এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আজাদ কাশ্মীর : আপনার কী মত

    pi
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ | ১৭১৩৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 203.110.243.23 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৪460127
  • ব্রিটেন তার দখলদারী ছাড়ার সময় প্রায় সব দেশগুলোকেই টুকরো করে দিয়ে গিয়েছিল। সেই চল্লিশের দশকে ব্রিটেনের তাতে সুবিধেই হত ছোট ছোট দেশগুলোর মধ্যে ঝগড়া জিইয়ে রাখতে পারলে।

    আমেরিকাও বোধহয় চায় ছোট ছোট রাষ্ট্র - সারা বিশ্ব জুড়ে। সুবিধে হয় - যত স্বাধীন রাষ্ট্র তত বেশী অস্ত্রের বাজার। তত দাদাগিরির সুবিধে - তত american interest-কে কার্যকরী করার সুবিধে।
  • Sibu | 174.145.204.237 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৮460128
  • MKSS নিয়ে এই খবরটা বেশ ইন্টারেস্টিং।


    http://www.deccanherald.com/content/187234/india-chooses-supremacy-parliament-over.html

    Even as the Anna Hazare led campaign for a Jan Lokpal bill renewed focus on the government’s accountability to people, New Delhi has been dragging its feet on taking part in a US-backed multilateral initiative to promote transparency, citizens’ empowerment and fighting corruption.

    ...
    The Open Government Partnership is set to be launched in New York next month. Though India was invited to be on the Steering Committee to prepare for the Open Government Partnership or OGP, New Delhi however decided to opt out from the panel, which now comprises US, United Kingdom, Brazil, Indonesia, Mexico, Norway, Philippines and South Africa.
    ...
    The Steering Committee however also comprises nine civil society organisations from different countries and they include India’s Mazdoor Kishan Shakti Sangathan too. The MKSS is led by eminent social activists like Aruna Roy and Nikhil Dey and is not only known for spearheading mass movements for greater transparency in governance, but also played a significant role in conceiving the landmark Right To Information Act, which was passed by Parliament in 2005.

  • PM | 86.96.229.87 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৫৬460129
  • কল্লোলদাকে..... আপনি বলেছেন আসাম ত্রিপুরায় বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন ছিলো.... কিন্তু পরে মানুষ তা থেকে সরে এসেছে ভুল বুঝতে পেরে.... কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ....আপনার theory অনুযায়ী ওদের ইচ্ছা হওয়া মাত্র ভারত-এর ওদের স্বাধিনতা দিয়ে দেওয়া উচিত ছিলো। ভুল বুঝে পিছিয়ে আসার জায়গা থাকতো না তো!!!!

    আর একটা আর্গুমেন্ট হচ্ছে পান্‌জাবে বা ত্রিপুরায় সমস্যা বেশি দিন টেকে নি কারন কংগ্রেস Sustainably pursue করতে পারে নি ইন্ধন জোগানো। সে যে কারনেই হোক না কেনো। কিন্তু পকিস্থান এই ইন্ধোন জোগানোর কাজটা consistently & persistently করে চলেছে কাশ্মীরে।

    পাশের দেশের ইন্ধন কি করতে পারে তা বোধ হয় জলের মতো পারিস্কার হবে খালেদা আর হাসিনার আমলে বাংলাদেশ বর্ডারের রাজ্যগুলোর বিচ্ছিন্নতাবাদী অন্দোলন-এর intensity তুলোনা করলে। খালেদা যদি আরো ৫০ বছর ক্ষমতায় থাকত তো আসাম আর মনিপুর-এর বিচ্ছিন্নতাবাদ এক-ই মাত্রায় চলতো আগামী ৫০ বছর। মানে কল্লোলদার ভাষায় মানুষ-এর বোধোদোয় হতে আরো ৫০ বছর দেরি হতো।

    আর একটা প্রশ্ন কল্লোল্‌দার রাজনৈতিক মতবাদ আমার মনে হচ্ছে গান্ধির কাছাকাছি। গন্ধি-ই সয়ংসম্পুর্নো গ্রাম এর কথা বলেছিলেন। নাকি উনি মহেনজোদারোর সময়কার নগর সভ্যতায় ফিরে যেতে চাইছেন?
  • PT | 203.110.247.221 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:১৯460130
  • আমিও ভাবছিলাম যে পাকিস্তানে তিরিশ বছর একটানা গণতন্ত্র থাকলে আর কাশ্মীরিরা যথেষ্ট চাকরীর সুবিধে, শীতে গরম ঘর, প্রোটিন-পুষ্ট সন্তান-তাদের জন্য ভাল স্কুল পেলে কাশ্মীরের স্বাধীনতার দাবীর বিষয়টা কাশ্মীরের বাইরের ইন্টেলেকচুয়ালদের হাতেই সম্পুর্ণ ছেড়ে দেবে কিনা!!
  • abastab | 61.95.189.252 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:২৭460131
  • হক কথা। খেলিয়ে বললে আমরা সবাই জানি আসল ইস্যু কি ও কেন আর তার বাইরে এই সব আজাদ কাশ্মীর ইত্যাদি সব হিজিবিজি ও নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলে।
  • Ishan | 117.194.33.184 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:৩৬460132
  • আসল ইস্যু টা কি? কাশ্মীরের লোক ভালো খেতে পরতে পাচ্ছে না, তাই দুষ্টু পাকিস্তানের কু-পরামর্শে দলে দলে বিচ্ছিন্নতাবাদী হয়ে যাচ্ছে -- এইটা কি?
  • Ishan | 117.194.33.184 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:৪৩460133
  • এই টইয়ে আগেই দুইখান প্রশ্ন করেছিলাম। একটু নেড়েচেড়ে আবার টুকে দিলাম:

    ১। একখানা রাষ্ট্র ভেঙে দুইখান হোক, বা দুইখান রাষ্ট্র জুড়ে একখান হোক, এরকম দাবীদাওয়া আমরা প্রায়শ:ই শুনে থাকি। এইসব দাবীর যৌক্তিকতা বিচারের জন্য একটা মাপকাঠি থাকা দরকার। যারা বলছেন কাশ্মীর ভারতের অখন্ড অংশ, তাঁদের কাছে জানতে চাইব এই মাপকাঠিটি তাঁদের মতে কি?

    মানে আমি জানতে চাইছি, কি সেই মাপকাঠি, যাতে পাতিস্তান দু-টুকরো হয়ে বাংলাদেশ হওয়াটা "যুক্তিযুক্ত' (বা অযৌক্তিক), ভারত ভেঙে দু-টুকরো হওয়া টা যুক্তিযুক্ত ( বা অযৌক্তিক), আর ভারত ভেঙে কাশ্মীরের রাষ্ট্র হবার দাবীটি "অযৌক্তিক' (বা যুক্তিযুক্ত)। এই মাপকাঠির অনেক প্যারামিটার থাকতে পারে। কিন্তু একটা মাপকাঠি দরকার, যা দিয়ে ভবিষ্যতে এরকম একটা দাবী উঠলে সোজা কথায় তার তুল্যমুল্য বিচার করে নেওয়া যাবে। সেই মাপকাঠিটি কি?

    (মাপকাঠি ট দরকার, না হলে, কোনো মাপকাঠিই না থাকলে কোনটা যুক্তিযুক্ত আর কোনটা নয় তো বলতেই পারবনা। )

    ২। এটা ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে, "ভারতীয়' জনগোষ্ঠীকে উদ্দেশ্য করে নেহেরু একাধিকবার গণভোটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সেই প্রতিশ্রুতি না রাখাকে "ভারতীয়' জনগোষ্ঠী তঞ্চকতা বলতেই পারে। তঞ্চকতা স্ট্রং ওয়ার্ড মনে হলে ওটাকে "কথা না রাখা'ও বলা যেতে পারে।

    তবে বাকি ভারতীয়দের এটাকে যাই মনে হোক, কাশ্মীরিদের যে কটি বিক্ষিপ্ত লেখা এদিক-সেদিক নজরে পড়ে, সেখানে এটা পরিষ্কার, যে, এই "কথা না রাখা'কে তাঁরা তঞ্চকতাই ভেবেছেন। এবং সে নিয়ে ক্ষোভও বিপুল। এই ক্ষোভকে ভারত সরকার কখনও অ্যাড্রেস করেনি। সেটা না করে কি কাশ্মীর নিয়ে আদৌ একটি পাও এগোনো যাবে? নাকি "ওরকম প্রধানমন্ত্রীরা বলেই থাকেন' বলব। সেক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আদৌ কোনো বিশ্বাসযোগ্যতা থাকে তো?

    এই দুইখান প্রশ্নের একটু জবাব চাইছি। এগুলো অ্যাড্রেস না করে উপর উপর কথা বলে বেরিয়ে গেলে খেলবনা।
  • abastab | 61.95.189.252 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:১৭460134
  • আসল ইস্যু হল এইটা http://www.deccanchronicle.com/editorial/dc-comment/arab-spring-asian-autumn-216

    খালি কাশ্মীর নয় অনেকেই আধপেটা খেয়ে আছে। খামোকা পাকিস্তানীদের গাল দিয়ে লাভ নেই, আমাদের দেশেও অনেকেই চায় ঐ সব গোটাকতক ঝামেলা থাক, ওগুলো attention divert করতে দারুণ কাজে আসে।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৩২460135
  • আদিবাসীরা যদি খেতে পড়তে না দিলে মাওবাদীদের কুপরামর্শে বন্দুক হাতে তুলে নেয় তাহলে কাশ্মীরিদের অবস্থানকে সেই ভাবে দেখতে অসুবিধে কোথায়?

    পাকিস্তানের কর্ণধারেরা বাংলাদেশ সৃষ্টির অপমানের প্রতিশোধ নেওয়ার কথা ভুলতে পারে না। সেই কারণে এবং কাশ্মীরের ভৌগোলিক কারণে কুপরামর্শের হাওয়া একটু বেশী জোরেই বইছে সেখানে। চিন কি কলকাঠি নাড়ছে সেটা ঠিক পরিষ্কার নয় আমার কাছে।

    যে যে রাজ্যগুলোতে স্বাধীনতার ""ইচ্ছা"" প্রবলভাবে বা ফল্গুধারার মত বইছে তারা কেন কে জানে সবাই সীমান্তবর্তী রাজ্য। অন্যভাবে বললে তাদের ওপরে দিল্লী থেকে প্রাপ্ত দাক্ষিণ্য দুরত্বের সঙ্গে সমানুপাতিক।

    কিন্তু প:বঙ্গ ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় না কেন? কারণ প: বঙ্গের মানুষ হাজার বঞ্চনা সত্বেও (এখন আবাপ বলছে) এই সত্যটা বুঝেছে যে দিল্লীর সঙ্গে থাকাটাই লাভের। অথবা ঐতিহাসিক কারণে প: বঙ্গের মানুষ বরাবর দিল্লীর কাছ থেকে রুটির টুকরো-টাকরা আদায় করতে পেরেছে।

    এই খবরটা আস্তে আস্তে আসাম বা ত্রিপুরাতে পৌঁছনোর কারণে সেখানকার মানুষেরাও বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন থেকে সরে আসছে।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৩৯460137
  • সংযোজন: তবে চিন অরুণাচলে কলকাঠি নাড়ছে। এটা মনে হয় দলাইলামা যতদিন এদেশে থাকবেন ততদিন চলবে।
  • Ishan | 122.248.183.1 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৪৯460138
  • আর প্রশ্নদুটো? ও দুটোর মনে হয় উত্তর না দেওয়াই সুবিধেজনক। উত্তরহীনতাই কলকাঠি তত্বের পক্ষে মঙ্গলজনক। :)
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৫৯460139
  • ত্রিপুরা বা আসামে তখনো গণভোট হলেই পরিষ্কার হয়ে যেতো। আর তর্কের খাতিরেই ধরুন কোন একটা জাতির মানুষ অধিকাংশেই ভুল করলো, তো তাদের ভুলের মাসুল তাদেরই দিতে হবে। ভুল করার অধিকারও তো মানুষের আছে।
    মানুষের সত্যিকারের ক্ষোভ না থাকলে ইন্ধন জুগিয়ে কোন লাভ হয় না। আসামে আইএসাই কম চেষ্টা করে নি। খালেদা সরকার থাকতে প্রচুর মদত পেয়েছে আলফা। হাসিনা সরকার আসার আগেও কি আসামে আলফার অবস্থা খুব ভালো ছিলো?
    কাশ্মীর, নাগাল্যান্ড, মনিপুরের আন্দোলন ৬৩ বছর ধরে চলছে। কারুর ইন্ধন যোগানোর জন্য হাপিত্যেশ করে থাকে নি।

    স্বয়ংসম্পূর্ণ গ্রাম শুধু গান্ধীর তঙ্কেÄ নয় অনেকে হাতে কলমে করতেও আগ্রহী।
    http://www.independent.co.uk/environment/green-living/meet-the-people-behind-britains-first-selfsufficient-village-458241.html
    প্রশ্নটা মহেঞ্জোদরোয় ""ফিরে যাবার"" নয়। এই মুনাফা কামানোর যন্ত্র সভ্যতা থেকে এগিয়ে যাওয়া। যেখানে দরকারে যন্ত্রকে অন্যভাবে ব্যাবহার করা যেতে পারে।
    কম্পিউটার আসার পর প্রত্যেকের প্রোডাকটিভিটি বেড়ে গেছে। ওদিকে লোক কমেছে। নেট নেট মুনাফা বেড়েছে। ম্যানুয়ালি ১০ জনের একদিনের কাজ ৫ জনে আধ বেলায় করে দিচ্ছে কম্পিউটারে। আমরা কি কাজের ঘন্টা কমানোর কথা ভাবতে পারি? মানুষ ৪ ঘন্টা কাজ করবেন ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন আর ১০ ঘন্টা অবসর। কিন্তু আজ ৮ ঘন্টার কাজের নর্মই গুলি মারা গেছে। আজকে ভারতের মতো দেশে ১২ থেকে ১৪ ঘন্টার কাজ খুব স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কারন আরও আরও মুনাফা চাই কর্পোরেটের।
    শিল্পায়ন পরিবেশকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে যে আমাদের বাসস্থান দুষিত হয়ে যাচ্ছে। এই শিল্পায়ন কি এগিয়ে যাওয়া? কিসের মূল্যে ""এগিয়ে"" যাচ্ছি বিচার করবো না?
  • dd | 124.247.203.12 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:০৮460140
  • প্রশ্নটাও সহজ আর উত্তর টাও জানা।

    এ তো আমি বাঁ হাতে লিখে দিতে পারি। প্রশ্চেনটা কি? না "মাপকাঠি" টা ক্যামন হওয়া উচিৎ।

    ওয়ান সাইজ ফিটস অল টাইপের মাপাকাঠি কি করে থাকবে? ইতিহাস আছে,ভুগোল আছে, নৃ তঙ্কÄ আছে,ধর্ম আছে..... পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মতোন ল্যাজা মুড়ো আলাদা দুটো আর্টিফিশিয়াল দেশ আর দুটো আছে? প্রাচীন মধ্য যুগের ভারত ও কাশ্মীরে যে সম্পর্ক সেটা কি কস্মিন কালেও অরুনাচল ছিলো প্রদেশের সাথে?

    এই রকম। সবার জন্য আলাদা ইস্যু আর আলাদা মাপ কাঠি। সেরকম ই হওয়া উচিৎ।

    আর সেকেন' কোশ্নোটাতো আরো সোজা। গনভোটের কতকগুলো প্রি কন্ডিশন ছিলো (আকা লিখে দিয়েছে, আমাদের ঈশেন পড়ে নি), সেটা ভারত আর পাকিস্তানের দু জনেরই দায় ও দায়িত্ব। আন্ডারস্ট্যানডিং হয় নি। তাই তখন হয় নি।

    এখন আর হবে না। ও সব তামাদি হয়ে গ্যাছে, এক্সপায়ার্ড ইস্যু।

    ব্যাস।
  • lcm | 69.236.163.37 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:০৯460141
  • এই সব কথা কম্পূটারে টাইপ করা কি ঠিক হচ্ছে! এই তক্কোটা চিঠি লিখে পোস্ট করে করলে- পোস্ট অফিসের কর্মচারীর চাকরি বাড়ত, কাগজ/কালি/পেনের বিসনেস বাড়ত - সর্বোপরি, টাইম পাস-টা আরো অনেক সময় নিয়ে পাস করা যেত।
  • dd | 124.247.203.12 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:১৩460142
  • আরে কল্লোলের যত্তো সব সর্বনাশী বাতচিত।

    কথায় কথায় হুমকী দেয়, "রাষ্ট্রকে তুলে দাও।' আরে, রাষ্ট্র উঠে গেলে খাবোটা কি ? আমি তো গান ও গাইতে পারি না।

    এর পরে বলবে ডিস্টিলারী তুলে দাও। সেদিন আর ছাড়াছাড়ি নেই।
  • lcm | 69.236.163.37 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:২৩460143
  • কাশ্মীর তো ভারতের রাজ্য, সব ঠিকঠাক চলছিল তো। ৮০ সালে বেড়াতে গেলাম। শ্রীনগরে সিনেমা হলে মিঠুনের সিনেমা - ম্যাটিনি হাউস ফুল, শিকারা চালক কাশ্মীরি বালক - হাতে দাঁড় নিয়ে আই অ্যাম এ ডিস্কো ড্যান্সার গাইছে, শোনমার্গে চায়ের দোকানে দোকানদারের সাথে শশী কাপুরের ছবি টাঙানো, ডাল লেকে হাউস বোটের মাথায় পতপত্‌ করে উড়ছে তেরঙা, দু এক জায়গায় গিজগিজ করছে বাঙালী টুরিস্ট - একদম ভারতের অন্য রাজ্যের মতন , বিলকুল ভারত। কলকাতায় শীতের মুখে আসত কাশ্মীরি যুবক বাহারি শাল নিয়ে - মাসকাবারি বাকীতে বেচে দিত। ফুট্‌বল খেলতে কাশ্মীরে যেত মোহনবাগান, কাশ্মীরি খেলোয়াড় কলকাতায় বড় ক্লাবে খেলতে আসত। সেই কাশ্মীর - ২৫ টি অঙ্গরাজ্যের এক রাজ্য কাশ্মীর। কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর। তারপর যে কোথা হইতে কি হইয়া গেল।
  • lcm | 69.236.163.37 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:৩১460144
  • রাষ্ট্র তুলে দাও, নিপাত যাক। সব বদমাইশের ধাড়ি। রাষ্ট্রর মন্ত্রী কর্মচারী বাদে দুনিয়া পার্ফেক্টো। ছোট ছোট দেশ করে দাও। বেহালা চৌরাস্তা যেতে গেলে ট্রানসিট ভিসা - মিনিবাসের কন্ডাক্টার অন-দ্য-স্পট দিয়ে দেবে। চিড়িয়ামোড়ে পাশপোর্টে স্ট্যাম্প নিয়ে বরানগর দেশে ঢুকতে হবে। পাশপোর্ট/ভিসার, ইম্পোর্ট/এক্সপোর্ট-এর রমরমা বাজার হবে।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:৪৮460145
  • প্রথম প্রশ্নের উত্তর জানতে গেলে ব্রিটিশদের ভারতে আসার আগের বিভিন্ন রাজ্যের অবস্থানে ফিরে যেতে হবে। সেক্ষেত্রে ১৯৪৭-এর স্বাধীনতার আগে নেহেরু এবং জিন্নার উচিৎ ছিল সারা ব্রিটিশ-ভারত জুড়ে গণভোট নেওয়া এবং ফলাফল অনুযায়ী তখনই বিভিন্ন রাজ্যের স্বাধীনতা প্রদান করা। ৬২ বছর পরে সেটা আর সম্ভব নয় কাজেই ১৯৪৭-থেকেই ভারতীয়ত্বর মাপকাঠি বানাতে হবে।

    অথবা এর কোন মাপকাঠি নেই - বাপ-মায়ের পছন্দ করে দেওয়া পরিবারে নতুন বৌ এসে যেভাবে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে সেইভাবে চেষ্টা করে দেখতে হবে। এটা আমার বড় মাসীমা বেঁচে থাকলে ভাল বোঝাতে পারতেন। কেননা তিনি নাটোরের মহারাজার কর্মচারীর স্ত্রী হয়ে জীবন শুরু করেছিলেন আর গড়িয়ার বিবেকানন্দ কলোনীর উদ্বাস্তু হয়ে মানিয়ে নিয়ে জীবনের শেষ ৩০-৪০ বছর অতিবাহিত করেছিলেন।

    পাকিস্থানের জন্মের মধ্যেই বাংলাদেশের সৃষ্টির বীজ ছিল। সেটা আমার মতে জাতিসত্বা বা ধর্মসত্বা নয়, শুধু পুর্ব-পাকিস্তানের ভৌগোলিক অবস্থানই দেশটা ভেঙ্গে দু-টুকরো হয়ে যাওয়ার পক্ষে যথেষ্ট ছিল। তবে ভারতীয় উপমহাদেশে ধর্মের ভিত্তিতে পকিস্তান সৃষ্টিটা ব্যাপক মূর্খামি হয়েছিল। কেননা ধর্ম কখনই সংস্কৃতির থেকে শক্তিশালি ফেবিকল নয়। কাজেই পাকিস্তান বোধহয় আরো ভাঙ্গবে ভবিষ্যতে।

    external influence-এর কথা বাদ দিলে ভারতের সমস্যা অন্য - সমবন্টনের। আগেই লিখেছি যারা ভারতের সম্পদ থেকে কিছু না কিছু কেড়ে কুড়ে নিতে পারছে তার কেউই স্বাধীনতার দাবী জানাচ্ছে না। যারা এই রুটি ভাগের মধ্যে ঢুকতে পারেনি তারা স্বাধীনতার কথা বলছে। (side talk: আমেরিকা কাল থেকে কাশ্মীরে এসে মুড়ি-মুড়কির মত গ্রীন কার্ড ছড়াতে থাকলে ক'জন দেশপ্রেমিক কাশ্মীরি কাশ্মীরে মাটি কামড়ে পড়ে থাকবে সেটা ভেবে দেখার বিষয়।)

    দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব না কেননা গণভোটের ১৯৪৭-এর দাবীদার আর ২০১১-র দাবীদাররা তো ২-৩ জেনারেশানের ফারাকের মানুষ। আর ব্যাপারটা তো শুধু ভারতের হাতে নেই - পাক-অধিকৃত/আজাদ কাশ্মীর সেখানকার মানুষ কি বলছে তা আমরা কেউ জানি কি? নাকি সেখানেও স্বাধীন কাশ্মীর আর পাক-অধিকৃত কাশ্মীর পাশাপশি অবস্থান করবে?

    ভারত সরকারকে তো আমি বা প:বঙ্গের অনেকেই তঞ্চকের রাজা বলে মনে করে। কিন্তু আমরা তো কেউই মনে করিনা (কেউ করলে সারা দেবেন!) যে স্বাধীন প: বঙ্গ গড়লে আমরা বা আমাদের সন্তানদের আদৌ কোন লাভ আছে। আমরা কোন মাপকাঠিতে তামিল বা হিমাচলবাসীদের সঙ্গে একই জাতিসত্বার অংশীদার বলে দাবী করতে পারি?
  • Ishan | 117.194.33.184 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:৫৮460146
  • ডিডিদাকে।

    এক। সবার জন্যই যদি আলাদা মাপকাঠি, তবে কাশ্মীর ভারতের "অখন্ড' অংশ এ কথা আর জোর দিয়ে কি করে বলা যায়? যখন যেমন হবে দেখা যাবে।

    দুই। দ্বিতীয় উত্তরটা এক্ষেত্রে গোঁজামিল হইল। ভারত-পাকিস্তানের কি বোঝাপড়া হবে বা হবেনা, সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু দেশের মানুষের কাছে একবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেটা রক্ষা না করা মানে তো তঞ্চকতা। ছোটো স্কেলে তেলেঙ্গানা নিয়ে সাম্প্রতিক কালে যেটা কংগ্রেস সরকার করল।
    আমার-আপনার কাছে ওটা একেবারেই নন ইস্যু। কিন্তু "অ্যাল ভুল করে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফেলেছিলাম' বললে কনসার্নড পার্টিরা মেনে নেবে? তেলেঙ্গানার লোকেরা নিয়েছে?

    প্রতিশ্রুতি যখন দিয়েছেন তার ম্যাও আপনাকেই সামলাতে হবে। কনসার্নড লোকেদের কাছে ওসব তামাদি-টামাদি হয়না।

    পু: ডিডিদা ছাড়া বাকিদের উত্তর পাইলাম না। তাঁরা মনে হয় ডিডিদর সঙ্গে একমতও নন। তবুও। :)
  • lcm | 69.236.163.37 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:০২460149
  • ঈশানের যেমন পোশ্নো - দেশ ভাঙার মাপকাঠি কি! ধুস্‌।
    দেশ কি ভাঙতেই হবে, কাঠি কি লাগবেই। আর ভাঙতে হবে না। দেখছ না দেশ ভেঙে কি হয়েছে, নদীর জল কি করে ভাঙবে সে নিয়ে ক্ষী ক্ষান্ড!

    আর গণভোটফোট কবে আর হবে। এই ভুজুংভাজুং করে ৬০-৭০ বছর কেটে গেল...
  • dd | 124.247.203.12 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:০৮460150
  • আর আমাদের ঈশেনের আব্দারটাও শুনুন।
    প্রধানমন্ত্রী কয়েছেন "গনভোট হবে" তো সকল হ্যাপা তার। সব সামলে সুমলে তাকেই মেয়ের বে' দিতে হবে।

    যতোবার নেহেরুজী চেঁচিয়ে বলেছেন কাশ্মীরে গনভোট হবে ততোবার ফিসফিসিয়ে এটাও কয়েছেন টি অ্যান্ড সি অ্যাপ্লাই"।

    তবে ?
  • Ishan | 117.194.33.184 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:০৯460151
  • পিটির বক্তব্য অনুযায়ী নেহেরু-জিন্না আমাদের বাপ-মা। যদিও তাঁরা দেশবিভাগটাই অযৌক্তিকভাবে করেছেন (এমনিতেও দেশ বানাবার কোনো নির্দিষ্ট মাপকাঠি নেই), তাই বাকিদের উচিত নতুন সংসারে এসে নতুন বৌ-এর মতো মানিয়ে গুছিয়ে নেওয়া।

    নেহাৎই উপমা। তবু বলি। উপমা যখন দিয়েছেন, তখন একটু ভেবে দেখুন, বাপ-মা বিয়ে দিয়ে দেবার পর তিন প্রজন্ম পরে কটা সংসার অখন্ড থেকেছে? আমরা প্রায় সবাইই একান্নবর্তী পরিবার থেকে বেরিয়ে এসে নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি বানিয়ে বসেছি। ছোটো ক্ষেত্রে নিজেদের বেলায় একান্নবর্তী পরিবার মানতে পারিনা। কিন্তু বৃহত্তর ক্ষেত্রে অন্যরা যারা মানিয়ে-গুছিয়ে থাকতে পারছেনা তাদের মিলিটারি নামিয়ে মানিয়ে থাকার শিক্ষে দিই। চমৎকার। :)

    আসলে, কি জানেন তো, নিজের স্বার্থ পাগলেও বোঝে। যদি মনে হয়, কাশ্মীর ভারতে থাকলে কাশ্মীরিদের উপকার, তো তাদের বোঝান না। ডায়লগে যান না। আপনি সত্যি কথা বললে তারা নিশ্চয়ই বুঝবে। খামোখা গায়ের জোর দেবার দরকার কি?
  • lcm | 69.236.163.37 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:১০460152
  • আর প্রতিশ্রুতি। স্বাধীনতার পরে পরেই এমন তেড়ে বলিউডে ফিল্মের শুটিং শুরু হয়ে গেল... প্লেবিসাইট ... ইতিহাসে ওরকম কত ফালতু প্রতিশ্রুতি গড়াগড়ি খেয়েছে। পাশে পাকিস্তান না থাকলে কাশ্মীর ছিল দিব্যি.... খাচ্ছিল তাঁতী তাঁত বুনে... কপাল, কপাল।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:৩০460153
  • ডিডি। নানা। তুমি কি বলো! ডিস্টিলারী তুলে দেবে কি!! অ্যাঁ, আমি এমন পাপ কথা বল্লুম নাকি? বড়জোর হাড়িয়া-মহুয়া-তাড়িতে উন্নিত হতে পারি। কিতু তাতেও তো যেমন হোক একটা ডিস্টিলারী লাগবে।
    না না আমি তা বলিনি। বল্লুম আবগারী তুলে দাও। হেথা হোথা গড়াগড়ি খাই।
  • PM | 86.96.227.86 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:৪৮460154
  • একপক্ষ ওদিক থেকে গায়ের জোরে দড়ি টানলে এদিক থেকেও তো একটু টানতে হবে নাকি... না হলে তো মুখ থুবরে পড়ে যাবে।

    নেহেরু প্রতিশ্রুতি কি কম দিয়েছিলেন নাকি? কাদেরকে যেন ল্যাম্প-পোস্ট-এ টাঙাবার কথাও বলেছিলেন না?
  • dd | 124.247.203.12 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১০460155
  • কালোবাজারীদের। ফাঁসি দেবার কথা ছিলো, ল্যাম্পপোস্ট থেকে।

    কিন্তু পরিবেষ মন্ত্রক রাজী হয় নি, বিদ্যুত দপ্তরের ও আপত্তি ছিলো। নেহেরু একা কি করবেন ?
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৫460156
  • ১৯৬৭র ভোট মনে আছে কারুর?
    এই ল্যাম্পপোস্টে ঝোলানোর প্রতিশ্রুতির খেলাপ দিয়ে অকংগ্রেসীদের পোস্টার/দেওয়াল লিখন হতো। তাতেই সাত সাতটি রাজ্যে অকংগ্রেসী সরকার হয়ে গেলো।
  • pi | 72.83.92.218 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:১৬460157
  • ফাঁসুড়েদেরও আপত্তি ছিল নিগ্‌ঘাত। একেবারে নতুন টেকনিক। টেকনিক্যালিও কঠিন।
  • PT | 203.110.247.221 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:৩০460158
  • স্বাধীনতা থেকে প: বাঙ্গলাও তো বিশেষ কিছু পায়নি - লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু ছাড়া। নেহেরুও বাঙালীদের সঙ্গেও তঞ্চকতা করেছিলেন উদ্বাস্তুদের সাহায্যার্থে পয়সা-কড়ি না দিয়ে। তাহলে একবার স্বাধীন প: বাঙ্গলার দাবী তুলে দেখলে কেমন হয়? (side talk: তাহলে আর দিদিকে মনুদার সম্মতির অপেক্ষাতে হবে না - একা একাই তিস্তার জলের ভাগ -বাঁটোয়ারা করতে পারবে)।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:৩৪460160
  • স্বাধীন দেশে আমাকে নগরোন্নয়ন মন্ত্রী করা হলে আম্মো সেই দাবিতে আছি ।
    জয় বাবা কমলনাথ ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন