এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রসঙ্গ জে এন ইউ

    রৌহিন লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ৫৬৫৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 24.139.209.3 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:২০691372
  • দারুণ পাল্টা প্রস্তাব।
    Bring law against lokdroh: Binayak Sen
    Sen called for a law against “lokdroh — one who works against the interest of the common people and whose activities and policies harm the people of the country”.

    প্রতিটা লাইনই শেয়ার করতে ইচ্ছে হল।

    “If you haven’t seen how a man who is convicted for sedition looks like, then here I am,” said Dr Binayak Sen, who was speaking at a convention organised by the All India People’s Forum here.
    Sen was found guilty of sedition and conspiracy in 2010 by a lower court in Chhattisgarh for allegedly supporting the Naxalite movement and assisting Maoists in fighting the state.
    “When the court awarded life imprisonment to me, the Chhattisgarh government said the sentence was not appropriate and appealed to the court to change it to death by hanging. When I applied for bail, I was given a 147-page order telling me why I cannot be granted bail. I had to approach the Supreme Court (which granted Sen the bail),” the 66-year-old said .
    Endorsing the forum’s resolution demanding release of JNU’s students union president Kanhaiya Kumar, who has been arrested on charges of sedition, and resignations of Union ministers Smriti Irani and Bandaru Dattatreya in connection with the suicide of Dalit scholar Rohith Vemula, Sen called for a law against “lokdroh — one who works against the interest of the common people and whose activities and policies harm the people of the country”.
    “Over the past few months, there has been a lot of discussion about deshdrohis and rashtradrohis. There are laws for ‘deshdroh’, ‘rashtradroh’ (sedition) but I think there should also be a law for lokdroh,” he said.

    http://indianexpress.com/article/india/india-news-india/bring-law-against-lokdroh-binayak-sen/#sthash.aMuDsDzk.dpuf
  • pi | 24.139.209.3 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২২:২৮691373
  • মহিষাসুর পূজা নিয়ে আমার পোস্টের উত্তরে ফেবুতে বিশ্বেন্দু নন্দ যা লিখেছিলেন, এখানে দিয়ে রাখলাম।

    "অসুর আর সাঁওতাল সমাজ দুটি সম্পূর্ণ আলাদা সমাজ। সাঁওতাল সমাজে হুদুরদুর্গার গল্প আছে সেটি অনেকেই জানি, নেট খুঁজলে পাওয়া যেতেও পারে - সেটি ক্ষমতা হারানোর গল্প - বেশ জোরালোও বটে - দাঁসাই নাচ এর একটি সাংস্কৃতিক প্রকাশ। তথাকথিতভাবে মধ্যবিত্ত বাঙ্গালী যাঁদের জনজাতি বা উপজাতি বলে(কেন?), তাদের এক করে দেখার প্রবণতা আছে - প্রত্যেকের আচার, সমাজ বন্ধন, কৃষ্টি, সমাজ গড়ে ওঠার গল্প, কিন্তু আলাদা আলাদা। কিন্তু অনআদিবাসী সমাজ এদের নানান বিষয়কে এক করে দেখতে পছন্দ করি - যেমন আম মধ্যবিত্ত বাঙালী, পাশের ঘরের নেপালী, জাপানী, চিনা বা অন্যান্য দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার মানুষকে এক নজরে খুব বেশি আলাদা করতে পারে না। এঁরা খুব পুরোনো ধাতুবিদ - গোন্দ এলাকার বাস্তারর অবুঝমাড় ইত্যাদি খনি অঞ্চলে এ ধরণের প্রচুর সমাজ আছে। পূর্ব ভারতে সাঁওতাল আর অসুর দুটি সম্পূর্ণ আলাদা সমাজ। দুটো সম্প্রদায়ই কিন্তু লোহার কাজে মাহির ছিল। সাঁওতালেরা এখন ভুলে গিয়েছেন, কিন্তু অসুরেরা আজও যে লোহা তৈরি করেন তাতে জং পড়ে না। এই টুকু বলার ছিল।

    হীতেশ রঞ্জন সান্যাল লিখে গিয়েছেন সাঁওতাল সমাজের লোহা গলানোর দক্ষতার কথা। কিন্তু তাঁরা অস্ত্র বা তৈজস তৈরি করতেন না। এই কাজটি করতেন কামারেরা। তাঁদের গ্রামের বাইরে এনে বসাতেন সাঁওতাল সমাজ। যে লোহা গলিয়ে তাঁরা বাট তৈরি করতেন তা নিয়ে কামারেরা নানান ধরণের দ্রব্য তৈরি করতেন। তাঁর একটা বড় হিসেব দিয়েছেন সান্যাল মশাই বা ১৯০৯ সালে এডূইন রায় ওয়াটসন বাংলার লোহা শিল্প নিয়ে একটা ছোট্ট বই লেখেন - যার গড়ন মোনোগ্রাফএর। সূত্র https://archive.org/details/monographonirons00watsrich।
    তো আমার ধারণা এই বিতর্কে পরস্পরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ক্ষমতা হারানোর ব্যথা। বাংলায় শুধু নয়, অসুর, ঘোষ, বিশ্বাস, পোদ, হাড়ি, বাগদি, সাঁওতাল, পটুয়া(যাদের নাম ছিল মষ্করী - যারা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় মহাযানী গুম্ফায় চিত্রগুলি তৈরি করেছেন, আজও করেন উত্তরবঙ্গের পেদঙ্গের গুম্ফায় কয়েক বছর আগে করেছেন), ব্যবসায়ী, নাথ বৈদ্যক সহ হাজারো সমাজ একসময় পূর্ব ভারতের উৎপাদন-বিতরণ, স্বাস্থ্য, জীবনযাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কেন্দ্রে ছিলেন - পালেদের সময় লড়াই করেছেন ভীম-দিব্যোক কৈবর্তরা - সেই পালেরা আজকের মাটি ছানা পাল নয় অন্য কিছু ছিলেন(তাই সেই সময়কে মধ্যবিত্ত ঐতিহাসিকরা দাগিয়ে দিলাম মাতস্যন্যায় বলে) - বৌদ্ধ রাজা রূপা বাগদীর নাম নিয়েছেন বেনের মেয়ে উপন্যাসে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী - ধর্মমঙ্গলে ডোম কন্যারা ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করেছেন - আগডুম বাগডুম ঘোড়া ডুম তো ডোমেদের নিয়ে স্পর্ধাগীতি।
    এঁরা সক্কলে মিলে এই পূর্ব ভারতের কৃষি আর শিল্প ভিত্তিক সভ্যতাকে তিলে তিলে গড়ে তুলেছিলেন নিজেদের মত করে - তাই দ্বারভাঙ্গা ছিল বঙ্গএর দ্বার - তার পর ম্লেচ্ছদের যায়গা, যোনিস্থান - আর ছিল প্রযুক্তির জ্ঞানচর্চা তন্ত্রবিদ্যা - তার সঙ্গে বাংলার উৎপাদন ব্যবস্থা ধাতুবিদ্যা রসায়ন বিদ্যার বিশেষ যোগ ছিল - যা পাই ভগভট্টের রসরত্নসমুচ্চয় সহ প্রচুর জ্ঞানচর্চায় - আমরা এদের এলকেমিস্ট বলে দেগে দিয়েছি।
    তাই শুধু বাংলা নয় পূর্ব ভারত ছিল শুদ্র ভারত। পাটনা মানে চম্পার আর্যভট (পৈতে পরা ভট্ট নয় - তাহলেই ব্রাহ্মণ হবেন, ভট হলে দাস বা নিচু শ্রেণীর সেনানী - তিনি অসাধারন কাজ করে গিয়েছেন -তাঁর কাজের রেশ বছর গড়িয়ে ভারত জুড়ে ক্ষুদ্রতম-বৃহততম অঙ্কের জ্ঞানচর্চা গড়ে উঠেছে, অন্ধ্র কেরলে লিমিট ছাড়া কলনবিদ্যার বিকাশ ঘটেছে পুতুমানা সোমাইয়া ইত্যাদি মানুষের কাজে - এই কয়েকশ বছর আগেও তা চার্লস উইশের লেখায় প্রকাশ পেয়েছে)এর মত মানুষ আর শুদ্ররা যে সভ্যতা তৈরি করেছেন জ্ঞানে প্রযুক্তিতে দক্ষতায় - তার বলে ১৮০০ সালের আগে পর্যন্ত পূর্ব ভারত বিপুল ব্যবসা করত সারা বিশ্বে - এ নিয়ে আমাদের দীনেশ সেন বা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রচুর কাজ করে গিয়েছেন - নতুন করে বলা বাহুল্যমাত্র - যেমন এই লোহা আর ক্রুসিবল ইস্পাত যেত দামাস্কাসে।
    সমস্যা হল এই মানুষেরা ক্ষমতা হারালেন, উৎপাদন ব্যবস্থা হারালেন, নিজেদের সমাজ ধ্বংস হওয়া দেখলেন চোখের সামনে - সমাজের জমি সম্পদ জ্ঞানচর্চার পরিবেশ কেড়ে নিল, বিশিল্পিয়ায়ন করল ব্রিটিশ আর কর্পোরেট মধ্যবিত্ত যৌথ উদ্যম - লড়াই করলেন - পারলেন না - আর তার রেশ তাদের সংস্কৃতিতে পড়ল।
    এক পক্ষের হারানো বা অন্য পক্ষের গড়ার রূপ হয়ত দুর্গা পুজো। এ নিয়ে আমাদের কথা বলা সাজে না।"
  • pi | 24.139.209.3 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৭:৪৯691374
  • গানটা আমাদের গান না, এখানে থাকা দরকার।

  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪০691375
  • ভাল লাগল।
  • pi | 24.139.209.3 | ০২ মার্চ ২০১৬ ০৮:০৮691376
  • সাইনাথ শুনতে শুনতে থমকে গেলাম। বলছেন, দিল্লি এসেছেন শুধু জে এন উ র ছাত্রদের পাশে দাঁড়াবেন বলে। আর সেটা কেন ? কারণ এরা সেই নিয়ে বলেছে, যেগুলো 'much larger than their own demands'
    ছাত্ররা রাজনীতি করবেনা, বা করলেও কেবল সংশ্লিষ্ট কলেজ, ইউনি তে তাদের সমস্যা দাবিদওয়াটুকুনি নিয়ে, এইসব শুনতে শুনতে কান হেজে যাওয়ার মাঝে এসব দুমদাম শুনে ফেল্লে থমকে যেতেই হয়।
  • আজ | 132.177.178.174 | ০২ মার্চ ২০১৬ ১৩:৫০691378
  • দুটো থেকে র‌্যালি শুরু হবে। মান্ডি হাউস থেকে সংসদ ভবন পর্যন্ত।
  • dc | 132.164.179.111 | ০২ মার্চ ২০১৬ ১৩:৫৬691379
  • কানহাইয়ার বেল প্লি নাকি বুধবার পর্যন্ত রিজার্ভড, তাহলে সপ্রিম কোর্ট যে তাড়াতাড়ি শুনানি চেয়েছিল তার কি হল? আর বাকি দুজনকেও আরো চোদ্দ দিনের জন্য কাস্টডিতে রেখে দেওয়া হল।
  • হুঁ | 132.177.178.174 | ০২ মার্চ ২০১৬ ১৩:৫৯691380
  • হিসেবমত আজই কানহাইয়ার ব্যাপারে কোর্টের রায় আসার কথা। কে জানে কী খবর!
  • conditional bail | 24.96.102.76 | ০৩ মার্চ ২০১৬ ১০:১৪691383
  • http://www.anandabazar.com/national/delhi-high-court-gives-conditional-interim-bail-to-kanhaiya-kumar-1.323390
    "আজ দিল্লি হাইকোর্ট তাঁকে শর্তসাপেক্ষে ছ’মাসের জন্য জামিন দিয়েছে। এই ছ’মাসে তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতি-বিরোধী কার্যকলাপ আটকানোর জন্য কাজ করতে হবে।
    বিচারপতি প্রতিভা রানি এ দিন তাঁর রায়ে বলেছেন, তদন্ত এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। ফলে কানহাইয়া সরাসরি দেশ-বিরোধী স্লোগান দেওয়া বা দেশ-বিরোধী কাজকর্মে যুক্ত ছিলেন কি না, নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে ৯ ফেব্রুয়ারি জেএনইউ ক্যাম্পাসে যে ধরনের স্লোগান উঠেছে, তাকে বাক্‌স্বাধীনতার অধিকার বলে মেনে নেওয়া যায় না। বিচারপতির মতে, ছাত্রসমাজের একাংশের মধ্যে এক ধরনের বিষক্রিয়ার সংক্রমণ ঘটেছে। তার প্রতিবিধানে ধাপে ধাপে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে। কানহাইয়ার ক্ষেত্রে তিনি প্রাথমিক ভাবে হালকা প্রতিষেধক দিতে চান বলেই শর্তসাপেক্ষে জামিন দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিচারপতি।
    আদালতের শর্ত, এই সময়ে কানহাইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বা অন্য কোথাও কোনও সভায় অংশ নিতে পারবেন না। দেশবিরোধী কোনও কাজে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত থাকতে পারবেন না। তদন্তের কাজে তাঁকে সহায়তা করতে হবে। পুলিশ ডাকলেই হাজিরা দিতে হবে।"
    ;-)
  • jolbichuti | 24.96.102.76 | ০৩ মার্চ ২০১৬ ১০:৫৬691384
  • http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=21490&boxid=152028979
    ডায়লগ চালাতে গেলে সেটার precondition গুরুজন সেট করতে পারেন না , ভারত এর সংবিধান সেট করে দিয়েছে - preamble এই আছে unity আর ইন্টিগ্রিটি । সাম্প্রদায়িকতা বিরোধিতা করুন,সরকার বিরোধিতা করুন সমর্থন করব কিন্তু ভারত বিরোধিতা করলে বিরোধিতাই পাবেন - এটাই মিনিময় এর precondition । "বামপন্থী রা সীমানা মানে না" , "নেশন আর স্টেট এক নয়" জাতীয় চেনা ছকের বস্তাপচা ভাট শুনলে বলব বামপন্থী রাষ্ট্র গুলোর ইতিহাস জানা আছে; নিজেদের মধ্যেই চুলোচুলি করে সীমানা নিয়ে (এই যেমন এখনকার চীন ভিয়েতনাম বা পূর্বতন চীন সোভিয়েত কনফ্লিক্ট)। আপনারা আগে তো প্রাকটিকালি করে দেখান "আপনি আচরি পরেরে শিখাও" - তারপর ইউটোপিয়া-র স্বপ্ন দেখাবেন। :-)
  • dc | 132.164.140.175 | ০৩ মার্চ ২০১৬ ১২:২৪691385
  • বিচারকের রায়ের যে বয়ান পেপারে বেরিয়েছে সেটা বেশ অদ্ভুত লাগলো। বিশেষ করে এর মধ্যে সেনাবাহিনীকে টেনে আনার কি দরকার বুঝলাম না। মানে এটা জানি যে দেশসুদ্ধু লোক "ভারত বিরোধিতা" বা ফ্রিডম অফ স্পিচ নিয়ে তর্ক শুরু হলেই তার মধ্যে সেনাবাহিনীকে টেনে আনে, কিন্তু একজন হাইকোর্টের জাজও যে রায় দিতে গিয়ে এরকম উদ্ভট রিলেশন টানতে পারেন সেটা দেখে অবাক হলাম।
  • ranjan roy | 24.99.133.27 | ০৩ মার্চ ২০১৬ ২৩:৪৮691386
  • ডিসির সঙ্গে সহমত। ওঁর শুধু কানহাইয়াকে নয়, জে এন ইউএর অধ্যাপকদের দেওয়া ফোকটে জ্ঞান বেশ বাজে লাগল।

    যাহোক, এবার কানহাইয়ার বক্তৃতা শুনুন।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ০১:২৪691387
  • সুজন যাও বলে থাকুক না কেন, জেলে পোরা সমর্থন করিনা। এটা নিয়ে দাঙ্গাও না। এদিকে দাঙ্গায় শুনলাম লোক মারা গেছেন। তিনি নাকি দাঙ্গাকারী। সত্যি মিথ্যে জানিনা। সত্যি হলে সেটাও সমর্থন করিনা।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ০১:৩৭691388
  • আর বিজেপি সভাপতির এই বক্তব্যও না। বলাই বাহুল্য।

    Dilip Ghosh, the BJP's Bengal chief, warned yesterday: "Anyone who raises slogans of 'Pakistan Zindabad' will be chopped by six inches from top."

    He was addressing a meeting of party workers at Birbhum, where there were clashes on Tuesday over a Facebook post by a student.

    One person was killed when a mob allegedly attacked a police station and damaged vehicles in protest against the post.

    The student was arrested on Monday night. A mob reportedly protested outside a police station on Tuesday and demanded that the student be handed over to them. The protesters allegedly attacked the police station and also blocked roads.

    Earlier this week, two more party leaders have been accused of making inflammatory speeches.

    Union Minister Ram Shankar Katheria has provoked anger with his remarks at a public meeting in Agra: "This conspiracy that is being hatched against the Hindu community, we have to be alert to recognise it and strengthen ourselves. We will have to fight it because if we do not do it now, today we have lost one Arun, tomorrow it could be another Arun...the killers should also go, we have to set such an example".

    Mr Katheria, the minister of state for Human Resource Development, was speaking at a condolence meeting for VHP leader Arun Mahaur, who was killed last week.

    Another BJP lawmaker, Babu Lal, allegedly made incendiary remarks at the same meeting. He has been named in a police complaint.

    http://www.ndtv.com/india-news/will-chop-6-inches-if-anyone-says-pak-zindabad-says-bjps-bengal-chief-1283493?fb
  • pi | 24.139.209.3 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ০৮:৩৮691389
  • সবচে ভাল ব্যাপার হল, শুধু বাক স্বাধীনতার ইস্যু নয়, শুধু করাপশনের ইস্যু নয়, কানহাইয়া সমস্ত দরকারি কথাগুলো বলেছে, তুলেছে। যে কথাগুলো বলা একরকম ক'রে ব্রাত্য হয়ে যাচ্ছিল, রাজনীতি , সে তো একটা নোংরা মত ব্যাপার, হয় খিস্তি যোগ্য , নয় খিল্লি খোরাক যোগ্য, কেউ আন্দোলন করলে বিপ্লবের লাল টুকটুকে সূর্য পেড়ে আনবে বলে খিল্লি , জয়তো এরা সবেতে ব্যাগড়া দেয় বলে খিস্তি, ছাত্র রাজনীতি নৈব নৈব চ, থাকলেও ছাত্রদের ইস্যুর বাইরে কোন কথা ? কভি নহি , এইসব সংখ্যাগুরু ভাবনাচিন্তাকে, না সপাটে বা নরম করে চড় মেরেছেও বলব না, হয়তো এদের সাথেও কোনোভাবে ডায়লগের জায়গা তৈরি করেছে ওর কথাবার্তা, বলার ভঙ্গি। আবারো সাইনাথ মনে পড়ে যাচ্ছে। বলেছিলেন, জে এন উ তে তোমাদের পাশে এসেছি, কারণ তোমরা নিজেদের বাদ দিয়েও অন্যদের, অন্যদের জন্য কথা বলছো।
    কেজরির জনপ্রিয়তা ছিল, কিন্তু ভ্রষ্টাচার বাদ দিয়ে অন্য কোন ইস্যুতে সারা দেশে অন্ততঃ সেভাবে সাড়া জাগাতে পারেন নি, কথাগুলো ছড়াতে পারেননি, এ কিন্তু পারলো। ওর এক একটা বাক্য ভাইরাল হচ্ছে, হবে। তার মধ্যে কিন্তু শিক্ষার বেসরকারিকরণ, দেশকে বেচে দেওয়া , বর্ণবাদের মত একেবারে ঘোরতর রাজনৈতিক ইস্যুপত্তর আছে যেগুলো বামদলগুলো বলে আসতো এবং কল্কে পেত না। বাম রাজনীতি এ ইন থিং করে দিয়ে গেল।
    তবে সবচে ভাল লেগেছে, সিপাহীর সাথে ওর কথোপকথন। ডায়লগ। ডায়লগে যাওয়া।
  • dc | 132.164.183.33 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ০৯:৩৪691390
  • কানহাইয়ার স্পিচ আমারও ভালো লাগলো। তবে পাই যেটা বললেন, এই সব ইস্যুগুলো মেনস্ট্রিমে এসে গেল বা ইন থিং হয়ে গেল, সেটা বোধায় অন্তত বছরখানেক না গেলে বলা যাবে না। বেশ কয়েক মাস পরে দেখতে হবে এগুলো নিয়ে সবাই আলোচনা করছে নাকি আগের মতই সব ধামাচাপা পড়ে গেছে। এরকম স্পিচ বা এইসব বক্তব্য আগেও বলা হয়েছে, এমনকি কেজরিওয়ালও কয়েকবার বলেছে, তাই এখ্নই আমি অতোটা আশাবাদী নই।
  • abc | 53.252.140.6 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৫:২৩691391
  • .Lecture on Nationalism by Professor Tanika Sarkar.
  • ranjan roy | 24.96.23.190 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৬:৩৭691393
  • কিন্তু জে এন ইউয়ের বাইরে আম জনতা? অনেকেই মনে করে আফজল সংসদ আক্রমণে ছিল।ঃ)) ফলে অনেকেই বাকি দুজনের বেইলের বিরোধী। আজকের "এই সময়" ওই প্রশ্নে ভোটিং দেখুন।
    বিজেপি ফার্স্ট রাউন্ডে ডিস/মিস-ইনফর্মেশন ছড়ানোয় জিতে গেছে।
    ভিডিও যে জালি সেই নিয়ে কথা বলতে চায় না বেশির ভাগ লোকজন।
  • dc | 132.164.87.111 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৬:৪৯691394
  • রঞ্জনবাবু, বিজেপি যে একেবারেই জিতে গেছে তা বলব না। বিশেষ করে এনডিটিভি বা আইবিএনরা তো কানহাইয়া আর JNU কে প্রচুর ফুটেজ দিচ্ছে আর পজিটিভ লাইটে রিপোর্টিং করছে। পাতিয়ালা কোর্টে ওদের রিপোর্টাররা যে ধোলাই খেয়েছিল সেই রাগটা উশুল করছে, ফলে মিডিয়া ওয়ার বিজেপি পুরোপুরি জিততে পারেনি। তবে মিডিয়ার স্পট্লাইট সরে গেলে আর এই ইস্যুগুলো কতোটা পাবলিকের মনে থাকবে সেনিয়ে আমার বেশ সন্দেহ আছে। এই তো তামিলনাড়ু আর পব তে ভোটের প্রচার শুরু হয়ে যাচ্ছে, এখন মাসখানেক এগুলো নিয়েই সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়বে। কানহাইয়ার স্পিচের কোন লং টার্ম এফেক্ট হবে কিনা, সাধারন লোকজন সত্যিসত্যি "দেশপ্রেম" আর আর্মির চক্করের বাইরে আসতে পারবে কিনা সেসব বুঝতে সময় লাগবে। আমার মনে হয় চান্স খুব কম, তবু দেখা যাক।
  • Ekak | 212.62.91.53 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৭:০৫691395
  • পারবেনা। সংখ্যাগুরু সর্বদাই ন্যাশনালিস্ট ওয়েভ এর সঙ্গে থাকবে। তাতে কোনো অসুবিধে নেই। কোনো একটা প্রসেসে বিরোধী শক্তি উঠে আসাটা দরকার। সেটুকু হলেই যথেষ্ট। "ফ্রিডম অফ স্পিচ" খামোখা সব লোক চাইতেই বা যাবে ক্যানো। ওসব সব্প্নের পোলাও।

    যেটা ঘটনা সেটা হলো সরকারের কাছে পর পর তাস। অর্থনীতি দিয়ে মধ্যবিত্ত কে খুশি করা , ইনফ্রা তে খরচ, চায়না -পাকিস্তান এর বিরুদ্ধে অস্কানো। এখন এরা আলটিমেটলি তার সঙ্গে তাল দিয়ে কতটা স্পন্তেনিআস থাকে সেটাই দেখার। রোলিং টেনে দিতে পারলে আবার কেন্দ্রে একটা বিরোধী শক্তি দাঁড়িয়ে যাবে।
  • dc | 132.164.87.111 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৭:৩৯691396
  • পারবে না সেটা আমারও মনে হয়, অন্তত না পারার চান্স ভীষণ বেশী। তার কারন বাম রাজনীতি যদি ইন থিং হতোই তো অনেক আগেই হতো, এই একটা স্পিচে হবে বলে মনে হয়না। আর শিক্ষার বেসরকারিকরণ ইত্যাদি ইস্যুতে ভারতের বেশীর ভাগ মানুষ আদৌ বাম মতে ভাবেই না, যে এই স্পিচের ফলে এসব নিয়ে আলোচনা শুরু হবে। বেসিক শিক্ষা আর স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সরকারকে আরো অনেক দায়িত্ব নিতে হবে এরকম দাবী যদি ওঠে তো খুব ভালো হবে (এটা কিন্তু শুধু বামেদের দাবী না), কিন্তু উঠবে বলে মনে হয়না, কয়েকদিন পর মিডিয়ার ফোকাস সরে গেলেই লোকে এই আলোচনাগুলোও ভুলে যাবে।
  • cm | 127.247.99.93 | ০৪ মার্চ ২০১৬ ১৭:৫০691397
  • Setting the record straight on live television, he said the independence he sought would be delivered through India’s constitution, judiciary and democratic system.

    তথ্যসূত্র http://qz.com/630723/kanhaiya-kumar-returns-to-jnu-all-guns-blazing/

    সংসদীয় রাজনীতিতে এনার আস্থা ভাল লাগল। বৈপ্লবিক বদহজম নাই মনে হয়।
  • abc | 53.252.140.133 | ০৫ মার্চ ২০১৬ ০৪:৫৪691398
  • What drives a student into becoming a Kanhaiya, asks Ravish Kumar NDTV

  • S | 108.127.145.201 | ০৫ মার্চ ২০১৬ ০৫:৪৩691399
  • আচ্ছা আমাদের এখানে একটা স্যাম্পেল বায়াস আছে। স্যাম্পেলটা হোলো শিক্ষিত/অর্ধশিক্ষিত (মানে ডিগ্রীধারি) শহুরে মধ্যবিত্ত মিডিয়া সচেতন ও ইন্টারনেটের কানেকশন থাকা (অনেকে অ্যাক্টিভও) মার্কেটের উপরে নির্ভরশীল হিন্দু (আজকাল হিন্দু না হলে দেশপ্রেমিক হওয়া যায়্না) লোকজন। মানে যারা শাইনিঙ্গ ইন্ডিয়ার কনস্টিটুয়েনসি। এই স্যম্পেলে বিজেপি সবসময়ই এগিয়ে ছিলো, আছে, হয়তো ভবিষতে থাকবেও। মোদিজী আসার পরে এমনিতেই এরা নেত্য করছিলো, আর এইবারে এইসব আজাদী ও কাশ্মীর ইত্যাদি ভুজুং দিয়ে সেই চাকে ঢিল মারা হয়েছিলো, ফলে সব এদিক ওদিক হুল ফোটাতে ছুটেছিলো।

    কিন্তু দুইটা কারণে এরা একটু ফেসে গেছে। এক, ভিডিওটা যে ভুল ছিলো সেইটা এদের মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছে - তার আগেই এরা মব কোর্ট লাগিয়ে অনেক তীব্র দেশপ্রেমের কথা শুনিয়ে দিয়েছে। এইবারে সেটাকে গিলতে অসুবিধে হচ্ছে। আর মোদিজীর রুরাল বাজেটে এদের খুব অভিমান হয়েছে - যার জন্যে করি মারামাড়ি সেই বলে ট্যাক্স দাও।

    তবে বিজেপি খুব ভালো চাল চেলেছে। শহুরে লোককে এইসব আজাদী আর গ্লিসারিন দিয়ে নেশায় মজিয়ে রাখলো আর গ্রামের জন্যে মনরেগা চালু রাখলো। সামনে উত্তর প্রদেশের দিকে তাকিয়েই সব কার্য্যক্রম।
  • বুড়া | 113.249.37.190 | ০৫ মার্চ ২০১৬ ১১:৫৪691400
  • পাই, বিশ্বেন্দুবাবুর বক্তব্য সম্পর্কে দু’এককথা। উনি ইতিহাস-পূর্ব যুগ থেকে আদি-মধ্য পর্যন্ত একসাথে গুলিয়ে যা পরিবেশন করেছেন তাকে চিরস্থায়ী দ্বন্দ্বের ইতিহাস মনে হতে পারে। যদি পূর্বভারতের কথা ধরি, এখানে কৃষিভিত্তিক সভ্যতা আনুমানিক খ্রি.পূ.২৫০০ এর আগেই গড়ে উঠেছিল। মূলত ধানচাষকারী অনেকগুলি আঞ্চলিক গোষ্ঠী ছিল, তাদের মধ্যে যারা তাম্রখনিজ সহজে উপলদ্ধ এমন অঞ্চলে থাকত, দ্রুত তামার ব্যবহার শিখে যায় এবং তারপরই পঃবঙ্গের পশ্চিম ও লাগোয়া ঝাড়খণ্ড এলাকায় লোহার ব্যবহার। লোহা এসব অঞ্চলে ব্যবহার হতে শুরু হয় অন্তত খ্রি.পূ.১২০০ নাগাদ। কারিগরিবিদ্যা ততদিনে বংশপরম্পরাগত হয়ে গেছে। এই সব জনগোষ্ঠীর পারস্পরিক সম্পর্ক কতটা মিত্রতাপূর্ণ ছিল তা জানা যায় না কিন্তু এদের সংস্কৃতির মধ্যে কতকগুলো সাধারণ মিল দেখা যায়। ষোড়শ মহাজনপদ কেন্দ্রিক নগরসভ্যতার যে সংস্কৃতি এই সব অঞ্চলে তার অনুপ্রবেশ শুরু হয় খ্রি.পূ.৫০০-৪০০ সময় থেকে। তাদের ঝোঁক নিঃসন্দেহে অপেক্ষাকৃত নিচু উর্বর ভূমির দিকে। অনুমান করা হয় পূর্বতন সংস্কৃতির লোকেরা কিছু এদের সঙ্গে মিশে গেল, কিছু অপেক্ষাকৃত অনুর্বর ভূমি ও বনাঞ্চলে সরে গেল। বনচারী গোষ্ঠীদের সঙ্গে রাজতান্ত্রিক শাসনকর্তাদের সম্পর্ক মৌর্য-শুঙ্গ থেকে অন্তত গুপ্তযুগ পর্যন্ত যে ভাল ছিল না, তার প্রমাণ আছে।
    সমস্যাটা অন্য জায়গায়, পূর্বভারতে উত্তরভারতের বা বলা যায় উত্তরগঙ্গা-যমুনা সংস্কৃতির প্রভাব কিন্তু বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। খ্রিস্টীয় শতকের শুরু থেকেই আঞ্চলিক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। অনুমান করা যায়, পরবর্তীকালে এদের যে পরিণত এবং দীর্ঘস্থায়ী রূপ দেখা যায়, এটাই ছিল তার শুরু। এবং সর্বার্থে এটি একটি মিশ্রসংস্কৃতি, জনজাতি থেকে তথাকথিত উচ্চবর্ণ, সকলের অংশগ্রহণে তৈরি। জনজাতি তাদের স্বাতন্ত্র্য সম্পূর্ণভাবে যে বিলুপ্ত হতে দেয়নি, তার প্রমাণ জনজাতির ভিন্ন ভিন্ন ভাষা, অপরদিকে এমন মিশ্রিত সমাজকে কি করে ভদ্রসভ্য বেদ-ব্রাহ্মণ শাসিত করা যায় তা নিয়ে খ্রি.৫ম শতক থেকে দ্বাদশ শতক পর্যন্ত রাজাদের টানা উদ্বেগ। উত্তর, মধ্যভারত, মিথিলা প্রভৃতি জায়গা থেকে আগত ‘খাঁটি’ ব্রাহ্মণদের তাঁরা ক্রমাগত ভূমিদান করে বসত করিয়েছেন ব্রাহ্মণ্যধর্ম অনুশীলনের জন্য। তাতে ভবি ভুলেছিল মনে হয় না। ভাষা হিসাবে হিন্দি যেখানে সরাসরি সংস্কৃত থেকে আগত, বাংলা এসেছে অর্ধমাগধী থেকে, তাতে জনজাতির ভাষার মিশেল বিস্তর।
    দুর্গা-অসুর কাহিনীর জন্ম পৌরাণিককালে, বেদের বেশ পরবর্তী সময়ে। বৈদিকরা তাদের শত্রুদের নাম বলেছে, দাস, দস্যু। শব্দ দুটি পরবর্তী কালে জাতিগোষ্ঠী বোঝানোর বদলে কি অর্থে ব্যবহৃত হয় সকলেই জানেন। যবন শব্দ বোঝাতো গ্রিকদের, তা পাল্টে মুসলমানদের বোঝানো শুরু হয়। অসুরজনগোষ্ঠী প্রকৃতই ছিল, তবে তাদের সঙ্গে দুর্গার লড়াইয়ের কাহিনী নামসাযুজ্যের সুবিধা নিয়ে সৃষ্ট মিথ ও প্যারালাল মিথ হতে পারে।
  • ndtv | 24.96.34.170 | ০৮ মার্চ ২০১৬ ১৫:২২691401
  • কানহাইয়া নিজেই সমালোচনা সহ্য করতে পারে না দলবল নিয়ে স্লোগান দিয়ে প্রতিপক্ষ কে চুপ করাতে চায় ।
    http://www.ndtv.com/india-news/did-you-check-facts-before-making-the-speech-jnu-professor-asks-kanhaiya-kumar-1284909?pfrom=home-lateststories

    "Fascism stands for anti-democratic position and so does Stalinism," Mr Paranjape said while addressing the students at JNU.

    "I am proud to belong to a country where one so called judicial murder created such a huge ruckus," he said asking whether they know how many judicial murders were committed from 1920 to 1950s in Stalin's USSR.

    "Seven hundred and seventy nine, ninety nine thousand five hundred and fifty three. Almost a million and how many people were executed for criminal and civil charges? Only 34000," he added.

    Mr Paranjape was speaking at the Speak-in at the administration block, the 15th of the edition.

    What, however, stand out was that his speech was interrupted first by sloganeering by Kanhaiya Kumar and was also booed by some students in the audience, unlike other speakers who took a pro-Left position on the issue of Nationalism debate and Mr Paranjape was also made to face questions from audience, again led by Mr Kumar.

    Speaking amidst a gathering which was either neutral or pro-Left, Mr Paranjape still took on Mr Kumar's citing as "misrepresentation" during his speech after his release from jail post the interim-bail.

    Speaking on the topic "Uncivil wars: Tagore, Gandhi, JNU and What's left of the Nation?" Mr Paranjape said: "When we (JNU) consider ourselves to be a democratic space we should also ask ourselves if this is entirely true.

    "Isn't it possible that this is a Left hegemonic space, where if you disagree you are silenced, you are boycotted, you are brow beaten, or ... (at this point he was shouted before Shehla Rashid, JNUSU VP had to stand up to ask the students to maintain order) but I love JNU too.

    "We don't beat the people we disagree with," he said. Attacking the Left politics, the professor asked the audience as to why it is so difficult to accept the legitimacy of the Indian state.

    Stating that the present discourse in JNU in particular and in the country in general has destroyed the middle ground, he said that only the extreme are left.

    He said by 'Left of the Nation' in his topic he want to bring out what left ideology in India has been with respect to nationalism.

    "My friend Kanhaiya said ours is the oldest organization and we have fought a lot for independence. I want to ask him what about the flip flop that happened by the communist party of India when they suddenly declared that the imperialist war was a people's war."

    "The Community party of India wrote to the British that they will not agitate when you are fighting, we will cooperate with you.

    "When he said we fought for Independence of India, I want to know the evidences. We have too many statements from everywhere here, can you show me a statement from North Korea, or even from China."

    "I have met many Chinese intellectuals in a cafe, over a drink they will tell you how bad certain things are. But ask them to take out a morcha they can't. So who is democratic and who is not we have to deeply deeply ask ourselves," he said.
  • pi | 120.227.73.41 | ০৮ মার্চ ২০১৬ ১৬:০০691404
  • এটা এখানেও থাক।

    অনির্বাণ মাইতি, দ্রৌপদীকে নিয়ে যে লিখেছিল।
    http://hindutva.info/commie-disrespects-shivlinga/

    ওর উপরেও পাঁচ লাখ টাকার ইনাম ঘোষণা হয়েছে।

    শিবরাত্রি নিয়ে খিল্লি করার জন্য।

    আসিফের পোস্টে ( শিবরাত্রি নিয়ে একই পোস্ট ছিল), চাড্ডী ছাগু একসাথে গাল পাড়ছে। বাক স্বাধীনতা নিয়ে তারা সবাই আসলে একমত। হওয়ার কথাও। সেটাই চাড্ডিত্বের ডেফিনিশনের মধ্যে পড়ে যখন, যে ধর্মই হোক না কেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন