এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের হাতের রান্না

    Sumit Roy
    অন্যান্য | ০৬ এপ্রিল ২০১২ | ৩৮৭৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sda | 117.194.211.114 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:০৫536766
  • আকাদা তো হেব্বি ক্যালিবান লোক :)
    আমি অনেক কষ্টে ভাত, ডাল আর ডিমভাজা রান্না করতে শিখেছি, তাও চাগ্রী পাওয়ার পরে ভবিষ্যতের কথা ভেবে। তবে বন্ধুমহলে ভদকার পেগ বানানোর জন্যে আর চিকেন নাগেট্‌স ভাজার জন্যে সুখ্যাতি আছে :))

  • dukhe | 117.194.241.255 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:১৫536767
  • ভবিষ্যৎ মানে বিবাহিত জীবন তো?
  • sda | 117.194.211.114 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:১৭536768
  • একদম।
  • dukhe | 117.194.241.255 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:২০536769
  • কিন্তু উনি ডিমভাজাতে সন্তুষ্ট হবেন? মাছমাংসের কটা পদ শিখে রাখলে হত না ? আর ধরো এই সুক্তো, মোচার ঘণ্ট, ধোকার ডালনা ইত্যাদি ?
  • Tim | 198.82.20.103 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:২৪536770
  • আর চাটনি, দই? ছোটোখাটো মিষ্টি? পায়েস? কখন কি কাজে লাগে কে জানে! শিকতে হলে ভালোভাবেই শেকা উচিত।
  • sayan | 115.241.114.235 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:২৭536772
  • সদা, ধোঁকা ডিম্ভাজা চাটনি - যাই বানাতে শেখো না কেন, সব রান্নারই একটা করে সার্কিট ব্রেকার রেখো।
  • dukhe | 117.194.241.255 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:২৭536771
  • হ্যাঁ, উনিও যদি আবার মায়ের হাতের রান্নার জন্য কাতর হন, সদাকেই জোগাতে হবে তো!
  • sda | 117.194.211.114 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৩৭536773
  • না না অতো বায়নাক্কা থাকলে নিজে রেঁধে খেতে হবে, আর সেই রিস্ক উনি নেবেন বলে মনে হয়না। :)

    ইয়ে, রান্নায় সার্কিট ব্রেকার কেন আবার ?
  • hu | 12.34.246.72 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪৩536774
  • দেখাই যাচ্ছে আকাদা দৈত্যকুলে প্রহ্লাদ ;-)
  • Tim | 198.82.20.103 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৪৫536776
  • রিমিদির আত্মজিজ্ঞাসার উত্তর ( কারণ এই মুহূর্তে রিমিদি তো আর ছেলেবেলায় (উভয়ার্থে) ফিরে যেতে পারবেনা ):

    আমার মনে হয় তুমি ছেলে হলেও এখনকার মতই ভাবতে। ছেলেমেয়ে নির্বিশেষে একদল এগুলো খেয়াল করে, একদল করেনা। আমি বহু ছেলেকে এবং বহু মেয়েকে দেখেছি যারা চূড়ান্ত ইনসেন্সিটিভ এবং ল্যাদখোর, অকর্মণ্য এবং নিজের কাজটুকু করতে যাদের প্রবল অনীহা ছিলো। তাদের মায়েরা খেটেখেটে হাড়ে দুব্বো গজিয়ে ফেল্লেও তারা কেয়ার করেনি। এটার সাথে ছেলে বা মেয়ে হওয়ার সম্পর্ক নাই। আমার চেনাশোনা জগতে অন্তত নাই।

    এর বাইরে, ভারতীয় সমাজ ছেলেদের তোল্লাই এবং মেয়েদের ধোলাই দিয়ে এসেছে বহুদিন ধরে। তারা বড়োজোর এটা শেখাতে চেয়েছে সেই ছেলেমেয়েদেরকে, কিন্তু দিনের শেষে ইনসেন্সিটিভিটির দায়টা কেস স্পেসিফিক অমৃতস্য পুত্রকন্যাদেরই নিতে হবে। সেখানে জেনেরেলাইজেশন খাটেনা।
  • saheen | 90.200.14.2 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫৩536777
  • আরে আকা টিকিট কাটা থেকে রান্না করা না হয় এক্টু প্যাম্পার ই করলেন বৌ কে, বলি এই মিউচুআল প্যাম্পারিঙ্গ এর জন্য ই তো বিয়ে করা, না হলে আর কি....
  • SC | 150.212.35.210 | ১১ এপ্রিল ২০১২ ২৩:৫৮536778
  • আমার মা সেরাম বিশাল কিছু রাঁধে না। দু একটা জিনিস ভালো রাঁধে। তাও খুব কম ঝাল দেয়।
    ছোটবেলায় খেতাম, এখন বাড়ি গিয়ে ঝোলঝোল খেতে ভাল্লাগে না।
    কিছু কিছু পদ আমি এখন মায়ের থেকে ভালো রাঁধি বলে মনে হয়।
    মানে আমার মনে হয়। :)

    রান্নার এক্সেল শিট! সাঙ্ঘাতিক ব্যাপার। আমারও এক্ষেল শিট আছে, হুঁ হুঁ। মঙ্গলে সাবওয়ে, বুধে চিপোটলে, বেস্পতি কুইজনোস,শুক্কুরে হোল ফুডস, শনি রবি আপ্না হাত জগন্নাথ।
  • Tim | 198.82.20.103 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:০৫536779
  • বোঝো!
  • pepe | 165.91.215.154 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৩536780
  • @SC সোম্বার কি উপোস?
  • Tim | 198.82.20.103 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:১৫536781
  • সোম্বারে মনে হয় লেফটোভার।
  • rimi | 168.26.205.19 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৩১536782
  • দেখ টিম, সেন্সিটিভিটির দায়িত্বটাও পুরোপুরি ছেলে মেয়েদের নয়। বাবা মার উপরেও দায়িত্ব বর্তায় ছেলে মেয়ের কাছে তারা কি ভাবে নিজেদের রিপ্রেজেন্ট করবে।

    আমার কিছু আত্মীয়স্বজনরা, বিশেষত শ্বশুরবাড়ির দিকের, মনে করেন দাসীর মতন খেটে সন্তানের সমস্ত কাজ করে দেওয়াটাই মায়ের আসল কাজ। আমার ছেলেকে দিয়ে আমি যে বাসন মাজা এবং ঘরের অন্যান্য কাজ রেগুলার করাই, সেটা তাঁদের চিরাচরিত বিশ্বাসকে প্রবল ভাবে আঘাত করে। তো এরকম মায়েদের ছেলেমেয়েরা মায়েদের এই সর্বত্যাগী মনোভাবকে গ্লোরিফাই করতে শেখে ছোটো থেকেই।

    আমার আই এস আইএর বন্ধু ঋতুপর্ণা, এখানে অনেকেই চেনে তাকে, ওর মেয়ে হবার পরে অর্কুটে বেংগলি প্যারেন্টস নামে একটা কমিউনিটি খুলেছিল। তাতে ও লিখেছিল, ও মেয়ের জন্যে গুচ্ছের রান্না করার থেকে সেই সময়টুকু মেয়েকে সঙ্গ দেওয়াটা অনেক বেশি ইম্পর্ট্যান্ট মনে করে। যেখানে ঐ ফোরামের অধিকাংশ মায়েরা বাচ্চাদের খাওয়া এবং খাওয়ানো নিয়ে খুব বেশি রকম ব্যতিব্যস্ত ছিল, সেখানে ওর এক বছরের মেয়ে সম্পর্কে এই চিন্তাটা আমার মনে খুব দাগ কেটেছিল।
  • hu | 12.34.246.72 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৩৭536783
  • এতক্ষনে একটু ফুরসত মিলেছে। তো এমন কিছু ইউনিক কথা লিখতে যাচ্ছি না। ডিডি সেদিন যে স্বপ্নটার কথা লিখেছিলেন আমার মনে হয় সেটা অলরেডি সত্যি হওয়ার পথে। কেন মনে হয় সেটা আমার দিদাকে আর মাকে তুলনা করলে দেখতে পাই। সুমিতবাবুর এই লেখা পড়ার পর যার কথা আমার প্রথম মনে হল তিনি আমার দিদা। বড়ই ভালোবাসার মানুষ। তাঁকে নিয়ে নির্মোহ ব দেওয়া কোনদিনই সম্ভব হবে না আমার পক্ষে। অনেক দোষত্রুটি ছিল তার, ছেলেরা যে মেয়েদের চেয়ে উঁচু স্তরের জীব এ তার কাছে দিনের আলোর মতই সত্য, তবু তাকে ভাবতে গেলে এইসব চিন্তা আসে না। পথের পাঁচালী পড়তে গেলে যেমন বিচার করব না সেখানে পুরুষতন্ত্রের প্রচার হয়েছে কিনা, সহজপাঠ পড়তে গেলে যেমন বিচার করব না সেখানে হিন্দু-মুসলমান নাম ও নামের সাথে সংযুক্ত পেশার সমবন্টন হয়েছে কিনা, তেমনই দিদার কথা ভাবতে বসলে তিনি কতখানি প্রাগৈতিহাসিক সেই চিন্তা মাথায় আসে না। কারন সেটা তার প্রধান পরিচয় নয়। পথের পাঁচালীর মূল সুর জীবনের আনন্দরস খুঁজে পাওয়ার মধ্যে। দিদার মূল পরিচয় ছিল তার মাতৃসত্বায়। সেখানে তার পারফরম্যান্স এমনই অতুলনীয় যে সেটাই মনে থেকে যায়। দিদাকে মনে করলেই মুগডালের সুঘ্রাণ ভেসে আসে, হাল্কা জলের ছিটে দিয়ে কড়ায় নেড়ে নেড়ে পোস্তভাজার গন্ধে চোখ ভিজে যায়। আলাদা করতে পারি না দিদাকে রান্নার অনুসঙ্গ থেকে।

    মায়ের ক্ষেত্রে ছবিটা আলাদা। মা ভালো রন্না করতে পারে সেটা মায়ের অনেক পরিচয়ের একটা পরিচয়। খুবই গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় যদিও। খেতে দারুন ভালোবাসি। কিন্তু এটা ছাড়াও মাকে অন্যরূপে দেখার সুযোগ হয়েছে। রিমিদির সাথে খুব মিল এই জায়গায় পেলাম যে আমারও ছোটবেলায় অনেক সময় নিজের মাকে অন্যদের মায়ের চেয়ে আলাদা মনে হত আর তাতে আমি একটুও স্বস্তি পেতাম না। জি টিভিতে এখন সুবর্ণলতা দেখায়। ইউটিউবে আপলোড হয় এপিসোডগুলো। আমার অবস্থা অনেকটা সুবর্ণলতার ছেলেমেয়েদের মত ছিল। মা কেন অন্যদের মায়েদের মত হাতের কাজ, সেলাই করে দিচ্ছে না এটা আমার অনেকদিনের ক্ষোভ ছিল। যত খারাপই করি না কেন নিজের কাজটা নিজেকেই করে নিতে হত। আবার মায়ের স্কুল ছিল সকালে। আমাকে ভাত বেড়ে দিত বাবা। তাই মা ছাড়া খেতে পারব না এই ব্যাপারটাও ছিল না। আমার বাবা অবশ্য ঐ ভাত রাঁধাটুকুই পারত। এর চেয়ে বেশি শেখে নি। কর্মক্ষেত্রে একই পরিশ্রম করে এসেও আমার মাকে ঘরের কাজ অনেক বেশি করতে হয়েছে বাবার তুলনায়। বাবা চিংড়িমাছটা দারুন রাঁধত - এই জাতীয় স্মৃতি রোমন্থনের সৌভাগ্য তাই আমার হল না। মনে হয় আমাদের পরের জেনেরেশনের ছেলেমেয়েদের এই আক্ষেপটা থাকবে না।

    লিখতে গিয়ে মনে হচ্ছে মায়ের মাতৃরূপটা ছাড়াও মাকে নিয়ে আরো অনেক গর্ব আছে। এটাও মনে হচ্ছে, দিদা যদি সুযোগ পেত ঘরের বাইরে এসে কিছু করার তাহলে দিদাকে নিয়েও এটা হত। তখন আর দিদাকে নিয়ে শুধু রান্নার স্মৃতি বা গল্প বলার স্মৃতি থাকত না। আরো অনেক জায়গায় ছড়িয়ে পড়ত দিদা। সেটাও আমার কাছে কিছু কম আদরণীয় হত না। আবার এখন যেটা আছে সেটাও কিছু কম নয়। মা শুধু মা হওয়াতেই আটকে থাকে নি বলেই হয়ত মায়ের কাছে এক্সপেক্টেশনটাও বেশি। দিদার সংকীর্ণ চিন্তার জন্য দিদাকে কোনদিন খারাপ কথা বলেছি বলে মনে পড়ে না। মাকে আকছার বলি। মা যে এই এক্সপেক্টেশনের জায়গাটা তৈরী করে দিতে পেরেছে এটার জন্যই নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়।
  • Tim | 198.82.20.103 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৪২536784
  • বাবা মায়েরা নিজেদের ""ঠিক""ভাবে রিপ্রেজেন্ট করছে ধরে নিয়েই বললাম।
  • SC | 150.212.35.210 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৪৬536785
  • সোমবার রোববারের লেফটওভার।অমানে মাংস সাবাড়, পাতে শুধু ঝোল আলু। টিম একদম ঠিক ধরেছে । :)
    বাই দি ওয়ে, রিমিদির লেখাটা একদম ক্ক। সব বাবা মা এভাবে ভাবলে অনেক বদলে যেত সবকিছু।

  • Tim | 198.82.20.103 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৫২536788
  • :-)

    আমি এখনও বুঝতেই পারলাম না কোনটা ভালো, গ্যালন গ্যালন রান্না করে মাইক্রো করে করে খাওয়া, না বাইরে খাওয়া। এই আত্মজিজ্ঞাসার উত্তর ক্ষে দিবে?

    আচ্ছা একটা ডি: দিয়ে যাই। এই টইতে বেশ কিছু পোস্টে কিন্তু প্রবলভাবেই ক। এমনই স্বত:সিদ্ধ সেইসব কথা যে মনে হয়েছে ক দেওয়া রিডান্ড্যান্ট।
  • Blank | 59.93.245.141 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৫৪536789
  • বাইরে খাওয়া। বাড়ির খাওয়া কখনো ওম্নি হয় না
  • hu | 12.34.246.72 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৫৫536790
  • রিমিদির 12.31এর লেখাটা খুব ভালো লাগল। বাবা-মা খুব বেশি ওভার-প্রোটেক্টিভ হলে তাদের সন্তান বড় হয়েও দায়িত্ব নিতে শেখে না। কোনটা দায়িত্ব বুঝতেই পারে না অনেক সময়।
    (আবার বলে যাই ব্যতিক্রম সব জায়গাতেই আছে। কিন্তু নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি যে বাবা-মা শুধু দিয়েই যান তাদের সন্তান চাকরী করেও বাবা-মার থেকে হাতখরচ নিতে দ্বিধাবোধ করছে না।)
  • hu | 12.34.246.72 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০০:৫৬536791
  • ঠিকই। বাইরে খাওয়ার অনেক সুবিধে। যতটুকু পারলে খেলে, বাকিটা পরে নিলে।
  • kk | 107.3.243.18 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:০৮536792
  • টিম, এদের কথা একদম শুনিস না! ঐ এস সির পন্থায় চললে দুদিন পরে হার্ট ব্লক, ডাইবিটিস, হাইপারটেনসন স-অ-ব হবে। তখন আরোই অখাদ্য খেয়ে থাকতে হবে।
  • Tim | 198.82.20.103 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৩536793
  • দেখেছো, আমি ঠিকই জানতাম।
  • hu | 12.34.246.72 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৪536794
  • কলিদিকে একটা বড় দেখে গুরুদক্ষিণা দেওয়ার ছিল। আর কদিন যাক। মানত পুরলে নিবেদন করব।
  • kk | 107.3.243.18 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৬536795
  • হুচি, হুম্‌ম্‌ম্‌ম, কৌতুহল হচ্চে!
  • kk | 107.3.243.18 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৭536796
  • ও:, বলতে ভুলে যাচ্ছিলাম -- জেনেরিক লেটারের থিয়োরীটা বেশ মনে ধরলো। এটা খুবই সম্ভব।
  • hu | 12.34.246.72 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১৯536797
  • তোমার ফিজিকাল এক্সারসাইজ আর লো ক্যালোরি কুকিং টিপসে এই অধম অনুপ্রাণিত।
  • kk | 107.3.243.18 | ১২ এপ্রিল ২০১২ ০১:২০536799
  • ও, বা: বা:, খুব ভালো কথা তো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন