এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৫৫৯২১ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শিবাংশু | 127.201.145.85 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১৫:২০508171
  • এক সময় যাত্রার বিজ্ঞাপনে লেখা থাকতো। ' চুরাশির নতুন চমক !!!',

    কুমু এবার আমাদের দু হাজার তেরো'র নতুন চমক দিলেন। DDর চমক কাটার আগেই আবার আকাশে ফুলঝুরি....

    তার সঙ্গে ইন্দ্রাণীকে 'সতর্কতা'বাণী, সিংহাসন সামলাও....ঃ-)
  • kumu | 132.176.32.39 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১৬:১৮508172
  • শিবাংশু,এইভাবে লজ্জা দিলে মাথায় শক্ত শক্ত নামের কেমিক্যাল ঢেলে দেব।
    খুঁটে খাওয়ার গ্রাফিতি যে লিখতে পারে কুমু তো তার সেপ্টিপিনের যোগ্য নয়।
  • শ্রাবণী | 127.239.15.104 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১৭:১৩508173
  • কুমুদি কী লিখেছো? আরো চাই আর হ্যাঁ দের সাথে গলা মিলিয়ে বলি, স্টেথোর গল্পটাও আসুক নেক্সট বুবুভা, বসন্তে।
  • nina | 79.141.168.137 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৫:০৬508174
  • কুমু উ উ উ উ -----মনটা ভিজে গেল! আহা!
    সত্যি এই পাতাটায় চিরবসন্ত-
  • Tim | 188.91.253.11 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১১:৩৭508175
  • মেঘ হয়ে ফিরে যাওয়া, তার কাছে
    ভাসিয়ে নিয়েছে ঘর, বুক, আর সে উঠোন
    বৃষ্টিতে জমা জল, ঘোলা তবু নিজের মাটিতে।

    সেইখানে জমা জল, পাক খায় খোঁপার মতন
    নৌকাও ভাসে। শিরা উপশিরা ছোটে,
    পাখিদের জলজ সবুজ শ্বাস মিশেছে নদীতে।

    পাখির সবুজ শ্বাস, শান্তিতে খুলে থাকা ঠোঁট
    ভিজে নৌকোর মত জেদ, আঙুলে মেখেছে।
    দৃষ্টি আকাশবাতি, ঝোড়ো হাওয়া স্বস্তির দিন।

    কাটাকুটি ভিজে চুল, ভাসমান জলযানে
    এই ফিরে যাওয়া। শান্ত সবুজ ঘাসে আরামকেদারা
    যেন শুয়ে আছে। বৃষ্টিতে জমা জল-

    ঘোলা, তবু নিজের মাটিতে।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.193.38 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:২৬508177
  • অরণ্যর ছোট কবিতাটুকুও ভালো লাগল।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.193.38 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:২৬508176
  • পড়লাম কুমু। খুব সুন্দর। ডিডি, টিম, সোসেন, তীর্থ, সায়ন, কুমু, শিবাংশু প্রদীপ সকলেই কী ভালো লেখে।
  • pharida | 192.68.228.212 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২৩:১৭508178
  • আপৎকালীন বিবৃতি

    সাদার ওপর কালোর ওপর অন্যরকম। সাতটা আটাশ গুরুদেবায়ঃ নম। সুর বেশ একসুরে ছবি তুলে যায়, যা একটা রাস্তা হয়ে যায়। আস্থা ভর্তি গাছ তার ফুলপাতা ডালপালা যেন দেখাতে পারে। তাতে তার কি বলতে কি খিদে পাচ্ছে না। বৈধতা নেই বলে সেই সব টুকরো টাকরা – বোধ হয় গিয়েই এম আর আই করে দেবে ফুলপাতা অবধি ছবি লিখে যেতে যেতে কি বলছে? কেন বলছে?

    কিছুতেই দিচ্ছে না – বলছে – চলে গেছে। আবার মনে হচ্ছে চলে যাই, চলেই যাব আমি কি নিয়ে? মন খারাপ করবোই বা কি নিয়ে? কি আছে বলো? যেন সাদার ওপর কালো না কালোর ওপর সাদা ঘুম অবধি কাঁচা পাবো না। আধকাঁচা সাদা ঘুম মানে হ্যাঁ এর পরে না বা হ্যাঁ – কোনটি সত্যি মানে সত্যি সত্যি মিথ্যে কালোর ওপর সাদা – জেব্রার মতো লেখা, সেটা জানা যাচ্ছে না।

    চশমা থেকে এক একটা - অন্য কথা থেকে অন্য কথা, অর্থ আছে বলে অর্থ? নাকি অর্থ না থাকাকে নিয়ে বলাটাই অর্থ বহন করে নিয়ে আসে ভাবনা থেকে এসে চিন্তা পর্যন্ত পৌঁছনর আগেই স্মৃতি ছিঁড়ে যায়। পরের ভাবনা দিশেহারা। আর সেই স্মৃতির ফিরে আসাও থাকে, কিন্তু নিতান্ত অনিয়মিত। তাই সেটা আর কোনো কাজে আসে না।

    চা খাবো না ভয় লাগছে।
    এদিকে ওদিকে ঝড়বৃষ্টি যা হয় তা অন্য রকম বলে। - বলি, ‘আজ প্রথম আলোর পাবো প্রসাদখানি” – কি বলব বলে অপেক্ষা করছি আর সে এলো, মিষ্টি, হাত অবধি প্রথমবার – আর সে বসে আছে রাজেন্দ্রাণী আলো তাকে ভালো ভাবি – তবু চাই বলে পাই বলেও যে কম ভালো লাগা থাকে, তা নয়।

    একটানা সেই ভাবনা চিন্তা থেকে চা ডিমভাজা দেবে আলো। দু মিনিট নাকি চার মিনিটের মতো, না কি একলষেঁড়ের মতো কি বলতে কি আবার সেই কথা ভাবছি, অপরাধবোধ – আমি নেহাৎ কিছু ছুঁতো চেয়েছি বলেই বিশ্বাস করো – সেইখান থেকেই, সেটা থেকে বাঁচার প্রয়াসে আমাকে বলে। অপরাধবোধ, নাকি অহেতুক অনিয়ন্ত্রিত অপ্রয়োজনীয় বলে বসা?

    আমার জন্য, শুধু আমার জন্য আমার সন্তান ক্ষুধার্ত – এই যে ক্ষুধা লিখতে গেলে অক্ষর আবার সরু সরু হয়ে যায়। সরু চাল। আর সেই দুশ্চিন্তা ছিঁড়ে খাবে – এই অবস্থায় আমি টের পাই মৃদু মৃদু সম্বিতগুলি অচিরেই নেভার মতো ঠিক আবছা আবছা করে ফের জ্বলে ওঠে – কি আনন্দ, প্রথম সূর্যের আলো পড়েছে। আজ প্রথমবার মুক্তির দুদিকে দুই পা রেখে একে একে পার হচ্ছি রাস্তা – দু’পাশে গাছ আর গাছ, সেল, পাঞ্জাবীময় মদ মাংস, আর ধর্মীয় সঙ্গীতের থেকে ছাতের ভেতরেও অবিকল সেই লিখে যেতে থাকা।

    কি বলছে সেই আলো – ভুল বলব বলে বলব না অর্থহীনতার অর্থ নাগাদ আসব আমি। এই দিক এলো বলে রঙ কিছুটা সবুজ – ছাতের এপিঠ আর ওপিঠ। এ পিঠ ভালো নয়, ওপরে ভাসে। আর কটা গানের কিন্তু অন্য সুর ছিল না তার অ্যালার্মের ? সেই রোদ্দুর আড়াল করা রোদ্দুরও রোদ্দুরের চেয়ে ঝকঝকে। কি যেন থাকে কেন মনে চলে গেলেও কেমন থাকে? এটাও যেন পুরোটা পারছে না – আউটসাইড দি অফস্ট্যাম্প কি যে বলব কথা – তবে কতক্ষণে কতক্ষণ হয়?

    নিরর্থক বলে আমি বিশেষ সুবিধা হয়েছে, না? অসীম থেকে দেবে অসীমের পায়ে বরাবর হেঁটে যেতে হবে জানতাম না গঙ্গা বিশাল নদী। ব্রিজ থেকে আওয়াজ এলে অমিতাভ বুঝতে পারবে এ কথা। আবর্তনে সে দিন আর ফিরে লেখেনি বস, কেউ মনে রাখে নি। কেউ মনে রাখে নি।
  • ghip | 135.20.82.164 | ০২ মার্চ ২০১৩ ১৩:২৩508179
  • আবার অতি উত্তম হইল।
  • dd | 132.167.17.179 | ০২ মার্চ ২০১৩ ২২:০২508181
  • গলার কাছেই জীবন কেমন আটকে আছে
    মাউস ঘিড়ে ভন ভন ভন শব্দগুলো
    ভাবতে বড়ো ভয় করে আর পুরোনো পাপ
    এখনো তার শ্বাস ফেলে যায় নিশুত রাতে।

    এম্নি ভাবেই আর কটা দিন, হাতেও গোনা
    তাপ উত্তাপ গায়ে লাগে না। ভাল্লাগে না।

    ভাবতে বড়ো ভয় করে আর ...........
  • তাপসকিরণ রায় | 111.61.80.85 | ০২ মার্চ ২০১৩ ২২:১৮508182
  • ভালো লাগলো ভাই।লিখে যান।
  • তাপসকিরণ রায় | 111.61.80.85 | ০২ মার্চ ২০১৩ ২২:২১508183
  • ডুবুরি...

    তোমার অবশরীর
    জন্মের আগে থেকে খেলা করে--
    মন বীজ,অঙ্কুরিত ঘ্রাণ শরীর ও প্রজনন ক্রিয়া!
    জটা ছিঁড়ে ভিজে ওঠে নদী,বাঁধ ভাঙে প্রলম্ব রেখায়।
    ভাষার কল্পনায় কিছু রঙিন বেলুন
    সমুদ্র আকাশে উড়ে যায় শিশু মন--
    যত ভয়ঙ্কর হোক--তবু সমুদ্র ও তোমার এক সাথে ছবি আঁকি--
    কিছু টুকরো পাহাড়,অবনত নারকেল বৃক্ষ আর আলকাতরা মাখা পতিত নৌকার সার...মসৃণ বালুচরি পিঠ,
    মৃত মরীচিকা শরীরের রাত জাগা লুনিয়া বৌ!
    কাটা চাঁদে কালো ডিঙি ডুবুরি...
  • তাপসকিরণ রায় | 111.61.80.85 | ০২ মার্চ ২০১৩ ২২:২৩508184
  • নির্জনতা...

    পাখীরা ভোর হতে দেখে,তাই তো ওদের উচ্ছ্বসিত কলকাকলি--
    মানুষরা বিশৃঙ্খল!
    আকাশ সাজানো থাকে তেমনি করে,
    অথচ নিঠুর মন গোলাপ খোঁটে--কখনও লাল লাল রক্ত মাংস--
    চমক ভয়,ঘৃণা ও জিঘাংসা,কাটা কাটা.সংলাপের ভিড়।

    রেল লাইন অবিরল সরে যায়--জীবন মেপে চলে যায়
    ঘণ্টা ও বাতাসের কাঁটা...ছায়া নামে দূরে...ক্রমশ প্রশান্তি নেমে আসে...আবছায়া ঝিম ঘুম শরীর ডানায়
    এখন বিশ্রাম নির্জনতা...
  • তাপসকিরণ রায় | 111.61.80.85 | ০২ মার্চ ২০১৩ ২২:২৬508185
  • বিন্দু কণ...

    কত বড় গহ্বর সীমান্তে তোমাদের জীবন!
    অথচ বিন্দুসাজ বলয়
    চৌকস সজীবতা ঢেকে নেয় লমলম সবুজ শরীর--
    সমস্ত অবয়ব—কিছু ফুল পাখী--
    ধোঁয়া মেঘ জলকণা,পর্বতের দীপ্ত শিরায়
    কোথাও তো রাখা আছে
    সিন্ধু সেঁচা নরম এক এক বিন্দু কণ!...

    শ্যামা পোকা

    কামিনী চাঁদ তার মায়াবী রাত ফেলে--
    আলোছায়া খেলা করে লুকোচুরি মন,
    কানামাছি বাতায়নে হৃদয় রংরুট--
    আকাশে ফুল ফোটা স্বপ্ন বাগান--গাঁথা তারার মালায়--
    শরীর কামনায় তার ফুটে ওঠা ফুল
    কালো ছোপ ঢেউয়ে ইচ্ছামতী উষ্ণতা,
    প্রস্রবণ শ্বাসের ঘনত্বে ছায়া নিবিড় মনচুরি খেলা,
    দেওয়ালির ঝাঁক ওড়া অজস্র শ্যামা পোকা!
    সীমান্ত

    সীমান্ত এখন ফাঁকা
    এক চিল ওড়া রোদের ডানা
    বাষ্প শুষে নেয় আকাশ
    প্রকৃতির শুষ্কতা ও আগুন ভৈরব
    বুলেট প্রুফ লোহার জার্সি ঢেকে
    ছায়াবৃত তার কাঁটা ছেড়ে
    নদীর ওই পার
    স্তব্ধতা ছেঁকে ধরে অন্ধকার
    ঠিক তখনই বেনাম শরীরগুলো
    গুড়ি মেরে চলে--পরিচয়হীন গুড়িয়ারী বুক ছেপে

    গন্ধ

    একটা কাঁচা গন্ধ
    অথচ বৈশাখী মুকুল
    দুস্তর ধুলোর আস্তরণ
    তবু উজ্জীবিত রাখা কিছু বাষ্পিত গন্ধ
    ফানুস বাতাস এলো--চাঁদ জংলার আড়ালে
    খেঁদি মেয়েটি স্বাভাবিক হেসে উঠলো!
    সেই পুরনো চামচে তুলে নিলে জারিত ওষুধ
    শরীরে মধুমেহ রোগ ...বুনো গন্ধ ...
  • san | 24.98.114.157 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৩:১৪508186
  • ডিডিদা ঃ-((((((

    কাকে ছেড়ে কাকে ভালো বলি ... চমৎকার এগোচ্ছে টইটা !
  • b | 135.20.82.166 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৪:৫২508187
  • তাপসকিরণ বাবুর লেখা ভালো লেগেছে। আরো লিখুন,
  • ranjan roy | 24.99.51.122 | ০৫ মার্চ ২০১৩ ০০:১৩508188
  • রাত বারোটার গল্প
    ------------------
    রাত বারোটা বাজলেই আমাকে ঘিরে ধরে একগুচ্ছ গন্ধের দল।
    সারাদিন চড়া রোদ্দূর আর নানান শব্দের হট্টগোলে ওরা লজ্জা পায়, চোখ নামায় আর কেমন যেন নিজেদের ঘরের আনাচে কানাচে লুকিয়ে রাখে।
    রোদের ঝাঁঝের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলে শব্দের দাপট ।
    গাড়ির হর্ন, মিক্সারে সিমেন্ট বালি মেশানোর শব্দ, কলের জল পড়া , এফ এম ব্যান্ডের তারসপ্তক আর সব কিছুকে ছাপিয়ে কখনো কখনো শোনা যায়-- এই শালা শুয়োরের বাচ্চা!
    কিন্তু সূর্য ডোবার সঙ্গে সঙ্গে ঘরফেরা পাখিদের ডানার পাখসাটের পর সমগ্র চরাচর জুড়ে কী অসীম শান্তি!
    আর তারপরই অন্ধকারের আড়াল থেকে পায়ে পায়ে এগিয়ে আসে গন্ধের দল। রজনীগন্ধা ও বেলফুলের গন্ধ। আমের ডালে নতুন মুকুল ধরার গন্ধ। ধূলোর পরে জল পড়ার গন্ধ। তেতে থাকা ফুটপাথের গা থেকে উঠে আসা এক গন্ধ। আর নিজের গায়ের বাসি জমাকাপড়ের থেকে উঠে এসে ভেসে বেড়ানো টক টক গন্ধ।
    রাত বাড়লে টের পাই আরো দুজন এসে মুচকি হেসে উঁকি মারছে--
    আমার ভালোবাসা ও ঘৃণার তাড়িয়ে দেয়া গন্ধ।
  • kumu | 132.176.32.39 | ০৭ মার্চ ২০১৩ ১৩:৩৯508189
  • রাজ্যপাট হে সম্রাট ওঠাও তবে ত্বরা,
    নিষ্কর্মে বিষন্নতায়
    ক্লান্তবেলা বহিয়া যায়,
    পুরাতনী খড়টুকরো আঁকড়ে মিছে ধরা।

    রাজ্যপাট?হে সম্রাট,নির্বাপিত কবি,
    ঝিমদুপুরে,তীব্ররাতে,
    মোহে এবং যন্ত্রণাতে,
    কোন একদাচিত্রপটে যতই আঁকো ছবি।

    হে সম্রাট,চাহিয়া দেখো দীর্ঘতর ছায়া,
    যদিও খোলা সিংহদ্বার
    ভালবাসারা আসে না আর,

    তবুও ছোঁও শিশুর মুখ,গভীর এত মায়া!
  • .... | 151.0.8.157 | ০৮ মার্চ ২০১৩ ১৯:০৯508190
  • তুললাম...
  • sosen | 111.63.159.201 | ০৮ মার্চ ২০১৩ ২০:৫২508192
  • কুমুদি গো.... .... .... ....
    বড় ভালো লাগলো !
  • সায়ন | 59.249.123.165 | ০৮ মার্চ ২০১৩ ২৩:০৭508193
  • যৎসামান্য তুলোয় মোড়া সঙ্গোপনে দান
    প্যাড্‌লশিফ্‌ট, অতিমানব
    গতি আনো চাকায়, দ্রুতি
    নয়েছয়ে নষ্টামিতে
    ভুলবো তবেই ফ্ল্যাট টায়ারেই রূদ্ধসড়ক দৃশ্যমান
  • dd | 132.167.17.227 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২১:৫০508194
  • Queen of the inner city - এইটার ঝট করে একটা বাংলা করে দিন তো দেখি।

    ওটা সুভালাভালি হয়ে গেলেই ঝট করে আরো পাচ লাইন অ্যাড করে একটা মুখরোচক পদ্য নামিয়ে দিতে পারি।
  • Sibu | 118.13.142.178 | ১০ মার্চ ২০১৩ ২২:০৭508195
  • কুইন অফ দি ইনার সিটির বাংলা কি হয় ডিডিদা? ও জিনিসটা তো আমাদের নেই বলেই জানি।
  • Yan | 161.141.84.239 | ১১ মার্চ ২০১৩ ০৩:৫২508196
  • অন্দরশহরের রানী?
    ভিতরনগরীর রাজ্ঞী?
    হৃদয়পুরীর রাজরানী?
    গহীনপুরীর তিলোত্তমা ?

    ঃ-)
  • aranya | 154.160.98.31 | ১২ মার্চ ২০১৩ ০৭:১৮508197
  • কুমু, ভাল লাগল খুব, দুটো কবিতাই। অন্যরাও সব লা জবাব।
    ম্যামি, আমার ঐ ৪ লাইন পল্লব কীর্তনিয়ার একটা গানের অংশ, সেজন্য কোট-চিহ্নের মধ্যে । এ পাতায় কবিতায় জীবনের উৎসব চলছে, লাইনগুলো তাই অ্যাপ্ট মনে হয়েছিল।
  • শিবাংশু | 127.197.247.116 | ১৪ মার্চ ২০১৩ ০১:০৩508198
  • গণেশ পাইনের রানি

    সে এক অসম্ভব তিলোত্তমা
    এই রৌদ্রের পৃথিবীর কেউ নয়
    ঘাম মৃত্যু অপমানসিক্ত লালা
    তা'কে ছুঁতে কখনও পারেনি

    যখন বায়োস্কোপে দোলে
    তার বিদায়বেলার মালাখানি
    জানালার পাশে উদ্ভাসিত
    কাননবালার কল্কা চোখ

    নির্ঝরস্বপ্নলীন বিনীত নয়ন
    প্রবাদের পাখি যেন
    উত্তরের কানাগলি ফেলে উড়ে
    গেছে সাতাশ তারায়

    ঘাসপাতা লতাখড় রাজার করোটি
    সযত্নে নামিয়ে দেয় মুখখানি
    বিষণ্ণ ভেলভেট আর জরির বালিশ

    অর্ঘশিমুলের প্রেমে ছাই ওড়ে

    সে এই অপরাণ্হে পরিজনচ্যুত
    পূজারির কেউ নয়

    রং তেল তুলি ও টেম্পেরায়
    সারাদিন কোমল ঋষভ

    আমার জন্য তার অসম্ভব
    খেলা....
  • যশোধরা রায়চৌধুরী | 130.60.40.151 | ১৪ মার্চ ২০১৩ ১২:১০508199
  • অফিস মাস্টারের গান
    -----------------------
    কেমিস্ট্রিকাতর, আমরা চারিদিকে প্রেম ছড়ালাম, যেন কাগজের কুচি
    শ্রেডারে ফেললাম আমরা, অতিকায় শ্রেডারের মধ্যে ঢুকে কুটিকুটি হয়ে গেল মন
    সমস্ত শরীর ভিজে ফুলে উঠল, কামনায় কষ্টে আর চলে যাওয়া যৌবনের স্মৃতিতে, দুর্বার

    কেমিস্ট্রিপ্রবণ, তুমি নস্ট্যালজিক হয়ে উঠলে আজ
    সবকিছু জানো তুমি, আমার অতীত তুমি সাগ্রহে পড়েছ, গসিপে
    এত ঝাঁজ, এত ঝাঁঝ, এত কৌতূহল, এত মন দেওয়া-নেওয়া বিষয়ক নীতিমুখ
    মুখের বোঁটায় এত পুঁজ তবু ভেতরে রক্ষণশীল প্রীতিবাঞ্ছাখানি...

    কেমিস্ট্রিচঞ্চল, তুমি এখনো পুরুষ আর আমিও এখনো এক নারী
    যদিও নিজেকে আর তোমাকে সঠিক অর্থে ট্রু প্রফেশানাল বলতে পারি...
  • kumu | 132.176.32.39 | ১৪ মার্চ ২০১৩ ১৩:৪৪508200
  • শিবাংশুদা,যশোধরা-অসাধারণ,অসাধারণ।
  • sosen | 233.176.227.170 | ১৪ মার্চ ২০১৩ ১৪:২৪508201
  • যশোদি ও কুমুদির জন্যই কবিতা লেখে ,।ভেউ। আমাকে নিয়ে কেউ এট্টাও কোবতে লেখে না ভেউ।
  • dukhe | 212.54.74.119 | ১৪ মার্চ ২০১৩ ১৪:৪৮508203
  • সোনালী, সোনালী চিল ...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন