এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভুত

    deepten
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০০৬ | ২৮৪৯৭ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • paTal | 24.99.35.190 | ১৪ জুন ২০১২ ২১:৫৫497981
  • ঝুপসি অন্ধকার, টিমটিমে একটা লম্ফের আলোর ইশারা যেন আসছে বাজারের একেবারে পিছনের দিক থেকে। সেই আলো-র দিকে যেন নিশির টানে এগিয়ে গেল ছোটো মেয়ে। যত এগোয়, গন্ধ আরো বাড়তে থাকে, সে যেন চেতনা পুরোপুরি আচ্ছন্ন করে দেবে। একেবারে শেষ মাথায় গিয়ে দেখা গেল, ঐ অন্ধকার আর বৃষ্টির মধ্যে একটা লোক এক ডালা নিমের ডাল নিয়ে বসে আছে।

    গল্প এইখানে শেষ। শুধু কয়েকটা কথাঃ
    ১) বাকি মেয়েদের কেউ কোনো গন্ধ পায়নি।
    ২) ঐ লোকটা কিন্তু মোটেই ভূত ছিল না, তাকে পরেও ঐ বাজারে অনেক বার দেখা গেছে। বৃষ্টির আর বন্ধের দিনে কার জন্যে নিমপাতা নিয়ে বসেছিল জিজ্ঞাসা করায় বলে, টাটকা নিমপাতা সব নষ্ট হবে বলে নিয়ে বসেছিল, যদি এক-আধ্টা লোক দাতন কিনতে আসে তাহলে দু-পয়সা হয় আর কি।
  • Suhasini | 202.165.213.236 | ১৫ জুন ২০১২ ১৫:৪৯497982
  • পাতাল, ঝুপসি রাত ছিলো, নকি বনধ এর দিন ছিলো?
  • শ্রী সদা | 69.97.138.78 | ১৫ জুন ২০১২ ১৬:০৫497983
  • শেষ গল্পটা ভালো লাগলো।
  • paTal | 165.201.35.70 | ১৫ জুন ২০১২ ১৬:০৮497984
  • ২৪ ঘণ্টার বন্ধ, মা চলে গিয়েছিলেন বিকেলে।
  • শ্রাবণী | 127.239.15.27 | ১৫ জুন ২০১২ ১৬:২৬497985
  • এই টইতে লেখা ঠিক হবে কিনা জানিনা, হয়ত ব্যাপারটা কিছুই নয়......আমি ঘোর অবিশ্বাসী অনেক ব্যাপারেই লৌকিক ও অলৌকিক! আমার মায়ের শ্রাদ্ধের সময় সবাই জড়ো হয়েছি। এমনিতেই কোনো কিছু করার পক্ষপাতী আমরা কেউ ছিলাম না, কিন্তু দিদারা কেউ কেউ বেঁচে ছিল, দু পক্ষের বিশাল পরিবারের অনেক লোক, তাও নেমন্তন্ন টন্ন কাউকেই করা হয়নি, শুধু বাড়ির লোকেরা এসেছিল। ছাতে একদিকে ছোট প্যান্ডেল করে রান্নার ব্যবস্থা, ছোটরা সেখানে একপাশে খেলছিল। আমি নীচে বিছানায় শুয়েছিলাম, হঠাৎ আমার চারবছরের ভাইপো খেলা ফেলে এসে গলা জড়িয়ে বলল, "পিপি, সবাই কেন বলছে ঠাম্মা মরে আকাশে চলে গেছে, ঠাম্মা তো ছাতে চেয়ারে বসে আমাদের খেলা দেখছে!"
    তখন মনের এমন অবস্থা আমি কাউকে কিছু না বলে ওপরে দৌড়েছিলাম, যদি সত্যি কিছু থাকে, যদি মাকে দেখি.........কিছু ছিলনা, ওদের খেলার জায়গার পাশে ফাঁকা একটা চেয়ার.......আমার ভাইপো আমাকে ওরকম দৌড়তে দেখে এমন হতবাক হয়েছিল যে তারপর এ নিয়ে আর জিজ্ঞেস করলে ঠোঁট টিপে মুখটা বন্ধ করে রাখত, কিছু বলতে চাইতনা।
  • paTal | 165.201.35.70 | ১৫ জুন ২০১২ ১৬:৪০497986
  • সদা, ধন্যবাদ। হয়তো শেষেরটা আমাদের পারিবারিক ঘটনা, তাই গুছিয়ে লিখতে পেরেছি।
  • Lama | 127.194.231.104 | ১৫ জুন ২০১২ ২০:০০497987
  • কিন্তু আমার ব্যাখ্যা শুনে ব্যাং কেমন চুপ মেরে গেল
  • ব্যাং | 132.172.198.161 | ১৫ জুন ২০১২ ২০:১৭497988
  • সত্যি রে লামা এরকম অযৌক্তিক ব্যাখা বিশেষ করে শেষ পয়েন্টটা এর আগে কখনো শুনি নি। বিস্ময়ে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছিলাম।
  • jhumjhumi | 127.194.245.154 | ১৫ জুন ২০১২ ২০:৫২497989
  • আমিও একটা ঘটনা লেখার লোভ সামলাতে পারছি না, হয়তো কিছুই না, তবুও--
    আমাদের বাড়ির ছাদ্টা মোটামুটি ফুটবল খেলার মাঠ বলা চলে। গরমের দিনে ছাদে বেশ আরাম। আমার এক দাদার অভ্যেস ছিল অনেক রাত পর্য্যন্ত পড়ার।এক গরমকালের রাত্তিরে দাদা ছাদে হ্যারিকেন নিয়ে পড়ছিলো। সেদিন খুব একটা রাত তখনো হয় নি, মা জ্যেঠিমার তখনো কাজ শেষ হয়নি, হঠাৎ দাদা তিনতলার ছাদ থেকে পড়িমরি করে হুড়্মুড়িয়ে নেমে এলো।মুখ্চোখ ফ্যাকাশে, অসম্ভব ভয় পেয়েছে।পরে জানা গেল, দাদা পড়ছিল, এমন সময় হঠাৎ দেখে এক্জন সাদা ধুতি পরা খড়ম পরা লোক ওর সামনে দাঁড়িয়ে । দাদা তাকাতেই বলে, এখান থেকে সরে যা, আমার যাতায়াতের অসুবিধা হচ্ছে, সরে বোস। বলেই সে হাওয়াতেই কোনাকুনি চলে গেল। সে চলে যাওয়ার পরেই দাদার মাথায় ব্যাপারটা ঢোকে আর ভয় পেয়ে সোজা নিচে চলে আসে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত সে কিছুতেই তিনতলার ছাদে একা যায় না। আমি তারপরেও বহুদিন একা উপরের ছাদে থেকেছি অনেক রাত পর্যন্ত, কিন্তু আমি কখনো কিছু দেখিনি। কে জানে বেম্মোদত্যিরা বোধহয় মেয়েদের দেখা দেয় না।
    এটা ঠিক এর সাথে রিলেটেড কি না জানিনা, তবু লিখছি। গত মাসে আমি বাড়ি গিয়েছিলাম,অসম্ভব গরম পড়ায় মেয়েদের নিয়ে সেই ছাদে শুয়েছিলাম, বাবা মা সবাই ছিল। সবাই ঘুমিয়েও পড়েছিলাম, হঠাৎ বড় মেয়ে ভয় পেয়ে উঠে বসে নিচে চল নিচে চলো বলে চিৎকার করতে থাকে,কিছুতেই কোনো কথা শুনতে চায় না।বাধ্য হয়ে নিচে নেমে আসি ।পরে অনেক জানতে চেয়েছি কি হয়ে ছিল,সে ঠিক করে কিছু বলতে পারে না,শুধু বলে ভয় করছিল।
  • ডিডি | 132.167.43.53 | ১৫ জুন ২০১২ ২২:৪১497991
  • অন্ধকারে দেখা যায় কিনা খুব কালো ঘুপচি কিছু - এই নিয়ে ব্যাংএর খুকীটে প্রশ্নো আর ল্লামার বালখিল্ল এক্ষ্প্লানেশন শুনে মর্মাহতো হলাম (খুব না, এই অল্পো এট্টু, মানে যেটুকু মর্মাহতো নিতান্তো না হোলেই নয়)।

    আসলে কি, আপনেরা অন্ধকার = অন্ধকার ভাবেন। ব্যাপারটা সেরম নয়। নানান রকমের নিশ্ছিদ্র কালো ক্যাটক্যাটে অন্ধকার হয়।অমন নীরেট ঘন কালো আঁধারে দেখবেন একটা পার্ট অন্য গুলোর চে বেশী ঘনো কালো। মোর নীরেট। সেই ম্যাক্সিমাম কালোএস্ট যায়গায় ভুতের ছায়া পরে। এইটুকু তো জানাই উচিৎ। নইলে ভুতের টইতে ল্যাখেন ক্যানো ?
  • Diganta | 24.139.220.33 | ১৫ জুন ২০১২ ২২:৪৪497992
  • আমিও একখান দিই তাহলে -
    এটা আমি আমার ছোটবেলার মাস্টার মশাই এর কাছ থেকে শুনেছিলাম। একবার তিনি নিজের বন্ধুর বাড়িতে যাচ্ছিলেন। বন্ধুর বাড়িতে যেতে আধ ঘন্টা লাগে। তিনি ছিলেন প্রচন্ড punctual , যে সময় এ বলবেন, ঠিক সেই সমযেই গিয়ে পৌছবেন । তাঁর বাড়ি থেকে বন্ধুর বাড়ি হেঁটে যেতে পাক্কা ২০ মিনিট সময় লাগত। তিনি সেই মত বেরোলেন। হাঁটতে হাঁটতে একসময় তাঁর খেয়াল হলো যে অনেকক্ষণ হয়ে গেল, এতক্ষণে তো তাঁর বন্ধুর বাড়ি পৌছে যাবার কথা, কিন্তু তিনি দেখলেন অর্ধেক রাস্তাও আসেননি। এমন নয় যে তিনি নতুন যাচ্ছেন, প্রতি রবি বারই তিনি একই রাস্তা হাঁটেন, কতক্ষণ সময় লাগে তা তাঁর মুখস্থ। তিনি মনের ভুল ভেবে আবার হাঁটতে সুরু করলেন। আরও একঘন্টা পেরিয়ে গেল, তিনি কিছুতেই পৌছলেন না। এবার তাঁর ভয় হলো, হারিয়ে যাননি তো?? কিন্তু সোজা রাস্তা, হারানোর সম্ভাবনা নেই, তিনি কতবার এসেছেন একই রাস্তায়, আর তাছাড়া চারিপাশের সবই তো তাঁর চেনা লাগছে, নতুন কোনো রাস্তায় তো এসে পড়েননি। ঘর থেকে বেরোনোর সময় বন্ধুকে ফোন করেছিলেন, এতক্ষণ হয়ে গেল, বন্ধু তো চিন্তা করবে!! তিনি একটু জোরে জোরে হাটতে সুরু করলেন। অনেকক্ষণ পর তাঁর খেয়াল হলো আর চলতে পারছেন না, পা টনটন করছে ব্যথায়, বয়েস তো হযেছে, এতক্ষণ অনেকদিন হাঁটেননি। এবার সত্যিকারের তাঁর ভয় হতে লাগলো। আশ্চর্য ব্যাপার, বাড়ি থেকে বেরিয়ে ২-৩ ঘন্টা হয়ে গেল, এখনো পৌছলেন না! একি অলৌকিক কান্ড! চারিপাশে কেউ নেই, পুরো ফাঁকা। তিনি ভয়ে দৌড়তে সুরু করলেন। বুকে ব্যথা হতে লাগলো, তবু থামলেন না। যখন আর পারছেন না, চোখ ঝাপসা হে এসেছে, নিশ্বাস নেবার জন্য একটু দাড়ালেন। এবং নিজেকে অবাক করে দিয়ে দেখলেন বন্ধুর বাড়ির সামনে দাড়িয়ে আছেন। নাম ধরে ডাকতেই বন্ধু মুখে বিস্ময় নিয়ে বেরিয়ে এলো, "কিরে??আজ কি উড়ে উড়ে এলি নাকি?? এই তো পাঁচ মিনিট আগে ফোনে করেছিলি বেরচ্চিস বলে!!"
  • riddhi | 118.218.136.234 | ১৫ জুন ২০১২ ২২:৪৫497993
  • দিগন্ত আর পাতাল, অপনাদের ছোট গল্প গুলো অভিনব। এগুলো নিয়ে একটা বই লেখার কথা ভাবতে পারেন।
  • Lama | 127.194.226.188 | ১৭ জুন ২০১২ ১২:২৬497994
  • ডিডিদা, মর্মাহত হইয়েন্না প্লিজ। এক্ষপ্ল্যানেশনটা বালখিল্যসুলভ হলেও গল্পটা তো ভালই ছিল, নাকি?
  • paTal | 24.99.141.29 | ১৭ জুন ২০১২ ১৩:২৪497995
  • বেশ লেগেছিল আমার। ভূতের গপ্পের অ্যাতো এক্সপ্ল্যানেশন চাইলে খেলাই উচিত না। {ফিচকে হাসির স্মাইলি)
  • শ্রী সদা | 127.194.192.10 | ২৪ জুন ২০১২ ২০:৫৯497996
  • পাইদির জন্যে তুলে দিলাম।
  • pi | 82.83.84.10 | ২৪ জুন ২০১২ ২১:১৩497997
  • আরে এ কোন লেখার মত গল্পই না। এক লাইনের কেস।
    আর তাছাড়া সত্যি। সেজন্যেও গল্প না।
  • শ্রী সদা | 127.194.192.10 | ২৪ জুন ২০১২ ২১:১৫497998
  • না না এক লাইনই শুনি। আর এটা তো ভূতের টই। গল্প, সত্যি, আনন্দবাজার সব চলবে।
  • I | 24.99.99.78 | ২৪ জুন ২০১২ ২১:২৭497999
  • শ্রী সদাকে ঘুরিয়ে শ্রীগিরেপতার করা হউক। সদা ঘুরিয়ে "জাগো বাংলা'' চলবে না বলেছে।
  • Nina | 78.34.167.250 | ২৫ জুন ২০১২ ০৭:৫৬498000
  • পাই এর এক লাইন সত্যি বলতেও এত্ত কষ্ট ঃ-০
  • Nina | 22.149.39.84 | ২৫ জুন ২০১২ ২২:১০498002
  • পাই কই? পাই কও-- এক লাইন সইত্য কতা ক্ষী এমন শক্ত?
  • pi | 147.187.241.6 | ২৫ জুন ২০১২ ২৩:৪০498003
  • এক লাইনে বলতে গেলে, সেদিন সন্ধে রাত্তিরের মোহানায় ঘরে বসে বসে, না ঝিমুতে ঝিমুতে নয়, রীতিমতন চোখ প্যাটপেটিয়ে এক পেত্নীকে স্কার্ট নাচিয়ে চলে যেতে দেখলুম।
  • শ্রী সদা | 127.194.199.224 | ২৬ জুন ২০১২ ০০:২৮498004
  • পেত্নী বুঝলে কি করে? গোড়ালী উল্টোদিকে ছিল?
  • pi | 147.187.241.6 | ২৬ জুন ২০১২ ০১:৩৭498005
  • কাউকে দেখতে পাইনি বলে। ভূতে কি আর স্কার্ট পরবে ? অবশ্য শাঁকচুন্নি কিনা জানিনা। পেত্নি আর শাঁকচুন্নির পার্থক্য আবার ভুলে গেছি। মাছ খাওয়া সংক্রান্ত কিছু ছিল কি ?
  • Nina | 22.149.39.84 | ২৬ জুন ২০১২ ০১:৪৪498006
  • স্কটল্যান্ডের ভুত হলে স্কার্ট পরতেই পারে চেক চেক স্কার্ট! কিম্বা সাউথ ইন্ডিয়ান ভুত হয় যদি---সেও তো স্কার্টের মতনই দেখাবে তাই না?
    নাঃ পাই ঠিক করে ভেবে ভেবে বল----ঠিক কি দেখলি--
    শাঁকচুন্নি কি নাকি সুরে কথা বলে আর পেত্নি শুধু খসখস করে চলে যায়?? জানিনা।
    হে হে পেত্নি শাঁক্চুন্নি--একদ্ল মাছ খায় অন্যদল খায়না ঃ-))
  • pi | 147.187.241.6 | ২৬ জুন ২০১২ ০৪:১৪498007
  • না, আমার স্কার্ট পরেছিল। মাছ খায় কিনা জানিনা। জিগানো হয়নি। কারণ তারপর আর দেখতেই পাইনি।
  • Nina | 78.34.167.250 | ২৬ জুন ২০১২ ০৫:৫০498008
  • এই রে মশামেসো নিগঘাত তোর ক্লোন বানিয়েছে---ঐ স্কার্টটা পেলি?
  • Nina | 22.149.39.84 | ২৬ জুন ২০১২ ১৯:০৯498009
  • পাই যাবে মশা মারতে
    দুনিয়া ঘুরে ঘুরে
    স্কার্ট নিয়ে গেল কিছু মশায়
    পাই ভাবে সেটা ভুতুড়ে!!
  • S | 109.26.202.165 | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০২:৪৫498011
  • রোজ একই রাস্তা ধরে হেঁটে আসি। কিন্তু যেদিন চারদিকে লোকজন শব্দ কম থাকে, মনে হয় কেউ যেন আমাকে ফলো করছে।
  • aranya | 78.38.243.161 | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০৬:২৬498013
  • গড়মাগড়ের রাজকন্যা
    ---------------------

    আমার শাশুড়ি যখন বেণীদোলানো ছোট্ট খুকি, বছর চার পাঁচ বয়স, তখন প্রায়ই বলতেন - আমি তো গড়মাগড়ের রাজকন্যা
    ছিলাম। আরও কিছু এরকম উল্টো পাল্টা কথা বলতেন, মামা-রা খুব খেপাতেন, এই যে গড়মাগড়ের রাজকন্যা, কলকাতায় কেমন লাগছে - এইসব বলে। আর একটু বড় হওয়ার পর উনি আর এসম্বন্ধে কিছু বলতেন না, অন্য আত্মীয়স্বজন-রাও ব্যাপারটা ভুলে যান।

    ২০০৭ সালে রাজস্থানে ভ্রমণে বেরিয়ে চিতোর গড় দেখতে যান। দূর্গে ঢুকেই বলতে থাকেন এ জায়গা তো আমি আগে দেখেছি, সামনে কিছুদূর গিয়ে একটা বারান্দা পড়বে, ডানদিকে বড় ঘর আসবে একটা ইঃ। স্বামী ঠাট্টা করে বলেন - তুমি তো পূর্বজন্মে এখানে ছিলে মনে হচ্ছে।

    গাইড বলেন - আপলোগ জানতে হ্যায়, ইয়ে চিতোড় গড়-কো কহতে হ্যায় 'গড় মে গড়' (THE fort among all forts)। তিনি একটা লোকাল ছড়া শোনান -

    গড় মে গড়, চিতোড় গড়, বাকি সব গড়াইয়া
    রানি মে রানি, পদ্মিনী, বাকী সব পদাইয়া।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন