এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • হুতের গোল্পো

    shiladitya
    বইপত্তর | ২৭ ডিসেম্বর ২০১০ | ১৮১৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:০৮465949
  • না ওয়েট ট্রেনিং করলে মোটেইমাসল গজায় না।কিন্তু অনেকের সেরকম ধারণা (মানে আগে ধারণা ছিল)

    তবে পরবর্তীকালে ছেলেদের যখন অভিজ্ঞতা হল যে মাসল সেভাবে না বেরোলেও গায়ের জোর বাড়ে,আর ছেলে হবার কারনে সুটকেস বা ভারি জিনিস বইবার দায়িত্ব থেকে নিষ্কৃতি মেলে, তখন থেকে ছেলেরা আপত্তি করা ছেড়ে দিয়েছে :-))
  • Lama | 117.194.226.172 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:১০465950
  • অপরিহার্যতা প্রসঙ্গে: ছুটি পাওনা হলেও সব সময় ছুটি নেওয়া যায় নাঅ, পাছে জনগন বুঝে ফেলে আমাকে ছাড়াও প্রোজেক্ট চলবে।

    ভুঁড়ি প্রাঙ্গে: আমার্‌র শাশুড়ি গর্বিত যে তাঁর মেয়ের যত্নে তাঁর জামাইয়ের একখান ভুঁড়ি গজিয়েছে।
  • byaang | 122.172.44.205 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:১২465952
  • আকা :-))

    বাসন মাজতে গেছিলুম বলে একটু দেরি হয়ে গেল। ;-)
    যে কথা বলছিলাম, মানে স্যানের ৯:২৯ য়ের পোস্টের ব্যাপারে। মহিলারা সাংসারিক কাজের ব্যাপারে নিজেকে অপরিহার্য ভাবেন বলেই খিল্লি পায় নাকি যে কোনো মানুষ নিজেকে জে কোনো কাজের ক্ষেত্রেই অপরিহার্য মনে করলে খিল্লি পায়?

    ধরে নেওয়া যাক, দুইজন মহিলা। একজন অনেক রকম কাজ করতে সক্ষম এবং খুব ভালো পারেন, কিন্তু স্বেচ্ছায় সাংসারিক কাজে শ্রমদান করেন এবং মনে করেন তাঁর মত নিখুঁত করে আর কেউ বাড়ির কাজগুলি করতে পারতো না, এই ভেবে শ্লাঘা বোধ করেন। অন্য মহিলাটি অন্য কোনো কাজের ব্যাপারেই নিজের দক্ষতা দেখানোর সুযোগ পান নি, সাংসারিক কাজ ছাড়া। তাই শুধু সেই কাজটি করে যান উদয়াস্ত এবং বাকিরাও ওনার থেকে এই সুবিধা নিতেই অভ্যস্ত, আর ইনিও মনে করেন ইনি না থাকলে কাজগুলো হত না এবং নিজেকে দামী মনে করে আনন্দ পান। দুজনের ক্ষেত্রেই কি খিল্লি পায়? যদি পায়, কেন পায়? প্রথম মহিলাটি যদি বাড়ির কাজ না করে বাইরের কাজেই মনোনিবেশ করতেন ও ডিপার্টমেন্টের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অ্যাপ্রাইজালটি পেতেন এবং মনে করতেন উনি আছেন বলেই ওনার টীমের অত নামডাক, সেই অপরিহার্যতা নিয়েও কি একইরকম খিল্লি পায়?
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:১২465951
  • ভুঁড়িতে এমনিতে কোনো আপত্তি ছিল না যদি ভুঁড়ি ডায়াবেটিস বা হার্ট প্রব্লেমের কারণ না হত।
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:২০465953
  • কোনো সূক্ষ্ম তর্কের মধ্যে না গিয়ে সেরেফ উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাই শরৎবাবুর নায়িকাদের সঙ্গে এখনকার নায়িকাদের তফাৎ কোথায়:-

    যেমন ধরো আকা অসুস্থ হয়ে বাড়িতে আছে। আমারো স্প্রিং ব্রেক, তাই আমি যত্ন করে মুগের ডাল, বড়াভাজা, লাউ চিংগড়ি আর চিংড়ির ভিন্দালু রান্না করে আকাকে খাওয়াচ্ছি। কিন্তু খেতে বসে আকা যদি আগেকার কর্তাদের মতন হুংকার দিয়ে বলে "ইশ্‌শ লাউচিংড়িটা অখাদ্য, মুখে তোলা যাচ্ছে না" তাহলে আকাকে আধুনিক কালের নিয়ম অনুযায়ী সাতশো কথা শুনতে হবে, লাউ চিংড়ি খেতে তো হবেই, কোনো প্রশ্নই ওঠে না, এবং এর পরে কখনো রান্না করতে ইচ্ছে না হলে "আমার রান্না তো তোর মুখে রোচে না" বলে কাটিয়ে দেওয়াও যাবে।

    আশা করি, আজকের চিত্রটি জলের মতন পরিষ্কার হল?
  • hu | 12.34.246.72 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:২৪465955
  • :-)))))
  • byaang | 122.172.44.205 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:২৪465954
  • রিমি :-))
  • aka | 24.42.203.194 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:২৫465956
  • তাও যদি মুগের ডালে কি করে রাঁধতে হয় জানা থাকত। এই অসুস্থ শরীরে উঠে গিয়ে বলে আসতে হচ্ছে কিসের পর কি হবে। এর থেকে নিজে রাঁধা ভালো।
  • san | 14.99.127.220 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:৩৪465959
  • ব্যাংদি, না না আমি মহিলাবিদ্বেষী বা গৃহকর্মবিদ্বেষী না । যে কোনো লোক, যে কোনো কাজ :-) যদি সত্যি অপরিহার্যতা থাকে। যেটা আমার ধারণা বহুলাংশে কষ্টকল্পিত।

    আবার কীসব কেস স্টাডিও দিয়েছে রে।

    এক মিনিট , নিজেকে 'দামী' মনে করা আর 'অপরিহার্য' মনে করা এক না। যেকোনো কাজেরই দাম আছে, সুতরাং যে কাজই আমি করব তার জন্য আমি নিজেকে দামী মনে করব, স্বাভাবিক। তাতে খিল্লি পায়না , 'অপরিহার্য' ভাবলে পায়। প্রথম এবং দ্বিতীয় মহিলা দুজনেই নিজের কর্মক্ষেত্রে ভ্যালু অ্যাড করেন, দামি নিজেদের তো ভাববেনই , আমিও ভাবব। তবে অপরিহার্য? হে হে হে । একজন কর্মচারী ছেড়ে দিলে অফিস উঠে যায়না। যিনি ঘরের কাজ চালান তাঁকে ছাড়াও কিছুদিন আনস্টেবল অবস্থা চলে, তারপরে ঠিক হয়ে যায়। কোনোটাতেই পৃথিবীর ধ্বংস নেমে আসেনা। ইমোশনাল লস আলাদা কথা , সেসব দিকে আমি তখনও ঢুকিনি, এখনও ঢুকবনা। শুধু কাজের দিক দিয়ে বললাম।
  • Arpan | 112.133.206.2 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:৩৪465957
  • কিন্তু জিনিসটা খারাপ হয়েছে অতএব খাওয়া থেকে অব্যহতি দেওয়া হউক এইটা কাকুতি মিনতি করে বললে কীসের সম্ভাবনা আছে?
  • byaang | 122.172.44.205 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:৪১465960
  • চুক্কর এখন। ওদিকে ঠাকুদ্দা যে নিজেকে অপরিহার্য মনে করা শুরু করেছেন, সেদিকটা আগে সামলে আসি।
  • dukhe | 117.194.233.210 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:৪৩465961
  • আমি অপরিহার্য । উঠতে বসতে অকম্মার ঢেঁকি প্রতিপন্ন হতে আমার জুড়ি নেই । আমি গেলে এই রোল কে নেবে ? কৈ হ্যায় ?
  • Nina | 64.56.33.254 | ০৮ মার্চ ২০১১ ২২:৫০465962
  • :-)))))))
    এই স্পীডে কোনো টই এগোতে দেখিনি---আসলে ছেলেরা মেয়েরা মিলে টানছে তো! তাই।

  • til | 220.253.71.144 | ০৯ মার্চ ২০১১ ০২:২০465963
  • আমারই এক বন্ধু বারোমাস, ৩৬৫ দিন মেন রান্না করে। বউটি খুচ খাচ ব্রেক ফাস্ট ইত্যাদি। পার্টি দিলেও তাই। নো হ্যাসল্‌স। যার যাতে স্কিল।

    অন্যজন, বাচ্চা হবার পর এক বছরের লীভ উইদাউট পে, বাড়ীতে (প্রথম তিন মাস বাদে), বাচ্চাটিকে অফিসে নিয়ে আসতো দিনে দুবার মায়ের দুধ খাওয়াতে। (অফিসে এই জন্যে ঘর ও আছে, ব্রেক ও অ্যালাউড)।
    ওহ, প্যাটার্নিটি লীভ ও মেলে আজকাল।

    ডি: এরা কেউই ই গুরু পড়ে না।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ০৯ মার্চ ২০১১ ০৯:৫৪465964
  • একদিন রান্না করেছিলাম । বৌ চারদিন হাসপাতালে ছিল । তারপর ঐ প্রস্তাব দিলেই কেমন সিঁটিয়ে যায় । ট্রমা আর বাড়াইনি ।
  • shrabani | 124.124.86.86 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১০:৩৯465965
  • ইচ্ছে করেও রান্নার স্বাদের হেরফের করা যায়, ভবিষ্যতের সিকিউরিটীর জন্যে! আমি হলে দিনের পর দিন রাঁধিয়ে পারফেক্ট করিয়ে তবে ছাড়তাম!

    ভুতের বরে হুতো একখান সুতো (টই) পেয়েছিল, সেখানাও হাতছাড়া হয় দেখি!

    ব্রতীন কে,
    চাকরি করা মেয়েদেরই সবসময় সবাই খুব সম্মান দেয়? আমি এই আঠের বছরের চাকরি জীবনে এনিয়ে প্রচুর কথা লিখতে পারি। কত কিছু শুনেছি, এখনও শুনছি।
    -যেসব মেয়েদের দেখতে খারাপ হয়, ভালো পাত্র পাওয়া যায়না তারাই বেশী পড়াশোনা করে, চাকরি করতে যায়।
    -ইচ্ছে করলেই চাকরি করতে পারি তবে আমাদের বরেরা দেয়না চেহারা খারাপ হয়ে যাবে বলে/ছেলেমেয়েরা মানুষ হবেনা।
    -আসলে যেসব মেয়েদের বাবার পয়সা তেমন একটা থাকেনা তারাই চাকরী করতে যায়।
    আমার অভিজ্ঞতায় একজন চাকরী করা মহিলার সাথে একজন গৃহবধূর কিছুতেই বন্ধুত্ব হয়না, হলেও থাকেনা যদিনা তারা অন্য সূত্রে (কলেজ, স্কুল) ভালো বন্ধু হয়।
    অবশ্য যত বেশী মেয়েরা চাকরী করতে আসবে তত এই বিভেদ কমে আসবে।
  • kumudini | 59.178.45.121 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১০:৫৬465966
  • শ্রাবণীর মতামতের অপেক্ষাতে ছিলাম।
    এর চেয়ে অনেক খারাপ কথা-ঘর সংসারে মন না থাকা, বাচ্চার কাজ অন্যের ঘাড়ে "চাপানোর""ইচ্ছা ই: ই: শুনতে হয়।
    তবে, ঐ যা বলেছি ,এই ছবি পাল্টাচ্ছে।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১০:৫৭465967
  • শর্বানী , আমি ঠিক এই পয়েন্ট টাই বলতে চেয়েছি।

    ১। ঘরে কাজ করা মেয়েদের যদি মেয়েরাই সন্মান না দেয় তবে সেটা চাপের।

    ২। উল্টোটাও আছে। আমার বন্ধু। প্রেসিডেন্সী র মেধাবী ছাত্রী। সুন্দরী। তার লক্ষ্য কিন্তু প্রথম থেকেই চাকরী করা নয়। বিয়ে করে মন দিয়ে ঘরসংসার করা। সে তাই করছে এবং সুখে আছে।

    ৩। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আমার স্ত্রী র চাকরী করার বিপক্ষে। এটার পক্ষে আমার যুক্তি হল এতে সংসারের সবাই যথেষ্ট অ্যাটেনশান পাবে না। আর বৌ চাকরী ও করবে সংসার ও দেখবে এটা তার থেকে বেশী চাওয়া।

    ৪। এক দম ঠিক পয়েন্ট। গৃহবধূ আর চাকুরীজীবি মহিলা দের মধ্যে খুব বনিবনা চাপের।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:০০465968
  • তবে বরের আপত্তি না থাকলে প্রতেক মেয়ের চাকরী করা উচিত।
  • kumudini | 59.178.45.121 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:০৭465971
  • ব্রতীন,খুব honestউত্তর,একেবারে মন থেকে:
    আমি প্রথমে দেখব গৃহবধূটির শিক্ষাগত বা অন্য যোগ্যতা কতটা।যদি বর্তমান সময়ের নিরিখে তার যোগ্যতা না থাকে,তবে তার গৃহকর্ম ও একটি সুন্দর সংসার রচনাকে আমি পূর্ণ সম্মান করব,তার সঙ্গে এও চাইব সে কিছুটা শিক্ষাগত/অন্য যোগ্যতা বাড়িয়ে তুলুক।
    যদি যথেষ্ট যোগ্যতা থাকে, কিন্তু সে চাকরি/বা অন্য কোন উপায়ে তার সদব্যবহার না করে,তাহলে সরি,তাকে সম্মান জানাতে একটু দ্বিধা আছে।
    চাকরি কিন্তু একমাত্র উপায় নয়।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:০৭465970
  • আগের পোস্ট টা পলেটিক্যালি ইনকারেক্ট। আমি বলতে চাই দুজনের আপত্তি না থাকলে :-))
  • siki | 123.242.248.130 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:০৮465972
  • শ্রাবণীকে বড় হাতের ক।

    সাথে আরো যোগ করি:

    -- বাড়ির বৌ ধেই ধেই করে চাকরি করতে চলে গেলে ছেলেমেয়ে বখে যায়।
    -- আসলে মেয়েদের চাকরি করা তো জাস্ট টাইমপাস। ও টাকা তো নিজেদের হাতখরচের টাকা। লিপস্টিকটা, শাড়িটা, কুর্তিটা, কাঁহাতক আর বরের কাছে হাত পাতা যায়, সেইজন্যেই চাকরি।
    -- ঘরে বসে সিরিয়াল দেখতে যাদের ভালো লাগে না, ঘরের কাজে যাদের মন নেই, সেইসব মেয়েরাই বাইরে চাকরি করে। অনেক পছন্দের ছেলের সাথে গা ঘষাঘষির সুযোগ পাওয়া যায় কিনা!

    :)
  • santanu | 82.112.6.2 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:১০465973
  • ব্রতীন লাস্টে একখানা লোপ্পা দিল, দুগ্গা দুগ্গা
  • siki | 123.242.248.130 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:১১465974
  • হুঁ, ব্রতীনের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা।

    স্যান জেগে নেই? :)
  • santanu | 82.112.6.2 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:১২465975
  • যা: লেখার আগেই ঠিক করে নিল, তাও খানিকটা গোলমাল আছে।
  • kumudini | 59.178.45.121 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:১৫465976
  • খুব করে লেখার ইচ্ছে হচ্ছে এই টইতে,কিন্তু টাইম ন্নাই।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:২১465977
  • কুমি দির সাথে অনেক টাই একমত। তবে আরেকটা ব্যাপার হয় ধর ছেলে মেয়ে খানিক টা বড় হয়ে গেল। তার আর মাকে ১০০% সময় ধরে দরকার নেই।এদিকে বর চাকরী তে ব্যস্ত। এই সময় মহিল রা কিছু টা একাকীত্বে ভোগেন। তাই কিছু একটা কাজ জুটিয়ে নিন সাধ্যমতো। এতে যত টা না সংসার এ অর্থনৈতিক দৃঢ়তা দেওয়া তার থেকে ও বেশী নিজের সময় কাটনো।
  • kumudini | 59.178.45.121 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:৩২465978
  • সিকি,আমায় এট্টা ছোট ক দিতে পার্তে তো!
    ব্রতীন,কুমি বল্লে ক্যামোন কুমীর মনে পড়ে,আর টিকটিকিও।ওরে বাবা!!
  • siki | 123.242.248.130 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:৪০465979
  • আপনার পোস্তোটা খ্যাল করি নাই। এখন পড়ে দেখলাম, আপনার কথাগুলোই ইলাবোরেট করেছি।
  • kc | 194.126.37.76 | ০৯ মার্চ ২০১১ ১১:৫১465981
  • দুনিয়ায় হরেক কিসিমের স্যাম্পল আছে। আমার বউ ডক্টরেট। স্লেট পাস। চাকরি করবেনা, ভাল লাগেনা। বাড়ির কাজ, রোজ করতে ভাল লাগেনা। নিদেনপক্ষে গাড়ি চালান, তাও নয় ''তুমি আছ কি করতে?'' ছেলেকে আর ছেলের বাপকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে ধমকান ছাড়া আর কোনও কাজেই তাঁর উৎসাহ নাই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন