১ .মানুষের অনেক কথা বলার ছিল,ফিসফিসিয়ে বলে মাটিকে,চলার পথে ঝুঁকে থাকাগাছের পাতায় হাত বুলিয়ে সে কথা বলে ।দীর্ঘ অন্ধকারে ফুটপাথ জুড়েঅনবরত সেই সব কথারা কানাকানি করে,মানুষের অনেক কথা শোনার ছিল ।২. গল্প বলা আর গল্প শোনাএইভাবে সভ্যতা এগিয়ে যায় ।তোমার নগ্নতায় মুগ্ধ হয়ে,বারবার চোখ তুলিও লজ্জায় নামিয়ে নিই ।বিরক্ত হয়ে চলে যাই,আকণ্ঠ লোভে ফিরে আসি আবার ।তারপর সারারাত শিশির পড়ে ,আমাদের ক্ষমায় ভিজিয়ে দেয় তোমাকে । ... ...
মধ্যযুগীয় বা প্রাক আধুনিক সিভিল কোডগুলো কি সর্বমান্য ছিল না? মনুস্মৃতির সাপেক্ষে ফতোয়া-ই-আলমগিরিকে ইসলামী মনে করার প্রশ্নটা তোলেন এসিয়াটিক সোসাইটির প্রাণপুরুষ উইলিয়ম জোন্স। কিন্তু বেদ বা পুরাণের থেকে, বেদান্তের থেকেও মনুস্মৃতি কি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল কোন কালে ? কতটা নীতি সম্মত এটা তা নিয়ে আধুনিকতা, জাতীয়তাবাদের নির্মাতারা গুরুত্বপূর্ণ বিতর্ক চালিয়েছেন। বাবাসাহেব মনুস্মৃতির অদম্য বিরোধিতা করার ন্যারেটিভ ... ...
ঠিক কী করছিলাম মনে নেই। ফোনটা বেজে ওঠার আওয়াজ শুনে, হাতে নিয়ে দেখি, অপু। অপু ফোন করছে কেন! এই এত বছর বাদে হঠাৎ! বছর পনেরো আগে, যখন কলেজে পড়ি, তখন আমরা একসাথে একটা মেসে থাকতাম। বেশ হই হই করেই থাকতাম। কিন্তু সে তো অনেক আগের কথা। তারপর অপুর সাথে আমার তেমন যোগাযোগই ছিল না। কৃষ্ণেন্দুর মুখে একবার ... ...
পুরী জগন্নাথ মন্দিরে প্রসাদকে মহাপ্রসাদ বলা হয় কেন?বিভিন্ন পুরাণ যেমন পদ্মপুরাণ, স্কন্দপুরাণ, বিষ্ণুপুরাণে জগন্নাথের প্রসাদ বা জগন্নাথের ভোগ এর অপরিসীম মাহাত্ম্যর কথা বলা হয়েছে। ভগবান জগন্নাথ, দাদা বলরাম ও দেবী সুভদ্রা এই তিন মূর্তি দর্শন করলে এবং মহাপ্রসাদ গ্রহণ করলে আমাদের কলুষিত মন কলুষমুক্ত হয় আর আমাদের মনে ভক্তি ভাবের উদয় হয়। আর এই ভক্তি থেকেই আসে প্রকৃত জ্ঞান। প্রকৃত জ্ঞান থেকেই আসে মুক্তি। তাই মুক্তি পেতে অবশ্যই ভক্তিভরে গ্রহণ করুন পুরীর জগন্নাথের প্রসাদ।নিজের প্রসাদ সম্পর্কে প্রভু জগন্নাথ কি বলেছেন?জগন্নাথ নিজে বলছেন যদি আমার নিবেদিত অন্ন কুকুরের মুখ থেকে পড়ে যায় এবং সেই অন্ন যদি ব্রহ্মাদি দেবগণ সৌভাগ্যবশত লাভ করেন ... ...
RailRecipe is your ultimate destination for enjoying delicious food on train journeys. We understand that traveling can be tiring, and the last thing you want is to compromise on the quality and taste of your meals. That's why we bring you a wide range of delectable food options
ভেবে দেখলাম এই সময় বসে একটা কবিতা আমাকে লিখতেই হবে। লেখা সহজও।মার্ডার মিষ্ট্রি সঙ্গে আগাথা ক্রিষ্টি :দৈব ছন্দযোগ যেন। দিন শেষ রাত শেষ, দাদু ভোর ভোর উঠে লিখলেন তাসের দেশ ... অল রেডি সেমি কবিতা। তারপর? তারপর তারপর তারপর ... এখন লেখা এত দরকার তবু কেন যে আর কিছু মাথায় আসছে না, অন্যসময় কত ভুলভাল আইডিয়া থাকে । বাইরে বৃষ্টি শুরু হল .. আমিও কবিতার কিউ পেলাম।ব্যাঙ্গালোরে বৃষ্টি যেন আমার ফিউচার প্রেমিকার দৃষ্টি ||আহা ... এই গিটকিরি সহযোগে, আদি ও ওরিজিনাল ছাগল-ছাপ ছন্দে আমার কবিতা সমাপ্ত হল। অথ : নীলানন্দ দাশ ( জীবন বাবুর বংশোদ্ভূত) ... ...
ঈদের কবিতা লেখা সম্ভব নয়নূরে আলম আলিফ --- --- --- ঈদের কবিতা লিখব বলে যতোবার হাতে কলম তুলে নিয়েছি-বিশ্বাস করো, ততোবার তোমাকেও ভাবিনি প্রথম পরিচয়েও। এক আকাশ চাঁদ আর সহস্র ফুলে তোমায় সাজানো সম্ভব, অথচ ঈদের কবিতার একটি পঙক্তিও লিখতে দিচ্ছে না এ' সমাজ
শরপঞ্চ। দিনে (ক্ষি)চুরি রাতে (ক)চুরি পি বি সরকারে কানামাছি। দিনে ভরুন রাতে মরুন যমের বাড়ি কাছাকাছি। হীরের
মধ্যবিত্ত পাতি বুর্জোয়া পরিচালিত আন্দোলন অনিবার্যভাবেই ক্ষমতা দখলের আন্দোলনে পর্যবসিত হয়। পশ্চিম পাকিস্তানি ক্যাপ্টেনের জায়গায় বাঙালি ক্যাপ্টেন। অবাঙালি শোষকের জায়গায় বাঙালি শোষক। শোষকের জাতি বদলায়। শ্রেণিচরিত্র নয়। বিপ্লবী বামপন্থী আনোয়ার এটা ধরতে পারে। কিন্তু তাঁর গলাতেও মহাজনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ নাই। বাংলার মুক্তি সংগ্রামে হাড্ডি খিজির যোগ দেয়, শ্রেণিচেতনা থেকে। সে মহাজনের বিরুদ্ধে। যে মহাজন রহমতুল্লাহ তাঁর স্বামী ... ...
এখানে সাতটা নাগাদ সূর্যোদয় হয়। আমি বারান্দায় বসে চা খেয়ে নতুন দিনের জন্য তৈরি হতে থাকি। ভাবনার মধ্যে থাকে কিছুটা বিগত দিনগুলো অথবা সামনের অজানা দিন। আজকের দিনকে সেরকম একটা গুরুত্ব দিই না, মানে সেরকম ভাবে তাকে দু চোখ ভরে দেখি না, সেইজন্যই দিনটিও আমাকে পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে যায়। আজকে মনে হল, অতীত, বর্তমান আর ভবিষ্যত নিয়ে এই কাল ... ...
১) শুধুই মোবাইল ———————— ওরে বাবা ! এ যে দেখি সময়ের দুর্যোগ ! হাতে আছে মোবাইল,-কি ভীষণ সংযোগ ! কোলাহল নাই কোনো, কেউ কারো নয় যেনো, মোবাইলে মুখগুঁজে শুধু
ষোলোশো উনতিরিশেই সেপাইসালার খান জাহান লোদির সঙ্গে বাদশাহের সম্পর্কের অবনতি হয়। বাবরের হাতে ক্ষমতাচূত্য লোদি বংশের উত্তরপুরুষ ছিলেন তিনি, জাহাঙ্গীর ওনাকে দত্তক নেন - বিয়ে দেন নিজের মেয়ের সঙ্গে। সালতানাতের গুরুত্বপূর্ণ সেপাইসালার হয়ে উঠলেন খান জাহান লোদি। শাজাহানের বিদ্রোহের সময় লোদি নিরপেক্ষ ছিলেন, খানিকটা ঢলে ছিলেন নূর জাহানের দিকে। সেটা বাদশাহ হবার পর শাজাহানের পক্ষে মেনে নেওয়ার কথা নয় তবুও কিছুদিন ঠান্ডা সম্পর্ক ছিল। প্রথম বুন্দেলা ... ...
বুটকা কদিন ধরেই মনমরা, কিছুই ভালো লাগে না তার। দাদু ছিল তার প্রাণের বন্ধু, ভালোবাসা। আসলে বুটকা জন্মের পর থেকেই মামাবাড়ীতে। বাবার চেহারা সে দেখেনি কোনোদিন। বাবা নেই বলেই হয়তো, দাদুর অত্যন্ত প্রিয় সে। ছোটবেলা থেকেই দাদু, দিদা, মামা, মাসী নিয়েই তার জগৎ। দাদুর মুখে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছে, এই পৃথিবীতে মৃত্যুই একমাত্র সত্য, নিত্য। বাকী সবকিছুই মোহ, মায়া, অনিত্য। তবুও মৃত্যু যে মানুষকে এত বিচলিত করতে পারে, মননে এত বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে, তার প্রমাণ ... ...
১ লিস্টটা দুটো নাগাদ টাঙানো হবে অফিস থেকে এমনটাই জানাল। পলি ঘড়িতে দেখল, প্রায় দেড় ঘন্টা বাকি। কিন্তু বাড়ি গিয়ে ফেরত আসতে সময়ে কুলোবে না। রিসেপশন থেকে জানতে পারল বেসমেন্টে ওদের একটা ক্যান্টিন আছে। তাহলে ওখানেই বসা যাক।ঝাঁ চকচকে এই অফিসটায় চাকরির আবেদনটা তপনই এনে দিয়েছিল।- এটা তোর জন্য খুব ভালো ... ...
এশিয়াটিক সোসাইটির ইন্ডোলজির -ভারত তত্ত্ব প্রকল্পের ওপর নবজাগরণের মূল জোরটা থাকলেও এর নানা অন্তর্ঘাতী স্রোত ছিল যেমন রামমোহনের অন্তর্লীন পারসিক সমন্বয়বাদী প্রকল্প। দারা শিকোহর মাজমা উল বেহরিন বা হিন্দু ও ইসলাম দুই ধর্ম সমুদ্রের সমন্বয় তত্ত্ব ওনাকে প্রভাবিত করেছিল বলে মনে করছেন দারার জীবনীকার
“Nothing endures, but nothing is meaningless either. We rise, we fall, we rise again, and again we fall. We go on. I too have succeeded and I have also failed. Death is close now. In death do triumph and failure humbly meet. We learn far less from victory than from defeat.” রুশদী-র লেখা উপন্যাসের একদম শেষ পর্যায়ের লাইনগুলো আমি যখন পড়ছি, মনের মধ্যে তখন বড়ো উথাল ... ...
বাইডেন শি জিন পিংকে ডিকটেটর বলেছেন। খুবই ভালো খবর ভারতের পক্ষে তো বটেই কিন্তু আমতা আমতা করার শেষ বুঝি শেষ হবার নয় - প্রধানমন্ত্রী এক মার্কিন সাংবাদিককে বললেন, ''আমি অবাক হচ্ছি যে আপনি বলছেন ভারতকে গণতন্ত্র বলা হয়। ভারত এক গণতান্ত্রিক দেশ''। প্রধানমন্ত্রীর উচিত দেশে ফিরেই ভারতের
দুঃশাসনের ওপর ছেড়ে প্রায়ই ঘুরতে যাই মহারথীদের সঙ্গে নিয়ে পার্থকে দেখাই; গনতন্ত্রের দোহাই,শীঘ্র তৃতীয় শক্তিধর
গরমের সাইড এফেক্ট ———————— সুপ্রিয়া চৌধুরী ———————— গরমের এই কষ্ট ! কাজকর্ম সব নষ্ট । ভাল্লাগে না কর্ম, গরমে গলদঘর্ম । চালাও এবার এ. সি., গরম বড্ড বেশী
বই টই নিয়ে কেউ লেখেও না। তন্ত্রমন্ত্র ছাড়া পড়ে না বিশেষ। এই বাংলায় খুব বেশি শতিনেক লোক আছে তারা মলয় রায়চৌধূরী দিয়ে শুরু করে অন্যদের অবধি নাববে। কমে কমে নাববে। এসোটেরিকদেরও হায়ারার্কি আছে। নবারূণ ভট্টাচার্যের একটা আধা বাজারি, আধা পাগলাটে বাজার আছে বেশ বড়। অলগ যারা লেখে তাদের পায়খানার মতো লেখা পায়। পাগলাখ্যাঁচা কিছু মদ্দ আর দু চারটে মেয়ে। ... ...