এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইফ চুমু কামস .........

    একক
    অন্যান্য | ০৬ নভেম্বর ২০১৪ | ১৫১৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 192.66.22.133 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০১:৫৪653907
  • *কেউ
  • জটাশঙ্কর ওঝা | 99.0.190.238 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০১:৫৭653908
  • ওগুলোতো সবই ব্যক্তির মন্তব্য। ওর সাথে আর এস এসের দলবদ্ধ হুজ্জুতির তুলনা হয় নাকি।
  • rabaahuta | 172.136.192.1 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:০৪653909
  • সব ঘেঁটে লাট। এইসময়ে বলছে সুব্রত মুখো বলেছেন এসব বুদ্ধিজীবিদের ব্যাপার, প্রতিদিনে তো আবার সেই সুব্রতই বলেছেন এ নিম্নমানের অসভ্যতা।
  • rabaahuta | 172.136.192.1 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:০৮653910
  • তবে রঞ্জন বন্দ্যোর মত নির্মল খোরাক কেউ দিতে পারেনি।
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:১৬653911
  • সব কেরিয়ার পলিটিশিয়ান ও কেরিয়ার "বুদ্ধিজীবী"-রা ঘেঁটে ঘ হয়ে গেছে। কোন পার্টি ডিরেক্টিভ নেই, প্রিসিডেন্স নেই - কীভাবে রিয়্যাক্ট করতে হবে বুঝতে পারছে না। এনাদের ভাববার ক্ষমতা ও চিন্তাশক্তি যে খুব উঁচুদরের, এ অপবাদ আজ অব্দি কেউ দেয়নি।
  • a x | 138.249.1.206 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:১৯653912
  • ওমা উত্তমার ছবিও উঠে গেছে! ঃ-)
  • a x | 138.249.1.206 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:১৯653913
  • মমতা কি রঞ্জন বন্দোর কাছেই কবতে লেখার ট্রেনিং নিয়েছিলেন?
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৩:২১653914
  • এই ঘেঁটে ঘ হওয়াটাতেই সবচেয়ে আনন্দ পেয়েছি। :-)
  • - | 109.133.152.163 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৫:৪৪653915
  • ঈশান আনন্দ পেয়েছেন বুঝলাম। কাল আমাকেও এঞ্জয় করতে বললেন। ভাবলাম সার্কাস্টিক কমেন্ট। কিন্তু এখন দেখছি তা নয়! ঠিক কিসে আনন্দ বা কি ভাবে এই দিশাহীনতা এঞ্জয় করা যায় বুঝতেই পারছি না। এই ডায়নামিস্ম, কিন্তু কী বিশাল তার অপচয়! আপনি সত্যিই আনন্দ পাচ্ছেন?
  • pi | 233.176.16.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৭:৪৮653112
  • shubhabratar lekhaaTaa bhaalo laagal. ekamat.

    'হোককলরব ও হোকচুম্বন-এর মধ্যে সম্পর্কটা ঠিক কি তা নিয়ে গত দু-তিনদিনে বেশ কিছু পোস্ট অনেকের প্রোফাইলেই দেখলাম। সেইসব পোস্টে আরও অনেক প্রশ্নই উত্থাপিত হয়েছে, অনেক বিতর্কও হয়েছে। কিছু প্রশ্ন কিছু মতপার্থক্য যেকোনো সময়েই যেকোনো আলোড়ন ফেলে দেওয়া আন্দোলনের মধ্যে আসে, এবং তা শিক্ষণীয়ও বটে। প্রসঙ্গত এখানে সেইসব ব্যাক্তি-সমষ্টি-সংগঠনের প্রশ্ন-মতামতের কথাই বলছি যারা নীতি-পুলিশির উৎখাতটাই চান; “সুমহান ভারতীয় সংস্কৃতি তথা ঐতিহ্য” নিয়ে যাঁরা ভাবিত, রাস্তায় “কিসি” না “হিসি” কোনদিক বেছে নিতে হবে তাইতেই যাঁদের ঢোক-গেলাগেলি, তেনাদের ভাবাবেগে আঘাত করার অনেক উপযোগী উপায় ইতিমধ্যেই ফেসবুকে এসে গেছে এবং আসবেও আরও। তাই তাঁদের নিয়ে অধিকতর বাক্যব্যয় না করে বরং কিছু গঠনমূলক প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টাই করলাম।
    যদি বলি উৎসের প্রশ্ন, তাহলে এদুটি লড়াই আলাদাই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের VC-কে পদত্যাগ করানোর জন্য কিংবা ২৮ আর ১৭-র ন্যায়বিচারের জন্য সেদিন মিছিল করে চুমু খায়নি যাদবপুরের ছাত্র-ছাত্রীরা। সে তো তাহলে শাহবাগ আর চিলি আলাদা আন্দোলন, তাহরির স্কোয়ার আর হংকং আলাদা আন্দোলন, মায় ২০০৫ আর হোককলরবও আলাদা আন্দোলন! কেন তারপরেও চিলি-শাহবাগ-অকুপাই এক নিঃশ্বাসে উচ্চারিত হয়? কারণ প্রশ্নটা অধিকারের। ক্যাম্পাসের নীতিনির্ধারণে ছাত্র-ছাত্রীদের ভূমিকাটা তাদের অধিকার, ঠিক যেমন পরস্পরের সম্মতিতে যেকোনো সংখ্যক মানুষের একসাথে সর্বসমক্ষে ঘনিষ্ঠ হতে পারাটা কিংবা যেকোনো ধরণের পোষাক পরতে পারাটা একটা অধিকার। ভারতের মত একটি দেশে যেখানে বাজারের স্বার্থে নুডলস হয়ে ভাতের প্রতিস্থাপক আর খাপ পঞ্চায়েত সেই নুডলস খাওয়ার বিরুদ্ধে ফরমান জারি করে কেননা এতে নাকি যৌন-কামনা বেড়ে যায়, সে দেশে এই দুই অধিকারের লড়াইয়েরই বস্তুগত ভিত্তি রয়েইছে বলে মনে করি। কথা উঠেছে, আমরা কি সমর্থন হারালাম? এটা ঠিক যাদবপুরে পুলিশ ছাত্র-পেটালো— এতে নাগরিক সমাজের যতটা সহানুভুতি পেয়েছিলাম আমরা, কোচির সমর্থনে যাদবপুর থানার সামনে প্রকাশ্য দিবালোকে চুমু খেয়ে নিশ্চয় সেটা পায়নি। প্রথম ঘটনায় সহানুভুতিশীলেরা দ্বিতীয় ঘটনায় হায় হায় রব তুলেছেন, এমন উদাহরণ-ও কম নয়। তাহলে কি করব আমরা? কিন্তু যারা আশা করছে যে দেশে গত ৪০বছর ধরে এক অদ্ভুত স্থিতাবস্থায় বিরাজমান নাগরিকসমাজ, যে দেশে এক গণহত্যাকারী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয় সে দেশে আপামর সাধারণ মানুষ ক্যাম্পাস গণতন্ত্র থেকে পিতৃতন্ত্র থেকে শ্রম-আইন সবকিছুতেই চুড়ান্ত প্রগতিশীল বক্তব্য চালবে তারা কি খানিক বোকার স্বর্গে বাস করছে না? এই প্রসঙ্গে এক বন্ধু কলরবি উবাচ, কলকাতার বুকে আঠারো নেমে না আসলে হোককলরবটা আদৌ হত না আর হোক চুম্বন করতে গিয়ে সেই আঠারোর সমর্থন আমরা যেন না হারাই! সত্যি আঠারোর সমর্থন হারালে তো সেটা খুবই দুঃখজনকই হবে। কিন্তু তাহলে অনেকগুলি মূলগত প্রশ্ন উত্থাপিত হয় এখানে। নয়া-উদারনৈতিক আগ্রাসন যে নিষ্ক্রিয়তার দর্শন বিগত ২০বছরে জনমানসের অনেক গভীরে স্থাপন করেছে তার জেরে নিজের অধিকারের দাবিতে প্রতিবাদ— এই ব্যাপারটাই নাগরিক সমাজের কাছে “Vandalism” হিসেবে চিত্রায়িত হয়ে থাকে। যাদবপুরে অদূর অতীতেও এমন উদাহরণ বিশেষ বিরল নয়। ছাত্র-আন্দোলনে পুলিশ ঢুকলেই প্রচুর জনসমর্থন পাওয়া যায় এমন ভাবনা নিতান্তই হাস্যকর। বছর বছর বিভিন্ন প্রাইভেট ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজে ক্যাম্পাসিং-পরিকাঠামোর দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর পুলিশ লাঠি চালায় এবং তা নিয়ে আনন্দবাবুরা এক ছটাক কালিও খরচা করেন না! তাহলে কি এর পর থেকে আমরা ঘেরাও করার আগে ভাবব “আঠারো” নামবে কি না? আসলে কিনা কতটা সমর্থন পাব তার হিসেব করে ভোট হতে পারে, গণ-আন্দোলন না­; সিপিয়েম জমানা থেকেই এ শিক্ষা আমাদের নিয়ে ফেলা উচিৎ। আর এই “মানুষের সমর্থন”-এর পরিসরটা ঠিক কতটা? আমার বাড়ি বীরভূমের যে মফস্বল শহরে সেখানে এত একলাখি মহামিছিল-পুলিশ পেটানো-গণভোটের থেকে লোকে ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’ নিয়ে বেশি চিন্তিত। বাস্তবতা অস্বীকার করে লাভ নেই, হোককলরব নাগরিক পরিসর ছাড়িয়ে গ্রাম-ভারতের জনগণের আন্দোলন হয়ে গেছে এরম দাবি আমরা কেউই করব না। ১২০ কোটির দেশে ১লাখের গন্ডি টপকাতে পারলাম না এই দুঃখে কি তাহলে কলরব থেমে যাবে? নিশ্চয় না! কথা উঠেছে কুয়োর ব্যাং-এর মতো শুধু যাদবপুর না দেখে গোটা সমাজের দিকে তাকাতে। খুবই যুক্তিযুক্ত প্রস্তাব! সেই ‘গোটা সমাজের’ মধ্যে দ্বারভাঙ্গার সেই গ্রামটিও পড়ে যেখানে অসবর্ণ বিবাহ একটি অপরাধ; প্রকাশ্যে চুমু খাওয়ার দাবিতে আন্দোলন পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ মানুষের কাছে যতটা ‘লজ্জা’র, সেই গ্রামের মোড়লের কাছে এক ব্রাহ্মণ পরিবারে দলিত মেয়ের বিয়ে তার থেকে অনেক অনেক বেশি ‘ঘৃণ্য’! তাহলে কি এখন প্রকাশ্যে অসবর্ণ বিবাহের আগে দু’বার ভাবব? সমর্থনের পেছনে চলে মিউ মিউ করব নাকি আঘাত হানব? যখন RSS প্রকাশ্যে তীব্র জনমত গড়ে তোলে নৈতিক জ্যাঠামোর সমর্থনে তখন কি আমি পাশের বেঞ্চে বসা আমার সহপাঠী বা সহপাঠিনীর সাথে আরামপ্রদ নির্ঝঞ্ঝাট তাত্ত্বিক বিতর্ক করব নাকি কষে আঘাত হানব এই মধ্যযুগীয় প্রতিক্রিয়াশীলতার ওপর? ইতিহাস কিন্তু কমরেড অন্য শিক্ষাই দেয়; সে গ্যালিলিও বলুন বা বিদ্যাসাগর, কেউই চুপিসাড়ে আস্তে আস্তে চারপাশটাকে পালটে ফেলেননি! আরও বেশ কিছু সংবেদনশীল বন্ধুবর চিন্তিত যে দেশে শ্রমিক বেতন পায় না, যুবসমাজ চাকরি পায় না, কৃষক ফসলের দাম পায় না সে দেশে প্রকাশ্যে চুম্বনের অধিকার চেয়ে লড়াই কতটা যুক্তিযুক্ত। তাহলে যতক্ষণ না শ্রেণীর লড়াই তীব্র হচ্ছে ততক্ষণ আর কোনো লড়াই লড়া যাবে না তাই তো? আর কেউ যদি তার নিজের দাবিতে আওয়াজ তোলে তাহলে তাকে দাবড়ে বলব ‘চোপ! শ্রেণীসংগ্রামে মন দাও!’ হোককলরবের স্বতস্ফূর্ততা আর স্বাধীনতা নিয়ে আমরা যারা উৎসাহিত তাদের মনে রাখা উচিৎ আন্দোলনের স্বাধীনতা মানে কিন্তু শুধু ব্যানারহীনতা নয়, আন্দোলনের স্বাধীনতা মানে নিজের দাবিতে নিজে সরব হওয়াটাও। তাই আজ যখন আড়াইশো ছাত্র-ছাত্রী-নাগরিক তার নিজের প্রেমের স্বাধীনতার দাবিতে রাস্তায় নামলেন ও চুমু খেলেন, তাকে সম্মান দিন। এই লড়াই মুক্তির দিশারী এমন দাবি কেউ করছি না। কিন্তু মুক্তির অনেক লড়াইয়ের মধ্যে এটিও একটি।
    '
  • - | 103.115.84.195 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৮:২৩653113
  • কিন্তু যারা আশা করছে যে দেশে গত ৪০বছর ধরে এক অদ্ভুত স্থিতাবস্থায় বিরাজমান নাগরিকসমাজ, যে দেশে এক গণহত্যাকারী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয় সে দেশে আপামর সাধারণ মানুষ ক্যাম্পাস গণতন্ত্র থেকে পিতৃতন্ত্র থেকে শ্রম-আইন সবকিছুতেই চুড়ান্ত প্রগতিশীল বক্তব্য চালবে তারা কি খানিক বোকার স্বর্গে বাস করছে না?

    যার "অপরাধ" দেশের কোন কোর্টে কোনভাবে প্রমান করা যায়নি কংগ্রেস আর অন্যান্য হাজার সংগঠনের হাজার চেষ্টা সত্ত্বেও, তাকে একবাক্যে গণহত্যাকারী বলে দেগে দেওয়া নিশ্চয়ই খুব প্রগতিশীলতার পরিচায়ক। দেশের আইনব্যাব্স্থার সম্মিলিত রায় উপেক্ষা করে নিজের মত চাপিয়ে দেবার চেষ্টাও মুক্তির লড়াইকে নিশ্চয়ই তীব্রতর করে তুলবে।
  • a | 132.177.151.136 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৮:৪৩653114
  • বছর বছর বিভিন্ন প্রাইভেট ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজে ক্যাম্পাসিং-পরিকাঠামোর দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর পুলিশ লাঠি চালায় এবং তা নিয়ে আনন্দবাবুরা এক ছটাক কালিও খরচা করেন না!

    যারা এই কলেজ গুলো তে পরে । তারা কি বাই চয়েস পরে । নিশ্চই ইটা কেউ বলবে না আমি যাদবপুর ছেড়ে private কলেজ এ পড়তে gechi। তাই ওখানে কাম্পাসিং হলো কি হলো না তাতে কে মাথা ghamabe। তাছাড়া কোনো কলেজ এ Jodi কাম্পাসিং না হয় তাহলে সাধারন মানুসের কি এলো গেল? পাতি গ্রাজুয়েট ছেলে মেয়েদের ও তো কলেজ এর পরে চাকরি খুজ্তে বেরোতে hoi। এরাও নয় khujlo। ইঞ্জিনিয়ারিং করছে বলে সব হাতের কাছে চাই । ইটা barabari।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:২৭653115
  • ক্ষিধে পেলে চুমু খাবে
    কালাহান্ডি ভুলে যাবে
  • pi | 116.218.52.81 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩১653116
  • এই চুমু খাবার আগে সবাই খুব কালাহাণ্ডি নিয়ে ভাবছিলো বটে। এই চুমুর জন্যেই ভাবতে পারছেনা।

    কাল অরিজিত লিখেছে, 'চুমুর আন্দোলনটা কিন্তু বহু মানুষকে সামাজিক সচেতন করে দিয়েছে। যারা কোনদিন গরিব মানুষের কথা ভাবত না। শোষিত, শ্রমিক এই কথাগুলোকে ভয় পেত, তারা ফিরে তাকাচ্ছে এদিকে, উত্তেজিত হচ্ছে এসব বিষয়ে কোন কাজ হচ্ছে না বলে। '

    ডিঃ এগুলো লসাগুদাকে উদ্দেশ্য করে বলা নয়।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩৩653117
  • আরো ছড়া দেখ্লাম ফেসবুকে লাঞ্চের সময়। এখন আর দেখতে পাচ্ছি না। ফেসবুকে সার্চ বাজে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩৬653118
  • ওয়ান টু থ্রি ফোর
    গেট অন দ্য পাড়ার মোড়
    চুমুকে চুমুকে চুমা দে
    ...
    এমন কিছু, মনে নাই। ফিচকেমির চুড়ান্ত।
  • PT | 213.110.246.23 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৪৩653119
  • একজনের হিজাব পরিহিত ছবি কিংবা সংখ্যালঘু তোষণ যেমন পব-তে বিজেপির প্রতি সংখ্যাগুরুর আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে, JU-র এই "আন্দোলন" আর তাই নিয়ে কিছু মানুষের মাতামাতি আশাকরি সেইভাবেই কোন কনসার্ভেটিভ দলের পাল্লা আরো ভারী করবেনা!!
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৪৫653120
  • সেকি! চুমু আন্দোলন তো উত্তাল লিবারাল মুভমেন্ট বলছে, সেটা কি করে কনসার্ভেটিভ দলের পাল্লা ভারী করবে - বুঝিয়ে দাও পিটি।
  • PT | 213.110.246.23 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৪৮653121
  • লিবারাল? হয়ত!
    উত্তাল? স্বপ্নের ঘি!!
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৫২653123
  • খাইসে! তাহলে কি প্রকাশ্যে চুমু খাওয়াটা কনসার্ভেটিভ ব্যাপার, মানুষ হাজার দশেক বছর পিছিয়ে গেল
  • Ishan | 183.17.193.253 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৫৮653124
  • হ্যাঁ খুবই আনন্দ পেয়েছি। বিশেষ করে রাজনীতিবিদদের কাঁথাকাচা হতে দেখে। আর ডায়নামিজমের কথা বলছেন? এতো ফুটবল টুর্নামেন্ট দেখেও লাগে কী? এই ধরুন আইএসএল, কতো লোক কতো টাকা কতো উৎসাহ, কী ডায়নামিজম, সব অপচয় হলো। সব ব্যাটাকে দিয়ে একসঙ্গে মাটি কোপাতে পারলে দেশে জলসেচের ব্যবস্থা হয়ে হয়ে যেত -- এরকম মনে হয়?

    যদি হয়, তাহলে আইএসএলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে সমাজ-সচেতন হোন। নচেৎ, এই কেসেও নাই বা তুললেন। কটা ছেলেমেয়ে একদিন একটু চুমুই খেয়েছে তো। এমন কী আর অপচয় হয়েছে?
  • PT | 213.110.246.23 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০০653125
  • সেটা আপনার মত।
    অমি বলেছি যে কিছু মানুষের এই "লিবারল" অবস্থান ভোটের বাক্সে উল্টোদিকের পাল্লা ভারী করবে কিনা।
    ভারতবাসী কিন্তু এই সময়ে ডানমার্গী রাজনীতি পছন্দ করছে!!
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০২653126
  • কিন্তু লিবারাল অবস্থান কিভাবে ডানমার্গী রাজনীতির পাল্লা ভারি করবে ?
  • PT | 213.110.246.23 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০৭653127
  • আগেরটা টা lcm-কে উত্তর।

    তবে এই লিবারালরা যখন বড় হয়ে চাকরী করবে তখন সরকার ট্যাক্স বাড়ালে তারা কতটা লিবারাল থাকে সেটা বোঝা যাবে।
    কিংবা আমেরিকাবাসী হওয়ার পরে বাংআলীর ছেলে-মেয়ে কালো আমেরিকানের সঙ্গে ঘর সংসার পাতলে (ফর্সা আমেরিকান চলবে!) কতটা লিবারাল থাকে তা দেখার জন্যেই বেশীদিন বাঁচতে হবে মনে হচ্ছে।
  • PT | 213.110.246.23 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০৮653128
  • সব ভেঙ্গে বোঝাতে হলে তো খুব মুস্কিল। "বিতৃষ্ণা"-য় ভোট দেবে কন্সার্ভেটিভ দলকে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:১৪653129
  • ও বুঝেছি, প্রকাশ্যে চুমুতে বিতৃষ্ণা হবে, তখন বিজেপিকে ভোট দেবে।
    এইবার বুঝেছি, ঐ জন্যে বিজেপি কিছু বলছে না, ঘাপটি মেরে আছে, নিশ্চিত ভোট কে আর হারাতে চায়।
  • pi | 116.218.189.79 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৩০653130
  • সৈকতদার এই লেখাটাও থাক।

    'কেচ্ছার শেষ নেই। এদিকে এই চুমু-টুমু কান্ড হয়ে ছকে বাঁধা রাজনীতিক আর সভা-আলো-করা বিদ্বজ্জনেরা ঘেঁটে ঘ। কী রিঅ্যাকশন দেবেন বুঝতে পারছেন না। ফলে সবই আবোলতাবোল হয়ে যাচ্ছে। একদিকে বহু চুমু খেয়ে চুল পাকিয়ে ফেলা রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায় (নিজেই লিখেছেন, মক্কালী) বলেছেন সিমোন দা বভোয়ার "সেকেন্ড সেক্স" পড়লেই জানা যেত চুমু কেন প্রতিবাদের ধরণ হতে পারেনা। যদিও "সেকেন্ড সেক্স"এর কোন সংস্করণে এরকম মূল্যবান জিনিস লুকিয়ে আছে জানা যাচ্ছেনা, কিন্তু তাতে কী, নেম ড্রপিং এ কোনো দোষ নাই।

    অন্যদিকে কংগ্রেস-তৃণমূল-তৃণমূল-কংগ্রেস এরকম নানা দলবদলের পথে বহুবার (কতবার হিসেব রাখা মুশকিল) হেঁটে সুব্রত মুখোপাধ্যায়, এই চুমুকান্ডের কুশীলবদের বিপথগামী বলেছেন। এক নৌকো থেকে সুবিধে বুঝে অন্য নৌকোয় ঝাঁপিয়ে চলার আঁকাবাঁকা পথের ব্যাপারে তিনি বিশেষজ্ঞ। বিপথগামিতাটাও ভালোই বুঝবেন, তাতেও কোনো সন্দেহ নেই। নানা গাছের ফল খাওয়ার অসম্ভব পারদর্শিতার কারণে তাঁকে নিজের ভাই-বেরাদররাই কদিন আগে একটা ফলের নামে ডাকত। ফলে বাংলার সংস্কৃতি আর পথ-বিপথের ব্যাপারে বিশেষজ্ঞের মতামত দেবার নৈতিক অধিকার যে সুব্রতবাবুর আছে এ নিয়ে কোনো সন্দেহই নেই।

    তবে দুঃখের বিষয় এই, যে, এরকম স্পষ্টবক্তা খুব বেশি নেই। কারণ একটি দুটি ব্যতিক্রম বাদ দিলে লোকের মাথায় বুদ্ধি এবং প্রাণে কিঞ্চিৎ ভয় থাকে, সাধারণভাবে। সেসব বুদ্ধিমানদের হয়েছে হেবি বিপদ। একদিকে এইসব কেচ্ছাকে মাথায় তুললে উকুন হবে আর পায়ে ফেললে যদি নাক কাটা যায়? লোকে যদি আরেসেস বলে? এই বাজারে সেজন্য সোজা হিসেব বেরিয়ে গেছে। ঝট করে শ্রমিক-কৃষক-দরদী হও। লাইনটা সোজা। এইসব "আমার শরীর আমার, রাষ্ট্র কে হাত দেবার?" বলে কি আর কোনো মৌলিক সমস্যার সমাধান হবে? মানুষের পেটে ভাত জুটবে? পুলিশ ঘুষ খাবেনা? এইসব বলে স্যাট করে বিষয়টা এড়িয়ে যাও। অস্বস্তিকর জিনিস নিয়ে বলতেও হলনা, আবার প্রগতিশীল থাকাও হল। এতেও কোনো দোষ নেই, কারণ, আমরা ফোকটে অনেক শ্রমিক ও কৃষকদরদীকে পেয়ে যাচ্ছি, যারা এতদিন গরীব মানুষের দুঃখে নির্ঘুম রাত ও নিদ্রাহীন দুপুর কাটিয়েছিলেন, আমরা জানতেও পারিনি। এখন এই চুম্বন টুম্বন না হলে এতদিনে লোকহিতের চূড়ান্ত করে ফেলতেন কর্মবীররা, সেটাও আমরা ফাঁকতালে জেনে ফেললাম।

    এসব নানাবিধ কেচ্ছা আর কেলেঙ্কারি চলছেই। কিন্তু এতেই শেষ নয়, এর মধ্যে আজকে আবার দিল্লিতে আরেসেস আপিসের সামনে চুম্বন। কোচি-কলকাতায় রক্ষা নাই দিল্লি দোসর। দোসর ঠিক নয়, এ হল ঘূর্ণিপিচের তিসরা। মরালিটির মাসীমারা একে বলছেন ত্র্যহস্পর্শ আর ফিচকেরা বলছে থ্রিসাম অসাম। চুমু থেকে কেস কোথায় গড়ায় সেই দেখার এবার।'
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৩৯653131
  • বিজেপি/আরএসএস ঘাপটি মেরে মুচকি হাসছে - ভাব্ছে - খাও, খাও, যত্তো পারো খাও, তোমরা যত খাবে আমরা তত বেশি ভোট পাবো।
    কংগ্রেস হাওয়া দেখছে।
    মিডিয়া হেব্বি মজা পেয়েছে - মুফ্‌তে এমন পেজ থ্রি কনটেন্ট - ঊঠা লে
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৪৩653132
  • ফিচকেমি অ্যাসাইড, বিজেপি এ নিয়ে কি বলছে?
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ০৮ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৪৬653134
  • তবে এই লিবারালরা যখন বড় হয়ে চাকরী করবে তখন সরকার ট্যাক্স বাড়ালে তারা কতটা লিবারাল থাকে সেটা বোঝা যাবে।
    কিংবা আমেরিকাবাসী হওয়ার পরে বাংআলীর ছেলে-মেয়ে কালো আমেরিকানের সঙ্গে ঘর সংসার পাতলে (ফর্সা আমেরিকান চলবে!) কতটা লিবারাল থাকে তা দেখার জন্যেই বেশীদিন বাঁচতে হবে মনে হচ্ছে।
    -----------------------

    পিটিবাবু যে কবে আর বড় হবেন! ২৫-এর পরে - আচ্ছে এখন থার্টি ইজ দ্য নিউ টোয়েন্টি ধরে নিয়ে - ৩৫-এর পরেও যারা লিবারেল থাকে, তাদের মাথার গোলমাল আছে, এটা সর্বজনস্বীকৃত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন