উত্তরপাড়া সঙ্গীতচক্র থেকে ভোরের দিকে বেরিয়ে আপনার জগিং-উদ্দেশী বন্ধুকে ফোন করে হয়তো বললেন, প্রায় ঘুমন্ত আপনাকেও কেমন কৌশিকীর শেষ ভজনটা জাগিয়ে তুলেছিল। উত্তরে সে ধরুন বললো, "কেমন গাইলো রে? একটু গেয়ে শোনা তো? নিদেন একটু কথা বলে তো বোঝা?"... ব্যোমকে যাবেন না?
ওরা এখন আর আমার সাথে কথা বলে নাবসে থাকেতাস খেলেমাঝে মাঝে চিৎকার করেওদের কথা আমি বুঝতে পারি না আমি ওদের সাথে এখন আর কথা বলি নাবসে থাকি তাস খেলিপেশেন্স অথবা রঙ মিলন্তি মাঝে মধ্যে একটু এদিক ওদিক হলেই চিৎকার করে উঠিওরা আমার কথা বুঝতে পারে না আমরা যে যার মতো একটা টিয়া রঙের সবুজ দ্বীপ খুঁজছিএকা থাকব বলেআসলে আমরা জানি না সবুজ হতে গেলে একসাথে বহুদিন জঙ্গলে থাকতে হয়! ... ...
অ্যাম্বুলেন্সের তীব্র শব্দটা বদলে গেল মাইকের চটুল ভোজপুরি গানে। সাথে কেমন একটা ঘোর লাগা অনুভূতি। আসন্নপ্রসবা স্ত্রী-র আর্ত চিৎকার, সদর হাসপাতাল থেকে রেফার হয়ে মেডিকেল কলেজের দিকে ধাবমান অ্যাম্বুলেন্স – সব কিছুই কী তাহলে স্বপ্ন ছিল? গতকাল রাতের হাসপাতালের ঘণ্টা কয়েক হুজ্জুতি, ভাঙচুর, ডাক্তারের কলার ধরে কষিয়ে থাপ্পড়, এমার্জেন্সির টেবিল চেয়ার ভাঙচুর এসবের ঠিক পর দিন কী করে আবার স্বপ্নে আসে সেই হাসপাতাল, ডাক্তার এসব? বিছানার ওপর থম মেরে বসে প্যাকনা।আদুল গায়ের সাথে লেগে থাকা তেল চিটচিটে বিছানার চাদর ঘামে ভিজে সপসপ করছে। নিজের ঘেমো গন্ধে ঘরের বাতাস ভারী হয়ে আসে। গা গুলিয়ে ওঠে প্যাকনার। একটা চোঁয়া ঢেঁকুর ওঠে। ছাট ... ...
এখানে কোনও সমুদ্র নেই। গাঙচিলের স্বপ্নও তাই অধরা।অতএব, বন্দী থাকতে হবে। এটাই নিয়ম এদেশে। স্বাধীনতা উৎসবের ফ্রেমবন্দি ছবি পাঠাতে হবে বিচারের ঘরে। এটাই আদেশ এখন।গুণতির লাইনে দাঁড়াতে হবে, মিলিয়ে দেখার জন্য চোখের মণি আর আঙ্গুলের ছাপ। তারপরও কথা আছে। জানতে চাইবে কবিতা লেখা হয় কিনা!অথবা বুকের মধ্যে কোনো প্রেমের শব্দ! এসব অনুভূতি থেকেই শুরু হতে পারে বিদ্রোহ। সুতরাং, এখানে কোনো সমুদ্র থাকার প্রশ্নই ওঠে না!! ... ...
হেডমাস্টার মশাই কেমন আছেন আমাদের ছেড়ে এই একটা বছর?নিশ্চয়ই ভালো নেই। কি করে ভালো থাকবেন বলুন তো? ওখানে হেডমাস্টার মশাই বলে হাঁকডাক হৈ চৈ করার লোকজন কোথায়? যারা সেখানে আছেন তাঁরা হিমাদ্রী, অথবা মিহির নামেই আপনার খোঁজখবর করছেন। অন্য কিছু লোকজনের মুখে আপনি মিহির দা ডাক শুনছেন বটে যেমন নিশীথ দা, মৃদুল দা, সুকান্ত দা, শঙ্কর দা, অরিন্দম দা কিংবা গৌরী দি, মায়া দি, নিভা দি, সুলেখা দি, স্নিগ্ধা দি যারা আপনার আগেই দিকশূন্যপুরের পথে পা বাড়িয়েছেন বয়সের ... ...
আমাদের মতো অনেকের আশা আকাঙ্খাকে বলি চড়িয়ে রাহুল গান্ধী তাঁর বিশ্বাসভাজন ও দলের নীতি নির্ধারক অধীর চৌধুরী, জয়রাম রমেশের কথায় প্রভাবিত হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (মুখে ভালো ভালো কথা বলে) কার্যত উত্যক্ত ও উপেক্ষা করে বঙ্গে জোটের শেষ আশাটুকুও খতম করলেন। দেখা যাচ্ছে আশ্চর্যজনকভাবে কংগ্রেসের বাকি নেতৃত্বের কোন সাড়া শব্দ নেই। সবাই জানে, যে কোন সময় নির্বাচন ঘোষিত হতে পরে। অথচ রাহুল ব্যস্ত ন্যায় যাত্রায় আর বাকিদের ভূমিকা বোঝা মুশকিল। এখন প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, কংগ্রেস কি মোদীকে হারাতে সত্যিই আন্তরিক? মনে হয় না। কারণ, তাহলে সময় নষ্ট না করে দ্রুত ইন্ডিয়া জোটের বৈঠক ডেকে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামতেন। কিন্তু সেরকম কোন ... ...
মন থেকে থেকে যদি বিচিত্র আওয়াজ শোনেন ফাঁকা বাড়িতে, তবে নিশ্চিত হন, সেটা ছুঁচোর কীর্তি বা বিড়ালের ডাক কি না। তাতে যদি সন্দেহ না-মেটে, তবে সাবধান। আর একটা ব্যাপারেও তিনি খেয়াল রাখতে বলেছেন, যদি হঠাৎ হঠাৎ বাড়ির ভিতরে শীত বোধ হয় গরমকালে, তা হলে সমস্যা রয়েছে। তবে এটাও ঠিক, সামান্য ঠান্ডা অনুভব করা মানেই তেনারা এসে গিয়েছেন, তা একেবারেই ঠি নয়।হঠাৎ কোনও বিশেষ গন্ধ পাওয়া। গন্ধপিশাচ হতে পারে। মতে। বিশেষত, আপনার কোনও অনুপস্থিত প্রিয়জনের সুবাস যদি ঘ্রাণেন্দ্রিয়ে ধাক্কা মারে, তা হলে সাবধান। গন্ধটা খুবই সন্দেহজনক বলে জানবেন। তান্ত্রিক এবার বললেন একটি নতুন গল্প। এক নরখাদকের কাহিনী। সারা পৃথিবী জুড়েই ... ...
================================= "এক যে ছিল বন। রূপকথার বন যেমনটি হয়। গহন। নির্জন। সেই বনে থাকে কোয়েৎজাল পাখি। গহীন বনের গাঢ়সবুজ স্বপ্নে ছোপানো তার শরীর, বুকের পালক সূর্যের অরুণরাগ। লোকে বলে, সৃষ্টির রস ছেনে তৈরি কোয়েৎজালের নরম গা, বুকে তার সূর্যের আদর, পালকে তার চাঁদের
বই বিক্রির মোট অংকে বাংলা বই কতটা এরা বলে না। কর্পোরেট ব্যবসার ইংরিজি বই বইমেলার কোর বিজনেসের বড় অংশ হয়ে গেছে। বাংলা বইয়ের কোর বিজনেস যারা চালায় সেই এখানকার মার্কেন্টাইল গিল্ড তারা ক্রমশ ইভেন্ট ম্যানেজারের ভূমিকায় চলে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে আরো যাবে। এর বাইরে যে ছোট মাঝারি ব্যবসার ক্ষেত্র তা পিওডি নির্ভর লেখকের পয়সা নিয়ে বই করিয়েদের আড্ডা। সেখানে বই বিক্রির ... ...
আগামীকাল ১০ই ফেব্রুয়ারি বের্টল্ট ব্রেখট স্মরণে এক সন্ধ্যা নিয়ে হাজির হচ্ছি #শামিয়ানা তে, আড্ডা গান নাটক বই সম্ভার নিয়ে সন্ধ্যা ৬টা থেকে।চলে আসুন গড়িয়াহাট থানার পাশে ডোভার গেস্ট হাউস এর ছাদ প্রাঙ্গণে...প্রবেশ অবাধ, সহযোগিতা ঐচ্ছিক গুরুচন্ডা৯ এর নানান বই থাকছে সংগ্রহ করতে চলে আসুন।.. যোগাযোগ ৭০০৩৩১৫৭৩৯গুর
-- লক্ষ্য করলাম শাহাজাদা সবচেয়ে নির্মম ছিলেন কাদের প্রতি। -- কাদের প্রতি ? -- শিয়া – নতুন ইসলামি সহস্রাব্দে মসিহার আবির্ভাব প্রত্যাশী অন্য মুসলিমদের প্রতি। -- হিন্দুদের প্রতি, জৈন দের প্রতি নয় ? -- না, তারা ধিম্মি, যাদের রক্ষা করা ইন্দো- মুসলিম শাসকের কাম। তারই মুল্য চোকাতে জিজিয়ার বাধ্যতা চাপানো হচ্ছে পরে কিন্তু অমুসলিমরা নয় ঔরঙ্গজেবের টার্গেট গুজরাটি বেয়াড়া শিয়ারা বা প্রতিবাদী মাহদাভিরা ... ...
বেশ কিছুদিন পর কাবেরী কফি হাউসে পা রেখেছে। ওরা ভীষণ ব্যস্ত এখন নৈঋত-এর পরের সংখ্যা নিয়ে।অমিতাভ বলল, ' কি রে ... একেবারে বেপাত্তা হয়ে গেলি যে ... কোন কান্ডজ্ঞান নেই ... কত কাজ এদিকে ... 'শুনে কাবেরীর মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। ভাবল, ' সে যেন ঠেকা নিয়ে বসে আছে। আর কোন কথা নেই ... শুধু এই ম্যাগাজিন নিয়ে পড়ে আছে ... কি যে এদের ভবিষ্যত কে জানে ... এখানে না এলেই ভাল হত ... 'মুখে অবশ্য সমঝোতার সুরে বলল, ' বিশ্বাস কর ... পড়ার ভীষণ চাপ ... একটা কোচিং ক্লাসে ভর্তি হয়েছি। একদম সময় পাচ্ছি না ... '----- ' আচ্ছা, ... ...
মানব সভ্যতার সাথে মাইগ্রেশন শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বাণিজ্যের কারণে সে এক দেশ থেকে অন্য দেশে গিয়েছে। প্রাকৃতিক কারণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে বাধ্য হয়েছে। আরও বিভিন্ন কারণে সে এক জায়গা থেকে অন্য কোথাও পালিয়ে গেছে। নিজের চেনা জায়গা, চেনা পরিবেশ ছেড়ে অন্য জায়গায় গিয়ে সে মৃতপ্রায় হয়েছে। মাইগ্রেশন-এর আভিধানিক অর্থ অভিপ্রয়াণ, আবার "অভি" কথার অর্থ "সাদৃশ্য" হয় এবং "সমীপ" হয়। অর্থাৎ মৃত্যু-সদৃশ বা মৃত্যু-সমীপ। সে নিজে মৃতপ্রায় হলেও নতুন জায়গায় সে বয়ে নিয়ে গেছে তার নিজস্ব ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি। নতুন জায়গার ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতির সাথে আগত নতুন ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি মিলেমিশে একাকার হয়েছে এবং উদ্ভব হয়েছে মিশ্র ভাষা ... ...
আলো ও অন্ধকারের মাঝামাঝি জায়গাটা খুঁজছি। জায়গাটা ছায়ামাখা ধূসর। সেখানে যাওয়ার পথ অনেকটা অচেনা। তাতে কোনো সমস্যা নেই। চেনা রাস্তায় গিয়ে বহুবার দেখেছি, সেও আচমকা রুদ্ধ হয়ে যেতে পারে। গ্রেস এনক্লেভ থেকে গোধূলি আবাসন পর্যন্ত একটা অচেনা সরলরেখা টানা যায়। সেই পথে নিশ্চিত বিকেল জুড়ে পড়ে থাকে কমলা রঙের রোদ। সেই চেনা রোদের আরাম মেখে নিতে-নিতে, কতবার চেয়েছি কোজাগরী চাঁদের উজান। অপেক্ষা করেছি, কখন নড়ে উঠবে সময়ের অনিবার্য আঙুল। আবার গায়ে জড়ানো যাবে জ্যোৎস্নাচাদর। তবুও কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তটি ফিরে আসেনি। বরং চারপাশে বেড়েছে দাড়ি-হাঙর, গামছা-শিয়াল, উল্কি-ভালুক ও অনুসারী-বাঁদরের ভিড়। অযোগ্য রিংমাস্টার হয়ে ছড়ি ঘুরিয়েছে কাকেশ্বর কুচকুচে। তার প্ররোচনায় পিছন থেকে ছুরি ... ...
যাযাবর জীবনের আক্ষেপ। লেখক:- শংকর হালদার শৈলবালা। ভালোবাসতেই হবে তা কিন্তু বলছি নাদীর্ঘ সময় ধরে অপেক্ষা করুক না কেউ।ভিতর থেকে মনের দরজা খোলার চেষ্টা করুক বাইরে থেকে দরজা খুলতে আমি ভীষণ ক্লান্ত। ভালবেসে খাবারের থালা সামনে দেবে কিন্তু পাশে বসে হাত পাখার বাতাস করতে হবে না।নারীদের কিন্তু স্বামী-সেবার দায় থেকে মুক্ত আধুনিক প্রযুক্তির বিদ্যুৎ-ব্যাটারি চালিত পাখা। ভালোবেসে কেউ একবার জিজ্ঞেস করুকজল, নুন, তরকারি, ডাল, ভাত, নিম বেগুন, চুনো মাছের চচ্চড়ি ইত্যাদি লাগবে কি না?সময় জ্ঞান করে বলুক না, তোমার কি প্রয়োজন। থালা বাসন কাপড় চোপড় ধুতে পারি কিন্তু সময় মতো ভালবেসে কিছু খেতে বলুক না। দৈহিক কাম কামনার সঙ্গী না হলেও চলবেভালোবেসে বলুক রাত জেগে চোখ কেন লালা। ছন্নছাড়া যাযাবর জীবনে কেউ ... ...
শিক্ষা-পর্যটনে রাজশাহী-দর্শন গবেষণা-পত্র মূল্যায়নের শেষ ধাপে মৌখিক পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকে। মূলত সেই প্রয়োজনেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমার দ্বিতীয় বারের মতো দাওয়াত আসে। (আগে ২০১৮ তে একই উদ্দেশ্যে এসেছিলাম। অবশ্য মাঝে একদিনের বেশি না থাকতে পারায় শহরটারে ভালো কইর্যা দেখাই হয় নাই!) দেশের বাইরে যাওয়ার ঝক্কি অনেক। শুধু ভিসা করাতেই দু'দিন কলকাতায় যেতে হয়। তার আগে এ বাড়ি ও বাড়ি রাজবাড়ি ঘোরাঘুরি করতে ... ...
দেখতে পাচ্ছে দেখতে পাচ্ছে সেই আশ্চয্য ভোরকে। অন্যদিন লেপ কাঁথা ছাড়তেই চায় না। আজ টলটল করা পায়ে উঠে পড়ার চেষ্টা করছে এক বছরের ছেলেটা। সবাই জেগে গেছে। কেন? একটা বছর বয়স বেড়ে যায়। ছেলেটা জেনে গেছে আজ মেলা। ফুফু এসে গেছে। ছেলেমেয়েদের নিয়ে। সবাই গাদাগাদি করে শুয়েছে। কাল রাতে এতোল বেতোল গপ্প জুড়েছিল ননদ ভাজে। বলে আর খিলখিল করে হাসে। কী ভাব কী ভাব! ফুফু বলছিল, যাই মায়ের ঘরে শুই।থাক না, এখানেই।শুনে তার কী আনন্দ। তার থেকেও ছোটো একটা ভাই আছে। সে শুয়েছে ওপাশে। মাঝে বড়দি।এখন মা বড়দি মেজদি কেউ নাই। তার চেয়ে এক বছরের বড় রিজিও নাই। সে বলে, ... ...
নুন ভাত এবং প্রজাপতি এবং একটি চড়ুইভাতি/ বনভোজনের রূপকথা ২০১৬ থেকে মানিকতলা খালপাড়ে সুবিধাবঞ্চিত শিশু কিশোর কিশোরীদের নিয়ে একটা পাঠশালা চালাই। ২০ জন নিয়ে শুরু করে আজ ২৩১ জন।বহুদিন ধরে ভাষা ও চেতনা পাঠশালার বাচ্চাদের আব্দার: ঘুরতে নিয়ে চলো। কোথায় কীভাবে যাওয়া যায়? এতো ছোট আছে দলে! শেষে ঠিক হল চড়ুইভাতি। কিন্তু কোথায়? এবং কীভাবে? একটা ছোট পার্ক দেখলাম। কাছাকাছি। মানিকতলার। পরিকল্পনা ছিল সমিতির বিশ বছর পার হয়ে একুশ চলছে। যাঁরা আমাদের সঙ্গে এত বছর আছেন, তাঁদের বলি। একসঙ্গে খাওয়া আড্ডা গান কবিতা। বললাম অনেককে। সমর নাগদা। সমরদা শিল্পপতি শুধু নয়, বৈচিত্র্যপূর্ণ মানুষ। নানা বিষয়ে প্রচুর পড়াশোনা। দারুণ কথা বলেন। শুনে বললেন, কোথায় করবে? বললাম, ... ...
অন্বেষণে লেখকের জীবনী - পঞ্চম খন্ড।নদিয়া জেলার কবি ও সাহিত্যিকদের পরিচয়।নামক জীবনী গ্রন্থের ৫৫৫ জন লেখকদের নামের তালিকা। সম্পাদনায় :- শংকর হালদার শৈলবালা।মোবাইল :- 8926200021 (whatsapp) বাঙালি লেখক সংসদ পরিচালিত। ◆ ভূমিকা । তুষার কান্তি মুখোপাধ্যায়। ◆ প্রবন্ধ। নদিয়া জেলার ঐতিহাসিক ইতিহাস - শংকর হালদার শৈলবালা।◆ নদীয়া জেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। ◆ প্রথম অধ্যায় । পূর্বসূরী কবি ও সাহিত্যিক ◆ ◆ 01/2301/05/17- কবি কবিন্দ ধোয়ী। ◆ 02/2302 - কৃত্তিবাস ওঝা । ◆ 03/2303 - চৈতন্য মহাপ্রভু। ◆ 04/2304 - শ্রীনিবাস আচার্য ।◆ 05/2305 - কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ।◆ 06/2306 - গোপাল ভাঁড়। ◆ 07/2307 - ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর ।◆ 08/2308 - নীলমণি ... ...
দুশো বছর আগের বিলেত। বি-শা-আ-ল ধনী ও রাজনীতিক হাডসন গার্নি তাঁর পুরোনো বন্ধু থমাস ইয়ংকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন—সম্প্রতি তাঁর মন ভালো নেই, জীবন উদ্দেশ্যহীন মনে হচ্ছে। ব্যাপার অস্বাভাবিক নয়, ভদ্রলোক অর্বুদপতি হলেও, এককালে স্বপ্ন দেখতেন ভালো কবিতা লেখার। বন্ধু ইয়ং-এর বয়স তখন ৪৭। ১৮২০ সালের এক বিষণ্ণ বিকেলে মধ্য লন্ডনের বাড়িতে বসে, ইয়ং তাঁর বন্ধুকে মনের জোর দিতে চিঠি লিখলেন। তাতে তিনি জানালেন—তিনি নিজেও অতীতে এই রোগের কবলে পড়েছেন, আর এর সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা হল গুচ্ছ গুচ্ছ কাজ করা (উদ্বেগ বা ক্লান্তিতে ধরাশায়ী না হয়ে)। তারপরে লিখলেন সেই সময় তাঁর নিজের কাজের ফিরিস্তি আর জীবন সম্পর্কে দু-চারটে উপলব্ধির কথা। পড়ে দেখুন, অহং-এর চিকিচ্ছে আর মোটিভেশন–দুইই হবে। ... ...