এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মোদির উত্থান- অশনি সংকেত

    বিপ
    অন্যান্য | ১৭ জুলাই ২০১৩ | ১১৯৮৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জগজীবন রাম | 213.110.243.22 | ০১ মে ২০১৪ ১২:২১617503
  • Hindus are not the only immigrants. Another strong indicator of infiltration from Bangladesh is the increase in the Muslim population in West Bengal. In 1951, the Hindu and Muslim population in West Bengal was 79.40 per cent Hindu and 18.63 per cent Muslim, which changed to 77.10 per cent Hindu and 21.55 per cent Muslim in 1981, and reached 72.90 per cent Hindu and 25.37 per cent Muslim in 2001. From North and South 24 Parganas, traversing Nadia, Birbhum, Murshidabad, Malda till North Dinajpur, a strong Muslim-dominated corridor has emerged and it could well be the kingmaker, playing a crucial role in the imminent change of political guard in the state.

    Read more at: http://indiatoday.intoday.in/story/east+bengal+in+west+bengal/1/126587.html
  • pi | 24.139.209.3 | ০১ মে ২০১৪ ১৩:০৯617504
  • আপনারা বোধহয় কিছুই পড়েন না। BN ঘুরে ফিরে সেই আসাম নিয়েই বলে যাচ্ছেন । নীলিম দত্ত তো এর বিরুদ্ধেই তথ্য দিয়েছেন। সেগুলো কাউন্টার করলে ভাল হয়।

    আর রামবাবুও এটা নতুন কিছুই বললেন না। আমি আগে একটা পিডিফ দিয়েছিলা, সেখানে এটা ছিল। আর তার সাথে এও বলা ছিল, যে মুসলিমদের গ্রোথ রেট কমছে।
  • জগজীবন রাম | 213.110.243.22 | ০১ মে ২০১৪ ১৫:২৮617505
  • আপনার দেব পিডিএফ পড়তে একটু সময় লাগবে। দুক্ষিত ।
  • জগজীবন রাম | 213.110.243.22 | ০১ মে ২০১৪ ১৫:২৯617506
  • *দেয়া
  • pi | 24.139.209.3 | ০১ মে ২০১৪ ১৫:৪০617507
  • আর ঐ লেখাটা থেকে কিছু অংশ এখানে থাকই বরং।

    'তথ্য একঃ "বেআইনী অনুপ্রবেশ" নয়, পরিকল্পিত "দেশান্তর যাত্রা"ই এই মুসলিম জনসংখ্যার অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ।

    হ্যাঁ, বাঙালী মুসলিম চাষীরা পুর্ব বাংলার থেকে অসমে গেছিলেন এবং তার ফলে সীমান্ত অঞ্চলের কয়েকটি জেলায় মুসলমান অধিবাসীদের সংখ্যা অনুপাতে অনেক বেশি বেড়ে যায়, এটি সত্যি ঘটনা। মিথ্যা রটনা যেটা হয়েছে সেটি এই যে বাংলাদেশ থেকে"বেআইনী অনুপ্রবেশ"এর ফলেই এই ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেছে। আর এই রটনা শুধু একটি বিচ্যুতি নয়, এটি ইচ্ছাকৃত তথ্য বিকৃতি।

    এই যে রটনা যে বাংলাদেশ থেকে একটানা ও প্রচুর অনুপ্রবেশের ফলেই সীমান্তের গ্রামে মুসলিমদের আনুপাতিক বৃদ্ধি এত বেশি হয়েছে সেটি হচ্ছে ১৯৫১ সাল থেকে ভারতীয় সেন্সাস এর দশকীয় তথ্য। নীচের সারণীটা দেখুন।

    যদি আমরা আসামের মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আর সেই সময়ে পুরো ভারতবর্ষের সংখ্যাও দেখি এবং খেয়াল রাখি যে একমাত্র আসামেই ঐতিহাসিক কারণে বহু বছর ধরেই মুসলমান চাষিরা দেশান্তরী (মাইগ্রেট) হয়ে বসবাস করছেন, পার্টিশন হবার আগের থেকেই এবং মাথায় রাখি যে সেটা শুরু হয়েছিল বৃটিশ আমলে ১৮০০ সাল থেকে, তাহলে বুঝতে পারব এই একমুখী জনস্রোত প্রায় আবহমান কাল ধরেই চলে আসছে।

    যেমন ধরুন, ধুবরি জেলা। এটি বাংলাদেশের গা ঘেঁষা। সর্বমোট ২৭টি জেলার মধ্যে ধুবরি জেলাতেই মুসলিমদের আনুপাতিক সংখ্যা সবথেকে বেশী (৭৪.৩%)। এটা দেখলে এই কথা ভাবা খুবই স্বাভাবিক যে এই সংখ্যাবৃদ্ধি ঘটেছে "বেআইনী অনুপ্রবেশ"এর জন্যেই। কিন্তু এই দশকীয় বৃদ্ধির হার কি সম্পুর্ণভাবে বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকে একেবারে ১০০% সঠিক করে চিহ্নিত করে?

    তার সাথে এটাও দেখুন যে ১৯৭১ সাল থেকেই এই বৃদ্ধির হার কিন্তু কমে এসেছে, এমন কি সর্বভারতীয় হারের থেকে এটি কম। আসাম অ্যাকর্ড অনুযায়ী শুধুমাত্র ১৯৮৫ সালের পরবর্তীকালে যারা আসামে ঢুকেছে তারাই "অনুপ্রবেশকারী' হিসেবে চিহ্নিত হবে। কিন্তু এই সারণী দেখে এটা কি পরিষ্কার নয় যে মুল ইনফ্লাক্স ঘটেছিলো ১৯৭১'র আগেই এবং সেই জন্যেই এটিকে বেআইনী অনুপ্রবেশ বলে দাগিয়ে দে
    ওয়া যায় না।

    যেমন ধরুন অসমের আরো দুটি জেলার দশকীয় জনসংখ্যাবৃদ্ধির হার যদি দেখি তা হলে দেখবেন যে দুটি জেলায়, ধেমাজী আর কার্বি অ্যাংলং - এইখানে মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে অসমের গড়ের থেকে প্রায় দুগুণ বেশি, এমন কি ধুবরির মতন "মুসলিম সংখ্যাধিক" সীমান্ত জেলার থেকেও বেশী। অথচ ঐ দুটি জেলায় মুসলিম জনসংখ্যা নামমাত্র (যথাক্রমে ১.৮ ও ২.২%)। অথচ এই দুই জেলাতেই মুসলিম সংখ্যা বৃদ্ধির দশকীয় হার - ধেমাজী জেলায় (১৯৬১-৭১) হছে ১০৩.৪% আর কার্বি জেলায় ১৯৫১-৬১ দশকে সেটি বেড়েছিলো ৭৯.২% হারে। তার মানে বোঝাই যাচ্ছে যে "অনুপ্রবেশ" ছাড়াও মুসলিম জনসংখ্যা বেড়ে যাবার আরো কারণ থাকতে পারে।

    এইসব তথ্য বিশ্লেষণ করলেই এটা পরিষ্কার বোঝা যায় যে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেলেই অমনি সেটাকে বাংলাদেশী "অনুপ্রবেশ"এর ফলাফল বলে দাগিয়ে দেওয়া যায় না। এছাড়াও দেখুন অসম আর বাংলাদেশের কমন সীমান্ত এরকম জেলা আছে তিনটি আর অন্যদিকে মিজোরামের পাঁচটি জেলা বাংলাদেশের সীমান্তে, এবং সেখানে মুসলিম জনসংখ্যা সামান্য। বোঝাই যায় যে বাংলাদেশের সীমান্তে থাকলেই অমনি সেটি বাংলাদেশী 'অনুপ্রবেশ'এর শিকার হয়ে যায় না।

    তাহলে কোনটা সত্য ?

    সেই ১৮০০ সাল থেকেই বাঙালি মুসলমানেরা অসমে চলে আসছিল আস্তানা গাড়তে। ১৮২৬ সালে বার্মাকে যুদ্ধে হারিয়ে ইয়ান্দাবু চুক্তি হয় ও অসম বৃটিশ ভারতের অধীনে আসে। বেঙ্গলে এই বৃটিশ রাজ যে ক্ষতিকর আইনকানুন চালু করছিলেন যেমন "চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত" - তার ফলে জমিদারী শোষণ নীতি আরো জোরালো হল আর ছোটো কারিগর আর হস্তশিল্পীরাও দেউলে হয়ে পড়ল। অর্থনীতির একটি সার্বিক পতন ঘটলো। যে অঞ্চলটি অসমের সীমান্তবর্ত্তী ছিলো সেগুলিতে লোকজন অল্পই ছিল, জমিও ছিল প্রচুর আর জমিদারীপ্রথাও ছিল অনুপস্থিত। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এই হয়রান হয়ে যাওয়া মানুষের দেশান্তরগমন নিতান্ত চুঁইয়ে চুঁইয়ে পড়া ছোটো ধারার থেকে একেবারে জনস্রোতে পরিণত হল। এটাতে বৃটিশরাজেরও কিছুটা মদত ছিল। এই বিশাল অঞ্চলে আবাদ হলে তাদেরও রাজস্ব বাড়ে। এবং ঐ এলাকায় এমনিতে শ্রমিকের অভাব, সেই সমস্যার সমাধানও হয়। এই কারণে এই অভিবাসীদের কিন্তু অসমের জমির মালিকেরাও বেশ উৎসাহ নিয়েই অভ্যর্থনা করেছিল।

    কিন্তু বিংশ শতকের মাঝামাঝি এসে ছবিটা বদলে যেতে থাকল। এই একটানা একমুখী জনস্রোত একটা আশঙ্কার পরিস্থিতি তৈরী করছিল। ফলে সীমান্ত জেলা, যেমন নওঁগা, কামরূপ আর গোয়ালপাড়াতে একটি "লাইন সিস্টেম" চালু হল। স্থানীয় জমিতে আস্তানা বাঁধবার একটা সীমারেখা করে দেওয়া হল আঞ্চলিক মানুষদের মালিকানার ভিত্তিতে। এই ব্যবস্থার ফলে এই তিন জেলায় এক বিশাল ভুখন্ড জুড়ে বিপুল সংখ্যক বাঙালী মুসলমান স্থায়ী ডেরা বাঁধে পার্টিশন বা স্বাধীনতার অনেক আগেই।

    এই দেশান্তরযাত্রার এক একটি পর্বে নতুন নতুন করে বাধা নিষেধ বসতে থাকল। আর যথেচ্ছ আবাদী জমি দেওয়া হচ্ছিল না এদের। তার বদলে জলা জমি বা ব্রহ্মপুত্র নদের চরজমিতে (চাপোরি), বা বাৎসরিক বানভাসি এলাকায় এদের বসবাসের অনুমতি দেওয়া হল। আর সেই সময় থেকে আজ প্রায় কয়েকশো বছর কেটে গেছে, সেই আদি অভিবাসীদের বর্তমান প্রজন্মের বহু মানুষ এখনো ঐ সব অঞ্চলেই রয়ে গেছেন। বন্যায় চর ভাঙে আবার নতুন করে ওঠে, পাড়ের জমি তলিয়ে যায় নদীতে, বন্যায় প্রতিবছর ডুবে যায় পাড়ের বসবাস। এ ভাবেই একেবারে একবারে নিয়মিত ভাবে ঘরছাড়া হন এই মুসলমান দেশান্তরীরা। তখন জীবন চালাতে এরা পৌঁছে যান শহর অঞ্চলে, কাজ নেন মিস্ত্রি বা রিক্সাচালকের, তরিতরকারির ছোট দোকানে। ঘিঞ্জি বস্তিতে থাকেন। আর শহরের লোকের চোখে এক একটি অনুপ্রবেশকারী আপদের মুর্তি হয়ে ওঠেন। নাগরিক বিত্তবানদের কাছ থেকে জোটে না কোনো সহানুভুতি বা কোনো বুঝবার প্রচেষ্টা যে কীভাবে কোন তাড়নায় এরা শহরে চলে আসতে বাধ্য হয়েছেন।

    হলে দেখাই যাচ্ছে যে পার্টিশন ও স্বাধীনতার সময় থেকেই একটি বেশ ভালোরকম সংখ্যার দেশান্তরী মুসলিমেরা বসবাস শুরু করে দিয়েছেন নওগাঁ, গোয়ালপাড়া আর কামরূপ জেলায়। এই সব মানুষদের আর্থসামাজিক অবস্থা এবং প্রচলিত জীবনধারার জন্যই এদের পরের প্রজন্মের সংখ্যাবৃদ্ধিও প্রচুর ছিল। কোনো রকম "অনুপ্রবেশ"এর তত্ত্ব ছাড়াই এই অস্বাভাবিক সংখ্যা বৃদ্ধিকে মেনে নেওয়া যেতে পারে।...
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৭:২৮617509
  • এটাও থাক।
    http://kafila.org/2013/02/05/on-the-arrest-of-nilim-dutta/

    কিন্তু দাঁড়া, দাঁড়ান, তারপর কী হল ?
    উনি তো দেখি এই কয়েক মাস আগেও এগুলো সাইন করেছেন, ঐ সংস্থার নামেই ! তাহলে নিশ্চয় অভিযোগ দাঁড়ায়নি।
    http://act.amnesty.org.in/24948

    ওঃ,এইতো ওঁর ব্লগ। লিখে চলেছেন।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৭:৫৪617511
  • এই যে, ব্লগটা।
    http://chanakyasneeti.wordpress.com/blog-links/
    জুন মাস থেকেই তো আবার লিখছেন !

    আরে, এই তো। পড়ে দেখুন। অভিযোগ যখন তুললেন, তখন তো এগুলোও পড়ে দেখা উচিত ছিল ! ঃ))
    http://chanakyasneeti.wordpress.com/2013/06/10/how-i-became-a-most-wanted-rawagent-i/

    http://chanakyasneeti.wordpress.com/2013/06/13/how-i-became-a-most-wanted-rawagent-ii/

    ..I began to comprehend that all the ‘strong evidence’ that I had allegedly claimed to be a ‘senior RAW official’, and which the police triumphantly revealed to the media, was actually my biographical information on several webpages that I was the “Executive Director of the Strategic Research & Analysis Organisation.” Unfortunately for them, that indeed is true, still. Unfortunately for them, the Strategic Research & Analysis Organisation also doesn’t come under the Cabinet Secretariat or report to the Prime Minister. I was astounded (and still am) as to how could someone be so incredibly stupid?...

    ঃ))
  • AD | 208.7.62.204 | ০২ মে ২০১৪ ০৮:৪০617512
  • ইন্টারনেট যুগে কে ঠিক আর কে ভুল বোঝাও দায়! কেউ হয়ত দুএকটা টুইট করলো, "মুসলমান অনুপ্রবেশ কোন সমস্যাই না, ওসব সাজানো"। ব্যাস, মিডিয়া তাকে নিয়ে নাচতে শুরু করলো। এদিক ওদিক তার ব্লগের রেফারেন্স দিয়ে আরো কিছু পোস্ট হলো, কিছু রিটুইট হলো, বেশ একটা মোমেন্টাম জেনারেট হয়ে গেল। পরে লোকটাকে পুলিশ ধরলো, লোকটা জামিনে ছাড়া পেল? তাতে কি? ব্লগ তো আছেই আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য! আমাকে পুলিশ ধরলো, আমি বেরিয়ে এসে নিজেই ব্লগ লিখে বললাম ওব্যাটারা মিথ্যে অভিযোগ সাজিয়েছে, সেই ব্লগ পোস্টের অংশ তুলে দিয়ে বলাও গেল ও তো নির্দোষ। হেহে, ইন্টারনেটের যুগে মিডিয়া এক্সপার্ট।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৯:২৯617513
  • ব্লগটা একটু পড়েই দেখুন না। RAW এর ব্যাপারটা ...
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৯:৩৪617514
  • আর লেখাটায় তো পুরো তথ্য দিয়ে দেখানো ছিল, কোন সময়ে কত মুসলিম এসেছেন, পারলে সেগুলো তথ্য দিয়েই কাউন্টার করুন না !

    অবশ্য কাউকে পুলিশ যদি ফাঁসায়, তাতে কি ? সত্যি সত্যিই মিথ্যে অভিযোগও যদি থাকে তাতেই বা কী, বলা তো যায়ই ওঁকে ধরেছিল যখন তখন নিশ্চয় করে দোষী, সে দোষ প্রমাণিত হোক বা না হোক, তাতেই ও বা কী। আর তাতে করে সমস্ত লেখাও ভুল হয়ে যায়। সত্যি, এক্সপার্ট অ্যানালিসিস ঃ)
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৯:৪৬617515
  • এসবই চলতে থাকুক। মোদীর রামরাজ্যে আরো বেশি বেশি করে চলবে ঃ
  • dd | 132.171.89.7 | ০২ মে ২০১৪ ০৯:৫২617516
  • লরেন বাবুর এগেইন্স্টে কেমপেইন করবেন দুইজন শংকরাচার্য্য। একজন পুরীর আরেক্জন জানি কোথাকার।

    আমি সেই থেকে বিস্ময়ে খাবি খে' যাচ্ছি। আচ্ছা, শংকরাচার্জ্জোরাও সেকুলার হয়ে গ্যালো? ভাবুন, ভাবা প্র্যাকটিস করুন, সি আই এর কালো হাত কদ্দুর পৌঁছেছে।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ০৯:৫৯617518
  • এই কেসটার কী হল ?
    Gujarat’s deep-rooted mining scam that runs into an estimated Rs2,000 crore got a jolt on Thursday when the division bench of Gujarat high court sealed the top with its order directing the state government to halt mining activities completely in the state....

    In an affidavit filed by advocate general of the state before the division bench, there are 7,990 mines in the state, of which, 2,887 are located in the vicinity of 5 km from protected areas like forest or declared forest and sanctuary or reserved forest areas. The court has directed that activity at these mines should be stopped immediately.
  • dd | 132.171.89.7 | ০২ মে ২০১৪ ১০:১০617519
  • এই জুডিশ্যাল একটিভিট্ভিসম কিন্তু একটা ফ্রান্কেন্স্টিনের দত্তি। এমন সব অর্ডার দ্যায় যে লক্ষ লোকের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা হয়।

    ন্যাতাদের কাজ আইন বানানো। সেটা ব্যাটারা পারে না। মাজ খান থেকে জজেরা ঢুকে যা খুসী তাই মাতব্বরী শুরু করে। রিয়ালিটির কোন ধার্ধারে না।

    সেই যে এক জজবাবু ৩৭০ ধারা বহাল রাখলেন,সবাই চটেই কাঁই। উনি কিন্তু মরাল ইস্যু নিয়ে কিসু কন নি। উনি কইলেন "দ্যাখেন,আমাদের জাজেদের কাজ আইন ঠিক মতন লাগু আছে কিনা, সেইটা দ্যাখা। আইন বদলানো নয়। সেটার জন্য ন্যাতারা আছেন। আপনেদের এখন লিবেরেল হবার সখ হয়েছে? তো ভালো কথা। আইনটাই চেঞ্জ করে দিন। মোট কথা আমাদের কইবেন না নিজেরাই বুঝে সুঝে একটু ডিসকাউন্ট দিয়াদ্যান"। হক কথা।
  • b | 135.20.82.164 | ০২ মে ২০১৪ ১০:১২617520
  • এই একটা ব্যাপারে আনন্দবাজারকে ক দিছিলাম।
  • সিকি | 135.19.34.86 | ০২ মে ২০১৪ ১০:১৫617523
  • আজ আবার আনন্দবাজার ছাপা হয় নি। সকাল থেকে প্যাট পরিষ্কার হচ্ছে না।
  • | ০২ মে ২০১৪ ১০:১৯617524
  • এঃ আনন্দবাজার তো আজকাল কোনোদিন হাতে সময় থাকলে বিকেলের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই। যা অখাদ্য ইন্টারফেস!

    এই সময় বেরোয় নি, সেইজন্য অসুবিধে হচ্ছে বটে।
  • এমেম | 127.194.233.223 | ০২ মে ২০১৪ ১০:২৯617525
  • পাই

    অন্তত একটা কেসে অনুপ্রবেশকারী মামলা করেছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টে। দেখা যায় যে ডকুমেন্টগুলো forged ছিল। আগে লিখেছি, মনে করালাম।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ১০:৫০617526
  • এই ডকুর কথা অনেক শুনেছিলাম। এখন অনেক জায়গায় স্ক্রীন করা হচ্ছে আবার। পেয়ে গেলাম, এখানে রইলো।

  • proshno | 131.241.218.132 | ০২ মে ২০১৪ ১৩:৩১617527
  • কিন্তু দিসপুর তো আসামে , আর ওখানে তো কং সরকার । কেন্দ্র তেও তো upa ।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মে ২০১৪ ১৪:০৮617529
  • দিসপুর সংক্রান্ত পোস্টের সাথে একটা লাইনও লেখা ছিল। নিশ্চয় পড়েননি।
    মোদী তো আসামে গিয়ে স্পষ্টভাবেই হিন্দু আর মুসলিম ইমিগ্র্যাণ্টদের আলাদা ট্রিটমেন্ট করা হবে, জানিয়েছেন।
    কোথাঅয় কী 'উল্টো' পেলেন আপনিই জানেন, মোদী হিন্দুদের স্পেশাল ট্রিটমেন্ট দেবেন, সেটা ধরেই তো এখানে আলোচনার শুরু। আসামের ঐ বক্তৃতার সূত্র অনেক আগেই এসেছে, এখন দেবার মানে কী ?
  • সিকি | 131.241.127.1 | ০২ মে ২০১৪ ১৪:২১617530
  • আসামে আজ কোথাও একটা ক্ল্যাশ হয়েছে? বোড়োদের সাথে মুসলিমদের?
  • pi | 24.139.209.3 | ০৩ মে ২০১৪ ১১:৪৭617534
  • *মু
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন