তখন সদ্য চাকরি করতে শুরু করেছি। পার্কস্ট্রিটে অফিস।অফিসের কাজে একবার বিলাসপুর যেতে হল। প্ল্যান ছকে নিলাম। সন্ধ্যে সাড়ে আটটায় ট্রেন। অফিস থেকে বেরিয়ে কোনো একটা রেষ্টুরেন্ট থেকে বিরিয়ানি প্যাক করে নেব। তারপর ট্যাক্সি ধরে সোজা হাওড়া স্টেশন। ট্রেন ছাড়লে আরামসে খেয়ে দেয়ে কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুম দেব। তখনও সংসারী হই নি, ভাড়ার বাসায় নিজেই ভাত ফুটিয়ে খেতাম। বিছানার চাদর মাসে একবার কাচা হত কিনা সন্দেহ। তাই অফিসের কাজে এদিক ওদিক যাওয়া মানে আমার কাছে রাজার হালে থাকা। সুতরাং রাজকীয় প্ল্যান এ কোনো ফাঁক রাখিনি।কিন্তু ওপরওয়ালা জল ঢেলে দিলেন আমার নিখুঁত প্ল্যানে, আক্ষরিক অর্থেই। বিকেল হতেই শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। ... ...
বিজ্ঞানে বাঙালির জয়জয়কার ভাটনাগর পুরস্কারে ১৪ জনের মধ্যে ছ’জনই রাজ্যের --- নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা এবং নয়াদিল্লি: ‘শান্তিস্বরূপ ভাটনাগর পুরস্কার’-এর মঞ্চে ফের উড়ল বাঙালির জয়পতাকা! বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এবছর দেশের ১৪ জন কৃতীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ছ’জনই বাঙালি। এছাড়া কলকাতায় গবেষণা করা আরও এক বিজ্ঞানী এবার এই পুরস্কার পাচ্ছেন ... ...
সেই বাড়ির নেই ঠিকানা, অথবা মনে করো সাততলা বাড়িটার ঠিক সামনে থেকে একটা অজানা লাল সুড়কির পথ শূন্যের দিকে পা বাড়িয়ে রয়েছে। আর কিছু করে থাকি বা নাই থাকি, কিছু সংসার পাকিয়েছি বটে জীবনে। মাপতে গিয়ে দুটো ম্যাটাডোর আর ছ'টা ডিকি ভরে গেলো। বাক্সে বাক্সে বন্দী বাক্স, বাক্স-বোধন উৎসব চলছে এখন; কোনটা কোন বাক্সে রয়েছে বুঝতে না পারার ছোট ছোট বাক্স রহস্য। গোটা ব্যাপারটা মিটে যাওয়ার পর মনে হচ্ছে পিঠে ব্যাগ নিয়ে পরীক্ষা দিয়ে ফিরলাম; এখনও যথেষ্ট কোমরের জোর আছে নাকি বাড়ি বসে বসে বসে গেছি পুরাই! প্রথমবার বাড়ি বদলানোর সময় প্রতীক ছিল সাথে, দ্বিতীয়বার তুহিন আর গুড্ডু, এবার আমি ... ...
ইয়
নির্জনতা কাটিয়ে ফের মেতে উঠুক শিক্ষাঙ্গনভাইরাসের আতঙ্কে আর কতদিন গৃহবন্দী থাকবে ছাত্রসমাজ?করোনা ভাইরাস এক বছরেরও কিছু সময়কাল প্রায় গোটা বিশ্বকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে রেখেছে। গত বছর যখন যাব যাব করছে শীত, ঋতুর হিসেবে বসন্ত ছিল সমাগত, গাছে গাছে এসেছিল নতুন কুঁড়ি, নতুন পাতা। উদাসী হাওয়া বইছিল উত্তরের মাঠঘাট-বনজঙ্গল-পাহাড় জুড়ে, ঠিক তখন থেকেই এই ভাইরাসের আতঙ্কে একপ্রকার গৃহবন্দি মানবসমাজ তথা ছাত্রসমাজ। একটাই বার্তা ছিল এই ভাইরাস মোকাবিলা করতে আমাদের সর্বদা সচেতন থাকতে হবে এবং মানসিকভাবে জোটবদ্ধ হয়ে যথাসম্ভব পৃথক থাকতে হবে। না হলে একে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে না। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারগুলো একযোগে জোরকদমে এই ভাইরাস প্রতিরোধে প্রচার চালিয়ে গেছে ... ...
গাড়ি থেকে নামতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্যবাহিনীর প্রতিনিধিরা আপ্যায়নে ভরিয়ে দিলেন। বুথে ঢুকে কলারটা একটু ঝেড়ে নিলাম। ম্যাজিস্ট্রেট পাওয়ার। ম্যাজেস্টিক বিষয়। পাওয়ার এক্সারসাইজ করার জন্য ঝাড়ু আর স্যানিটাইজার নিয়ে একটু কসরত্ করে নিলাম। বসব কোথায়? ঘরের ম্যাজিস্ট্রেট কি দাঁড়িয়ে থাকবে সারারাত? স্কুলে লো বেঞ্চ আছে। হাই বেঞ্চ নেই। কিন্তু একটা চেয়ার না থাকলে তো মুশকিল। ছাত্র বেঞ্চে বসলে কি শিক্ষক মাটিতে বসেন? ... ...
লকডাউনে জনজীবন বিপন্ন হওয়ার ছবি আমরা সবাই দেখেছি, সেটাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফিরে আসার চেষ্টায় মৃত্যুর স্মৃতি এখনো তাজা। দেখা যাক, রাজনীতি কীভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে, তার নমুনা। কীভাবে সংক্রামক রোগটিকে (যার মৃত্যুহার ভারতে ১.১৮%, পশ্চিমবঙ্গে ১.৫৯%, তবে সতর্কতা অবলম্বন করা শ্রেয়) নিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে ও হচ্ছে। হঠাৎ কেন করা হলো লকডাউন? ২০১৯ সালের শেষের দিকে CAA, NRC, NPR বিরোধী আন্দোলন ব্যাপক আকার নিয়েছিল। বিভিন্ন গণ সংগঠনগুলি দিন রাত এক করে মিছিল, সমাবেশ করে জনমত সংগ্রহ করছিল, সরকার চাপে পরছিল। এই সময়ে সরকারের দরকার ছিল সবকিছু থামিয়ে ... ...
আজকাল গ্রুপে অনেকে ইংরেজি বইয়ের রেকামেন্ডেশন দিচ্ছে দেখে এই বইটা সাজেস্ট করার ইচ্ছে হল। অসম্ভব জনপ্রিয় বই, অনেকেই পড়ে থাকতে পারেন। না'হলে পড়ে দেখতে পারেন। টাইমলাইনে বছরখানেক আগে লিখেছিলাম, সেটাই কপি পেস্ট করে দিলাম।অ্যামাজন বেস্টসেলারের তালিকায় থাকা কোন বই হাতে পেলে আমি ভয়ে ভয়ে থাকি। কয়েকবার রাম ঠকান ঠকেছি, মাঝখানে বই ছেড়ে দেওয়া আমার নীতিবিরুদ্ধ, ফলে বইটা শেষ করতে গিয়ে রীতিমত নাকানি চোবানি খেতে হয়েছে। এই বইটা নিয়েও আমার দ্বিধা কম ছিল না। আমাজন বেস্ট সেলার লিস্টে এক নম্বরে বিরাজ করছে, কিন্তু তেমন কোনও আলোচনা নেই কেন? ভয়ে ভয়ে বইটা পড়তে শুরু করেছিলাম। আমার ইংরেজি ভাষাজ্ঞান খুবই সীমিত, লিটারারি স্টাইল নিয়ে ... ...
কে বলে গো এই দিবসে নেই " তিনি "! হ্যালোউইন তো লাল-কুমড়া, আমাগো ভূত মিঠা। পেত্নিগুলান ডাগর-ডোগর, মেমসি-রা সব সিঠা ।।
ছোট বেলায় বিজয়া দশমীর আগে মা-কাকিমাদের নাড়কেলের নাড়ু, মুড়ির মোয়া, গজা ও নিমকি বানানোর তৎপরতা শুরু হয়ে যেত। পরিচিতরা ও পাড়ার ছোটরা বিজয়া দশমীর পরে এলে তাদেরকে মিস্টি মুখ করাতে হবে না? আর বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়ে পোস্টকার্ড মা-মাসিদের জীবনের প্রায় শেষ সময় অব্দি পাঠাতে ও পেতে দেখেছি।
দিল্লিতে বিশাল কৃষক আন্দোলনের পুরোভাগে রয়েছে পাঞ্জাবীরা, বাঙলার কৃষকদের দেখা নেই। তাহলে এবার বলতে দ্বিধা কোথায়পথ দেখাচ্ছে পাঞ্জাব।
গত সাত আট দশক ধরে ত্রিপুরায় বামপন্থীদের বিশেষত সিপিআই(এম)-এর শক্তির ভিত ছিল পাহাড়। এ রাজ্যে পাহাড়ের টংঘরেই কমিউনিস্ট আন্দোলনের বীজতলা। যা পরে গোটা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। এবারের ত্রিপুরা উপজাতি এলাকা স্বশাসিত জেলা পরিষদ যা সংক্ষেপে এডিসি নামে পরিচিত সেখানকার ভোটে কমিউনিস্টদের ফল বেশ আতঙ্কজনক। কিন্তু এই ক্ষয় গত তিন বছরে হয়নি। এই ক্ষয় শুরু হয়েছিল অনেক আগে থেকেই। হয়তো রাজ্যের বাম নেতৃত্ব তা বুঝতেও পেরেছিলেন। কিন্তুন তা রোধ করার জন্য কোন ভুমিকা বাম নেতাদের ছিল কিনা তা জানা যায়নি। পরিসংখ্যাতেই তা ধরা পড়ে। ২০০৫ সালে এডিসি ভোটে বামফ্রন্ট পেয়েছিল প্রায় ৭২ শতাংশ ভোট। পাঁচ বছর পরে অর্থাৎ ২০১০ সালে তা কমে ... ...
উপমহাদেশে ধর্মীয় পারিবারিক আইনে ইতিবাচক সংস্কার আনার সাথে সংখ্যা গুরু-লঘু ভেদবুদ্ধির একটা সম্পর্ক আছে বলে মনে হয়।স্বাধীনতার ০৯ বছরের মধ্যে ভারত হিন্দু বিবাহ আইন, ১৯৫৫; হিন্দু উত্তরাধিকার আইন ১৯৫৬; হিন্দু নাবালকত্ব ও অভিভাবকত্ব আইন ১৯৫৬ এবং হিন্দু ভরণপোষণ আইন ১৯৫৬ প্রণয়নের মাধ্যমে হিন্দু পারিবারিক আইনে যুগান্তকারী সংস্কার আনতে সক্ষম হয়েছে।অন্যদিকে, এর পাঁচ বছরের মাথায় ১৯৬১ সালের মধ্যেই মুসলিম আইনের ক্ষেত্রে যে সব সমস্যা ছিল তার মধ্যে নারীদের উত্তরাধিকারে অসমতা ও দত্তকের ব্যাপার দু'টি ছাড়া পারিবারিক আইনের বাকি সমস্যাগুলোতে কমবেশি সংস্কার আনতে সক্ষম হয়েছে পাকিস্তানও। ... ...
আম পাতা জোড়া জোড়া তৎকালে লোকে প্রেমকে লাইন বলিতো। আমাদিগকে বলা হইয়াছিলো, ইহা ভালো নয়। ভাবেসাবে আমরা বুঝিয়াছিলাম, লাইন একটি বখাটেপনা, সামাজিক অপরাধ বিশেষ। …এই ঢাকা তখন সেই ঢাকা ছিলো না। ফুলবাড়িয়াতে ছিলো রেল স্টেশন। রিকশাই ছিলো সর্বত্র জনপ্রিয় বাহন। ইপিআরটিসি’র লাল দোতলা বাস বিআরটিসি হইয়াছে মাত্র। বাবার হাত ধরিয়া সেই দোতলা বাসে চাপিয়া মিরপুর-ফুলবাড়িয়া ভ্রমন করিয়া জীবনকে মনে হইয়াছিলো সার্থক। রমনা পার্কের দোলনায় আবার কবে চড়িবো, সেই ভাবনায় ছোট্ট শিশু মন কতই না রঙিন স্বপ্ন আঁকিয়াছিলো। …কিন্তু ‘ছেলেধরা’ নামক আতঙ্কে আমাদের ঘরে বন্দি থাকিতে হইতো। গ্রাম হইতে আসা ‘কামলা’ অমুক ভাইয়ের হাত ধরিয়া ইস্কুল-বাসা-দোতলা বাসার ছাদ অবধি ছিলো আমাদের দৌরাত্ন।আমরা ... ...
এমনিতে আমার মেয়েটাকে দেখতে আবোলতাবোলের পাতা থেকে উঠে আসা একটা র্যান্ডাম চরিত্রের মতো। ওর মুখে যেন লেখাই আছে, "আমি একটা আবোলতাবোল!" তা, এর মাঝে শুনলেম মেয়ে একদিন তিন-তিনবার আমার হাতটাকে পাশবালিশের মতো জড়িয়ে ধরে শোওয়ার চেষ্টা করছিল। আমি তখন ঘুমোতেছিলেম, এবং তিনবারই নাকি আমি মেয়েকে মশা ভেবে হাত নাড়িয়ে অত্যন্ত বিচ্ছিরিভাবে তাড়িয়ে দিয়েছি। তাতে শেষবারের বার মেয়ে অত্যন্ত ক্ষেপে গিয়ে আমাকে "আই আই আই আই পপ" বলে উঠে বসেছে। আজকে আবার যেমন মেয়েটা অকারণ তুষার কাপুরের মতো "আ ই উ আ" বলে নাগাড়ে চেঁচিয়ে যাচ্ছিলো আর আমি পাত্তা না দিয়ে চা খাচ্ছিলেম। শেষটায় শ্রীপর্ণার আর সহ্য হলো না। সে "অ্যা-অ্যা-অ্যা-ই" ... ...
“নব বৎসরে করিলাম পণ”। আজ পয়লা বৈশাখ ১৪২৮। বাঙালির সাধের হালখাতা। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। চৈত্র শেষে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করার পর বৈশাখ এসে সামনে দাঁড়াতেই মন গেয়ে উঠলো – “আজি প্রাতে সূর্য ওঠা, সফল হলো কার”! শুভ বাংলা নববর্ষ।
এখনও ভোর হয়নি বোধহয়। কিন্তু আমার বড্ড শীত করছে। পা দিয়ে লেপ বা কম্বল টানতে গিয়ে দেখছি পা অবশ, নড়ছে না। ঝিঁঝিঁ ধরেছে। সেটা হতেই পারে। ছোটবেলা থেকেই আমার এই রোগটা রয়েছে—অবশ্য যদি এটাকে কোন রোগ বলা যায়।
সেই একই খবর। নতুন কিছু খুঁজছিলাম। পাঞ্জাবের এক পুলিশ কনস্টেবল একটা ডিম চুরি করেছিল বলে, তাও আবার কাঁচা ডিম, তাকে নাকি সাসপেন্ড করা হলো।
চারটে স্তম্ভ ফ্যাসিবাদ মনুবাদ কখনো মরে না।তাকে হত্যা করতে হয়৷যেভাবে ফ্যাসিবাদ দলিত-আদিবাসী মেয়ের ওপর অকথ্য হিংসা করে, তারপর তার লাশ বাহিনী দ্বারা পুড়িয়ে দেয়।আর তার বেকার প্রেমিক'কে এই শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ অস্পৃশ্য বানিয়ে রাখে, হাসপাতাল চাকরি আর কারখানায়।যেই তথ্যের কোনো বিচার নেই; এই সংবিধান শপথেরন্যায়ালয়ের হাতুড়ি আর কলমের সামনে।যেনও সেখানেও ন্যায়ালয় সমস্ত মেয়ের ওপর অকথ্য হিংসা করে, বাজেয়াপ্ত করে তাদের মা-মানুষের মাটি।এই সর্বহারা-অল্পহারা প্রলেতারিয়েতদের হৃদপিণ্ড জমতে থাকে মনুবাদের কোষাগারে।ঠিক যেনও পৈতেবাদ ফল খায় ফ্যাসিবাদের ঘাড়ের ওপর চেপে৷বাজেয়াপ্তি হওয়া লেখক, মানবাধিকার, নাগরিকের হৃদপিণ্ডের লালরস গুলো শুকোতে থাকে।ম্যাজিস্টেট থেকে ন্যায়ালয় সকলে জানে তাদের হাতুড়ি আর কলমের থেকেও শক্তিশালি, হাতুড়ি আর কলম আছে নাগরিকদের।আছে এক ... ...
সময়টাই খারাপ যাচ্ছে। পরশু একটা হাল্কা করে অ্যাক্সিডেন্ট হল, আর কাল দেখলাম বার্বি। দেখে যা বোঝা গেল, ম্যাটেল, সেই একচেটিয়া বহুজাতিক কর্পোরেশন যারা বার্বিডল বানায়, নিজেদের একটা ঘন্টাদেড়েকের অতি অখাদ্য বিজ্ঞাপন বানিয়েছে। নিজেরা বানায়নি, অন্য আর এক কর্পোরেশনকে বানাতে দিয়েছে। তারা বিপননের আদর্শ কৌশল হিসেবে ভাড়া করেছে কয়েকজন মহিলাকে। গপ্পো লিখতে আর নির্দেশনা করতে। তারপর "নারীবাদী" ট্যাগ লাগিয়ে বেচে দিয়েছে। এবার দুনিয়া-জুড়ে যা হয়, ট্যাগ লাগতেই মিডিয়া- সোশাল-মিডিয়া উত্তাল। একদিকে রক্ষণশীলরা বার্বি পোড়াচ্ছে, তাদের মাথায় গোবর এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অন্যদিকে "সহজে নারীবাদ শিখুন" বলে লেফট এবং লিবারালরা হইচই লাগিয়ে দিয়েছে। হট্টগোলে পাড়া মাথায়, কিন্তু বস্তু যা নেমেছে, ভালো-মন্দ ... ...