এক বড় বসকে ছেলেটা খুবই ভোগাচ্ছে কদিন ধরে। বড় বস অর্থে, প্রত্যয়ের পরিচয় সে এই অফিসের একজন ডেলিভারি ম্যানেজার, যার দায়িত্বে অনেক ছোট ছোট দলে সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ জন কাজ করে । যাদের মধ্যে একজন এই ছেলেটা, শান্তনু । অর্থাৎ বুঝিয়ে বললে প্রত্যয় শান্তনুর ম্যানেজারের ম্যানেজার। যখন মিটিংরুমে সবাই গম্ভীর মুখে প্রত্যয়ের কথা শোনে, শান্তনু এককোণে চেয়ারে বসে ঝিমোয়। সবসময় তার মধ্যে একটা ঘুম ঘুম ভাব, একেবারেই সিরিয়াস না। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলেই অফিস ডুব দেয়। পরদিন ধরলে বলে, "বৃষ্টি পড়ছিল তো, তাই আসতে ইচ্ছে করেনি। বাড়িতে বসে বৃষ্টি দেখলাম, তেলেভাজা আর চা খেলাম।" ক্যান্টিনে শান্তনু তার টিমেরই অনিন্দিতার সঙ্গে ... ...
ইরানে জল বেশোয়ান বলে একটা পাহাড় আছে।মানে জল বেশি।খোররমাবাদ ইরানের একটা শহর।সেই শহরের গায়ে একটা পাহাড় জল বেশোয়ান।ইরানের একটা গ্রামের নাম জল।আরেকটি গ্রামের নাম--জল খোবর। এর্তুগ্রুল বলে একটা ছবিতে দেখলাম চরিত্রগুলো জল বলতে জ.. উচ্চারণ করছেন প্রাচীন রীতি অনুযায়ী। ইন্দো ইরানিয়রা জল শব্দ বহন করে এনেছিল বলেই মনে হয়।জল এবং পানীয় দুটোই প্রচলিত।জল প্রাচীন ফারসি। স্বপ্নময় চক্রবর্তী লিখেছেন, পারসিক বা পার্সিদের মধ্যে একটা প্রথা আছে, যাঁর নাম জলমিলা। বর কনে একসঙ্গে জলপূণ পাত্রে আঙ্গুল ডুবায়।পারসিক মানে পারস্য দেশীয়।পারসিকদের ভাষাই ফারসি।পারস্য দেশের বর্তমান নাম ইরান।ভাষাতত্ত্বে পড়েছেন বোধহয়, ইন্দো-ইরানিয় ভাষার কথা।ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা সাম্প্রদায়িক কথা নাই বা বললেন। 'হিন্দু' শব্দটা ফারসি।'সঙ্ঘ' শব্দটি পালি। 'বঙ্গ' অস্ট্রিক ভাষার ... ...
বড় বড় বইয়ের ঘ্যামা ঘ্যামা ব্যাপার, যেমন গড়ন তেমনই দাম।গুরুচণ্ডা৯ নিয়ে এসেছে চটি বই, যা একাধারে সস্তা ও পুষ্টিকর। *দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে গুরুচন্ডালী প্রকাশনার বই পেতে অনলাইনে অথবা অফলাইনে এই নম্বর গুলোর
তার নাম মিগজাউম। আদপে একটি ক্রান্তীয় সামুদ্রিক ঝড়। মায়ানমারের ভাষায় মিগজাউম শব্দের অর্থ শক্তি অথবা সামর্থ্য। ইংরেজি বছরের শেষ মাসে আমাদের দেশের দক্ষিণী রাজ্য তামিলনাড়ু ও অন্ধ্রপ্রদেশের অতিথি হয়ে তার আকস্মিক আগমন। ইতোমধ্যে এই বছরে আরও তিনটি অতিথি ঝড়ের সাক্ষী হয়েছি আমরা - তেজ, হামুন আর গতমাসের মিধিলি। এবারের অতিথি মিগজাউম। ইনস্যাট উপগ্রহের পাঠানো ঘনায়মান চক্রবাতের ছবি দেখেই আশঙ্কিত আবহবিজ্ঞানীদের প্রমাদ গোণা শুরু হয়েছিল। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রতিপন্ন করে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপের ক্ষেত্রটি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে আগামীকাল মধ্যাহ্নে অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরের কাছে আঁছড়ে পড়ার জন্য উপকূলীয় সমুদ্রের ওপর অপেক্ষা করছে। এইমুহুর্তে চেন্নাই ভাসছে প্রবল বর্ষণের ফলে। তামিলনাড়ুর জল সম্পদ মন্ত্রী জানিয়েছেন, ... ...
প্রিয় কলমসাথী বন্ধুরা ~ পড়ুন যুদ্ধবিরোধী এই গল্প। প্রতিবাদের প্রতিবেদন~--------------------------------------------------------------------ছোটগল্পঃ" মারণ যুদ্ধে জীবন্ত প্রেম "প্রদীপ দে ~সাময়িক যুদ্ধ বিরতির আজই শেষ রাত। উদিগ্ন নাগরিক। রাত শেষ হলেই ধ্বংসলীলা শুরু হবে। চালু হবে মারণাস্ত্রে মানুষ মারার খেলা। ধ্বংসস্তূপে চলবে মৃত্যুর মিছিল। নিদ্রাহীন সর্বদা জাগরিত ইউক্রেনের নাগরিক। তারই মধ্যে জ্যান্ত হয়ে ওঠে মানুষের মনের কোণে লুকিয়ে থাকা ভালোবাসা। আকুল আবেদন জাগে এই জীবন্ত প্রেমকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়াস -চিরন্তন প্রেমের পরিণতিতে …ভয়ার্ত প্রেমিক প্রেমিকার কন্ঠে ধ্বনিত হয় …-- আজ আমাদের কাছে সময় বড় অল্প। যতটুকু সময় পাওয়া যাবে তা বড় বেশি মূল্যবান আমাদের দুজনের এই প্রেমের জীবনে। হয়তো আমরা কেউ বাঁচবো না। তাই ... ...
ফেব্রুয়ারির একুশ এলেইকি জানি কোন ব্যাপার,ওই সকালেই ঘুম ভেঙে যায়যত লড়াই-ক্ষ্যাপার।তাদের দাবি বাংলা নামেরয়েছে যে এক ভাষা,তাতেই আছে সব ইমোশনসবটা ভালোবাসা।এই ভাষাতেই লিখত নাকিশক্তি, জীবন, মানিক,কারা এসব, জানতে নাহয়গুগল করো খানিক।এই ভাষাতে তর্জা চলেরোজ বিকেলের স্ক্রিনে,তাগড়া ছেলে হিন্দি বলে,বাংলাটা মিনমিনে।প্রাইভেট ব্যাংক, রেস্তোরাঁ বাগেলে শপিং মলে,আড্ডা, আলাপ, অর্ডার সবই অন্য ভাষায় চলে। ক্যাবলা ছেলে, নোংরা জামা বাংলা মিডিয়ামে ... ...
ব্যাংকে কয়েকটি শাখা বন্ধ, কর্পোরেশন পরিসেবা বন্ধ লোকজনের অভাবে। তবে আসল সমস্যাটা হল কেউ ইমিউন হচ্ছে আর কেউ হচ্ছে না, তাই আমি লকডাউন বিরোধী এবং সঙ্গে সমাজের যাবতীয় স্বাভাবিক সবকিছুর পক্ষে, হ্যাঁ মেলারও পক্ষে তার কারণ সব মানুষকে একইসঙ্গে ইমিউন হতে হবে তবেই ভাইরাসের বিরুদ্ধে সঠিক সামাজিক গণপ্রতিরোধ গড়ে উঠবে। তবে বলে রাখি গঙ্গাসাগর মেলার বিরোধিতা করাই আমার মূল উদ্দেশ্য। বহু গ্রামীণ মেলা বন্ধ। বিষ্ণুপুরের পোড়া মাটির মেলা বন্ধ। বন্ধ film festival। আচ্ছা বলতে পারেন লক্ষ লক্ষ বহিরাগত সাধু সন্ন্যাসী, ভক্তদের নিয়ে গঙ্গাসাগর মেলা হলে আজ আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য বাহী পৌষ মেলা গুলো বন্ধ থাকবে কেন?ভোটের আগে দেওয়ালে দেওয়ালে লেখা ... ...
১৭৫৭। জগৎশেঠকে সিরাজ প্রকাশ্যে এক চড় মেরেছিলেন। মিরজাফরকে খোলা সভায় তামাশার পাত্র বানিয়েছিলেন। এছাড়াও খুব খিস্তিখাস্তা মুখ-খারাপ করতেন। দরবারের পুরোনোদের পাত্তা দিতেননা। এর কোনোটাই ভালো কাজ না। সত্যিই না। তাই জগৎশেঠ প্রতিকার চাইলেন। গেলেন বড় গুন্ডা ইংরেজের কাছে। বাকি অভিজাতরাও গেলেন। পলাশীর যুদ্ধে ছোটো গুন্ডা ফৌত হয়ে অপমানের প্রতিকার হল বটে, কিন্তু জগৎবাবুও ফৌত হলেন। জগৎ শেঠের প্রভূত জাগতিক বুদ্ধি ছিল, কিন্তু তিনি খেলাটাই ধরতে পারেননি। বাকিরাও এক এক করে ... ...
বন্ধুগণ, এই যে আমরা এইখানে একত্রিত হয়েছি তার মূলকারণ, আমি মনে করি দুটি। এক, আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে বাংলা এবং বাঙালির প্রতি অকুন্ঠ না হলেও সত্যিকারের ভালোবাসা আছে এবং দ্বিতীয় কারণ জাতিগত ভাবে আমাদের মৌলিকসত্ত্বা আমরা প্রকাশ করতে চাই, শর্টকাটে আমাদের জাত্যাভিমান। কোনো মৌলবাদী পক্ষে না যোগদান করেই, আমরা আমাদের এই ধারণাকে নিজের মধ্যে পোক্ত করতে এবং অন্যের ভিতর চারিয়ে দিতে চাই, অজান্তে হলেও। নচেৎ, আমরা এরকম একটি বাংলা সামাজিক মাধ্যম গড়ে তুলতে পারতাম না এবং তার শ্রীবর্ধনে যত্নবান হতাম না। ফলতঃ আমার বক্তব্যের জন্য এরকম একটা পাটাতন অবশ্যপ্রয়োজনীয়।এই বিশ্বায়নের বিশেষ বাজারে আমরা সবাই উপভোক্তা এবং অবশ্যম্ভাবী রূপে ক্রেতা। এই মুহুর্তে ... ...
১৯৮৬ সালে ১৩,১৪ ও ১৫ জানুয়ারি তে উৎপল দত্ত দিল্লিতে শ্রী রাম সেন্টার এ নাটক নিয়ে বক্তৃতা করেন। "What is to be done" পরে সেগুলো গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন ওই সংস্থা। তাতে একটা প্রশ্নোত্তর পর্ব ও ছিল। সেটাও এখানে দেওয়া হয়েছে।সুপণ্ডিত উৎপল দত্ত তার চাঁচাছোলা ভাষায় বক্তৃতা য় কাউকে রেয়াত করেন নি।ওনার বক্তৃতা র যে যে জায়গা গুলো ভালো লাগলো সেখানে কিছু কিছু জিনিস উল্লেখ ... ...
রবি - জাতক ক্রূর, কৃতান্ত সদৃশ, শ্রবণশক্তিহীন, অতিমূঢ, সদা ক্ষুধিত, মস্তক ও চক্ষুরোগী, পরদ্বাররত এবং প্রবাসী হয়।
অভিন্ন দেওয়ানি বিধি:বেকারত্ব দ্রব্যমূল্যবৃদ্ধি আর্থিক দুর্নীতি বিদেশে টাকা পাচার আটকাতে চরম ব্যর্থতা। তাই নিত্যনতুন সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ প্রসঙ্গ। মুসলিমদের জব্দ করার নাম করে আদি বাসিন্দা তপশিলি জাতি জনজাতির সংরক্ষণ এবং জল জঙ্গল পাহাড়ের অধিকার কাড়বে।সমানাধিকার মোটেও দেবে না। চোরপোরেট ও মনুবাদীদের পোয়া বারো হবে।উত্তর পূর্বাঞ্চলের নারী স্বাধীনতার দফা রফা করবে ১। মানে সবাই সমান হয়ে যাবেন? তাই তো? ২। গোয়ার হিন্দুদের একাধিক বিয়ের অধিকার আছে মুসলিমদের মতো। তার কি হবে ... ...
আগে এত রকমের রেসিপি টেসিপি দেখে কিন্তু মাংস হতনা। সেই এক ধরাধ্ধম আদা রসুন বাটা হল, নাকের চোখের জল ঝরিয়ে পেঁয়াজ কেটে, হলুদ লঙ্কা তেজপাতা, কেউ সামান্য জিরে গুঁড়ো ছড়িয়ে কষিয়ে জল মেরে ঢাকা দিয়ে দিলেই বেসিক মাংসটা রেডি। তারপর ঢাকা খুলে ঘি, গরমমশলা ঢেলে দিলেই... আঃ, তোফা। তো, তারপর সে জামানার জামানত জব্দ হয়েছে বহুদিন ... ...
প্রবল আঘাত আমায় নৈঃশব্দ্য দিয়েছে চিরকাল। উঠে চলে যেতে ইচ্ছে হয় খুব। নতুন চাদর পেতে, সব ঝেড়ে পরিপাটি দেখে চলে যেতে ইচ্ছে হয়। বসে থাকার দাগটুকু মুছে দিয়ে জানলার ফাঁক দিয়ে পিছলে আসা আলোয় যে ধুলোবালি ওড়ে ওদের সাথে আমি উড়ে যেতে চাই। ওদের মত আমায়ও কেউ মনে রাখেনি। তাই কী ভীষণ অনায়াসে উঠে যাওয়া যায়। তারপর লোভ হয়, বড় লোভ হয় থেকে যেতে, পরিপাটি বিছানায় বসে, আমার থেকে যাওয়াগুলো রেখে যেতে। তারপর? ধুলোবালি চোখে পড়ে। জল ঝরে ক্রমাগত। একসময় দেখি ছাই রঙ আমায় বুকে টেনে নেয়। জানলার গরাদ ডিঙিয়ে ধুলো-বালি-ছাই উড়ে যায়। অবিকল আমার মত ক'রে!কবেকার পুরানো অনুতাপ আমায় ... ...
আমরা বাঙালী সুপ্রিয়া চৌধুরী মোদের গরব মোদের আশা এটাই ত ছিলো বাঙলা ভাষা? গর্বিত বলেই কি বাঙলা ভাষার বাচ্চারা, আজ, যায় ইংরেজী স্কুলে? বাঙলা যতই কম বলে এরা, ততই মা বাবার বুক ফোলে। “বাঙালী, কিন্তু বাঙলা জানিনা” - ছেলে মেয়ের মুখে এই এক রা
আজ, এই বিশ্ব স্বীকারোক্তি দিবসে, আমার মনে পড়ছে কুড়ি বছর আগে, আমার (বা গুরুচণ্ডালির) প্রথম করা পাপের কথা। গুরু প্রথম পয়সা খায় মিঃ পাল নামক (পুরো নাম বললাম না, অকারণে নাম নিয়ে কী হবে) এক অনাবাসী বাঙালি ব্যবসায়ীর কাছে। ক্যাশে নয়, কাইন্ডসে। তাঁর সার্ভারের ব্যবসা ছিল, দাতব্য করে একটা সার্ভার গুরুর সাইটের জন্য ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন। এইটা আমি প্রায় চেপে দিতে পেরেছিলাম। কিন্তু পুরো থ্রিলারের মতো হঠাৎ করে আমার একটা মেলের অংশবিশেষ ফাঁস হয়ে ... ...
ক্লান্ত লাগে। ভিডিওটা খুলেছিলাম অনবধানে। আর পাঁচটা যেমন খুলি। খুলে দেখলাম পুলিশ কাদের যেন গুলি করতে করতে তেড়ে যাচ্ছে। একটা লোক হাত তুলে দৌড়ে এল। মারধোর করতে নয়, আত্মসমর্পণের ভঙ্গীতে। পুলিশ তার দিকেও তেড়ে গেল। পুলিশের যা স্বভাব। তারপর লাঠি দিয়ে ধড়াদ্ধম পিটুনি। সঙ্গে কয়েকটা গুলির শব্দ। গুলিটা কোথায় লাগল ঠিক বুঝতে পারিনি। পয়েন্ট ব্ল্যাংকে ওইভাবে কাউকে গুলি করে নাকি? লোকটা পড়ে আছে দেখা গেল। ভাবলাম, এমন করে মারল, যে অজ্ঞান হয়ে গেল? তারপর দেখলাম, ক্যামেরা হাতে একজন, পুলিশের ফটোগ্রাফারই হবে, দৌড়ে গেল পড়ে থাকা শরীরের দিকে। তারপর শরীরের উপরে উঠে জান্তব উল্লাসে নাচ। দেখে আঁতকে উঠে ভাবলাম, মরে যাবে ... ...
প্রাচীন ভারতে একটা যুদ্ধ হয়েছিলো। তিন ধরণের তন্ত্র বা রাজনৈতিক আদর্শ তাতে জড়িয়ে পড়েছিলো। রাম রাজ্য নাকি রাবণ রাজ্য না বালি রাজ্য, কোনটা ছিলো আদর্শ রাজ্য সে সম্পর্কে রামায়ণ বাল্মিকী পক্ষ নিয়েছিলো রামের। নাকি তা আমাদের বোঝার ভুল? না বোঝা অনেক কথা রামায়ণের প্রতিটি লাইনে লেখা আছে। বাল্মিকী লিখেছেন একরকম আর তার ভেতরে সংকেত দিয়েছেন অন্যরকম। ধর্মীয় আবেগের দিক দিয়ে নয়, নয় আবেগে আঘাতের কোন চেষ্টা, শুধুমাত্র ভাষার সংকেত উদ্ধারই একমাত্র উদ্দেশ্য এই লেখার। বাল্মিকী রামায়ণ মতে রাম নাকি রাজত্ব করেছিলেন ১১ হাজার বছর। অর্থাৎ তার প্রবর্তিত নীতি চলেছিলো ১১ হাজার বছর বা দীর্ঘদিন। কেমন ছিলো সে রাজত্ব? সকলে নাকি সুখে ছিলো। ... ...
বাংলায়, ইন্ডিয়া জোটের নির্বাচনী ঐক্য হয়নি। ঠিক যেমন হয়নি কেরালাতে। তাহলে ইন্ডিয়া জোটের কোনও শরিক, যদি বাংলায় বা কেরালায়, এই শরিকদলের কোনও একটি দলকে ভোট দিতে না বলে, জনগণের বিচারবুদ্ধির ওপর ছেড়ে দিয়ে বলে বিজেপিকে হারান, কাকে হারানো উচিৎ, তা যদি জনগণের প্রজ্ঞার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে ভুল কোথায়? ইন্ডিয়া জোট তৈরি হয়েছে বিজেপিকে হারানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। এই জোটে এ থেকে জেড ... ...
কারো কমড়িয়া পর রঙ্গ নাহি চড়ৈ। কালো কম্বলের পর আর নতুন রঙ ধরে না। - কবীর রসের মধ্যেই রস বর্ষণ হয়, অনন্ত কোটি ধারায়। - কবীর