এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • তালে-বেতালে

    b
    গান | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ | ৫৮৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 117.193.33.206 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:০৯412302
  • গানের লিরিকস এর টইটা দেখে ইচ্ছে হল: কতকগুলো প্রশ্ন অনেকদিন ধরে মনে ঘুরঘুর করছে। এখানে একটু আপনারা লিখুন। আমার মত লয়-সুর হীন লোকেদের জন্যে। মাত্রা আর লয় কাকে বলে? রিদম আর বিট্‌স কি এক জিনিস? উত্তর আর দক্ষিণ ভারতীয় রীতিপদ্ধতি কি আলাদা? সাজিয়ে গুছিয়ে লিখুন । যদি বাড়াবড়ি রকমের দাবি না হয়, তবে বলব একটু ই-স্নিপ্স বা ইউটিউব থেকে উদাহরণ দিতে।
  • sinfaut | 203.91.207.30 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:২৪412395
  • এই দাবীর সাথে ক।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:২৮412406
  • আম্মো ক। স্পেশ্যালি ভারতীয় রাগসঙ্গীত - ঘরানা ইত্যাদি, আর এর বেসিকস। কেউ রেকমেণ্ড করলে ভাতখণ্ডে কিনে ফেলবো না হয় টেক্সটবুক হিসেবে।
  • anaamik | 198.17.70.8 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:৫০412417
  • আরে এটার খুব সোজা উপায় আছে তো। কিছু ভুলভাল ফান্ডা দিলেই ন্যাড়া-দা এসে ঠিক করে দিতে গিয়ে জড়িয়ে যাবেন। আবেদন-নিবেদন-এর পথ ধরে জ্ঞান বা স্বাধীনতা কিছুই আসে নি / আসে না।
  • Sudipta | 122.169.130.241 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:৫৭412428
  • মোটামুটি কাজ চালানোর জন্যে জানতে চাইলে এখানা খারাপ নয়, রাগ-সঙ্গীতের উপর:

    http://www.abasar.net/SangeetPrabeshika.htm
  • r | 198.96.180.245 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:০২412439
  • এটুকু দিয়ে হবে না। তবে উত্তর ভারতীয় রাগসঙ্গীতের উপর প্রচুর সাইট আছে তো। আই টি সি- এস আর এ-র সাইটটা খুব ভালো। উদাহরণযোগে রাগ চিনতে চাইলে রাজন পরিক্করের সাইটটা খুব ভালো। এখানেই কোনো একটা টই-তে এই সাইটগুলোর লিস্টি করে দেওয়া আছে।
  • r | 198.96.180.245 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২০:১৮412450
  • সরি, শুধু প্রথম পাতাটা দেখেছিলাম। পরের পাতাগুলোয় অনেক লেখা আছে।
  • Samik | 122.160.41.29 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৭412461
  • মাত্রা হল কোনও একটা তালে কতগুলো সিলেব্‌ল আছে। সিলেব্‌ল ঠিক ইংরেজি সিলেব্‌ল অর্থে নয়, মানে কতগুলো ম্যাক্সিমাম ভাগে ভাগ করা যায় একটা তালকে, সেইটাকে বলে মাত্রা।

    উদা: ত্রিতাল। ১৬ মাত্রা।

    ধা ধিন ধিন ধা
    ধা ধিন ধিন ধা
    না তিন তিন তা
    তেটে ধিন ধিন ধা।

    এইটা হল ত্রিতালের ঠেকা, মানে বেস ধাঁচা।

    লয় হল রিদম। স্পিড। এই তালটাকে বাজিয়ে শেষ করতে এক মিনিট নিলে সেটা হবে অতি বিলম্বিত, পাঁচ সেকেন্ডে শেষ করলে তা হবে অতিদ্রুত। এগুলো লয়।
  • b | 117.193.35.20 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৩৩412472
  • রাজন বা অবসর এর সাইট টা ভালো। তবে আমি তাল/ তালবাদ্য সম্পর্কে একটু জানতে চাইছিলাম। তবলা বা পাখোয়াজে কি বোল একরকম-ই হয়। এই দক্ষিণ দেশে দেখি প্রচুর গান "আদি তালে' নিবদ্ধ.. এর কোনো উত্তর ভারতীয় কাউন্টার পার্ট আছে? এমন কোন তাল আছে কি যা শুধু কর্ণাটকি গানে ব্যবহৃত হয়? তাছাড়ও রবীন্দ্রসৃষ্ট তাল ইত্যাদি ইত্যাদি।
    ( আপাতত এই টুকুই)।
  • Samik | 122.160.41.29 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২২:০৩412303
  • b,

    কাল লিখব। তবলা পাখোয়াজ রাবীন্দ্রিক তাল।
  • ranjan roy | 122.168.75.73 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২২:৫৫412314
  • মাইরি! আমি কিস্যু জানি না।
    তবু উল্টোপাল্টা বলবো এই আশায় যে ন্যাড়াস্যার, রঙ্গন, অরিজিৎ, সোমনাথ এরা পর্যায়ক্রমে এসে কানমূলে দিয়ে ঠিক পড়াটা বলে দেবে।
    না, পাখোয়জের বোল তবলর থেকে কিছু আলাদা। যদিও তবলার বোল পাখোয়াজে বাজানো যায়, কিন্তু পাখোয়াজে বাঁয়ার দিকটা মাটির নয়, কাঠের। ফলে রেজোনান্সবদলে যায়, বোল বদলে যায়। উদাহরণ দিতে পারবো না, তবে কানে শুনেছি।
    সাধারণত: ধ্রুপদ-ধামারের সঙ্গে পাখোয়জ বাজে। তাই চৌতাল, ত্রিতাল, একতাল, ঝাঁপতাল, তেওরা এগুলি বাজে; কাহারবা-দাদরা-আদ্ধা এগুলি না।
    উত্তর ভারতীয় তালের সংখ্যা হাতে গোণা যায়। তুলনায় কর্ণাটকি তালের সংখ্যা অনেক। তার ছন্দ/লচক আলাদা। মাত্রা গুলো বেয়াড়া রকম। তাই ওদের গানের সময় দেখবেন হাতে তাল ধরে রাখছে, মাত্রা গুণছে।
    সাড়ে চার, সাড়ে চার, আড়াই। এমনি সব জটিল মাত্রাভাগ আর চাল। রবিশংকর বৌদি কমলাশংকরের থেকে শিখে অনেক কর্ণাটকি তাল বাজাতেন।
    রবীন্দ্রনাথের একটা নবতালের গান আছে--"নিবিড়ঘন আঁধারে জ্বলিছে ধ্রুব তারা''। কিন্তু এটা কোন ঘরানার তাল জানিনে।
  • ranjan roy | 122.168.75.73 | ১৭ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:০৩412325
  • আমার কাছে মাত্রার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হল ছন্দ বা চাল। সমান সংখ্যার মাত্রা হলেও শুধু চাল আলাদা হয়ে রাগ আলাদা হয়। অর্থৎ,
    ছন্দেই তালের চেহারা ফুটে ওঠে।
    যেমন চৌতাল ও একতাল দুটৈ বারোমাত্রার। কিন্তু একটার চাল ৪*৩ আর অন্যটা ৩*৪। আবার দাদরা দুইচক্কর ঘুরলে বারো মাত্রর হয়ে যায়। কিন্তু চাল আলাদা- ৩*২।
  • Samik | 122.162.236.9 | ১৮ এপ্রিল ২০০৯ ২২:৫৪412347
  • আলাউদ্দিন খিল্‌জির সময়ে মোটামুটি তবলার উৎপত্তি। পাখোয়াজ থেকে বেরোয় গম্ভীর আওয়াজ, তা সবসময়ে ভারতীয় সঙ্গীতে স্যুট করে না। তাই মিষ্টতর শব্দের উৎস খুঁজতে পাখোয়াজকে কেটে দু টুকরো করে যখন তাতে সুন্দর মিষ্টি শব্দ বেরোল, তখন নাকি স্রষ্টা বিস্ময়ে বলে উঠেছিলেন, "তব ভি বোলা!'। সেই থেকে নাম তবলা।

    তবলা পাখোয়াজের বোল প্রায় এক, সামান্য তফারেন্স আছে। পাখোয়াজের সমস্ত বোল তবলায় বাজানো যায়, হাতের মুদ্রা একটু আলাদা রাখতে হয় অবশ্য। কিন্তু পাখোয়াজে তবলার সব বোল বাজানো যায় না।

    স্পেশালি চৌতাল, সুরফাঁকতাল এগুলো পাখোয়াজের তাল। আর ত্রিতাল, কাহারবা, দাদরা এগুলো তবলার তাল।

    রাবীন্দ্রিক তাল দুটি। নবতাল আর একাদশতাল।
  • pi | 69.255.233.93 | ১৯ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:৫২412358
  • শুধু কি গানের তাল নিয়েই আলোচনা হবে ?

    ধ্রুপদী নৃত্যের সাথে তালবাদ্যের ব্যবহার তো আমার নাচের গানের থেকে ও বেশি সম্পৃক্ত আর জরুরি অঙ্গ মনে হয়।
    কখনো তো কোনো গান নেই, শুধুতাল শুধু বোল আর তাল।
    নাচের জন্য কি তালের বোল ও আলাদা হয় ?

    আবার পাখোয়াজ, যেটা ধ্রুপদ ধামার বা ঐ অঙ্গের গম্ভীর গানের সঙ্গে সঙ্গতের জন্য বাজে, তার বোলের সাথে কিন্তু ঘুংরু ও বলে, কথকে।

    অবশ্য জানিনা, কথকের পাখোয়াজের বোল আলাদা কিছু হয় কিনা।

    শমীক,এটা তো ইন্টারেস্টিং যে পাখোয়াজে তবলার সব বোল বাজানো যায় না। কিন্তু ক্যানো ? বাজাতে কীরকম টেকনিক্যাল অসুবিধা হয়?

    ওডিসিতেও আবার বাজে ওডিসি পাখোয়াজ , মর্দালা। তবে আওয়াজ টা শুনে অনেকটা আমাদের পাখোয়াজ আর খোলের হাইব্রিড লাগে। কিছুটা মৃদঙ্গম ও । ইন ফ্যাক্ট, এটা বলতে মনে হল, আমরা শুধু হিন্দুস্থানী আর কর্ণাটকী শৈলীর কথা বলি, ঐ ওডিসি, এটাও তো একটা আলাদা স্টাইল ( গানগুলো মূলত: নাচের সুবাদেই যা শোনা )। উত্তর আর দক্ষিণ দুদিক থেকেই কিছু কিছু নিয়ে নিজের মত করে আবার অন্যরকম ও। তাই না ?
    রাগ তো বটেই, তাল ও তো অনেক ই অন্য অন্য।
    এমনকি এক ই নাম হলেও অন্য ছন্দ, অন্য বোল।
    ওডিসি একতাল যেমন চার মাত্রার , বোল ও বোধহয় কাহারবা র নয়।
    জানলে কেউ লিখুন না।

  • Samik | 122.162.236.122 | ১৯ এপ্রিল ২০০৯ ১০:০৬412369
  • মুখ্যত গাম্ভীর্য অনুযায়ী কিছুটা বোল বদলে যায় পাখোয়াজে আর তবলায়। বাকিরা বোর হতে পারে, তবু একটু বলি:

    তবলার দুটো পার্ট। একটা বাঁ হাতে বাজায়, যার মুখটা বড় হয়, বডি মাটির বা ধাতুর হয়, তাকে বলে ডুগি। বাঁ হাতে বাজানো হয় বলে একে বাঁয়া-ও বলে। আর ছোটটা, যেটা কাঠের তৈরি হয়, তাকে বলে তবলা, বা ডাঁয়া। আমি এর পরে "তবলা' বলতে পুরো সেট বা ডাঁয়া, যে কোনওটাকেই রেফার করতে পারি, পাঠক বুঝে নিও।

    তবলায়, কানিতে আঙুলের স্ট্রোক দিয়ে যে "তা' বা "না' বোলটা উৎপন্ন করা হয়, সেই জিনিসটাই পাখোয়াজে করা যায় না। পাখোয়জে কানি আছে কিনা আমি ঠিক শিওর নই, চোখে দেখি নি কখনও, এখন উইকি দেখতে ল্যাদও লাগছে। তবলায় মুখ্যত আঙুলের স্ট্রোকে (তর্জনী) সুরেলা শব্দ তৈরি করা হয়। তা, না, দিন, ইত্যাদি। আর কিছু ভোঁতা সুরবিহীন শব্দ উৎপন্ন করা হয় গাবে তর্জনী বা বাকি তিনটে মেন আঙুলের চাঁটি মেরে। তে, রে, টে ইত্যাদি। পাখোয়াজের ডাঁয়াতে, যেহেতু তার শব্দগুলো গম্ভীর, সেখানে একটাই সুরেলা শব্দ উৎপন্ন হয়: "দেন'। তবলায় যেটা "দিন'। এই দেন শব্দটা বাজানো হয় পাখোয়াজের ডাঁয়াতে আলতো চাঁটি মেরে; চার আঙুল একসাথে। আর ভোঁতা শব্দগুলো পাখোয়াজে এইভাবে লেখা হয়, তি, ট এই রকম। তবলায় যেগুলো তে, রে, টে। গাবে তর্জনী বা বাকি তিন আঙুলের চাপ দিয়ে এই শব্দগুলো তৈরি করা হয়।

    বাঁয়াতেও, ডুগিতে আমরা গে, ধা, ধিন ইত্যাদি শব্দগুলো তৈরি করি আঙুলের স্ট্রোকে। মূলত মধ্যমা আর অনামিকা দিয়ে তৈরি করা হয়। পাখোয়াজের বাঁয়াতেও একলা আঙুলের ব্যবহার নেই, ঐ চার আঙুল একসাথে চাঁটি মেরে ধা, গ, ইত্যাদি শব্দ তৈরি করা হয়। যেহেতু উৎপন্ন হওয়া শব্দগুলো খানিকটা করে আলাদা হয়ে যাচ্ছে, এদের বোলগুলোও লেখা হয় একটু আলাদা করে, ঐ ওপরে যেমন বললাম।

    উদাহরণ: চৌতাল। ধা ধা দেন তা কৎ তাগ দেন তা তিট কত গদি ঘন ।।

    এটা সম্পূর্ণরূপে পাখোয়াজের বোল। তবলাতেও বাজানো যায়, আঙুলের ব্যবহার কমিয়ে, চারটে আঙুল দিয়ে একসাথে চাঁটি মেরে।

    কিন্তু ত্রিতালের বোল, যেটা ওপরে লিখেছিলাম, সেটা পাখোয়াজে বাজানো যাবে না। কেন?

    "ধিন' স্ট্রোকটা তবলায় এইভাবে বাজানো হয়, বাঁয়াতে মধ্যমা দিয়ে স্ট্রোক, আর একইসাথে ডাঁয়ার সুরে (গাব আর কানির মধ্যবর্তী অংশ) তর্জনীর স্ট্রোক দিয়ে সুরেলা আওয়াজ। তেমনি "ধা' বাজানো হয় বাঁয়াতে মধ্যমা, একইসাথে তবলার কানিতে তর্জনী মেরে। যেহেতু পাখোয়াজে সিঙ্গল আঙুলের ব্যবহার নেইই, তাই এই ধা বা ধিন শব্দটাই তোলা যাবে না পাখোয়াজের ডাঁয়া-বাঁয়া ইউজ করে। আর ত্রিতাল যে হেতু ধা আর ধিন সম্বলিত বোল, তাই পাখোয়াজে ত্রিতাল বাজানো যাবে না।

    প্রসঙ্গত, তবলায় এই সুর বা কানিতে তর্জনীর স্ট্রোকে সুরেলা শব্দ তোলা (তা, না, তিন, দিন) শিখতেই মাস তিনেক লাগে। ওটা শিখলেই তবলা ওয়ান থার্ড শেখা হয়ে যায়।
  • ranjan roy | 122.168.75.190 | ১৯ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:৪৭412380
  • পাখোয়াজে ডানহাতের পার্টটায় কানি আছে, বাঁ-হাতেরটায় নেই। বাঁ-হাতেরটায় ঐ কালো গোল টুকরোটাও নেই। তাতে আটার একটা বড় গুলি নিয়ে বাজানোর আগে মাঝখানটায় টিপে টিপে লাগিয়ে নিয়ে তবে বাজায়। ফলে ঢোলের চামড়া ছাওয়া অংশটার মত হালকা আওয়াজ না হয়ে একটূ চাপা ভারী আওয়াজ হয়।
  • pi | 69.255.233.93 | ১৯ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৪৮412391
  • শমীক, ধন্যবাদ।

    কিন্তু 'ধা' তো বল্লে চার আঙুলেও বাজানো যায়, ঐ চৌতালেই তো হয়। তালে ত্রিতালের 'ধা' পাখোয়াজে তোলা যাবেনা ক্যানো বলছো ? শব্দটা অনেক গম্ভীর হবে বটে। সে চৌতালের 'ধা' ই বা তবলায় বাজালে তেমন গম্ভীর হয় ?
    কিন্তু বাজানো তো যাবে, তাই না ?

    আর, তবলাতে যদি চার আঙুল একসাথে করে চাঁটি মেরে পাখোয়াজের বোল বাজানো যায়, তো পাখোয়াজে এক এক আঙুল আলাদা আলাদা ভাবে ব্যবহার করে কেন তবলার বোল আনা যাবে না ?
  • Samik | 122.162.236.47 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০৯412394
  • হুঁ, পাখোয়াজের ধা ঐ চার আঙুল দিয়ে বাজানো ধা। নামে এক হলেও আওয়াজ আলাদা।

    লজিকালি আনা যাবে না এই কারণে, ধা ঐভাবে গুপি মেরে বাজানো গেলেও না, তা তিন, এগুলো পাখোয়াজে বাজানো যাবে না। ওগুলো স্পেসিফিক্যালি ডান হাতের তর্জনীর কাজ।

    তবলায় ধা (ডুগিতে মধ্যমা আর তবলার কানিতে তর্জনী), আর ধিন (ডুগিতে মধ্যমা আর তবলার সুরে তর্জনী) আলাদা আলাদা বোল। পাখোয়াজে এমন বোল হবে না। ঐ "ধা', দুই হাতেই চার আঙুলের চাঁটি (সম্ভবত, আমি পাখোয়াজ নিজের চোখে ঠিক দেখি নি)। তবে ধিন যে বাজানো যায় না, সেটায় আমি শিওর।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১০:৩৩412396
  • আমি আমার প্রবলেমটা এট্টু বলি।

    আমি বেহালা বাজানো শিখেছি ওয়েস্টার্ন স্টাইলে - যেখানে সামনে নোটেশন থাকে, দেখে দেখে বাজাতে হয়। ক্রিয়েটিভিটিটা মূলত: কম্পোজারের। যে বাজায় তাকে গ্রামার/কম্পোজিশন মেনে বাজিয়ে যেতে হয়, স্কিল লাগে, কিন্তু সেই অর্থে ইনোভেশন বা ক্রিয়েটিভিটির সুযোগ নেই। (এটা আমার ধারণা বা এক্সপিরিয়েন্স)

    ওয়েস্টার্ন স্টাইলে হাত একটু পাকলে আমি রাগসঙ্গীত ধরেছিলুম, পাশাপাশি দাড়িদাদুর গানও। কিন্তু রাগসঙ্গীতের ফাণ্ডাটা খুব ক্লিয়ার নয় বলে হালে পানি পাইনি বিশেষ। যেমন ধরো আরোহণ/অবরোহণ বুঝলাম, একটা গৎ রইলো - নানা রকম করে সেটা বাজায়েও দেবো হয়তো - কিন্তু তারপর আমি আটকে যাই। ওই তান কোথায় দেবো - কিভাবে দেবো - ওর কিছু নিয়ম আছে কিনা এই সব নিয়ে। যেটুকু তান লেখা আছে, সেটা আমি দিয়ে দিতে পারি পারফেক্টলি - কিন্তু সেটা তো ক্রিয়েটিভিটি হল না।

    এইগুলো যদি কেউ ক্লিয়ার করতে পারো...
  • pi | 69.255.233.93 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১১:৩১412397
  • আলাপ, বিস্তার, তান এসব ই তো খড়ের কাঠামোতে ইচ্ছেমতন মাটি লেপা, খেয়ালমাফিক তুলি বুলানো।
    ক্রিয়েটিভিটির বিস্তর সুযোগ !

    শমীক, আমার প্রশ্নটা ছিলো পাখাজে এক আঙুলে বাজাতে টেকনিক্যাল অসুবিধেটা কি ?

    আর নাচের বোলগুলো নিয়ে কেউ কিছু বল্লেন না ?
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১১:৩৭412398
  • সেটাই জানতে চাইছি - পুরোপুরি ইচ্ছেমতন যা খুশি করা যায় কি (আরোহণ/অবরোহণ মেনে), নাকি কোনো বেসিক নিয়ম আছে? থাকলে সেগুলো কি?
  • pi | 69.255.233.93 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১২:০৩412399
  • আরোহ অবরোহ মানা মানেই তো যা খুশি আর করা গেল না।
    শুদ্ধ, কড়ি, কোমল কোন স্বর লাগবে,কোন স্বর বেশি লাগবে, কোন স্বর কার পরে ছোঁওয়া হবে, কোন স্বরটি মোটেই লাগবে না,সেগুলো ই তো বেসিক নিয়ম। ঠাট,জাতি, বাদী , সম্বাদী, পকড় এগুলো সব ই।

  • Arijit | 61.95.144.123 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১২:০৭412400
  • ধরো ভৈরব -

    স ঋ গ ম প দ ন র্স

    এবার তান বা এক্সটেন্ডেড আলাপের সময় কোন স্বর কার পরে ছোঁয়া হবে এরকম কোনো নিয়ম আছে কি? মানে ফর এগজাম্পল ওপরে লেখা স্বরগুলোর যে কোনো কম্বি করা যায়?

    আর শেষের গুলো বোঝাও - ঠাট, জাতি, বাদী, সম্বাদী, পকড় ইত্যাদি।
  • r | 125.18.104.1 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১২:৪১412401
  • রাগের ইনোভেশন সাইট দেখে বা বই পড়ে শিখতে পারবে না। শিক্ষক লাগবে। আমাদের রাগসঙ্গীতে কোডিফিকেশন খুব কম। বেশির ভাগই ঐতিহ্যপরম্পরায় চলে আসা জিনিষ যা শিখতে গেলে গুরুমুখী শিক্ষা অপরিহার্য।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:৫৬412402
  • সে এই বয়সে আর গুরু কোথায় পাবো? কিন্তু কিছু নিয়ম টিয়ম আছে কিনা জনতে পারলে ভালো হত।

    যেমন ধরো - একজনের কাছে শুনেছিলুম (সে সেতার বাজায়) যে তানের সময় স্বরগুলোর ডিরেকশনটা অ্যাব্রাপ্টলি পাল্টানো যায় না - মানে যেমন ধরো তুমি সঋ-গপ-দন-নর্স বলছো - পুরোটাই উঠছে - এখানে দুম করে কোথাও সঋ-ন্‌স - মানে একটা স্বর নীচের দিকে - এরকম করতে পারো না। জানি না এটা ঠিক কিনা।
  • Samik | 122.160.41.29 | ২০ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:০৭412403
  • দ্যাখো পাই, আমি তো পাখোয়াজ দেখি নি, তাই সঠিক টেকনিক্যাল অসুবিধেটা বলতে পারব না, তবে ঐ ডুগি-র "গে' আর তবলার "তা' / "না' দুটো দুহাতে একসাথে বাজালে তবে "ধা' হয়। এইবার দ্যাখো, "গে' কীভাবে বাজানো হচ্ছে।

    ডুগিতে কালো বৃত্তাকার অংশটা, যাকে "গাব' বলা হয়, তাকে ডুগির ছাউনির ওপর একপেশে হয়ে। তবলায় এটা থাকে ঠিক সেন্টারে। তো, বাঁ হাতের তেলোর শেষভাগ (যার পরেই কব্‌জি শুরু হচ্ছে) গাবের একপ্রান্তে ঠেকিয়ে গাবের অন্যপ্রান্তে সুরের ওপর মধ্যমা অথবা মধ্যমা-অনামিকা দিয়ে দ্রুত স্ট্রোক। শব্দ উঠল "ডুং' করে। একে বলে "গে'। এই "গে' বা "ঘে' কতটা গম্ভীর হবে বা কতটা চাপা হবে, তা ডিপেন্ড করে তুমি ঐ তেলোর শেষভাগ দিয়ে ডুগির ওপরে কতটা চাপ দিচ্ছ। মানে, শব্দটা তৈরি করার জন্য কবজি দিয়ে ডুগির ওপর প্রেশার দিতে হয়, আর একটা বা দুটো আঙুল ঐ শব্দটা উৎপন্ন করে।

    এই কবজির জোরটা দেওয়া সম্ভব হয় কারণ ডুগির ছাউনি (চামড়াটা) থাকে ওপর দিকে। সেম ফর তবলা। কিন্তু পাখোয়াজ, শ্রীখোল ইত্যাদিতে ছাউনিগুলো থাকে দু দিকে, দুই পাশে। সেখানে বাঁয়ার দিকে এই কবজির জোরটা দেওয়া যায় না, তাই হাত ফ্রি রেখে চার আঙুলে চাঁটি মেরে শব্দ তুলতে হয়। সেটাও গে বা ঘে, কিন্তু শব্দটা আলাদা।

    তবলার "না' বা "তা' কীভাবে বাজানো হয়? তবলার ছাউনি যেহেতু ছোট, এখানে কব্জি রাখার জায়গা হয় না। আচ্ছা, তার আগে ডুগি আর তবলার ছাউনির পার্টগুলো বলে নিই। মাঝে থাকে কালো রংয়ের গোল "গাব', আগেই বলেছি। আর কানা ঘেঁষে একটা বাড়তি চামড়ার পরত থাকে গোল করে, তাকে বলে "কানি' বা "চাঁটি'। আর কানি গাবের মধ্যে যে বাকি চামড়ার অংশটা, যেটা ডুগিতে অনেক চওড়া, আর তবলায় সরু রিং, তাকে বলে সুর।

    এইবার তা/না বাজানোর জন্য, অনামিকা আর কনিষ্ঠায় ডান হাতের ভর দিতে হয় গাবের প্রান্তে। মধ্যমা থাকবে হাতের তেলোর সাথে এক সরলরেখায়, সোজা। এইবার তর্জনী দিয়ে জোরে একটা স্ট্রোক, কানিতে, মিষি্‌ত সুরেলা আওয়াজ উঠবে: তা / না। এই একই পদ্ধতিতে তর্জনী দিয়ে সুরে চাঁটি মারলে একটু ভোঁতা সুর উঠবে, একে বলে তিন / দিন / দেন।

    গে আর তা/না একসাথে বাজালে হয় "ধা'। গে আর তিন/দেন একসাথে বাজালে হয় "ধিন'।

    আবার যাই পাখোয়াজে। গুগুল ইমেজ দেখে যা মনে হল, পাখোয়াজের ডাঁয়াতে গাব থাকে, সুর থাকে, কানিও থাকে। কিন্তু সোজা করে দাঁড় করানো তবলায় যেভাবে অনামিকা আর কনিষ্ঠা দিয়ে হাতের ভর রেখে কানি আর সুরে স্ট্রোক দেওয়া যায়, পাশ ফিরে থাকা পাখোয়াজের ডাঁয়ায় সম্ভবত, নোট দ্য ওয়ার্ড, সম্ভবত সেই রকম জোর পাওয়া যায় না। তাই অনামিকা কনিষ্ঠায় হাতের ভর না দিয়ে সোজাসুজি চার আঙুল দিয়ে স্ট্রোক দেওয়া হয়। তবলাতে এই স্ট্রোকটার নাম "থুন'। "তা থুন না' শুনেছো তো? সেই থুন।

    অথচ খোল বাজানো হয় সম্পূর্ণ তবলার স্টাইলে, যদিও ওরিয়েন্টেশন পাখোয়াজের মতই। ভালো গ্রিপ পাওয়া যায় না, আমি খোল বাজিয়ে দেখেছি, কিন্তু বাজাতে হয় ওরকম করেই। তবলার মত।
  • pi | 69.255.233.93 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১১:৩৫412404
  • কিন্তু আমি যে পাখোয়াজে তিনতাল শুনলুম।
    যদিও শুনতে তবলায় ত্রিতালের থেকে অন্য লাগছে।
    ভবানী শংকর শুনে দ্যাখো।

    http://tinyurl.com/ccb67j

    আর এই যে বাজনার মাঝে মুখে যে বোল গুলো বলেন তবলিয়া, সেগুলো কি কিছু নির্দিষ্ট থাকে ? নাকি খেয়াল গাওয়ার বিস্তারের মতন ? একটা তালের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে ইচ্ছেমতন বোল বলা ?
  • Samik | 122.160.41.29 | ২২ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:০৩412405
  • লিংক ব্লক। বাড়ি গে' শুনব 'নে।

    মুখে বোল বলাটা আলাদা কিছুই না, হয় তো শুনতে ভালো লাগবে বলে বলেছে। তবলার বোল মুখে বলে যাওয়া বা তবলায় বাজিয়ে শোনানো, দুটোরই আলাদা শ্রুতিমাধুর্য আছে। জিভ পরিষ্কার হওয়া চাই। বোলের কারুকার্যগুলো জিভের কারুকার্যে এনে ফেলতে পারলে শ্রোতা খুব খায় ব্যাপারটা।

    ধা -ক্রে ধিন ধা
    -- ধা ধিন ধা
    তিগ্‌ ধা- ধা
    তিগ্‌ তাক তাতা কতা
    তা -ক্রে তিন তা
    -- তা তিন তা
    তিগ্‌ তা- তা
    তিগ্‌ তাক তাতা কতা।

    এইটা মুখে বলো, তারপরে পরেই তবলায় বাজিয়ে দ্যাখো। মস্তি আসবে।

    কিছু ইনস্ট্যান্স, যেখানে তবলার বোল মুখে বলে গান জমিয়ে দেওয়া হয়েছে:

    অন্তরা চৌধুরি : আমার পুতুলসোনা নাচো তো দেখি
    বান্টি আউর বাবলি: কাজরা রে কাজরা রে

    ইত্যাদি।
  • Arindam Gangopadhyay | 203.199.104.216 | ২৭ এপ্রিল ২০০৯ ১২:০৫412407
  • থ্রেড এ দেখছি কেউ লিখছেন রবীন্দ্রনাথের নিজস্ব তাল দুটি
    আমি যতদূর জানি ( বেশিদূর নয় অবশ্য ) রবীন্দ্রসৃষ্ট তাল এইগুলি
    ঝম্পক ( ৫ মাত্রা ৩ ২ ) ,অর্ধঝাঁপ ( ৫ মাত্রা , ২ ৩ ,ষষ্ঠী ( ৬ মাত্রা, ২ ৪)
    নবতাল ( ৩ ২ ২ ২ ) একাদশী (৩ ২ ২ ৪) এবং নবপঞ্চতাল ( ২ ৪ ৪ ৪ )

    আমার ব্যক্তিগত ধারণা রবি ঠাকুর দক্ষিনী তালের পঞ্চজাতি ( সংকীর্ণ ,বক্র,মিশ্র ইত্যাদি ) এলিমেন্ট থেকে
    নবতাল বা একাদশীর প্রেরণা পেয়েছিলেন.

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন