এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ছোটদের জন্য অনুবাদ

    Paramita
    বইপত্তর | ২৪ নভেম্বর ২০০৮ | ১৪৩৯১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • rimi | 24.214.28.245 | ২৫ নভেম্বর ২০০৮ ১৯:৫৯404674
  • সব্বাইকে ধন্যবাদ আমাকে উৎসাহ দেবার জন্যে। :-))

    অরিজিতের পিটার র‌্যাবিট খুব ভালো হয়েছে। আরো হোক এরকম।

    এবার হানুদা আর সিফোকে,
    রিভকার গল্পটি লেখিকা এলসার নিজের জীবনের ঘটনা। এলসার বাবা মা সহ পরিবারের আরো অনেক সদস্য সেইসব সৌভাগ্যবানদের দলে ছিলেন যাঁরা আমেরিকাতে এমিগ্রেট করতে সফল হন। অনেকেরই সেই সৌভাগ্য হয় নি। যাদের হয় নি তাদের ভাগ্যের কথা কারোর অজানা নয়। এই পারিপার্শ্বিকে বড় হওয়া মানুষের দৃষ্টিভঙ্গী তো অন্যরকম হবেই। ইহুদীদের দৃষ্টিকোণ থেকে সেই সময়কার ইউরোপের সঙ্গে তুলনা করলে আমেরিকাকে স্বর্গ মনে হওয়াই স্বাভাবিক।

    বইতে থ্যাংকসগিভিংএর যে ব্যাখ্যা দেওয়া আছে সেটাও আংশিক সত্যি। থ্যাংকসগিভিং প্রথম চালু হয়েছিল শুধু ভগবানকে ধন্যবাদ দেবার জন্যে নয়, নেটিভ ইন্ডিয়ান যারা পিল্গ্রিমদের ম্যাসাচুসেটসের ভয়াবহ শীতে বাঁচতে সাহায্য করেছিল তাদের ধন্যবাদ দেবার জন্যেও বটে। সেটার উল্লেখ বইতে নেই।

    গল্পটা পড়ার সময়ে এগুলো মনে হয়েছে আমার। কিন্তু পরে ভেবে দেখলাম এটা একটা গল্পের বই, একজন মানুষের ব্যক্তিগত গল্পমাত্র, স্কুলের পাঠ্য ইতিহাস নয়। টেক্সট বই থেকে নিরপেক্ষ ইতিহাস (এরকম কিছু আদৌ আছে কি?) শিখুক বাচ্চারা। সেইসঙ্গে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও ধারণার কথাও জানুক। তবেই তাদের জানা বা বোঝা সম্পূর্ণ হবে।
  • kali | 160.36.241.171 | ২৫ নভেম্বর ২০০৮ ২১:৪০404675
  • রিমি আর অরিজিৎ দুজনেরই অনুবাদ খুব ভালো লাগলো। বিদেশে থাকা, বা বাংলা তেমন না জানা বাচ্চাদের বাংলা গল্প শেখানোর পক্ষে চমৎকার। কিন্তু দেশে থাকা বাচ্চারা? ওদের কাছে 'থ্যাংক্স-গিভিং' বা 'পাই-ব্ল্যাকবেরী' এগুলো কি অরিজিতের বলা বাংলা না জানা বাচ্চার 'ছায়ার ঘোমটা মুখে টানির' মত হবে না? নাকি? আমিই ঠিকমতো বুঝতে পারছি না মনে হয় কনসেপ্টটা? কেউ একটু মোটা মাথায় ঢুকিয়ে দেবে নাকি?
  • sm | 83.83.38.20 | ২৫ নভেম্বর ২০০৮ ২১:৫৭404676
  • রিমি র গল্প লেখার হাতটি বড় সুন্দর। আর ও লেখো রিমি।
  • ranjan roy | 122.168.19.181 | ২৫ নভেম্বর ২০০৮ ২৩:২৫404677
  • কলি,
    আমার মতে বাচ্চাদের রূপকথা বা গল্পে নতুন শব্দ বা অজানা পরিবেশ যে রহস্যঘেরা পরিবেশ বানায় তা বেশ দরকারী। এগুলো কেন নোটবইয়ের মত বুঝিয়ে -বলা মোডে হবে?
    স্যান আমাদের ছোটবেলার রুশ বা উক্রাইনের রূপকথার যে উদাহরণ দিয়েছেন, তা ভ্যালিড মনে হয়।
    কাফতান, বুশেল, সামোভার, গালোশ আমাদের কানের মধ্যে দিয়ে ঢুকে মাথায় প্রশ্ন তৈরি করতো।
    হ্যাঁ, টেলিভিশন ও। তখনও আমাদের দেশে পাবলিকের জন্যে টেলিভিশন হয় নি। পার্কসার্কাসের বিড়লা টেকনিক্যাল মিউজিয়ামে ১৯৬০ এ প্রথম টিভি দেখার রোমাঞ্চ আজও মনে আছে।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০২:২৬404678
  • রঞ্জনদা,

    আমারও তো সেটাই বক্তব্য। সব ধরণের অচেনা, অল্পচেনা কথাই থাক না। আস্তে আস্তে ইম্যাজিন করতে করতে চেনা হোক।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০২:৫৯404679
  • আমি একটা গল্প দিচ্ছি। আমরা ছোটবেলায় 'থ্রী কপার কয়েন্‌স" পড়েছিলাম, এখন পাওয়া যায় কিনা জানিনা।

    অনে-এ-এ-ক দূরে চীনদেশ আছে জানো তো? সেইখানে চ্যাং বলে একটা ছোট ছেলে থাকতো। ওর বাবা অনেক দূরদেশে কাজ খুঁজতে গিয়েছে, ফেরেনি এখনো,অনেক দিন হয়ে গেছে যদিও। বাড়িতে চ্যাং, মা আর দুটো ক্ষুদে ক্ষুদে বোন। বাবা তো এখনো কাজ খুঁজে পায়নি, তাই ফিরেও আসেনি। আর টাকাও পাঠায়নি কোন, কাজ পেলে তবে তো টাকা পাবে? সেইজন্য চ্যাংদের বাড়িতে এখন আর ভালো ভালো খাবার হয়না, লাল-সোনালী জামা কেনাও হয়না। চ্যাং তাই আজকাল ইশকুল থেকে ফিরেই একটা মস্ত ঝোলায় করে তামাক বিক্রী করতে বেরোয়। তামাক কিনে লোকে পয়সা দেয়, চ্যাং তখন চাল কিনে আনে, ডিম কিনে আনে, বোনদের জন্য দুধের কৌটো আনে।

    কিন্তু রোজ রোজ ঘুরে ঘুরে এই তামাক বিক্রী করতে একটুও ভালো লাগেনা। চ্যাং এর ইচ্ছে করে একটা ছোট্ট সুন্দর দোকান ঘর হবে, সেইখানে বসে ও চীনেমাটির ফুলদানি বিক্রি করবে, রূপোলী ড্রাগন আঁকা নীল গালচে বিক্রী করবে, গোল গোল লাল লাল লন্ঠন বিক্রী করবে। কিন্তু ইচ্ছে হলেই কি আর সব পাওয়া যায়? সেসব করতে হলে অনেক পয়সার দরকার, কোথায় পাবে ও অত?

    একদিন চ্যাং সকাল থেকে তামাকের ঝোলা কাঁধে নিয়ে ঘুরছে। ওহো, বলিনি বুঝি? সেদিন রবিবার ছিলো, তাই ইশকুল বন্ধ। তো সকাল থেকে তামাকের ঝোলা নিয়ে ঘুরছে কিন্তু কেউ আর তামাক কিনছে না সেদিন। সকাল পেরিয়ে দুপুর হয়ে গেলো, দুপুর পেরিয়ে সন্ধ্যে। কিন্তু একটুও তামাক বিক্রী হলোনা। চ্যাং এর তো ঘুরে ঘুরে পায়ে বেজায় ব্যথা করছে, ক্ষিদে পেয়ে গেছে খুব। আর মনটাও খারাপ হয়ে গেছে খুব।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:১৫404680
  • মন খারাপ নিয়ে যখ্‌ন বাড়ি ফিরছে তখন হঠাৎ একজন বুড়োমানুষ ওর সামনে এসে দাঁড়ালো। বললো--'কি খোকা, একটু তামাক দিতে পারো নাকি আমার এই পাইপটার জন্যে?' চ্যাং তো মহাখুশী, যাক অন্তত কিছু তো পয়সা পাওয়া যাবে। বুড়ো বললো ' আমার পাইপ ভর্তি করে তামাক নেবো, দাম পাবে তিনটে তামার পয়সা'। চ্যাং ভাবলো ঐ টুকুনি ছোট্ট পাইপে আর কতটুকুই বা তামাক ধরবে? তার বদলে তিনটে তামার পয়সা পেলে ভালোই তো।

    চ্যাং ঝোলা নামিয়ে বসলো। বুড়ো নিজেই তামাক নিয়ে ওর পাইপে ভরে নেবে। ওমা,কি অবাক কান্ড! চ্যাং এর ঝোলা প্রায় আদ্ধেক খালি হয়ে গেলো তবু বুড়োর পাইপ আর ভর্তি হয় না। ও তামক নিয়েই যাচ্ছে, নিয়েই যাচ্ছে। ঝোলা যখন প্রায় খালি হয়ে এলো, চ্যাং বললে,
    অত তামাক নিচ্ছো যে?'। বুড়ো বললো 'সেকি? এক্ষুনি তো কথা হলো যে আমার পাইপ ভর্তি করে নেবো'। চ্যাং আর কি করবে, সেই রকম কথাই হয়েছিলো ,ঠিকই তো। ঝোলাটা পুরো খালি করে তামাক নিয়ে বুড়ো চায়ং এর হাতে তিনটে তামার পয়সা দিয়ে চলে গেলো। চ্যাং আর কি করে, খালি ঝোলায় পয়সা তিনটে ফেলে সেটাকে পিঠে নিয়ে ও বাড়ির দিকে পা বাড়ালো।
  • rimi | 24.214.28.245 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:১৯404681
  • আরে: এই গল্পটা আমিও পড়েছি ছোটোবেলায়। তবে আমি পড়েছি বাংলায়।
    কলি, দারুণ হচ্ছে।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:২৭404682
  • খানিক দূর যেতে না যেতে দেখে ঝোলাটা বেশ ভারি ভারি লাগছে। চ্যাং ভাবলো খালি ঝোলা এত ভারি কেন লাগছে রে! নিশ্চয়ই আমার খুব ক্ষিদে পেয়ে গেছে বলে এমন মনে হচ্ছে। কিন্তু না তো, সত্যিই ঝোলাটা আস্তে আস্তে আরো ভারি হয়ে উঠছিলো। কোনমতে সেটা টানতে টানতে বাড়ি এনে ফেললো চ্যাং। ঝোলার মুখ খুলেই দেখে কি, ওমা, ঝোলাটা তো পয়সায় ভর্তি হয়ে গেছে !! কি করে হলো এমনটা? ভারি তাজ্জব তো! শুধু তাইই নয়, পয়সা আরো বাড়ছে, আরো বাড়ছে। ওর চোখের সামনে ঝোলা ভর্তি হয়ে পয়সা গুলো মাটিতে উপচে পড়তে লাগলো। চ্যাং এর মাও তো সেই দেখে বেজায় অবাক হয়ে গিয়েছে। তাড়াতাড়ি একটা মস্ত জালায় ওরা ভরে ফেললো পয়সা গুলো। কিন্তু দু ঘন্টা যেতে না যেতেই জালা ভর্তি হয়ে পয়সা গুলো টুং-টাং করে মাটিতে পড়তে লেগেছে।

    মা আর চ্যাং বাজার গিয়ে তাড়াতাড়ি অনেক খাবার দাবার কিনে আনলো, জামাকাপড়, বাসন-পত্র, স-ব কিনে আনলো। পয়সা কিন্তু রোজই বেড়েই চলে, বেড়েই চলে। তাই এখন কোন দু:খ নেই আর ওদের। ভালো ভালো খাবার, লাল সোনালী জামা, বোনদের খেলনাপাতি যা চায় সবই কিনতে পারে।

    এইবার চ্যাং এর যেমন অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো সেই রকম একটা ছোট্ট দোকান ঘরও বানালো ও। তাতে কি সুন্দর সুম্‌দর সব ফুলদানী, পাখী-পরী-ড্রাগনের ছবি দেওয়া গালচে, ফানুস-লন্ঠন, কত্ত কিছু। চ্যাং বসে বসে এই সব বিক্রি করে আর পাতলা পাতলা কাগজে কালি দিয়ে পালতোলা জাহাজের মত অক্ষরে পড়া লেখে।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:৩৫404684
  • একদিন চ্যাং দোকানে বসে আছে। এমন সময় একজন খুব বুড়োমানুষ এসে হাজির। ওর কাছে ভালো ভালো ফুলদানী আছে, চ্যাং নেবে কিনা দোকানের জন্যে তাই জানতে চায়। ঝুলি খুলে দেখলোও, সত্যি সুন্দর সব পুরোনো ফুলদানী। চ্যাং জিগ্যেস করে 'দাম কত নেবে'? বুড়ো ফোকলা মুখে হেসে বললে 'শুধু তিনটে তামার পয়সা দিও, তাহলেই হবে'। চ্যাং তো অবাক, মাত্র তিন পয়সা? ও বাক্স খুলে তখুনি তিনটে পয়সা বার করে দিলো বুড়োর হাতে। বুড়ো মুচকি হেসে পয়সা গুলো পকেটে পুরে শিষ দিতে দিতে চলে গেলো।

    ওমা, খানিক পরেই চ্যাং দেখে কি, কই আর তো ওর জালা-বাক্স ভর্তি হয়ে পয়সা উপচে পড়ছে না? সত্যি সত্যি পয়সা বাড়া কিন্তু বন্ধ হয়ে গেলো সেদিন থেকেই। চ্যাং বুঝতে পারলো যে সেই সেদিনকার তিনটে তামার পয়সা নিস্‌চয়ি জাদু পয়সা ছিলো,আর সেইদিনের বুড়োই নিশ্চই আজ ছদ্মবেশে এসে ওর পয়সা গুলো ফেরৎ নিয়ে গেলো। জাদু পয়সা গুলো নেই, তাহলে পয়সা আর বাড়বে কি করে?

    যাক, না বাড়ুক গে, এখন তো চ্যাং দের কোন অভাব নেই। এই দোকানে যা বিক্রী হয় সেই থেকেই খুব ভালো করেই থাকতে পারবে ওরা। তাছাড়া রোজ অত পয়সা বেড়ে গেলে সেগুলো কি করে খরচ করবে সেই ভাবনা কম নাকি? হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো চ্যাং। দোকানঘরে বসে ও মনের আনন্দে গান ধরলো --ৎসু-ৎসি-ৎসাং।
  • kali | 160.36.241.163 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:৩৬404685
  • ও,তুমিও পড়েছো রিমি? বা:!
  • rimi | 24.214.28.245 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:৪২404686
  • খুব সুন্দর সহজ মিষ্টি গল্প। আজই সাম্পানকে বলব গল্পটা।
  • aja | 207.47.98.129 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৩:৫৩404687
  • হালদারপাড়ার আমবাগানে চালতাবাদুড়দের বাস। সেই চালতাবাদুড়দের মেয়ে স্টেলালুনা। সারাদিন গাছের ডাল নখে আঁকড়ে মাথা উল্টোবাগে করে বাদুড়েরা ঘুম যায়। সন্ধে হলে বিকেলবেলার ফিরোজা নীল আকাশ নীলাম্বরীর নীলে বদলে যায় আর পুট পুট করে তারা ফোটে। এক তারা, দুই তারা, এই ফুটি ফুটি তিন তারা যেই ফোটে, অমনি চালতা-বাদুড়েরা হুড়মুড় করে ঘুম থেকে উঠে পড়ে।

    আমবাগানের অন্যদিকে কলাবাদুড়দের বাস। চালতাবাদুড় আর কলাবাদুড়েরা সম্পর্কে জ্ঞাতি। শীতকালে যখন প্রচুর ফলপাকুড় মেলে তখন দুই পাড়ায় এসো জন, বোসো জন চলে। গরমেও দু'পাড়া মিলে আম, কাঁঠালের ভোজ হয়। কিন্তু বর্ষা পড়ল তো চিত্তির। তখন শুধু কলা ছাড়া অন্য ফল বেমিল হয়ে পড়ে। কটি মাত্র কলা বাগান এই চত্তরে। কলাবাদুড়েরা যেদিন পেট ভরে খায় সেদিন চালতাদের কিছু যোটেনা, আর যেদিন চালতাদের মোচ্ছব, সেদিন কলারা পেটে কিল মেরে দিন, মানে রাত কাটায়।

    এখন বর্ষা পড়ছে। তাই স্টেলালুনার মায়ের খুব তাড়া। আগে আগে কলাবাগানে যেতে না পারলে খুব মুস্কিল হবে। তাই তিনতারা ফুটতে না ফুটতে স্টেলার ডাক পড়ে - "ও স্টেলা, স্টেলা মা। ওঠ মা ওঠ।" স্টেলালুনা বাচ্চা মেয়ে, তার আর ঘুম ভাঙ্গে না। সে একবার এইদিকে মোড়ামুড়ি খায়, আর একবার ঐদিকে মোড়ামুড়ি খায়। ডান দিকের ডানা খুলে বা-দিকে জড়ায়, বা-দিকের ডানা খুলে ডান-দিকে। একচোখ খুলে বলে - এই তো মোটে একখানা তারা উঠেছে সবে, এক্ষুণি যেতে হবে? মা রেগে বলে - বর্ষাকালে উনি আধখানা চোখ খুলে এত্তগুলো তারা দেখবেন। বলি মেঘের আড়ালে আড়ালে যে এতক্ষনে তিরিশটা তারা উঠে গেল। স্টেলা এখনো পাঠশালায় যায় না। তাই তিরিশটা তারা কতগুলো তারা সে জানে না। কিন্তু মায়ের ভার ভার মুখ দেখে সে জানে এখনো না উঠলে কপালে দু:খ আছে। তাই স্টেলা মানে মানে উঠে পড়ে। মায়ের দিকে তাকিয়ে ফিক করে হেসে বলে - একটাও তারা ওঠেনি তো, তবু তো আমি উঠলাম।
  • rimi | 24.214.28.245 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৭:৫৮404688
  • অজদা তুমি যেভাবে লিখছ তাতে স্টেলালুনা নামটা বদলে একটা বাংলা নাম দিলেই ভালো হত। অবন ঠাকুর যেমন নিলস বদলে রিদয় করেছিলেন। :-))
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫০404689
  • দারুন হচ্ছে গল্প গুলো
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫১404690
  • কলি - সামোভার বা ফার-বার্চ-জুনিপার (সেই আজিজের গল্পে) - এগুলো রাশান বইয়ে পড়ে কিন্তু বুঝতে অসুবিধা হয়নি। সামোভার একধরণের কেটলি গোছের জিনিস, আর ফার-বার্চ ইত্যাদি হল গাছ - অবশ্যই তখন দেখলে চিনতাম না। কিন্তু তবুও এগুলো অ্যাবস্ট্র্যাক্ট জিনিস নয়। "ছায়ার ঘোমটা মুখে টানি'-টা আমার অ্যাবস্ট্র্যাক্ট মনে হয়। কখনো ছয় বছরে (বা প্রথম শেখার সময়) কি ড্যাফোডিলস পড়াবে?

    আর ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদির বাংলা তক্ষুণি তক্ষুণি ভেবে পাই নি বলে ছেড়ে দিয়েছি। যদিও এনারাই বাচ্চাদের জন্যে ব্ল্যাকবেরি চলতে পারে, এবং মানিয়ে যাবে - দেশি বাচ্চাদের জন্যে জাম/জামরুল হলে হয়তো ভালো। পাই-এর বাংলা ইক্যুইভ্যালেন্ট কি? এমন কিছু যাতে খরগোশ ভরা যায়?

    আরেকটা কথা - ছোটদের পাতা যদি হয়, বা এই পাতাটাকেই যদি ব্যবহার করা হয় (যাতে ছোটরা পড়তে পারে), তাহলে এই ফন্ট সাইজ চলবে না।
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১০:৫৪404691
  • পাই এর বাংলা ইপ্সিতা , সব্বাই জানে :-D
  • nyara | 64.105.168.210 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১১:০৬404692
  • অরিজিতের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি। বাচ্চাদের কল্পনাশক্তি অসাধারণ। সবটা বুঝতে পারেনা, যেমন কিনা বড়রা বোঝে। কিন্তু না বোঝার ঘাটতি ওরা কল্পনাশক্তি দিয়ে পুষিয়ে দেয়। এও এক ধরণের চ্যালেঞ্জ। বাচ্চাদের ডেভেলপমেন্টের জন্যে যা ভীষণ দরকার। অবশ্য সেখানেও ব্যালেন্স চাই। তুমি কি সাত-আট বছরের শিশুকে জীবনানন্দের 'বোধ' পড়াবে? কিন্তু সহজ শব্দে যে কবিতায় ছবি আঁকা আছে - যেমন 'ছায়ার ঘোমটা মুখে টানি' - তা ঐ বয়েসের বাচ্চাদের পক্ষে খুবই মাননসই কবিতা বলে আমার মনে হয়। বরং আমার তো মনে হয় সুকুমার রায় বড় না হয়ে পড়লে রস পাওয়া মুশকিল। কেননা সুকুমার রায়ে চিত্রকল্পের অভাব।

    প্রমথ বিশীর 'রবীন্দ্রনাথ ও শন্তিনিকেতনে' ছোটদের কবিতার বোধ্য-অবোধ্য নিয়ে একটা যুক্তি আছে। মানি না মানি, সারবত্তা স্বীকার করতে হয়।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১১:৫৪404693
  • এই প্রবন্ধটি আমার পড়া নাই - সেদিনও আরেকজন লিখেছিলেন। এইটে কোথায় পাওয়া যাবে?
  • nyara | 64.105.168.210 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১২:০২404695
  • ওটা একটা বই। বিশ্বভারতীর পাবলিকেশন। তবে সাধারণত: তুমি যে বই চাইবে বিশ্বভারতী আগে থেকে কি করে যেন জেনে গিয়ে আউট-অফ-প্রিন্ট করে দেয়। একান্তই না পেলে হনুকে ধরো।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১২:০৬404696
  • ওক্কে। খুঁজে দেখি - বাড়িতে থাকতেও পারে।

    বাই দ্য ওয়ে - ন্যাড়াদার আগের পোস্টের রেসপেক্টে - ঋক কিন্তু আবোলতাবোল আর টুনটুনির বই অনেক বেশি পছন্দ করে পড়ে - সহজ পাঠের চেয়ে। ওই পাট্টিকুলার পদ্যটা বোঝাতে গিয়ে আমাদের বেশ হয়রানি হয়েছিলো। প্রথমত: ঘোমটা কি, তায় ছায়ার ঘোমটা কি করে হয়, ভিত কি এবং দিঘীর ভিতে কি করে শালবন থাকে...ইত্যাদি...প্রায় প্রতি লাইনেই প্রশ্ন। এখনও বুঝেছে কিনা সিওর নই।
  • Paramita | 216.10.193.23 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১৩:২৯404697
  • ঈশেনের কলে ছবিরোধক কোডের একটা এক্সক্লুড লিস্ট চাই। মানে অনেকটা এইরকম

    if বাচ্চাদের অনুবাদ টই
    অ্যালাও ইনলাইন ছবি
    fi
  • d | 203.143.184.10 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ১৯:৩৭404698
  • সাইটে ছবি, গান ইত্যাদি রাখার ব্যবস্থা করার কোডটা সিঁফো'র লেখার কথা।
  • Binary | 198.169.6.69 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২০:১২404700
  • অজদা-র গপ্পটা আবার কখন হবে ? রিমি-র প্রথম-টাও খুব ভাললাগলো।

    আমি একটা বলি, ছোট্টো। রাশান বইতে পড়া, আরো ছোটোবেলায়। অনুবাদ-ও আমার নয়। রামধনু সিরিজের বই, অনুবাদক ননী ভৌমিক।

    ***
    তিনটে বেড়াল, কালো,ছেয়ে আর সাদা।

    তিনটে বেড়াল রান্নাঘরে দ্যাখে ইঁদুর। ছুটলো তারা ইঁদুরের পিছু পিছু। ইঁদুর ঢুকলো ময়দার বস্তায়। বেড়ালরা-ও ইঁদুরের পিছু পিছু। ইঁদুর গেলো পালিয়ে। আর ...... বস্তা থেকে বেরলো তিনটে সাদা বেড়াল।

    তিনটে সাদা বেড়াল উঠোনে দ্যাখে ব্যাং। ছুটলো তারা ব্যাং-এর পিছু পিছু। ব্যাং ঢুকলো একটা পুরোনো সামোভারের নলে। বেড়ালেরা-ও ব্যাং-এর পিছু পিছু। ব্যাং গেলো পালিয়ে। আর ....... সামোভারের নল থেকে বেরোলো তিনটে কালো বেড়াল।

    তিনটে কালো বেড়াল পুকুরে দ্যাখে মাছ। তিনটে কালো বেড়াল ঝাঁপ দিলো জলে। মাছ গেল পালিয়ে। আর পুকুর থেকে উঠলো তিনটে ভেজা বেড়াল।

    তারপর, বাড়ী ফিরতে ফিরতে, গা সুকিয়ে, যেমন ছিলো তেমন, কালো, ছেয়ে আর সাদা।
  • rimi | 24.214.28.245 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২০:১২404699
  • ন্যাড়াদার ১১.০৬ এর পোস্টের সঙ্গে ভীষণভাবে একমত।

    বাচ্চাদের বোঝার অভাব অনেকটাই পূরণ করে দেয় ছবি। ছায়ার মুখে ঘোমটা টানির সঙ্গে যদি সুন্দর একটি ছবি থাকে বাচ্চাদের বুঝতে কোনো অসুবিধা হবে না।

    সুকুমার রায়ের আবোল তাবোল কিম্বা উপেন্দ্রকিশোরের টুনটুনি বাচ্চাদের ভালো লাগবেই। ছবিটা ভীষণ ভীষণ জরুরি। ছবির সাহায্যে বাচ্চাদের ভালো লাগার রেঞ্জ কল্পনার রেঞ্জ অনেক অনেক বাড়ানো যায়।

    বাংলা শিশু সাহিত্যে সুন্দর ছবির খুবই অভাব। সেটা আরো বেশি বুঝতে পারি বিদেশের ছোটোদের বইগুলো দেখে। :-((মজার কথা এই যে বাচ্চাদের ভালো লাগার মতন ছবি আঁকতে গেলে কিন্তু বড় আঁকিয়ে হবার দরকার নেই। কল্পনাশক্তি থাকলেই হল।
  • san | 123.201.53.144 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২১:৩৯404701
  • কি সুইট !
  • bb | 117.195.172.12 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২২:৩৩404702
  • এই গল্পের সঙ্গে ছিলো অসাধারণ চিত্রণ সেটা তো Binary লিখলেন না?
  • Binary | 198.169.6.69 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২৩:৩৩404703
  • হ্যাঁ, মানে গল্প ৫০, ছবি ৫০। যতদুর মনে হয় বইটার নাম-ই ছিলো 'গল্প আর ছবি'।

    আর একটা। 'ধোলাই রাম'। লেখক 'সের্গেই ....'। অনুবাদক সেই ননী ভৌমিক। একটা ছেলের গপ্প। যে চান করেনা। তাই, আর একদিন সকালে উঠে দ্যাখে ....

    লেপখানা মেলে ডানা,
    বালিশটা পালালো,
    কম্বলো উড়ে গেলো,
    বড় দেখি জ্বলালো।

    মোমদানিটা লেলুল্লি,
    ছুটলো কোথায়? জ্বলে চুল্লি !!
    বই কই রে ? বইও পালায়,
    ডিঙ্গি মেরে খাটের তলায়।

    কি আর করি, দু এক ঢোঁক,
    ইচ্ছা হলো চা খাওয়া হোক,
    সামোভারটা আঁৎকে উঠে,
    ভুঁড়োপেটে পালায় ছুটে।

    হলটা কি বিদিকিচ্ছে ?
    চারিদিকে ডাকদিচ্ছে, হাঁকদিচ্ছে,
    পাকদিচ্ছে, চরকি পাকে ?
    ইস্ত্রি কিনা জুতোর পিছে,
    বেড়াল ছানা পুঁথির পিছে ?
    সবার পিছে সিক গাছি (স্কি স্টিক) ?
    সব জুটেছে, সব ছুটেছে,
    ঘুরছে খে ডিকবাজি ?

    হঠৎ মা'এর ঘর খুলে,
    ল্যাগব্যাগাব্যাগ ঠ্যাং তুলে,
    বেরিয়ে এল ওয়াসস্ট্যান্ড,
    আমাদের সেই ওয়াসস্ট্যান্ড,
    বিশ্ববিজয়ী 'ধোলাই রাম'

    ...
    ...
    ওমনি যত বুরুশগুলো,
    হুরুস করে ঝাঁপিয়ে এলো,
    চলল কষে গা ডলানি,
    সেই সঙ্গে গুনগুনানি ..
    "লাগাও ধোলাই ডলাই মলাই,
    ময়লা বলে পালাই পালাই,
    নোংরা ছেলের ছাল তুলবো,
    ধুইয়ে ছেলে রূপ খোলবো'।

    গা ড়গরাবার ছোবড় তো নয়,
    পিঠে যেন বেত, আর কত সয়,
    পিঠটান দি সোজা রাস্তায়,
    ছোবড়া কি ছাড়ে ? সেও পিছে ধায়।

    বড় পার্কটার রেলিং টোপকে,
    ভাবলাম যাই ওপাশে সটকে,
    যত ছুটি তত পিছু আসে তেড়ে,
    পিঠ জ্বলে গেলো আঁচড়ে আঁচড়ে।

    ভাগ্যিটা ভাল কুমির মশায়,
    এমন সময়, নিয়ে ছেলেপিলে
    হাওয়া খাচ্ছিলো তিনজনে মিলে,
    ছোবড়াকে ধরে স্রেফ খেলো গিলে।

    তারপর সেকি খ্যাঁকালো আমায় !!
    ঝুঁটি খানা ধরে ঝাঁকালো আমায় !!
    "এক্ষুনি ঘরে ফিরে যা বলছি !!
    গিয়ে ধুবি মুখ, হাত পা, বলছি !!
    নইলে, নইলে অল্প বলছি,
    আস্ত-ই গিলে ফেলব বলছি"

    সত্যি যদি গিলে ফ্যালে শেষে,
    দেছুট সোজা ওঅয়াস স্ট্যান্ডের কাছে।

    সাবান ঘষে, সাবান ঘষে
    সাবান ঘষে কাদার ছাপ,
    দাগ দাগালি, ঘরের কালি
    এক্কেবারে ধুয়ে সাফ।
  • san | 123.201.53.144 | ২৬ নভেম্বর ২০০৮ ২৩:৪৮404704
  • বাইনারি অনেক অনেক ধন্যবাদ এটার জন্য।একে বলে টেলিপ্যাথি!!! সকালেই এই কবিতাটার কথা ভাবছিলাম ।মানে দুতিনটে লাইন মনে পড়ছিল, কিন্তু আবছা আবছা। আচ্ছা বাইনারি, এই বইটাতেই কি ছিল,
    'কিন্তু সেদিন দুটি ছাগল/ফোন করে সেকি বাধালে গোল/ সত্যি নাকি? একই বোল/গিয়েছে পুড়ে নাগরদোল?' আর সেই একটা কবিতা যেখানে অনেক অনেক জন্তুজানোয়ারের ছানা একসঙ্গে মজা করে চান করছে?

    আপনার কাছে কি বইটা আছে? যদি থাকে আরো একটা দুটো কষ্ট করে লিখে দেবেন?
  • Binary | 198.169.6.69 | ২৭ নভেম্বর ২০০৮ ০০:৪৯404706
  • না স্যান :-)) বই টা আর নেই। কবেই হারিয়ে গেছে। এগুলো সুধু স্ম্‌তি আর শেকড়। :-))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন