এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আনন্দ 'বাজার', বাংলার একমাত্তর আশা ভরসা !!!

    Blank
    অন্যান্য | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ১০২৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kallol | 122.167.87.238 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২৩:৫৭394662
  • যখন পাবলিক সব জান্তা হয় তখন আর জঁর থাকে কোথায়। পাবলিকে নিলে ভালো নইলে ভালো নয় - এই তো সোজা পথ। পাবলিকের স্তর ভেদ তো আসছে না। সে তো গোটাটাই পাবলিক হয়ে আসছে। ফলে আপেল আর কমলালেবু কেন, কমলালেবু আর হাওড়া ব্রিজও হতে পারে।
    পাবলিক সব জানতি হ্যায়। হলে তাই তো হবে।

    আবাপের বাণিজ্য নিয়ে আমার কিচ্ছু বলার নেই। ব্যবসায় টাকা ঢালা হয় লাভের জন্য। তা যা করলে (আইন মেনে) লাভ হয় তাই তো করবে লোকে। এতে দোষের কি আছে ?
    ব্যবসা করব, কিন্তু বলব না। শিল্প-সংস্কৃতি-বানান সবেতেই বাংলার শেষ কথা হব দুটো একসাথে হয় না। হওয়াতে গেলে আবাপ ডিজাইন হয়।
    আপত্তিটা সেখানেই।

  • r | 125.18.17.16 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৩:১৫394663
  • কল্লোলদাকে এক নম্বর, আবাপ নিজেকে সবজান্তা ভাবে, নাকি অন্যরা ভাবে যে আবাপ নিজেকে সবজান্তা ভাবে? আর আবাপ যদি নিজেকে সবজান্তা বলে ভাবেও (ভাববেই, কারণ বাজারের একচেটিয়া মালিক), বাঙালী কেন সেটা বিশ্বাস করে? আর যারা আপনার মত বিশ্বাস করেন না, তারা আনন্দবাজারের উপর অভিমানী হয়ে গজ্‌গজ্‌ না করে, বিকল্পের খোঁজ করেন না কেন? নাকি পুরোটাই আমাদের প্রিয়তম- পাসটাইম- যত দোষ নন্দ ঘোষ, কিন্তু এমনি করেই যায় যদি দিন যাক না! :-)

    কল্লোলদাকে দুই নম্বর, এটা একটু সিরিয়াস, আপনি স্রষ্টা হয়েও জনরুচির উপর কোনো আস্থা রাখতে পারেন না কেন? সাধারণ মানুষের পছন্দ অপছন্দের উপর শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস ছাড়া কোনো কিছু সৃষ্টি হয়? এই প্রসঙ্গে একটা গল্প বলি- আশির দশকের গল্প, তখন মাধবমালঞ্চী কইন্যা শহরেগ্রামেগঞ্জে সুপারডুপার হিট। পর্দা পড়লে দর্শকেরা শুধু অন্‌কোর অন্‌কোর বলে চেঁচাতে বাকি রাখে। এহেন প্রযোজনা যখন বর্ধমানের কালনাতে (খুব সম্ভবত:) যখন শো করতে গেল, জনতা খেপে গিয়ে শো বানচাল করে দিল তো বটেই, মেরে স্টেজ থেকে নামিয়ে দিতে বাকি রেখেছিল। নাটকের দলের প্রথম রিঅ্যাকশন ছিল- শালা পাবলিক! কিন্তু পরে ভেবে দেখা গেল- দায়টা দর্শকের নয়, যাঁরা নাটক করেছেন তাঁদের, নাটকের ভাষার, নাটকের কমিউনিকেশন স্ট্র্যাটেজির। ওরা মেনে নেন যে নাটকের মধ্যেই কোথাও এমন কিছু খামতি ছিল, যার জন্য দর্শকের সাথে কমিউনিকেট করা সম্ভব হয় নি। কিন্তু তার জন্য পাবলিকের ঘাড়ে দোষ চাপানোর কোনো মানে হয় না। দর্শক-শ্রোতা-শ্রোতার অনুভূতির প্রতি এই ধরনের কমিটমেন্ট ছাড়া মনে হয় না শিল্প সম্ভব হয়।
  • d | 121.245.75.183 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৩:৩৮394664
  • রঞ্জনদা,

