এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আনন্দ 'বাজার', বাংলার একমাত্তর আশা ভরসা !!!

    Blank
    অন্যান্য | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ১০২৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r | 125.18.17.16 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১০:৪২394629
  • বড়চর্চার মত ঐটুকু লেখা লিখলেও, বস্তুত: যেটা লেখাই নয়, কড়কড়ে পাঁচ হাজার টাকা মেলে।

    বাকি খবরের কাগজগুলো কেন এইধরনের কমার্শিয়াল সাক্সেস পায় নি, সেটা আনন্দবাজারের ভাবনা নয়, অন্যদের ভাবনা। পাওয়া যায় না তাও নয়। একসময় ইংরিজি সাপ্তাহিকের বাজারে ভাবা হত ইন্ডিয়া টুডে একমাত্র কথা, ধারেকাছে চ্যালেঞ্জ করার মত কেউ ছিল না। কিন্তু বিনোদ মেহতা আউটলুক তুলে এনে অরুণ পুরীকে ঘোল খাইয়ে দিল।

    আনন্দ পাবলিশার্সের মত প্রকাশনা পারিপাট্য ও মার্কেটিং নেটওয়ার্ক- এতদিন পরেও বাংলা প্রকাশনা সংস্থাগুলো তৈরি করতে পারে নি। অথচ দেজ বা মিত্র ঘোষদের কাছে এই সুযোগ ছিল। যে কোনো একচেটিয়া বাজারে সবসময়ই প্রতিযোগীরা ক্ষমতাসীনকে ধাক্কা মারার চেষ্টা করে। বাংলা প্রকাশনের বাজারে সেই সুযোগটাও কেউ নেয় না।

    আনন্দবাজার গ্রুপের আরও একটা সুবিধা আছে- বাংলাভাষার বাইরের বাজারেও তাদের তুমূল বাণিজ্যিক সাফল্যের অভিজ্ঞতা আছে। ভারতের বাজারে প্রায় মৃতপ্রায় পেঙ্গুইনকে তুলে এনে এক নম্বর জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার কৃতিত্ব আনন্দবাজার গ্রুপের। কিন্তু অন্য কোনো বাঙালী প্রকাশকের সর্বভারতীয় বাজারে প্রতিযোগিতা করে নিজেদের ব্যবসায়িকভাবে আরও প্রখর করে তোলার কোনো আগ্রহই নেই।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৩:২০394630
  • না - বামগন্ধ নয়। বা ওভাবে বলারও কিছু নেই।
    প্রথমে রঘুদার কথায় আসি।
    কম্যুনিস - আমি বিশ্বাস করি যেকোন ভাষায় লেখা শ্রেষ্ঠ রাজনৈতিক উপন্যাসের সাথে এক আসনে বসার যোগ্য।
    রঞ্জন নিশ্চই পড়েছে। একটা লেখা যাতে সেই সময়ের (৬৭ থেকে ৭১) বেলিয়াহাট্টার রাজনীতির অন্দর মহল ছুঁয়ে (শুধু বাম নয়) বাংলার রাজনীতির আর সেই সময়কার বেলিয়াহাট্টার রং রস গন্ধকে তুলে এনেছে ছাপা অক্ষরে। অঞ্চলের ভাষা নিয়ে ঐ পরীক্ষা ঢোঁড়াই ছাড়া আর কোন উপন্যাসে তার আগে পাই নি।
    আর থেকে যায় সাহসের প্রশ্ন। যেভাবে ৭২-৭৩ সালেই রঘুদা এই উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে সিপিআইএমএল-এর তখনকার রাজনীতির ক্রিটিক তৈরী করেছে (যখন উল্টোটা লেখাই ছিলো প্রধান ধারা) তাতে যে বুকের পাটা লাগে - তা আজ আর বোঝানো প্রায় দু:সাধ্য।

    শৈশব - পথের পাঁচালীর পর। অপু ফিরে আসে, বা যদি বলি ৪৭-এর অপু ফিরে আসে, বা বলা যায় বাংলা সাহিত্যে এই প্রথম অ্যান্টি অপু আসে এই উপন্যাসে।
    অপুর রোমান্টিকতা আর নেই - সেই নিশ্চিন্দিপুর মুছে গেছে দেশভাগের নির্মমতায়। নিশ্চিন্দিপুরের ছোট ছোট আনন্দ, ছোট ছোট নীচতাও যে রোমান্টিকতায় মুড়ে আসে, তাকে ধারন করার ক্ষমতা যে সমাজ প্রায় রাতারাতি হারিয়ে ফেলে - শৈশব সেই সময়ের, সেই সমাজের, সেই মানুষদের কথা। সেই সর্বজয়া ফিরে আসে মহামায়া হয়ে - ছোট্ট রঘুর হাত ধরে টালিগঞ্জে রেল লাইনের ধারে, অ্যাম্পিউল ফ্যাক্টারীর পাশের বস্তিতে। হরিহর নিরুদ্দেশ দেশভাগের দাঙ্গায়। পথের পাঁচালীর হরিহর আর ফিরবে না পাঠকের সাথে সাথে অপু-সর্বজয়াও জানে। শৈশবের হরিহর ফিরবে না পাঠক জানেন। কিন্তু, রঘু-মহামায়ার বেঁচে থাকার একটা কারন, তারা বিশ্বাস করে হরিহর একদিন ফিরবে, ফিরবেই।
    এইভাবে শৈশবকে কোথাও পথের পাঁচালীর পাশে বসাতে তাই আমার বাধে না। সে রঘুদার দাড়িতে বামগন্ধ থাকুক বা না থাকুক।
    বীরেনদা - কবিতা নিয়ে তুলনায় যাওয়া খুব মূর্খামী (যা আমি করেই ফেলেছি)। তবু একথাটা বলতে আমার হৃদয় এতটুকু সংকুচিত হবে না - বীরেনদা বাংলা কবিতার গর্ব এবং শক্তি বা নীরেনের থেকে অনেক বড় কবি।
    আমি সাহিত্যবেত্তা নই। আমার কলম রঘুদা বা বীরেনদার মূল্যায়নের যোগ্য নয়। তবু ক্লাশে বছর বছর অকৃতকার্য হওয়া ছাত্রটিও ও তো সরস্বতী পূজায় ভূল উচ্চারণে মন্ত্র পড়ে অঞ্জলি দেয়। আমার এই পোস্টটা সেভাবেই দেখা হোক।

    আমি একথাটা লিখব না লিখব না করেও লিখেই ফেললাম। কাউকে ছোট করা বা আঘাত দেওয়া নয় - মনে হলো, তোমাদের বলা যায়, তোমরা ভুল বুঝবে না।
    শক্তি বা বিভুতিভূষন আজ যে চূড়োয় বসে আছেন প্রথমজনের ক্ষেত্রে পুরোটাই দ্বিতীয়জনের ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা কি আবাপের ভূমিকা বর্জিত ? আমি এদের কবি বা ঔপন্যাসিক হিসাবে তার যোগ্য বলেই মনে করি। তবু, এই যে এদের পাশে কাউকে ভাবাও যাচ্ছে না - এটাতে আবাপের ভূমিকা উড়িয়ে দেবার মত নয়।
    আর একজন পুরোনোদিনের মানুষ - আবাপে উপেক্ষিত - মনীষ ঘটক (যুবনাশ্ব)।
  • Blank | 203.99.212.224 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৩:২৬394631
  • অনেক দিন পর মনীষ ঘটকের নাম মনে করালে কল্লোল দা। থ্যাংকু
  • umesh | 62.254.196.200 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৩:৩৪394632
  • কে চ্যালেঞ্জ করবে আনন্দবাজার কে, আজকাল? বর্তমান? ফু:
    প্রথমে আজকাল এর কথা বলি। ওটা কি CPM or বুদ্ধবাবুর মুখপত্র?
    এরকম নিলজ্য ভাবে তো গণশক্তি ও লেখেনা।
    আমার তো মনে হয় আজকাল কাগজ টা বুদ্ধবাবুর নিজের কাগজ।
    বর্তমান আবার হলো বিপরীত। জ্যোতি, বুদ্ধ, CPM যায় করুক, তাতেই দোষ ধরা, সেটা ভালো হোক বা খারাপ।
    আনন্দবাজার এদিক থেকে পুরো নিরপেক্ষ না হলেও, সময় এ সবাই কে support করে।
    সবচেয়ে ভালো বলা যায়, মানুষ কি খেতে চাইছে, সেটা বুঝে নিয়ে ঠিক সেটা লেখে।
    আর এটাই আনন্দবাজার এর বিপুল জনপ্রিয়তা মুল কারণ।

  • r | 125.18.17.16 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৪:০৪394633
  • বিভূতিবাবুর সাথে আনন্দবাজারের সম্পর্কটা বুঝলাম না। "পথের পাঁচালী" বেরিয়েছিল "বিচিত্রা"তে, তারপর "অপরাজিত", "দৃষ্টিপ্রদীপ", "আরণ্যক"- একের পর এক বেরিয়েছে "প্রবাসী"তে। বিভূতিবাবুর যে মহলের সাথে সবথেকে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, অর্থাৎ সজনী দাস, নীরদ চৌধুরী ইত্যাদি এরা সবাই "শনিবারের চিঠি" গ্রুপের লোক। বিভূতি রচনাবলী চিরকাল প্রকাশ করে এলেন মিত্র ঘোষ। এইসবের মধ্যে আবাপ কোথা থেকে এল?
  • r | 125.18.17.16 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৪:১৩394634
  • আর যে রাঘব বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে কল্লোলদা আবাপর বিরুদ্ধে লড়ছেন, সেই রাঘববাবুকে আমজনতার দরবারে প্রথম পরিচিতি দিল আনন্দবাজার পত্রিকা, এবং রাঘববাবুর সাম্প্রতিকতম বইটি- কলকাতা, কমলকুমার ও পিছুটানের ইতিহাস- তার প্রকাশকও আনন্দ পাবলিশার্স। :-)

    রাঘববাবুর মত শক্তিশালী লেখকও নিশ্চয় চান না, একটি ছোটো মহলেই তাঁর লেখাগুলো আবদ্ধ হয়ে থাকুক, এবং তিনিও নিশ্চয় জানেন যে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে গেলে আনন্দ পাবলিশার্সের থেকে ভালো মাধ্যম আর কিছুই নেই, ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ সঙ্কেÄও।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৫:০৩394635
  • বিভূতিভূষন বা এরকম আরো অনেককে যারা পুরোনো দিনের সাহিত্যিক তাদের প্রচার না না ভাবে এখনো করে যায় আবাপ (অন্যরাও করে - কারন তিনি তার যোগ্য)। উল্টোদিকে ধরা যাক মনীষ ঘটক - তিনি পাত্তাই পাননা আবাপতে - ফলে ব্ল্যাঙ্ককে লিখতে হয় - অনেকদিন পরে নামটা মনে করালে। কিন্তু কেউ তো বিভূতিভূষনের বেলায় তা মনে করলো না। কারন উনি এখনো নিয়মিত আবাপতে আসেন কোন না কোন সূত্রে। কারন আবাপ মনে করে বিভূতিভূষন সাহিত্য - মনীষ ঘটক নয়।
    এরকম আরও একজনের নাম পুরোটা মনে অড়ছে না - জগদীশ......!
    রঘুদার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা আরও পরিস্কার। যে লোকটা প্রায় ৪০ বছর ধরে লিখছে। যার প্রথম উপন্যাস কম্যুনিসের মতো একটা, তাকে আবাপের হাত ধরে আসতে হচ্ছে ৪০ বছর বাদে, তাও কিনা কমলকুমারকে নিয়ে লেখা বই নিয়ে - করন আবাপ কমলকুমারকে সাহিত্য বলে মনে করে তাই। ৪০ বছর আগে ৪০ বছর ধরে, আবাপের চোখে পড়ল না রঘুদাকে, কারন তখন আবাপের কাছে রঘুদা সাহিত্য ছিলো না। এখনো যে তা মনে করে - এমনটা নয়। নইলে আবাপতে চাকরী করার পরও শারদীয়া দেশে কুল্লে একটা - জার্নাল সত্তর ছপা হয় !
    আরও একজনের কথা বলি - অভিজিৎ সেন।
    নাম বললে অনেকেই চিনবে না - একটা বইয়ের নাম করলে কেউ কেউ চিনবে - রহু চন্ডালের হাড়। এখনো অনেকেই চিনলো না। অথচ বইটা একাডেমী পেয়েছিলো। এবার বাধ্য হয়ে অভিজিৎ-এর কাছে ক্ষমা চেয়ে চেনার মত পরিচয় দেই - বিষাদ বৃক্ষ-র লেখক মিহির সেনগুপ্তের দাদা।
    অ্যায় - সক্কলে মাথা নেড়ে দেবে - ওমা তাই নাকি? কেন ? অভিজিৎ মিহিরের বহু আগে থেকে লেখালেখি করে। একাডেমী পেয়েছে মানে ভালই লেখেটেখে। কিন্তু কেউ এনে না কেন ? কারন আবাপ অভিজিৎকে সাহিত্য মনে করে না। মিহিরকে করে। আমি মিহিরের লেখারও প্রায় অন্ধ ভক্ত।

    গানে আসি। সুমন - বাংলা গানের আমি-তুমি-চাঁদ-ফুল আবহে প্রথম অন্য রকম গান নিয়ে এলো। ৯০-তে তোমাকে চাই-এর ঠিক পরে আবাপ তাই মনে করতো।
    অথচ তার ১৩ বছর আগে এই সুমনই তোমাকে চাইয়ের বহু গান রেকর্ড করে ফেলেছে। তার কিছু পরে নগর ফিলোমেল, তার সাথে সাথে প্রতুলদা, বিনয়দা (চক্রবর্তি), এদের তখন আবাপ গান বলে মনে করতো না। আমি আর মহীনের কথা বললাম না। ওরা তো তারও আগে শুরু করেছিলো। সকলে আজ জানে ওদের গানের মান কি ছিলো। কিন্তু মহান আবাপ তখন এদের গান বলে মনে করতো না। তখন গান বলতে সন্ধ্যা-হেমন্ত-মান্না-শ্যামল...........হৈমন্তী ইত্যাদিদের মনে করত আবাপ।
    তাই আবারও - ছ্যা:
    এর সাথে, খবরের কাগজ হিসাবে আবাপ যে আজও আঞ্চলিক ভাষার কগজগুলোর চেয়ে কয়েক আলোকবর্ষ এগিয়ে, সেটা স্বীকার না করলে পাপ হবে।

  • Arijit | 128.240.229.3 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৫:৩৬394636
  • উমেশের লাস্ট বাট ওয়ান লাইনটা হইলো আসল। সবার উপরে বাজার সত্য...
  • § | 61.95.167.91 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৫:৪২394637
  • সুমন উঠেছিল সম্ভবত আজকালের হাত ধরে।
  • Blank | 203.99.212.224 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৬:১৯394639
  • আনন্দ বাজার হলো 'পরিবেশ প্রেমী' কাগজ,
    http://www.anandabazar.com/7edit2.htm

  • kallol | 122.167.77.77 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৬:২১394640
  • না। কলকাতায় সুমনের প্রথম বড় অনুষ্ঠান (আশুতোষ সেন্টেনারী হলে) সম্ভবত: ১৯৮৯-এ মস্ত ছবি ছাপিয়ে গদগদ কভার করে আনান্দবাজার, দেশ এবং আজকাল। সুমন তখন যেখানে থাকত (ভবানীপুরে) সেটাও আনান্দবাজারের এক সাংবাদিকের জোগাড় করে দেওয়া। সুমন তখন বামপন্থা (প্রায় সিপিএমই বলা চলে) ঘেঁসে চলতো, তাই আজকালের সাথে ভাবভালবাসা বেশী হয়।
  • r | 125.18.17.16 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৬:২৪394641
  • সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে আবাপর নিজস্ব ধারণা আছে যা অনেকের সাথে না-ই মিলতে পারে। আবাপ ব্যবসা করার সময় নিজের ধারণাকেই নিশ্চয় গুরুত্ব দেবে কারণ বই বিক্রি করার দায়িত্ব হল আবাপর। সব ব্যবসায়ী ব্যবসা চালানোর সময় কোন মাল ভালো আর কোনটা বাজে- তা নিয়ে নিজস্ব ধারণাতেই আস্থা রাখে। কাজেই আমার ভালোমন্দের ধারণার সাথে আবাপর ভালোমন্দের ধারণা না মিললেই আবাপকে ছ্যা করা যায় না। অবশ্যই আবাপ স্বীকৃত লেখক লেখিকার লিস্টির বাইরে বহু ভালো লেখক লেখিকা আছেন। কিন্তু তাদের সবাইকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য এক আবাপ পড়ে রয়েছে? আর একটিও বিকল্প প্রতিষ্ঠান বাঙালী তৈরি করতে পারল না, যাদের স্বীকৃতিতে বাঙালী পাঠকসমাজ আস্থা রাখতে পারে? অতএব, ভালো লেখকের অস্বীকৃতির দায় আবাপর উপরে বর্তায় না, বর্তায় বাংলা প্রকাশন জগতের উপর।
  • r | 125.18.17.16 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৬:৩২394642
  • শেষ পর্যন্ত আমি পাঠক পাঠিকার উপর আস্থা রাখি। আবাপর শত বিজ্ঞাপন সঙ্কেÄও রদ্দি লেখক লং টার্মে কোনো পাত্তা পান না, এবং ভালো লেখক তার প্রাপ্যই পেয়ে থাকেন। কারো ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি হয়, কারো ক্ষেত্রে দুই জীবনকালও লেগে যেতে পারে। এই সব ক্ষেত্রে আবাপর শক্তিকে আমার মনে হয় খুব বেশি বাড়িয়ে দেখানো হয়। নগর ফিলোমেল, প্রতুলবাবু ও সুমন- সবই শুনেছি। কিন্তু কম্পোজার ও লিরিসিস্ট হিসেবে সুমন অনেক অনেক উঁচু দরের। বাংলা গানে বাঁক নিয়ে আসার কথা বলতে গেলে- রবীন্দ্রযুগ, সলিলযুগ ও সুমনযুগ- এইভাবে ভাঙতে হয়। কাজেই যার যা প্রাপ্য সে সেইটুকুই পায়।

    পাবলিক হ্যায় ভাই সব জানতি হ্যায়! :-)
  • umesh | 62.254.196.200 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৬:৫৮394643
  • এটা r ঠিক বলেছে।
    যদি ভেতরে মাল না থাকে তাহলে আনন্দ ও কিছু করতে পারে না।

    সবচেয়ে বড়ো উদাহরণ, রঞ্জন বন্দো:, রুপক সাহা।
  • kallol | 122.167.77.77 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৭:০৬394644
  • র - একমত হলুম না সুমনের কম্পোজিশন নিয়ে। সুমন যুগ ? তা কি জানি ঠিক তেমন মনে হয় না। যাকগে। এসব নিয়ে তক্কো হতে পারে তবে তর্ক হয় না।
  • kallol | 122.167.77.77 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৭:১১394645
  • আর হ্যাঁ - আবাপের নিজের ধারনা নিয়েই আবাপ চলবে। কে আর কবে অন্যের ধারনা নিয়ে চলেছে। কিন্তু ওটাই শেষ এবং চূড়ান্ত - এই মনোভাবটাকেই ছ্যা: করি।
    এভাবে বলা যায় - (সব) পড়তে হয় নইলে (শুধু আবাপ পড়লে) পিছিয়ে পড়তে হয়।
  • kallol | 122.167.77.77 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৭:১৮394646
  • আর হ্যাঁ - পাবলিক।
    মানতেই হবে শংকর, মানিক বন্দ্যোর চেয়ে বড় লেখক।
    কুমার শানু যেকোন সময়ে রশিদের চেয়ে বড় গায়ক।
    এবং বাংলার সবচেয়ে ওঁচা পরিচালক ঋত্বিক।

  • Arijit | 128.240.229.3 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৭:৩৮394647
  • এবং মাইক্রো...না থাক;-)
  • r | 59.162.191.115 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৮:৩২394648
  • কল্লোলদা এইবার জেদ করে আপেল ও কমলালেবুর তুলনা করছেন- সম্পূর্ণ আলাদা দুটি genre-এর মধ্যে, যে genreগুলোর পাঠক, শ্রোতা বা দর্শক- সম্পূর্ণ আলাদা। ;-)
  • r | 59.162.191.115 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৮:৩৭394650
  • রশিদ খান, কুমার শানু- দুইই মন দিয়ে শোনে, মানিক ও শংকর- দুইই গোগ্রাসে পড়ে বা স্বপন সাহা ও ঋত্বিক- দুইই আয়েস করে দেখে- এইরকম একপিস আমি আছি। আরও পিস পেলে জানাবেন, তবে মনে হয় খুব কম। ;-))
  • dd | 202.122.18.194 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:০০394651
  • রংগনের সাথে আমার মিলটা খ্যাল করেছেন ?

    রসীদ খান আর কুমার শানু কাউরেই শুনি না, শংকর মানিক কাউরে পড়ি না,ঋত্তিক সপন কাউরে দেখি না।

    আ বাপ পত্তে খুব ভাল্লাগে। বড্ডো মজার। তারা কার ল্যাখা ছাবালেন, কার ল্যাখা ছাবালেন না, এটা নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নেই কো। তারা য্যামন বুঝবেন তেম্নি ছাবাবেন। সরকারী দপ্তর তো নয়, অভিক সরকারের বাপের সম্পত্তি। সাহিত্য বেচে পয়সা করেন।

    তব খুব উঁচু রুচির লোগ নয় - এ কথা মানতেই হবে। আমার এগটা যুগান্তকারী রিজেক্ট করে দিলো ?
  • Ishan | 12.240.14.60 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:৪৬394652
  • কল্লোলদা বোধহয় জগদীশ গুপ্তর কথা বলেছে। এই লিস্টি লম্বা। জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী। অমিয়ভূষণ মজুমদার। উদয়ন ঘোষ। দেবেশ রায়। সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়।

    আসল সমস্যা হল আবাপর কোনো কম্পিটিটার নেই। কেন নেই খোদা জানেন। কিন্তু থাকলে ভালো হত। মনোপলি প্রচন্ড বিপজ্জনক জিনিস। আবাপ সেটা এনজয় করে।
  • ranjan roy | 122.168.79.218 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৪৩394653
  • কল্লোলের ভাবনাকে সম্পুর্ণ ইজ্জত দিয়েও r এর মূল কথাটাকে তুলে ধরছি।
    আবাপ বাজারের নিয়ম মেনে খেলছে। ষাট-সত্তরের দশকে প্রচন্ড ভাবে বাম-বিরোধী ক্যাম্পেনে নামলো।
    কোন এক তরুণ দত্তকে নতুন প্রখর বুদ্ধিজীবী বলে তাকে দিয়ে প্রেসিডন্সি কলেজের alleged গরীব ছাত্রদের ঈর্ষাজনিত কারনে বামপন্থার দিকে ঝুঁকে থাকা এইসব আটভাট লেখা লেখালো।
    তারপর আশির দশকে যখন বামরাজত্বি এবং বামসংস্কৃতির রমরমা তখন "" আজকাল'' থেকে সুমন, রজত, রঘু এবং আরো কয়েক জনকে নিয়ে এলো। অভীকবাবু আবার ড: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী গৌরী চাটুজ্জেকে চিফ নিউজ এডিটর করলেন।
    তারপর যুক্তফ্রন্ট সরকারের কায়দায় মন্ত্রীসভা ব্যালান্স করার মত বাম-দক্ষিণ দুটো গ্রুপকে রাখলেন।
    একদিকে সুমন-দেবাশিস আর অন্যদিকে রজত-রঘু ইত্যাদি ।
    ফলে চিফ এডিটর সুমন লিখতে লাগলো ""চুপচাপ- ফুলেছাপ''।
    আর চিফ নিউজ এডিটর রজতের সঙ্গে-রঘু-অনির্বাণ এরা লিখতে লাগলো "পঁচিশ বছর পরে নক্‌শালবাড়ি'," হাঁসুলীবাঁকের তিন যুগ'', পাল্টা আন্তর্জাতিক সোশ্যাল ফোরামের প্রতিবাদী সম্মেলনের রিপোর্ট-- এইসব।
    প্রসূন আচার্য ধনঞ্জয় চ্যাটার্জির ফাঁসির বিরুদ্ধে সেমিনার করলো আইনজীবিদের নিয়ে।

    এসবের পেছনেও মূল মোটিভেশন বাজার।
    এখন অভীকবাবু রিটায়র করেছেন। স্থান নিয়েছে আম্রিকা ফেরত পরবর্তী প্রজন্ম। কাজের পরিবেশ এডিটরিয়ালের রোল গেছে বদলে। ফলে চাকরি ছাড়লো সুমন, রজত, প্রণয়(টেলিগ্রাফ) ও আরও অনেকে।
    কিন্তু ছাপা-বাঁধাই এবং অনেক ব্যাপারে আনন্দ অবশ্যই এগিয়ে। মনোপলি বাড়াতে গিয়ে স্টার নিউজের সমস্ত ভারতীয় ভাষার চ্যানেলের ৭৫% শেয়ার কিনে নিয়েছে।

    কল্লোলের ভাবনার সঙ্গে একমত হয়েও ঐ কথা--- পথের পাঁচালী ও কম্যুনিস আলাদা genre। শক্তির কবিতা ও বীরেন চট্টোর কবিতা আলাদা জাতের।
    সবার কথা থেকে একটা কথা ফুটে উঠছে--- একটা পরিবর্তন চাই।
    আবাপ'র প্রতিষ্ঠানগিরি অনেক হল। এবার অন্যরকম কিছু চাই। কে জানে -- গুরুচন্ডালী ই সেই --- হয়ে উঠবে কি না! আর আমরা ইতিহাস হবো!! হয়তো আজকের এই সূতো এক ঐতিহাসিক দস্তাবেজ হয়ে উঠবে!!!
    দমু' কি কও?
  • tan | 131.95.121.132 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৪৯394654
  • হি হি হি হি হি
    :-)))))))))))))))))))))))))
    :-))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
    :-)))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))))
  • ranjan roy | 122.168.74.100 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৪394655
  • আচ্ছা! শুরুতেই একটা গোলমাল হয়নি তো? যেকোন সংস্থা বা পত্রিকা একটা পলিসি নিয়ে চলবে। তাতে যারা খাপ খাবে তাদের প্রোমোট করবে ,অন্যদের ব্রাত্য মনে করবে--এইতো দস্তুর। এতে আপত্তি বা আশ্চয্যি হওয়ার কি আছে? বরং উল্টোটা হলেই---।
    সিপিএম এর সাহিত্য পত্রিকা নন্দন বা প্রতিক্ষণ বা ন্যাশনাল বুক এজেন্সি - এদের কোন বিশেষ পছন্দের গোষ্ঠী নাই? তাতে ক্ষ্যাপার কি আছে?
    BL বা GCর নাই?
    GC কি চন্দিলের লেখা ছাপবো? মনে ত' হয় না।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৫394656
  • হোহোহোহোহোহোহো
    :-)))))))))))))))))))))))))))))))))))
  • ranjan roy | 122.168.74.100 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৬394657
  • জানতাম, এই বলটায় TAN theta ঠিক স্লিপে ক্যাচ দেবে। :))))))))))))।
  • tan | 131.95.121.132 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৮394658
  • হি হি ফিক।
    (না না আমি হাসিনি তো! )
  • Ishan | 12.240.14.60 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২৩:০২394659
  • আবাপ আমাদের সঙ্গে কালচারাল এক্সচেঞ্জ পোগ্গাম কল্লে ভেবে দেখা যেতে পারে। নইলে আমরা আবাপ বিরোধী। :)
  • tan | 131.95.121.132 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২৩:১২394661
  • রঞ্জন,
    আপনে বড়ো লতুন হে! এমন কত সুতাখুললো কি প্রচন্ড বিপ্লব আসিতেছে আসিতেছে অবস্থা, ঐ বুঝি তোর কালবৈশাখী ...কেস। খোলনলচে বদলে গিয়ে এইতো হারমোনি ঘিরে গাইতে শুরু করবো নতুন যুগের ভোরে-এ-এ-এ-এ-এ
    লং মার্চ প্রায় শুরু হয় হয় অবস্থা...
    তাপ্পরে যে কে সেই,ব্যাক টু স্কোয়ার ওয়ান।
    সেই আলকাজারের লয়াল বোমাওলা... বোম ফুটে সুইমিং পুলে...
    সে লোক জল থেকে মাথা তুলে বলে,ব্যাক টু স্কোয়ার ওয়ান...
    :-))))))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন