"আপনি কেন হাসপাতালে গেলেন?" এই প্রশ্নটা আমাকে অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন। উত্তরটা দেওয়ার আগে কয়েকটা জরুরী কথা বলে নেওয়া দরকার:১) যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে অবশ্যই এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে যাবেন। ২) মনে রাখবেন হাসপাতাল ছাড়া কোভিড-ইমার্জেন্সির ঠিকঠাক চিকিৎসা সম্ভব নয়। ৩) বেড না পেলে বন্ধুবান্ধবদের খুঁজতে দিন আর আপনি স্টপগ্যাপ হিসেবে প্রোনিং (উপুড় হয়ে শোয়া) করুন এবং দরকার হলে অক্সিজেন নিন। কিন্তু এদুটোর কোনোটাই স্থায়ী সমাধান নয়। হাসপাতালে বেড পাওয়া গেলেই সেখানে চলে যাওয়া দরকার। ৪) ঠিক সময়ে হাসপাতালে যাওয়াই হল বাঁচার একমাত্র উপায়।৫) হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নিয়ে অহেতুক আশঙ্কায় দেরী করে নিজের ক্ষতি করবেন না। আমার ক্ষেত্রে যেটা ঘটেছিল - ... ...
ঋষভ গম্ভীর হল - “শুধু কাগজের পাতায় লিখে, ফেসবুকে হাজারটা লাইক, কমেন্ট পেয়ে আল্টিমেট কি লাভ বলুন তো? এতো বিজ্ঞান মঞ্চের মানুষেরাও করে। চতুর্দিকে প্রচার করে ‘গাছ লাগান, গাছ লাগান’, কিন্তু আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি তাঁরা নিজেরা একটাও গাছ লাগায় না। আরে বাবা, অনেক তো জনগণকে জাগানো হল! আর তাঁদের জাগাবার দরকার নেই। তাঁরা জাগবার হলে অনেক আগেই জাগতো। ছাড়ুন ওসব তত্ত্বকথা। এবারে ইমপ্লিমেন্টেশন দরকার!” ... ...
ল্যাব এসিস্ট্যান্ট অনেক দূর থেকে হেঁটে এসেছিল ওরা। ওরা আমাদের বস্তিতে এসেছিল। আমাদের ধর্ম বিশ্বাস গান ওরা রেকর্ড করে নিয়ে চলে যায়। ওরা ওদের বস্তিতে ফিরে
দৃশ্য ১।- ফার্স্ট ইয়ার? জামাকাপড় খোল, তারপর কথা।- দেখুন, র্যাগিং ইজ নট অ্যালাউড।- বিলকুল অ্যালাউড। কে বলেছে তোকে অ্যালাউড না?এরপর ছেলেটির জামাকাপড় খোলানো হয়। আরও একদল ছেলের সঙ্গে নাচতে বাধ্য করা হয় প্রকাশ্যে। জামাকাপড় পরা সিনিয়াররা মজা দেখতে থাকে সামনে এবং উপর থেকে। দৃশ্যটা আমার বানানো না। "মুন্নাভাই এমবিবিএস" এর। ২০০৩ সালের সুপারহিট সিনেমা। একটা মেডিকাল ... ...
আমার তখন ৯-১০ বছর বয়েস, রাজনীতি বুঝি না, কোনো প্রলোভনও নেই, একটু হিরো হিরো ভাব শুধু ছিল, আজকের দিন হলে বলতো ADHD (আটেনশন ডেফিসিট হাইপার একটিভিটি ডিসর্ডার)। একটা ফ্লাট ব্রাশ রঙে চুবিয়ে ক্যালিগ্রাফি করতে শিখে গেছিলাম। এক টানে অনেক বড় লেখা লিখতে পারতাম, দেওয়ালে। আমাদের পাড়ায় তখন কিছু দাদারা পুলিশের ভয়ে লুকিয়ে থাকতো আমাদের বাড়ির পেছনে একটা ভাঙা ঘরে। আমি শুনতাম ওরা প্রেসিডেন্টকেই পাল্টে দিতে চায়। একদিন ... ...
থানার দুজন উর্দিহীন সাব ইন্সপেক্টর চোখের পলক ফেলতে না ফেলতে কলতানের কাছাকাছি এসে তাকে এদিক ওদিক খুঁজতে লাগল । কলতান বলল , ' এই যে ... আমি এখানে ... ' । এস আই দুজন সঞ্জয় ঘোষ এবং প্রতীক চক্রবর্তী তার সামনে যেতেই সে তার দাড়ি পাগড়ি সব খুলে ফেলল । প্রতীকবাবু বললেন, ' আরে... কেয়াবাত .... আপনার সত্যি জবাব নেই ... কেউ চিনতেই পারবে না ...' । সঞ্জয়বাবু বললেন, ' মেক আপ দুর্দান্ত হয়েছে .... 'কলতানের কানে এসব কথা ঢুকছে না । সে বলল , ' ওসব বাদ দিন । হারি আপ ... কে এফ সি বিল্ডিং..... মারুতি ভ্যান .... ... ...
#বাংলার_উপকথা ৩ খেরোয়াল জাতির উপকথা বাংলার উপকথা সিরিজের এটি তৃতীয় কিস্তি। আসলে এই গল্পগুলো মূলত টিটিনের জন্য বানানো। রোজ রাতে বাবুকে গল্প শোনাতে হয়। প্ত গল্প পাব কই? তাই গল্প শোনানোর ছলে ইতিহাস, ভূগোল, উপকথা, রূপকথা যা সেই সময় পড়ছি তার থেকে ওর মতন করে গল্প বানিয়ে ওকে শোনাই। ছোট্ট মেনুষটাও শোনে। এই বাংলার উপকথা জোগাড় করতে গিয়ে একটা জিনিস খেয়াল হল। বাংলা তো শুধুই বাঙালির ... ...
আর্থার সি ক্লার্ক --- বইপ্রেমী মাত্রেই নাম শুনেছেন, এমন দাবী করাটা একটু বাড়াবাড়ি হলেও বেশিরভাগ পড়ুয়া নাম শুনেছেন, এ আমি নিশ্চিত। আর যারা কল্পবিজ্ঞান প্রেমিক/প্রেমিকা তাদের বেশিরভাগ নিশ্চই তাকে পড়েও ফেলেছেন। যারা সিনেমা দেখেন, তারা জানেন, স্পেস ওডিসি-র লেখক উদ্দিষ্ট সিনেমাটিরও চিত্রনাট্য লিখেছিলেন। আর্থার সি ক্লার্ক আমাদের সময়কার লেখক (১৯১৭ ~ ২০০৮)। মানে তার লেখা এক অর্থে বলতে গেলে হাল আমলের লেখা। ফলে তার কল্পবিজ্ঞানে একদম যাকে বলে মডার্নিসমের ছোঁয়া ... ...
লোকে বলে কোয়ারেন্টাইন এফেক্ট ...আজকাল হঠাৎ করে কারো খুব, খুউউব কাছে আসতে ভয় হয় । সার্স, মার্স আর ওমিকর্ন যদি কলেজ বয়সে আসতো তা হলে মনে হয় জীবনে কোনদিনও প্রেম নামক জিনিসটাই জানতে পারতাম না । তবে দূরে থাকা ভালো । এই যে সব কিছু থেকে দূরে দূরে থাকি তাতে একটা নেশা লাগে মনে, কাছে আসার নেশা । আরো কাছে ....গিয়েছিলাম ছেলের স্কুল। ... ...
অঙ্কা বঙ্কা শঙ্কাভক্ষক বসে বসে গেলে কাঁচালঙ্কা তক্ষক ও রক্ষক কাজে লবডঙ্কা অঙ্কা টা ছুরি মারে বঙ্কা যে ভোট কাড়ে দুহাজার একুশেতে মনে বড় শঙ্কা ! ... ...
যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বৈ মিথ্যা বলিব না সদ্য জয়েন করেছি স্কুলে। দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিন। স্কুল থেকে তিন কিলোমিটার আগে এক ব্যাটা বেবুনপাজিহতচ্ছাড়া মুরগি আমার চলন্ত বাইকের সামনের চাকা আর পেছনের চাকার মাঝের ফাঁকটাতে ঝাঁপ দিলো। একদম ডেলিবারেটলি। উইদাউট এনি প্রোভোকেশন। ডিপ্রেশন এ্যান্ড ওয়ার্কপ্লেস স্ট্রেস ছিলো মনে হয়। দীর্ঘদিন ধরে কেউ ওকে রান্নার চেষ্টা করেনি। তাই হয়তো ঝাঁপ।পেটের ওপর দিয়ে চাকা গেলে কি আর মুরগি বাঁচে ? মুহূর্তে হৈ হৈ। দেড় মিনিটে ভিড়। সাড়ে চার মিনিটের মধ্যে আমি ঘেরাও।ড্রোন দিয়ে ভিডিও তুললে সে যে কি অসাধারণ হতো, লং শটে অজস্র কালো কালো মাথার ভিড় দিয়ে শুরু করে মুরগির শবদেহের ... ...
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে আজকের প্রজন্ম যেসব অভূতপূর্ব সুযোগ ও সুবিধে অনায়াসে আয়ত্ত্ব করে তার ব্যবহার করতে পারছে, আমাদের কৈশোর, প্রথম যৌবন, এমনকি উত্তর যৌবনেও তা ছিল না। সেই সময় আমাদের অনেক কিছুই ছিল না – যেমন টিভি ছিল না, ডিভিডি ছিল না, মোবাইল ফোন ছিল না, কমপিউটার ছিল না। এবং আরও অনেক অনেক কিছুই ছিল না। তবে রেডিও ছিল, তাতেই আমরা খবর শুনতাম, গান শুনতাম, নাটক শুনতাম, খেলার ধারাবিবরণী শুনতাম। দূরের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার জন্য চিঠি লিখতাম। সিনেমা দেখার জন্য যেতাম সিনেমাহলে, খেলা দেখার জন্য মাঠে ময়দানে। বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পীদের গান শোনার সুযোগ ঘটত বিভিন্ন উপলক্ষ্যে আয়োজিত জলসায়। আর ... ...
এ কোনো ইয়ার্কি নয়। আমি সাক্ষাৎ ঈশ্বরকে দেখেছি। একদম জলজ্যান্ত, যেমত কম্পিউটারে জিফ, যেমত টিভির পর্দায় টুইন-টাওয়ার। একদম সেইরকমই প্রত্যক্ষ জ্ঞানে। ব্যাপারটা বোঝানোর জন্য একটু ইতিহাস বলা দরকার। ব্যাপারটা গুরু সংক্রান্ত। গুরু শুরু হয়েছিল একদম এলোমেলোভাবে। ২০০৩-৪ এরকম সাল নাগাদ। সাইটে কিছু লেখাপত্র ছিল টুকরো-টাকরা। আর ছিল ভাটিয়ালি বলে একটা বস্তু। যেখানে লোকজন যা খুশি পরপর লিখে যেতেন। এখনও যান। জিনিসটা পড়তে হয় নিচ থেকে উপরে। অনেক সময় খেই থাকে, অনেক সময় থাকেনা। কিন্তু তালে-গোলে জিনিসটা চলতেই থাকে। এর জন্য কোনো ঈশ্বরদর্শন হয়নি। দরকারও পড়েনি। এর পর এল, টইপত্তর বলে এক বিভাগ। ভাটিয়ালি নামক এলোমেলোপনাকে একটু ছিপ দিয়ে গেঁথে ফেলা আর কি। ... ...
আত্মজীবনীর খসড়া জয়িতা ভট্টাচার্য ডিম ফুটে বেরোতেই সবুজ পুকুর আর পাতা উনুনের গান। গান দিয়ে আমার মা আমার হাত আর পা গড়লেন। যেদিন চোখ ফুটল দেখলাম খালে ভেসে আসা লাশ। জুট মিলে তালা। আমার বাবা পিঠে ডানা বেঁধে দিতেই উড়ে গেলাম গ্রাম ছেড়ে শহর। মানুষ আর মানুষ।মিছিলের পেছনে মিছিল। বই খুলতেই উড়ে গেল প্রজাপতি, কলম খুলতেই জলপ্রপাত হাঁটতে লাগল বিবরের দিকে। সব রাস্তা হারিয়ে গেলো যখন বদলে গেল সবার নাম। আমার বাবা মিশে গেলেন জলে, মা বাতাসে ... ...
মানুষ ঘুম থেকে উঠে দেখে জানালার বাইরে পৃথিবীটা সবুজ হয়ে গেছে। আকাশ আরো পরিষ্কার। বাগানে উদ্যানে রাস্তায় মাঠে ঘাটে গাছ গাছড়ায় লতায় পাতায় সমস্ত উদ্ভিদকুলে এক বিরাট অস্থিরতা যেমন ইচ্ছা বেড়ে উঠেছে। যেদিকে ইচ্ছা ছড়িয়ে পড়েছে। চেনা অচেনা লতা জড়িয়ে ধরেছে গাছগুলিকে। কোত্থেকে এলো এরা? চারদিকে এক বেপরোয়া ভাব। মিউনিসিপ্যালিটির লোকটা এলো তার লম্বা ঝাড়ু নিয়ে। সে খুশী নয় মোটেই খুশী নয়। তার চোখে মুখে বিভ্রান্তি। কোত্থেকে এল সব। ফ্যালফ্যাল করে চারদিকে চায়। বাগানে গাছের শিকড় বাথরুমের পাইপ অব্দি চলে এসেছে। কাল বিকেলের হাঁটু সমান চাঁপা গাছটা এক লাফে উঠে এসেছে জানালা অব্দি। বন্য ঘাস বাগানগুলোকে প্রায় গ্রাস করে ফেলেছে। গাড়ীর ... ...
আফগানিস্তান যখন সাম্রাজ্যবাদী দেশ গুলোকে মেরে তাড়ালো গর্বিত হতে পারলাম না। মেয়েদের পড়াশুনা বন্ধ করে দিলো। সাদাম যখন লড়ছিল একটা মুসলমান দেশ পাশে ছিল না। দেশের মানুষ তাকে ফাঁসি দিলো। গদ্দাফি যখন আফ্রিকার দেশ গুলো নিয়ে অর্থনীতির এনক্লেভ বানানোর চেষ্টা করলো ফ্রান্সের স্বার্থে ঘ লাগলো . ওকে শেষ করলো। একটা মুসলমান রাষ্ট্র পাশে ছিল না। এবার যদি বলি এরা কোরআনের অবমাননা করলে ফুঁসে ওঠে আর গলা কাটে ভুল বলা হবে? আমি কোরান বাংলা অনুবাদে পড়েছি। আল্লা কে না মানলে এরা ঘাড় ধরে মানাবে নইলে মেয়ে হলে যৌন দাসী আর ছেলে হলে ক্রীতদাস করে রাখবে। এইতো শান্তির ধর্ম। পরিষ্কার বলা আছে ... ...
বুঝলে হে নটবর, বাঙালি বড় ছেন্টিমেন্টাল জাতি। সে নিজে রবীন্দ্রনাথের নোবেল চুরি করে সোনা গালিয়ে, সেই ভাগের মাল সাতেভূতে নুটেপুটে খাবে, বিশ্বভারতীর মোড়ে মোড়ে মদ গাঁজার ঠেক বসিয়ে, নোংরার জঞ্জাল জমিয়ে রবিঠাকুরের তপোবনের সম্মানের ছেরাদ্দ করবে কিন্তুক কেউ তেনার গানে ফিউসন জুড়েচ কি জোড়োনি অম্নি সে এক বাপের ব্যাটা, তার টনটনে ছেন্টিমেন্ট পুঁজভরা পাকা ফোঁড়ার মতো যন্তন্নার ... ...
আমাদের বাড়িতে চারটে প্রাণী... অনমিত্র(যিনি এখানে দুধভাতের রোল প্লে করবেন), আমি(যে এখানে গল্পগুলো বলবে), আর আমাদের দুটো অত্যাচারী ছানা...একজনের নাম কাজু, আরেকজনের সুফি.. কাজুর একটা ল্যাজ আছে। সুফিরও আছে। যদিও সেটা অদৃশ্য..কাজু প্রথম আমার কাছে আসেন ৮ই জুন, ২০১৫। তখন ওনার বয়স ছিল ৩৪দিন। সেরেল্যাক খেতেন.. চার ঘন্টা পরপর আড়াই চামচ করে..কোলে ঘুমোতেন... আমি ওনাকে কোলে নিয়ে রান্না করতাম। উনি কাঁধের জামা আঁকড়ে ধরে থাকতেন... নিজের কাজকম্মো বাদে আমার আর কাজুর মধ্যে কিছু ধরাবাঁধা নিয়ম ছিল। যেমন গাছে জ -- লিখেছেন Sriparna Dey(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
গত ২০১১ সালে বামফ্রন্ট হেরে যায়। কেন হেরে যায়, তার চর্বিতচর্বণ না করে, যে নেতিবাচক ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেতেন, তারপরের সময়কাল গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে এক ভয়ঙ্কর মুষল পর্বের কাল। বালির বাঁধের মতো ভেঙে পড়তে থাকে বামপন্থী দলগুলির সংগঠন। বামফ্রন্টের শেষ পনের আঠারো বছরে শরিক দলগুলিকে মাথা তুলতে না দেওয়ার যে প্রবণতা অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল, তার ফলশ্রুতিতে দুই দিনাজপুর, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার বাসন্তী, গোসাবা, মুর্শিদাবাদে আরএসপি প্রায় হারিয়ে যেতে বসে। যদিও মুর্শিদাবাদে আরএসপি নিজের তৈরি স্বখাত সলিলে অনেকটাই নিজেরা ডুবেছে। আজ যে অধীররঞ্জন চৌধুরী কংগ্রেসের নেতা, তিনি তো আরএসপির দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৃষ্টি। আরএসপি এই অধীরবাবুকে তৈরি করেছিল সিপিআই(এম)কে শায়েস্তা করতে, যেমন করেছিল কলকাতায় পরেশ পালকে। ফরোয়ার্ড ব্লকের অশোক ঘোষ তাঁর বিশেষ পছন্দের অপরাজিতা গোপ্পীকে রাজনীতিতে তুলে ধরতে একদিকে কমল গুহকে উত্তরবঙ্গে চাপে রেখেছিলেন, অপরদিকে সিপিআই(এম)কে শায়েস্তা করতে এই কমল গুহকেই মাথায় তুলেছিলেন। ... ...
ঔরঙ্গজেবের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খণ্ডনের স্ট্র্যাটেজি ঠিক স্ট্র্যাটেজি নয়। সব সংঘী অভিযোগের পেছনে দৌড়ে লাভ কি? অনেক ভিত্তিহীন প্রোপাগান্ডার উদেশ্যই হল বিভাজন সৃষ্টি তাই অযথা শক্তিক্ষয় করে লাভ কি? ঔরঙ্গজেব এক অর্থে হলেন মোঘল রাষ্ট্রীয় মতাদর্শের ধারাবাহিকতা যার ভিত্তি ছিল নাসিরুদ্দিন তুসির এ্যারিস্টটলের নেকমেকিয়ান এথিক্স প্রভাবিত স্বর্গীয় আশীর্বাদপুষ্ট রাজকীয় সার্বভৌমত্বের ধারণা। রাজা ন্যায়বিধান করবেন আর ন্যায়ভঙ্গকারীদের ... ...