    ১। আমি অহন কিসুই কই না। GC কি হবে তাতো জানি না। নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী চেষ্টা করতে পারি। সেটুকুই করছি। বাঙালী ইন জেনেরালি ভ্যাজর ভ্যাজর করতে ভালোবাসে। যে যত কম কাজ করে, যত বেশী অপদার্থ টাইপ, সে তত বেশী সমালোচনা করে, টিটকারী দেয়। আপাতত সেই দলে নাম লেখাতে আপত্তি আছে।

    ২। GCর চন্দ্রিলের লেখা ছাপতে অসুবিধে কোথায়? সৈকতের বন্ধু তো। :)
    সিরিয়াসলি আমি এই বক্তব্যটা ঠিক বুঝলাম না।

    শক্তি চট্টোর সাথে বীরেন চট্টোর তুলনায় আমিও আপত্তি জানালাম কল্লোলদাকে।

    আনন্দ'র পৃষ্ঠপোষকতায় বেড়ে ওঠা আরেকটি খাজা লেখক হলেন সমরেশ মজুমদার।
  • kallol | 220.226.209.5 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৪:৫৭394665
  • র - ১) আমি আনন্দবাজার কে সবজান্তা বলিনি। তুমি লিখেছিলে পাবলিক হ্যায়, য়ে সব জানতি হ্যায়! তাতেই লিখেছিলাম - ""যখন পাবলিক সবজান্তা হয় তখন আর জঁর থাকে কোথায়""।
    তবু তোমার প্রশ্নের জবাব দেই। তুমি ব্যাপারটা জানো-ও।
    যেকোন প্রতিষ্ঠান একটা প্রচন্ড ক্ষমতা ধরে। বিশেষ করে মিডিয়া। সাধারন মানুষের মধ্যে মিডিয়ার মান্যতা তৈরী হয় নানা ভাবে। সে সব খুটিনাটিতে যাবার কি দরকার আছে ? সে সব তুমিও জানো। তাই সাধারন লোকের তো তাতে বিশ্বাস না করে উপায় নেই। তাকে তো খবরের জন্য মিডিয়ার উপর নির্ভর করতে হয়, তাকে বিশ্বাস করতে হয়। তাই ছাপা অক্ষরে কিছু বা চলমান ছবিতে কিছু দেখাতে পারলে তার যে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরী হয়, তার কোন কাটান নেই।
    কেউ কখনো চ্যালেঞ্জ করেছে - ধরো - মানুষ মঙ্গলে রোবো গাড়ী পাঠিয়েছে। তার ছবি দেখে কেউ কি বলেছে - এ তো সাজিয়েও তোলা যায়!
    বলেছে - আমার কলকাতার বাড়ির পাশে থাকে বেচু সে চাঁদে আর্মস্ট্রং-এর ছবি দেখ তাই বলেছিলো। তবে বেউ ব্যাতিক্রম।

    ২) সাধারন মানুষের উপর আস্থা। একটা সময়ে আমারও তাই মনে হত। মানুষের উপর আস্থা হারানো পাপ। এখন মনে হয় না।
    গুজরাটে যারা মুসলমান মেরেছে তারাও সাধারন মানুষই। বাংলাদেশে যারা হিন্দু মেরেছে তারাও সাধারন মানুষই।
    সাধারন মানুষ না জড়ালে দাঙ্গা হয় না। আবার সাধারন মানুষই এর বিরুদ্ধে দঁড়ায়। ফলে সাধারন মানুষ বললেই সব ভালো এমনটা হয় না।
    বিশেষ করে শিল্পে সাধারন মানুষের ওপর চোখ বুঁজে আস্থা রাখলে বিপদ আছে। সব সৃষ্টি সবার জন্য নয়। যে শিল্পকর্মটি অনুভব করে একজনের মন আনন্দে ভরে ওঠে, তাতেই অন্য একজনের ঘুম পায়।
    তাই............

  • kallol | 220.226.209.5 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ১৪:৫৯394666
  • বিকল্পের খোঁজেই তো গুরুতে আসা।
    বিকল্প মানে আর একটা আবাপ বা ""ভালো"" আবাপ নয়।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:০০394667
  • ডি: এটা কল্লোলদার জন্য নয়, সবার জন্য।

    কল্লোলদার পোস্ট পড়ে ভারতীয় বামপন্থার মূল ক¾ট্রাডিকশন নিয়ে আমার পুরোনো চিন্তাভাবনা আরও বদ্ধমূল হল- মধ্যবিত্ত উচ্চবর্ণ সাংস্কৃতিক এলিটদের একটি ছোটো গোষ্ঠী ভারতীয় বামপন্থী আন্দোলনের যাবতীয় মতাদর্শগত চিন্তাধারাকে নিয়ন্ত্রণ করে এসেছে। আমি কৃষক শ্রমিকের জন্য বিপ্লব করব, কৃষক শ্রমিকের অর্থনৈতিক দাবীদাওয়া নিয়ে লড়াই করব, অথচ তাদের নিজেদের সাংস্কৃতিক চিন্তাভাবনা, তাদের সাংস্কৃতিক দাবীদাওয়া আমার কাছে অস্পৃশ্য থেকে যাবে- এই ধরনের ব্রাহ্মণ্য উন্নসিকতার ফলে এখানে ওখানে ঘোষ-বোস-বন্দ্যোপাধ্যায়-ভট্টাচার্য-মিশ্রদের নেতৃত্বে শিবরাত্রির সলতে জ্বলে আছে। আমি বরং সেই চূড়ান্ত এলিটদের সমর্থন করব যাঁরা অনেকটা নীৎশে ধাঁচে মনে করেন মানবসভ্যতার সর্বাপেক্ষা মূল্যবান সৃষ্টির কদর করতে পারেন গুটিকয় Übermensch, এবং বাকি প্রায় ৯৫% মানুষ এইসব চিন্তাভাবনা অনুশীলন চর্চার অযোগ্য। কিন্তু ভারতীয় বামপন্থীদের এই মধ্যপন্থী, চেরিপিকিং করা বামপন্থার ধারণা আমি সমর্থন করতে পারি না।
  • arjo | 168.26.215.54 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:১৪394668
  • আচ্ছা বিকল্প কি ব্যক্তির কাছে বিকল্প তাহলে কোনো প্রশ্ন করা যায় না।

    কিন্তু বিকল্প যদি বাংলার আপামোর জনসাধারনের জন্য হয় তাহলে প্রশ্ন আছে।

    ১। জনসাধারনের কথা না ভেবে তাদের কাছে কাগজ বিক্রি কি করে সম্ভব তাও দিনের পর দিন।

    ২। হাইপোথেটিকাল কেস। ধরা যাক গুরু ক্রমে আবাপ র প্রতিদ্বন্দি হয়ে উঠল। তখন সরু নামক আর একটি প্রতিদ্বন্দি কাগজ দীপ্তেন দা বা কল্লোল দা বা র বা আর যারা যারা সিইও হতে পারে তাদের ছিনিয়ে যাচ্ছে। তখন সৈকত কি করবে?

    ৩। আমি ক্রমে ভালো লেখক হয়ে উঠেছি কিন্তু কিছুতেই গুরুর সাথে পটছে না তখন গুরুই বা কি করবে আর আমিই বা কি করব।

    বাজে না বকে মোদ্দা কথা বিজিনেস মডেল টাই বুঝতে পারছি না। প্রফিট মেকিং হলেও না নন প্রফিট হলেও না।

    বাজে প্রশ্ন: ঐ U এর মাথায় ফুটকি দেয় কি করে?
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:২৪394669
  • র এর এই লজিকের নানা সমস্যার মধ্যে একটা সমস্যা হল ক্রিটিকের মরালিটি অধিকার সংক্রান্ত। ধরুন টেলিগ্রাফ এর প্রবন্ধে সাড়ে বত্রিশ ভাজা কোন কলামনিস্ট অরুন্ধুতি রায়ের সমালোচনা করে বল্লেন এঁর মত বুকার জয়ী এলিটের নর্মদা বাঁধে ডিসপ্লেসড লোকেদের হয়ে কথা বলার কি অধিকার আছে বা বল্লেও তাতে কি এসে যায়। আমার সমস্যা হল তার মানে কি যদ্দিন না পর্যন্ত নর্মদা বাঁধের ডিসপ্লেসমেন্ট এর প্রতিবাদ হবে না যদ্দিন না পর্যন্ত উপরুক্ত কলামনিস্টের পছন্দ মত গরীব এসে প্রতিবাদ টা করেন?

    কার এজেন্সী কে ঠিক করে দেয়, গায়ের জোরে দিলেই বা তার যৌক্তিকতা কী কতটা? বিষয় বির্ভর বিতর্ক চলানোর একটা মানে আছে, কার পক্ষে কি বলা সাজে না এই লাইনে যাওয়ার কোন আর্থ হয় না। চালালেও সেটা পুরোনো বিতর্ক।
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৩৩394670
  • বল শেভিকদের ভ্যানগার্ডিজম নিয়ে এই সমস্যার আধুনিক শুরবাত। ঠিকাছে। কিন্তু এই লাইনের সমস্যা হল শেষ পর্যন্ত এটা ইনি কেন আর উনি কেন তে এসে দাঁড়ায়, বিষয় নির্ভর থাকে না।

    আরো ডিটেলে যাওয়া যায়, চেনা বিষয়। কিন্তু এই বিতর্কটা এত পুরোনো আর করতে ইচ্ছে করছে না।
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৩৫394673
  • আরেকটা ছোটো কথা, ডিসেন্টের ইতিহাসে নন এলিট নেতৃঙ্কÄ কম পড়েন নাই। তালিকানির্মণ সত্যি ই সম্ভব। এমনকি ইতিহাসের ছাত্র না হয়েও বানানো সম্ভব। র আমার থেকে ভালো জানে সেটা।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৩৫394672
  • বুঝলাম না। :-)

    আমার একটাই বক্তব্য- mass-এর সাথে কমিউউনিকেট করার উপায় না জানা থাকলে, বা mass-এর ভাষা বোঝা বা বলা- কোনোটারই ইচ্ছে না থাকলে, mass নিয়ে লাফালাফি কইর‌্যা কোনো লাভ নাই।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৩৮394674
  • আমি ভ্যানগার্ডিজ্‌মেরও আশেপাশে যাচ্ছি না, কার হাতে নেতৃত্ব থাকবে সেই প্রশ্নও তুলছি না। শুধু বলছি- একধরনের সাংস্কৃতি আভা গার্দ cocoon-এ মধ্যে বসে 'গণ", "জন" কিছু হয় না।
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৩৯394675
  • মাস কালচার পপুলার কালচার পিপল কালচার বিভিন্ন টার্ম আছে। প্রত্যেকটার ই কনোটেশন আছে।

    ধর আলমোডোভার ব্যাড এডুকেশন সিনেমাটা তৈরী করেছেন লিটেরালি ট্যাবলয়েড পড়ে। কিন্তু আলমোডোভারের সিনেমা প্রচন্ড জনপ্রিয় হওয়া সঙ্কেÄও রাজনৈতিক বক্তব্যে সম্পূর্ণ ভাবে ট্যবলয়েড সংস্কৃতির বিপরীত মেরুতে।

    এইবার আমি হরিদাসের পো জদ্দিন আলোমোডোভার হব না তদ্দিন কোন কালচারাল এস্টাবলিশমেন্টের ক্রিটিক লিখতে পারবো না? এটা কোন কথা হল র?
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৪০394676
  • ডি: আমি বিশ্বের ডিসেন্টের ইতিহাস নিয়ে কথা বলছি না, স্রেফ ভারতের বামপন্থী আন্দোলনের ইতিহাসের কথা বলছি।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৫২394677
  • আলমোডোভার একজন কমিউনিকেটর। কিন্তু আমার লেখাটা আরও একবার দেখ- "ভাষা বলা বা বোঝার কোনোটারই ইচ্ছে না থাকলে" অর্থাৎ, আমি একবারও দাবী করছি না যে তোমায় আলমোডোভারের মত কমিউনিকেটর হতে হবে। কিন্তু এক সংস্কৃতির সাথে আরেক সংস্কৃতির একটা ডায়লগ সম্ভব- সে সচেতনতা বা সেই ডায়ালগ শুরু করার ইচ্ছে না থাকলে বেশি লাফাইয়া লাভ নাই।

    হরিদাসের পো আলমোডোভার না হউক, বেড়াটা তো ডিঙাইতে লাগে! :-)
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৫৪394678
  • আর তাছারা বালের আবাপর তৈরী করে দেওয়া কালচারাল টেস্ট কে জনপ্রিয়তার মাপকাঠি বলে ধরবো কেন? আবাপ যেটা করেছেন গত ৫-৬ দশকে সেটা মূলত তিনটে জিনিস।

    এক হল বাঙালী হিন্দু জাতীয়তাবাদের পপুলার এজেন্সী হিসেবে কাজ করা। এটি এলিট প্রোজেক্ট ছিল। ১৯৩৫ এর পর থেকে সাম্প্রদায়িকতার হাইটেনড রেটোরিকের বাজারে আবাপর ভূমিকা মূলত এই এলিট প্রোজেকটটি। (রেফারেন্স জয়া চ্যাটার্জি, বেঙ্গল ডিভাইডেড)। এখনো বাই দ্য ওয়ে শতবর্ষ আগে গোছের একটি পেজে এই সেদিন ই দেখলাম, নেহাত বিতর্ক উসকানোর জন্য নাও হতে পারে, বিভিন্ন বিগটেড রিপোর্টিং এর পুনর্মুদ্রন হয়েছে।

    দ্বিতীয়ত এই ট্র্যাডিশন অনুযায়ী কংগ্রেসের মুখপত্র হিসেবে কাজ করা।

    তৃতীয়ত বামপন্থা বিরোধিতা। পরে সিপিএম বিরোধিতা। এখনকার সিল্পায়ন তথা ইলেক্‌শনের আগের বুদ্ধপ্রেম টা মূলত: অর্গানাইজড ক্যাপিটাল প্রেম। বিসু মোমবাতি ইত্যাদি কে বিচার করার সময় এখনো আসে নি।

    তো এদের তৈরী করে দেওয়া পাব্লিক টেস্ট কে লোকশিক্ষের দিক থেকেই বা মেনে নেব কেন। কারণ শিক্ষা মানে যদি হয় প্রশ্ন, নিজের ট্র্যাডিশনকে ও প্রশ্ন, সেটা তো আবাপ শেখান নি।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২০:৫৭394679
  • সে তো আমিও কই! আবাপ একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রচন্ড সফল একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান- তার ভূমিকাকে এত বড় করে দেখিয়ে যত দোষ নন্দ ঘোষ করাই বা কেন?
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:০০394680
  • এবং যেহেতু প্রচন্ড সফল বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, আবাপ যদি কোনোদিন আমার লেখা ছাপে আমি অতীব আনন্দিত হব। (ছাপবে না সেটা অন্য প্রশ্ন ;-))
  • - | 220.225.84.122 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:০১394681
  • তোমার প্রশ্ন যদি এরকম হয়, তুমি এখানে প্যারালেল সংস্কৃতি বলতে যেটা চলে সেটা আদৌ মানুষের কাছে পৌঁছতে চায় কিনা, তাইলে প্রশ্নটা খুব যথাযথ। কিন্তু মুশকিল হল তাহলে মনে হয় বরঞ্চ আবাপ বা সিপিএম বা একটা কোন লেখা ইত্যাদির নানা রকম কালচারাল ক্যাননের ক্রিটিক করতে পারি। কিন্তু কালচারাল এস্টাবলিশমেন্টের ক্রিটিকের প্রয়োজন অসীকার করতে পারি না।

    ছাড়ো , ধুর, তোমারে আমি কি বোঝাবো। সবই জানো।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:০৩394683
  • তবে এখানে মনে হয় আবাপ ও আনন্দ পাবলিশার্স- একটু গুলিয়ে যাচ্ছে।
  • dd | 202.122.18.194 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:১১394684
  • সেই ষাঠ সাল থেকেই শুনে আসছি আবাপের মিথ্যাভাষন বিকৃতপ্রচার ইত্যাদির কথা। সেই অভিযোগ সবাই করতো, এখনো করে। ৭৬ সালে কংগ্রেসের লক্ষীবসু প্রায় দেড়মাস আনন্দবাজার বিক্রি হতে দেয় নি, ৭৭ সালে সিপিএম কে দেখেছি ঐ করতেই। এখনো মমতাও গাল দিতে ছাড়ে না। বামেরা তো দেয়ই।

    কিন্তু অ্যাতোদিনের রমরমা বাম পন্থা পশ্চিমবংগে বিরাজমান। সরকারে ও সংস্কৃতিতে। তা সত্যেও টেঁকে নি কালান্তর আর সত্যযুগ। কোনো বামপন্থী সাহিত্য পত্রিকাও ধারেকাছে যায় নি আবাপ গোষ্ঠীর।

    আবাপের ম্যাজিকটা কোথায় ?
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:১৮394685
  • এইটা আমি অ্যান্সার দেব সার! :-P

    ek, aabaapar bijines maDel, myaanejamenT eTe seTeraa.

    dui, seemaaheen ko-apashaner xamataa. eTaa abheek sarakaar o baamaphranT sarakaar- ubhayerai praaNabhomaraa. aabaapar ekhanao aachhe, baamaphranTer nei.
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:১৯394686
  • কেলো উইথ এ ক্যাপিটাল ক! :-(
  • dd | 202.122.18.194 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:৪৮394687

  • তুমি ফ্যাল।

    সেই ছোটোবেলায় শুনেছিলাম , বাইরে রাখলে কপ্পুর ক্যানো উড়ে যায়? উত্তর : কপ্পুর উদ্বায়ু পদাত্থ বলে।
    আমি জিগাইলাম ক্যানো আবাপ সাকসেসফুল আর অম্নি নেচে কুঁদে উত্তর দিলো বিজিনেস মডেলের জন্য।

    আরে ,আমার আপাত নিরীহ প্রশ্নের নিগুঢ় অর্থ ছিলো ঐ বিজিনেস মডেলটা ক্যামনতরো যেটায় সক্কল খচে যায় কিন্তু ঐটাই সগলের চাই?

    এই কল্লে আর সি ই ও হবে নি, কয়ে দিলাম।
  • dd | 202.122.18.194 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২১:৫৯394688
  • ভুতের গল্প। যতো ভয় লাগে ততোই ভাল্লাগে। ঝাল পাঁটার মাংস। যতো ঝাল ততো মজা।
    তেম্নি - আবাপ। লোকে যতো রেগে যায় ততো পড়ে।

    নর্মান মেইলার লিখেছিলো মুহম্মদ আলির বায়োগ্রাফী। সেই থিওরীর সাথে এক্কেবারে মিলে যায়।

    ** সেই থিওরী কি? জানতে হলে অপেক্ষা করুন। লিখতে লিখতে গলাটা শুকিয়ে গ্যাছে।
  • r | 59.162.191.115 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:১১394689
  • আপনি একচোখো এক্‌জামিনার। দুই নং পয়েন গ্রাহ্যি কল্লেন না!
  • dd | 202.122.18.194 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৩৮394691
  • USP
  • dd | 202.122.18.194 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৩৮394690
  • না:, দুই নং পয়েনটা এদানীং কালের ঘটনা। আবাপের বিজয় অভিযান তার অনেক আগের থেকেই।

    মুহম্মদ আলি যখন সনি লিস্টনের সাথে এরেনায় তখন ৯৯% লোক লিস্টনের পক্ষে। পুরো স্টেডিয়াম চেঁচাচ্ছে "কিল মুহম্মদ" "কিল মুহম্মদ"। আলি পরে বলেছিলেন তিনি নিরাশ হলেন না বরং আরো উদ্দীপ্ত হলেন, তার মনে হলো সারা দুনিয়াকে দেখাতে হবে সবার সাথে লড়াই করেই আলি জিতবে।

    ওভার কনফিডেন্ট সনি লিস্টন দাঁড়াতেই পারে নি।

    মুহম্মদ আলি পরে সারা জীবন ঐ "আমি সকলের শত্রু" ঐ ট্যাগলাইনটাকেই follow করে গেছেন hated by all

    সকলেরই একটা পাঞ্চিং ব্যাগ চাই (আম্রিগা,আবাপ অধুনা বুদ্ধবাবু)।

    এইডাই আবাপের উস্প।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২২:৫৪394692
  • এইটা নিয়ে আমি ডিডির সঙ্গে ১০০০% একমত।

    ঘৃণা আর ভালোবাসা একই মুদ্রার দুইটি পিঠ। উভয়েরই মূল একটাই। তীব্র আকর্ষণ। যাকে ঘেন্না করি, সে আমার কাছে খুব ইম্পর্ট্যান্ট বলেই ঘৃণা করি। সেই জন্যই সে কি করছে তা নিয়ে আমার প্রবল আগ্রহ। যে ইম্পর্ট্যান্ট নয়, তাকে জাস্ট অবজ্ঞা করি। যথা "সূর্য পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরে'র কেসি পাল।

    এই নিয়ে লম্বা পোবোন্দো লিখলাম, সে কেউ পাত্তা দিলনা। আরেকবার মেন পয়েন গুলো বলে দেব এখানে। একটু পরে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ২৩:৪৫394694
  • হ্যাঁ। এই বিষয়ে আমার ছোট্টো বক্তব্য।

    পয়েন এক। আমরা আবাপ আর আজকালকে নিয়ে পাতার পর পাতা লিখে চলেছি। আবাপ আমাদের নিয়ে এক লাইনও লেখেনি। আজকাল চাল্লাইন মতো লিখেছে। এর একটাই কারণ। আবাপ হল বস। আমরা হলাম ল্যালা। আজকাল মাঝামাঝি। তো, এইটা অগে মেনে নিন, যে, আমরা ল্যালা।

    দুই। গরব সে বলুন আমরা ল্যালা। ফ্যাফ্যা। কেউ পাত্তা দেয়না। ল্যালাপনায় দোষ কিছু নাই। বিশ্বের বেশিরভাগ লোকই ল্যালা। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। ফুলিস্টপ।

    তিন। আমাদের প্রবল সাধ যে আমরা আর ল্যালা থাকবনা। বিশ্ববাসীকে আমাদের কথা শোনাবো। লোকে পাত্তা দেবে। কি লিকেচো বস বলবে। খুব ভালো বাসনা। আপনারও আছে, আমারও আছে। কিন্তু কিকরে হব জানা নাই। আমরা হতাশায় হাত-পা ছুর্হি। রেগে গিয়ে আবাপ-আজকালকে গাল দিই। আবার রোজ তাদের কাগজ পড়ি। ঐজন্যই আমরা ল্যালা। :)

    চার। তো, এই অবস্থায় কি করণীয়। আপনার সামনে করণীয় একটাই, পৃথিবীতে ল্যালার রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করা। অল্টারনেটিভলি, আপনি আবাপতে ঢোকার চেষ্টা করতে পারেন। কিন্তু ওরা মোস্ট প্রব্যাবলি আপনাকে খেলতে নেবেনা। অতএব, ল্যালার রাজত্বই আপনার একমাত্র বিকল্প। ঐ জন্যই আমি আপনি গুরুতে। গুরুর মডেল ল্যালা মডেল।

    পাঁচ। এবার আমরা, গুরুর ল্যালাকাত্তিকরা কি করব। কি করিতে হইবে। কিসু করা খুব শক্ত। প্রতিষ্ঠানের হাতে আছে বাঘাবাঘা রিসোর্স আর আপনার হাতে আছে মেইনলি হারিকেন। ইকনমিক্স নিয়ে লিখতে হবে? ওরা এক কথায় অমর্ত্য সেনকে নামিয়ে দেবে মাঠে। ইতিহাস নিয়ে দীপেশ চক্রবর্তী, সুমিত সরকারকে। আর উল্টোদিকে আমি আপনি সবজান্তা তো নয়ই, বরং ল্যালা। :)

    ছয়। কিন্তু ও নিয়ে দু:খ করে লাভ নেই। যত গাল দেবেন, ওদের বিক্রিবাটা ততো বাড়বে। বরং তেড়ে লিখুন। ল্যালাপনা আপনার দুর্বলতা। সেটাকেই শক্তিতে পরিণত করুন। আপনি পন্ডিত না, সেটাই আপনার জোর। কিভাবে? বিশদে জানার জন্য "শিল্প একটি ব্যক্তিগত ম্যানিফেস্টো' বলে একটি পোবোন্দো লিখেছিলাম পড়ে ফেলুন।
    সাত। বাংলা কএমন কনটেন্ট লিখুন, যা ল্যালাদের জন্য, ল্যালাদের দ্বারা রচিত সুপারহিট মুকাবিলা। একাধারে ক্যাচি ও ভাবগম্ভীর। আপনার লেখা মার্কেট করার কেউ নাই। লেখা নিজেই নিজের মার্কেটিং করবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন