আজকে চোখে পড়ল, খবরের সাইটে, মিলান কুন্দেরা মারা গেছেন। গতকালের, ১১ই জুলাই তারিখ দেখছি। ১৯৯০ এর শেষের দিক থেকে মনে হয় বইগুলো পড়া শুরু করি, উপন্যাস সবকটিই ও উপন্যাস বা উপন্যসের আর্ট নিয়ে লেখা প্রবন্ধের বইগুলো। নিজস্বতা বড় লেখকের গুণ যেহেতু, কুন্দেরা বড় লেখক। অন্তত তিনটে উপন্যাসে (দ্য জোক, দ্য বুক অফ লাফটার অ্যাণ্ড ফরগেটিং, দ্য আনবিয়ারেবল লাইটনেস অফ বিয়ইং )এই নিজস্বতা ছড়িয়ে আছে। নিজস্বতা শুধু এইজন্য নয় যে মানব অস্তিত্বের রহস্য আর চোরাফাঁদের অনুসন্ধান করেছেন অথবা ব্যক্তি জীবন আর ক্ষমতার মধ্যে সম্পর্কের কথা লিখেছেন, নিজস্বতা এই জন্যই যে এইসবই করে গেছেন লেখার প্রকরণ দিয়ে, চরিত্র -গল্প -ঘটনার পাশে লেখকের বক্তব্য বা ইতিহাস - দর্শনের আলোচনা করেছেন । গল্প বলেছেন কিন্তু ক্রমাগত ডাইগ্রেশন ... ...
মানবেন্দ্র বাবুদের সম্পর্কে একটা অভিযোগ শোনা যায় যে বিদেশি সাহিত্যের অনুবাদে তাঁরা যতটা সচেষ্ট ছিলেন তার কয়েক শতাংশ মনোযোগ ও তাঁরা যদি বাংলা সমসাময়িক সাহিত্যের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের অনুবাদে র ব্যাপারে দিতেন তাহলে বাংলা ভাষার সাহিত্যিক ও ভাষাকর্মীদের পরিচিতি , সম্মান বাড়তো। আমি তর্কটাকে ঠিক মাষ্টারমশাই দের , বুদ্ধিজীবী দের দায়িত্বজ্ঞান সংক্রান্ত তর্ক হিসেবে দেখিনা। ... ...
প্রত্যাশা নিয়ে গল্পের কাছে যাই নি তো। অক্ষরজ্ঞান হয়নি -প্রথম যখন গল্পের কাছে; মা রঙচঙে বই থেকে পড়ে শোনাচ্ছে, সেখানে একটা লাইন- আকাশ ভেঙে পড়েছে রে আকাশ ভেঙে পড়েছে; মা পড়ছে, আর বিশাল একটা কিছু আমাকে গিলে নিচ্ছে, মাথা, মুখ, নাক, কান আর চোখ ঢাকা পড়ছে, দমবন্ধ হয়ে আসছে - এইরকম অনুভূতি হচ্ছে আমার; কিন্তু বিশাল ব্যাপারটা যে কী আর বিরাটত্ব ঠিক কতখানি - সেইটা বুঝতে পারছি না। খাবি খাচ্ছি, তারপর তারস্বরে কেঁদে উঠছি একসময়। অথচ মা কে বারবার বলছি ঐ লাইনটাই পড়তে- ডুবে যাওয়ার অনুভূতি আবার পেতে চাইছি ; মা যখন বাড়ি নেই, বই হাতে আমি ঠাকুমার কাছে যাচ্ছি, তারপর ... ...
বাংলা পুজো সংখ্যা এবার কত বের হল? আগে তো গুটি কয়, এখন যেন বান ডেকেছে। বড় কাগজগুলো তো আছেই, সঙ্গে মাঝারি থেকে ছোট প্রকাশনার বিজ্ঞাপন সংগ্রহের ভেঞ্চারের লেজুড় সাহিত্যের ডালি। উল্টো দিক থেকে দেখলে বাংলায় সাহিত্যের নেড়া বনে হঠাৎ টুনি বাল্বের সজ্জা। এসব এতো কাগজ কি কালচার ইন্ডাস্ট্রির বাড়বাড়ন্তের ফল - কারা বের করে? লেখেই বা কেডা? আর ফুলটুস বাণিজ্য মেলায় ... ...
মধ্যবিত্ত বাঙালি, যারা কোন উপলক্ষ্য ছাড়াই ঘুরতে বেরোয়, একা, দোকা বা দল বেঁধে, তখন তাদের গন্তব্য দি-পু-দা, এর মধ্যেই সীমিত থাকে, প্রায় নব্বই শতাংশ।আমরা অবশ্য দুটো উপলক্ষ্য পালন করতে দিঘা যাবার প্ল্যান করি। আমাদের মেয়ে, অনেক দিন পরে তার কর্মস্থল ফিজি থেকে, ছুটি নিয়ে, জামাই সহ উপস্থিত হয়েছে। দশই আগস্ট। আমরা বেরিয়ে পড়েছি ১২-ই আগস্ট। বেচারারা বাড়ি এসে, জেট ল্যাগিং কাটানোরও পুরো সময়টা পায় নি। আসলে আমাদের তো অঢেল সময়, কিন্তু ওদের সময় ... ...
বিজেপি বদলায়নি। কৈলাশ বিজয়বর্গী চিঁড়ে খেতে দেখে বাংলাদেশী চিনে ফেলেছিলেন। পরেশ রাওয়াল মাছ খেতে দেখে রোহিঙ্গা চেনেন। ওদের কাছে, মছলি-খোর, বাংলা-বলা বাঙালি মাত্রেই সম্ভাব্য বাংলাদেশী। সেই জন্যই তো এত এন-আর-সির আয়োজন। সব ব্যাটা বাঙালিকে সন্দেহ করো। ল্যাজ তুলে দেখো ভারতীয় না বাংলাদেশী। টুরু হিন্দুস্তানি হলে তো হিন্দিই বলত, বাংলা কেন? বাঙালিও তাই তেড়ে হিন্দি অভ্যাস করছে। বিজেপির কারিয়াকর্তারা তো বটেই। আমজনতাও। তারা হিন্দি-ইংরিজি বলতে পারলেই কৃতার্থ হয়, স্মার্ট হয়, দিল্লির টিভিতে মুখ দেখালে তবে জাতে ওঠে।এই দুর্গতি কেন? কারণ, বিজেপি বদলায়নি। বিরোধীরা বদলেছে। পঞ্চাশের দশকে কমিউনিস্ট পার্টির দলিল পড়বেন, খুব স্পষ্ট করে "গুজরাতি-মারোয়াড়ি পুঁজি"র বিরোধিতা করা আছে। নাম ধরে, ভারতীয় ... ...
গল্প পড়তে সবাই কম বেশি পছন্দ করে। সেই মজার গল্পই হোক বা ভূতের গল্প, বিশেষ করে এখন কাল্পনিক ঘটনা মিশ্রিত গল্প এবং ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার টাইপের গল্পগুলি পড়তে মানুষ বেশি আগ্রহী। তবে শুধু মজার গল্প পড়লে চলবে কি? কিছু গল্প আছে যেগুলি আমাদের প্রেরণা দেয়। বর্তমানে বন্দিজীবন এবং আমরা এক লড়াই এ সামিল। বলতে গেলে ভাইরাস এর সাথে লড়াই । তাই নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে প্রেরণা দরকার। নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে গেলেও মোটিভেশনটা জরুরি। ... ...
(ক) এথিস্ট রিপাবলিক নামক পেজ থেকে পৌরাণিক চরিত্রের মধ্যে সমলিঙ্গ ভালোবাসার ছবি শেয়ার করলাম।(খ) শ'খানেক মবলিঞ্চিং-এর হুমকি আমায় দেওয়া হলো।(গ) আইনরক্ষক পুলিশ আমাকে ওয়ার্নিং দিয়ে, আমাকে দিয়ে ক্ষমা চাওয়ালো।
দিল্লিতে ভোর রাতে গেস্টাপো বাহিনীর হানাভিডিও জার্নালিস্ট অভিসার শর্মা, বরিষ্ঠ সাংবাদিক ভাষা সিং, প্রবীণ সাংবাদিক উর্মিলেশ, নিউজক্লিক-এর এডিটর প্রবীর পুরকায়স্থ ও লেখক গিতা হরিহরণ, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির ভাষ্যকার অনিন্দ্য চক্রবর্তী, সক্রিয়তাবাদী ও ইতিহাসবিদ সোহেল হাসমি, এবং কৌতুকাভিনেতা সঞ্জয় রাজৌরার বাড়িতে আজ ভোর রাতে দিল্লি পুলিশের বাহিনী রেইড করে। মুম্বাইয়ে তিস্তা শেতলওয়াড়ের বাড়িতে দিল্লি পুলিশের দল ... ...
জোয়ারে নাকি সব নতুন ঢেউরা আসে। প্রথমে আসে ‘মা’ ঢেউ। হটাত করে হুরমুর করে উপরে উঠে এসে পারের বালি ভিজিয়ে ফিরে চলে যায়। তারপর ছোট ছোট ঢেউগুলি আসে। একটা, দুটো, তিনটে আসতেই থাকে ওরা। অতটা উপরে উঠে আসতে পারে না। ফিরে যায়। মিলিয়ে যায়। আবার একটা বড় ঢেউ আসে।
এখন ই এম বাইপাস দিয়ে গেলেই চোখে পরে জোর কদমে চলছে এয়ারপোর্ট নিউ গড়িয়া মেট্রো রেলওয়ের কাজ। এখানে ইষ্ট ওয়েষ্ট মেট্রোর মতো পাতাল খোড়াখুড়ি নেই। অনিচ্ছাকৃত ভাবে হলেও বৌবাজারের অনেক গৃহ হারা মানুষের বেদনা জাগানো নেই। মাটির উপরে কাজ হচ্ছে বেশ ঝড়ের গতিতে।আশা করা যায় কলকাতার পরিবহনের মুকুটে আরও একটি নতূন পালক যুক্ত হবে অচিরেই। সবচেয়ে যেটা চোখে পরে সেটা হচ্ছে এই নতূন মেট্রো পথের প্রস্তাবিত স্টেশন গুলি। একেবারে ঝা চকচকে পরিবেশের সাথে মানানসই আধুনিক মানের। কিন্তু যেটা বলার সেটা হচ্ছে স্টেশনের নামকরণ। এর আগে কলকাতা বাসী মেট্রো স্টেশনের মহানায়ক উত্তমকুমার কবি সুভাষ এই রকম নামকরণ দেখেছেন।অথচ কলকাতায় এইরকম নামের ... ...
মূলত হিন্দি, (ইদানিং কিছু দক্ষিণীও) "বাণিজ্যিক" সিনেমা সম্পর্কে একটা কথা শুনি, "পয়সা উশুল"। ওগুলো দেখতে হলে নাকি নাক-কান-চোখ, স্বাভাবিক বুদ্ধি ইত্যাদি সব কিছুই বিসর্জন দিয়ে দেখতে হয়, তাতেই মোক্ষ, এনজয়মেন্টের চূড়ান্ত, অর্থাৎ কিনা পয়সা উশুল। তো, কথাটার এমনিই কোনো মানে নেই, কারণ, প্রথমত উপভোগের আবার বাণিজ্যিক-অবাণিজ্যিক কী? দর্শকের পরিপ্রেক্ষিতে, সব সিনেমাই বাণিজ্যিক, পয়সা দিয়েই দেখতে হয়। উপভোগ না করতে পারলে খামোখা লোকে দেখবেই বা কেন? লোকে তো পাগল না। তবে এর চেয়েও প্রলয়ঙ্কর হল, দ্বিতীয় পয়েন্টটা, অর্থাৎ চোখ-কান-বোজা। এর চেয়ে বেশি হাস্যকর কথা খুঁজে বার করা অসম্ভব। আজ অবধি এমন কথা শুনেছেন, যে, আপনি মাঠে ক্রিকেট দেখতে গেছেন, কাকে চার-ছক্কা ... ...
কিছুই না; মহাজগতের সুরে সুর মেলাইবার উদ্দেশ্যে নিজের মাথার তারগুলিরে টিউন করিতেছি। মহাজগত রক করিলে আমিই বা করিবো না কেন?
গত বছর লিখেছিলাম চাষাদের নিয়ে। অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের চাষা রা নয়। পশ্চিমবঙ্গে কৃষকরা হয় খুব রাজনীতি বোঝে, না হয় রাজনীতি চাষাদের খুব বোঝায়।বিশ্বাস করুন কৃষকদের নিয়ে লেখার ইচ্ছে একদম নেই। এই শ্রেণীর মানুষরা খুব স্বার্থপর বুঝলেন। শুধু নিজের কথা ভাবে। শুনুন ..এরা নেশা করে না। মদ খেয়ে বাওয়াল করে আন্দোলন করে না। চক্রবর্তীদের মেয়ে বা রাজপুতদের ছেলে নিয়ে এদের মাথাব্যথা নেই। এরা তৈমুর এর হাগুর গন্ধ জানতে চায় না কিম্বা কাশ্মীরের RDX নিয়ে মাথা ঘামায় না। দুধ থেকে সোনা বেরোনো নিয়ে এদের মাথাব্যথা নেই। হাইড্রক্সি ক্লোরোমুনন্ন আর জামাতি নিয়ে এরা নিস্পৃহ। এমনকি মন্দির মসজিদ কোথায় হবে সেটা নিয়েও রক্ত গরম করে ... ...
ওয়েস্ট-বেঙ্গল মেমোরান্ডামটা কী, কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন। সংক্ষেপে লিখে দেওয়া যাক, কারণ বিগত চল্লিশ বছরের ঘটনাবলী নিয়ে কোনো বই-টই এখনও লেখা হয়নি। ইতিহাসবিদরা একটু লেটে চলেন। জরুরি অবস্থার পর, ১৯৭৭ সালে ক্ষমতায় আসে বামফ্রন্ট। সেই সরকারের অন্যতম অ্যাজেন্ডা ছিল যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পুনরুদ্ধার। এবং রাজ্যের হাতে আরও বেশি ক্ষমতার দাবী। এই নিয়ে একটা দাবীপত্র প্রকাশ করা হয়। তৎকালীন কেন্দ্রীয় জনতা সরকারের কাছে পাঠানোও হয়। সেই মূল চিঠিটা এখন পাওয়া শক্ত। তবে তার মূল দাবীদাওয়া গুলো ছিল মোটামুটি এরকমঃ১। সংবিধানের ইউনিয়ন শব্দটা বদলে যুক্তরাষ্ট্র করতে হবে।২। প্রতিরক্ষা, বিদেশ, মুদ্রা, যোগাযোগ ছাড়া কেন্দ্রের হাতে আর কিছু থাকবেনা। সবই রাজ্যের হাতে দিতে হবে।৩। রাজ্যে ... ...
ডেক্সটার অ্যান্ড স্মিথের গেটের উল্টোদিকে একটা মাঝারি আকারের ধাবা। একটা পাঞ্জাবী বুড়ো আর একটা বুড়ি সেখানে বসে আছে দুপুর বারোটা থেকে। ধাবার ভিতরে অবশ্য বসে নেই তারা। ধাবা মালিকের অনুমতি নিয়ে বসে আছে ধাবার বাইরে পাতা একটা বেঞ্চে। তাদের নাকি গাঁওয়ের কোন লোক আসবে। এখানে তাদের অপেক্ষা করতে বলেছে। বুড়ো বুড়ি ঝোলা থেকে বের করে কুটকুট করে মাঝে মাঝে কি যেন খাচ্ছে, আবার ঝোলায় ঢুকিয়ে রাখছে। ... ...
আসলে লিটিল ম্যাগাজিনের সেই স্পেসটাই নতুন অর্থনীতি কেড়ে নিয়েছে। আমি ভাই ভাল ছেলে বা মেয়ে নিয়ে কি করব ? নবারূণদার ভাষায়বোকাছেলে পুচু পুচু কোলাকোলা খায়বোকাচোদা বাপ তার পয়সা যোগায়। ওরা কোকাকোলা ছাড়া আরকি খাবে। আরে হপ্তাক কাচরা বলে একটা টিমের কথা
Adieu, my loveliest mother! The beloved land that has nurtured me and the air that caressed me in the southern breeze of last spring and sighed long side by side with my lone soul~hath taken their leaves as well.Now, must I go! The blossoms that hath bloomed in all the past seasons of sorrow, misery and loneliness-and ne'er did they forget to spread their gorgeous wings amidst all the looming darkness ... ...
গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র সম্বলিত মহাবিশ্বের রূপরেখা আবিষ্কৃত হাওয়ার পর থেকেই মানুষের মনে প্রথম কৌতূহল তৈরী হয় যে, এই মহাবিশ্বের অন্য কোথাও কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে? মহাবিশ্বের কোথাও কি আমাদের মত বা আমাদের চেয়ে আরও উন্নত জীবের অস্তিত্ব আছে? কৌতূহল হলেই তো তা একদিনে নিরসন করা যায় না, বিশেষ করে সেটা যখন মহাবিশ্বের ব্যাপার। কত কোটি আলোকবর্ষ জুড়ে যে এই মহাবিশ্ব তার হদিশই আমরা এখনও পাইনি। প্রাণ থাকতে গেলে বা প্রাণের বিস্তার ঘটতে গেলে যা যা প্রাথমিক শর্তাবলীর প্রয়োজন সেইসব শর্ত পূরণের হদিশ বিজ্ঞানীরা অনেক গ্রহে পেয়েছেন আজ অব্দি, কিন্তু সেইসব গ্রহে প্রাণ আছে কিনা তার প্রমাণ এখনও মেলেনি। যদিও এই ... ...
এমন একটা ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী একবারও ঘটনাস্থলে যাওয়ার কথা না বলে উত্তেজিত ভাষণ দিয়ে গেলেন ?আর ঘটনার পরে এতগুলো ঘণ্টা কেটে গেল বাম্ফ্রন্ট একবারও গুলি চালনার নিন্দে করতে পারল না কেন ?মমতা কেন্দ্রীয় বাহিনী পেটানোর ট্রেনিং দিচ্ছেন: মোদী কোচবিহারের শীতলকুচিতে শনিবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি ও ৪ জনের মৃত্যুর ঘটনায় শুরু থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে দায়ী করছে বিজেপি। এ বার শিলিগুড়ির সভায় একই সুর শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর গলাতেও। সরাসরি মমতার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আক্রমণের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ তুললেন তিনি। মোদী বলেন, ‘‘উনি জনসভায় নিজের ছাপ্পা পুরোটা পড়ুন ... ...