এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আজাদ কাশ্মীর : আপনার কী মত

    pi
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ | ১৭১৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:২৪460094

  • http://en.wikipedia.org/wiki/Jawaharlal_Nehru

    Meanwhile, Nehru had promised in 1948 to hold a plebiscite in Kashmir under the auspices of the UN but, as Pakistan failed to pull back troops in accordance with the UN resolution and as Nehru grew increasingly wary of the UN, he declined to hold a plebiscite in 1953. He ordered the arrest of the Kashmiri politician Sheikh Abdullah, whom he had previously supported but now suspected of harbouring separatist ambitions; Bakshi Ghulam Mohammad replaced him.
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:৫৯460095
  • ১) না, ভারত অন্য অঙ্গরাজ্যের মতো কাশ্মীরকে দেখে না। কাশ্মীরে, চাল ও অন্যান্য খাদ্য বস্তুতে ভর্তুকি দেয় কেন্দীয় সরকার। কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীকে উজীরে আজম বলা হয়, যা আসলে প্রধানমন্ত্রী।
    আর রাস্তাঘাট থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পাশে পাশে আফসপা, সেনাবাহিনীর সন্ত্রাস, যথেচ্ছ মানবাধিকার হরণ এগুলোও হিসাবে রাখুন।
    ২) দেশটা বলতে ভূখন্ডটি। যে অর্থে প:ব: আমার দেশ বলি, প্রদেশ বলি না।
    ৩) কাশ্মীর ও উ:পূ: ভারতে রেখে সমাধান করতে চাইলে ভারতের রাজ্যগুলির পুণর্বিন্যাস করতে হবে, ভাষা ও জাতির নিরিখ তুলে দিয়ে প্রশাসনিক ভাগ হিসাবে। সেই প্রশাসনিক ভাগ গুলোকে ক্ষমতা দিতে হবে স্বশাসনের। একমাত্র প্রতিরক্ষা থাকবে কেন্দ্রের হাতে, খুব বেশী হলে বিদেশ দপ্তর।
    ৪) নির্বাচনের ব্যালটে বা ভোটযন্ত্রে ""কাউকেই পছন্দ নয়"" খোপ/বোতাম থাকতে হবে। ঐ বিভাগে অধিকাংশ ভোট পড়লে, ঐ কেন্দ্রের ভোট বাতিল হয়ে যাবে। অন্য প্রাথী দিতে হবে সকল দলকে। আগের প্যানেলের নির্দল প্রার্থীও আবার প্রতিদ্বন্দীতা করতে পারবেন না।
    ৫) জনপ্রতিনিধিকে ফিরিয়ে আনার অধিকার দিতে হবে।
    (৮ ও ৫ আন্নাদের দাবী)
    এগুলো নূন্যতম।
    এগুলো করা আজকে খুবই কঠিন সন্দেহ নেই, প্রায় অসম্ভব। বিশেষ করে ৩ নংটি। সেটা পেরিয়ে যাওয়াটাই তো আসল কাজ। না কে না করা সহজ। হ্যাঁকে না করা আরও সহজ, হ্যাঁকে হ্যাঁ করা সম্ভবত: কোন কাজই না। না কে হ্যাঁ করাটাই আসল চুনৌতি। সেটা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়, আমাদেরও।
    তবে, অন্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চাইতে কম অবাস্তব।
  • kd | 59.94.2.243 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:১১460096
  • বা: খুব ভালো হচ্ছে। স্পেশালি আকার রিসেন্ট পোস্টটা বেশ কম্প্রিহেন্সিভ।
    এই টই পড়ে কিছু প্রশ্ন জেগেছে। আমার বিদ্যে ওই খবরের কাগজ পড়া অব্দি, তাই এ'গুলো প্রশ্নই, কোন সমালোচনা বিন্দুমাত্র চেস্টা নয়।

    ১) কল্লোলের ""কাশ্মীরীদের কি হবে সেই সিদ্ধান্ত শুধু কাশ্মীরীদেরই, অন্যেরা উপদেশ দিতে পারে মাত্র'' কথাটা আমার ঠিক মনে ধরেছে কিন্তু প্রশ্ন জেগেছে, এই ""কাশ্মীরী'' কারা? যারা জন্মসূত্রে কাশ্মীরী, তারা? না যারা কাশ্মীরে থাকে তারা? বাংলার রেফারেন্সে জিগ্যেস করি ""বাঙালি'' কে? আমার ছেলে (যে আমি মরে যাওয়ার পর ওই কোনোদিনে এখানে আসবে না), না ভবানীপুরে গুজরাতি/পাঞ্জাবীরা (যারা দু'তিন বংশ ধরে এখানে আছে) না বিহারী রিক্সাওয়ালা (যে এখানে থেকে টাকা কামায় কিন্তু তার পরিবার দেশে থাকে, ও সেখানেই জমিজারাত কেনে)?

    ২) ভারত-কাশ্মীর কেস আর ইজরাএল-প্যালেস্টাইন কেস অনেকটা একই না? মানে শত্রু দিয়ে ঘেরা, টেররিস্ট অ্যাটাক, জোর করে সেট্‌লমেন্ট। কিন্তু মজার কথা, অনেককেই (এরা সকলেই ভারতীয়, অন্তত: মানসিক ভাবে) দেখি তারা চায় কাশ্মীর ভারতে থাকুক কিন্তু ইজরাএল প্যালেস্টাইন ছেড়ে দিক। কেন?

    আপাতত: এই দু'টো। তোমরা সকলেই জানো, ভাষার ওপর আমার খুব একটা দখল নেই - কিছু উল্টোপাল্টা লিখে ফেলেছি হয়তো। আশা করি তোমরা 'শব্দ'গুলো না দেখে 'স্পিরিট'টা দেখবে। থ্যান্‌ক্‌স।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:২৩460097
  • কেডি।
    ভোটে অংশগ্রহন করা উচিত উভয়েরই। যারা জন্মসূত্রে কাশ্মীরী এবং ভোট হওয়ার সময় যারা কাশ্মীরে থাকবেন।

  • PT | 203.110.243.23 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:৫৬460098
  • নেহেরুর plebiscite-এর কথা তো পাক হানাদারেরা কাশ্মীরে ঢোকার আগে বলেছিলেন। কাজেই যতদিন পাকিস্তান দখল না ছাড়ছে ততদিন ভোট হওয়ার কোন কথা নেই আর সেইকারণে ভোট না হওয়ার জন্য নেহেরুকে দায়ী করারও কোন যুক্তি নেই।

    ইজ্রায়েলের সঙ্গে ভারতের কোন তুলনা হয় না কেননা ইজ্রায়েল দেশটি একটি ধর্মের ভিত্তিতে গঠিত (homeland for the Jewish people) আর ভারত সেই অর্থে হিন্দুদের হোমল্যান্ড নয়। সেই হিসেবেই প্যালেস্টাইনের সঙ্গে কাশ্মীরেরও তুলনা হয়না আর কাশ্মীরের ভারতের সঙ্গে থাকার যৌক্তিকতাও অনেক বেশী।
  • kd | 59.94.2.243 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৫১460099
  • পিটি, তার মানে একটা দেশ যদি ধর্মের ভিত্তিতে তৈরী হয়, তাহ'লে তার যে কোনো ব্যাপারেই বিরুদ্ধতা করা উচিত? তা' বলছেন যখন তাই হবে হয়তো!

    কিন্তু একটা সমস্যা, homeland for the Jewish people মানে তো Jew নামক একটি জাতির (বা একটি সেমিটিক উপজাতির) homeland। ধর্মটির নাম তো Judaism। ধর্মের ভিত্তিতে হ'লে তো homeland for the people who follows Judaism বলতো, তাই না? তবে আপনি যদি তক্কের খাতিরে দু'টো একই বলেন, তাহ'লে তাই। মানে স্যামি ডেভিস তো Judaism ধর্ম নিয়েছিলেন, উনি কি তাহ'লে Jew? আবার আমার এক জামাই Jew কিন্তু ব্যাপ্টিস্ট।

    সে যাক্‌গে, এটা এই টইএর বিষয় নয়। বেলাইন করবো না আর।
  • PT | 203.110.243.23 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:১০460100
  • kd
    ""জু"" জাতি না ধর্মের পরিচায়ক সেটা নিয়ে সে দেশের সরকার ব্যবহারিক অর্থে কি ভাবে সেটা নিয়ে অবশ্যই আলাদা টই খোলা যেতে পারে। আপনি ইজ্রায়েলের সঙ্গে ভারতের তুলনা না করলে আমিও লিখতাম না। কাজেই আলোচনা বেলাইন কে করেছে সেটা ভেবে দেখবেন।
  • kd | 59.94.2.243 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:২০460101
  • না না, আপনার পোস্টের উত্তর দিতে গিয়ে বেলাইন তো আমিই করলুম। তাই তো লিখেছি। :(
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:২১460102
  • ধর্মের ভিত্তিতে দেশ হওয়া বেশ গন্ডোগোলের। আমরা জাতিরাষ্ট্র দেখতে অভ্যস্থ। জাতিরাষ্ট্রগুলি গড়ে ওঠার ঐতিহাসিক একটা পরম্পরাও আছে। ধর্মের ভিত্তিতে দেশ আগে কোথাও ছিলো না। মধ্যযুগেও না। ইসলামের নামে মধ্যযুগে যে সাম্রাজ্য স্থাপন হয়েছিলো, তা মূলত: তুর্কি ও আরবদের। সেখানে অসংখ্য জাতি ও ধর্মের সমন্বয় ছিলো। তারা সকলেই মুসলমান ছিলো বলে এটাকে ইসলামী সাম্রাজ্য বলে দেখানোর একটা চেষ্টা আছে। যেমন ভারতের ইতিহাসের কাল বিভাজনে বৃটিশরা বদমায়েশী করে এরকম করেছিলো হিন্দুযুগ-মুসলমান যুগ ইত্যাদি।
    এটা প্রথম ঘটে ১৯৪৭এ পাকিস্তান তারপর ১৯৪৮এ ইজরায়েল। দুটো রাষ্ট্রই গন্ডোগোলের। ইজরায়েল তথা গোটা পশ্চিম তঞ্চকতা করেছিলো আরবদের সাথে। ভারতে বৃটেন ও ভারতীয় নেতারা কং-মুলী-কমি সক্কলে (একমাত্র শরৎ বোস, ও মৌলনা আজাদ ছাড়া) তঞ্চকতা করেছেন বাংলা ও পাঞ্জাবের মানুষের সাথে।
    অবশ্য এখন দেখছি তঞ্চকতাই রাজনীতির প্রাধান আঙ্গিক হয়ে উঠছে। সামান্যতম ছুতো পেলেই নিজেদের অপকর্মকে আড়াল কারাই এখন দস্তুর। মূল্যবোধের রাজনীতি এখন শেষ পংক্তিতে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:২৩460104
  • *
    তারা সকলেই মুসলমান ছিলো
    পড়তে হবে
    বিজেতারা সকলেই মুসলমান ছিলো
  • dd | 124.247.203.12 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:০০460105
  • @ কল্লোল' ইজরায়েল ফরমেশনের সময় আদৌ পশ্চিমা শক্তি ইজারয়েলের পিছনে দাঁড়ায় নি।

    ব্রিটেইন যৎপরোনাস্তি বিরোধিতা করেছিলো আর আমেরিকা নিরপেক্ষ ছিলো। ইজরায়েলের সাথে লড়াই করেছিলো ধর্মের ভিত্তিতে বাঁধা সাতটি রাষ্ট্র। সবাই হেরে ভুত হয়েছিলো।

    আর হা কপাল, রাশিয়া প্রথম দিকে zionismকে নিপিড়ীত মানুষের অধিকার বলে স্বীকৃতি ও দিয়েছিলো।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৩460106
  • ডিডি।
    ইসরায়েল তৈরীতে স্পষ্ট না করেছিলো:
    The 13 countries that chose the Hall of Shame and voted “No” were: Afghanistan, Cuba, Egypt, Greece, India, Iran, Iraq, Lebanon, Pakistan, Saudi Arabia, Syria, Turkey, Yemen. (Ten of these are Moslem countries; Greece has the special distinction of being the only European country to have joined the Hall of Shame.)

    The ten countries that abstained are: Argentina, Chile, China, Colombia, El Salvador, Ethiopia, Honduras, Mexico, United Kingdom, Yugoslavia.

    এর UK ছাড়া পুরো পশ্চিমি তো ছিলো দেখছি।

    হ্যাঁ করেছিলো:
    The 33 countries that cast the “Yes” vote were: Australia, Belgium, Bolivia, Brazil, Byelorussia, Canada, Costa Rica, Czechoslovakia, Denmark, Dominican Republic, Ecuador, France, Guatemala, Haiti, Iceland, Liberia, Luxembourg, Netherlands, New Zealand, Nicaragua, Norway, Panama, Paraguay, Peru, Philippines, Poland, Sweden, Ukraine, Union of South Africa, USSR, USA, Uruguay, Venezuela. (Among other countries, the list includes the US, the three British Dominions, all the European countries except for Greece and the UK, but including all the Soviet-block countries.)
    http://www.factsofisrael.com/blog/archives/000520.html

    কমিউনিষ্টরা চিরকালই ওরকম। সিলেবাসের বাইরে কোস্ন এলেই ফুস হয়ে যায়।
    ভারতে দ্যাখোনি গঙ্গাধর অধিকারীর দলিল, মুসলমান জাতির আত্মনিয়ন্ত্রনের অধিকার!!! সেটাই তো সিপিএআই-এর পাকিস্তানএর পক্ষে স্ট্যান্ড নেবার ভিত্তি।
  • Ishan | 117.194.40.175 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৮460107
  • আকাকে এইখানে একটা কোশ্নো আছে। একখানা রাষ্ট্র ভেঙে দুইখান হোক, বা দুইখান রাষ্ট্র জুড়ে একখান হোক, এরকম দাবীদাওয়া আমরা প্রায়শ:অই শুনে থাকি। এইসব দাবীর যৌক্তিকতা বিচারের জন্য একটা মাপকাঠি থাকা দরকার। আকার মতে সেই মাপকাঠি টি কি?

    মানে আমি জানতে চাইছি, কি সেই মাপকাঠি, যাতে পাতিস্তান দু-টুকরো হয়ে বাংলাদেশ হওয়াটা :যুক্তিযুক্ত' (বা অযৌক্তিক), ভারত ভেঙে দু-টুকরো হওয়া টা যুক্তিযুক্ত ( বা অযৌক্তিক), আর ভারত ভেঙে কাশ্মীরের রাষ্ট্র হবার দাবীটি "অযৌক্তিক' (বা যুক্তিযুক্ত)। এই মাপকাঠির অনেক প্যারামিটার থাকতে পারে। কিন্তু একটা মাপকাঠি দরকার, যা দিয়ে ভবিষ্যতে এরকম একটা দাবী উঠলে সোজা কথায় তার তুল্যমুল্য বিচার করে নেওয়া যাবে। আকার মতে, সেই মাপকাঠিটি কি?
  • dd | 124.247.203.12 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:৩২460108
  • কল্লোল
    আরে তুমি কোন হিসেবে অনুপস্থিত থাকা দশটা দেশের মধ্যে ইউ কে ছাড়া বাকী সবাইকে পশ্চিমা কইলে? না কি সেটা বলো নি? ঠিক বোঝা গ্যালো না তোমার পোস্টিং পড়ে।

    চীন,কলোম্বিয়া,ইথিওপিয়া... এরা আবার পশ্চিমা দেশ হোলো কবের থেকে?

    ইসরায়েল নিতান্ত নি:সংগ ছিলো ঐ লড়াইতে। তার পাশে কেউ ছিলো না, ব্রিটেইনের সাথে জিউদের রক্তাক্ষয়ী সংঘর্ষ অনেক বার হয়েছিলো। আমেরিকা আর্‌ম্‌স এমবার্গো শুরু করে,ফলে ইসরায়েলের অস্ত্র ভান্ডার প্রায় শুন্য হয়ে পরেছিলো।

    আর ইয়েস, ইসরায়েল রাষ্ট্র হবার দুদিনের মধ্যে সোভিয়েত রাশিয়া তাকে স্বীকৃতি দেয়।

    তবে এখন সবাই মসৃন ভাবে পাল্টি খেয়ে গ্যাছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:৩২460109
  • কল্লোলদা, আপাতত এটা আগে ক্লিয়ার হোক তারপরে নীতিগত বহু প্রশ্ন আছে।

    Name: Sibu Mail: Country:

    IP Address : 71.103.149.170 Date:06 Sep 2011 -- 11:24 AM

    http://en.wikipedia.org/wiki/Jawaharlal_Nehru

    Meanwhile, Nehru had promised in 1948 to hold a plebiscite in Kashmir under the auspices of the UN but, as Pakistan failed to pull back troops in accordance with the UN resolution and as Nehru grew increasingly wary of the UN, he declined to hold a plebiscite in 1953. He ordered the arrest of the Kashmiri politician Sheikh Abdullah, whom he had previously supported but now suspected of harbouring separatist ambitions; Bakshi Ghulam Mohammad replaced him.


    নেহেরু নি:শর্ত ভাবে গণভোট তো মানেন নি। কালকে বহুকাল আগের টাইমসের লিংও দিলাম। নেহেরু নি:শর্তভাবে মেনে নিয়েছিলেন এটার রেফারেন্স দিন।

    ঈশান, পরের দিকে বলছি, আজ মঙ্গলবার মিটিং মিছিল দিন।
  • kallol | 115.184.63.238 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:৩৬460110
  • ইসরায়েল রাষ্ট্র হোক। ততে শামিল :
    Among other countries, the list includes the US, the three British Dominions, all the European countries except for Greece and the UK, but including all the Soviet-block countries
    ইউরোপের সবাই কেবল গ্রীস আর ইউকে বাদে, ওদিকে ইউএসএ আর সোভিয়েৎ।
  • kallol | 115.184.63.238 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:৫৯460111
  • Indian Position on free and impartial plebiscite1947Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948, p. 46.

    Telegram, dated the 25th October 1947, from Foreign, New Delhi, to C.R. Attlee, Prime Minister of UK.

    From Prime Minister of India.[Pandit Jawaharlal Nehru]

    "I should like to make it clear that [the] question of aiding Kashmir in this emergency is not designed in any way to influence the State to accede to India. Our view, which we have repeatedly made public is that [the] question of accession in any disputed territory or State must be decided in accordance with the wishes of the people and we adhere to this view".

    Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948, p. 55.

    Pandit Jawaharlal Nehru, Prime Minister, in a broadcast from New Delhi on November 2 said:

    "We have declared that the fate of Kashmir is ultimately to be decided by the people. That pledge we have given, and the Maharaja has supported it, not only to the people of Kashmir but to the world. We will not, and cannot back out of it. We are prepared when peace and law and order have been established to have a referendum held under international auspices like the United Nations. We want it to be a fair and just reference to the people, and we shall accept their verdict. I can imagine no fairer and juster offer."

    Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948, p. 77.

    Telegram, dated the 31st December 1947, from Foreign, New Delhi, to Indembassy, Washington:

    [On 26 October 1947] In order to avoid any possible suggestion that India had taken advantage of the State's immediate peril for her own political advantage, the Dominion Government made it clear that, once the soil of the State had been cleared of the invader and normal conditions restored, its people would be free to decide their future by the recognised democratic method of a plebiscite or referendum, which, in order to ensure complete impartiality, might be held under international auspices.

    1948Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948, p. 3.

    Nevertheless, in accepting the accession, the Government of India made it clear that they would regard it as purely provisional until such time as the will of the people of the State could be ascertained.

    References1.^ Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948.
    2.^ a b http://www.kashmirlibrary.org/kashmir_timeline/kashmir_chapters/plebiscite.shtml


    ভারত ও পাকিস্তান যখন LOC মেনে নিলো। তারপর থেকে ১৯৬৪ পর্যন্ত ভারতের কাশ্মীরে কোন বড় সর গন্ডোগোল ছিলো না। নেহেরুও বেঁচে ছিলেন। কিন্তু কথা রাখেন নি।
    বরং যেই কাশ্মীরীরা ১৯৪৮এর ভোটে অংশ নিলেন, ওমনি ভারত সরকার বললেন - এইতো কাশ্মীরীরা ভোটে অংশ নিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে যে তারা ভারতে থাকতে চায়। আর সেই ভোটে কংগ্রেস ধুয়ে মুছে সাফ। প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ আবদুল্লা, যাকে ভারত সরকার গ্রেফতার করেছিলো ""বিচ্ছিন্নতাবাদী"" বলে।
    এটাকেই বলে তঞ্চকতা।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২০:১৫460112
  • কল্লোলদা, আমি আপনার দেওয়া সাইটটা দেখলাম সেখানেও বলছে যে ভারত এবং পাকিস্তান কখনোই একমত হয় নি।

    Plebiscite Conundrum

    Map 2 of Jammu and Kashmir (Click to enlarge)

    1947: When the Maharaja of the State of Jammu and Kashmir signed the Instrument of Accession (IOA) on 26 October, following invasion by the tribesmen from Pakistan, India accepted the accession, regarding it provisional until such time as the will of the people can be ascertained by a plebiscite, since Kashmir was recognized as a disputed territory. [A plebiscite is the direct vote of all members of an electorate on an important public question being referred to them, in this case accession of Kashmir to India or Pakistan.] It should be noted that the IOA itself does not specify any provisionality or conditionality of accession, while the White Paper specifies it clearly, thus creating a conflict between strict legal interpretation and repeated official promise made to the people of Kashmir.

    1949: On 5 January 1949, UNCIP (United Nations Commission for India and Pakistan) resolution stated that the question of the accession of the State of Jammu and Kashmir to India or Pakistan will be decided through a free and impartial plebiscite. As per the 1948 and 1949 UNCIP Resolutions, both countries accepted the principle, that Pakistan secures the withdrawal of Pakistani intruders followed by withdrawal of Pakistani and Indian forces, as a basis for the formulation of a Truce agreement whose details are to be arrived in future, followed by a plebiscite; However, both countries failed to arrive at a Truce agreement due to differences in interpretation of the procedure for and extent of demilitarisation one of them being whether the Azad Kashmiri army is to be disbanded during the truce stage or the plebiscite stage.

    1)Part 1: Ceasefire

    2)Part 2 : Truce Agreement followed by a Truce Stage

    3)Part 3: Plebiscite stage

    However, both countries failed to arrive at a Truce agreement due to differences in interpretation in Part 2, some being:

    1)Procedure for and extent of demilitarisation: whether actual withdrawal of Pakistan troops is to be done before or after the Truce Agreement

    2)whether the Azad Kashmiri army is to be disbanded during the truce stage or the plebiscite stage.

    Hence a plebiscite was never carried out;

    1953-1954: In 1953, the governments of India and Pakistan agreed to appoint a Plebiscite Administrator by the end of April 1954.

    Pakistan and US signed a Mutual Defence Assistance Agreement in May 1954; Nehru stated that he was concerned about the cold-war alignments and that such an alliance affects the Kashmir issue. India would resist plebiscite efforts from then on. India's Home Minister, Pandit Govind Ballabh Pant, during his visit to Srinagar, declared that the State of Jammu and Kashmir is an integral part of India and there can be no question of a plebiscite. Kashmiri activists continue to insist on the promised self-determination.


    আপনি যাকে তঞ্চকতা বলছেন আপনার সাইট বলছে difference in interpretation অবশ্যই ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে।

    http://www.kashmirlibrary.org/kashmir_timeline/kashmir_files/uncip_1951.htm
  • pi | 128.231.22.133 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২০:৫১460113
  • অনেক পোস্ট পড়ে গেছে। বহল করে পড়তে হবে।
    কিন্তু একটা খুব বেসিক প্রশ্ন করি ? আগেও একবার করেছিলাম বোধহয়। উত্তর কেউ দিয়ে থাকলে রেফার করে দিলেই হবে।
    কারা কারা মিলে একটা দেশ হবে, কারা বাইরে থাকবে, এটা কীভাবে ঠিক হবে ? মানে, হওয়া উচিত ?
    নেপাল, ভুটান ভারতের অঙ্গরাজ্য হওয়া 'উচিত' ছিল ? যেভাবে কাশ্মীরের ভারতের অঙ্গরাজ্য হওয়া 'উচিত' ?
  • Ishan | 117.194.40.175 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২০460115
  • এখানে আকার একটা ছোট্টো ভুল হচ্ছে। এটা স্রেফ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের বোঝপড়া নয়। শুধু "ভারতীয়' জনগোষ্ঠীকে উদ্দেশ্য করে নেহেরু একাধিকবার গণভোটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সেই প্রতিশ্রুতি না রাখাকে "ভারতীয়' জনগোষ্ঠী তঞ্চকতা বলতেই পারে। তঞ্চকতা স্ট্রং ওয়ার্ড মনে হলে ওটাকে "কথা না রাখা'ও বলা যেতে পারে।

    তবে বাকি ভারতীয়দের এটাকে যাই মনে হোক, কাশ্মীরিদের যে কটি বিক্ষিপ্ত লেখা এদিক-সেদিক নজরে পড়ে, সেখানে এটা পরিষ্কার, যে, এই "কথা না রাখা'কে তাঁরা তঞ্চকতাই ভেবেছেন। এবং সে নিয়ে ক্ষোভও বিপুল। এই ক্ষোভকে ভারত সরকার কখনও অ্যাড্রেস করেনি। সেটা না করে কি কাশ্মীর নিয়ে আদৌ একটি পাও এগোনো যাবে?
  • kallol | 115.242.146.74 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২২460116
  • পাকিস্তান কিসে একমত হবে না হবে, সেটা পাকিস্তানের বিষয়, ভারতের কোন হাত নাই তাতে।
    ভারত সরকার বলছেন,
    1948Govt. of India, White Paper on Jammu & Kashmir , Delhi 1948, p. 3.
    Nevertheless, in accepting the accession, the Government of India made it clear that they would regard it as purely provisional
    (খেয়াল করুন কাশ্মীরের ভারতভুক্তি পুরোপুরি সাময়িক) until such time as the will of the people of the State could be ascertained.
    ভারত সরকারের সদিচ্ছা থাকলে গণভোট করাই যেতো। কিন্তু করা হয় নি। অর্থাৎ সদিচ্ছা নেই। ভারত সরকারের নেই, পাকিস্তান সরকারের নেই। কাশ্মীরের মানুষের কোন ভূমিকা নেই।
    তারপর বলা হচ্ছে - এইত্তো ভোট দিয়েছে। তবে তো ভারতে থাকতেই চায়। অথচ ভোটে জিতলো কে? ""বিচ্ছিন্নতাবাদীরা""।
    গণভোট করলে কাশ্মীর ভারতে থাকতো না। তাতেই কেঁপে গেলো ভারত। শুরু হলো নানান কায়দা ও অপপ্রচার। পাকিস্তানও সাথ দিলো। কারন তাদের হাতেও তো কাশ্মীরের একটা অংশ চলে এসেছে। নানান সমস্যার মোক্ষম দাওয়াই।
    জনতা যখনই চায় বস্ত্র ও খাদ্য / সীমান্তে বেজে ওঠে যুদ্ধের বাদ্য - সেটার জন্য একটা বাহানা চাই তো, তাই কাশ্মীর।
  • dri | 117.194.229.250 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৭460117
  • কাশ্মীর আর ইজরায়েলের কেসটা এক নয়, বরং কিছুটা উল্টো।

    ইজরায়েল তৈরী হয়েছিল মাস ফোর্স্‌ড ইমিগ্রেশান দিয়ে। প্রথমে কিছু ধনী ইহুদী প্রচুর প্রপার্টি কিনেছিল। তারপর দলে দলে ইমিগ্রেশান করানো হয়েছিল। আর এখন তো নিয়মিত প্যালেস্টিনিয়ান টেরিটরিতে বাড়ি ভেঙ্গে ইজরায়েলি সেটলমেন্ট তৈরী করা হয়। আদি বাসিন্দাদের গায়ের জোরে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে বানানো সেটলমেন্ট হল ইজরায়েল।

    কাশ্মীর কিন্তু আর্টিক্‌ল ৩৭০ দিয়ে প্রোটেক্টেড। আপনি কাশ্মীরী না হলে (ভারতীয় হলেও) কাশ্মীরে প্রপার্টি কিনতে পারবেন না। কাশ্মীরী মেয়ে আবার অকাশ্মীরীকে বিয়ে করলেও কাশ্মীরে প্রপার্টি কিনতে পারবে না। একজন কাশ্মীরী অবশ্য ভারতের যে কোন জায়গায় প্রপার্টি কিনতে পারে। এতদিনেও কাশ্মীরের সাথে ভারতের ইন্টিগ্রেশান ভালো না হওয়ার এইটা অন্যতম কারণ। ভারতের অন্য জায়গার মানুষ কাশ্মীরে গিয়ে সেট্‌লমেন্ট করতে পারে নি।

    সিমিলার ধরণের প্রপার্টি ওনারশিপের রেস্ট্রিকশান অরুণাচল, নাগাল্যান্ডেও আছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০১:০৫460118
  • তঞ্চকতা নাকি ইন্টারপ্রিটেশনের প্রশ্ন এটা আমার মনে হচ্ছে আদর্শগত ভার্সেস রিয়েল পলিটিক্সের মধ্যে বিরোধ। আমি যদি বলি নেহেরুর বা তৎকালীন ভারত সরকারের গণভোটের ইচ্ছে ছিল হয় নি তার কারণ অন্য অনেক ফ্যাক্টর যার মধ্যে একটি হচ্ছে পাকিস্তানের বাঁদরামো। আপনি বলবেন পাকিস্তানের বাঁদরামো এখানে আসেই না, ভদ্রলোকের এক কথা তখনই গণভোট করা উচিত ছিল। ইতিহাস কিন্তু অত সোজা সাপ্টাও নয় বরং অনেকটাই ফাজি। ধরুন ১৯৫৭ র ইউএনের মিটিংয়ের কথা -
    Menon's pettishness did nothing to help India's case. "People here," said a Canadian delegate, "are not so much pro-Pakistan or pro-India as they are anti-Menon. Every time he opens his mouth, people want to vote against him."

    Read more: http://www.time.com/time/magazine/article/0,9171,723783,00.html#ixzz1XCUUQk31


    ইতিহাস বলবে ইউনাইটেড নেশন প্লেসবিসাইটের কথা বলেছিল আসলে যা ফাজি তাহল হয়ত অন্য দেশের ডেলিগেটরা মেননের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল। আমি যদি গণভোটে নেহেরুর অবস্থানকে ইন্টারপ্রিট করি এইভাবে যে নেহেরুর সদিচ্ছা ছিল কিন্তু রিয়েল পলিটিক্সের গ্যাঁড়াকলে হয় নি। কল্লোলদা তখনই বলবেন গ্যাঁড়াকল আবার কি? ''ধর্মরাজ্যে"" লোকের কাছে কথা দিলে তা রাখাই উচিত। এই অবস্থান কল্লোলদার ""মার্ক্সসিস্ট অ্যানার্কিস্ট"" রাজনীতির সাথে মেলে। কারণ সেই রাজনীতির উদ্দেশ্যই হল রাষ্ট্রের অবলুপ্তি, প্রশাসনের অবলুপ্তি তাই সেই রাজনীতি রিয়েল পার্লামেন্টারি পলিটিক্সে যে যে আর্গুমেন্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় তা যেতে হয় না।

    যেমন ধরুন আজ কাশ্মীরে গণভোট হলে কি ভারতে হিন্দু রাষ্ট্রের জন্যও ভোট হবে? বা কাল উত্তর চব্বিশ পরগণা যদি আলাদা রাষ্ট্র হতে চায় তাহলে কি হবে? কল্লোলদার রাজনৈতিক বিশ্বাস বলবে মানুষ যা চাইবে তাই হবে, হোক না। কারণ যত বেশি খণ্ডীকরণ ওনার রাজনৈতিক মোক্ষলাভ তত কাছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে ব্যাপরটা দাঁড়িয়ে আছে রিয়েল পলিটিক্সের কথা মাথায় রেখে সলিউশনের কথা ভাবব নাকি কল্লোলদা বর্ণিত বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে সলিউশনের কথা ভাবব।

    সেক্ষেত্রে কল্লোলদার দুই লাইনে তো হবে না। উন্নততর সমাজ যাতে কিনা সরকার নেই, প্রশাসন নেই, নিয়মিত সৈন্য নেই, পুঁজিও নেই, সেই সমাজ কি করে চলবে তাই তো বুঝতে পারছি না। মনে হচ্ছে অবাস্তব স্বপ্ন। তো সেই অবাস্তব স্বপ্ন যে আদৌ বাস্তব হতে পারে তা ব্যাখ্যা না করলে তো বোঝাই যাচ্ছে না সেই অলীক স্বপ্ন সত্যি হবে কেমন করে। কল্লোলদাকে আর একটু কষ্ট করে উন্নততর অবস্থায় কি করে সমাজ চলবে তা লিখতে হবে, নইলে এই আদর্শে সাবস্ক্রাইব করা আপাতত আমার কাছে দু:স্বপ্ন।
  • kallol | 115.242.227.84 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৬:১৮460119
  • কাশ্মীরে গণভোট হয়নি বলেই ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে কি না তাই নিয়ে গণভোট হয়নি। অর্থাৎ উল্টোটা হলে, কাশ্মীরে গণভোট হলে, ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হবে কি না তাই নিয়ে গণভোট হতো!! মানতে পারলাম না। ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বাননোর চিন্তা যদি মানুষের মধ্যে এতোই প্রবল হতো, তবে তার আন্দোলন উত্তাল হয়ে উঠতো।
    আগেও অন্য একটা টইতে এই প্রসঙ্গ এসেছিলো।
    উত্তর ২৪ পরগনা এতোদিনেও ভারত থেকে আলাদা হতে চায় নি কেন? বলতে পারেন? কেন তামিলনাডু ভারত থেকে আলাদা হতে চায় নি আজও? অথচ DMK আআ AIDMK ছাড়া ওখানে আজও কেউ সুবিধা করতে পারলো না। কেন উত্তর প্রদেশ বা রাজস্থান কি গুজরাট কিংবা মহারাষ্ট্র ভারত থেকে আলাদা হতে চায় নি এতোদিনেও? মহারাষ্ট্রে তো শিব সেনা চূড়ান্ত প্রাদেশিক। কোই তারাও তো ভারত থেকে আলাদা হওয়ার কথা বলছে না! নাকি সবাই ৬৩ বছর ধরে বসে আছে কাশ্মীরে কি হয় দেখার জন্য। কারণ ওখানকার মানুষের দাবী তা নয়। তাই। বাংলাদেশ আলাদা হয়ে যাওয়ার পর, একমাত্র বালুচিস্তান ছাড়া আর কেউ তো আলাদা হতে চাইলো না! পাঞ্জাব, সিন্ধ কেউ না। কেন? কারন ওখানকার মানুষের দাবী ওটা নয়। তাই।

    হ্যাঁ নীতিগত ভাবে আমি রাষ্ট্রের বিলুপ্তিতে বিশ্বাস করি। কিন্তু যতদিন না সেটা হচ্ছে, ততদিন রাষ্ট্র যাতে মানুষের ওপর খবরদারী কমিয়ে আনে তার জন্য চিন্তা আছে। রাষ্ট্র ছোট হলে মানুষ রাষ্টের ওপর নজরদারী করতে পারে সহজে। সেটাই হওয়া উচিৎ। রাষ্ট্র মানুষকে চালাবে না মানুষই রাষ্ট্রকে চালাবে। তাই ভারতের মতো বড় রাষ্ট্রে রাজ্যের হাতে বেশী ক্ষমতা, জেলা ও পঞ্চায়েতের হাতে বেশী ক্ষমতা, মানুষের হাতে বেশী ক্ষমতা থাকাটা জরুরী।
    স্যোসাল অডিট নামে একটি বস্তু আছে। আপাতত রাজস্থানের ৮০টি গ্রামে MKSSএর আন্দোলনের ফলে দারুন কাজ হচ্ছে। http://www.mkssindia.org/ দেখতে পারেন। মানুষ খোলা সভায় পঞ্চায়েতের কাজের ও টাকার হিসাব চাইছে। সন্তুষ্ট না হলে, চুরি করা টাকা ফেরৎ আসছে। এই ভারতেই ঘটছে। আর তার থেকে জন্ম নিচ্ছে RTI। ভারতের গণতন্ত্রের ইতিহাসে এমনটা ঘটেনি আগে। আইন তৈরী হচ্ছে মানুষের হাত ধরে। সেই আইন মানতে বাধ্য হচ্ছে সংসদ। আবারও আন্নার আন্দোলনে তাই ঘটলো। এটা একটা প্রক্রিয়া, যা শুরু হয়েছে। অধিকারের আন্দোলন রাষ্ট্রকে অপ্রাসঙ্গিক করে দিচ্ছে। এতো দিন রাষ্ট্র যেসব তথ্য গোপনে রাখতো আজ তা মানুষকে জানাতে বাধ্য হচ্ছে। সমস্যা আছে। মানুষ জানতে চেয়ে খুন হচ্ছেন, কিন্তু রাষ্ট্রকে মাথা নোয়াতে হয়েছে। জন লোকপাল বিল কোথাও সংসদকে অল্প হলেও অপ্রাসঙ্গিক করে দিচ্ছে। সমস্যা আছে, কিন্তু মানুষের দাবী যখন প্রবল, তখন কোন কিছুই বাধা হবে না।

    পুঁজি-বাজার-মুনাফা-রাষ্ট্র বিহীন সমাজ কেমন, কিভাবে চলবে, তার রূপরেখা বিশদে দিতে গেলে মার্কসের মতো মনীষা লাগে। আমি তা নই। ফলে বিশদে পারবো না। কিন্তু ছোট ছোট চিন্তা আছে, চাইলে ভাগ করে নিতে পারি।
  • aka | 75.76.118.96 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:৩৫460120
  • প্রথমত, বিজেপির হিন্দু রাষ্ট্রের দাবীটি আক্ষরিক ভাবে নিলে একটু ভুল হবে। ভেবেছিলাম বোঝা যাবে, কিন্তু যখন যায় নি তখন একটু ব্যাখ্যা করে বলতে হবে।

    ক) মানে যেকোন সেপারাটিস্ট মুভমেন্টেই গণভোট লাগাতে হবে। যেমন খালিস্তান, আসাম, বোড়োল্যান্ড, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা, অরুণচল প্রদেশ ইত্যাদি সমস্ত ক্ষেত্রে গণভোট করে দেখতে হবে খণ্ডিত ভারতের মানচিত্র কেমন হয়।

    খ) বিজেপি যদি হিন্দু রাষ্ট্রের দাবীতে রাজস্থান, ইউপি, ঝাড়খণ্ড, উত্তরাখণ্ডকে স্বাধীন হিন্দু রাষ্ট্রের দাবীতে গণভোট চায় তাও মেনে নিতে হবে। তখন বললে চলবে কেন ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্র হবে না। আপনার মানুষের স্বাধীনতার তঙ্কÄ অনুযায়ী ধর্মের ভিত্তিতে আলাদা হওয়ার দাবীও মেনে নিতে হবে।

    গ) ভারতের মতন দেশে কালচার, ভাষা, এবং ইতিহাসের বিশালতার জন্য বিরাট ডাইভার্সিটি। এত বেশি ডাইভার্সিটি বোধহয় আর কোন দেশেই নেই। সেখানে এই সেপারাটিস্ট মুভমেন্ট যেকোন সময়েই হতে পারে। আজ কোন একটি মান্যতা দিলে কাল সব কটিকেই দিতে হবে।

    তা এতে আপনার মতন অ্যানার্কিস্টদের অসুবিধা হবার কথা নয়। আল্টিমেটলি আপনারা এটাই চান। কিন্তু যারা মেইন স্ট্রীমে থাকতে চায় তারা মনে করে এই বিশালতার মধ্যে এই ক্ষোভগুলো স্বাভাবিক, সেগুলোকে ধরে ধরে অ্যাড্রেস করার মধ্যেই বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য বা মাল্টিকালচারাল কো-এক্সিস্টেন্স যা ভারত নামক রাষ্ট্রটিকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি অন্য মাত্রা দেয়। যেমন ধরুন উন্মুক্ত অর্থনীতিতে ভারতের যে রিমার্কেবল উন্নতি হয়েছে তা সম্ভবই হত না যদি না খন্ডিত ভারত হত (আপাত দৃষ্টিতে হাফভলি মনে হচ্ছে দেখে খেলবেন হতেই পারে ইনসুইংগিং ইয়র্কার)। বা এই যে আমাদের হুতো বা লামাকে এখনই ভারত ছেড়ে ত্রিপুরা গিয়ে ভিসা টিসা নিয়ে আসতে হবে।

    দ্বিতীয়ত, এই পঞ্চায়েতের ব্যপারটা ঠিক ক্লিয়ার হল না। আপনি যা বললেন সবই তো রাষ্ট্র যন্ত্রের অংশ এবং RTI এর জন্ম প্রমাণ করে এই ব্যবস্থা আরও রেজিলিয়েন্ট হচ্ছে এবং আরও ক্ষমতাশালী হচ্ছে। ডিসে¾ট্রালাইজেশনই তো লক্ষ্য, আইন বিহীন, প্রশাসন বিহীন, সরকার বিহীন অ্যানার্কি নয় তো।
  • aka | 75.76.118.96 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:০১460121
  • পড়েছেন নিশ্চয়ই তাও আবার দিলাম।

    Only in communist society, when the resistance of the capitalists have disappeared, when there are no classes (i.e., when there is no distinction between the members of society as regards their relation to the social means of production), only then "the state... ceases to exist", and "it becomes possible to speak of freedom". Only then will a truly complete democracy become possible and be realized, a democracy without any exceptions whatever. And only then will democracy begin to wither away, owing to the simple fact that, freed from capitalist slavery, from the untold horrors, savagery, absurdities, and infamies of capitalist exploitation, people will gradually become accustomed to observing the elementary rules of social intercourse that have been known for centuries and repeated for thousands of years in all copy-book maxims. They will become accustomed to observing them without force, without coercion, without subordination, without the special apparatus for coercion called the state.

    The expression "the state withers away" is very well-chosen, for it indicates both the gradual and the spontaneous nature of the process. Only habit can, and undoubtedly will, have such an effect; for we see around us on millions of occassions how readily people become accustomed to observing the necessary rules of social intercourse when there is no exploitation, when there is nothing that arouses indignation, evokes protest and revolt, and creates the need for suppression.


    (http://www.marxists.org/archive/lenin/works/1917/staterev/ch05.htm)

    রাষ্ট্রের বিলুপ্তি সম্পর্কে মার্ক্সের ধারণা এরকমই ছিল ক্যাপিটালিস্ট সোসাইটি -> রিভলিউশন -> ডিক্টেটরশিপ অফ প্রোলেতারিয়েত -> কমিউনিস্ট সোসাইটি -> স্টেট উইদারস এওয়ে। এদিকে আপনি কমিউনিজমে বিশ্বাস করেন না কিন্তু মনে করেন রাষ্ট্রের বিলুপ্তি হবেই। মার্ক্সের থিওরি অনুযায়ী তো স্টেপ জাম্প হয়ে গেল, না?
  • aka | 75.76.118.96 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:২৯460122
  • আ: ছড়িয়ে লাট করেছি দেখছি।

    *যদি না অখন্ডিত ভারত হত।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:২৩460123
  • আকা। আপনার Date:07 Sep 2011 -- 07:35 AM পোস্টের পয়েনগুলো।
    ক) তাই হওয়া উচিত। তাহলেই পরিষ্কার হয়ে যায় কোনটা মানুষের দাবী, কোনটা নয়। একটা একটা করে ধরা যাক।
    ১) খালিস্তান। পুরোপুরি কংগ্রেসের হাওয়া দেওয়া আন্দোলন, যাতে মানুষ শামিল ছিলেন না। পরে যখন হাতের বাইরে চলে গেলো, তখন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস নামিয়ে মুছে দেওয়া হলো।
    ২) আসাম। মানুষ একটা পর্যায় পর্যন্ত মানুষ ছিলেন আলফার সাথে, তারপর সরে এসেছেন। আলফা মুছে যাচ্ছে।
    ৩) ত্রিপুরা। এটাও কংগ্রেসের হাওয়া দেওয়া আন্দোলন। আদীবাসীদের কিছুটা অংশকে পাওয়া গেছিলো। কিন্তু পরে সরে এসেছেন। এখন বিজয় রাংখাল এন্ড কোং মুছে গেছে।
    ৪) বোড়োল্যান্ড - আমার ভালো ধারনা নেই।
    ৫) অরুনাচল প্রদেশ - ওখানে এরকম কোন আন্দোলন আছে কি?
    ৬) নাগাল্যান্ড, মনিপুর, মিজোরাম, মেঘালয়। প্রথম দুটিতে আলাদা হওয়া মানুষের দাবী। বহু দমন পীড়ন সঙ্কেÄও ৬৩ বছর ধরে আন্দোলন চলছেই। পরের দুটিতে আলাদা হওয়ার দাবী অত প্রবল নয়। কিন্তু একটা ফল্গুধারা আছে।
    খ) আশংকাটি অমূলক। বিজেপি তা দাবী করেও না, করবেও না। কারন তারাও অখন্ড ভারতের পক্ষে। যদি কোনদিন করে, তাহলে গণভোটই রাস্তা।
    গ) এতো বৈচিত্র সঙ্কেÄও ভারত থেকে আলাদা হওয়ার আন্দোলন হয় নি কেন এই ৬৩ বছরেও। শুধু কাশ্মীর আর উ:পূ:এর কিয়দংশে হচ্ছে কেন? অথচ আলাদা রাজ্যের দাবী কিন্তু প্রায়ই ওঠে এবং মেনেও নেওয়া হয়।
    একটা আন্দোলন টিঁকবে কিনা তা নির্ভর করে দাবীটা কতটা সামগ্রিক মানুষের দাবী। অন্য জায়গায় ভারত থেকে আলাদা হওয়ার ইচ্ছে মানুষের নেই। তাই নিয়ে চার, পাঁচ বছর হৈচৈ করা যেতে পারে। ঐ অবধিই। তারপর রাষ্ট্রের দমনের সামনে পড়লে হাওয়া হয়ে যায়। যেগুলো হাওয়া হয় নি, সেগুলো এটাই প্রমান করে যে দাবীটি সামগ্রিক মানুষের দাবী।
    উন্মুক্ত অর্থনীতিতে ভারতের ভয়ানক উন্নতি হয়েছে বটে, কিন্তু আর্জেন্টিনার মতো গরীব দেশের মানুষও বলে যাচ্ছে কলকাতায় (ভারতে) কি ভয়ানক দারিদ্র!! দারুন উন্নতি। কি বলেন?

    আমি যেটা বলতে চেয়েছিলাম (স্যোসাল অডিটের উদাহরন দেখিয়ে) ক্ষমতা সাধারন মানুষের স্তরে নিয়ে আসতে হবে। সেটার জন্য চাই ছোট রাষ্ট্র। সেখানে ক্ষমতা কেন্দ্র-রাজ্য-জেলা-পঞ্চায়েত-সাধারন মানুষ এই ভাবে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। মানুষের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকবে রাষ্ট্র। MKSSএর কাজ দেখুন। এটা করা যায়। MKSS করে দেখিয়ে দিয়েছে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৩৭460124
  • আকা। মার্কস রাষ্ট্র অবলুপ্ত হওয়ার যে পদ্ধতির কথা বলেছেন সেটা আমার ঠিক বলে মনে হয় না।
    ক্যাপিটালিস্ট সমাজ থেকে বিপ্লব করে সমাজতন্ত্র, আর সমাজতন্ত্র থেকে ভগবান জানে কি করে সাম্যবাদ - এটা রাস্তা হতে পারতো, যদি সমাজতন্ত্র বলে আলাদা একটা ব্যবস্থা হতো। মার্কস যা লিখেছেন, আর লেনিন যা করেছেন তাতে ওনাদের সমাজতন্ত্র আসলে রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদী ব্যাবস্থা যা শেষ পর্যন্ত টিঁকতে পারে না। কারন পুঁজির ধর্মই হলো ব্যাক্তিমালিকানায় নিজেকে ক্রমাগত বাড়িয়ে চলা। পুঁজি, যেখানে বেশী মুনাফা সেখানে যেতে চাইবে, তার সাথে সমাজের কি চাহিদা তার কোন যোগ আবশ্যিকভাবে নেই। পুঁজির বিনিয়োগকে রাষ্ট্রের হাতে গন্ডিবদ্ধ করে দিলে পুঁজি বিদ্রোহ করে। তাই শেষ পর্যন্ত পুঁজিকে ব্যাক্তি মালিকানায় ফিরতে হয়। ফলে সমাজতন্ত্র বলে কিছু হয় না, যেখান থেকে সাম্যবাদে যাওয়া যায়।
    বরং আজকের অধিকারের আন্দোলন, রাষ্ট্র কাঠামোকে অল্প অল্প করে দুর্বল করছে। এটা রাস্তা হতে পারে।

  • Sibu | 174.145.204.237 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৩460126
  • http://en.wikipedia.org/wiki/Aruna_Roy

    Aruna Roy (born 26 May 1946) is an Indian political and social activist who founded and heads the Mazdoor Kisan Shakti Sangathana ("Workers and Peasants Strength Union").

    http://www.siliconindia.com/shownews/The_AntiAnna_Celebrities-nid-90219.html

    It is not only Bollywood celebrities who were against Lokpal, even the well known people from different areas also have issues with Anna's fast unto death movement. Social activists, writers and Politicians questioned Anna's movement.

    Aruna Roy -- a member of National Campaign for People's Right to Information (NCPRI) claimed that the public support to the ongoing movement was because most of the people did not understand what it really meant.

    ...
    Accusing key Anna aide Arvind Kejriwal of hijacking the issue from NCPRI, Roy said, "The Jan Lokpal debate actually came out of a National Campaign for People's Right to Information special meeting convened at Nehru Memorial Museum and Library last year in which NCPRI made Arvind the convener of a group that was to look at the whistleblower's bill and other accountability provisions necessary to stop the killing of RTI activists. This happened sometime in September 2010."

    "Arvind then broke off and formed the India against Corruption without consultation of the NCPRI or the MKSS, which are my parent bodies. After forming India Against Corruption he wanted us to join India Against Corruption at which point the MKSS made it very clear that we would not join a campaign in which other secular and organizations which have been working for corruption were not members. There were people from religious organizations, she added.

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন