এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস

    Suvajit
    অন্যান্য | ০৭ জুলাই ২০১১ | ৩৫৯৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০১:৫৮478236
  • অর্পণের ক য়ে ক। বিশেষ করে তৃতীয় প্যারা নিয়ে।

    নিনাদি লিখলে এটা আরো ভাল করে বোঝা যাবে।
    নিনাদি, কই গেলে ?

    এই অপশনের অভাব, আমার মতে একটা বিশাল ঘাটতি। শুধু মা-বাবার চিন্তা লাঘবের জন্যই না, ছাত্রদের নিজেদের জন্যই। ডাক্তার-মোক্তার-ইঞ্জিনীয়র-বিজ্ঞানী হওয়া বাদেও যে কত কিছু হওয়ার থাকতে পারে, যা নিজের জন্য অনেক বেশি মানানসই, সেটা যে আমাদের দেশে কবে বোঝা আর বোঝানো শুরু হবে ! লার্জ স্কেলে।

    আর অর্পণের বেশি করে যত্ন-আত্তি তেও ক।
    আমার একটা ধারণা ছিল, মা অপরাধবোধ ( এবং লোকে তো এভাবে মানুষ করা নিয়ে কথা শোনাতেও কসুর করে নাই :)) থেকে বোধহয় বেশি বেশি যত্ন-আত্তি করত। কিন্তু ইন জেনেরালও ওটা বোধহয় বেশ বেশিই।

    বাবাদের পড়ানোর ধরণ রিল্যাক্সিং হওয়া নিয়েও ছোটোবেলার একটা কথা মনে পড়লো।
    পুলিশ-পিকেটিং।
    দাদা মহা ফাঁকিবাজ ছিল ছোটোবেলায়। ঐ সারাক্ষণ বল পেটানোর জন্য মুখিয়ে থাকতো।
    তো, মা ধরে ধরে পড়তে বসাতো আর বাবা বকাঝকা করছে না বলে বাবাকে প্রচুর বকাঝকা করতো।
    বাবার কেবল একটাই নির্বিকার উত্তর ছিল, পুলিশ-পিকেটিং করে ছেলে মানুষ হয়না ! :)

    এবার গিয়ে দেখি বৌদি চিন্তা করবো না করবো না করেও কুড়িতে কুড়ি না ষোলো পেলো তাই নিয়ে চিন্তা করে ফেলছে ( মূলত: কে কত পেল তাই নিয়ে অন্যান্য মায়েদের ফোনাফুনির চোটে) , আর দাদা সেগুলো হেসে উড়িয়ে দিচ্ছে।

    কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল জানিনে।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:০১478237
  • ভালো করে ভেবে দেখলাম একটা ব্যপারে একমত নই। একথা ঠিক, বাবা মার ওপরে ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা অনেকটাই নির্ভর করে। ভবিষ্যতে "বিজ্ঞানসম্মত' পাব্লিক সিস্টেম কায়েম করলেও সেটা কিছু মাত্রায় হয়ত কমবে কিন্তু কোনভাবেই দূর করা যাবে না। তার একটাই কারণ রিসোর্সের অপ্রতুলতা, পুওর টিচার স্টুডেন্ট রেশিও ইত্যাদি। বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা তো কোন নিরালম্ব বায়ুভূত নয় যে পারিপার্শ্বিকের উপর নির্ভর করে না।

    তো, কমরেড আকার লেখার মূল প্রতিপাদ্য কী? আমেরিকার স্কুলের পাব্লিক সিস্টেম ভালো প্রমাণ করা? আগেই বলেছি সেটি প্রমাণসাপেক্ষ নয়। আন্যদিকে যদি মূল উদ্দেশ্য হয় ওখানকার সিস্টেমকে কপি-পেস্ট করে এইখানে শুরু করা তাহলে বলতে হয় যে সেইটির ফলাফল নির্ভর করে আরো অনেককিছুর ওপর।

    ব্যস, আজকের মত শেষ। :)
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:০২478238
  • কেসিদাকে যেটা বলার ছিল সেটা আকাদা বলে দিয়েছে।
    আর গোলপোস্ট ও মতানৈক্য নিয়ে যেটা বলার ছিল সেটাও অপ্পন বলে দিয়েছে :)

    আর, চাপ সংক্রান্ত উত্তরটা রিমিদি দিয়ে দিয়েছে।
    এদেশে থাকলে চাপ সেই বেশিই হতে পারে, আর দেশি লোকজন্নের ক্ষেত্রে হয়ও। বাবা মা 'র মাইণ্ডসেটের উপর ডিপেন করছে। কিন্তু না চাইলে অন্য অপশন এখানে বেশি সে নিয়ে সন্দেহ নাই।
    কেরিয়ার নিয়ে অপশনও।

    এই নানাবিধ অপশন থাকাটা বিশাল প্লাস পয়েন্ট।

  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:১০478239
  • কতবার বলি। একটা মিথ আছে যে ভারতের স্কুলিংয়ের সাথে আমেরিকার স্কুলের কোন তুলনাই হয় না। ভারতের স্কুল আমেরিকার থেকে খুব ভালো কারণ ওবামা ভাষণ দিয়েছে। তা আমার প্রোপোজিশন হল আমেরিকার সিস্টেমের সাথে ভারতের সিস্টেমের তুলনাটি বাতুলতা।

    (একই কথা লোকে বারবার লেখায় কেন?)

    এবারে পাই এবং অপ্পন, তাহলে যখন গোলপোস্ট সরল তখন না বলে তার হাজার হাজর পোস্ট পরে বললে কেন?
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:১৪478240
  • কারণ তুমি অ্যানেকডোট দিয়ে মাঝপথে শুরু করাতে এবং মূলত আম্রিগার ভাল স্কুলগুলোর সিস্টেম নিয়েই কথা বলাতে দেশের ক্ষেত্রে সেই তুলনীয় ব্যাপারগুলো আসছিলো এবং অ্যানেকডোটসের হাজার হাজার পোস্ট। তারপর ক্লিয়ার করলে পুরো দেশ ও সিস্টেম নিয়ে আলোচনা চাইছো।

  • rimi | 168.26.215.135 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:২১478241
  • আরে অপ্পন, আমিও তো স্মাইলি দিয়েছিলাম, তুমি খেয়াল করো নি? আমি কিন্তু সত্যিই বাবাদের অতটা ভিলেন ভাবি না, বা মাদের অতোটা সেইন্ট সুলভও না:-))

    কিন্তু তাহলেও এটা ভেবে দেখার বিষয় বলে আমার মনে হয়, কেন মায়েরাই বেশি যত্ন আত্তি করে, পড়াশুনো নিয়ে বেশি বকাঝকা করে। কেন বাবারা এব্যপারে অনেক বেশি রিল্যাক্সড?

    তো, আমার মনে হয়, মায়েদের "বেশি"টা, বেশি যত্ন, বেশি বকুনি, পুরোটাই আসে একটা দুশ্চিন্তার বোধ থেকে। বহু শতাব্দী ধরে মায়েদের উপরেই ছেলেপুলে মানুষ করার মূল দায়িত্ব, আর সেই দায়িত্বের সূত্র ধরেই আসে দোষারোপ। সন্তানের ব্যর্থতার দায়িত্ব বেশির ভাগটাই সমাজ চাপিয়ে দেয় মায়ের কাঁধে। সন্তানের স্বাস্থ্য, ব্যবহার থেকে সাফল্য - সব ব্যপারেই মাকে জবাবদিহি করতে হয় সমাজের কাছে, অর্থাৎ বাবা, অন্যান্য আত্মীয়স্বজন ও বাইরের লোকের কাছে। তাই মায়েদের দুশ্চিন্তা। এই দুশ্চিন্তার বোধ এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে চলে আসছে, সেই বহু শতাব্দী ধরেই। এখনকার স্বাবলম্বী মায়েরাও এই দায়িত্ব বা দুশ্চিন্তার থেকে মুক্ত হতে পারেন না। বলেইছি, নিজের অতীত থেকে নিজেকে মুক্ত করা খুব সহজ নয়।

    অন্যদিকে বাবাদের, বহু শতাব্দী ধরে দায়িত্ব অর্থোপার্জনের, পরিবারের অর্থনৈতিক দায়িত্ব নেওয়াতে। তাই স্যালারি রেইজ বা বসকে সামলানোর ব্যপারে ছেলেদের দুশ্চিন্তা অনেক বেশি। এটাও প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এমনভাবে ছেলেদের রক্তে ঢুকে গেছে যে বৌরা দিব্বি ভালো চাকরি করলেও স্যালারি রেইজ না হলে ছেলেদের রাতের ঘুম চলে যায়।

    এই পর্যন্ত খুব ভালো কথা। কিন্তু "আনফেয়ারনেস"টা অন্য জায়গায়। ছেলেদের স্যালারি রেইজ বা চাকরি নিয়ে অতিরিক্ত সময় কাটানো বা অতিরিক্ত অবসেশনকে কেউ "বাড়াবাড়ি" বলতে সাহস করে না, সমাজ নয়, ছেলেদের বাবা মা আত্মীয় স্বজন নয়, এমনকি যে সন্তান বাবার সময় বা যত্ন সেভাবে পাচ্ছে না সেই সন্তান পর্যন্ত নয়। অন্যদিকে মায়েদের বাড়াবাড়িটাকে সবাই চোখ রাঙায়, বাবা, আত্মীয় স্বজন থেকে শুরু করে যে সন্তানের জন্যে মায়ের এত দুশ্চিন্তা সেই সন্তান পর্যন্ত।

    আজকের যুগে, বিশেষত, যেখানে বাবা মা দুজনেই চাকরি করছে, সেখানে বাবাদের উচিত মাদের এই অ্যাংজাইটিটা বোঝা, যদি মা বাড়াবাড়ি করে, তাহলে তাকে দোষারোপ না করে তার কিছু দায়িত্ব নিজের কাঁধে নেওয়া। বাবা বলতেই পারে মাকে, "তুমি বড্ড বেশি চিন্তা করছ, আগামী পরীক্ষার জন্যে বরং আমি ছেলেকে পড়াই। দেখা যাক কি ফল হয়।"
  • aka | 168.26.215.13 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:২৫478242
  • পাই, আমার প্রথম লেখার শুরুতেই ডি: দেওয়া আছে।
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:২৬478243
  • সরকারি তরফ থেকে এই ASER এর মতন স্টুডেন্ট অ্যাসেসমেন্ট করাটা ভীষণ জরুরি। সাথে শিক্ষকদের ইভ্যালুয়েশন ও।
    অ্যানোনিমাস হোক। ছাত্র , বাবা মা সবাই করুক।
    সেটার উপর গুরুত্ব দেওয়া হোক।

    http://www.guardian.co.uk/global-development/poverty-matters/2011/mar/15/education-goals-assessment-india-school

  • kc | 89.203.49.18 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:৩৫478244
  • বোঝো, মা কী ছিলেন আর মা কী হইলেন!!

    আরে বাবা আমার পোস্টে একটাই কথা বলার ছিল, যে দেশের তথাকথিত দেশী শিক্ষাব্যবস্থা মোটেও ভেঙে পড়েনি। স্কুলের সংখ্যাও আগের থেকে অনেক বেড়েছে। ছাত্রছাত্রীও অনেক বেড়েছে। হ্যাঁ, ড্রপ আউটও বেড়েছে। তার মেন কারণ অর্থনৈতিক, শিক্ষাব্যবস্থার খামতি নয়।

    আর হ্যাঁ এই সব হাইফাই স্কুলের তরুণ শিক্ষক শিক্ষিকারা আজকেও এসএসসি দিয়ে ওই দেশী স্কুলেই পড়ানোর চাকরি পেলে সেটাকেই বেশী বেছে নিচ্ছেন।
  • fevi | 77.58.129.56 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:৩৬478246
  • অতো ভালো ক'রে পড়াশুনা করার দরকারটা কী ! আমি তো দিব্বি খাচ্ছি-দচ্ছি, বগল বাজাচ্ছি।
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:৪০478247
  • আচ্ছা রিমিদি, তুমি তো নিজেই লিখেছিলে তুমি এখানে নিজেকে অনেক বেশি এমপাওয়ার্ড মনে করো। তাহলে এই প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বাহিত দুশ্চিন্তা , যার অনেকটাই কিনা তোমার মতে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের ভুলভাল দোষারোপের কারণে তৈরি হয়েছে, অতীতের এই ব্যাগেজটা কি তুমি ঝেড়ে ফেলতে পারো ? তোমার তো ভ্রান্ত অপরাধবোধে ফালতু ভুগে দুশ্চিন্তা করার দরকার নেই।
  • rimi | 168.26.215.135 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০২:৪৭478248
  • আরে আমি কোথায় দুশ্চিন্তা করি? আমি তো বেশি যত্ন, বেশি বকুনি কোনোটাই করি না রে পাই :-) ছেলে নিজের সব কাজ নিজে করে, নিজের সব ডিসিশন নিজে নেয় - কখন কি জামা পরবে থেকে শুরু করে স্কুলের ফিল্ড ট্রিপে যাবে কি যাবে না সব নিজেই ঠিক করে। আর বাসন মাজা থেকে রান্না সব কাজে আমাকে হেল্প করে, ওর বাবার থেকে শিখেছে :-)
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৩:০৮478249
  • তালে তো দারুণ :)

    দেশেও অন্তত এই প্রজন্মের মায়েদের দুশ্চিন্তাটা ঝেড়ে ফেলা উচিত। দোষারোপ এলে সেগুলো নিয়ে অপরাধবোধে না ভুগে খণ্ডানোর চেষ্টা করা উচিত।
    ক'দিন আগেই কোথায় পড়লাম, মূলত : এই অপরাধবোধ থেকেই এই প্রজন্মের মেয়েদের স্ট্রেস অনেক বেড়ে গেছে। আমাদের মত দেশে। একটা স্টাডি হয়েছিল।
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৩:১৯478250
  • ড্রপ আউট বাড়েনি।
    কিন্তু পড়ানোর কোয়ালিটি খারাপ হচ্ছে। আগের থেকে কতটা খারাপ , সেটাও প্রশ্ন নয়। কথা হল, এখন যা আছে, সেটা রীতিমতন খারাপ।
    আর শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়া বলতে সেটাকেই আমি মিন করব।
    In bald figures, of India's 200 million children, 195 million are now in school but fewer than 100 million are actually learning to read and do basic maths. They may be in school for five hours a day, but it is not doing them or the country much good.


    হাই ফাই স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা সরকারি স্কুলে পড়াচ্ছেন, এ দিয়ে কি এল গেল ? চাইবেন তো বটেই। সরকারি মাইনে , সুযোগসুবিধা অনেক বেশি।

    তবে SSC র কাণ্ডকারখানা যা সব শুনেছি ... দেখি, যদি দেবপ্রসাদদা লেখেন।
  • mita | 71.191.42.195 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৫:১৫478251
  • পাই, কি জানতে চাইছিলি, ম্যাগনেট স্কুলে দেশি বাচ্চাদের চাপ হয় কি না?
    দেশি বিদেশি সব বাচ্চাদের ই চাপ থাকে। মানে যারা অন্য জায়্‌গা থেকে ম্যাগনেট স্কুল গুলোতে পড়তে যায়, তারা সেই চাপটার কথা জেনেই যায়। তবে ম্যাগনেটে পড়ার অনেক গুলো লেভেল থাকে, একটা কে বলে base level, সেটা সাধারনত অন্যান্য স্কুলের স্ট্যান্ডার্ডে হয়, এ ছাড়া AG/GT বা IB ক্লাস অফার করা হয়, যে গুলোতে ন্যাচর‌্যালি চাপ অনেক বেশি থাকে। তবে ম্যাগনেট স্কুল গুলো যেখানে করে সেখানের base population এর যে কতটা উপকার হয় বলা মুশকিল। তাদের বেশির ভাগ ই base level এর ক্লাসে যায়, for a number of reasons.
  • pi | 128.231.22.99 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৫:৩১478252
  • মিতাদি, হ্যাঁ, এইটাই জানতে চাইছিলাম।
    আমেরিকায় 'ভালো' সেকেন্ডারি এডুকেশনে চাপ কম কিনা।

    প্রাইভেট বা ভালো পাব্লিকগুলোতে কী কেস ?
    মানে, কম চাপে 'ভাল ' এডুকেশনের কী কী অপশন আছে জানতে চাইছিলাম।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৫:৪৪478253
  • অ্যানেকডোট থেকে কনক্লুশন ড্র করা যায় কিনা। যায় যতক্ষণ অবধি ক¾ট্রাডিকশন দেখানো যায়। যেমন ধরা যাক কেউ বলল ভারতের সমস্ত স্কুলে বাথরুমের অবস্থা খুব ভালো। আপনি একটি স্কুলের তালা খুলে দেখিয়ে দিলেন না অবস্থাটা খুব খারাপ। অত:পর আপনি ক্লেমটিকে নেগেট করলেন আপনার অ্যানেকডোট দিয়ে। কিন্তু উল্টোদিকে যদি আমি প্রমাণ করতে চাই যে ভারতের কোন স্কুলেই চাপ নেই তাহলে অ্যানেকডোট দিয়ে প্রমাণ করা যাবে না। কারণটা সহজবোধ্য।

    এবারে আমার ভাইঝির অভিজ্ঞতা থেকে আমার যে অভিজ্ঞতা সেটা বলাই যেতে পারে অজস্র স্কুলের মধ্যে একটি। কিন্তু আমি বলেছি কোন স্ট্যাণ্ডার্ড কারিকুলাম নেই। এবার আপনারা বলছেন কোন কোন স্কুলে হেবি ভালো কারিকুলাম, আবার আমি দেখছি কোথাও কোথাও কোন কারিকুলামই নেই, টীচারের যা মনে হয় সেটাই কারিকুলাম অতএব প্রমাণিত হল কোন কারিকুলাম নেই। অবশ্যই এটা পাব্লিক স্কুলগুলোর জন্য নয়। সেখানে কারিকুলাম আছে আমরা জানি। কিন্তু সেখানে প্রবলেম অন্য - ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং কারিকুলাম সময়মতন বদলানোর।

    এই মাগানো নিয়ে স্বীকার করে নেওয়া ভালো আমার পার্সোনাল বায়াস আছে। আমাকে যদি কেউ বলে এই আট লাইন মুখস্ত করে লেখোতো আমি কস্মিনকালেও পারি না, আমার সীমাবদ্ধতা। কিন্তু ছোটবেলায় আমাকে এই মুখস্ত করা নিয়ে বেশ জোর করা হয়েছে। আর তাতে আমার ওপর খুব স্ট্রেস তৈরি হত। এমন নয় যে কিছুই মনে থাকত না, কিন্তু যদি ধরে বেঁধে মুখস্ত করতে বলত তাহলে সব গুলিয়ে গ হয়ে যেত। এমনিতেই আমার স্মৃতিশক্তি একটু কম, এতে করে আরও অসুবিধা হত। তো বলাই যায় বেঞ্চমার্ক ইত্যাদিতে মাগানো নিয়ে যা বলেছি তার মধ্যে খানিক পার্সোনাল বায়াস আছে। দরকারী সময়ে ঠিক কথা মনে পড়ে না, বড্ড মুশকিল হয়। অথচ একসময়ে বন্ধুদের ফোন নম্বর আমার লিখতে হত না। কেসটা বুঝি না, কিন্তু পার্সোনাল বায়াস। হতেই পারে অনেক স্কুলেই মাগানো নিয়ে বেশি জোরজার করে না। কিন্তু উল্টোদিকে যদি এটাও স্বীকার না করি যে এখনও আমাদের দেশে মুখস্তর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয় তাহলে বোধহয় সত্যকে অস্বীকার করা হবে।

    তবে আমার লেখা পড়ে যদি কারুর মনে হয় রামেন্দ্রসুন্দরের রবীন্দ্রপ্রশস্তি রচনা। তা বলতে পারেন ঠিকই। ভারতের স্কুল শিক্ষার যে রূপ আমি দেখেছি সেটা বটতলা পানু হলে আমেরিকার স্কুল শিক্ষা রবীন্দ্রনাথের লেখাই বটে। এবারে রবীন্দ্রনাথের লেখাতেও অনেকে খুঁত খুঁজে পান, কিন্তু তাবলে বটতলা পানুর সাথে তুলনীয় নয়।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৫:৫৬478254
  • পাই জিগ্যেস করেছিল দেশে মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তরা যা শিক্ষা পায় তার সাথে এখানকার শিক্ষা তুলনীয় কিনা। এটার কোন জেনেরিক উত্তর নেই। যেমন কেউ যদি ইছাপুরে থাকে যে বিত্তই হোক না কেন ভাল স্কুলের অ্যাকসেস নেই। কিন্তু যদি খড়দহে থাকে তাহলে রামকৃষ্ণ মিশন আছে। তা সেক্ষেত্রে কোথায় বাড়ি তারওপর ডিপেন্ড করবে ভালো স্কুলের অ্যাকসেস আছে কিনা। অথচ এখানে একটু চেষ্টা করলেই অ্যাকসেস পাওয়া যায়।

    অ্যাকসেস পেলে কোনটা ভালো? আমার নিজের মতে এটা কারণ এদের দৃষ্টিভঙ্গীর সাথে আমার মেলে। হিন্দু স্কুল আর এখানের ভালো স্কুলের মধ্যে প্রথমত রিসোর্স জনিত কারণে এরা ভালো যেমন ভালো বাথরুম, ভালো ক্লাসরুম, টীচার-স্টুডেন্ট রেশিও ইত্যাদি। সিলেবাস আমার এদেরটা বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে কারণ দেশে কে সিলেবাস তৈরি করেছে, কবে শেষ আপডেট হয়েছে এর কোন ঠিক ঠিকানা নেই। এখানে ব্যপারটা প্রসেস ওরিয়েন্টেড অতএব রিলায়াবিলিটি বেশি।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ২৯ জুলাই ২০১১ ০৯:১১478255
  • রিমিকে:

    ১। অফিস নিয়ে অতিরিক্ত সময় কাটানো বা অফিসের কাজ বাড়িতে নিয়ে আসা বা রাতে কংকল অ্যাটেন্ড করা এগুলো সর্বক্ষেত্রে "অবসেশন' বলে দাগিয়ে দেওয়া যায় না। এইগুলো বাধ্যতা থেকেও আসে। আবার বাড়াবাড়ি থেকেও আসে। তবে বেশিটাই বাধ্যতা। এই ব্যপারে প্রথম বিশ্বের শ্রমিকভাইদের এবং বোনদের সাথে তৃতীয় বিশ্বের ভাই এবং বোনেদের আকাশপাতাল তফাৎ।

    ২। মায়েরা যেখানে অনেকেই ভালো চাকরি করছে তারা নিজেদের কেরিয়ার সম্বন্ধে তো অবসেসড হওয়াই উচিত। কেরিয়ারের এই অব্দি আসতে তাকে তো আর কম কিছু কাঠখড় পোড়াতে হয়নি। তো, এইরকম কেসে লোকে পছন্দ না হলেও ডে কেয়ারে রাখে অথবা গাড়িতে গভর্নেস। অথবা মন্ট টু-র বাচ্চাকে টিউটরের কাছে পড়তে পাঠায়। আবার অনেক মেয়েই নিজেদের চাকরির ক্ষেত্রটাকে পাল্টে নেয়। ডেলিভারি ইউনিট থেকে কিউএ'তে মুভ করে যায়। যোগ্যতা বা ইচ্ছ থাকা সত্তেও নন ক্রিটিকাল প্রোজেক্টে ঢুকতে বাধ্য হয়। এইগুলো তো খুব কাছ থেকেই দেখা। ইন ফ্যাক্ট, আমার নিজের টিমের দুটি মেয়ের সাথেই এমনটি ঘটেছে।

    ৩। আত্মীয়স্বজন ইন-ল'স এরা অনেক সময় কোন ফ্যাক্টর নয়, যেখানে আর্বান ইন্ডিয়াতে অর্থনৈতিক কারণে জয়েন্ট ফ্যামিলি ভেঙে ছোট ফ্যামিলির সংখ্যা বাড়ছে। সেখানে বাবারা পড়ানোর কাজটা মায়েদের সাথে শেয়ার করে না এ কথা কোত্থেকে জানলে? মায়েরাও বা এত এমপাওয়ার্ড হয়ে শতাব্দীপ্রাচীন ব্যাগেজ বয়ে বেড়াবে? বেড়ালে তো আওয়াজ খাবেই।

    এত কথা বলার বিষয় এই যে প্রত্যেকের লড়াইয়ের ময়দানটা আলাদা। প্রথম বিশ্ব, তৃতীয় বিশ্ব, জয়েন্ট ফ্যামিলি, নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি, সাপোর্ট ইউনিট পছন্দসই ও বাজেট অনুযায়ী পাওয়া যায় কি যায় না এই সবই স্থান কাল পাত্র ভেদে আলাদা হয়ে যায়। নিজেদের ক্রস নিজেদেরই বইতে হয়। কোন জেনারাইলজড থিওরি দিয়ে সমস্যা বা সমাধানের পথ বাতলানো (যেখানে একে অন্যের পার্সোনাল জীবন সম্বন্ধে খুব কম জানি) একটি মহৎ কিন্তু অশ্বডিম্বপ্রসবকারী প্রয়াস ছাড়া আমার কাছে অন্য কিছুই নয়।
  • siki | 123.242.248.130 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১০:০৪478257
  • :)
  • siki | 123.242.248.130 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১০:০৫478258
  • হ্যালো টেস্টিং টেস্টিং।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১০:১০478259
  • হুঁ:, বাবারা ছেলেপুলেকে পড়াবে - তবেই হয়েছে ! ঐ তো বিদ্যেবুদ্ধির বহর - বাজারের হিসেবটা পর্যন্ত দিতে পারে না, শাশুড়ির নন্দাইয়ের নাম বলতে পারা তো দূরস্থান । নিজের জামাজুতোটা কোনদিন খুঁজে পেল না - সে করবে ছেলে মানুষ ! যত্তসব ।
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১০:৪৪478260
  • একেবারে চাপ না দিলে লেখাপড়া হবে না।
    আবার, বেশী চাপ দিলে এডুকেশন হবে না।

    তাই, মৃদু চাপ। লেখাপড়া এবং শিক্ষার সঠিক অনুপাতে তৈরী হয় মানুষের মত ফানুস।
  • pi | 72.83.100.43 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১৮:১৫478261
  • ঠিক ঠিক। পিসশ্বশুরের নাম ভুলে যাওয়া মোটেও ঠিক নয়।
  • pi | 72.83.100.43 | ২৯ জুলাই ২০১১ ১৮:৫৬478262
  • রিমিদির কালকের পোস্টে একটু দ্বিমত ছিল। মানে, এই বেশি বেশি করা, এটা পুরোটাই যুগযুগান্তরের পুরুষতন্ত্রের আরোপ করা অপরাধবোধ প্রসূত, এটা পুরো মেনে নিতে পারছিনা।

    আর, অতীতের ব্যাগেজ আজকের মায়েরা কেন ক্যারি করে চলবেন? করলে সেটাকে শুধু পুরুষতান্ত্রিকতার দোষ বলে দায়মুক্ত হওয়া যায়না কিন্তু। নিজেদের দায়ও থাকে।
    তুমি যেমন বল্লে ঝেড়ে ফেলেছ, সেরকমটা হওয়াই বাকিদের জন্যও উচিত নয় কি ?
  • rimi | 168.26.215.135 | ২৯ জুলাই ২০১১ ২০:১৮478263
  • অর্পণ, একেবারেই ঠিক, একেকজনের লড়াইএর ক্ষেত্র আলাদা। চাকরির ক্ষেত্রে যে চাকরি করছে তার কাছে যেটা বাধ্যতা, সেটা বাইরের কারুর কাছে যখন বাড়াবাড়ি মনে হয়, তখন যে চাকরি করছে তার খারাপ লাগে। মায়েদের ক্ষেত্রেও তাই। যে মায়েরা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে বাড়াবাড়ি করে তাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো খুব সহজ। কাল যেমন খুব সহজেই তোমরা বললে "সাউথ পয়েন্টের ছাত্রদের মায়েদের বাড়াবাড়ি"। কিন্তু অনেক কঠিন এটা ভেবে দেখা যে চাকরির মতন একই রকম বাধ্যতার বোধ থেকেই এটা আসে। মায়েরা এটাকে তাদের বাধ্যতা বলে মনে করে, আর অন্যদের চোখে এটাকে বাড়াবাড়ি মনে হয়। অনেক বাবাই পড়ানোর কাজ শেয়ার করে। কেউই শেয়ার করে না এটা তো আমি বলি নি। কিন্তু শেয়ার করুক বা না করুক, তা নিয়ে সমস্যা নেই। প্রত্যেক ফ্যামিলির ডায়নামিক্স আলাদা। "মায়েরা বাড়াবাড়ি করে" এই জেনেরালাইজেশনে আপত্তি জানিয়েছি।

    এবার পাইএর প্রশ্ন। বাধ্যতা কেন মনে করে মায়েরা? সবার ক্ষেত্রেই যে অপরাধবোধ বা দোষারোপের ভয় থেকে তা নয়, যদিও বেশিটাই তাই। কিন্তু আরো অনেক কারণ আছে। কেউ নিজের জীবনে যা পায় নি সেটা সন্তানের মধ্যে দিয়ে পেতে চায়। আমার এক বন্ধুর বন্ধুর কথা শুনেছি, সে এম টেক পাস করেও হোমমেকার মা, তার ছেলেকে হার্ভার্ড বা এমাইটিতে পড়ানোর জন্যে সে চেষ্টা শুরু করেছে যখন ছেলের বয়স ছিলো পাঁচ। কেন সে চাকরি করতে পারে নি আমি জানি না। কিন্তু এটুকু বুঝি যে মনের মধ্যে একটা যন্ত্রণা তার আছে, সেই যন্ত্রণা কমাবার উপায় হিসেবে সে ছেলেকে বেছে নিয়েছে। আরেকজন ইঞ্জিনিয়ার বন্ধুর বউকে জানি, মেয়েটি নিজে এইচ এস পাস। নিজের মেয়েকে সে বাবার মতন করার জন্যে উঠে পড়ে লেগেছে, তার জন্যে মেয়েকে যথরীতি মার বকা অনেক কিছু সহ্য করতে হয়। এই রকম বাবাও কিন্তু কিছু আছে যারা ছেলে মেয়ের লেখাপড়া নিয়ে বাড়াবাড়ি করে।

    এবার এই অপরাধবোধ, বা এই বাধ্যতাবোধ ঝেড়ে ফেললেই তো হয় - এটা বলা খুব সহজ। কিন্তু কি ভাবে? জানো কি পাই কি ভাবে কেউ এই বাধ্যতাবোধ ঝেড়ে ফেলতে পারে? কি ভাবে এই "সাউথ পয়েন্ট মায়েদের" আমরা হেল্প করতে পারি?

  • nyara | 203.83.248.37 | ২৯ জুলাই ২০১১ ২০:২০478264
  • প্রথমবিশ্বের শ্রমিকভাইদের বাধ্য-বাধকতা বেশি ভাই। প্রথম ও তৃতীয় - দুই বিশ্বেই শ্রমিক হয়ে অনুভব করেছি, তাই বলছি।
  • nyara | 203.83.248.37 | ২৯ জুলাই ২০১১ ২০:২২478265
  • রিমির লজিক মানলে নিজের কোন কাজ নিজে না বললে 'বাড়াবাড়ি' হয় না।
  • rimi | 168.26.215.135 | ২৯ জুলাই ২০১১ ২০:২৬478266
  • না ন্যাড়াদা উল্টোটা, অন্য কেউ বাড়াবাড়ি বললে নিজে "কেন আমার কাজ বাড়াবাড়ি নয়" সেইটা না বোঝাতে পারলেই কাজটা বাড়াবাড়ি সেটা প্রমাণ হয়ে যায় :-)))
  • rimi | 168.26.215.135 | ২৯ জুলাই ২০১১ ২০:৩২478269
  • দেখ "বাড়াবাড়ি" নিয়ে খুব বেশি বাড়াবাড়ি করে লাভ নেই। কেউ বাড়াবাড়ি করছে কি না সেটা খুব সাবজেকটিভ ব্যপার। সেই জন্যেই এত সমস্যা তো।

    স্কেল দিয়ে মেপেই বলে দেওয়া গেলে ভালো হত, আজ মা এক ঘন্টার জায়গায় এক ঘন্টা পাঁচ মিনিট সাড়ে দু সেকেন্ড বকাবকি করেছে, অতএব বাড়াবাড়ি করেছে। কিম্বা বাবা বসকে ২ ফোঁটা তেলের বদলে সাড়ে চার গ্যালন তেল দিয়েছে অতএব বাড়াবাড়ি করেছে। তাহলে কি আর এত সমস্যা হত?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন