এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • হুতের গোল্পো

    shiladitya
    বইপত্তর | ২৭ ডিসেম্বর ২০১০ | ১৮১৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • public | 117.194.227.123 | ১১ মার্চ ২০১১ ০৮:৪৯466082
  • a x, আপনার রাগের কারণ ঠিক বুঝলাম না। 'এ আবার কে?" - কেন? পাবলিক? অচেনা কেউ লিখল দেখে চাপ হয়ে গেল? নিজের নামে লিখে ভয়েরিস্টিক আনন্দ? আবার ভয়? :-)))

    তাহলে, এখানে যাঁরা লেখেন, তারা সবাই তো ভিতু, আপনিও। a x, til, byaaang এসব নিশ্চয় মানুষের নাম না?

    আর এই টইকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, 'সুতো-ও তো এখানে লিখেছে' জাতীয় বক্তব্য রাখার আগে সুতো কি লিখেছে, সেটা আরেকবার পড়ে নিলে অর্থাৎ পড়ে বুঝে নিলে ভালো হয়। এনাফ, নয়তো আবার হয়ত প্রশ্ন করবেন, তুমি অচেনা 'পাবলিক' সুতোর হয়ে 'ওকালতি' করতে এসেছ কেন?

    আর আমার ঠিক কবে টাইপ করতে ইচ্ছে করবে, সেটাও কি গুরুচন্ডালি কর্তৃপক্ষ বা আপনি/ আপনারা ঠিক করে দেবেন। এই টই টা ৯ পাতা হয়ে গেছে, প্রথম ৩-৪ পাতা পড়েই আমার ঐ মন্তব্য, তার্পর বিষয় কতটা বিষয়ান্তরে গেছে, কত এদিক সেদিক ঘুরে জেনারালাইজ হয়ে গেছে, সেটা আমি দেখিনি, আর তাতে আমার প্রথম ৩ পাতা পড়ার পর বক্তব্যও পালটায় না।

    আর হুতো, ভয়েরিস্টিক আনন্দ পেতে গেলে দৃশ্য কে পামেলার মতন অ্যাট্রাক্টিভ হতে হবে কে বলল? একদম ভুল বুঝেছেন। তাহলে এত রিয়ালিটি শো চলতই না। বেসিক ব্যাপারটা হলো, অন্যের জানলা দিয়ে উঁকি মারা। তাতে সেক্সি জিনিস দেখা গেল না যেকোন বাইরের জগতের কাছে অপ্রকাশিতব্য বস্তু দেখা গেল সেটা ম্যাটার করে না।
  • a x | 99.54.168.236 | ১১ মার্চ ২০১১ ০৯:২০466083
  • পরিচয় লুকিয়ে চিমটি কাটতে চাইলে তো কোথাও একটা ভয় আছে দেখাই যাচ্ছে। যাদের নাম নিলেন, সবার একটা পরিচয় এখানে লোকে জানে। ওদের মধ্যে অনেককে লোকে এমনকি মুখোমুখি দেখেছে। কিন্তু সেটাও বড় কথা না। আনকোরা নতুন হয়ে এসেও লিখতেই পারেন, কিন্তু মোটিভেশন যখন এক বিন্দুতে ঘুরপাক খায়, তখন চাপ তো আমার না, অন্য কোথাও বলেই মনে হয়।

    সুতো-"ও" লিখেছে লিখিনি। সুতোর বাড়ির খবর নীনা "মুখপত্র" হয়ে দিয়েছে এইধরণের আরবিট কথার উত্তরে কি লিখেছি সেটা পড়ুন, দরকার হলে বেশ কয়েকবার পড়ুন।

    আর হ্যাঁ আপনি বলছেন এইবার একা হুতোকে নিয়ে আর কত সুতো টানা হবে, অথচ এই সুতো কোনকালে সেসব ছেড়ে অন্যজায়গায় গেছে, তা না দেখেই, বা দেখার কষ্ট না করেই, যদি জাতির উদ্দেশ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েন, তাইলে তো আপনাকেই চাপ নিতে হবে, আর কাউকে না।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ১১ মার্চ ২০১১ ০৯:৪৩466084
  • আজ একটা নতুন কথা শিখলাম - ভরিস্টিক ।
    খুব ভালো । এইজন্যই রাজামশাই গুচ পড়তে বলেছেন । কতকিছু জানা যায়, শেখা যায় ।
  • huto | 12.176.219.2 | ১১ মার্চ ২০১১ ০৯:৫৩466085
  • এইতো এইতো পেইছি। 'বাইরের জগতের কাছে অপ্রকাশিতব্য'।
    সেরকম অপ্রকাশিতব্য তো নিনাদি কিছু বলেননি। সুতোও বোধয় বলেনি। সাদামাটা কথা হচ্ছিল, আড্ডার জল সাত ঘাট গড়িয়ে গেছে- গুরু এবং লঘু গতিতে।
    মানে আপনার সেটা খারাপ লাগতেই পারে, তবে আমার নাম উঠলো তো, তাই আমি আমার মত বলে গেলাম।
  • public | 117.194.227.123 | ১১ মার্চ ২০১১ ১১:০২466086
  • পরিচয় লুকিয়ে চিমটি? একটা জিনিস বোধহয় বুঝতে পারছেননা। একজন নতুন পোস্টারের কাছে a x, byaang, til (এই নামগুলো জাস্ট example, অমানুষী নামের) এইসব নামের আড়ালে কে আছেন, তাঁরা পরস্পরকে এই ফোরামের বাইরে চেনেন কিনা, এবং চিনলে কতটা ফিল্টার করে এখানে কথা বলতে হয়, সেসব তো জানা সম্ভব না। তার ফলে, public এর পক্ষে পরিচয় লুকিয়ে চিমটি কাটাটা অসম্ভব, না সম্ভব, বিষয়্‌টাকে চিমটি কাটা সম্ভব, কিন্তু কোনো ব্যক্তিকে কাটা সম্ভব না । আর যদি ইংগিত করেন, আগে ফোরামের বাইরে নিজেদের সত্যিকারের নাম/ধাম দিয়ে যোগাযোগ করে নিয়ে তবেই এখানে যেকোন একটা আরবিট নামে লেখার অধিকার পাওয়া যায়, তবে তো ফ্যান্টাস্টিক। আপনাদের এই আদ্যক্ষর হওয়া নামগুলোর একটা হিস্টরি থাকতে পারে, অথচ এই সহ্‌জ জিনিসটা মাথায় ঢুকছেনা কেন, আমি public কারণ আমি public, নামহীন, ক'টা প্রশ্ন করতে ইচ্ছে করল তাই করলাম? আমি তো আসার সাথে সাথেই আমার নামের হিস্টরি নিয়ে ঢুকতে পারি না।

    আমার দুটো পোস্ট পড়ে আমার মোটিভেশন বুঝে গেলেন? একটু কষ্ট করে নিজেদের এতোগুলো পোস্টের পিছনে কী মোটিভেশন আছে, যদি একটু ভাবতেন।

    ওকে, হুতো। নো প্রবলেম। সত্যিই এই কথাগুলো বলবার জন্য অনেক দেরী হয়ে গেছে, এখন বিষয় অন্য দিকে গড়িয়ে গেছে, আসলে, কি করব, বোধহয় বলা উচিত ছিল, আপনারা এখন যা নিয়ে কথা বলছেন, বলে যান, আমি শুধু প্রথম ২-১ পাতা পড়ে এই মতামত দিচ্ছি। ওকে।
  • a x | 99.54.168.236 | ১১ মার্চ ২০১১ ১১:১২466087
  • ঠিক আছে কাটান দেন, মশলা খান ইত্যাদি কিন্তু বাক্স গোছানোর খবরের মধ্যে কোনো টান টান উত্তেজনার গল্প নেই, এই আর কি।
  • public | 117.194.227.123 | ১১ মার্চ ২০১১ ১১:২৬466088
  • কাটান দিচ্ছি, চাপ নিচ্ছেম কেন? এটাও তো আলোচনা হচ্ছে। গায়ে মাখবেন না। ঠিক আছে, এবার আমি আরেকটু আলোচনা করব, আর এখানেই শেষ করবো।

    বাক্স গোছানোর মধ্যে টান টান উত্তেজনা নেই - যে গোছাচ্ছে তার কাছে থাকতেই পারে। সেই গোছানো কে দেখছে আর কোথায় প্রকাশ পাচ্ছে তার উপর নির্ভর করে সেখানেও উত্তেজনা থাকতে পারে। উত্তেজনা বলতে যে কি উত্তেজনার কথা বলছেন কে জানে। তবে অনেক আলোচনার খোরাক যে আছে, সেটা নিশ্চয় মানবেন, কারন তার্পর থেকেই তো হোস্টেল, বাঙালী পুরুষ, বাঙালী নারীর সেন্স অফ অ্যাচিভমেন্ট এবং শরৎচন্দ্রের ব্যাপারটা শুরু হয়ে গেল। এবার সেই আলোচনায় আপনাদের উত্তেজনা হয় কিনা, সেটা আপনারা জানেন। আমার নেগেটিভ উত্তেজনা হয়েছে বলে কথাগুলো বলতে এলাম।

    হুতোর বক্তব্য কোনো অপ্রকাশিতব্য কথা হয় নি, সাদামাটা কথাই হয়েছে। এবার ধরেন একটা এক্ষমে্‌প্‌ল, আমি একজনের বাড়ি গেলাম, গিয়েই হন্তদন্ত হয়ে বললাম আমার প্রচুর পেচ্ছাপ পেয়েছে, তার্পর আবার বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে একটু হেগে নিলাম। এবার পরেরদিন দেখলাম সেই বাড়ির লোকটি এখানে লিখে দিল, public আমার বাড়ি আসার ২ মিনিটের মধ্যেই হিসি করে এলো, আবার বেরোনোর আগে হেগেও নিল। হে হে...। এগুলো অপ্রকাশিতব্য নাকি নয়? হয়তো হ্যাঁ হয়তো না। কে বলবে? এটুকু বলতে পারি, এরপর তেহেকে তেনার বাড়ি আর আমি যাবো না। গেলেই মনে হবে ক্যামেরা ফিট করা আছে।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৩:৩৭466089
  • এই আবার আরেকটা নতুন জিনিস - নেগেটিভ উত্তেজনা ।
    কত কী জানার, কত কী শেখার - সবই তো বাকি ।
  • nyara | 203.110.238.16 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৩:৫৭466090
  • ডিপ্রেশনের নতুন নাম বোধহয় নেগেটিভ উত্তেজনা। ম্যাথেমেটিকালি তো তাই হয়।
  • lcm | 69.236.180.9 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৩:৫৯466092
  • ইন্ডিয়া-নেদার্ল্যান্ড্‌স এর ক্রিকেট ম্যাচ দেখলে হয়ে -ve উত্তেজনা।
  • lcm | 69.236.180.9 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৪:০০466093
  • ভয়েরস্টিক হল - ভয়ের লাঠি। দেখলেই ভয়ে কাঁপুনি, ঠ্যাঙানি খেলে ভয়ে জ্বর।
  • sucheta | 202.63.56.114 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৪:৩৯466094
  • কাবেরী গায়েন এর লেখাটা পড়ে জলপাইগুড়ির এক প্রত্যন্ত রাজবংশী গ্রামের মেয়েদের ওপর প্রায় একমাস স্টাডি করার experience (বাংলায় পারলাম না) মনে পড়ছিল। অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করছিল, প্রশ্নও। কিন্তু, নাহ থাক - ।

    শ্রাবনীর লেখা সবে শুরু হয়েছে ভেবেছিলাম। খুব আগ্রহের সাথে অপেক্ষায় ছিলাম আরও পাওয়ার। এইসব দেশে এই ধরণের ডিস্ক্রিমিনেশন পাওয়ার সৌভাগ্য হয় না চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়ার মতো (প্রচ্ছন্নভাবে থাকেই)। কিন্তু দেশে শুধু শ্রাবনীর প্রফেশনে কেন যে কোন সিনিয়র পজিশনে যেভাবে এখনও দাবিয়ে রাখা হয় সেসব শুনলে ভাবতাম যে আত্মীয়া/বন্ধুরা হয়তো কিছু বাড়িয়ে বলছে। মাত্র কয়েকটা মন্তব্য পড়েই বুঝতে পারছি, সত্যিই আসলে কিছু পাল্টায়নি আমাদের দেশে। প্রফেশনাল মেয়েদের যদি এই অবস্থায় কাজকর্ম করতে হয় তাহলে শ্রমিক মেয়েদের বা unskilled(যাদের কোনও ট্রেনিং নেই) বা একেবারে নীচুতলায় কাজ করে তাদের তাহলে কী পেতে হয় বুঝতে পারছি।

    শ্রাবনীর কাছে বরং চাইবো বেশ কিছু কেস স্টাডিস দিয়ে আরও বক্তব্য।
  • sucheta | 202.63.56.114 | ১১ মার্চ ২০১১ ১৪:৪৮466095
  • যাহ, ভুলভাল জায়গায় পোষ্ট হলো। বুলবুলভাজা থ্রেডে চেয়েছি পোষ্ট করতে।
  • Lama | 117.194.225.115 | ১২ মার্চ ২০১১ ২০:৫৯466096
  • বিশ্বচেতনা ও ভূমা ... ফ্যাৎ ফ্যাৎ সাঁই সাঁই...তোমার কর্ম তুমি করো মা লোকে বলে ইসে...ত্রুফো গদার ফেলিনি...দয়াল বাবা কলা খাবা.... নাগে দেৎ ঘেঘে তেটে ঘেঘে তেটে দ্রেগে দ্রেগে দ্রেগে

    উরে ব্বাবা ক্ষিইইই কান্ডো, খন্ড খন্ড প্রকান্ড বস্তুপিন্ড

    কি পজিটিভ উত্তেজনাই না পাচ্ছে
  • rabaahuta | 132.172.99.123 | ০৯ অক্টোবর ২০১৭ ২৩:০৫466097
  • আগে একটা জেনেরিক সর্ষে ছিলনা? সবাই বেড়িয়ে এসে কমিউনিটি সর্ষেতে লিখতো, ব্যক্তিগত মালিকানার সর্ষের বদলে? তা যাগ্গে, আমি তো আর সর্ষে লিখবো না, বেড়ানো টেড়ানো আমি মোটে ভালোবাসিনা। মানে ধরুন, বেড়িয়ে হবেটা কি? ঐতিহাসিক স্থানে গেলাম, গাইড্গুলো কিচ্ছু জানেনা খালি হিন্দু সংস্কৃতি হিন্দু সংস্কৃতি বলে মাথা ধরিয়ে দিল, আর ইতিহাস ও আষাঢ়ে গপ্প যে এক না সেটা কি এঁদের শেখায় না, না কি জানি। তবে এই শুনে মজা পেয়েছি যে আর্ধেক ভাঙা মন্দির ভেঙেছে বৈষ্ণব শৈব-দের মারপিটে। বিজয়নগর হাম্পি এইসব আরকি। তো সেই তো বাড়ি এসে গুগল খুঁজতে হয়, তা এমনি দেখে নিলেই হয়। আর তাছাড়া ব্যপারটা অনেকটা বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি টাইপ। যখন বয়েস অল্প ছিল তখন গোলকোন্ডা জয়শলমের এইসব দেখেছি, তো সেই থোড়বড়ি খাড়া, এ হাতির ধাক্কা এড়াতে তিরিশটা বাঁক রেখেছে তো ও ছত্রিশটা, এর দরজায় পেতলের পেরেক তো ওর লোহার। তবে বিজয়নগরের রাজাদের রাজকীয় প্রতীক শুয়োর, এইটা একটা মজার জিনিস।
    তা যাই হোক, কষ্ট করে বেড়াতে যাওয়া কেমন ফিউটাইল সেই নিয়ে আমার একটা পদ্য ছিল, নিজের মুখে আর নিজের কথা কত বলবো, আমার কথা হেথা কেহ তো বলে না করে শুধু মিছে কোলাহল। তা করুন, আপনারা কোলাহল করে সুখে থাকুন। আমি একবার এক বন্ধুকে বলেছিলাম আমি উদ্ভিজ্জ প্রকৃতির লোক বেশী নড়াচড়া পছন্দ করিনা। সে ব্যাটা কাবুলীওয়ালা পড়েনি তাই রেফারেন্সটা ধরতে পারেনি; মানছি রবিঠাকুরের কথা নিজের বলে চালিয়ে দেওয়া ভালো না, কিন্তু কাবুলীওয়ালা না পড়াও কোন ন্যায্য কথা না। তা সে যাই হোক, ঐসময় বোধয়, আগের দিনে হতো না, ভাগ্য দেবতা নিকটে থাকিয়া ব্যাঙ্গ হাসিতেন, ঐরকম কিছু একটা হয়েছিল, খালি এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতে হয়। কিন্তু এ মোটেই ভালো কথা না।
    আর বেড়াতে যদি যেতেই হয় তাহলে পাহাড় জঙ্গল নদীনালা দেখা ভালো। এরা বেশ ইতিহাসের ধার ধারেনা, কে উষ্ট্রকূট কে আদিলশাহী ঐসব চক্কর নেই। অবশ্য ঐসব জায়গাতেও অনেকে ভুগোল শেখানোর তাল করে। ও, ফেসবুকে দেখলাম বামপন্থীরা নাকি এভারেস্টের উ্চতামাপককে সম্মান দেয়নি তাই লোকে শিকদারবাবুর নাম জানেনা। কি মুশকিল, তুমি বাপু পড়াশোনা করো নি মন দিয়ে, তার দোষ অন্য লোকের? আর তাছাড়া এসব জানতে তেমন কিছু পড়াশোনা করতেও হয় না। তা যাগ্গে। বেড়াবো না তারিখ মুখস্থ করবো, উফ। তাও তো হাম্পিতে নাকি গুহাচিত্র আছে, সেটা দেখতে গেলে আবার পাহাড় চড়তে হয়।
    তাও চিত্রদূর্গ কেল্লায় হাঁচোরপাঁচোর করে অনেকখানি উঠেছি, কব্জি থেকে ভুতুড়ে ঘড়ি খ্রাচখ্রাচ করে বল্লো আমি নাকি বত্রিশতলা সিঁড়ি বেয়েছি। সেই দেখে তো একটুখানি বসে ঘাস প্রজাপতি এইসব দেখে একটু ভাব আনার চেষ্টা করছি তারমধ্যে একপাল পোলাপান বান্দ্রা বান্দ্রা বলে মহা চ্যাঁচামেচি ছোটাছুটি হই হট্টগোল। কি হয়েছে, না তাদের দলের একটি ছোট খুকি বান্দর দেখে ভয় পেয়েছে। আর তাদের হইহল্লা শুনে পুরো বান্দ্রা পরিবারও উত্তেজিত। তো এইতো সব বেড়ানোর নমুনা।
  • gobu | 131.46.97.23 | ০৯ অক্টোবর ২০১৭ ২৩:২৫466098
  • বান্দ্রার বাঁদর?

    উফফ পুরো জটায়ু !! :)
  • aranya | 172.118.16.5 | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ০৩:২৬466099
  • বেশ সর্ষে :-)
  • aranya | 172.118.16.5 | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ০৩:৩৩466100
  • হুতো হুতো হুতো
    পালিয়ে যাওয়ার ছুতো
    লেজ গুটিয়ে ভাগিস নে ভাই
    শিং বাগিয়ে গুঁতো

    - মানে যত সিঁড়িওলা খন্ডহর, সব গুঁতিয়ে (ইয়ানি কি এক্কেরে লন্ডভন্ড করে - দৌড়ে , হেঁটে, কেঁদে, ককিয়ে; হাল ছাড়লে চলবে না) দেখতে হবে।

    গঙ্গাজলে গঙ্গা পুজোর মত হুতের কবতে, কিঞ্চিত পরিবর্ধন-সহ হুত-কে ফেরত
  • Rabaahuta | 233.186.222.204 | ১৮ অক্টোবর ২০১৭ ১৫:২৫466101
  • দেদির জন্যে সর্ষের অপভ্রংশ
  • de | 24.139.119.175 | ১৮ অক্টোবর ২০১৭ ১৫:৪১466103
  • এটুকুতে হবে না - পুরো লেখো - ঃ)
  • pi | 24.139.221.129 | ১৯ অক্টোবর ২০১৭ ১১:১৯466104
  • দেদির দাবিতে ক।

    কিন্তু এই টইটা কিনা ভূতের গল্পের অপভ্রংশ ছিল, তাই বলে হুতো এই হূতের গল্পে সর্ষের অপভ্রংশ লিখবে !
  • pi | 24.139.221.129 | ১৯ অক্টোবর ২০১৭ ১১:২০466105
  • মাসিমাকে দিয়ে গোটাসর্ষের টই লেখানো হউক। হুতোর ফোড়ন থাকলেই হবে।
  • r2h | 192.139.20.199 | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:৫৫741582
  • কিছু ব্যক্তিগত নীলিমা হয়েছে, তো কোথায় লিখি কোথায় লিখি করছি, তাতে মনে হলো আমার তো পাকেচক্রে দুই খানি প্রায় ব্যক্তিগত/ পারিবারিক মনসবদারি আছে এতদঞ্চলে। সেদিন এক প্রখ্যাত পরিসংখ্যানবিদ বলেছে আমার রাজ্যে অনেক পুকুর। জামবাগানটা হলো না বটে, তবে তারও রফা হয়ে গেছে, আমার আমার করতে নেই, অন্যত্র, অন্যতর জাম বাগানে শালিখ ডাকে ছাগল চরে ইত্যাদি।
    সে যাই হোক।

    এইবার উৎসবের ঋতুতে মনে হলো সবাই নিজনিজ স্পাউসকে পুজো পার্বনে উপহার দেয়, বাল্যপ্রেম এবং আইনী গাঁটছড়া মিলিয়ে তিরিশ বছর পেরিয়ে গেল, আমি যে সেসব সামাজিকতা কখনো করলাম না, এ কী ধর্মে সইছে? ভুঁড়ি বাড়ছে চলতে ফিরতে হাঁসফাঁস করছি, তক্তপোষের শ্বেতসারকন্দে পরিনত হতেছি নিজের মুদ্রাদোষে, "রমেশের মেজমামা সেও ছিল সেয়না,/ যত বলি ভালো কথা কানে কিছু নেয় না—/ শেষকালে একদিন চান্নির বাজারে/ পড়ে গেল গাড়ি চাপা রাস্তার মাঝারে!", কিছুই তো বলা যায় না।

    তো কখনো কখনো আমাদের এরূপ আলোচনা হয় - একজনের সামনে গুরু ও অপরজনের সামনে ফেসবুক খোলা, ফেসবুক থেকে শাড়ি কেনার ওয়েবসাইট, এবং -
    "এই শাড়িটা সুন্দর না?"
    "হুঁ"
    "আর এইটা?"
    "হুঁ"
    "আর এইটা?"
    "হুঁ"
    "নতুন কোন ছবি কিন্তু দেখাইনি"
    "হুঁ, ও, আরে, মানে এটা আগেরটার হুঁ"
    "$#@!~*"

    ইত্যাদি।

    শাড়ি বিষয়ে আমি কিছু জানি না তা না, কিন্তু অনলাইন নির্ভরযোগ্য শাড়ি বিপনী যারা আবার সাগরপারে ডেলিভারি দেবে তেমন বিশেষ জানি না। নানাদিক বিবেচনা করে দক্ষিন ভারতের একটি অতি বিখ্যাত দোকান স্থির করলাম। নানা কিছু নাড়াচাড়া করে মনস্থির করতে পারি না, যা দেখে এক নজরে পছন্দ হয় তার দাম দেখে মন উদাস হয়ে যায়, মনে হয় এমন দশটা শাড়ির দামে তো আমার স্বপ্নের জামবাগানের একটা মোটা কিস্তি হয়ে যাবে।
    সেসব দেখতে দেখতে চোখ পড়লো বালুচরী বিভাগে। মনে হলো বাংলার বয়নশিল্পের পাশে তো আমার অবিশ্যি দাঁড়ানো উচিত। এবং একটা শাড়ি দেখে তৎক্ষনাৎ মনে হলো, এই তো, এই শাড়িটা আমি দেখেছি - নিশ্চত ঐ "এই শাড়িটা সুন্দর না?" পর্বেই দেখেছি কখনো - সুতরাং প্রাপকের পছন্দ হওয়া নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহও নেই। 
    আশ্বিনের মাঝামাঝি (তাই হবে, বাজনা বাজি উঠ্ছে অলরেডি), বুধি করে ফল পিকো-সহ অর্ডার ঠুকে দিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি। ফল পিকো হলে আর দ্রব্য ফিরৎ হবে না, কিন্তু এমন চমৎকার শাড়ি, দেখিয়া উহারা অবাক হইয়া যাইবে, ফেরতের প্রশ্নটাই বা উঠছে কোথায়।
    উপহার তো উপহার, তার ওপর আবার চমক, এ মানে হইহই ব্যাপার - হুতেন্দ্র, আজি তু বাঙ্গালি ভইলি।

    অবশেষে এক প্রহর শেষের রাঙা আলোয় ফেডেক্সের গাড়ি এসে দুয়ারে দাঁড়ালো, সুদৃশ্য বাক্সো থেকে শাড়ি বেরুলো।

    তারপর আর কীই বা বলি।

    আবিষ্কার করা গেল এই শাড়িটি আমি দেখেছি বটে, তবে কম্পিউটারের পাতায় না, কিছু বছর আগে গড়িয়াহাটের কনিষ্কর দোকানে, অতঃপর ব্যাগে, অতঃপর বাড়িতে, অতঃপর উপহারপ্রাপকের অঙ্গে, অতঃপর পারিবারিক অনুষ্ঠানের যৌথ আলোকচিত্রে নিজের পাশে।

    গঞ্জনা হয়নি তেমন কারন এই বিভ্রাট পাত্রবিচারে অপ্রত্যাশিত না। তবু আমি একটু ওকালতি করার চেষ্টা করছিলাম যে আমার তো তিন জোড়া নীল জিন্স, আর দুটো খাকি কার্গো, সর্বত্র তাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পরি, তাতে আর এমন কী, একরকম একাধিক জিনিস থাকা তো ভালোই, কিন্তু এসব ভালো কথা কেউ আজকাল শোনে না। দুটো শাড়ির আঁচলের সুতোর রঙেও সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে, কিন্তু সমবেত ভদ্রজন সেসবের স্পষ্টতার পক্ষে সাক্ষ্য দেয়নি। ফল পিকোর ব্যাপারটা স্মরণে আছে আশা করি আপনাদিগের। সুতরাং... 

    অবশেষে স্থির হয়েছে মা মেয়ে কোনদিন কোথাও একরকম শাড়ি পরে যাবে।

    তো এই হল গল্প। রাজার মাথায় দুই শিঙের মত যাতনা দিচ্ছিল, বলে ফেললাম।
     
     
  • Bratin Das | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:১০741583
  • কবেকার টই? মান্ধাতা তখন হাফ প্যান্টুল পরতো
  • r2h | 192.139.20.199 | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:২১741584
  • * বুধি বুদ্ধি করে ফল পিকো-সহ *
  • যোষিতা | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৩০741585
  • ফল পিকো কী?
  • যোষিতা | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৩২741586
  • সরি আমি নতুন নতুন যেসব ব্লাউজ বাজারে বেরিয়েছে সেগুলোর নাম জানি না। ধরে নিচ্ছি সেসবই হয়তো হবে।
  • hu | 72.241.81.21 | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৩৩741587
  • আমিও তবে পুরনো একটি গল্প তুলে দিই - 
     
    বছর দুয়েক আগের কথা। প্রায় পনেরো বছর পর সেবারের জন্মদিনটা বৈদ্যবাটি-কলকাতা মিলিয়ে কাটছে। জন্মদিনের আগের দিন শাশুড়ীমা গোটা চারেক শাড়ী সাজিয়ে দিয়ে বললেন, যেটা খুশী বেছে নে। শাশুড়ীর ছেলেটি সামনেই বসে ছিল। তাকে দিলাম শাড়ী বাছার কাজ। আমার জামাকাপড় পছন্দ করার ব্যাপারে ছেলেটি দেখেছি একটাই অ্যালগরিদিম ফলো করে। সবার ওপরে যেটি থাকে সেটি আমার হাতে তুলে দিয়ে বলে, এটাই বেস্ট। এবারেও দেখলাম ব্যতিক্রম হল না। সোনালী রঙের মুর্শিদাবাদী সিল্কের ওপর প্রিন্টেড মধুবনী পেন্টিং-এর শাড়ীটি আমার হাতে তুলে দিল। আমার শাড়ী বাছার পদ্ধতিটি একেবারেই এর বিপরীত। আমি তাদের দলে পড়ি যারা একটা শাড়ী কিনতে গিয়ে পঞ্চাশটা শাড়ী নামায় এবং পঞ্চাশটা শাড়ী ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখা শেষ হলে প্রথম শাড়ীটি কিনে বাড়ি ফেরে। অতএব চারখানি শাড়ীই নানা কায়দায় গায়ে ফেলে, ব্লাউজ ম্যাচ করিয়ে, জুয়েলারী ট্রায়াল দিয়ে আমি সোনালী মধুবনীটাই নেওয়া স্থির করলাম। পাটলিপল্লু বলে মনটা একটু খচখচ করছিল। এখনও পর্যন্ত নিজের ওয়ার্ড্রোবকে এই অপসংস্কৃতির হাত থেকে রক্ষা করে আসছিলাম। কিন্তু ভেবে দেখলাম, স্রেফ ঐতিহাসিক কারনেই অন্তত একটি পাটলিপল্লু আমার সংগ্রহে রাখা উচিত।
     
    যাই হোক, আমরা এগিয়ে আসি আরো মাস দুয়েক। ইতিমধ্যে দেশ বদলে গেছে। আমেরিকায় পুজোতে কোনকালেই যাওয়া হয়না, তাও পুজো এলে মনটা কেমন উড়ু উড়ু হয়। ফেসবুক জুড়ে নানা বুটিকের শাড়ীর প্রদর্শনী চলতে থাকে। পিয়ার প্রেশার এড়ানো যে ভীষন কঠিন কাজ তা মালুম হয় হাড়ে হাড়ে। এমত অবস্থায়, একটি বুটিকের প্রদর্শনীতে দেখা মেলে অবিকল এক কম্বিনেশনের সোনালী মধুবনীর। আর দেখা মাত্র কূট বুদ্ধি গিজগিজিয়ে ওঠে মাথায়।

    তিনি বাইরের ঘরে বসে ফেসবুক করছিলেন। তাঁর পাশটিতে বসে গলায় যথাসম্ভব প্যাথোস এনে বললাম - "কোথায় পড়ে আছি, পুজো আসে, সবাই আনন্দ করে, আমার কখনও করা হল না"। তিনি বিচলিত হয়ে তাইতো তাইতো করতে লাগলেন। পরিস্থিতি মনোমত দেখে আরো একটু প্যাথোস মেশালাম। - "কতদিন হয়ে গেল পুজোতে নতুন জামা হয় না, এটা কোন জীবন!" তিনি আরো থতমত খেলেন, - "চল তবে বিকেলে মলে যাই"। ভুল ডিরেকশনে যাচ্ছে, সুতো গুটোতে হবে। - "মলে গিয়ে কি কিনব! সারা বছরের সাথে পুজোর কোন তফাত নেই? শাড়ী ছাড়া পুজো হয়!" এবার সে পুরো ক্লু লেস। অ্যালাবামায় শাড়ীর দোকান দিয়ে গুগল করছে প্রাণপণে। সুযোগ বুঝে আসল তাসটা খেলি। -"জানিস, ফেসবুকে না অনেক শাড়ীর বুটিক খুলেছে। অনলাইন কেনা যায়"। "তাই? তাহলে কোন বুটিক থেকে অর্ডার করে দে কিছু"। গিলেছে, মাছ টোপ গিলেছে! নিরীহ মুখে সোনালী মধুবনীর পেজটা খুলে দিই। "এই শাড়ীটা কেমন রে? আমার বেশ ভালো লাগছে"। - "বাহ! দারুন দেখতে। এটা নিবি? কিভাবে অর্ডার করে? ওয়ালেটটা এনে দে, টেবিলের ওপর রেখেছি।" - "আরে দাঁড়া, আগে ওদের দাম জিজ্ঞেস করি। আমি প্রাইভেট মেসেজ করে নিচ্ছি ওদের"। "ঠিক আছে, তাই কর। তাড়াতাড়ি কিনে নে। আর কেউ যদি নিয়ে নেয়! এত সুন্দর শাড়ী!"

    এরপরের ঘটনা সংক্ষিপ্ত। দেরাজ থেকে সোনালী মধুবনী বার করে তাঁর ফেসবুকের ওপর ছুঁড়ে দিলাম। তিনি মিনিট খানেক সময় নিলেন ব্যাপারটা বুঝতে। তারপর সমঝদারের হাসি হেসে বললেন, "কি, বলিনি শাড়ীটা ভালো?"
  • যোষিতা | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৫১741588
  • আমি বছরখানেকেরও বেশি আগে জীবনে প্রথম অনলাইনে শাড়ি কিনেছি। তিনচার দিনের মধ্যেই ডেলিভারি ঢাকা থেকে জুরিখ। রংপল্লী বলে একটা অনলাইন দোকান। অসম্ভব সুন্দর সুন্দর জামদানি বিক্রি করে ওরা। ছটা শাড়ি আনিয়েছি দুবারে। তিনটে তিনটে করে।
  • Bratin Das | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৪:৫১741589
  • এবাবা "ফলস ( ফল)পিকো" জানে না আবার আমার ভুল ধরতে এসেছে যো দি!!!
     
    laughlaugh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন