অশ্বমেধের ঘোড়া সাজিয়ে ছুটছে সারা দেশেবশ্যতা বা যুদ্ধ করো, মাত্র দুটো শর্ত ; নাগা কন্যা উলুপী,সৎমার উপদেশে-ঘোড়া আটকালো বভ্রুবাহন চিত্রাঙ্গদা পুত্র।নটীর পুত্র বলে যারে করো অপমানতারই হাতে মধ্যম ভ্রাতা ভীমের পরাজয়; কর্ণপুত্র বৃষকেতু যুদ্ধে দিলেন প্রাণপুত্রের হাতে
বিশেষ করে তীর চালানোর ব্যাপারটা মোঘলদের আলাদা রকমের মধ্য এশীয় পারদর্শিতা ছিল। দ্রুত গতি ঘোড়ার পিঠে চেপে বিশেষ রকমের বেঁকানো ধনুক দিয়ে অসম্ভব জোরে ছাড়া তীর ফতে করত শতেক জং। ভারতীয় প্রথাগত ধনুক যার মধ্যে মারাঠাদের ব্যবহৃত ধনুকও পড়ে, ছিল বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাঁশ দিয়ে বানানো যা মধ্য এশীয় বা পারসিক কম্পোজিট ধনুকের থেকে কমজোরি। ভারতীয় আবহাওয়ায় মধ্য এশীয় তরিকায় বানানো ধনুক ... ...
Dahaad আজকে যখন উন্নয়ন উর্ধ্বমুখী ঠিক সেখান থেকেই মননের, শিক্ষার, চিন্তার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা গুলো প্রতিদিন নানাভাবে নজরে আসে। আমরা যারা নিজেদের উদার মনস্ক ভেবে আত্মপ্রসাদ লাভ করি, তারই একই সমান্তরাল পৃথিবীতে এই দেশে ঘটে চলে দলিত প্রহার। জলের হাড়ি ছুঁয়ে দেওয়া দলিত ছাত্রকে পিটিয়ে মারে উচ্চবর্ণের শিক্ষক। ভাবা যায়? যার কাজ পরবর্তী প্রজন্মকে সমান বিচারের ... ...
তাজা খবর _এ 31.5.23 র খবরই আসছে কেন? Updated হচ্ছে না
পরশু আইএসএফ এর পীরজাদার সঙ্গে বিজেপির বিজয়বর্গীর একটি অন্তরঙ্গ হোয়াটস্যাপ কথোপকথনের ছবি 'ফাঁস' হয়েছিল। মোবাইল স্ক্রিনের হাতে তোলা ছবি। অদ্ভুত এক প্রোফাইল থেকে এসেছিল। কাল দেখে উড়ো খবরই মনে হয়েছিল। এই বাজারে সবাই সবাইকে বিজেপির বি-টিম বলছে। এটাও সেরকম। একটু পরেই অস্বীকার করা হবে, এবং বিষয়ের ইতি। কিন্তু কাল নৌশাদের বেশ কয়েকটা উত্তর ... ...
"বাঙালির একটা বিশিষ্ট রূপ আছে, একটা বিশিষ্ট প্রকৃতি আছে, একটা স্বতন্ত্র ধৰ্ম্ম আছে। এই জগতের মাঝে বাঙালির একটা স্থান আছে, অধিকার আছে, কৰ্তব্য আছে।"- দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ
বিষ সংক্রান্তি কি জানেন?? #বিষসংক্রান্তি জৈষ্ঠ্য মাসের শেষ দিন বিষ সংক্রান্তি নামে পরিচিত। বাংলা জৈষ্ঠ্য মাসের শেষ দিনটি হল জৈষ্ঠ্য সংক্রান্তি বা বিষ সংক্রান্তি বা এড়িবেড়ি। এদিনে সর্পের দেবী মা মনসার পূজা উদ্দেশ্যে কিছু নিয়ম পালন করা হয়। নিরামিষ, তেতো ও কষা দ্রব্য
পঞ্চায়েত।মার বোমা মার,বোমা মেরে ভাঙরে ভাঙর ভাঙ;যত আছে হার্মাদ সব মনোনয়ন জমা দিতে যায় -তাদের এলাকা ছাড়া কর, ভেঙে গুঁড়িয়ে দেনা হাড়না না না মন্থরা ,তারচেয়ে তুই বল, ছি ছি একি রাজ্যপাল। বিপজ্জনক।বিপজ্জনক ব্রিজটা কিন্তু ঝুলেই আছে তলায় তলায় বইছে নদী নির্বিকার;রাতারাতি বয়স্কা হলো কিশোরী,পাছে - ব্রিজ ভেঙে নদীতে পড়ে লাশটা তার!!
ছোটো দেহেও বড়ো হৃদয় থাকে, চাঁদের আলো এত মিষ্টি তবু আছে কলঙ্কের বিষ তার উৎসে। ছোটো দেহও দিতে পারে সীমাহীন ভালোবাসা, সূর্য ক্ষুদ্র তবু ছড়ায় আলো যতটা পারে অন্তহীন আকাশে
কোন নির্বিঘ্ন সুন্দর নারীকে ভালোবাসার জন্য আমার শাস্তি হোক, হাসনাহেনার গন্ধমাখা সন্ধ্যেবেলায় কোন নারীর ঠোঁট আমার মসৃণ ঠোঁটের নির্লিপ্ত আন্দোলনে ভিজে যাওয়ার অপরাধে আমার শাস্তি হোক, কোন বেয়াড়া সুন্দরীর চোখে চোখ রেখে যৌবনের স্বর্গ বর্ণনা করার দায়ে আমার শাস্তি হোক, নিদারুণ নিষ্পলক নিরহংকার
অজানায় আছে আনন্দ জানার থেকেও মনের রঙ কী তা কে জানে তবু ছড়িয়ে পড়ে আপন খেয়ালে প্রেমের ফাগুন
এবার ইতি টানা হোক দূষিত ভালবাসায়। যেখানে তোমার কোন হৃদয় নেই, সে ভালোবাসা কি পবিত্র? সে ভালোবাসা কি জ্যোৎস্নার আলোর মতো ফুটফুটে
কিছুতেই তোমায় বলতে পারছি না কথাটা, কত চেষ্টা করছি, ভিতরে কোথাও একটা আটকে আছে, একবারও ঠোঁটে আসছে না। উফ! আর পারছি না, বলার জন্য ছটফট করছি। কথাটা না বেরোতে পেরে বুকের ভিতরটা
তোমরা বলছ, আমায় খুঁজে পেয়েছ? কিন্তু না তো,আমি পৃথিবীর মুখ দেখলাম কই! ছিলাম মায়ের গর্ভে - কিন্তু, পাষাণ ঈশ্বর নিয়ে নিলেন প্রাণ, এক অবলা শিশুর মৃত্যু
সত্যিই ওরা সুখী - মনের আনন্দে আকাশে উড়ে বেড়ায়সাগরে ভেসে কাটায় ভূমির ধুলো অতিষ্ট হয় দুনিয়ায় পতাকা ওড়ায়। আমিও বড়ো সুখী
গুড়শুটি মেলা কোথায় হয় জানেন??? মেদিনীপুর গুড়সুটি মেলা খুব বিখ্যাত, তবে সময় মাত্র কয়েক ঘন্টা। গুড়সুটির পসরা সাজিয়ে একদল বিক্রেতা হাজির হন এই মেলায়। আসলে মেলায় ঘুরতে আসা শয়ে শয়ে ক্রেতা গুড়সুটি কেনে। গুড় মাখানো কাঠিগজা - যাকে সবাই 'গুড়সুটি' বলে ডাকেন
তখন ছাপার যুগ আসেনি, হাতে লেখা পাণ্ডুলিপির যুগ। তাই আলাদা করে সুন্দর হাতের লেখা শেখান হত মোঘল শাহজাদাদের। জাহাঙ্গীর, শাজাহান প্রত্যেকের অপূর্ব হাতের লেখার নমুনা পাওয়া যায়, শাহাজাদা থাকাকালীন তাঁরা যে সব অর্ডার বা নিশান দিতেন অথবা বাদশাহ হয়ে যে সব ফরমান দিতেন তার সিলমোহর সহ দস্তখতে। এছাড়াও জাহাঙ্গীর নিজে হাতে দিনলিপি লিখতেন এটা আগেই জানা গেছে। সেই বইতে জাহাঙ্গীরনামার মূল পাণ্ডুলিপির সঙ্গে ... ...
সায়নকুমার দে লিখেছেন নিরুদ্দিষ্টের উপাখ্যান উপন্যাস নিয়ে। কদিন আগে উনি র্যাডক্লিফ লাইন নিয়ে লিখেছিলেন। অমর মিত্রর ‘নিরুদ্দিষ্টের উপাখ্যান ও অন্যান্য কাহিনি’ বইটি হাতে পেয়েছিলাম কোনো এক বইমেলায়, গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনার স্টলে। একটি উপন্যাস ও চারটি ছোটগল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে এই বইটি। উপন্যাস বলছি বটে, যদিও তা আয়তনে নাতিদীর্ঘ, কিন্তু চরিত্রনির্মাণে ও অভিঘাতে তা উপন্যাসই! কোনো কোনো উপন্যাস থাকে যার আয়নায় অনতিদূরে অতীতের আখ্যান ... ...
বাঙালিরা গঙ্গা যামুনি তেহজিব ব্যাপারটা ঠিক বুঝি না। এর দারুণ একটা নৈতিক আধিপত্য আছে। এটা ঠিক আধুনিক কমিউনাল পোলারাইজেসন তেহজিব তেহজিব করে চেঁচালে আটকানো যাবে না। সেটার জন্য কৃষক আন্দোলনের মতো আধুনিক কাউন্টার মোবিলাইজেসন দরকার । কিন্তু সাফল্য ধরে রাখার ওয়ার অফ পজিসনিংয়ে গঙ্গা যামুনি তেহজিব ঘুরে ফিরে আসে। যার বাদশাহ হলেন আমির খুসরু। গালিব ওই তেহজিবেরই মাইলস্টোন। এর বাইরে মোঘল বাদশাহরাও ছিলেন না। প্রত্যেকে ব্রজভাষা ... ...
হৃদপিন্ড (অণু কবিতা) ———- সুপ্রিয়া চৌধুরী ——————- লাভ্ ডাব্ :: লাভ্ ডাব্ :: চলছে তো ঠিকঠাক্ ?এত ক্লেদে দুখে ভ্রমেস্পন্দন ম্রিয়মাণ! যেন বলছে অন্য কিছু !! নয় আর বেশীক্ষণ — তবু, - কি বলছে ? - শোনো তো, — -শান্তি চাই :: একটুকু !! (হৃদপিন্ডের স্পন্দনের আওয়াজ- লাভ্ :: ডাব্ )