • হ্যাঁ সেই। শুধু কটিন কটিন সিনেমা। "জশ্‌ন', "কল কিসনে দেখা', "মর্নিং ওয়াক', "লাইফ পার্টনার', "পেইং গেস্ট', "ফির কভি', "সিকন্দর', "সঙ্কট সিটি' - এসব কেউ দেখেনা!
  • Somnath | 117.194.200.74 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২২:২০394059
  • মর্নিং ওয়াক কিন্তু পুরো ওয়াক ওয়াক লেগেছে।
    সঙ্কট সিটি বেশ ভালোই লেগেছে। কে কে মেনন তো ফাটাফাটি। জঞ্জালের গাদার উপরে মেশিনগান হাতে জমাদারের সীনটা সবচেয়ে ফাটাফাটি লেগেছে।

    কিন্তু এগুলো লিখিনি আগে? তবে কোথায় লিখলাম? পোস্ট উড়ল নাকি? কে জানে বাবা!

    সিকন্দরের ডিভিডিরিপ পাইনি বলে নামাই নি। নিউ ইয়র্ক আর কামবক্ত ইশক নামিয়েও দেখা হয় নি আরো অনেক কিছুর মতো।

    তা দু লাইন লিখতে কি হয়। :-(

    ম্যাডলি বাঙালী বলিনি? দিব্যি হয়েছে তো। দেখেছো? নীল কি মিউজিক করছে রে ভাই। অঞ্জনের একটা গান বেশ বাজে। শাশ্বত ফাটাফাটি, ম্যাডলি বাঙালিতে।

    ব্রেক ফেল দেখেও মাঝে মাঝে হেসেছি। বাংলা কমার্শিয়ালের তুলনায় ভালোই মনে হয়।
  • Sayantan | 115.108.25.26 | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ২৩:০০394060
  • সিকন্দর'এর ডিভিডিরিপ মিনিনোভা'য় পাবি।
  • pi | 72.83.103.17 | ২৭ জুন ২০১১ ০৫:১১394061
  • এটাতে আর লেখেনা কেন কেউ ?

    আমিও অবিশ্যি লিখিনি নৌকাডুবি আর ধোবিঘাট দেখে কেমন লেগেছিল। কিন্তু সেতো যথাক্রমে একটু আর অনেকটা পুরোনো হয়ে যাবার পর দেখেছি বলে।
    আরো একটা কারণ আছে অবশ্য। ধোবিঘাট দেখে প্রায় বাক-রহিত :)

    যাহোক, 'রঞ্জনা আমি আর আসবোনা ' দেখল নাকি কেউ ? গানগুলো তো বেশ।

  • dukhe | 122.160.114.85 | ২৭ জুন ২০১১ ১০:০০394063
  • হোর্ডিংয়ে কালো চশমা পরা অঞ্জন দত্তকে দেখে মেয়ে উল্লসিত হয়ে বলল - অন্ধ কানাই পথের পরে গান শুনিয়ে ভিক্ষে করে ।
  • pi | 72.83.103.17 | ২৭ জুন ২০১১ ১০:০৯394064
  • :))
  • siki | 123.242.248.130 | ২৭ জুন ২০১১ ১০:৩২394065
  • রঞ্জনা আমি আর আসবো না নিয়ে রিভিউ দেখাচ্ছিল কাল চব্বিশ ঘণ্টায়। দেখা গেল সবাই চোখের জল মুছতে মুছতে বেরোচ্ছে, আর মুখে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা, ভিড়ের মধ্যে ছিলেন মমতাশংকর, ঋতুপর্ণ, কবীর সুমন এট আল।

    ক্লিপিং তো কেবল গান দেখাল দু এক টুকরো, সুমন "গানওলা' গানটা গেয়েছেন, অঞ্জনের বেশ কিছু গান আছে, বাকি দেখে মনে হল টপিক হল অসম বয়েসের প্রেম, বিগ বি আর তব্বু-র "চিনি কম' টাইপের গল্প।
  • Jhiki | 182.253.0.98 | ২৭ জুন ২০১১ ১৫:১৩394066
  • আমার তো আবার রিভিউটা পড়ে 'সুর' (লাকি আলি-গৌরী কার্ণিক) ধরনের গল্প মনে হল!

  • dukhe | 122.160.114.85 | ২৭ জুন ২০১১ ১৫:৩০394067
  • গোবিন্দ কি রিটায়ার করে গেল ?
  • hu | 12.34.246.72 | ২৭ জুন ২০১১ ১৮:৩১394068
  • এদিকে 'মিডনাইট ইন প্যারিস' কেউ দেখলো? কালাচারালি চ্যালেঞ্জড লোকজনের কিছু বোঝার সম্ভাবনা আছে?
  • Nina | 68.84.239.41 | ২৮ জুন ২০১১ ০২:১৫394069
  • আমরা দেখলাম 'মিডনাইট ইন প্যারিস' দারুণ!!
    কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা
    মনে মনে :-)) খুব ভাল লেগেছে।

    আর তার একেবারে অপোজিট দেখলাম " মৌ বনে আজ" বাংলা ছবির প্রোমো। ডিরেক্টর রাজা সেন, প্রডিউসার BSI Films আমাদের এখানের বন্ধু শৈলেশদা ও মনিদীপাদি --ওঁদের বাড়ীতে টি-পার্টি ও ছবির প্রোমো সঙ্গে রাজা সেন। গানগুলো বেশ ভাল লাগল। এই প্রথম দেখলাম বেশ কিছু গান লিখেছেন সমরেশ মজুমদার, নিজে। গল্পটিও সমরেশ মজুমদারের তনু অতনু সংবাদ। আউটডোর শুটিং হয়েছে সুন্দরবন অঞ্চলে , সুন্দর ফোটোগ্রাফি ---মনে তো হল বেশ ভালই হবে --হাল্কা হাসির ছবি ।
    আর একটি ডকুমেন্টরি দেখলাম রাজা সেনের " আলকাপদের কথা" তার আগে সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের গল্প 'হৃদয় মৃদঙ্গ' পড়লাম---আমার খুব ভাল লাগল। খুব আন্তরিক ভাবে লেখা আলকাপেদের কথা, এবং সিরাজ নিজে আলকাপের দলে গান গেয়েছেন যৌবনে ---রাজা সেনের স্বপ্ন এই গল্পটি নিয়ে সিনেমা করার কিন্তু সাহসি প্রডিউসার পাননি এখনও :-)

    শৈলেশদা এবার 'গোরা" ছবিটি করবেন ভাবছেন রাজা সেনের ডিরেকশনে!
  • S | 90.217.112.217 | ২৮ জুন ২০১১ ১৪:২৪394070
  • ধোবি ঘাট বেশ ভালো লেগেছে, আমীর কে বাদ দিয়ে। কেন যে আমাদের দেশে CASTING টাকে importance দেয় না। prateek টা simply adorable। ফাস গয়ে রে ওবামা দেখুন, তুমুল মস্তি
  • siki | 123.242.248.130 | ২৮ জুন ২০১১ ১৪:৪১394071
  • এটা কিন্তু আমি নই।
  • sinfaut | 121.241.218.132 | ২৮ জুন ২০১১ ১৫:১৬394072
  • সিকি বাদে সবাই সেটা বুঝতে পেরেছিল। :P
  • e | 61.12.12.83 | ২৮ জুন ২০১১ ১৫:২৫394074
  • আমি POTC4 দেখলুম, ভালনা। আর ভেজা ফ্রাই ২ দেখলুম, প্রথমটার মত ভাল না, তবু টাইমপাস হিসেবে ভালই। বিনয় পাঠক যথারীতি, অসাধারণ।
  • pi | 72.83.103.132 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১১:৩৯394075
  • ভারতে বোধহয় দেখা যাবে না বলতে না বলতেই ! :)

    THE FIRST OVERGROUND SCREENING.
    GANDU.
    Film + Gig
    Cinemax (Versova) Infinity Mall, Versova, Andheri(West)
    JULY 15, 7:30 pm

  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১২:১৩394076
  • গত শনিবার (২ জুলাই) আবার ব্যাঙ্গালোরে সুচিত্রা ফিল্ম সোসাইটির অয়োজনে শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভেল দেখলাম। আগেরটা বছারখানেক আগে হয়েছিলো।
    সেবার তিরিশটা, এবার আঠাশটা ফিল্ম দেখলাম সকাল ১০টা থেকে ৫.৪৫ পর্যন্ত।
    কয়েকটা ফিল্ম অসাধারণ। এবার মোটামুটি সব ফিল্মই টেকনিকের দিক দিয়ে আগেরবারের চেয়ে উন্নত। কিন্তু আগেরবার প্রচুর কৌতুহলদ্দীপক ফিল্ম ছিলো।
    এবার খুব ভালো লাগলো :
    সেভিয়ার - বয়স্ক শিক্ষার ক্লাশ চলছে। একজন শেষ বেঞ্চে বসে একমনে কি যেন করছে, ক্লাশে মন নেই। সে খাতায় একটি নগ্ন নারী আঁকছে। টিচার থাকে ডাকলেও সে এতোটাই তার কাজে তন্ময়, যে সাড়া দেয় না। টিচার তার কাছে আসছে। পাশের সতীর্থ একটা ইরেজার এগিয়ে দেয়। সে সচেতন হয়। চটপট ছবিটা মুছে ফেলে। টিচার খাতা কেড়ে নিয়ে দেখতে থাকে। কিছু পায় না। খাতার খোলা পাতা ও ইরেজারের ক্লোজ আপ। ক্যাপশন - Rubber saves. Fight AIDS with rubber। এক মিনিটেরও কম।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১২:৪৫394077
  • চিগুরু(কন্নড়)- কচি পাতা।
    ইস্কুলে ক্লাশ চলছে। দিদিমনি রুপকথার গপ্ল শোনাচ্ছেন। এক কাঠুরে কাঠ কাটতে কাটতে হাত থেকে কুঠার পিছলে পড়ে গেল এক লেকের জলে। তার কষ্ট দেখে লেকের দেবী উঠে এলেন তিনটে কুঠার নিয়ে। একটা সোনার, একটা রুপোর, একটা লোহার..........
    একটি ছেলে সে গল্প শুনতে শুনতে বিভোর। চোখ বুজে গল্পটাকে ভিসুয়ালাইজ করছে। দিদিমনি কান ধরে টেনে ভিসুয়াল ভেঙ্গে দেন ও বেঞ্চের উপর দাঁড়নোর শাস্তি দেন। ছেলেটা মুচকি হাসে। দিদিমনি রেগে তাকে ক্লাশের বাইরে যেতে বলেন। ছেলেটি বিনা বাক্য ব্যয়ে বাইরে চলে যায়।
    ছেলেটি স্কুলের পর বাড়ি ফিরছে। অফ ভয়েসে জানতে পারি, তার মা-বাবা দুজনেই চাকরী করেন। ফলে তার ঘরে ফেরার তাড়া নেই। বাড়ির কাছে একটা লেক আছে। তার ঘাটে বসে থাকতে থাকতে ফন্দী আঁটে। হাতের রূপোর আংটি টুপ করে লেকে ফেলে দেয়। সন্ধ্যে পর্যন্ত বসে থেকেও যখন দেবী এলেন না, তখন ব্যাজার হয়ে বাড়ি ফেরে।
    খাবার টেবিলে বাবার কাছে জিজ্ঞাসা করে জানে লেকটার মালিক কর্পোরেশন। একদিন সে কর্পোরেশন অফিসে যায়। ওখানে এক আর্দালীগোছের কেউ ওকে পাকড়ায়।
    - কি চাই?
    - ঐ যে অমুক জায়গায় যে লেকটা আছে তার মালিকের সাথে দেখা করতে চাই।
    - কেন?
    - আমার আংটি লেকে পড়ে গেছে, সেটা ফেরৎ চাই। আংটিটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
    - পকেটে কতো আছে?
    ছেলেটি পকেট হাতড়ে কয়েক টাকা আর কিছু খুচরো পায়। সেটা ঐ আর্দালীগোছের লোকটাকে দিতে, সে ওকে নিয়ে একজন পদস্থ অফিসারের কামরার সামনে ওকে স্টুলে বসিয়ে দিয়ে ইসারায় বলে - ঐ যে, উনি।
    ছেলেটি সারাদিন স্টুলে বসে থাকে। নানান লোকজন আসে যায়, ওকে কেউ খেয়ালও করে না।
    একটি লোক এসে ঐ অফিসারকে কিছু কাজের কথা বলে।
    - স্যার ওটাতো হলো না এখনো।
    - এতো কমে হয় না।
    - সে আগে বলবেন তো! কতো?
    - পাঁচশো।
    লোকটা একটা পাঁচশো টাকার নোট দেয়।
    ছেলেটি একটা মাটির ভাঁড় কিনে বাড়ি ফিরে যায়। জমাতে শুরু করে সে। হেঁটে স্কুলে যাতায়াত করে অটো ভাড়া বাঁচায়। খেলনা বন্ধুদের বিক্রি করে দেয়, এমনকি একটা ডিকশেনারীও। এইভাবে তার পাঁচশো টাকা জমলে। সে ঐ অফিসারের কাছে গিয়ে টাকাটা দেয় ও তাকে ওর আংটি উদ্ধারের কাথা বলে। অফিসার টাকাগুলো রেখে দেয়। তারপর ওকে নিয়ে আরও বড় এক অফিসারের চেম্বারের সামনে দাঁড় করিয়ে ইসারায় ওনাকে দেখিয়ে দেয় - ঐ যে উনি।
    ছেলেটি সারাদিন স্টুলে বসে থাকে। নানান লোকজন আসে যায়, ওকে কেউ খেয়ালও করে না।
    একটা ফোন আসে।
    - আরে না না, কাজ হবে। কিন্তু এতো কমে কি হয়! অন্তত: দুহাজার তো লাগবে।
    ছেলেটি আর একটা বড় মাটির ভাঁড় কিনে বাড়ি ফিরে যায়।
    (২০ মিনিট)
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১৪:২৭394078
  • ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট।
    একজন ফোটোগ্রাফার কোন একটা অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। প্রচুর ফোন আসছে। বাড়িতে ওনার একটি মেয়ে আছে। আর কেউ আছে কি না জানিনা।
    একটা পার্সেল আসে। খুলে দেখে একটা জেনিথ ক্যামেরা। খুব খুশি।
    ছবি তুলতে বের হয় নতুন পাওয়া ক্যামেরা নিয়ে।
    সমুদ্রতট। এক দম্পতি খুনশুটি করছে। ছেলেটি সমুদ্রে যায়। মেয়েটি তটে বিছানো চাদরে বসে টুকটাক কিছু করছে। ফোটোগ্রাফার জুম করে। শাটার টেপার আওয়াজ হয়। আবার তাক করে। জুম। দেখে মেয়েটি টলতে টলতে উঠে দাঁড়ায় ও পড়ে যায়। ছেলেটি দৌড়ে আসে। মেয়েটির চোখে মুখে জলের ছিটে দেয়। ফোটোগ্রাফার আবার শাটার টেপে। আবার জুম করে। দ্যাখে ছেলেটা টলতে টলতে পড়ে যায়।
    ফোতোগ্রাফার ওর বাইকে চড়ে পালায়।
    ঘুরতে ঘুরতে রাস্তার ওধারে একটা ভীখারীকে তাক করে। শাটার টেপে। ভীখারীটি ঢলে পড়ে।
    এবার পালিয়ে সোজা বাড়ি।
    খুব ভয় পেয়েছে। পার্সেলের বাক্সটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেকে। লেখা আছে ওর নাম। তারপর কনগ্র্যাচুলেশন। নীচে খুদি খুদি অক্ষরে কি সব লেখা আছে। কাছ নিয়ে পড়ে Shoot more deadly shot
    হঠাৎ মেয়ে ডাকে papa smile। মেয়ের হাতে সেই ক্যামেরা।
    ১০ মিনিট।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১৪:৩৫394079
  • কিলার।
    একটি দুবলা পাতলা শান্তশিষ্ট দেখতে ছেলে একটি সুন্দরী মেয়েকে ফুল দিলো।
    একটা জিম করা ছেলে এসে শান্ত ছেলেটিকে এক ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিয়ে মেয়েটির সাথে কথা বলছে। শান্ত ছেলেটি উঠে দাঁড়ায়। জিমে যাওয়া ছেলেটিকে দেখে হাসে। একটা সিগারেট বাড়িয়ে দেয়। ধরিয়েও দেয়। জিমে যাওয়া একটা সুখটান দিয়ে শান্তটির দিকে তাকায়। শান্ত পুরো প্যাকেটটা জিম করাকে দিয়ে দ্যায়। জিমে যাওয়া প্যাকেটটা নিয়ে খুশী হয়ে মেয়েটিকে ছেড়ে চলে যায়। শান্ত ছেলেটি ও মেয়েটি হাঁটতে থাকে।
    ক্যাপশন : শত্রুদের উৎসাহ দিন - ধূমপানে। ধূমপান মৃত্যু ডেকে আনে।
    ২ মিনিট।
  • M | 59.93.171.60 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১৭:০৪394080
  • কারস টু
    ছেলে বললো ভালো হয়েছে।মানে ভালোই হবে।আমি দেখিনি অবিশ্যি, বাইরে বসে লোকের সাজুগুজু দেখছিলাম, সেও বেশ ভালো লেগেছে।সাউথ সিটিতে অদ্ভুত পোষাক দেখা যায় কিছু।

    আর দে বললো কুম্ফু পান্ডা টু ও ভালো হয়েছে। এটা দেখা হলোনি।

    আচ্ছা নেটে কি আরেকটি প্রেমের গল্প আর মেমোরিস ইন মার্চ পুরোটা আছে? থাকলে লিং দাও/দ্যান।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৫ জুলাই ২০১১ ১৯:০৩394081
  • কল্লোল দা, ভালো লাগলো ছোট ছোট গল্প গুলো।
  • RATssss | 63.192.82.30 | ০৬ জুলাই ২০১১ ০০:৫৬394082
  • উত্তাল সিনেমা। ফুল্টু টাইম পাস। দিল খুশ, প্রান খুশ। এককথায় আমীরের নামে দেখতে গিয়ে আমি পুরো অ্যামেজ্‌ড। গম্ভীর মুখে আন্ডারলাইন বক্তব্য কিস্যু নাই। কাস্টিং অসাধারন। যে টা যেরকম করে দেখানোর কথা, সে টা ঠিক সেভাবেই দেখানো। আমীর নিজে শুধু আইটেম নম্বর ছাড়া কিছুই করেনি। শুধু ভাষাটা একটু গরম, বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে না যাওয়াই উচিৎ। ভাষার জন্য বড় হাতের এ থাকা উচিৎ ছিল।

    --- সিনেমার নাম Delhi Belly
  • siki | 123.242.248.130 | ০৬ জুলাই ২০১১ ০৯:০৮394083
  • বড় হাতের এ আছে তো!
  • y | 59.164.189.100 | ০৯ জুলাই ২০১১ ২২:০৮394085
  • ডেলিবেলি প্রভূত মস্তির সিনিমা হয়েছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন