এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রসঙ্গ জে এন ইউ

    রৌহিন লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ৫৬৫৫১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pinaki | 118.171.133.177 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:৩০691305
  • রিঅ্যাকশনটা মানতে আপত্তি নেই তো, যতক্ষণ সেটা লাঠি নিয়ে মারতে না আসছে বা পুলিশ লেলিয়ে দিচ্ছে।

    ইন্টারকাস্ট বিয়ে করলেও তো আত্মীয়পরিজন মোটামুটি বয়কট করে। সে করুক। খাপের মত মারতে না এলেই হল। এই করে করেই এগোবে।

    আর এখানে তো জোর করে সেন্সেশন তৈরীর চেষ্টা হয়েছে বলে মনে হল না। একটা ভার্শন, যেটা কিনা অলরেডি একটা সেকশনের মধ্যে এক্সিস্ট করে, সেটাকে মেইনস্ট্রীমের কাছে নিয়ে তুলে ধরা হয়েছে মাত্র। তো সেই কাজটা একাডেমিক ইনস্টিটিউশন করবে না তো কে করবে? জে এন ইউ এর ছাত্ররা নিজেরা এরকম গল্প বানিয়ে বাজারে নামালেও নাহয় বোঝা যেত।
  • এই তো | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪৩691306
  • পিনাকী আর রঞ্জনদা অনেকটাই লিখছে। চলুক।

    আসলে, এই খুঁচিয়ে দেওয়ার প্রেক্ষিত এতটাই ব্লারড, অত সহজে লাইনটা টানা যায় না, "নিজে মেনে চলা" আর "অন্যকে খোঁচানো"র মধ্যে। অনেক অনেক উদাহরণ আছে। ডিসি নিজেই বুঝতে পারবেন আশা করি।

    আর খুঁচিয়ে দেবার ডেফিনিশনটাও টেবিলের উল্টোদিকে বদলে যায়।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:১২691307
  • "নিজে মেনে চলা" আর "অন্যকে খোঁচানো"র মধ্যে তফাত খুবই ব্লারড এতে কোন সন্দেহ নেই। বিদ্যাসাগরের উদাহরনই আছে। কিন্তু আজকে যেখানে এমনিতেই এতো চার্জড অবস্থা সেখানে খোঁচানো অ্যাভয়েড করা যায় কিনা সেটাই ভাবছি। শার্লি হেব্দো মহম্মদের কার্টুন আঁকলো আর তার রিয়াকশনে হেবদোর কিছু কর্মীকে খুন হতে হলো, আর জেএনইউ তে কেউ দুর্গাকে যৌনকর্মী বললো আর তার রিয়াকশনে অনেক লোক খেপে গিয়ে "দাও ব্যাটাদের জেলে পুরে" বললো, এই দুরকম রিয়াকশনই বাস্তব। বা অভিজিত কি লিখেছিলেন (বা লেখেননি) তার রিয়াকশনে খেপে গিয়ে নাস্তিক ব্লগার হ্ত্যা করা হলো (তখনো এরকম মত এসেছিল যে উনি ওভাবে না লিখলেই পারতেন)। পিনাকি যে লিখেছেন "আমার পার্সোনালি মনে হয় আপার কাস্ট হিন্দু কনসার্ভেটিভদের এরকম একটু শক থেরাপি দরকার মাঝে মধ্যে", সেরকমি চার্লি হেবদো বা অন্যরাও বলেন যে "আমার পার্সোনালি মনে হয় মুসলমান কনসার্ভেটিভদের এরকম একটু শক থেরাপি দরকার মাঝে মধ্যে", যার ফলে মহম্মদের কার্টুন আঁকা হয়। মুশকিল হচ্ছে যে এই শক থেরাপি দেওয়া দরকার হতেও পারে, হিন্দু, মুসলমান খ্রিশ্চান সবারই জন্য শক থেরাপি প্রয়োজনীয়ও হতে পারে। কিন্তু এর ফলে পোলারাইজেশন বা ভায়োলেন্স তো কমছেই না, উল্টে বেড়েই যাচ্ছে।
  • d | 24.97.198.242 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:৩০691308
  • আবার আবার এই কথাটা আমাকে বলে যেতে হবে যে 'নাস্তিক ব্ল্কগার' হত্যার জন্য ধর্ম বা নাস্তিকতা একটা অজুহাত, সুন্দর করে বানিয়ে ফুলিয়ে তোলা। আসল কারণ খুঁজতে গেলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আর শাহবাগ আন্দোলনকে দেখতে জানতে হবে।
    হুমায়ুন আজাদের ঘাড়ে কোপ পড়ে 'পাক সার জমিন সাদ বাদ' লেখার পরে। 'আমার অবিশ্বাস' তিনি লিখেছিলেন তার বহু বহুউ বছর আগে। আরজ আলী মাতুব্বরকে যদ্দুর জানি কেউ মেরে ফেলতে চেষ্টা করে নি। আর পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়া কাফেলা টিভিতে নিয়মিত ইসলাম নিয়ে আলোচনা করা মৌলানা ফারুকী খুন হয়।
  • d | 24.97.198.242 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:৩১691309
  • ব্লগার
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪৩691310
  • "নাস্তিক ব্লগার" হত্যার অন্য অনেক কারন আছে, এটা মানতে কোন অসুবিধে নেই। এমনকি জে এন ইউ তে যা হচ্ছে তার পেছনেও যতো না ধর্মের নামে উসকানি তার থেকে বেশী মোদি সরকারের হাজারটা সমস্যার থেকে নজর ঘোরানোর চেষ্টা। তবে এটাও বলবো, ধর্মের নামে উসকানি দিয়ে যতো সহজে লোক খেপানো যায় তত সহজে অন্য কিছু দিয়ে যায়না। যে কারনেই করুক না কেন, কেউ মহম্মদের কার্টুন ছাপলো আর কেউ দুর্গাকে যৌনকর্মী বললো আর তার পর পৃথিবীজুড়ে বা দেশজুড়ে হৈহৈ পড়ে গেল, এটা কমন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।
  • উত্তর | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৭:৪৮691311
  • ডিসি। উসকানি দিয়ে লোক খ্যাপানো যায়, সে কথা অনস্বীকার্য, কিন্তু উসকানি কারে কয়? কোন ডেফিনিশনে আপনি উসকানিকে রাখবেন? আমি তো বলতেই পারি, আমার কানের গোড়ায় আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে পুজোর মাইক বা নামাজের মাইক বাজলে, আমার বাড়িতে কেউ পুজোর বা মক্তবের জন্য চাঁদা চাইতে এলে, আমার হাতে কেউ ভ্যায়ষ্ণোদেবীর প্রসাদ কি হনুমান চাল্লিশার চটি বই তুলে দিতে চাইলে সেটাও আমাকে আসলে উসকে দেওয়া হয়?

    অনেকবার বলেছি। আবারও বলি সেই এক কথাই। প্রকাশ্যে ঠাকুর মূর্তির সামনে ম্যা-ম্যা কিংবা ব্যাব্যা-ব্যাব্যা করে ভক্তি প্রকাশ দেখলেই মনে হয় আমাকে উসকানো হচ্ছে। শুরু করি তা হলে খুন করা?

    অথচ, ওরা তো সত্যিই আমাকে উসকানোর উদ্দেশ্যে ভক্তিভরে পুজো করে নি! অভিজিৎও কিন্তু ওদেরকে উসকে দেব - এই উদ্দেশ্যে লেখা লেখেন নি। চার্লি হেবদোও সরাসরি নে শালা মুসলিম কমিউনিটি, দ্যাখ ক্যামন লাগে মনোভাব নিয়ে মহম্মদের কার্টুন ছাপায় নি! একটা লোক, একটা দল, একটা গ্রুপ কীভাবে উসকে যাবে - সেটা কী করে অন্য পক্ষ জানবে, বুঝবে, যদি দুজনে একই প্ল্যাটফর্মে না থাকে?

    আজ মাইকেল মধুসূদনের নামে মেমে বেরোচ্ছে - পরিস্থিতি এমনই কিছু লোক সেটাকে সত্যি বলেও ধরে নিচ্ছে, মানে স্মৃতি ইরানী যদি সত্যিই মধুকবির লেখা পড়ে থাকে কিংবা রাজশেখর বসুর দেবদেবীদের নিয়ে খিল্লিমূলক লেখা পড়ে থাকে কিংবা ফর দ্যাট ম্যাটার যমালয়ে জীবন্ত মানুষ-এর মত সিনেমা দ্যাখে ... সে মনে করবে না যে তার ভাবাবেগকে খোঁচানো হচ্ছে, উসকে দেওয়া হচ্ছে? হীরক রাজার দেশে দেখে মায়াবতীর কী রিয়্যাকশন হবে? সত্যজিৎ রায় কি তাঁকে উসকে দেবার জন্য সিনেমাটা বানিয়ে গেছেন?

    কাকে বলে উসকানি? চারদিন ধরে তাণ্ডব চালিয়ে সুন্দর হরিয়ানা জেলাটার অর্ধেক পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে সে রাজ্যেরই বাসিন্দা জাটরা। কে উসকেছিল? আর যদি জাটদের এই কাণ্ডকেই ধরি "উসকে দেওয়া" - তা হলে উসকে দিয়ে কার কী লাভ হল? তিরিশটা নিরপরাধ লোক মারা গেছে এখনও অবধি, ক্ষতির পরিমাণ সরকারি মতেই আটত্রিশ হাজার কোটি টাকা।

    কেউ কাউকে উসকানোর জন্য এসব করে না। অন্তত নাস্তিকদের সে দায় নেই। ধর্ম বা ভগবান নিয়ে যারা খিল্লি করে তারা এমনিই করে, কাউকে ক্ষেপিয়ে তোলার জন্য করে না। কেউ ক্ষেপে যায়, সেটা ফ্যাক্ট, আর নাস্তিকদের দুর্ভাগ্য যে তারা এইভাবে উসকে উঠতে পারে না ধার্মিকদের ভক্তির বহর দেখে।

    প্যাটেলরা কোটার দাবিতে গুজরাট ধ্বংস করতে পারে না। জাটরা হরিয়ানাতে সেটা করে দেখিয়ে দিল।

    কোনও ফাইন লাইন নেই। সবচেয়ে ভালো হয় লেখাপত্তর বন্ধ করে ঘরের কোণায় গুটিশুটি মেরে বসে থাকি, চাঁদা চাইতে এলে জয় দুর্গা জয় শ্রীরাম বলে চাঁদা দিয়ে দিই। কাউকে খোঁচানো হবে না, কেউ উসকে উঠবে না।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:০১691312
  • আসলে আমি পরিষ্কার করে লিখতে পারছিনা ঃ) আমার নিজের কিছু অভিজ্ঞতার কথা বলি, তাহলে বোধায় সুবিধে হবে।

    আমি নিজে নাস্তিক, তাই ছোটবেলার থেকে সবাইকে তুমুল খুঁচিয়ে এসেছি। আমার যতো আত্মীয়-বন্ধুদের হিন্দু দেবদেবী নিয়ে তো বটেই, কিছু বন্ধু যারা মুসলমান তাদেরকে তাদের মতো খুঁচিয়েছি। কিন্তু অন্তত গত চার-পাঁচ বছর ধরেই, বা তারও আগে থেকে, দেখছি যে পরিবেশ আস্তে আস্তে পাল্টাচ্ছে। আগে দেবদেবী নিয়ে জোকস যেভাবে স্পোর্টিংলি নেওয়া হতো এখন আর সেভাবে নেওয়া হয়না। যাকে খোঁচাচ্ছেন তারও তো একটা মিনিমাম সেন্স বা সামান্য হলেও নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে! নাহলে তো পুরো মজাটাই মাঠে মারা যায়। আগে যদি দুর্গা টুর্গা নিয়ে জোক বলতাম তাহলে হয়তো বন্ধু পাল্টা আমাকে গাল দিতো বা আমাকে টেনে অন্য কিছু একটা জোক বলতো। এখন যা হয়েছে, একেবারে রেগে কাঁই হয়ে যাচ্ছে।

    এবার আপনার প্রশ্ন, " উসকানি কারে কয়?" এর কোন ডেফিনিশন সত্যিই আমার কাছে নেই কারন আমি নিজেই মিনিমাম চান্স পেলে উশকাতে ভালোবাসি। মনে করি না উশকালে, না খোঁচালে সীমানা বাড়ে না। কিন্তু এটাও দেখছি চারদিকে ধর্ম নিয়ে পোলারাইজেশন ভয়ানক বেড়ে যাচ্ছে, সব ধর্মেই। এরকম সিচুয়েশানে বোধায় সবারই কিছু টলারেন্স দেখানো উচিত, অন্তত পাবলিক স্পেসে। এখন এমন অবস্থা যে পাবলিক প্যামফ্লেটে যদি লেখেন যে দুর্গা যৌনকর্মী বা মহম্মদ খারাপ লোক তো রায়ট লেগে যাবার মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। যদি মনে করেন যে শক থেরাপি দেওয়া দরকার তো শক দিতে গিয়ে ভয়ানক শকিং সিচুয়েশান হয়ে যাচ্ছে, সে হিন্দুদেরই শক দিন বা মুসলমানদেরই শক দিন। আমি এই বাস্তবতার কথাই বারবার বলতে চাইছি। একটা সাইটে হয়তো কয়েকজন জড়ো হয়েছে যাদের বেশীরভাগ নাস্তিক বা ব্যাক্তিগত ধর্মাচরনে বিশ্বাস করেন, সেখানে শক থেরাপি ইত্যাদির কথা বলতে অসুবিধে নেই। কিন্তু পাবলিক মঞ্চে উঠে যদি আপনি শকিং কিছু বলতে শুরু করেন তাহলে তার রিয়াকশন হবেই। লেখাপত্তর বন্ধ করতেও বলছি না, আবার শক থেরাপি দিতে গেলেও কতটা কার্য্যকরী হবে সেনিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:০৬691313
  • লেখাপত্তরের কথায় মনে হল কয়েকদিন আগে একজন "এক দেশদ্রোহীর জবানবন্দী" নামে লিখলেন, ওটা আমার ভারি ভালো লেগেছে :p ওরকম লেখা অবশ্যই লেখা উচিত। কিন্তু যদি একস্ট্রিমে চলে গিয়ে দুর্গা বা মহম্মদ বা যীশুর নামে এমন কিছু কেউ লেখে যার রিয়াকশান হতে বাধ্য কারন ওটা অধিকাংশেরই ডেরোগেটরি মনে হবে, তাহলে আমার মতে ওরকম এক্স্ট্রিম লেখাতে লাভ তো হবেই না, উল্টে বেশী করে ঝামেলা হবে।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৯691316
  • আরে দূর্গা কে যৌনকর্মী কোনো নাস্তিক বলেনি , এটা দূর্গা-অসুর সংক্রান্ত গল্পের ই একটা ভার্সন। এক কথা কতবার বলব। দিনের পর দিন যেটা হচ্ছে সেটা হলো চূড়ান্ত অব্রহমাইসেশোন। সবকিছু আব্রাহামিক ধর্মের মত সাদা -কালো করে দেখতে হবে। কিরকম গান্ডু হলে কেও অসুর পুজো কে ডেভিল অযর্শিপ ভাবে। ও ব্যাটা রা নিজে ক্রিস্চিয়াল স্কুলিং এ বড় হয়েছে তাই এটাকে শয়তান এর সঙ্গে ইকুএত করেছে। এগুলো আদৌ নাস্তিক-আস্তিক এর ব্যাপার না। একদল লোক আব্রাহামিক ধর্মের মত করে নিজেদের সাদা-কালো ব্যাখ্যা বাকি সবার ওপর চাপাচ্ছে। এগুলো শকিং তাদের কাছেই যারা ধর্ম জেনেছে টিভি সিরিয়াল দেখে। বুকে বালিশ জেনেরেশন যত্ত। এদের মোটে পাত্তা দেবেন্নাকো । আপনি দক্ষিনে থাকেন অসুর পুজো -সর্বর্ত্র অসুর মূর্তি দেখেন নি ?এরপর দেখুন নর্থ ইন্ডিয়া আর সাউথে মারামারি লাগবে। ভারতের ইতিহাস ক্যালাকেলির ইতিহাস। ওরকম কার্যকরী কিস্যুই হবেনা । মাথা নীচু করে মুখ চুপ করে সব মেনে নেবেন তাও হবেনা। মাথায় উঠে নাচবে। বাধ্য করবে কার সঙ্গে দেখা হলে "জয় শ্রী রাম" বলতে। তখন কীকরে ঠেকাবেন? একটা সময় অন্তর অন্তর পাওয়ার পলারায়স করতে করতে এরকম উঁচু ঢেউ দাঁড়ায়। আবার সিভিল ওয়ার হয়ে ঠান্ডা হয়। এভাবেই দুনিয়া চলে।
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:২৩691317
  • যদি আমার ভুল না হয়, এক দেশদ্রোহীর জবানবন্দী আর উপরের উত্তর একই জনের লেখা।

    আজকাল সত্যি ধর্ম বা দেবদেবী নিয়ে কিছু বলতে ভয় লাগে।
    আগে তর্কে-বিতর্কে মুখ খুলতাম, ধর্ম নিয়ে তর্কও করতাম।
    কিন্তু আজকাল আর করি না।
    dc ঠিক বলেছো, এখন আর কেউ ধর্ম বা দেবদেবী নিয়ে মজা করাটা সহ্য করছে না, এমন কি তর্কও।
    এমনকি ছোটোবেলার বন্ধুরাও কেমন বদলে গেছে।
    তাই কোথাও ধর্ম নিয়ে কথা হলে আমি চুপ থাকি।

    আমার মাঝে মাঝে মনে হয় ওদের সাথে সাথে আমারও বদলে যাওয়াটা দরকার ছিল। তাহলে এই দমবন্ধ অবস্থাতে পড়তে হতো না।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৩৭691318
  • ঊমেশ জানি উপরের লেখাটা একই জনের, তাঁর সাথে অনেক কিছুতেই আমার মোটামুটি মিলেও যায় ঃ)

    একক - একটা ইন্টারেস্টিং অবসার্ভেশান। সবাই জানে তামিলরা ধর্মপ্রাণ, মন্দিরে ঠাকুরী মূর্তি রাজ্যটা ভর্তি। আর হ্যাঁ যেটা বললেন, অসুরের মূর্তিতেও ভর্তি, প্যাঁপোঁ করে অসুরের পুজো লেগেই থাকে। কিন্তু লাস্ট চার-পাঁচ বছরে একটু অন্যরকম পরিবর্তন দেখছি। পাড়ায় পাড়ায় হিন্দু মহাসভা, হরিভজনম, সৎসঙ্গ বাড়ছে আর তার সাথে গুজ্জু, রাজস্থানি, মহারাষ্ট্রিয়ানদের প্রকাশ্য ধর্মাচরন বাড়ছে। আমাদের পাড়ায় এখন দুটো সৎসঙ্গ চালু হয়েছে, শুক্কুর নাকি শনিবার ভিড় করে ধর্ম আলোচনা হয়। পাড়ার লোকেদের জিগ্যেস করে জানলাম বেদ টেদ নিয়ে হ্যাজায়, গেরুয়াধারী সাধুও নাকি আসছে। সাউথকেও কিভাবে আস্তে আস্তে কোঅপ্ট করার চেষ্টা হচ্ছে ভাবুন!
  • :) | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪১691319
  • দেশদ্রোহীর জবানবন্দীর লেখক আমার পরমাত্মীয় :)

    ওটা ঠিক ধর্ম নিয়ে তো লেখা ছিলও না। ইন ফ্যাক্ট, আমি কখনও কাউকে খোঁচাই নি ধর্মের ব্যাপার নিয়ে। শুরু থেকেই এই ব্যাপারে আমার স্ট্যান্ড একেবারে পাকা - আমি ততক্ষণ তোমার বৃত্তে ঢুকব না যতক্ষণ তুমি আমার বৃত্তে না ঢুকছো। লোকে যখন ভ্যাষ্ণোদেবীর প্রসাদ বা হনুমান চালিশার লকেট দিতে আসে, সির্ডি সাঁইবাবার ছবি দিতে আসে, আমি পোলাইটলি রিফিউজ করি। আমাকে দিও না, আমি নেব না। লোকে আর্গু করে, কিন্তু পোলাইটলি নিজের স্ট্যান্ডে আমি আটকে থাকি - আমি কিন্তু ওটা খাবো না বা বাড়িতেও রাখব না, কোথাও ফেলে দেব। তুমি যদি না চাও তোমার বিশ্বাসের জিনিস কোথাও পড়ে থাকুক, প্লিজ আমার হাতে দিও না।

    কখনও কোনও কনফ্লিক্ট হয় নি। কখনও কোনও আস্তিকের কাছে গিয়ে বলি নি এগুলো বাল। দুর্গাপুজোয় চাঁদাটা দিই কারণ বাঙালি হিসেবে আমার কাছে দুর্গাপুজো জাস্ট ধার্মিক উত্সব নয়।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪২691320
  • যত দিন যাচ্ছে নিশ্চিত হচ্ছি , এই "আমিও নাস্তিক " ভারতীয় রা কোনভাবেই রামজাদা দের কন্ফ্রন্ট করতে পারবেনা। কারণ এরাও এব্রাহামিক সেন্সে নাস্তিক। এই প্রবল স্টেট প্রোমোটেড হিন্দু এব্রাহামআইসেষণ কে রোখার রাস্তা হলো সমস্ত ফ্লেভারের -সমস্ত পরস্পরবিরোধী বিশ্বাসের "হিন্দু ধর্ম" কে জাগিয়ে তোলা। একেবারে টিকি ওয়ালা -নেড়ামাথা-ল্যাজ ওয়ালা - রক্তপায়ী- লিঙ্গ্যপূজক যেখানে যতরকম ফ্লেভার আছে তাদের কে জাগিয়ে তোলা। রাস্তার এপাশ দিয়ে ছাগল বলির রক্ত মেখে নাচবে তো ওপাশে সারারাত ফোঁটা কেটে সংকীর্তন। এই প্রবল নন -এব্রাহামিক কেয়স ই পারে শান্তি বজায় রাখতে। এব্রাহামিক নাস্তিক লিবারেল রা কানের পাশে ম্যাও ম্যাও শুনে বিরক্ত হয়ে সব বেড়াল বনে পাঠাতে চান। বন থেকে যে তারা একজোট বাঘ হয়ে বেরিয়ে আসছে সেটা খেয়াল থাকেনা। প্রবল ধর্ম উন্মাদনা শুরু হোক অসুর ভাসুর যে যেথায় আছে। ইন্ডিয়ান অরিজিন রিলিজিওন এ এই কেয়স পাকাবার ক্ষমতা টা আছে। এই কেয়স ই একে শান্ত রাখে।
  • এবং | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪৩691321
  • এই মাইন্ডসেট থেকেই যাখন অভিজিৎ, চার্লি হেবদোকে দেখি, ওরাও আমার কখনও মনে হয় নি, কাউকে "উসকেছিল"। নিজেদের মত জাস্ট ব্যক্ত করেছিল, নিজের ফিলোজফি লিখেছিল। এখানেও তো লোকে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণর প্যান্টুল খোলে অহরহ - পার্ট অফ ডিসকোর্স, আমার মনে হয় না কেউ কাউকে উসকাচ্ছে। মতের আদান প্রদানই তো মনে হয়।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪৪691323
  • নিজেকে বদলানোর কথাও একেবারেই বলছিনা। রেজিস্ট করতেই হবে, কিন্তু কিভাবে রেজিস্ট করছেন সেটা খেয়াল রাখতে বলছি। এমন কিছু ডেরোগেটরি কমেন্ট করা হলো যাতে ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশন তৈরি হল, সেটা মনে হয় সল্যুশান না। তাই বলে যারা গাছ থেকে পাতা পড়লেও "আমার ভাবাবেগে আঘাত লাগলো" মনে করে তাদেরও ছেড়ে দিতে বলছিনা। কিন্তু উল্টোদিকে একস্ট্রিম একটা ইনসাল্ট করাকেও কাজের মনে করি না।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪৪691322
  • ডিসি

    ঠিকই দেখেছেন। এখানেও দেখেছি নর্থ ইন্ডিয়ান রেলিজিওন প্রমোট করার চেষ্টা হচ্ছে।
  • সেই | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৫১691324
  • সমস্যাটা ঐখানেই। হাইকোর্টে আমার আস্থা নেই, কিন্তু কখনও প্রকাশ্যে মিডিয়াতে মুখ ফুটে বলতে পারব না যে হাইকোর্টে আমার আস্থা নেই। বললেই ভারতের গণতন্ত্র পপাত চ মমার চ হয়ে যাবে। সবাই জানে দুর্গা মহিষাসুরের উল্টো গপ্পোটা, আদিবাসীদের মধ্যে প্রচলিত রিচুয়ালসের কথা, কিন্তু মুখ ফুটে বললেই সেটা কারুর কাছে এক্সট্রিম হয়ে যাবে।

    মহম্মদ পেডোফিল ছিল এর সপক্ষে গুচ্ছখানেক লেখাপত্তর অনলাইন ও অফলাইনে পাওয়া যায়, কিন্তু মুজফফরনগরে দাঁড়িয়ে এ কথা বললে সেটা ব্লাসফেমি হয়ে যায়।

    আইন করে প্রকাশ্য ধর্মপালন বন্ধ করা উচিত বলে আমি মনে করি। যথেষ্ট গা বাঁচানো হয়েছে। নিজের বাড়ির বা মন্দির মসজিদের বাইরে ধর্মের ধ দেখলে ঠেঙিয়ে বৃন্দাবন দেখানো উচিত বলে আমি মনে করি। ভারতীয় নেশন এর থেকে কোনও উন্নত ট্রিটমেন্ট ডিজার্ভ করে না।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৫২691325
  • 7:41 PM এর সাথে অনেকটাই একমত, যদিও আমি নিজে এমনকি অতোটাও নিরীহ না। আগে বহুবার পুজোর প্রসাদের সাথে মাংসর ঝোল মেখে দেখিয়ে দেখিয়ে খেয়েছি বা পুজো শেষ হওয়ার আগে থালার থেকে খাবার নিয়ে খেয়েছি।

    তবে শার্লি হেবদোর একটা স্ট্র্যাটেজি ছিল যে মুসলমানদের বিলিফে ইচ্ছে করে ধাক্কা দেওয়া হবে, এরকম একটা বোধায় পড়েছিলাম কোথাও। এখন মনে করতে পারছিনা, কিন্তু মহম্মদের কার্টুন কেন আঁকা হয় সেই নিয়ে কোথাও এরকম লেখা পড়েছিলাম যে এই খোঁচানোটা দরকার। বা দুর্গা যৌনকর্মী, এটাও বোধায় খুঁচানোর জন্যই লিখেছে। এই ভাবে খুঁচিয়ে ভুল ধরানোর সময় বোধায় আর নেই, এটাই মনে হয়। আমার ভুলও হতে পারে।
  • dc | 15.2.64.121 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৫৭691328
  • "আইন করে প্রকাশ্য ধর্মপালন বন্ধ করা উচিত বলে আমি মনে করি" - পুরো একমত। "সেকুলার" ভারতের থেকে বেশী দরকার ধ্র্মাচরন না করা ভারত, যেখানে পাবলিকলি কেউ কোন ধর্মাচরন করতে পারবে না। আর এই টিভি চ্যানেলে পাঁচ হাজারটা ধর্মচ্যানেল আর ধর্মের ওপর সিরিয়াল বন্ধ করাও খুব দরকার, এগুলোও হাই ডোজে বিষ ছড়িয়ে চলেছে। আমার মা সারাদিন বসে বসে দ্যাখে ঃ(
  • এখন | 192.69.250.130 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:৫৭691327
  • এখন আমিও বলি, মুসলমানদের বিলিফে জোরদার ধাক্কা দেবার জন্য মহম্মদের গুছিয়ে কার্টুন এঁকে সমস্ত মিডিয়া ভরিয়ে দেওয়া উচিত। একদম উচিত। সমস্ত দেশের সমস্ত নিউজ চ্যানেলে, সমস্ত সোশাল মিডিয়াতে সেগুলো সারাদিন ধরে দ্যাখানো হোক। শার্লি হেবদো শুরুতে হয় তো সে রকম ভাবে নি, কিন্তু ঘটনা ঘটে যাবার পর আমি এখন বলি, আরও আরও এ রকমের কার্টুন আঁকা হোক।

    দুর্গা যৌনকর্মী কেউই খোঁচানোর জন্য লেখে নি, কারণ ঐ লেখা অনেকদিন ধরেই চলে আসছে। আলাদা কোনও ইনটেনশন ছিল না। ওতে যদি ইনটেনশন থাকে, তা হলে মাইকেলের মেঘনাদবধেও ইনটেনশন ছিল।
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:২৬691329
  • কি চাই বা না চাই তাতে কি এসে গেলো?
    ভারতে ধর্ম মানেই টাকা, সেটা বন্ধ করবে কে?

    ভারতে ধর্মের নামে টাকা চাও, দশের জায়গাতে ২০ দেবে।
    কিন্তু একটা ভালো কাজের জন্যে টাকা চাও, সহজে একটা টাকাও ঠেকাবে না।
  • Abhyu | 85.137.4.219 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:৩২691330
  • ঠিক কথা, আর তার উপর বাঙালী এন আই রা এক কাঠি উপরে। মাল খাবার জন্যে পঞ্চাশ টাকা দেবে না চাইতেই, একটা ভালো কাজের জন্যে পাঁচ টাকা দিলেও দশ দিন ঘুরিয়ে তবে দেবে। বেশির ভাগ লোকে তাও দেবে না।
  • ranjan roy | 24.96.15.71 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:১৯691331
  • গোরস গলি গলি ফিরে মুদা বৈঠকে বিকায়।(কবীর)
  • sumeet | 119.177.246.149 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৩১691332
  • দুর্গা মহিষাসুরের উল্টো গপ্পোটা সবাই জানে, আমি নয়। কেউ দয়া করে চার লাইন লিখে দিলে খুব উপকার হয়।
  • sumeet | 119.177.246.149 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৩৩691333
  • আসলে ইরানি দিদির স্পিচ দেখে, বউ জানতে চাইল, বুঝতেই পারছেন ইজ্জতের ব্যাপার।
  • Arpan | 24.195.232.85 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৪৩691334
  • "প্যাটেলরা কোটার দাবিতে গুজরাট ধ্বংস করতে পারে না"

    ধ্বংস করতে হবে না। প্যাটেল বা পতিদার কম্যুনিটি মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। বিজেপি এমনিতেই চাপে আছে ২০১৭-র কথা ভেবে।
  • sinfaut | 74.233.173.158 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৪৬691335
  • একক এর এই প্ল্যানটা আমারও মনে হয় একমাত্র কার্যকরী প্ল্যান। সব ফ্লেভারের ক্যাওটিক হিন্দু ধর্মের পুজোয় বাজার ছেয়ে দাও। একদম প্ল্যান করেই। সবাই দাবী করবে তাদেরটা এই পুরাণের গল্প অনুযায়ী বা ঐটা লৌকিক দেবতা, কিন্তু জাগ্রত কামড়ে টামড়েও দিতে পারে। আমাদের বাড়ির ওখানেই নিতান্ত ইয়ার্কি মেরে যম পুজো চালু করেছিল। এখনও হয় কিনা জানিনা।
  • Arpan | 24.195.232.85 | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৫৪691338
  • বিএসপি মহিষাসুর পুজো ঘটা করে উদযাপন শুরু করলেই কেওস শুরু হয়ে যাবে। তবে ঐ অন্য ফ্লেভারগুলোকে আস্তে আস্তে মেনস্ট্রিম কালচার গিলে খেয়ে নেবে। ওই ওপরের লিংটাতেই আছে ঝাড়খন্ডে যে কম্যুনিটি পুজোর পাঁচদিন অশৌচ পালন করে কারণ তারা নিজেদের মহিষাসুরের সাক্ষাৎ বংশধর বলে মনে করে, তাদের নতুন প্রজন্ম আস্তে আস্তে দুর্গাপুজোকে গ্রহণ করছে। মনে পড়ছে আবাপতেও এই নিয়ে বছর দুই তিন আগে একটা আর্টিকল বেরিয়েছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন