মাছ খাইবা ইলিশি, চাকরি করিবা পোলিশি - এটি একটি ওড়িয়া ভাষায় প্রচলিত প্রবাদ। মানেটা তো বোঝাই যাচ্ছে। আজকে বাঙালির রসনায় মাছের সেরা মাছ ইলিশ নিয়ে দু চার ক্থা। প্রথমেই বলি ছোটবেলার স্মৃতি। বাবাকে দেখতাম মাঝে মাঝে অফিস ফেরৎ হাতে ইলিশ ঝুলিয়ে ফিরতেন। তখন মনে হয় সান্ধ্যকালীন বাজারে গঙ্গার ঘাটে ইলিশ উঠত। বিক্রেতারা সুন্দর কায়দায় ইলিশের মুখে দড়ি দিয়ে ক্রেতাদের হাতে দিতেন। বেশ হাতে ঝুলিয়ে আনা যেত। এভাবে কখনো কখনো জোড়া ইলিশও আসতে দেখেছি। সেদিন বাড়িতে অবধারিতভাবে খিচুড়ি হতো। মার হাতের খিচুড়ি, সুরভী বা ঝর্নার গাওয়া ঘি আর ইলিশ মাছ ভাজা, বাইরে বৃষ্টি, এর পরে সিধে বেহেশত যাওয়াটাই ... ...
1 ²²ßîìHIò²ßþ éëóÙ Áëáë²ßþ õr´á زÉÜ âëó²ßȱ ²ßóä ²ßþíìزáóزë гóá Õ²òó²Ô²óϳ¸ Çó²ßȱ²ßëó²ßþ гóá t²í²ßþ! ܳڳí ìÜóг²ßþ Éëز ÇáÜ ìÜì³Úý³©» ²ßȱó²ßþ õÞ²óäóϳ õâ Dzßþ ÁÜø õ²ßȱëÜÆ ì³Ú³ó²ßȱ ²ßóâþ âëÆâþë²ßþ Áë²ßþ
ডাব্লুবিসিএস পরীক্ষায় বাংলা বাধ্যতামূলক হবার পরই চারদিকে শোনা যাচ্ছে, এতে নাকি প্রচুর অসুবিধে। কথাটা ঠিকই, যাঁরা বাংলা বলতে, লিখতে, পড়তে পারেননা, এতে তাঁদের চাকরি পেতে খুবই অসুবিধে হবে। কিন্তু সমস্যা হল, তাঁরা বাংলা না জানলে আবার জনতার অসুবিধে। এ তো ইংরেজ আমল না, যে, বিলেত গিয়ে খ্যাটখ্যাটে ইংরিজিতে পরীক্ষা দিলেই কেল্লা ফতে ... ...
বুরহানপুর কেল্লায় শাহাজাদা ঔরঙ্গজেব ছিলেন ন মাস, ষোলোশো তিপান্নর জানুয়ারি থেকে অক্টোবর। শাহাজাদা, যিনি ক্ষমতাবৃত্ত থেকে বরাবরের জন্য দূরে যার কাজ হল ঘন যুদ্ধের মধ্যে অথবা শান্তির সময় শাহেনশাহের জন্য ডালিম বা খরমুজা পাঠানো, এখন বাদশাহের বিশেষ প্রিয় আম গাছ বাদশাহ পসন্দের বোল পাহারা দিতে ব্যস্ত। লোক লাগাচ্ছেন, রাতের ঘুম চলে গেছে সবার। বাদশাহের কাছে ... ...
লম্বা লম্বা লেখা এই খেরোর খাতায় আসে কিনা বোঝার দরকার। অতএব বন্ধুরা নোটি পাইয়া বিরক্ত হইবেন না। কারণ এখানে লেখা প্রাইভেট করা যায় কিনা, যাইলে তা কেমনে, এসব আমার গুরু পিনু মিত্তির আমারে শেখায়নিকো। কাজেই আমি আনাড়ি নম্বর ওয়ান এখন আপনাদিগে আরো বিরক্তাইব। কারণ এর আগে একটা লম্বাপানা লেখা লিখে এখানে পোস্টালুম, সে দেখি মোটে চার লাইন আইছে। এখন সে আমারই আনাড়িত্বের কারণে নাকি অন্য গল্প সেটা বোঝা দরকার। তাই এই পোস্ট। এখন দেখে মনে হচ্ছে বেশ এট্টু লম্বাইছে ব্যপারখানা, এবার পোস্টিয়ে দেখাই যাক ... ...
কাল গুঁতোগুঁতি করে ট্রেনে উঠে দেখি, জানলার ধারে জিলিপির আসর বসেছে। এক গ্রাম লোক কোলের উপর খবরের কাগজ পেতে তাস পেটাচ্ছে, সঙ্গে চলছে গরম গরম রসে ভেজা জিলিপি। মিষ্টি গন্ধে প্রাণ মাতোয়ারা, ঠেসাঠেসি করে দাঁঁড়িয়ে থাকা সমস্ত মানুষ অবিকল মাছির দৃষ্টিতে লোকগুলোর ঠোঁট থেকে গড়িয়ে পড়া রসের দিকে চেয়ে আছে। জিলিপি গ্যাংয়ের অবশ্য তাতে বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ নেই, কচরমচর মুখ চলছে, তোড়ে বেরোচ্ছে কথা। সেই কথার বহর কী! চোখে আবছা দেখবেন, রক্তচাপ বেড়ে যাবে। আমার মতো যদি রিসেন্টলি রুট ক্যানাল হয়ে থাকে, সাবধান! কানে আঙুল দিন। দাঁতের ক্যাপ খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। জানলার ধারে বসে আছে যে ঢ্যাঙা লোকটা, তার কোটার জিলিপি ... ...
বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডারের উৎস অন্য যেকোনো ভাষার মতোই বৈচিত্র্যে ভরা। এখনো পর্যন্ত এই ভাষার অধিকাংশ শব্দেরই সঠিক উৎসসূত্র নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। এযাবৎ প্রকাশিত অভিধানগুলিতে শব্দের উৎস বা ব্যুৎপত্তি যেটুকু পাওয়া যায়, তার বেশিরভাগই সংস্কৃত তৎসম বা তদ্ভব, অথবা চেনা-পরিচিত বিদেশি শব্দের সূত্র। কিন্তু তথাকথিত দেশী বা বাংলা প্রয়োগ বলে যে কথ্য শব্দগুলিকে আলাদা করে রাখা ... ...
হেডস্যার কামড়ে দিলেন (১)এক বাচালের অলসমস্তিষ্ক প্রসূত অতিকষ্টকল্পিত গঞ্জিকাসেবী ঘরানার শব্দজঞ্জালবিধিসম্মত সতর্কিকরন:তিতকুটে চিড়বিড়ে ঝালগিললেই জ্বালা শুরুহজম নাহলে কালসকালেও জ্বলবে গুরুটিভি চ্যানেল: অনাবিল নিরানন্দ- আতঙ্কে থাকে আতঙ্কে রাখেনমস্কার আজকের বিশেষ বিশেষ খবর হল গরলপুরে পারিবারিক কলহের কারণে এক মহিলা আত্মহত্যা করার জন্য স্থানীয় দোকান থেকে বিষ কিনে খান। অনেকক্ষণ কেটে যাবার পরও তিনি জীবিত থাকেন ও কোনরকম শারীরিক অসুস্থতা না দেখা দেওয়ায়, ঐ বিষ প্রথমে বাড়ির বেড়াল, তারপরে তাঁর শাশুড়ি ও স্বামীকে খাওয়ান। কিন্তু তাঁরাও সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকায় বিষয়টি স্থানীয় ক্লাবে তাঁর পাড়াতুতো দুপুর ঠাকুরপোদের জানান। ক্লাবের সদস্যরা দোকানে চড়াও হয়ে নকল বিষ বিক্রির অপরাধে দোকানদারকে প্রথমে নিগ্রহ করেন ও ... ...
মানব জীবনে বিভিন্ন সময় রাশি ও লগ্ন অনুযায়ী - এক এক গ্রহ এক এক স্থানে থাকেন। কুষ্ঠিতে রাশিচক্র অংকিত করার সময় তাতে রাশি ও লগ্ন স্থান দেওয়া হয়। তা থেকে যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে কোন গ্রহ রাশি বা লগ্ন থেকে কতটা দূরে আছেন তা বিচার করা হয়। গ্রহদের এইভাবে রাশিস্থন ও ঘর পরিবর্তন অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে ফল জানা যায়। ... ...
যে পোষ্ট করচি সব মুছে দিচ্ছিস ? সত্যি কথা সহ্য করার সাহস নেই তোদের? বললেই তো পারতি নিজেদের মনের মত কথা না বললে 'খেলবো'না ! তোরা মূর্খের স্বর্গে রাজত্ব কর।
আমাদের ছোট্ট বেলায় খুব মজার ব্যাপার ছিল গরমের ছুটি। এখনকার সদা ব্যস্ত আর পরীক্ষা দিতে দিতে ক্লান্ত ছোট্ট পড়ুয়া রা বোধহয় এর মাধুর্য্য উপভোগ করতে পারবে না। ১৫০টা অঙ্ক, ৩০ পাতা বাংলা আর ৩০ পাতা ইংরেজী হাতের লেখা এই সব দিয়ে আমার মতো ফাঁকিবাজ ছেলেকে আটকানো যাবে? গরমের ছুটি শুরু হলেই আমি চলে যেতাম আমার গ্রামের বাড়িতে । গ্রামের বাড়ি আর মামার বাড়ি একই গ্রামে। হুগলী জেলার তারকেশ্বরর কাছে গোপীনগর বলে একটা গ্রাম। মামার বাড়ি তে আক্ষরিক অর্থেই অনেক মজা। বড়মামা, ছোট মামা, ছাড়াও ঝন্টু মামা, গুপী মামা, টোকন মামা আর সবার থেকে বড় হল দীপু মামা। মায়ের পিসতুতো ভাই রা। ... ...
হুতুম পেঁচির জাফরি হতেজি - ২০তামিমৌ ত্রমি দিনমণি চোগা চাপকান পরে গদিতে বার দিয়ে বসেচেন। ঢাকাই ও শান্তিপুরে কাপুড়ের মত ফিনফিনে মেঘেরা, আতরওয়ালার মত জলদগম্ভীরা ও যাত্রার দালালের মত গুমোট জগদ্দল মেঘেদের মোসায়েবরা মার্তণ্ডকে ঘিরে তোয়াজ কচ্চেন। রাজধানী দিল্লিতে বর্ষা ও মোচ্ছব লেগেচে। পুতুল নাচ, বুলবুল ফাইট বা ম্যাড়ার লড়াইয়ের
আসলে arithmetic, অন্যান্য ম্যাথ্স থেকে কঠিন। বুদ্ধি খরচ করতে হয় অনেক বেশি। অনেক টা ধাধার মতন। অনেক শিক্ষকই এটা ভাল জানেন না। কি করে করতে হয় জানেন, কেন করতে হয় জানেন না। আমার এ ব্যপারে খুব করুণ অভিজ্ঞতা আছে।ক্লাস এইটে science পাব কিনা ঠিক হত। arithmetic, algebra আর geometry মিলিয়ে। সেটা আবার গড় করা হয়, 1st, 2nd আর 3rd term মিলিয়ে। সেটা St Lawrence স্কুলের আরেকটা অঙ্ক।যাই হোক, আমি 1st term e arithmetic e 40 out of 100 পেলাম। অন্য গুলো আর কিছু বেশি। বাবা arithmetic এর একজন গৃহশিক্ষক ঠিক করলেন। প্রতি রবিবার তিনি আমার সকালে তিনটি ঘন্টা নস্ট করতেন। সব অঙ্ক উত্তর ... ...
প্রতিটি কবিতার জন্ম, তুমি চাও বা না-চাও, হয় রাজনীতি থেকে। প্রতিটি শিশুর জন্ম, সঙ্গমের ফলে শুধু নয়, নিবিড়-নিবিড়তম রাজনীতি থেকে। রাজনীতি মানে আমি মানুষকে ঘৃণা করা, মানুষকে রুদ্ধশ্বাস ভালোবাসা বুঝি, এবং, মানুষ চিনি নাম দিয়ে নয়, ক্ষমা কোরো, কাজ দিয়ে, পার্টি দিয়ে চিনি।হে আমার গণতন্ত্রী প্রাণীশাবকেরা, তোমাদের সাথে আমি শুয়ে আছি ভাগাভাগি তেঁতুলপাতায় সে কেবল তোমাদের ফুসলে নেব বলে। তারপর,“ইটস ইওর টাইম কমরেড মাউজার...” [জয়দেব বসুর ‘ভবিষ্যৎ’ কাব্যগ্রন্থের ‘বাম ও গণতান্ত্রিক ঐক্য বিষয়ে’ কবিতা] ছেঁড়াখোঁড়া যে-সব স্বপ্নের শেষে ‘আত্মঘাতী’ জয়দেবইমানুল হক১. ‘উঃ, এত গণতন্ত্র নিয়ে যে কী করি...!’ আক্ষেপ গণতন্ত্র নিয়ে, নাকি যাবতীয় ন্যাকামি ও আরোপিত বিষাদ ছুঁড়ে ফেলে দিতে; বিষ্ঠার সমুদ্রে ডুবিয়ে দিতে অনন্তের প্রার্থনা –– আমাদের পাওয়া ... ...
ভৌতিক কাণ্ড স্বামী জব্দ। চূর্ণী নদী থেকে ইছামতি নদীর উৎপত্তিস্থলের দুই নদীর পাড়ে পাড়ে প্রকৃতি বিভিন্ন ধরনের ছোট ও বড় গাছ পালায় ভরে উঠেছে। তার পাশ দিয়ে গেদে টু শিয়ালদা রেল লাইন ইছামতি নদী পার হয়ে চলে গেছে। এক কিলোমিটার দূরে ইছামতি পাড়া অবস্থিত। উৎপত্তিস্থলের নিরিবিলি পরিবেশের মাঝে চূর্ণী নদীর পাড়ে মহাশ্মশানে মানুষের শেষ ঠিকানা। এই মহাশ্মশানে দিনের বেলায় মানুষ আসতে ভয় পায়। এখানকার ঠান্ডা পরিবেশে কেমন ... ...
ব্রেকিং নিউজ। দত্তবাবুর অপরাজিত দেখলাম এবার রায়বাবুর অপরাজিতকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। আইএমডিবিতে দত্তবাবুর অপরাজিতর রেটিং এই মুহূর্তে ৯.৬। রায়বাবুর অপরাজিতর রেটিং মোটে ৮.৩। বললে বিশ্বাস করবেন না, পথের পাঁচালিরও তাই। সিনেমা রিলিজের আগে খবরের কাগজে ডেন্টিস্টের অস্ত্রোপচারের বিবরণ পড়ে নিজেরই দাঁত কটকট করছিল। রিলিজের পর "জিতুবাবুই কি আসল রায়বাবু?" এই মর্মের "রিভিউ" দেখে ... ...
বছরে বেশ কয়েকবার দূরপাল্লার মেল বা এক্সপ্রেসের যাত্রী হওয়ার সুযোগ আমার হয়েই থাকে। ট্রেনে সবসময়ই আমার বড় পছন্দের জালনার ধার। নির্দিষ্ট সীটটি বেশ কিছু ঘন্টার জন্য আমার নিজস্ব পৃথিবীর মতো হয়ে যায়। একই পথে বহুবার আসা যাওয়া করলেও জালনার বাইরের পরিবেশ ও প্রকৃতি প্রতিবারই আমাকে নতুনভাবে আকর্ষণ করে থাকে। বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন ঋতুতে সেই বিশেষ যাত্রাপথটি বিভিন্ন রূপ, রসে আমার চোখে ধরা দেয়। যত বয়স বাড়ছে, ঐ পরিচিত রূপ রসের দুনিয়ার বহু গোপন রহস্য অন্তরে উন্মোচিত হচ্ছে। বুঝতে পারি এই পাঠশালার পাঠ্যক্রমের কিছুই বিশেষ পড়া হল না আজও। তাই বারেবারে ইচ্ছে হয় অমনভাবে জালনার পাশে বসে সৃষ্টিকর্তার অতি যত্নে রচিত প্রকৃতিকে দু চোখ ভরে দেখতে, ... ...
হ্যাঁ, আপনি, আপনাকেই বলছি, জেমস ওয়েব স্পেইস টেলিস্কোপের পাঠানো ছবি দেখে সত্যিই কি আপনি ভালোবেসেছেন মহাকাশকে? বাসলে তো আপনি পৃথিবীকেও ভালোবাসতেন, পৃথিবীর মানুষের প্রতি জন্মাতো প্রীতি আপনার! ভাবনার একেবারে নতুন পরিসর থেকে চোখ সরিয়ে যদি ভাবনার পুরোনো পরিসরেও স্থাপন করি দৃষ্টিভঙ্গীকে, তাহলেও তেমন নতুন কিছু দেখবো বলে মনে হয় না! যেমন, আপনি কি সত্যিই বিশ্বাস করেন যে গাছের জীবন আছে? বিশ্বাস যদি করতেন-ই, তাহলে তো অকাতরে বৃক্ষনিধন করতে করতে একটা পরিবেশগত ভারসাম্যহীন পৃথিবী সৃষ্টি করতে পারতেন না!এইসব বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার-টাবিষ্কার তেমন কোনো কাজে আসে কি মানুষের! আচ্ছা, বৃক্ষের কথা বাদই দিন, নদী, নদী ভালোবাসেন আপনি? চিত্রা, চিত্রা নদীর নাম শুনছেন নিশ্চয়ই! বাংলাদেশের ... ...
গার্গীর কিছু নরম খেলনা বাড়িতে রেখে দেবার শখ আছে । নরম খেলনা মানে যেটাকে সফ্ট টয় বলে সবাই , ভেতরটা তুলো দিয়ে স্টাফ করা । আমার কাজের টেবিলের ওপর রাখা আছে সেই গোত্রেরই একটা হাতির ছোট পুতুল । পেটের জায়গাটায় একটা সুতো মনে হয় কেটে গেছে কোনভাবে । মাঝে মাঝে ভেতরের তুলো বেরিয়ে আসতে চায় । আমি দেখলে চাপ দিয়ে আবার ঢুকিয়ে দিই যাতে গার্গীর চোখে না পড়ে ।এই সুতো কেটে যাবার ব্যাপারটা হয়েছে মোটামুটি একমাস আগে যখন আমি বিসনেস ট্রিপে যাবার জন্য সুটকেস গুছোতে গিয়ে একটা ওয়েফেয়ারার সানগ্লাস আর লাল সবুজ নকশা কাটা মাফলার পেয়েছিলাম । জিনিসগুলো দেখে অবাক ... ...
সম্প্রতি, একটি জনপ্রিয় দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি কলাম নিয়ে হুলুস্থুল বেঁধে গেছে। সঙ্গে এই কলামের স্বপক্ষে এবং বিপক্ষে বহু মানুষ কথা লিখে চলেছেন। ততোধিক মানুষ সেই লেখা কথাগুলোকে নিয়ে বাকবিতণ্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে লেখক, প্রকাশক এবং পাঠক --- তিনপক্ষই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জুড়ে গেছেন। আমি লেখিকা নই, পাঠিকা। সাহিত্যের আঙ্গিনায় দর্শক হলেও কিছু কথা বলার প্রয়োজন বোধ করছি এ প্রসঙ্গে, সাহিত্যেরই খাতিরে। বইমেলার কয়েকদিন আগে থেকেই, নব্যলেখকদেরকে নিয়ে, বিশেষত, যাদের একটা অংশ ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম থেকে উঠে এসেছেন, রীতিমতো ব্যঙ্গ চলছে, মিম চলছে। এই নব্য লেখকেরা তাদের যাবতীয় সৃষ্টির বিজ্ঞাপন ফেসবুকেই করছেন। কিম্বা, অনেক ... ...